Banner Advertise

Thursday, September 12, 2013

[chottala.com] পথমেলা-Mesmerizing Spirit of Colorful Fire at the Prio Bangla Street Fair

Yet again, Prio Bangla brings it all together !!!
Yes, including Bangladeshi performing art groups of Washington, DC metro region along with well-known artists Arfin Rumey, Joyoynto Chattapodday and additionally about many international performing art groups are all going to set the stage with mesmerizing spirit of colorful fire at the Prio Bangla Street Fair's Stage on Sept 14, 2013 at 880 South Walter Reed Dr, Arlington, Virginia. Please do not miss this colorful event. Its all start from 7:00 AM


Prio Bangla Management Team
PH:  703-996-9724
Fax: 703-891-9558


[chottala.com] শিশু শিল্পীদের পরিবেশনা - Prio Bangla Street Fair 2013 [3 Attachments]

প্রিয় বাংলা পথমেলায় পরিবেশনা করার জন্য আমাদের প্রিয় বৌদি বনানী চৌধুরী এভাবেই সময় কাটাচ্ছেন আমাদের প্রিয় শিশুশিল্পীদের নিয়ে- আসুন, আমেরিকান রাস্তায় দিনভর উপভোগ করি এমন একটি বৈচিত্রময় বাংলামেলা - September 14, 2013 at 880 South Walter Reed Drive, Arlington, VA 22204
বিভিন্ন শিশু শিল্পীদের অপূর্ব পরিবেশনা ছাড়াও থাকছে -
- বহু জাতিক সংস্কৃতিক দল
- ব্যান্ড দল  বিবাগী
- ব্যান্ড দল জটিল
- বাংলাদেশ থেকে আগত জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী আরফিন রুমি
- উপস্থাপনায় থাকছেন বাংলাদেশ থেকে আগত বিশিষ্ট আবৃতিকার এবং অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ও বুলবুল হাসান

[chottala.com] Export Earnings of Moslim Countries



Statistics of Year 2012:
.
* World Population: 6.9 billion
* Total Population of 45 Moslim Countries (including Kosovo) and 2 Territories: 1.1 billion or 15.94%
* Total World Export : $ 18 trillion
* Total Export of 45 Moslim Majority Countries (including Kosovo) and 2 Territories: $ 2.16 trillion or 12% of world. 
* Exports of E.U. Countries: $ 2.17 trillion

Classification of Moslim countries: 
.
1. Countries that earned 50% or more Foreign Exchange from Oil or Natural Gas plus Oil Export: 16
* Name of countries: Algeria, Azerbaijan, Bahrain, Brunei, Chad, Egypt, Iraq, Iran, Kuwait, Libya, Qatar, Oman, Saudi Arabia, Sudan, UAE, Yemen.
Total Export: $ 1.41 trillion or 7.8% of Total World Export.
.
2. Countries that earned 50% or more from Non Oil Materials or Mining: 4
* Names of Countries:
i) Guinea Bissau $ 1.35 billion. Main Export Bauxite & Gold,
ii) Niger $ 1.39 billion. Main Export Uranium,
iii) Sierra Leon $ 1.1 billion. Main Export Diamonds,
iv) Turkmenistan $ 15.4 billion. Main Export Natural Gas.
.
3. Country that earned most of her Foreign Exchange from Export of her Citizens or by collecting Remittances of her citizens abroad: 1
* Pakistan: $ 24.6 billion.
.
4. Countries and Territories that earned Foreign Exchange through Agricultural and Industrial Exports: 26
* Names: Afghanistan, Albania, Bangladesh, Burkina Faso, Comoros, Djibouti, Gambia, Indonesia, Jordan, Kirghistan, Kosovo, Lebanon, Malaysia, Maldives, Mali, Mauritania, Mayotte, Morocco, Senegal, Somalia, Syria, Tajikistan, Turkey, , Tunisia, West Bank Palestine, Uzbekistan.
Total Export: $ 715 billion or 3.97% of Total World Export. 
Exports of Japan population 121 million: $ 774 billion
Exports of Germany population 82 million: $ 1.46 trillion. 
.
(Ref: IMF, World Bank, CIA and UNO)
S U Turkman
.
P.S. About 12 to 17 million Pakistanis do not live in Pakistan but 3/4th of them are counted as a part of her Population by Census Bureau. They are counted in population of Middle Eastern and other countries of World falsely increasing World Population by a Double Count. This is the case with almost all other countries of world also but to a lot lesser extent.






__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] আগামী ২৮ শে সেপ্টেম্বর বাংলার পল্লীগিতির মধুর সুর নিয়ে আসছে ''''''''''''''





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবার ক্ষ্যান্ত দিন



দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না, এবার ক্ষ্যান্ত দিন

সি রা জু র র হ মা ন
কয়েকদিন ছুটি ভোগ করতে জার্মানিতে গিয়েছিলাম। ছুটিতে ল্যাপটপ কাঁধে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়া এ বয়সে আর সম্ভব নয়। ইন্টারনেটে নিয়মিত বাংলাদেশের খবর পড়ার সুযোগ ছিল না। জার্মানির মিডিয়া থেকে আজকের বাংলাদেশ সম্বন্ধে কোনো ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়। স্টুটগার্টে এক জার্মান মহিলা চা খেতে ডেকেছিলেন। মহিলা এক জার্মান কোম্পানিতে চাকরি করেন। সে সুবাদে মাঝে মাঝে তাকে ভারতে যেতে হয়। সীমিত কিছু হিন্দি বলতে পারেন। বলেছিলেন, আমাদের তিনি ভারতের ব্রুকবন্ড চা খাওয়াবেন। আমাদের জন্যে সুস্বাদু একটা কেকও তৈরি করেছিলেন তিনি।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সঙ্কটের খবর শুনে বললেন, আশ্চর্য! জার্মান মিডিয়াতে তো এসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার লেশমাত্র পাই না। সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সম্বন্ধে একমাত্র রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির খবরই তিনি জানেন। তাও অসম্পূর্ণ। জার্মানিতে কয়েক হাজার বাংলাদেশী আছেন। তাদের নানা কর্মকাণ্ডের খবর প্রায়ই বাংলা পত্রিকায় পড়ি। তাদের তত্পরতা নিজেদের মধ্যে। নিজেদের নিয়ে এতই ব্যস্ত যে, মূল ধারার জার্মান মিডিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের কথা তাদের মাথায় আসে না। বাংলাদেশের বর্তমানের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি বরাবরই মিডিয়া সম্বন্ধে এবং মিডিয়াকে ব্যবহারের আর্ট সম্বন্ধে অজ্ঞ বলতেই হবে। একই দুর্বলতায় ভুগছেন বিএনপির প্রবাসী সমর্থকরাও। খুবই দুর্ভাগ্যের কথা।
লোকপরম্পরায় হলেও জার্মানিতে বসে বাংলাদেশের কিছু খবর পেয়েছি। খবরগুলো এ রকম : (এক) জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন সবার গ্রহণযোগ্য একটা নির্বাচন পদ্ধতি সম্বন্ধে সমঝোতায় আসতে অনুরোধ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে টেলিফোনে দীর্ঘ ব্যর্থ আলাপ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দিক থেকে অনুকূল কোনো সাড়া মেলেনি। (দুই) অনুরূপ অনুরোধ নিয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূত ও দাতা সংস্থার প্রতিনিধিরা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কিন্তু ইসি তাদের কোনো প্রকারে আশ্বস্ত করতে পারেনি। (তিন) বাংলাদেশের প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং সারা বিশ্বে সম্মানিত অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতিতেই নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করে বিপাকে পড়েছেন এবং (চার) প্রধানমন্ত্রী হাসিনা অসংখ্যবারের মতো আরও একবার জেদ ধরেছেন যে সংবিধান অনুযায়ী (অর্থাত্ তার অধীনে) ছাড়া নির্বাচন হবে না এবং বর্তমান সংসদ বজায় রেখেই নির্বাচন হবে।
বাংলাদেশের মূল সংবিধানের রচয়িতা এবং শেখ মুজিবুর রহমানের এক কালের আইন উপদেষ্টা ড. কামাল হোসেনও বলেছেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী হচ্ছে সব নষ্টের মূল; বর্তমান সঙ্কটের জন্য পঞ্চদশ সংশোধনী হচ্ছে প্রকৃত দায়ী। পঞ্চদশ সংশোধনী কীভাবে পাস হয়েছে, বাংলাদেশের কারও অজানা নয়। দুই হাজার আট সালের ডিসেম্বরে ভারত-মার্কিন-আওয়ামী লীগ ত্রিমুখী ষড়যন্ত্রে যে মাস্টারপ্ল্যানের নির্বাচন হয় তাতে কার্যত একটা একদলীয় সংসদই সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনই সুকৌশলে মাস্টারপ্ল্যান করা হয়েছিল যে, বিএনপি মোট প্রদত্ত ভোটের ৩০ শতাংশ (অর্থাত্ এক-তৃতীয়াংশের কিছু কম) ভোট পেয়েছে, কিন্তু তাদের আসন দেয়া হয়েছে সংসদে মোট আসনের দশ ভাগের এক ভাগের মতো। তার ওপর প্রধানমন্ত্রী পূর্বপরিকল্পিতভাবে বিরোধী দলের নেতা এবং তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে এমন অশ্লীল গালি-গালাজ শুরু করেন যে বিরোধী দল সংসদ বর্জন করতে বাধ্য হয়। অর্থাত্ বিরোধী দলবিহীন সংসদে শেখ মুজিবুর রহমানের বাকশালী সংশোধনের মতো করে বিনা আলোচনায় পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হয়।

