Banner Advertise

Thursday, February 28, 2013

[chottala.com] জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা : স্বচক্ষে দেখা কাঁটাবন সংঘর্ষ



জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা : স্বচক্ষে দেখা কাঁটাবন সংঘর্ষ  

আনিস রায়হান

শুক্রবার বেলা বারোটা। গিয়েছিলাম পল্টন এলাকায়। জামায়াত-শিবির ও অন্য ধর্মভিত্তিক দলগুলো জুমার নামাজের পর মাঠে নামবে, বিক্ষোভ দেখাবে, এটা জেনেই বের হয়েছিলাম স্বচক্ষে পরিস্থিতি দেখতে। পল্টনে তখন কয়েক হাজার লোক সমবেত হয়েছে। আরও মানুষ আসছে। বায়তুল মোকাররম থেকে একটু দূরে পুলিশ ও সাংবাদিকদের অবস্থান করতে দেখা যায় তখন। এরপর পল্টন ঘুরে শাহবাগে চলে আসি।
শাহবাগে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়মুখী সড়কে সামিয়ানার নিচে গণজাগরণ মঞ্চে কিছু তরুণ সেøাগান দিচ্ছিল। সংখ্যায় তারা ৫০ এর বেশি ছিল না। সেখানে তখন চলছিল গণস্বাক্ষর অভিযান। আগের দিন, বৃহস্পতিবার রাতেই আনুষ্ঠানিক টানা ১৭ দিনের অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করে নতুন কর্মসূচি দেয় গণজাগরণ মঞ্চের নেতারা। তাই স্বাভাবিকভাবেই সেদিন উপস্থিতি ছিল কম।
বেলা বেড়ে তখন ১টা ১৫। হঠাৎ দেখা গেল শাহবাগ থানা থেকে পুলিশের কয়েকটি গাড়ি এলিফ্যান্ট রোডের দিকে ছুটছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাঁটাবনে সংঘর্ষের আশঙ্কায় পুলিশ সেদিক যাচ্ছে। কাঁটাবন মসজিদ মিশন এলাকায় জামায়াত-শিবির কর্মীরা জড়ো হচ্ছে। এ খবর শুনে মঞ্চ থেকে ২০ জনের মতো একটি ছোট্ট দল এগিয়ে যায় পুলিশের গাড়ির পিছু পিছু। এগিয়ে চলি তাদের সঙ্গে। পুলিশ কাঁটাবন গিয়েই প্রথম মসজিদ গেটের বিপরীত প্রান্তে অবস্থান নেয়। কাঁটাবন মোড়ের যান চলাচল বন্ধ করে দেয় পুলিশ। চার পাশে পুলিশ সদস্যরা ছড়িয়ে থাকে।
নামাজ শেষ হওয়া মাত্রই শোনা যায় হ্যান্ডমাইকে করে মিছিলে অংশ নিতে মুসল্লিদের ডাকা হচ্ছে। মুসল্লিদের উত্তেজিত করার জন্য পুলিশকে লক্ষ্য করে সেøাগান দেয়া হচ্ছে। প্রথমেই বেরিয়ে যায় সাধারণ কিছু মুসল্লি। তাদের হাতে লিফলেট দেখা যায়। হেফাজতে বিসমিল্লাহ কমিটির প্রচারকৃত এ লিফলেট ছিল শাহবাগের আন্দোলন নিয়ে মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্যে ভরপুর।
মুসল্লিদের বেরিয়ে যেতে দেখলে তখন হ্যান্ডমাইকধারীরা কৌশল পাল্টায়। তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ভাষণ দিতে শুরু করে এবং পুলিশের দিকে জুতা ও ঢিল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। সাধারণ মুসল্লিরা তখন মসজিদ কম্পাউন্ডে আটকা পড়ে যায়। একপর্যায়ে পুলিশের রমনা অঞ্চলের এসি শিবলী নোমান, শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলামসহ দুইজন এসআই এবং কয়েকজন পুলিশ সদস্য মসজিদ কম্পাউন্ডের দিকে এগিয়ে যায় আলাপ করে তাদের শান্ত করার জন্য।
কিন্তু জামায়াত-শিবির কর্মীরা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল সহিংসতা ঘটানোর জন্য। মসজিদ কম্পাউন্ডের দিকে এগিয়ে আসতে দেখেই তারা এসি ও ওসির ওপর হামলা চালায়। সরাসরি ওসি সিরাজুল ইসলামের মাথায় লাঠি দিয়ে বাড়ি দেয় তারা। এসি শিবলী নোমানও বেধড়ক পিটুনির শিকার হন। এ সময় সরাসরি পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতাহাতির মতো অবস্থা হয়। পুলিশ মিশন কম্পাউন্ডে টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে।
হুড়োহুড়ির মধ্য দিয়ে কাঁটাবন ঢালের দিকে কিছুটা হটে পুলিশ ও গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের লক্ষ্য করে ঢিল মারতে শুরু করে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। এসময় তারা বেশ কয়েকটি ককটেল ফাটায়। একপর্যায়ে আরও পুলিশ ও জল কামানের গাড়ি এসে সেখানে এসে পৌঁছালে জামায়াত-শিবির কর্মীরা কাঁটাবন ঢালের গলির দিকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় শিবিরের তিনজন আটক হয়।
এদিকে কাঁটাবন মসজিদ মিশন থেকে তখনই দেখা যায় একটি অ্যাম্বুলেন্স বের হওয়ার চেষ্টা করছে। পুলিশ এবং জাগরণ মঞ্চের কর্মীরা অ্যাম্বুলেন্সটি আটকাতে গেলে অ্যাম্বুলেন্সের দরজা খুলে পুলিশকে লক্ষ্য করে লাঠি চালাতে শুরু করেন দুজন। এতে দুজন এসআই আহত হন। একপর্যায়ে অ্যাম্বুলেন্সসহ ভেতরে থাকা দুইজন আটক হয়। অ্যাম্বুলেন্সটি আটকানোর পর দেখা যায় এর গায়ে জেহাদি পোস্টার লাগানো হয়েছে। পোস্টারে লেখা আছে, শাহজালালের তলোয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার। রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেব। প্রয়োজনে হাসতে হাসতে শাহাদাতের নাযরানা পেশ করব। পোস্টারের মধ্যে আধ্যাত্মিক রাজধানী সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে মূর্তি নির্মাণের গর্হিত পদক্ষেপ রুখতে জান কোরবান করার আহ্বান জানানো হয়। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে আরও অনেক ব্যাগভর্তি লিফলেট, পুস্তিকা পাওয়া যায়। দুটি ব্যাগ পাওয়া যায়, যা পুলিশ বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ ছাড়া খুলতে অস্বীকৃতি জানায়।
ঘটনার এই পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়নসহ প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে কাঁটাবনে জড়ো হতে শুরু করে। একপর্যায়ে উত্তেজিত ছাত্ররা ওই অ্যাম্বুলেন্সটির কাঁচ ভাংচুর করে। এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দেয় এবং গাড়িটি রেকারের সাহায্যে থানার দিকে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়।
কাঁটাবনে জড়ো হওয়া ছাত্ররা তখন কাঁটাবন মিশনের দোকানগুলো ভাংচুর করতে চাইলে কয়েকটি হলের ছাত্রলীগ নেতারা তাদের বাধা দেন। তারা ভাংচুরের দায়দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে স্থানীয় কয়েকজন মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে বলে ওঠে, এই মসজিদের পাশের দোকানগুলোতে শিবিরের সিলেবাস, বই ও অন্যান্য কাগজপত্র বিক্রি হয়। এখানে প্রায়ই সাঈদীর ওয়াজের সিডি বাজাতে শোনা যায়। এই দোকানগুলোকে কেন্দ্র করে কাঁটাবন ঢালে বেশ কয়েকটি মেসের মাধ্যমে শিবির একটা নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। ওইসব শিবিরকর্মী এই দোকানগুলোতেই সব সময় আড্ডা দেন। কিন্তু ছাত্রলীগ নেতারা এসব কথায় কান না দিয়ে মিছিল করে শাহবাগের দিকে ফেরত যান।
মিছিলের সঙ্গে সঙ্গে শাহবাগ থানায় পৌঁছে দেখি, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতর থেকে আটক একজন নিজের পরিচয় দিচ্ছেন তিনি নাকি মৌলভীবাজারের কোনো এক পীরের ছেলে। নিজের সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি মাওলানা নূরে আলম হামিদী। হেফাজতে বিসমিল্লাহ কমিটির লন্ডন শাখার সভাপতি। অথচ তার কাছে প্রাপ্ত লিফলেটে দেখা যায়, মাওলানা নূরে আলম হামিদীর পরিচয় লেখা আছে মৌলভীবাজারের সভাপতি হিসেবে। পুলিশ তাকে এবং আটককৃত অন্যদের শাহবাগ থানার একটি সেলে ঢুকিয়ে বাকিদের থানা প্রাঙ্গণ থেকে বের করে দেয়।
এই ঘটনা যখন ঘটছিল তখন বায়তুল মোকাররম এলাকায় চলছিল তুমুল সংঘর্ষ। পুলিশ ও সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে চালানো হচ্ছিল গুলি। সারা দেশে ভাংচুর হচ্ছিল গণজাগরণ মঞ্চ। এ থেকে বোঝা যায়, জামায়াত-শিবির পরিকল্পনামাফিক জেএমবির মতো করে সারা দেশে হামলা চালানোর নজির তৈরি করতে চেয়েছে ওই দিন। তাদের এই তৎপরতা নির্দেশ করে নীলনকশা নিয়েই মাঠে নেমেছে তারা।

