Banner Advertise

Thursday, April 18, 2013

[chottala.com] Dr. Yunus received highest US award from U.S. House Speaker , As Bangl adeshi we are proud of his achievement (except Sheikh Hasina?



যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত হলেন ড. ইউনূস
ইনকিলাব ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ‘ইউএস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল’ পেয়েছেন নোবেলজয়ী একমাত্র বাংলাদেশী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর সেইসাথে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের ২২৬ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম বাংলার অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে আনুষ্ঠানিকভাবে। দারিদ্র্যকে (শুধু নিজের দরিদ্র দেশের নয়, বরং গোটা দুনিয়ার দারিদ্র্যকে) জাদুঘরে পাঠানোর স্বপ্ন দেখেন তিনি।
বুকে প্রবল সাহস আর অফুরান স্বপ্ন নিয়ে কয়েক দশক আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুরু করেছিলেন ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা। আর সে প্রচেষ্টা এরই মধ্যে দেখেছে আকাশছোয়া সফলতা ও অর্জন। তার নিজের ও তার প্রতিষ্ঠানের নাম খ্যাতি ও দ্যুতি ছড়িয়েছে বিশ্বময়। সেই সঙ্গে নানা নেতিবাচকতা ঠেলে বাংলাদেশের নামটিও এখন সবার মুখে মুখে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আর বাংলাদেশ দুটি নামই এখন উচ্চারিত হচ্ছে যুগপৎ---বাংলাদেশের ইউনূস আর ইউনূসের বাংলাদেশ!
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালু করে দারিদ্র্য নিরসনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দেশকে ড. ইউনূস ও তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণব্যাংক নোবেল পুরস্কার এনে দেয়। এরপর ড. ইউনূস পেলেন আরও অনেক পুরস্কার। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট স্বর্ণপদকও পেলেন। আর সবশেষে পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক ‘ইউএস কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল’। স্থানীয় সময় বুধবার ওয়াশিংটনে ক্যাপিটল হলে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকারের হাত থেকে এই পদক গ্রহণ করেন তিনি। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ড. ইউনূসকে এ পদক দেয়া হয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রদত্ত ‘কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল’-টিতে বাংলা স্থান পেয়েছে। ‘আমরা দারিদ্র্যকে যাদুঘরে পাঠাবো’ লেখা রয়েছে শাপলার উপর বিশ্বের মানচিত্রের মধ্যে। আর এভাবেই যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের ২২৬ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম বাংলার অন্তর্ভুক্তি ঘটলো আনুষ্ঠানিকভাবে। মেডেলের উপরে ইংরেজিতে রয়েছে, ‘ব্যাঙ্কার অব দ্য পুর।’ আর অপর পীঠে ড. মুহম্মদ ইউনূসের হাস্যোজ্জ্বল প্রতিকৃতি এবং তার নাম রয়েছে। ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে এ বিল পাস হয়েছে-সেটিও স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে এ পিঠে। যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের ‘গোল্ড মেডেল’, ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ এবং শান্তিতে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত পেয়েছেন-এমন ৭ ভাগ্যবান রয়েছেন গোটাবিশ্বে এবং ড. ইউনূস তাদের অন্যতম।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্টের স্পিকার জন বোয়েনার এবং সিনেটে রিপাবলিকান ও ডেমোক্যাট পার্টির নেতাদের এক যৌথ বিবৃতিতে ড. ইউনূসকে এই পদক দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয় গত ৫ মার্চ। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আরেকটি বেসামরিক পদক ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম’ও অর্জন করেন বাংলাদেশের কৃতী এই ব্যক্তিত্ব। অ্যাওয়ার্ড হাতে নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এই সম্মান আমার একার বলে আমি মনে করি না। এ সম্মান আমার দেশের। দেশবাসী সবার। সূত্র: ওয়েবসাইট
ইউনূস ২য় খ-
খালেদা জিয়ার অভিনন্দন
যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদকে ভূষিত হওয়ার দুর্লভ সম্মান অর্জন করায় বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল জয়ী ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ড. মহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার খালেদা জিয়ার প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে এ অভিনন্দন বার্তার কথা জানানো হয়।
অভিনন্দন বার্তায় খালেদা জিয়া বলেন, বাংলাদেশের কৃতী সন্তান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল প্রদানে আমি আনন্দিত ও গর্বিত। এ বিরল সম্মাননা অর্জনের মাধ্যমে তিনি দেশ ও জাতিকে আবারও বিশ্বসভায় সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করলেন। খালেদা জিয়া বলেন, এর আগেও তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার ও মার্কিন প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডমসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মান, পদক ও পুরস্কার অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিম-লে এক উচ্চতর মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছেন।
এছাড়া খালেদা জিয়া তার অভিনন্দন বার্তায় গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান এবং সামাজিক বাণিজ্য উদ্ভাবনার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে ড. ইউনূসের অসামান্য ভূমিকার কথা গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক চিন্তা ও তত্ত্বকে মানুষের কল্যাণে বাস্তবে রূপায়নের মাধ্যমে তিনি যখন একের পর এক আন্তর্জাতিক খ্যাতি ও সম্মান অর্জন করছেন তখন স্বদেশে সরকারিভাবে তাকে নানা রকমভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার প্রয়াস আমাদের ব্যথিত করে। এতে বিদেশে দেশের ভাবমর্যাদাও অনেক ক্ষুণœ হয়েছে।
খালেদা জিয়া আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন ড. ইউনূস এ সম্মাননা লাভের মাধ্যমে দেশ ও জনগণের কল্যাণে অবদান রাখতে আরো বেশি উৎসাহিত হবেন। এছাড়া খালেদা জিয়া বাংলাদেশের একজন কৃতী নাগরিককে এ বিরল সম্মানে ভূষিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস, জনগণ সরকার ও প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন।


 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___