সংবিধান নিয়ে ছেলেখেলা
আমার স্কুল জীবনের শেষের দু'বছর (১৯৪৬-৪৭) কলকাতায় হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা লেগেই থাকত। আমি একটা বেসরকারি হিন্দু স্কুলে পড়তাম। স্বভাবতই হিন্দু বন্ধু অনেক ছিলেন। কতদিন আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা না দিয়ে থাকা যায়? আরও অনেকের মতো আমিও একটা ধুতি কিনেছিলাম। হিন্দু পাড়ায় যেতে কোচা দিয়েই ধুতি পরতাম, আর মুসলমান পাড়ায় কোচা খুলে পেঁচিয়ে লুঙ্গির মতো পরতাম সে ধুতি। সংবিধান রাষ্ট্রীয় দলিল, জাতির অস্তিত্বের সনদ। কিন্তু শেখ হাসিনা সংবিধানকে ব্যবহার করেন নিছক একখানা ধুতির মতো সাময়িক সুবিধার উপকরণ হিসেবে। ১৯৯৬ সালে তিনি মনে করেছিলেন সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি চালু হলে তাদের নির্বাচনী বিজয়ে সুবিধা হবে।
তিনি জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট বেঁধে আন্দোলন করেছিলেন, অনেকগুলো মানুষ খুন করেছিলেন, দেশ অচল করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০৬ সালে তিনি বুঝে গিয়েছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতিতেও তিনি জয়ী হতে পারবেন না। লগি-লাঠি-বৈঠার আন্দোলন করে দেশ অচল করে দেয়া হয়, প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে রাজপথেই অনেক মানুষ খুন করা হয়, শেষতক একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র করে বর্ণচোরা সেনাশাসন ডেকে আনা হয়। মাস্টারপ্ল্যানের নির্বাচনে দ্বিতীয় দফা প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা বুঝে গেলেন যে, তার নিজের অধীনে ষোলো আনা দুর্নীতির নির্বাচনে ছাড়া তার আর আওয়ামী লীগের জয়ের কোনো সম্ভাবনা নেই। পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হয় সে উপলব্ধি অনুযায়ী।
এ সংশোধনী পাস করার হাতিয়ার হিসেবে সরকার ব্যবহার করেছে তাদের ইচ্ছা পূরণের আদালতের একজন বিদায়ী প্রধান বিচারপতির একটি বিতর্কিত রায়কে, যে রায়েও বলা হয়েছিল যে রাজনীতির বাস্তবতা বিবেচনা করে পরবর্তী দুটি সাধারণ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতিতে হওয়া বাঞ্ছনীয়। অর্থাত্ সরকার এই বিতর্কিত রায়েরও মাত্র অর্ধেক ব্যবহার করেছে, অন্য অর্ধেককে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করা হয়েছে। এই সংশোধনীতে শেখ হাসিনা শুধু একটা কথাই লিখতে বাদ রেখেছেন; সেটা এই যে তাকে গদি ছেড়ে দিতে বলা যাবে না, আজীবন তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল থাকবেন। এই আধা-খ্যাচড়া সংশোধনী অন্ধভাবে আঁকড়ে থেকে শেখ হাসিনা প্রমাণ করছেন, মুখে গণতন্ত্রের ধুয়া তুললেও আসলে তিনি নিকৃষ্ট স্বৈরতন্ত্রী, পিতার মতো গণতন্ত্রকে হত্যা করে গদি আঁকড়ে থাকাই তার একমাত্র উদ্দেশ্য।
ইউনূস মুখ খুললেই কেন আঁতে ঘা লাগে
তত্ত্বাবধায়ক অথবা ভিন্ন কোনো নামে একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের অধীনে নির্বাচন হওয়া উচিত। এটা বাংলাদেশের প্রায় সব বুদ্ধিমান মানুষেরই মনের কথা। মুখ ফুটেও বলেছেন অনেকে। ড. ইউনূস সে একই কথা বললে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে অধিকাংশ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নিরেট মস্তিষ্ক নেতারা সহুঙ্কারে তার বিরুদ্ধে আক্রমণ শুরু করেন। জার্মানিতে বসে একটা উপমা আমার মনে হয়েছে। পাঁচ-ছয় বছর আগে পর্যন্তও ব্রিটেনে হাউন্ড (এক প্রজাতির হিংস্র শিকারি কুকুর) নিয়ে শেয়াল শিকার বৈধ ছিল। লাল কোট আর কালো হ্যাট পরা ডজন-খানেক ঘোড়সওয়ার শিকারি একপাল হাউন্ড নিয়ে পল্লী ইংল্যান্ডে শিকারে বেরুতেন। শেয়াল দেখা গেলে (কখনও কখনও খাঁচায় বন্দি শেয়াল ছেড়ে দিয়ে) তারা হাউন্ডগুলোকে তার দিকে লেলিয়ে দিতেন। চল্লিশ-পঞ্চাশটা কুকুর মুহূর্তের মধ্যেই শেয়ালটাকে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলত। ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকারি আক্রমণও হয়েছে সে গোছের।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী ও তার অনুচরদের এই বিশেষ 'অনুগ্রহের' বিশেষ কারণ আছে। আগেরবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা বিভিন্ন দেশের নাম-না-জানা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডজন-খানেক অনারারি ডক্টরেট কিনেছিলেন। দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি দৃষ্টি আরও ঊর্ধ্বমুখী করলেন। তিনি স্থির করলেন যে তার একটা নোবেল পুরস্কার ক্রয় করা উচিত। রাষ্ট্রের ব্যয়ে রাষ্ট্রের কূটনীতিক ও আমলাদের তদবির করার জন্য দেশ-বিদেশে পাঠানো হলো। তারা সবাই ফিরে এলেন শূন্য হাতে।
অন্যদিকে নোবেল কমিটি শান্তি পুরস্কার দিল মুহাম্মদ ইউনূসকে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রীরা থেকে শুরু করে সব মহাদেশের শক্তিধর ও মানী-গুণী ব্যক্তিরা তাকে অভিনন্দিত করলেন। সব বাংলাদেশীরও উচিত ছিল তার জন্য গৌরব বোধ করা। কিন্তু এ দেশের প্রধানমন্ত্রী করলেন ঠিক উল্টোটা। শিক্ষক ক্লাসের ভালো ছাত্রছাত্রীদের বেশি স্নেহ করলে ঈর্ষাতুর রদ্দি ছাত্রছাত্রীরা যেমন জ্বলে-পুড়ে মরে, শেখ হাসিনার হয়েছে সে অবস্থা। যে কোনো প্রকারে পারা যায় ইউনূস ও তার গুণগ্রাহীদের হয়রানি ও হেনস্থা করা এ সরকারের এবং এই প্রধানমন্ত্রীর ধর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা এতই স্বল্পবুদ্ধি যে যতবার তারা ইউনূসকে ছোট করতে চাইছেন ততবার তারাই যে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর প্রমাণিত হচ্ছেন সেটাও তারা বুঝে উঠতে পারেন না।

চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের কথায় শেখ হাসিনা কান দেবেন কেমন করে? বাংলাদেশের তথ্যাভিজ্ঞ ও সুশীল সমাজের সবাই বলছেন, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ সংসদে ২০ থেকে ৫০টির বেশি আসন পাবে না। সংখ্যাটা নির্ভর করছে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার প্রতি কার কতখানি সহানুভূতি তার ওপর। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তিনি ও তার দল যে হেরে নাস্তানাবুদ হয়ে যাবেন, শেখ হাসিনা নিজেও সেটা বোঝেন। নিজের কবর নিজে তিনি খোঁড়েন কী করে?
নইলে কিছুকাল আগে বান কি মুনের সহকারী যখন সশরীরে ঢাকায় এসে তিন-চার দিন কাটিয়ে গেলেন, তখনই সরকার নির্বাচন পদ্ধতি সম্বন্ধে বিরোধীদের সঙ্গে সংলাপে বসতে পারত। মুখে তারা বলেও ছিল যে, তারা সংলাপে বসবে, সংলাপের আমন্ত্রণ জানিয়ে বিএনপিকে চিঠি লিখবে। কিন্তু সহকারী মহাসচিবের বিমান নিউইয়র্কে নামার আগেই সরকার তাদের প্রতিশ্রুতি গিলে খেল। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ ও অন্য মন্ত্রীদের সুর বদলে গেল। তারা বলতে শুরু করলেন, কিসের সংলাপ? কার সঙ্গে সংলাপ? অথচ বিএনপি বর্তমান সঙ্কটের শুরু থেকেই বলে এসেছে যে, অশান্তি ও হানাহানি এড়ানোর লক্ষ্যে তারা যে কোনো সময় সংলাপে বসতে রাজি আছে। বান কি মুন এবং তার আগে তার সহকারীকেও সে কথা বিএনপি জানিয়ে দিয়েছে। এখন আবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি সংলাপে বসার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা ও বেগম জিয়াকে চিঠি লিখেছেন। খালেদা জিয়া তো আগে থাকতেই রাজি হয়ে আছেন, কিন্তু শেখ হাসিনা রাজি হবেন কিনা সন্দেহ। 'চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী।'
বেচারা নির্বাচন কমিশন? সরকারের পরিকল্পনা (কিংবা ষড়যন্ত্র) কার্যকর করার জন্য তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। কমিশনারদের হাত-পা বাঁধা গণভবনের কাছে। সেখান থেকে যে নির্দেশ আসে তার বাইরে কিছু করার শক্তি তাদের নেই। বিদেশি রাষ্ট্রদূত আর দাতা সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের অনুরোধ রক্ষা করার কিংবা নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দেয়ার সাধ্য তাদের কোথায়? তারা তো আর ব্রিটেনের কিংবা ইউরোপের কোনো দেশের মতো স্বাধীন ও সার্বভৌম নির্বাচন কমিশন নন!
ঢাকায় বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ দেশের রাষ্ট্রদূত আছেন। বাংলাদেশে কী হচ্ছে আর কী ঘটতে যাচ্ছে সেটা তারা সব সময়ই নিজ নিজ দেশের সরকারকে জানিয়ে রাখেন। ইউনূস প্রসঙ্গ, পোশাক শ্রমিকদের প্রতি অমানুষিক আচরণ, ইসলামপন্থীদের নিষ্পেষণ, শাপলা চত্বরের গণহত্যা, পদ্মা সেতুর ব্যাপারে দুর্নীতি ইত্যাদি বহু ব্যাপারে প্রায় সব দেশের সঙ্গে হাসিনা সরকারের সম্পর্কে সর্বনিম্ন (ভারতীয় সাংবাদিকদের ভাষায় তলানি ছুঁয়ে গেছে)। প্রধানমন্ত্রী হাসিনা যে আপাত দৃষ্টিতে সেটা গ্রাহ্য করছেন না তার কারণ মাত্র একটা বিদেশি খুঁটির ওপর তিনি ঈমান এনেছেন, সে শক্তির ওপর তার অপরিসীম ভরসা। বাংলাদেশকে আরেকটা সিকিম করার অভিপ্রায়ে ভারত ২০০৬-০৮ সালে মার্কিন প্রশাসন ও ছয় ঘোড়া উপহারপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করেছে।