http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=7862



দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব

সাঈদীর ফাঁসি, সহিংসতায় নিহত ৩৭

প্রথম আলো ডেস্ক | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩

- See more at: http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-01/news/333012#sthash.3qQsKC89.dpuf





নাটোরে আ'লীগ কর্মী জবাই, অস্ত্র ছিনতাই পুলিশের


জেলা প্রতিনিধি
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

নাটোর: সাঈদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর খায়রুল বাশার নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে গলা কেটে হত্যা করেছে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। এ সময় শিবিরের হামলায় ৭ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
এছাড়াও পুলিশের গাড়িতে আগুন, দু'টি শটগান ছিনতাই, পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা ও গুদরা গ্রামের আ'লীগ কর্মী মোহাম্মদ মজনুর বাড়িসহ অন্তত ১০ বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
বৃহস্পতির বিকেলে নাটোরের লালপুরে এ ঘটনা ঘটে। নিহত খায়রুল গুদরা গ্রামের বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাঈদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর নাটোরের লালপুরের গুদরায় জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। এ সময় মিছিলকারীরা গুদরা গ্রামের আ'লীগ কর্মী খায়রুলকে গলা কেটে হত্যা করে।  
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় শিবির কর্মীরা। এ সময় পুলিশের ২টি শটগান ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এক পর্যায়ে ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়িতেও হামলা চালায় তারা। এ সময় ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুর রউফসহ ৭ পুলিশ সদস্য আহত হন। 
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান বাংলানিউজকে জানান, অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 

বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৩
সম্পাদনা: প্রভাষ চৌধুরী, নিউজরুম এডিটর/জেডএম

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=8412c11b6bec3eb687b327da192bb9ae&nttl=28022013177855

মিরপুরে জামায়াত-শিবিরের হামলার চেষ্টা:

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=adc76b62987ed123ce5d90f5e3193075&nttl=28022013177953







__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] PLAINTIFF ON SAYDEE'S TRIALVERDICT : আমাকে কিনতে চেয়েছে : ভয়ভীতিও দেখানো হয়েছে ..



বাদীর প্রতিক্রিয়া : আমাকে কিনতে চেয়েছে : ভয়ভীতিও দেখানো হয়েছে 
প্রতিনিধি, পিরোজপুর
সাক্ষীদের কেনার জন্যে ঘরে ঘরে গিয়েছে জামায়াতের লোকজন। অর্থের লোভ দিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে নিরাপত্তাও পর্যাপ্ত নয়। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী মাহবুবুল আলম হাওলাদার একথা বলেছেন।
তিনি বলেন, 'অনেক হুমকি এসেছে, এখনও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। বিদেশ থেকেও ফোনে হুমকি আসছে। তবে আমি বিচলিত হয়নি।' সাঈদীর ফাঁসির রায়ে মাহবুবুল আলম খুশি হয়েছেন। 
তিনি বলেন, '১০০ বার ফাঁসি দিলেও তার অপরাধের শাস্তি হবে না।' তবে কাদের মোল্লার রায়ে হতাশা প্রকাশ করে ট্রাইব্যুনালের কর্মপদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
শাহবাগের গণজাগরণের প্রতি সম্মান জানিয়ে তিনি বলেন, 'সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগ যেন ছেড়ে না যায় তরুণরা।' মুক্তিযুদ্ধে স্বচক্ষে সাঈদীর অপকর্ম দেখেছেন বলেই নিজের দায়িত্ব থেকে মামলা করেছেন বলে জানান তিনি। জিয়ানগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মাহবুবুল আলম বলেন, তিনি '৭১-এ সুন্দরবন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবাদ দিতেন। তিনি নিজে দেখেছেন পারেরহাটে সাঈদীর নেতৃত্বে বন্দরে লুটপাট হতো। এছাড়াও যুদ্ধের সময় পারেরহাটের মদন সাহার ঘর লুটপাট করে বড়লোক হয়েছেন সাঈদী।
মাহবুবুল আলম হাওলাদার বলেন, সাঈদীর নেতৃত্বে সশস্ত্র দল উমেদপুর গ্রামের হিন্দুপাড়ার ২৫টি ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। সাঈদীর ইন্ধনে বিসাবালী নামে একজনকে নারকেল গাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, সাঈদী আমাদের বাড়িতেও পাকিস্তানি সেনাদের নিয়ে যায়। সেখানে বড় ভাই আবদুল মজিদ হাওলাদারকে ধরে নির্যাতন করা হয়। এরপর সাঈদী নগদ টাকা লুট ও মূল্যবান জিনিস নিয়ে যান। পরে বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। এছাড়া সাঈদীর নেতৃত্বে শান্তি কমিটির একটি দল পাকিস্তানি সেনাদের নিয়ে পারেরহাট বাজারের আওয়ামী লীগ, হিন্দু সম্প্রদায় এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষের বাড়িঘর ও দোকান চিনিয়ে দেয়। এসব দোকান ও বাড়িতে লুটপাট করা হয়। সাঈদীর নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের একটি সশস্ত্র দল পারেরহাট বাজারের ১৪ জন হিন্দুকে ধরে দড়ি দিয়ে বেঁধে পাকিস্তানি সেনাদের কাছে নিয়ে যায়। পরে তাদের গুলি করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়া হয়। সাঈদীর নেতৃত্বে ১০-১২ জনের রাজাকার দল পারেরহাট বন্দরের গৌরাঙ্গ সাহার বাড়ি থেকে তার তিন বোন মহামায়া, অন্ন রানী ও কমলা রানীকে ধরে পাকিস্তানি সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে তিনদিন ধরে ধর্ষণ করে পরে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। সাঈদী প্রভাব খাটিয়ে পারেরহাটসহ অন্য গ্রামের ১০০-১৫০ জন হিন্দুকে ইসলাম ধর্মে রূপান্তর করেন। তাদের মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে বাধ্য করেন।
মামলার বাদী আরও বলেন, সাঈদীর নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি সশস্ত্র দল পরিকল্পিতভাবে পার্শ্ববর্তী ইন্দুরকানি গ্রামের তালুকদার বাড়িতে আক্রমণ চালায়। ৮৫ জন ব্যক্তিকে আটক করে তাদের কাছ থেকে মালামাল কেড়ে নেয়া হয়। ১০-১২ জন বাদ দিয়ে বাকিদের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
তিনি বলেন, 'মামলা দায়েরের পর জামায়াতের লোকজন আমাকে কিনতে চেয়েছিল, কিন্তু আমি টাকার কাছে আদর্শ বিক্রি করিনি।' মাহবুবুল আলম হাওলাদারের চার ছেলেমেয়ে। পরিবার নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি। তার নিরাপত্তায় বাড়ির সামনে পুলিশের পাহারা রয়েছে।
মাহবুবুল আলম হাওলাদার বলেন, একাত্তরে মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, লুণ্ঠনকারী, ধর্ষণকারী, লাখ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যাকারীদের বিচারের জন্য বিগত দিনে কোন সুযোগ ছিল না। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এসব অপরাধের বিচার চেয়ে আমি পিরোজপুরের আদালতে মামলা করি। মামলার রায়ে সাঈদীকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেয়ায় আমি মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শোকরানা আদায় করছি।
উল্লেখ্য, জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ৮ সেপ্টেম্বর প্রথম অভিযোগ দাখিল করেছিলেন পিরোজপুর জেলার জিয়ানগর উপজেলার টেংরাখালী গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুল আলম হাওলাদার। পরবর্তী সময়ে ২০১০ সালের ২০ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগটি স্থানান্তর করা হয়। এ অভিযোগের ভিত্তিতে সাঈদীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। সেই মাহবুবুল আলম হাওলাদার ২০১১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের প্রথম সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন। তিনি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে পিরোজপুরে গোয়েন্দা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


2013/2/28 Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>

VERDICT ON SAYDEE: WAS HE A TRUE WAR CRIMINAL?

1. আমার স্বামী হরলাল মালাকারকে সাঈদী সাহেব হত্যা করে নাইঃ ঊষা রানী

Usha Rani Malaka
http://www.youtube.com/watch?v=DaCBP0XlYnA&feature=youtu.be

সাঈদী সাহেবের বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ মদন সাহা হত্যা। তার স্ত্রী ঊষা রানী মালাকার সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় লিখিত জবানবন্দী লিখে তার নামে জমা দেয় তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন।

অথচ তিনি নিজেই স্বীকার করলেন, তার স্বামী হরলাল মালাকারকে মদন সাহা লেখা হয়েছে। তাকে হত্যাকরী রাজ্জাক মোল্লাকে যুদ্ধের পরেই মেরে ফেলে মুক্তিযোদ্ধারা।তার স্বামী হত্যার সাথে মাওলানা সাঈদীর কোন সম্পর্ক নেই।

সাক্ষী নিজেই বলার পর কিভাবে চলে এই বিচার। আমি আর সহ্য করতে পারছি না। আপনারা আর চুপ করে ঘরে বসে থাকবেন না। গর্জে উঠুন।


------------------------------------------------------------------------------------------------------

2. মাওলানা সাইদীর মামলা নিয়ে একটি প্রতিবেদন

https://www.facebook.com/photo.php?v=4343165659228&set=vb.127302910779675&type=2&theater

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

3. SAYDEE WITNESS

https://www.facebook.com/photo.php?v=413830515377597&set=vb.381996038561045&type=2&theater

টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ চান মিয়া পসারি
আমার ভাই মানিক পসারি টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ রাষ্ট্র পক্ষের সাক্ষী চান মিয়া পসারি।

চান মিয়া পসারি রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী। সাঈদীর বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ ১৯৭১ এর ৮ মে বেলা তিনটার দিকে সাঈদী ও তার দলের সদস্যরা চিথলিয়া গ্রামের মানিক পসারির বাড়ি লুট করেন। এখানে পাঁচটি ঘরে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। মানিক পসারির ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিমকে ধরে সেনাক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার সময় সাঈদীর প্ররোচনায় পাকিস্তানী সেনারা ইব্রাহিমকে গুলী করে হত্যা করে। মফিজকে সেনাক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।

এই অভিযোগের বাদী মানিক পসারির ভাই চান মিয়া পসারিকে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী করা হয়। কিন্তু মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় লিখিত জবানবন্দী লিখে তার নামে জমা দেয় তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন।
অথচ চানমিয়া পসারি বললেন যে তার ভাই মানিক ৫ লক্ষ টাকা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার জন্য স্থানীয় এমপি আউয়ালের কথায় মিথ্যা বাদী হয়েছে।
তিনি বলেন তার ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিম ওরফে কুট্টিকে দানেশ মোল্লা, সেকেন্দার হাজী, মোসলেহ মাওলানা এবং মোমিন ধরে নিয়ে যায়, হত্যা, নির্যাতন ও আগুন দেয়। এর সাথে সাঈদীর কোন সম্পর্ক নেই।
এর মধ্যে মোসলেহ মাওলানা ও মোমিন বেঁচে থাকলেও তাদের বিচারের আওতায় না এনে সাইদীর প্রতি জুলুম করা হচ্ছে।

----------------------------

4. BNP CHAIRPERSON এর উপদেষটা দুলূ.

https://www.facebook.com/photo.php?v=4337617000515&set=vb.127302910779675&type=2&theater

-------------------------------------------------------------------

5. শুধুমাত্র হিন্দুস্থানের রাজাকাররাই আমাকে রাজাকার বলতে পারে

https://www.facebook.com/photo.php?v=2961406649744&set=vb.535719869792163&type=2&theater

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
6. ইসলাম নিয়ে সরকার যে ষড়যন্ত্র করছে তা রুখে দিনঃ চরমোনাই পীর সাহেব
ইসলাম নিয়ে সরকার যে ষড়যন্ত্র করছে তা রুখে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন চরমোনাই পীর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম
 
https://www.facebook.com/photo.php?v=118321305018353&set=vb.535719869792163&type=2&theater

7.
রাজিবের ব্লগের সব তথ্য "দৈনিক ইনকিলাব" প্রথম প্রকাশ করে

https://www.facebook.com/photo.php?v=118306868353130&set=vb.535719869792163&type=2&theater

রাজিবের ব্লগের সব তথ্য "দৈনিক ইনকিলাব" প্রথম প্রকাশ করে।তবে "আমার দেশের "বিরুদ্ধে কেন ব্যাবস্থা নেওয়া হবে -বলেছেন দৈনিক ইত্তেফাক এর সিনিয়র সাংবাদিক মনির হায়দার


8. ভারতের সহায়তায় শাহবাগ জমায়েত : মির্জা ফখরুল
https://www.facebook.com/photo.php?v=118396475010836&set=vb.535719869792163&type=2&theater

"বাবা, মানুস দিয়ে নাস্তা করে কীভাবে"?

9. শাহবাগে বেড়াতে যেয়ে বাবার কাছে কিশোরের প্রশ্ন "বাবা, মানুস দিয়ে নাস্তা করে কীভাবে"?এতে শিশুরা কি শিকছে?
 
https://www.facebook.com/photo.php?v=118319991685151&set=vb.535719869792163&type=2&theater

10. সরকারের প্রতিবাদ করলে বন্দুক ঠেকিয়া গুলি করা হয়।
আমরা কোন দেশে বাসকরি যেখানে সরকারের প্রতিবাদ করলে বন্দুক ঠেকিয়া গুলি করা হয়।

https://www.facebook.com/photo.php?v=118316755018808&set=vb.535719869792163&type=2&theater

11. আমি কোরআন, হাদীসের কথা বলি এটাই আমার অপরাধ
আমি কোরআন, হাদীসের কথা বলি, এই জন্য দেশের মানুষ আমাকে ভালোবাসে। সরকার এটা সহ্য করতে পারেনি।

https://www.facebook.com/photo.php?v=118278145022669&set=vb.535719869792163&type=2&theater

12.আবারও ১/১১ ঘটতে পারে বলে আশংঙ্খা প্রকাশ করেছেন টিআইবি
রাজনৈতিক অস্থিরতা চলতে থাকলে আবারও ১/১১ ঘটতে পারে বলে আশংঙ্খা প্রকাশ করেছেন টিআইবি
https://www.facebook.com/photo.php?v=118275211689629&set=vb.535719869792163&type=2&theater

13. দিনের পর দিন আদালত অবমাননা আর সন্ত্রাসীপনার বৈধতা ওদের কে দিল?
শহবাগ দিনের পর দিন আদালত অবমাননা করছে, সন্ত্রাসী শ্লোগান দিচ্ছে, কিন্তু তাদেরকে সরকার কিছুই বলছেনা। তাইলে কি শাহবাগিদের প্রতি সরকারের কোন ক্ষমতা নেই?
https://www.facebook.com/photo.php?v=496842430351035&set=vb.535719869792163&type=2&theater