ভারতকে তিনি কী দিলেন আর কী পেলেন না
হাসিনা আশা করছেন ভারতকে সবকিছুই দিতে তার আরও কিছু বাকি আছে, সুতরাং ভারত কিছুতেই মাঝ পথে তাকে রিক্ত হাতে বিদায় করবে না। বাংলাদেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশ অথবা ফেলানী হত্যার মতো অমানুষিকতা বিডিআর কখনোই সহ্য করেনি। শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ৫০ দিনের মধ্যেই অত্যন্ত রহস্যজনকভাবে বিডিআরে বিদ্রোহ হলো, ৫৭ জন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হলেন, হত্যালীলার মাঝপথে বিদ্রোহীরা গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ আলাপ করল, সেনাবাহিনী বিদ্রোহ দমন করতে আসছিল কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মাঝপথে তাদের থামিয়ে দিলেন, অকস্মাত্ মাথায় রুমাল বাঁধা কিছু অপরিচিত লোকের আবির্ভাব হলো পিলখানায় এবং হঠাত্ করেই আবার তারা হাওয়া হয়ে গেল। মুক্তিযুদ্ধের পুরোধা বিডিআর বাহিনীকে রাতারাতি ভেঙে দেয়া হলো, শত শত বিডিআর জওয়ানকে শাস্তি দেয়া হলো, কয়েদখানায় মারা গেল অনেকে, কিন্তু বিদ্রোহের কারণ ও দায়িত্ব নির্ধারণের জন্য কোনো তদন্ত হলো না।
নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বেদম মার খাবে, শেখ হাসিনা আর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন না—এই ধ্রুব সত্য নিয়ে ভারতের মিডিয়া এরই মধ্যে মরাকান্না জুড়ে দিয়েছে। তারা যে দিল্লির সরকারের হৃিপণ্ডের তড়পানির প্রতিধ্বনি করছে, সেটা জানা কথা। সত্য বটে, শেখ হাসিনা দুই ধারায় এশিয়ান হাইওয়েকে ভারত থেকে আবার ভারতে নিয়ে শেষ করতে রাজি হয়েছেন। সত্য বটে রেল, সড়ক ও নদীপথে ভারতের মূল অংশ থেকে উত্তর-পূর্বের সাতটি অঙ্গরাজ্যে যাওয়ার করিডোর এবং বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর দুটিকে অবাধ ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এবং ভারত এসবই পাচ্ছে বিনা ব্যয়ে। কেননা প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার মতে, ভারতের কাছ থেকে টাকা নেয়া অসভ্যতা হবে। কিন্তু ভারত এখনও আতঙ্কমুক্ত হতে পারছে না। ভারতীয়রা জানে, বিনিময়ে তারা বাংলাদেশকে কিছুই দিতে পারেনি এবং বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এখন আগের যে কোনো সময়ের চাইতে অনেক বেশি ভারত-বিরোধী।
শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালেই বেরুবাড়ী ছিটমহলটি ভারতের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। বিনিময়ে ভারত নানা বাহানায় তিনবিঘা ছিটমহলটি বাংলাদেশকে দিতে অস্বীকার করে আসছে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের কথা বলে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা এসেছিলেন, বাংলাদেশের সংবর্ধনা পেয়েছিলেন। কিন্তু সে চুক্তি আজ অবধি স্বাক্ষরিত হয়নি। এরই মধ্যে ৫৩টি অভিন্ন নদীতে ভারত কয়েকশ' বাঁধ তৈরি করেছে, টিপাইমুখে বাঁধ তৈরি করে সুরমা ও কুশিয়ারা অতএব মেঘনা নদীও শুকিয়ে মারার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। দিল্লির সরকার জানে, নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হবেন। শেখ হাসিনা ২০১০ সালের জানুয়ারিতে দিল্লিতে গিয়ে যেসব গোপন চুক্তি করে এসেছিলেন, সেগুলো সংসদে পেশ করার জন্য দলের ও দেশের দাবি প্রতিরোধ করা প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। শেখ হাসিনার উপহার করিডোর ভোগ করা সেক্ষেত্রে ভারতের ভাগ্যে নাও জুটতে পারে।
শেখ হাসিনা আশা করছেন, আন্দোলন করে সরকার হঠাতে বিএনপি ও ১৮ দল এতকাল ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের আগের কয়েক মাসও তারা বিদেশি দূতাবাসগুলোর এবং জাতিসংঘের চাপে বড় মাপের আন্দোলন করা থেকে বিরত থাকবে। তিনি তার অতি পরিচিত কৌশলে বিভিন্ন বাহানা সৃষ্টি করে যদি কালক্ষেপণ করতে পারেন তাহলে শেষ মুহূর্তে তার পরিকল্পনা অনুযায়ী একটা লোকদেখানো সাজানো-পাতানো নির্বাচন করে ঘোষণা দেবেন যে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়েছে এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন।

উন্মাদ গণপলায়ন
শেখ হাসিনার বিকল্প নীল নকশা হচ্ছে দেশে অরাজকতা দেখা দিয়েছে অজুহাত দেখিয়ে তিনি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন এবং বর্তমান সংসদই বহাল আছে বলে ঘোষণা দেবেন। নিশ্চয়ই এ লক্ষ্যেই তিনি সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন। দেশের সব সংবিধান বিশেষজ্ঞ তাতে বিস্মিত-স্তম্ভিত হয়ে গেছেন। নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজও বলেছেন যে, আগে থেকে সংসদ ভেঙে না দিলে নির্বাচনে নানান জটিলতা দেখা দেবে।
জার্মানি থেকে ফিরে এসে খবর পেলাম—কুয়ালালামপুর, দুবাই ও লন্ডনে বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন অনেক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী। বিগত দু-তিন মাসে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার আওয়ামী লীগার বিভিন্ন দেশের ভিসা নিয়েছেন। বিগত পৌনে পাঁচ বছরে দেশ থেকে যে বহু হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে সেগুলো এখন বিদেশে সম্পত্তি ক্রয়ে কাজে লাগছে। শেখ হাসিনার নীল নকশা যাই হোক, আওয়ামী লীগাররা বুঝে গেছেন গণজোয়ারের মুখে নির্বাচন ঠেকিয়ে রাখা যাবে না, শেখ হাসিনার গদিও বেহাত হলো বলে। অতএব 'সময় থাকতে দাদা হও সাবধান'।
এরই মধ্যে মন্ত্রীদের কথাবার্তা একেবারে বেসামাল হয়ে গেছে। মনে হতে বাধ্য, তারা সব উন্মাদ হয়ে গেছে। হেফাজতে ইসলামকে হতমান করার লক্ষ্যে কোনো কোনো মন্ত্রী বলেছেন, ইসলামের হেফাজত করবেন আল্লাহ, হেফাজত নয়। ইসলাম সম্বন্ধে সামান্যতম জ্ঞান যাদের আছে তারাই জানেন, আল্লাহ নিজের হাতে কোনো কিছু করেন না, সবকিছুই করান তার বান্দাদের মাধ্যমে। এমনকি ইসলামের বাণীও তিনি মানুষের কাছে পাঠিয়েছেন রাসুলুল্লাহর (সা.) মারফত। আর বিরোধী দল বিশেষ করে বিরোধী দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী যেসব গালাগাল করছেন, কোনো যুক্তিতর্ক দিয়ে তার জবাব দেয়া সম্ভব নয়। জবাব দিতে হলে শেখ হাসিনার এক-একটি উক্তির পাল্টা মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ুর রহমান রেন্টুর 'আমার ফাঁসি চাই' বইখানির এক-একটি অধ্যায় উদ্ধৃত করতে হয়।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অনেক আগেই ঘোষণা করেছিলেন যে তার পিতামাতা ও ভাইদের হত্যায় বাংলাদেশের মানুষ কাঁদেনি; প্রতিশোধ নিতেই তিনি রাজনীতিতে এসেছেন। তার সরকার ও ক্যাডাররা বহু হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে। তাদের সন্তানরাও যে প্রতিশোধ নিতে চাইতে পারেন, সেকথা কি শেখ হাসিনারা কখনও ভেবে দেখেছেন? গণভবনে বসে তো অনেক কাঁদিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষকে। আর কেন, প্রধানমন্ত্রী? এবার ক্ষ্যান্ত দিন? দেশটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেবেন না।
(লন্ডন, ১০-০৯-১৩)
serajurrahman34@gmail.com


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] আমির আবদুল মজিদ : আমরা একদিন ক্ষমতায় যাব



সাক্ষাৎকার    আমরা একদিন ক্ষমতায় যাবআমির আবদুল মজিদ'বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২টি জামায়াত হয়েছিল। উম্মতে মুহাম্মদির মধ্যে হবে ৭৩টি জামায়াত। এই ৭৩ জামায়াতের মধ্যে একটি বাদে সবাই জাহান্নামে ঢুকবে। জান্নাতি দলটিই হলো এই কালেমা জামায়াত। আমরা এখানে সাহাবিয়ানা জীবনযাপন করছি।' কালেমা জামায়াত নামে রহস্যঘেরা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল মজিদ গত ৬ সেপ্টেম্বর কালের কণ্ঠকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এমনই দাবি করেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কালের কণ্ঠের জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক কাম প্রতিবেদক হাসানুল কাদির