14.সরকারের মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার করতে হবে ।
BBC সংলাপে প্রশ্ন -সরকার মানবতা বিরোধী অপরাধ করছে তারও বিচার করতে হবে ।
https://www.facebook.com/photo.php?v=117885651728585&set=vb.535719869792163&type=2&theater

15. শাহবাগ থেকে prosecution change করার কোন প্রশ্ন আসলনা কেন?
রায় প্রত্যাশা অনুযায়ী না হলে শাহবাগ থেকে prosecution change করার কোন প্রশ্ন আসলনা কেন-- বলেছেন বিকল্প ধারার মহাসচিব মাহি বি.চৌ.
https://www.facebook.com/photo.php?v=117923115058172&set=vb.535719869792163&type=2&theater




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] সাঈদীর ফাঁসির রায়ে দেশব্যাপী আনন্দ মিছিল



01 Mar 2013   04:09:31 AM   Friday BdST

সাঈদীর ফাঁসির রায়ে দেশব্যাপী আনন্দ মিছিল

ডেস্ক রিপোর্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: অবশেষে বৃহস্পতিবার ঘোষণা হলো জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মানবতাবিরোধী মামলার বহুল প্রতীক্ষিত রায়।

বৃহস্পতিবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। এতে সাঈদীর বিরুদ্ধে আনা ২০ টির মধ্যে ৮টি অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।

রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশব্যাপী আওয়ামী লীগসহ ১৪ দল, বিভিন্ন সংগঠন ও সর্বস্তরের মানুষ বের  করে আনন্দ মিছিল। এ সময় মানুষ একে অপরকে মিষ্টি মুখ করান।

দেশব্যপী রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে অভূতপূর্ব আনন্দের জোয়ার বয়ে যায়।

আমাদের রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় হওয়ায় রাজবাড়ী শহরে তাৎক্ষণিক আনন্দ মিছিল বের করেন ১৪ দলের নেতাকর্মীরা।

বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় রাজবাড়ী প্রেসক্লাব চত্বর থেকে মিছিল বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে রেলগেটস্থ শহীদ স্মৃতিফলক চত্বরে সংক্ষিপ্ত পথসভা করে।
 
এখানে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের নেতারা।

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়ায় হবিগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা ২টায় শহরের প্রধান সড়কের চৌধুরীবাজার এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এ মিছিলটি বের করেন।

মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বেবিস্ট্যান্ড মোড়ে এক পথ সভায় মিলিত হয়। পরে নেতাকর্মীরা একে অপরকে মিষ্টি মুখ করান।

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই মুন্সীগঞ্জে আনন্দ মিছিল  ও মিষ্টি বিতরণ করেছে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ। 

জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, গণজাগরণ মঞ্চ এবং সদর উপজেলা ও শহর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে পৃথক আনন্দ মিছিল পুরাতন কাচারি থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

এছাড়া সন্ধায় মোমবাতি প্রজ্জলন করা হয়।

আদমদীঘি উপজেলা প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই তাৎক্ষণিকভাবে আনন্দ মিছিল বের করে বগুড়ার সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগ। দুপুর পৌনে ২টায় শহরের ১নং রেলগেট এলাকায় অবস্থিত আদমদীঘি উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে জাতীয় পতাকা নিয়ে বের করা আনন্দ মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সভা ও মিষ্টি বিতরণ করে। 

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি জানান, পুরোনো কোন্দল ভুলে সাঈদীর রায় ঘোষণার পর কুমিল্লা নগরীতে আনন্দ মিছিল করেছে আওয়ামী লীগের  দুই গ্রুপ। 

দুপুর ২টায় পূবালী চত্বরের সামনে থেকে জেলা (দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সফিকুল ইসলাম সিকদারের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগ আনন্দ মিছিল বের করে এবং পূবালী চত্বরের সামনে শোকরিয়া আদায় করে মোনাজাত করে। 

একই সময়ে সদর সাংসদ হাজী আকম বাহাউদ্দিন বাহার  সমর্থিত যুবলীগ নেতা জিএস সহিদের নেতৃত্বে যুবলীগ-ছাত্রলীগ কর্মীরা আনন্দ মিছিল বের করেন। 


Bancharmpusmবাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার পর বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগ শহরে এক আনন্দ মিছিল বের করে। রেল রোডের দলীয় কার্যালয় থেকে মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রেল রোড চত্বরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতারা বক্তৃতা করেন। 

রংপুর জেলা প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার পর নগরীর বিভিন্ন এলাকায় মানুষ আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছেন। 

রংপুর গণজাগরণ মঞ্চ থেকে বিশাল একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। রংপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সম্মুখে রাস্তা থেকে শুরু হওয়া এ মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলকারীরা আনন্দ উল্লাস করে একে অপরের সাথে কোলাকুলি করেন। 

সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধি জানান, ফাঁসির রায়ের পর বিকেল পৌনে ৩টায় সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি উপজেলা সদরের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দরিকান্দি গ্রামবাসীর উদ্যোগে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। 

চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণা হওয়ায় তাৎক্ষনিকভাবে চান্দিনায় আনন্দ মিছিল করেছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ। 

দুপুরে উপজেলা গেট এলাকা থেকে পৌর যুবলীগের মিছিলটি চান্দিনার প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। এ সময় চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা জানান, সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায়ে আনন্দ মিছিল করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ ও ছাত্রলীগ। 

বিকেল ৫টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয় মিছিল। শহর প্রদক্ষিণ শেষে আবার দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে মিছিল শেষ হয়।

ঢাকা দক্ষিণ প্রতিনিধি জানান, ঢাকার কেরাণীগঞ্জ ও নবাবগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ আনন্দ মিছিল করেছে।
 
রায় ঘোষণার পরেই ঢাকার কেরাণীগঞ্জ ও নবাগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ আনন্দ মিছিল বের করে। কেরাণীগঞ্জের কদমতলী গণজাগরণ মঞ্চ, জিনজিরা, রাজেন্দ্রপুর, আব্দুল্লাহপুর, কোণাখোলা উপজেলা চত্বরসহ বিভিন্ন এলাকার প্রধান সড়কগুলোতে পদক্ষিণ করে আনন্দ মিছিল করেন নেতাকর্মীরা। 

অপরদিকে, নবাবগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ উপজেলা চত্বর থেকে আনন্দ মিছিল নিয়ে থানা চত্বর ঘুরে বাগমারা কোর্ট বিল্ডিং পর্যন্ত পদক্ষিণ করে উপজেলা চত্বরে ফিরে আসে। 

ফেনী সংবাদদাতা জানান, দুপুর আড়াইটার দিকে  শহরে আনন্দ  মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ ও সমাবেশ করেন বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ। এতে  ২  শতাধিক মোটর শোভাযাত্রা শহরে প্রবেশ করে আনন্দ মিছিল করে।।

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিল করেন। এ সময় নেতাকর্মীরা শহরের চৌরঙ্গীতে মিষ্টি বিতরণ করেন। 

দুপুর ২টার দিকে সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ ক্যাম্পাস থেকে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের চৌরঙ্গী চত্বরে এসে শেষ হয়। সেখানে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতারা। 

জেলার মুকসুদপরে উপজেলা আওয়ামী লীগ আনন্দ মিছিল বের করে। মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। এছাড়া কোটালীপাড়া, টুঙ্গীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছেন। 

মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি জানান, জেলার গোপালপুর উপজেলা শহরে বিকেলে তরুণ প্রজন্ম আনন্দ মিছিল বের করে।

পরে পৌর শহরের থানা মোড়ে অবস্থিত গণজাগরণ মঞ্চে তারা সমাবেশ করে। 

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি জানান, ‍রায় ঘোষণায় ঈশ্বরদীতে আনন্দ মিছিল বের করেন জাগো ঈশ্বরদীবাসী জাগো মঞ্চের নেতাকর্মীরা। 

দুপুরে ঈশ্বরদী বাজার এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়। 

জামালপুর প্রতিনিধি জানান, দুপুরে রায়ের আদেশ শোনার পরে প্রজন্ম-৭১ গণজাগরণ মঞ্চ থেকে একটি মিছিল শহর প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। 

মিছিল শেষে শহরে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
 
যশোর প্রতিনিধি জানান, 'আমরা যশোরবাসী' আনন্দ মিছিল ও মিষ্টিমুখ করে। উৎসবমুখর পরিবেশে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তারা এ রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন।
Gopalganj-bg

দুপুর পৌনে দুইটার দিকে যশোরের চিত্রা মোড়ের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে শহরে মিছিল শুরু করেন জেলার সর্বস্তরের মানুষ। একে অপরকে মিষ্টি খাইয়ে তারা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। 

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি জানান, দুপুরে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় অফিস থেকে আনন্দ মিছিল নিয়ে শহর প্রদিক্ষণ করে। মিছিল শেষে এইচএসএস সড়কে সক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।

নেত্রকোনা প্রতিনিধি জানান, মুক্তিযোদ্ধা ও প্রজন্ম'৭১ এর উদ্যোগে নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় আনন্দ মিছিল হয়েছে। বিকেলে মিছিলটি পৌর শহরের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ শেষে শহীদ মিনার চত্বরে সমাবেশ করে। 

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি জানান, ১৪ দলের আনন্দ মিছিলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দেন বিভিন্ন বয়সের ও শ্রেণী পেশার মানুষ। 

পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

লালমনিরহাট সংবাদদাতা জানান, জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যলায় দুপুরে মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিশন মোড়ে আনন্দ সমাবেশে মিলিত হয়। 

মাগুরা প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিকভাবে বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেন। দুপুরে শহরের এম আর রোড থেকে  মিছিল বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে। 

মেহেরপুর প্রতিনিধি জানান, ফাঁসির রায়কে স্বাগত জানিয়ে মেহেরপুরের বিভিন্ন স্থানে  মিষ্টি আনন্দ বিতরণ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গাংনী উপজেলা শহরেও একটি বিরাট মিছিল বের করা হয়। গাংনী হাসপাতাল বাজার এলাকা থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করা হয়। 

পরে নেতাকর্মীরা আনন্দ ভাগাভাগি করতে একে অন্যকে মিষ্টি মুখ করান। ‍

নওগাঁ প্রতিনিধি জানান, রায় ঘোষণার পর পরই জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণী পেশার মানুষ জড়ো হয়ে বিকেল ৩টার দিকে একটি মিছিল বের করেন। এটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। 

কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর ফাঁসির আদেশে উল্লাস প্রকাশ করেন কক্সবাজারের গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকারী সহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ। 

বৃহস্পতিবার বিকেলে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করে এ উল্লাস প্রকাশ করেন। 

বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে একটি আনন্দ মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শেষ হয়। 

পাবনা প্রতিনিধি জানান, দুপুর দুইটায় শহরে আনন্দ মিছিল করেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। জেলা কার্যালয় থেকে একটি মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। 

এতে নানা শ্রেণী ও পেশার মানুষ অংশ নেন।

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান,  রায় ঘোষণা শুনে শহরে বিজয় মিছিল করেছে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।

দুপুরে শহরের সদর রোড দলীয় কার্যালয় থেকে বিজয় মিছিলটি বের হয়।

পরে মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ আলাউদ্দিন শিশুপার্কে অবস্থিত প্রজন্ম মঞ্চে গিয়ে শেষ হয়।

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায় হওয়ায় রূপগঞ্জে আনন্দ মিছিল করেছেন  আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। 

দুপুরে ফাঁসির রায়ের সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে উপজেলার  ভোলাব, কাঞ্চন, দাউদপুর, তারাব, ভুলতা, রূপগঞ্জ সদরে বের হওয়া আনন্দ মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ।

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি জানান, ফাঁসির রায় শুনে  সাতক্ষীরায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে আনন্দ মিছিল বের হয়।

মিছিলটি জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয় থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আবার সেখানে ফিরে আসে।

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, রায়ের পর সুনামগঞ্জে আনন্দ মিছিল করেছে গণজাগরণ মঞ্চ, আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, যুব কমান্ড ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড। 

দুপুর পৌনে ২টায় স্থানীয় ট্রাফিক পয়েন্টে থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ট্রাফিক পয়েন্টে এসে সমাবেশে মিলিত হয়। 

নেত্রকোনা প্রতিনিধি জানান, রায়  ঘোষণা হওয়ার পরপরই গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে আনন্দ মিছিলে সর্বস্তরের জনতা অংশ নেন। ছোটবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার  থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি  পৌর শহরের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল  শেষে শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি জানান,  ফাঁসির রায় শুনে খাগড়াছড়িতে আনন্দ মিছিল করেছে গণজাগরণ মঞ্চ ও জেলা আওয়ামী লীগ।

দুপুর ২টার পরে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে একটি আনন্দ মিছিল বের হয়ে শহরের শাপলা চত্বর, কোর্ট বিল্ডিং এলাকা হয়ে গণজাগরণ মঞ্চে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় দলটির পক্ষ থেকে সবার মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।

অন্যদিকে ৩টার দিকে শাপলা চত্বর সংলগ্ন গণজাগরণ মঞ্চ থেকে বিশাল জাতীয় পতাকা নিয়ে আরেকটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি আরামবাগ, নারিকেল বাগান সড়ক হয়ে আবার গণজাগরণ মঞ্চে এসে শেষ হয়।

ফরিদপুর প্রতিনিধি জানান, ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা পরিষদের সামনে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

রায় ঘোষণার পর পরই উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনগুলোও আনন্দ মিছিল বের করে উপস্থিত সকলের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছে।  

উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সকাল থেকে টিভির সামনে অপেক্ষায় বসে ছিলেন সাঈদীর রায় ঘোষণা শোনার জন্য। দুপুরে এ রায় ঘোষণার পর উল্লাসে মেতে ওঠেন তারা। 

পরে স্থানীয় জনতার মাঝে মিষ্টি বিতরণ করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আজাদ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোরাদ হোসেন ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ বেলায়েত হোসেন রুবেল।


বাংলাদেশ সময়: ০৪০২ ঘণ্টা, মার্চ ০১, ২০১৩
সম্পাদনা: সোহেলুর রহমান, নিউজরুম এডিটর ও অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=bb9e49d0eb6171708fda4af8d3d414bf&nttl=01032013177969


PROJONMO CHATTAR

Related Contents

Day 20, Shahbag Movement : Anti-Hartal Procession Brought Forth By Projonmo Chottor (Video)

Sun, 24/02/2013 - 11:32am BdST

The Shahbag movement is witnessing its twentieth day since its starting, the demonstrators emerged at the hotspot on sunday around 07.00 AM in the morning. Today's activity took off with the national anthem.

http://news.priyo.com/2013/02/25/shahbag-movement-day21.html


__

সাঈদীর ফাঁসির রায়ে দেশব্যাপী আনন্দ মিছিল





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Best News Ever



কয়েদির পোশাকে দেইল্লা রাজাকার এখন ফাঁসির সেলে


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] SAYDEE WITNESS: ‘এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব’



'এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব'

নিজস্ব প্রতিবেদক ও পিরোজপুর প্রতিনিধি | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩


'এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব।' জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের পর এই প্রতিক্রিয়া জানান মিজানুর রহমান তালুকদার। তিনি এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের তৃতীয় সাক্ষী।
রায় শুনতে গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসেছিলেন পিরোজপুরের বাসিন্দা মিজানুর রহমান তালুকদার। সাঈদীর বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণার পর আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, 'জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ মামলায় সাক্ষী হয়েছিলাম। রায়ে খুশি হলেও পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারিনি। এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব। এর জন্য আমরা অপেক্ষায় আছি।'
মিজানুর রহমান বলেন, 'স্বাধীনতার ৪২ বছর পর কুখ্যাত এই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় হওয়ার পর মনে হয়েছে, আমাদের কষ্ট বৃথা যায়নি।' তিনি অন্য যুদ্ধাপরাধীদেরও বিচার কার্যকর করার ওপর জোর দিতে সরকারকে অনুরোধ করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আরেক সাক্ষী (৮৪) রায় শুনে বলেন, 'আদালতের কাছে বিচার চেয়েছি। সাঈদীর ফাঁসি হওয়ায় আমি খুশি।' এই সাক্ষীর বাড়ি পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার পারেরহাট ইউনিয়নের হোগলাবুনিয়ায়। মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর স্ত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় তাঁর নাম গোপন রাখা হলো।
দুপুরে এই সাক্ষীর বাড়ি গেলে রোগ-শোকে কাতর এই বৃদ্ধ বলেন, 'একাত্তরে পারেরহাট বন্দরে কেষ্ট সাহার কাপড়ের দোকানে কাজ করতাম। একদিন কেষ্ট আমাকেসহ কয়েকজনকে বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আমাদের মুসলমান হতে বলেছে। আমরা মুসলমান হলে তাঁর (কেষ্ট) অর্থ-সম্পদ রক্ষা পাবে, আমরাও রাজাকারদের নির্যাতন থেকে রক্ষা পাব। ওই কথায় আমরা মুসলমান হই।' তিনি বলেন, 'এরপর একদিন সাঈদীসহ রাজাকাররা আমাকে খুঁজতে বাড়িতে আসে, না পেয়ে আমার স্ত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে। লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সইতে না পেরে স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। সে জীবিত না মৃত, জানি না। একমাত্র মেয়ে ভারতে থাকে।'
এই সাক্ষী বলেন, 'একদিন সাঈদীসহ অন্য রাজাকাররা কেষ্ট সাহাকে হত্যা করে চার কেজি স্বর্ণসহ তাঁর দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। পরে একদিন তারা হোগলাবুনিয়া গ্রামে আমার আত্মীয় প্রকাশ শিকদার, নির্মল শিকদার, তরণী শিকদার, বাণীকান্ত, নির্মল ও হরলালকে হত্যা করে।'
রায়ে খুশি বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের ষষ্ঠ সাক্ষী মানিক পশারী। গতকাল পিরোজপুর সদর উপজেলার শংকরপাশা ইউনিয়নের চিথলিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে গেলে তিনি এ প্রতিক্রিয়া জানান। ওই এলাকার ব্যবসায়ী আবুল হোসেন (৬৭) বলেন, এ রায়ে এই এলাকার সব মানুষ খুশি। একাত্তরে সাঈদী ও তাঁর সঙ্গীরা ব্যবসায়ী রইজউদ্দিন পশারীসহ অনেক পরিবারের মালামাল লুট করে।
জিয়ানগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মাহাবুবুল আলম বলেন, 'একাত্তরে সাঈদীসহ অন্য রাজাকাররা উমেদপুর গ্রামে আমার বাড়িতে লুটপাট ও ভাঙচুর করে। তারা এ গ্রামের বিশা বালীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে হত্যা করে।' তিনি বলেন, সাঈদীর ফাঁসি হওয়ায় পিরোজপুর আজ কলঙ্কমুক্ত হলো।
এদিকে রায়ের পর দুপুরে পিরোজপুর শহরে আওয়ামী লীগ, এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেন।

- See more at: http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-01/news/333026#sthash.Osy6DI9H.dpuf



2013/2/28 Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>
 

SAYDEE WITNESS

https://www.facebook.com/photo.php?v=413830515377597&set=vb.381996038561045&type=2&theater

টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ চান মিয়া পসারি
আমার ভাই মানিক পসারি টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ রাষ্ট্র পক্ষের সাক্ষী চান মিয়া পসারি।

চান মিয়া পসারি রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী। সাঈদীর বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ ১৯৭১ এর ৮ মে বেলা তিনটার দিকে সাঈদী ও তার দলের সদস্যরা চিথলিয়া গ্রামের মানিক পসারির বাড়ি লুট করেন। এখানে পাঁচটি ঘরে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। মানিক পসারির ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিমকে ধরে সেনাক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার সময় সাঈদীর প্ররোচনায় পাকিস্তানী সেনারা ইব্রাহিমকে গুলী করে হত্যা করে। মফিজকে সেনাক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।

এই অভিযোগের বাদী মানিক পসারির ভাই চান মিয়া পসারিকে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী করা হয়। কিন্তু মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় লিখিত জবানবন্দী লিখে তার নামে জমা দেয় তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন।
অথচ চানমিয়া পসারি বললেন যে তার ভাই মানিক ৫ লক্ষ টাকা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার জন্য স্থানীয় এমপি আউয়ালের কথায় মিথ্যা বাদী হয়েছে।
তিনি বলেন তার ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিম ওরফে কুট্টিকে দানেশ মোল্লা, সেকেন্দার হাজী, মোসলেহ মাওলানা এবং মোমিন ধরে নিয়ে যায়, হত্যা, নির্যাতন ও আগুন দেয়। এর সাথে সাঈদীর কোন সম্পর্ক নেই।
এর মধ্যে মোসলেহ মাওলানা ও মোমিন বেঁচে থাকলেও তাদের বিচারের আওতায় না এনে সাইদীর প্রতি জুলুম করা হচ্ছে।



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] গণজাগরণ চত্বর: জাতীয় সঙ্গীতে শুরু ২৫তম দিন ...




01 Mar 2013   06:56:02 AM   Friday BdST   

গণজাগরণ চত্বর: জাতীয় সঙ্গীতে শুরু ২৫তম দিন

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি : দেলোয়ার হোসেন বাদল / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: প্রতিদিনের মতো জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে চলমান গণআন্দোলনের ২৫তম দিনের কর্মসূচি। 

যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে যথারীতি কর্মসূচি শুরু হয়। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন শেষে আন্দোলনকারীদের বজ্র কণ্ঠে 'জয় বাংলা' স্লোগান উচ্চারিত হয়।

শুক্রবার আন্দোলনের কর্মসূচিতে রয়েছে, বাদ জুম্মা মসজিদে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও সন্ধ্যায় অন্যান্য ধর্মীয় উপসানালয়ে বিশেষ প্রার্থনা এবং বিকেল ৩টায় গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে জেলা, উপজেলায় জনসমাবেশ। এদিন পুর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বিকেল ৩টায়।
 
শনিবার সকাল থেকে দেশের সকল সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিল্প কারখানা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাসা বাড়ি ও সব ধরনের যানবাহনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ডাক দেওয়া হয়েছে।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত ৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন। ওই দিন বিকেল থেকে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে টানা গণআন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ।

বাংলাদেশ সময়: ০৬৪৯ ঘণ্টা, মার্চ ০১, ২০১৩

এসএইচ/ সম্পাদনা: অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

 

Day 21, Shahbag Movement : Protesters successfully led rally at Mirpur

Mon, 25/02/2013 - 6:34pm | by Shakera Jahan

PROJONMO CHATTAR

Related Contents

Day 20, Shahbag Movement : Anti-Hartal Procession Brought Forth By Projonmo Chottor (Video)

Sun, 24/02/2013 - 11:32am BdST

The Shahbag movement is witnessing its twentieth day since its starting, the demonstrators emerged at the hotspot on sunday around 07.00 AM in the morning. Today's activity took off with the national anthem.

http://news.priyo.com/2013/02/25/shahbag-movement-day21.html


__._,_.___

সাঈদীর ফাঁসির রায়ে দেশব্যাপী আনন্দ মিছিল




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] CNN on Bangladesh events



CNN on Bangladesh events




But such a scenario "would raise stability risks in Bangladesh," says Romen Bose, deputy head of Asia forecasting at IHS' Exclusive Analysis, an outfit that assesses political and violent risks worldwide. "For the government to ban Jamaat would mean pushing them against the wall," with the potential for a guerrilla-style insurgency if the party is locked out of politics, he said.

Full Text:
http://edition.cnn.com/2013/02/27/world/asia/bangladesh-protests/index.html?iref=allsearch
http://www.mzamin.com/details.php?nid=NDQ1ODU%3D&ty=MA%3D%3D&s=Mjc%3D&c=MQ%3D%3D


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] WHY SOME RAZAKARS ARE WITH AWAMI LEAGUE

Well i think during the war many things happened, and many religious moslem got caught in ISLMAIC JOSH and did things not right.. Here is a situation i know from my neighborhood where we used to lived juts before the war and after the war..