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার আমিনাবাদে গত ৬ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর নিজের আস্তানায় নির্মিত যে বিশাল মসজিদে বসে তিনি কোনো গণমাধ্যমে প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎকার দেন, সেই মসজিদে কোনো ফ্যান নেই। অনেক দূরে দূরে কয়েকটি বিদ্যুতের বাল্ব দেখা গেছে। কেন ফ্যান নেই জানতে চাইলে আবদুল মজিদ বলেন, 'আমরা ফ্যান, ফ্রিজ, এয়ারকন্ডিশন- এসব ব্যবহার করি না। খুব জরুরি বিবেচনায় বিদ্যুৎ নামমাত্র ব্যবহার করি।'
বাস্তবেও দেখা গেছে, কালেমা জামায়াতের আস্তানায় গড়ে ওঠা কোনো দালানেই দু-একটি বাতি ছাড়া আর কোনো বৈদ্যুতিক সামগ্রী নেই। তবে কালের কণ্ঠের অনুসন্ধানে জানা গেছে, অনুসারীদের অবস্থা যাই হোক, আমির মজিদ ঠিকই টেবিলফ্যান ব্যবহার করেন। ক্ষমতায় গেলে এসব বৈদ্যুতিক সামগ্রীর ব্যবহার বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবে কালেমা জামায়াত- এই প্রশ্নের জবাবে আবদুল মজিদ বলেন, 'আমরা এসব ব্যবহার না করে চলতে পারছি, আপনারা পারবেন না কেন? আপনারা অনেক কিছু খান; শরীরে চর্বি বেশি, তাই এসব জিনিসের প্রয়োজন হয়। আমরা ক্ষমতায় গিয়ে এমন ব্যবস্থা চালু করব, তখন এসব ব্যবহারের প্রয়োজনই হবে না।'
কালেমা জামায়াত প্রচলিত ধারার নির্বাচনে কখনো অংশ নেবে না। এমপি-মন্ত্রীও হতে চায় না। তবে অবশ্যই তারা সরকার গঠন করবে এবং দেশ পরিচালনা করবে। এটি কোনো স্বপ্ন নয়, শিগগির তা বাস্তব হবে- সাক্ষাৎকারে আমির মজিদ এমন আশা ব্যক্ত করে বলেন 'আমরা একদিন ক্ষমতায় যাব।' এটি কিভাবে সম্ভব জানতে চাইলে তিনি বলেন, যখন ঘটবে, সবই দেখবেন।
কালেমা জামায়াতের অনুসারীর সংখ্যা জানতে চাইলে আবদুল মজিদ বলেন, '৬০০-৭০০ পুরুষ ও ৬০০-৭০০ নারী আছে। তাদের পরিবারে ছেলেমেয়েরা তো আছেই। তারা প্রত্যেকেই কালেমা জামায়াতের জন্য ত্যাগী বলে প্রমাণিত। এর বাইরে আরো অনেকে আসে, কিছু দিন থাকে, আবার চলে যায়। অনিয়মিত কর্মীর সংখ্যা আরো বেশি। সুনির্দিষ্টভাবে জানানো সম্ভব নয়। কারণ, আমাদের লিখিত কোনো সিস্টেম নেই। সাংগঠনিক কোনো পদ-পদবি নেই।'
কালেমা জামায়াত নাম দিলেন কেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে সংগঠনটির আমির বলেন, "সাহাবায়ে কেরামের পর দুনিয়ায় আর কালেমার দাওয়াত ছিল না। আমি তাবলিগ জামায়াতে ছিলাম। দেখেছি, সেখানেও কালেমার দাওয়াত নেই। তা ছাড়া তাবলিগ হলো একজন ব্যক্তির অজিফা, এর কথা কোরআন-হাদিসে কোথাও নেই। আমরা কালেমায় বিশ্বাস করি, এর দাওয়াত দুনিয়ার মানুষকে পৌঁছাচ্ছি। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের ৮৭ লাখ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মের সাবালক অনুসারীর কাছে কালেমা জামায়াতের সদস্য পাঠিয়ে সরাসরি মৌখিকভাবে দাওয়াত পৌঁছিয়েছি। 'নামধারী মুসলমানদের' কাছেও কালেমার দাওয়াত দিচ্ছি।" নামধারী মুসলমান কারা জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আপনারা মুখে মুখে মুসলমান। কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু' পড়লেও সাহাবায়ে কেরাম যেভাবে তা মানতেন, আপনারা মানছেন না। সাহাবিদের মতো কালেমা না মানলে কেউ মুসলমান হতে পারে না। কারণ, কোরআন ও হাদিস সাহাবিরাই শুধু বুঝেছেন, অন্য কেউ নয়।" প্রায় হাজারখানেক ভক্ত, তাঁদের ভাষায় 'সাহাবি' বেষ্টিত আমির আবদুল মজিদ বলেন, 'আমি এখনো হজে যাইনি। তবে সৌদি আরবে আমাদের কার্যক্রম আছে। প্রতিনিধিও আছে। সোয়া এক লাখ সঙ্গী নিয়ে হজে যাব। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি চলছে।'
কালেমা জামায়াতের অনুসারীদের সন্তানদের শিক্ষা-দীক্ষার জন্য কোনো স্কুল, কিন্ডারগার্টেন বা মাদ্রাসায় পাঠানো হয় না। আস্তানাতেই পড়ালেখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আবদুল মজিদ বলেন, 'আমাদের কোনো সার্টিফিকেট সিস্টেমের পড়াশোনা নেই। প্রচলিত স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার মতো কোনো শ্রেণীবিন্যাসও নেই। বাইরে থেকে কোনো শিক্ষক-শিক্ষিকাও আনা হয় না। আমরা আমাদের বাচ্চাদের কোরআন, হাদিস, দোয়া-দরুদ শিক্ষা দেই। কলেজ পর্যন্ত মানের বাংলা শিক্ষা দেই। গণিতও কিছুটা শেখানো হয় এ কারণে যে, তা না হলে তাদের জীবন চলতে যেমন সমস্যা হবে, তেমনি আল্লাহর বড়ত্ব সম্পর্কেও তাদের ধারণা লাভ হবে না। যেমন বলা হয়, পৃথিবীর চেয়ে লক্ষ গুণ বড় বেহেশত দেওয়া হবে। এখন লক্ষই যদি না বোঝে, তাহলে এ ধরনের হাদিস কিভাবে বুঝবে?' ইংরেজি শিক্ষার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'শুধু এ, বি, সি, ডি শিক্ষা দেই। এই শিক্ষার প্রতি আমরা কোনো উৎসাহ দেই না।'
কালেমা জামায়াতের অনুসারী প্রায় প্রত্যেকেই দেখতে হাড্ডিসার। এর কারণ জানতে চাইলে আমির মজিদ বলেন, 'আল্লাহ যে পরিমাণ খাদ্য বান্দার ভাগ্যে লিখে রেখেছেন, তা না খাওয়ানো পর্যন্ত তার মৃত্যু হবে না। আল্লাহ জোর করে হলেও খাওয়ানোর পরই মৃত্যু দেবেন। কালেমা জামায়াতের লোকেরা নামমাত্র বেঁচে থাকার জন্য সামান্য খাওয়া-দাওয়া করে থাকে। ফলে তাদের ভাগ্যে যেসব খাদ্য লেখা আছে, সেগুলো শেষ বয়সে মিলবে। আপনারা অনেক খাওয়া-দাওয়া করেন, বিভিন্ন রোগশোকে আক্রান্ত হন, শেষ বয়সে ডাক্তার নিষেধ করে দেন, এটা-ওটা প্রায় কিছুই খাওয়া যাবে না। আপনারা শেষ বয়সে যখন না খেয়ে মরবেন, তখন কালেমা জামায়াতের লোকেরা আরামে খাবার খাবে। কোনো অসুখ-বিসুখ হবে না। সুন্দর জিন্দেগি নিয়ে মরবে।' তিনি আরো বলেন, 'আমাদের জীবন খুবই ত্যাগ ও কষ্টের। সবার পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব হয় না। তাই অনেকে এলেও আবার চলে যায়।'
আমির মজিদ মুখে এ কথা বললেও কালের কণ্ঠের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি নিজে ঠিকই পর্যাপ্ত খাবার খান। শরীরও তাঁর বেশ হৃষ্টপুষ্ট।
কিছুই তাঁর জ্ঞানের বাইরে নেই- আলাপকালে নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করলে আবদুল মজিদকে প্রশ্ন করা হয়, 'সব জানা কিভাবে সম্ভব? এমন দাবি তো একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষে সম্ভব নয়?' জবাবে তিনি বলেন, শুধু বাংলাদেশ নয়, বিভিন্ন দেশ থেকে আমার কাছে লোকজন আসে। তারাই আমার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ করলে সেখান থেকে সব জেনে যাই। কোনো বই বা পত্রিকা পড়তে হয় না। রেডিও, টিভিও দেখতে হয় না। এগুলো দেখিও না। সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে প্রশ্ন করা হয়, কালের কণ্ঠ পত্রিকাটি কখনো দেখেছেন? কিছুক্ষণ আগেই পত্রিকা না পড়ার দাবিদার মজিদ এ পর্যায়ে বলেন, তিনি কালের কণ্ঠ নিয়মিত রাখেন, প্রতিদিন পড়েন!
নিজেকে ইমাম মাহদি দাবি করেন কি না জানতে চাইলে আবদুল মজিদ বলেন, 'ইমাম মাহদি সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির নাম নয়। ইমাম মানে নেতা, আর মাহদি মানে হেদায়েতপ্রাপ্ত ব্যক্তি। স্পষ্ট ভাষায় নিজেকে ইমাম মাহদি দাবি না করলেও আকারে ইঙ্গিতে তিনি এমনটাই বোঝানোর চেষ্টা করেন। 'হিযবুত তওহিদ' নামের আরেকটি উগ্র সংগঠনের প্রধান বায়েজিদ খান পন্নী নিজেকে ইমাম মাহদি দাবি করেন- এ প্রসঙ্গ উল্লেখ করতেই মজিদ বলেন, পন্নী খ্রিস্টান। খ্রিস্টানদের এজেন্ডা অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করে।
চরফ্যাশন কলেজে অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আবদুল মজিদ তাবলিগ জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি কলেজটি প্রতিষ্ঠার জন্য ত্যাগী ব্যক্তিদের অন্যতম। ধার্মিক চরিত্রের কারণে ক্লাসে মেয়ে থাকলে তিনি পড়াতেন না এবং মেয়েরাও তাঁকে এড়িয়ে চলত। অথচ তিনি ২০০৯ সালে ১৩ বছর বয়সী এক মেয়েকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। আকলিমা নামের ওই মেয়েকে বিয়ে করেই তার নতুন নাম দেন মরিয়ম। আগের স্ত্রীও আছে দাবি করে তিনি বলেন, তাঁর মোট পাঁচ ছেলে ও ছয় মেয়ের প্রত্যেকেই কালেমা জামায়াতের অনুসারী। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের দাবি, তিনি আরেকটি অর্থাৎ তৃতীয় বিয়েও করেছেন। একাধিক বিয়ে প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলে জবাব দেন, সামর্থ্য থাকলে চারটি পর্যন্ত বিয়ে করা সুন্নত।
কালেমা জামায়াতের কার্যক্রম কখন শুরু করেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এই কাজ শুরু করি ১৯৭৩ সালে। তখন আমি ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএসসির ছাত্র।' তাবলিগ জামায়াতের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, 'এরা আমাকে অনেক জ্বালাতন করে। এদের মিথ্যা মামলার কারণে আমাকে প্রায় দুই বছর জেলও খাটতে হয়েছে।'
এই সাক্ষাৎকার নেওয়ার আগে আবদুল মজিদের অনুসারীরা এই প্রতিবেদককে নিরুৎসাহী করে বলেন, আমির সাহেব রাজি হবেন না; শুধু দোয়া নেওয়া ও মোসাফাহ করার অনুমতি মিলবে। তবে জুমার নামাজ শেষ হওয়ার পর আমির মজিদ সাক্ষাৎকার দেন। ছবি তোলার অনুমতি চাইলে প্রথমে রাজি হননি। বলেন, 'তিন ধরনের ব্যক্তিকে বিনা হিসাবে আল্লাহ জাহান্নামে পাঠাবেন। যারা ছবি তোলে, তারা এর অন্তর্ভুক্ত।' প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার সাক্ষাৎকারের শেষ পর্যায়ে কালের কণ্ঠে ছাপার জন্য মাত্র একটি ছবি তোলার অনুরোধ করা হলে অনুসারীরা সম্মিলিত কণ্ঠে বলে ওঠেন, ছবি তোলা যাবে না। পীড়াপীড়ি করলে কঠিন বদদোয়া লাগবে বলেও তাঁরা হুঁশিয়ার করে দেন। তবে মসজিদ থেকে বেরিয়ে আরেক কক্ষে গিয়ে আমির আবদুল মজিদ সেখানে উপস্থিত ভক্তদের সামনেই কালের কণ্ঠ প্রতিবেদকের সঙ্গে বেশ কিছু ছবি তোলেন। এগুলো পত্রিকায় প্রকাশেরও অনুমতি দেন তিনি।
http://www.kalerkantho.com/print_edition/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1361&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=377779#.UjHQvdJwom
http://www.amadershomoybd.com/content/2013/09/12/middle0912.htm