Just behind Chittagong Buddhist temple is Sangeet Parishad, next to it is a slight inclined hill that will lead you to the two storied house NORBERT MENDEZ family lived in and other side of Sangeet Parishad is Chittagong Mohila College. Well Next to Norberts is another two storied house, that is of one JAMSHEDS family residence...well as we did move out of their..we still used to around the temple and play. Well then Sheikh Mujib gets killed we were still in school..I found of all my neighbor hood friend JAMSHED is Chattra League Politics, well he got into it so much that he was elected Chittagong city College Chattra league panel VP or GS..well I am finding out that actually Jamsheds father is some one that is considered RAZAKAR..in fact Sheikh Mujibs lawsuit filled is based on guess who the house and Hindu family norberts sister in law is from whose brother is close friend of our NOTU KAKU..well it is NOTU KAKUS fathers co operation with Sheikh Mujibs is what brought this lawsuit..well as I understand as Jamsheds father and many like this were implicated and this lawsuit..well though many were released from prison under general amnesty..their is a possibility they were bailed out thus some of their such as house and property where used as BOND..I think it is one of the condition of Pak Army to get safe passage thru India to Pakistan is they were released but they were bonded too so was Sheikh Mujibs Killers..

Well as I understand rising of Zia after Mujibs death many Razakars could not accept because they knew Zia's role during the war thus they and many of their family member sided with AL..well this Jamshed got so much into AL politics that he lead this member of very few Chattra League mens that got into Chittagong Stadium as many wathched Pakistan criket team of Imran Khan and Bangladesh team were playing, I went to see the match with my uncle that after my fathers death..

Well this Jamshed guess among whom Rezaul knew him too

Before I worked for the Jewish boss I wrote of earlier, I very briefly worked for another older Jewish..businessman and left that place in a hurry..then when i started going thru some of my problems one day from Oklahoma went to Kansas and stopped by that employer and among few that I knew the Older Jewish Businessman was their..I just out of curiosity asked him which Jewish denomination he was allied with..he mentioned if wish to know may look in CHURCH OF REFORM JUDAISM..well few among the Jews may know..that Judaism may need reform..

Well any how Razakar some moslem..well some Buddhist and as we the Buddhist do believe in NIRVANA..



------------------------------------

[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]
Yahoo! Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/chottala/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/chottala/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
chottala-digest@yahoogroups.com
chottala-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
chottala-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo! Groups is subject to:
http://docs.yahoo.com/info/terms/

Re: [chottala.com]REAL STORY BEHIND ZAHIR RAIHAN DEATH



This is two story worth may be in Millions or nothing  here is the first episode..

I have mentioned of Famed Jewish Movie director Speilberg being Bangali..well he definitely is Bangali. He is the dead Zahir Raihan. Now you know where his film ability and kin ship with Satyajit Roy, my older sister and Chinoo Mutsuddi and Sharmila Tagore is from..

Zahir Raihan was in Calcutta..  among many refugees that went their during the war and Chinoo Mustsuddi used to be with him, well that is Dhaka Cine Journalist and movie director..his famous movie with lead actress his wife SUCHANDA and RAZZAK titled JIBON THEKEY NEYA was released in Calcutta and many went and saw the movie..it was considered some what of an hit movie in Calcutta..

Chinoo Mutsuddi used to tutor my sister in Calcutta where we stayed..well I think I mentioned it before in discussion with my friends in email of these days..

Supposedly Zahir Raihan was one of those that criticized the killing of West Pakistanis after the 16 Dec such as event described as of Kader Siddique and what happened in Chittagong lal Dighi Maidan..well the picture of my Pakistani neighbors being beheaded..

Well it is what I mentioned before it is Kaboirs husband CITTO CHAUDHURI is the one that killed ZAHIR RAIHAN..well as I see it..in actual it this killing is tied to death of Hindu Prominent people as I mentioned of, such as Kundeswari Osohdaloy family members and their link to X rated movies, well that is the same story in death of Dhaka Univ..JOYTIRMOY GUHA THAKURATA..may be even G.C DEV..well Xrated movie issue money to made..well Zahir Raihan and his Camera man Shafi Bikrampuri ( husband of Olivia) well Zahir Raihan, and mentioned dabbled in Xrated Movie business..well that is why Chiito Choudhuri did what he did..I will bet Bishuddhanada and His Chinese Com-padres are in that business too

Well that reminds me Razzak was in Calcutta soon after 16th dec.. where we lived, supposedly Razzak was brought up in same neighbor hood..well his child hood baby sitter lived very near to the residence in a Hut by the small river..well all went to see Razzak just about we were returning to Bangladesh..

Well among many things Shawkat Osman issue..Chittagong DC was he in writing scripts of X rated movies..too may be many others who knows..hope them and their estates can sort this thru..

Well Chinoo Mutsuddi is also behind what else he was keeping track of me..is behind this type of incident I am in so was all the famed others..

Rest is about the Kids born of that GET A WARD WINNING of my father and having to go to neighbors and the home owner insisting my father to have sex with his wife..well supposedly two TWINS out of it and they were moved to Pakistan after the war and they have made it to USA..they both work in the bank I do business with, that makes them though I do not like the circumstance and they were not with the Bank when I opened the account..well as far as I can tell the boy was blind or so and the girl she is Univ..grad in accounting..

It is an SMALL WORLD INDEED...well that gal is with RUNA LAILA AMONG the others up to Senator Kerry 

That is the way story goes..I said while back..did not know if this story has an Happy ending or an Tragedy..well it seems it will be as usual WAIT AND SEE..

From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, February 27, 2013 12:09 AM
Subject: [chottala.com] জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার আপিলে আসামীপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর শুনানি অব্যাহত