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] তাহলে সমস্ত পৃথিবী কোকোর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!




তাহলে সমস্ত পৃথিবী কোকোর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
মোজাম্মেল খান
দেশে-বিদেশে বাঙালীদের সমস্ত আড্ডায় দেশটা যে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সেটা নিয়েই সবচেয়ে আলোচনা হয়। এবং এ দুর্নীতির সিংহভাগই যে রাজনৈতিক নেতা এবং তাঁদের সহচররা করছেন সে ব্যাপারে সবাই একমত। 
অবশ্য আমরা যদি দুর্নীতির দায়ে কতজন রাজনীতিকের বিচার হয়েছে সে সংখ্যাটা ধর্তব্যে নিয়ে আসি তাহলে সমাজ যে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সেটা প্রমাণিত হবে না। উদাহরণস্বরূপ আমরা যদি বিগত কয়েক দশকের দিকে দৃষ্টি দেই তাহলে দেখতে পাব, যদি দুটো সামরিক শাসন এবং বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়টা বাদ দেই তাহলে ৪টা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের শাসনামলে মাত্র দু'জন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত রাজনীতিবিদ বা তাঁদের সন্তানদের বিচার হয়েছে। তাঁদের একজন হলেন গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত একনায়ক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, যিনি দ-িত হয়েছিলেন ১৯৯১-১৯৯৬ বিএনপির শাসনামলে এবং আরেকজন হলেন আরাফাত রহমান কোকো যিনি ২০১১ সালে ২৩ জুন বর্তমান সরকারের সময়ে ৬ বছরের কারাদ- এবং ৩৯ কোটি জরিমানায় দ-িত হয়েছেন। তাঁকে আদালতে তাঁর অনুপস্থিতিতে এ দ- দেয়া হয়েছে। তিনি দেশে এসে আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি এবং ফেরারি হিসেবেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোন একটি দেশে পলাতক রয়েছেন।
এটা এক বিরাট আপাতঃস্ববিরোধিতাপূর্ণ ব্যাপার যে, যদিও আমরা দুর্নীতি নিয়ে প্রচুর কথা বলি কিন্তু এটা সামাজিকভাবে কোন লজ্জাজনক ব্যাপার নয়। এমনকি নির্বাচনের সময়ও এটা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দেখা দেয় না, এর বদলে অন্যান্য অনুভূতিময় ব্যাপারগুলো সামনে এসে যায়, যার বেশিরভাগই কোন সত্যের ওপর নির্ভরশীল নয়। গত ৫টি মিউনিসিপ্যাল নির্বাচনে তাই অপেক্ষাকৃত সৎ প্রার্থী তাদের অসৎ প্রতিদ্বন্দ্বীর কাছে পরাজয় বরণ করেছেন। পৃথিবীতে কি এমন কোন দেশ আছে যেখানে গণঅভ্যুথানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত কোন একনায়ক দুর্নীতির দায়ে দ-িত হয়ে কারার অন্তরালে বসেই সংসদের একটি আসন নয়, পাঁচ পাঁচটি আসনে নির্বাািচত হয়েছিলেন? তাঁর সম্পর্কে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী উক্তি করেছিলেন, 'তিনি যদি জীবনে কোনদিন জেল থেকে বের হয়ে আসেন তাহলে দেশের সব চোর-ডাকাতের জেল থেকে মুক্তি দেয়া উচিত।' আপাতদৃষ্টিতে সেটা তো ঘটেনি, উপরন্তু তিনি এখন রাষ্ট্রের কিংমেকারের ভূমিকা পালন করছেন। যে কোন সমাজে, যেখানে নৈতিকতার বিন্দুমাত্রও অবস্থিতি রয়েছে সেখানে কোন রাজনীতিবিদের সন্তানরা যদি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিম-লে তাদের 'কুখ্যাত দুর্নীতির' জন্য পরিচিত হন, তাহলে ঐ রাজনীতিবিদের ভবিষ্যত চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। আর দ-িত হলে তো কথাই নেই; সঙ্গে সঙ্গেই ঐ রাজনীতিবিদের রাজনৈতিক জীবনের কবর রচিত হবে।
এটা আমাদের সমাজের প্রচলিত রীতি যে, যখনই কোন কোন ব্যক্তি দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত বা দ-িত হন, তখনই তাঁর রাজনৈতিক দল এবং সমর্থকরা তাঁর বিরদ্ধে সব অভিযোগ 'রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে অভিহিত করেন। আজকাল এ ধরনের বক্ত্যবের অগ্রভাগে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব। কয়েকদিন আগে তিনি তাঁর দলের সিনিয়র সহসভাপতি তারেক রহমানকে অভিহিত করলেন 'আমাদের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক' হিসেবে। দেশে তাঁর সমালোচকদের কাছে তিনি যে 'দুর্নীতির বরপুত্র' হিসেবে পরিচিত সেটা বাদ দিয়েও ২০০৮ সালের নবেম্বরের ৮ তারিখে ঢাকায় তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্টদূত ওয়াশিংটনে পাঠানো এক তারবার্তায় তারেক রহমানকে 'লোভ-লালসা-চৌর্যবৃত্তি আর দুর্নীতিবাজ সরকারের এবং হিংস্র রাজনীতির' প্রতিবিম্ব হিসেবে উল্লেখ করেন এবং তাঁকে যেন যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার অনুমতি না দেয়া হয় সে সুপারিশ করেছিলেন। এখন কেউ যদি এ দুই বক্তব্যকে একীভূত করেন তাহলে কি দাঁড়াবে 'আমাদের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক?'
কিছুদিন আগে আমাদের সংবাদ মাধ্যমসমূহে প্রকাশিত এবং প্রচারিত হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসনের দ্বিতীয় সন্তান আরাফাত রহমান কোকোর সিঙ্গাপুরে পাচার করা ২১ কোটি টাকার শেষ কিস্তি হিসেবে ৭.৪ কোটি দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে ফেরত এসেছে। যথারীতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সরকারকে দায়ী করলেন এ ধরনের 'রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' মামলা কোকোর এবং তারেকের বিরুদ্ধে দায়ের করার জন্য, যার মূল উদ্দেশ্য 'কোকো এবং বিএনপির ভাবমূর্তির ক্ষতি করা।' 'তাঁর অনুপস্থিতিতে তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছে,' মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের। 
আসল সত্যটা হলো কোকো প্যারলের শর্ত ভঙ্গ করায় তাঁর প্যারোল বাতিল করা হয় এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য তাঁকে আদালতে হাজির হওয়ার সমন জারি করা হয়, কিন্তু তিনি এবং তাঁর সহঅভিযুক্ত আদালতের সমন উপেক্ষা করে বিদেশে পালিয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। অতএব, 'তাঁর অনুপস্থিতিতে তাঁকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছে'Ñ এ বক্তব্য সত্যের চরম অপলাপ মাত্র। বরঞ্চ বাংলাদেশের আদালত তাঁর পরিবার এবং বিশেষ করে তাঁর মায়ের প্রতি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল যিনি একের পর এক নিজের ইচ্ছা মাফিক 'রাজনৈতিক কর্মে ব্যস্ত' এ অজুহাতে আদালতের কার্যপ্রণালী থেকে অনুপস্থিত থেকেছেন। 
পৃথিবীতে কি এমন কোন দেশ আছে যেখানে কোন অভিযুক্ত এভাবে নির্বিঘেœ একের পর এক আদালত অবমাননা করতে পারেন? উপরন্তু কোকোকে আইনী যুদ্ধে সহায়তা দেয়ার জন্য শত শত আইনজীবী তৈরি ছিলেন, যাঁরা অবশ্য মুখ কালো কাপড়ে জড়িয়ে তাঁর বিরুদ্ধে রায়ের প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগে বলা হয়েছিল, কোকো এবং তাঁর সহঅভিযুক্ত সাইমন জার্মান কোম্পানি সিমেন্স এবং চীনা কোম্পানি চায়না হারবারের কাছ থেকে ১৯.৭১ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন টেলিকম এবং টার্মিনাল বিল্ডিং তৈরির দুটো কনট্রাক্ট পাইয়ে দেয়ার ব্যাপারে। তাঁরা ঐ টাকা সিঙ্গাপুরে পাচার করেন। 
এ ধরনের জলজ্যান্ত ঘুষ নেয়ার কারণে কোকো বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত 'অবৈধ টাকা কিভাবে উদ্ধার করা যায়' সে নামে প্রকাাশিত একটি নির্দেশনা পুস্তকে (হ্যান্ডবুক) স্থান করে নেয়ার বিরল 'গৌরব' অর্জন করেছেন। ঐ নির্দেশনা পুস্তকে জাতীয় সম্পদ আত্মসাৎ করার একটা পরিষ্কার উদাহরণ হিসেবে কোকোর এই কয়েক মিলিয়ন ডলার ঘুষ নেয়াকে উপস্থাপন করা হয়েছে। 
২০১১ সালের ৩ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরের একমাত্র সাধারণ দৈনিক সংবাদপত্র স্ট্রেইট টাইমসে, '৩ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তরিত করার ঘোষণাপত্র না দেয়ায় জরিমানা' শীর্ষক খবরে বলা হয়, সিঙ্গাপুরের একটি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরাফাত রহমান কোকোর একত্রিশ লাখ এক শ' একাত্তর হাজার ডলার কোকোর নির্দেশে তাঁর নিজের ব্যক্তিগত এ্যাকাউন্টে স্থানান্তর এবং জমা রাখার ব্যাপারটা কর্তৃপক্ষকে জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন। টাকা পাচারের অপরাধে ২ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরের একটি আদালত লিম সিউ চ্যাং নামে এক স্থানীয় ব্যবসায়ীকে কোকোর অর্থ তাঁর এ্যাকাউন্টে জমা রাখার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছে। কোকোর একত্রিশ লাখ এক শ' একাত্তর হাজার ডলার কোকোর নির্দেশ অনুযায়ী তাঁর এ্যাকাউন্টে স্থানান্তর এবং জমা রাখার অপরাধে তাঁকে ৯ লাখ ছয় শ' সাতাত্তর ডলার জরিমানা করেছে। 
প্রশান্ত মহাসাগরের এপারে ২০০৯ সালের ৯ জানুয়ারি এফবিআই ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ ৮ জানুয়ারি ডিস্ট্রিক কোর্টে একটি বাজেয়াপ্তকরণের আবেদন করেছে। এ বাজেয়াপ্তকরণের আবেদনটা মূলত আরাফাত রহমান কোকোর তিন মিলিয়ন ডলারকে ঘিরে, যেটা সে ঘুষ হিসেবে সিমেন্স এবং চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির কাছ থেকে পেয়েছিল বাংলাদেশে দুটো সরকারী প্রজেক্ট পাইয়ে দেয়ার জন্য এবং সে অর্থ সে সিঙ্গাপুরের একটা ব্যাংকে স্থানান্তরিত করেছিল। 
সিমেন্স এবং তার তিন সহকারী প্রতিষ্ঠান ২০০৮ সালের ১৫ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ফরেন করাপ্ট প্রাকটিস এ্যাক্ট ভঙ্গের দোষ স্বীকার করে এবং সে অনুসারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার জরিমানা দিতে রাজি হয়। বিশেষ করে, সিমেন্স বাংলাদেশ বাংলাদেশের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও ব্যক্তিকে ৫,৩১৯,৮৩৯ ডলার ঘুষ দেয়ার কথা স্বীকার করে। 
বাজেয়াপ্তকরণের অভিযোগে বলা হয়, যেহেতু সিমেন্স এবং চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং এ ঘুষের অর্থটা আমেরিকান ডলারে দিয়েছিল এবং এ অবৈধ অর্থ যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সিঙ্গাপুর ব্যাংকে প্রবাহিত হয়েছিল সেহেতু এটা যুক্তরাষ্ট্রের আইনের আওতাধীন। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ পাচার আইনে বিদেশী কোন নাগরিককে ঘুষ প্রদানসহ অন্যান্য অবৈধ অর্থ যদি যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আদান-প্রদান হয় তবে সে অপরাধ যুক্তরাষ্ট্রের আইনের আওতাধীন। 
ওপরে উল্লেখিত যে সমস্ত প্রকাশনা এ সমস্ত ঘুষ প্রদানের সংবাদ প্রকাশ করেছে, যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থার কথা বলা হলো তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের কোন সম্পর্ক নেই। সে অবস্থায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের অভিযোগ যদি সত্য হয় তাহলে সিঙ্গাপুর সরকার এবং আদালত, যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, জার্মানির সিমেন্স, বিশ্বব্যাংকে-জাতিসংঘের প্রকাশনা বিভাগ, বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং বর্তমান বাংলাদেশ সরকার সবাই একযোগে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে 'নির্দোষ' কোকোর বিরুদ্ধে 'রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' হয়ে দুনীর্তির মামলা দায়ের করেছে!