 
জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার আপিলে আসামীপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর শুনানি অব্যাহত
ঢাকা, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ (বিডিএনএন২৪) :- ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলায় আজ তৃতীয়দিনের মতো আসামীপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী ( স্টেট ডিফেন্স) শুনানি উপস্থাপন করেছে। আসামীপক্ষের আইনজীবী (স্টেট ডিফেন্স) ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন এ শুনানি উপস্থাপন করেন। এর আগে আপিল শুনানিতে সাতদিন রাষ্ট্রপক্ষয শুনানি ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছে। প্রধান বিচারপতি মো.মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের বেঞ্চে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। মামলার কার্যক্রম আগামীকাল পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বিডিএনএন২৪'কে আজ এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন এটর্নি জেনারেলের মর্যাদায় নিযুক্ত এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইনজীবী আনিসুল হক ও এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন-শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এমপি হোস্টেলে বললেন বঙ্গবন্ধু মারা গেছে, কি হয়েছে ঘাবড়াবার কিছু নেই। পার্লমেন্ট তো আছে। আওয়ামী লীগের চার নেতাসহ ২৬ জন কারাগারে রয়েছে। মুশতাক সাহেব ১০/১৫ বছর ক্ষমতায় থাকবেন। তোমরা তাকে সাপোর্ট করো। তা না হলে কনসিকুয়েন্স খারাপ হবে। জেলখানায় যারা আছে প্রয়োজনবোধে তারা শেষ হয়ে যাবে।'
আরেক সাক্ষীর উদ্ধৃতি দিয়ে মাহবুবে আলম বলেন, শাহ মোয়াজ্জেম, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর, কেএম ওবায়দুর রহমানরা মনসুর আলীকে নিয়ে খন্দকার মোশতাকের কাছে যান এবং মনসুর আলীকে মন্ত্রী হওয়ার অনুরোধ জানান। তিনি অস্বীকার করেন। এর আগে নজরুল ইসলামকে অনুরোধ করেছিলো। তিনিও প্রত্যাখ্যান করেন। এছাড়াও কামরুজ্জামানকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের জন্য প্রস্তাব দিলে তিনিও অস্বীকার করেন। মাহবুবে আলম বলেন, তৎকালীন ঢাকা জেলার এসপি মাহবুব তার স্বাক্ষ্যে বলেন, ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর কর্নেল ডালিম কেন্দ্রীয় কারাগারে আমার কক্ষের সামনে আসেন। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করি তুই এখানে আসছিস? ও তখন বলে তোদের বাতি-বুতি ঠিক আছে কিনা দেখতে এসেছি। ঘটনার দিন সকালে মেজর রশিদ ক্যাপ্টেন মোসলেমকে জিজ্ঞাসা করে জেলখানায় কী বড় চারটা শেষ। উত্তরে ক্যাপ্টেন মোসলেম বলেন, স্যার সব শেষ।
এরপর দোষীদেরকে বিদেশে পাঠানো হয় এবং বেনগাজি এবং লন্ডনে বিদেশী মিশনে চাকরি এবং পদোন্নতিও দেয়া হয়। আর তখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ওয়ালিউর ও শমসের মোবিন চৌধুরী তাদের দেখভাল করেন। এটর্নি জেনারেল বলেন, কিছু সেনা সদস্য ও রাজনৈতিক নেতার ষড়যন্ত্রে কেন্দ্রীয় কারাগারে এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে। অথচ বিচারিক আদালত ও হাইকোর্ট বিষয়টি আমলে নেননি। তিনি বলেন, জেলহত্যাকান্ডের চেয়ে জঘন্যতম ও ষড়যন্ত্র আর কিছু হতে পারে না। ন্যায় বিচারের স্বার্থে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের নোটিস দেয়া হোক। তাদের বক্তব্য শুনে তাদের সর্বোচ্চ দণ্ড দেয়ার আবেদন জানিয়েছি, যেন ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রকাশ পায়। এটা সম্ভব না হলে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ হত্যাকান্ড করা হয়েছে, অন্তত রায়ে যেন এ বিষয়টি থাকে। এ মামলায় গত ১২ ফেব্র"য়ারি মঙ্গলবার এটর্নি জেনারেলের মর্যাদায় নিযুক্ত এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইনজীবী আনিসুল হক শুনানি শেষ করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলী আনিসুল হক বলেন, ২০০২ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ রাষ্ট্রপক্ষের ছিল না। তিনি বলেন, সে সময়ে এ মামলার মোড় অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয়। এর ফলেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে খালাস দিয়েছিল হাইকোর্ট। আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, দুই আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ শেষ হয়েছে। কাল বুধবার এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তার বক্তব্য উপস্থাপন শুরু করবেন। গত ১৫, ২২ ও ২৩ জানুয়ারি আপিল বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীদের জবানবন্দি উপস্থাপন করা হয় এবং ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় উপস্থাপন শুরু করা হয়। এরপর যুক্তি উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
আনিসুল হক আরও বলেন, মামলাটির দু'টি দিক রয়েছে। একটি হচ্ছে, অপরাধ সংগঠন। অপরটি হলো ষড়যন্ত্র। সশস্ত্র সেনা কর্মকর্তারা কারাগারে এসে চার নেতাকে গুলি করে হত্যা করে। পরে অন্য একটি দল এসে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে তাদের মুত্যু নিশ্চিত করে। তিনি বলেন, বঙ্গভবনে ষড়যন্ত্রের বৈঠকে এ দুই দল সেনা কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়। তাই এদিকটিও বিবেচনায় রাখতে হবে। কারা সেখানে যাবেন, সেটা নির্ধারণ হয় বঙ্গভবনের বৈঠকে। আনিসুল হক আরও বলেন, এ মামলায় হাইকোর্ট আপিলকারী সকল আসামিকে খালাস দিয়ে একমাত্র রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনের মৃত্যুদন্ড বহাল রাখে। আমরা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিলে বলেছি, হাইকোর্টের রায় বিকৃত, পক্ষপাতদুষ্ট ও ন্যায় বিচারের পরিপন্থী। আমরা ন্যায় বিচারের জন্য আপিল দায়ের করেছি।
তিনি বলেন, সাক্ষীদের বক্তব্যে এসেছে, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ সে সময়কার কারা মহাপরিদর্শককে ফোনে বলেছেন, মোসলেহ উদ্দিনসহ যে ক'জন গেছে, তাদের কাজ করতে দাও। এসময় কারা মহাপরিদর্শক রাষ্ট্রপতিকে বলেন, তারা জাতীয় চারনেতাকে হত্যা করতে চায়। জবাবে রাষ্ট্রপতি বলেন, করতে দাও। তিনি বলেন, সেদিন মোসলেহ উদ্দিনের সঙ্গে ক্যাপ্টেন আব্দুল মাজেদ, দফাদার মারফত আলী ও দফাদার মারফত আলী শাহ ছিল।
হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের লিভ টু আপিল আবেদন (আপিল করার অনুমতি চেয়ে আবেদন) ২০১১ সালের ১১ জানুয়ারি সে ময়কার প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ মঞ্জুর করে। একইসঙ্গে ওই আদেশে দফাদার মারফত আলী শাহ ও এল ডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয় আপিল বিভাগ। অন্যথায় এ দু'জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেয় আদালত। এছাড়া আপিলের সংক্ষিপ্তসার তৈরি করে জমা দিতে নির্দেশ দেয়। আপিল শুনানির জন্য সারসংক্ষেপ (কনসাইজ স্ট্যাটমেন্ট) গত ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগে জমা দেয়া হয় এবং মামলায় আপিল শুনানির জন্য ২৫ পৃষ্ঠার সারসংক্ষেপ দাখিল করা হয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা করা হয়। এ নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনার পরদিন তৎকালীন উপ-কারা মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই ঘটনায় মামলা দায়েরের ২৩ বছর পর ১৯৯৮ সালের ১৫ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেয়া হয়। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. মতিউর রহমান রায় ঘোষণা করেন। রায়ে রিসালদার মোসলেম উদ্দিন (পলাতক), দফাদার মারফত আলী শাহ (পলাতক) ও এল ডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধাকে (পলাতক) মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত চার আসামি সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, বজলুল হুদা ও একেএম মহিউদ্দিন আহমেদসহ ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়। সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা কেএম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরকে খালাস দেয়া হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হলে হাইকোর্ট ২০০৮ সালে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি মারফত আলী ও হাশেম মৃধাকে খালাস দেয়। রায়ে মোসলেমের মৃত্যুদন্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত ফারুক, শাহরিয়ার রশিদ, বজলুল হুদা ও একেএম মহিউদ্দিন আহমেদকেও খালাস দেয় হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ আপিলের আবেদন (লিভ টু আপিল) করে।
Related:
Inline image 1

জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার আপিলের শুনানি ১৫ জানুয়ারি

নিউজডেস্ক, বাংলাদেশনিউজ২৪x৭.কম
  1. জেলহত্যা মামলায় আপিলে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ - নতুন বার্তা

    Feb 12, 2013 – ঢাকা: ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলায় ষষ্ঠ দিনের মতো আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপক্ষে ... এ নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনার পরদিন তৎকালীন কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের ২৩ বছর পর ১৯৯৮ সালের ...
  2. জেলহত্যা মামলায় আপিলে অ্যাটর্নি জেনারেলের যুক্তি উপস্থাপন | law ...

    Feb 13, 2013 – ঢাকা: ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলায় বুধবার সপ্তম দিনের মতো আপিল শুনানি হয়। ... আওয়ামী লীগের চার নেতাসহ ২৬ জন কারাগারে রয়েছে। মোশতাক সাহেব ১০-১৫ বছর ... এ ঘটনার পরদিন তৎকালীন কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার ২৩ বছর পর ...

'জাতীয় চার নেতা হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল বঙ্গভবনে'

Jan 22, 2013 – জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার দ্বিতীয় দিনের আপিল শুনানি শেষে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। মামলার আপিলের শুনানি আগামীকাল ... এ নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনার পরদিন তৎকালীন উপ-কারা মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের ২৩ বছর পর ১৯৯৮ ...

চার নেতা হত্যার ষড়যন্ত্র হয় বঙ্গভবনে: আনিসুল হক | law-court ...

Jan 22, 2013 – নতুন বার্তা ডটকম. ঢাকা: ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যামামলায় হাইকোটের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের ওপর শুনানির দ্বিতীয় দিনে এ মামলায় নিয়োজিত প্রধান কৌঁসুলি আনিসুল হক বলেন, "জাতীয় চার নেতা হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছে বঙ্গভবনে যা বিভিন্ন সাক্ষীদের দেয়া সাক্ষ্যে উঠে এসেছে।" ...









__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___