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Requesting participation of all in the list.



"১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর তার বিরুদ্ধে ভারতের দৃঢ় ও অনড় নৈতিক অবস্থান গ্রহণ ছিল বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শিবিরের সবার কাম্য। সে ক্ষেত্রে দেখা গেল, দিলি্ল রাতারাতি ভোল্ট পাল্টে ঢাকায় রক্তাক্ত পন্থায় ক্ষমতা দখলকারীকে সমর্থন দিয়ে দেশটিতে নিজেদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সুবিধা বহাল রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জেনারেলকে বলা হচ্ছে, 'ঝÔSilver lining in the darkest cloudÕ' (ঘন মেঘের অন্ধকারে রূপালি আলোর রেখা)। ভারতের রাষ্ট্রপতি ঢাকার ক্ষমতা দখলকারীকে 'স্বাধীনতার ঘোষক' বলে আখ্যা দিচ্ছেন।"
 
উপরের লেখাটি আমার নয়। এই বক্তব্য দিয়েছেন জনাব আব্দুল গাফফার সাহেব। এই বক্তব্যের একটি উল্লেখযোগ্য উক্তি হচ্ছে, "১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর", যাতে তিনি বুঝIতে চেয়েছেন যে গণতন্ত্র হত্যা করেছিল অন্য কেহ, শেখ সাহেব নয়। আপনি কি মনে koren এই উক্তি সঠিক? উত্তরে    "yes" or "no" বলুন।
 
Shahadat Suhrawardy.
 



 
 


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] তিন দিন পর চমক দেখতে পাবেন: জয়



তিন দিন পর চমক দেখতে পাবেন: জয়
====================
সাধারণ মানুষ চমক পছন্দ করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ক্ষমতায় থেকে সাফল্য দেখানো সহজ নয়। তার পরও এবার চমক দেখানো হবে। তিন দিন পর সেই চমক দেখতে পাবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় জয় এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের কয়েকটি সূত্র বলছে, রোববার থেকে সজীব ওয়াজেদ জয় নির্বাচনী প্রচারে নামবেন।
সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, 'আমি এসেছি দলকে সহযোগিতা করতে। আমি প্রচার চালাব। তবে আপাতত প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা নেই।' প্রার্থী নির্বাচনে তাঁর ভূমিকা থাকবে না উল্লেখ করে জয় বলেন, বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে জরিপ চলছে এবং তৃণমূলের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রার্থী নির্বাচন করা হচ্ছে।
তিন দিন পর চমক দেখতে পাবেন: জয়  ====================  সাধারণ মানুষ চমক পছন্দ করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ক্ষমতায় থেকে সাফল্য দেখানো সহজ নয়। তার পরও এবার চমক দেখানো হবে। তিন দিন পর সেই চমক দেখতে পাবেন।  আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় জয় এ কথা বলেন।  আওয়ামী লীগের কয়েকটি সূত্র বলছে, রোববার থেকে সজীব ওয়াজেদ জয় নির্বাচনী প্রচারে নামবেন।  সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, 'আমি এসেছি দলকে সহযোগিতা করতে। আমি প্রচার চালাব। তবে আপাতত প্রার্থী হওয়ার পরিকল্পনা নেই।' প্রার্থী নির্বাচনে তাঁর ভূমিকা থাকবে না উল্লেখ করে জয় বলেন, বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে জরিপ চলছে এবং তৃণমূলের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রার্থী নির্বাচন করা হচ্ছে।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___