Banner Advertise

Thursday, April 11, 2013

[chottala.com] Watch It





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] হেফাজতের নিগ্রহের শিকার নারী সাংবাদিকরা (আপডেটেড)



07 Apr 2013   05:52:21 AM   Sunday BdST
   

হেফাজতের নিগ্রহের শিকার নারী সাংবাদিকরা (আপডেটেড)


সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
হেফাজতের নিগ্রহের শিকার নারী সাংবাদিকরা (আপডেটেড)
ছবি: দেলোয়ার হোসেন বাদল / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: ওরা আমাকে পরিকল্পিতভাবে গণপিটুনি দিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সহকর্মীরা এগিয়ে না আসলে ওরা আমাকে মেরে ফেলতো। পল্টন মোড় থেকে বিজয়নগর পর্যন্ত ওরা আমাকে মারতে মারতে ছয় থেকে সাত বার ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি লাথি মারে। উঠে দৌড়ানো শুরু করলে পেছন থেকে আবার ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, মাথায় লাথি মারে। বারবার তারা আমার কাপড় টেনে হিঁচড়ে কিল ঘুষি মারে।

শনিবার দায়িত্ব পালনকালে হেফাজতে ইসলামের লোকজনের নির্মমতার শিকার একুশে টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নাদিয়া শারমিন এভাবে বাংলানিউজের কাছে হামলার ঘটনার বর্ণনা দেন। 

শুধু নাদিয়া নন, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের চিফ ল করেসপন্ডেন্ট জাকিয়া আহমেদ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস-এর স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত আরাসহ বেশ কয়েকজন নারী সাংবাদিক হেফাজতে ইসলামের লোকজনের নানা নিগ্রহের শিকার হন।

নাদিয়া জানান, হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ ও সমাবেশের সংবাদ সংগ্রহের জন্য শনিবার বেলা ১২টা থেকে পল্টন মোড় এলাকায় পুলিশের ব্যারিকেডের পাশে অবস্থান করছিলেন তিনি। বিকেল আনুমানিক সাড়ে তিনটার দিকে লম্বা সাদা আলখেল্লা (লম্বা পাঞ্জাবি) পরা কয়েক জন এসে নাদিয়া কে উদ্দেশ্য করে বলতে থাকেন, "আপনি মহিলা মানুষ, আপনার এখানে কি? আপনি এখান থেকে চলে যান।"

উত্তরে নাদিয়া বলেন, "আমি মহিলা না, একজন সাংবাদিক। সংবাদ সংগ্রহ করতে এখানে এসেছি। একথা শেষ হওয়া মাত্র হেফাজতের ৫০ থেকে ৬০ জন কর্মী আমার দিকে তেড়ে আসে, আমাকে আচমকা চর-খাপ্পড় মারতে থাকে। আমি সেখান থেকে দ্রুত চলে আসার চেষ্টা করি, এরপরও তারা পেছন থেকে তাকে লক্ষ্য করে পানির বোতল ও ইট পাটকেল ছুড়তে থাকে। ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে লাথি মারতে থাকে।"

নাদিয়া অভিযোগ করেন, ঘটনার শুরু থেকে সেখানে উপস্থিত বিপুলসংখ্যক পুলিশ সবকিছু দেখলেও তাকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি।
 
তিনি নিগ্রহ হওয়ার বর্ণনা দিয়ে বলেন, পল্টন মোড় থেকে মারতে থাকলে বাঁচার জন্য নাদিয়া ড্যাবের (ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) একটি ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা কেন্দ্রের মাইক্রোবাসে উঠে পড়েন। কিন্ত তারপরও হেফাজতের লোকজন তাকে সেখান খেকে জোর করে টেনে হিঁচড়ে বের করে নিয়ে এসে বেধড়ক পেটায়। এরপর নাদিয়া কয়েকজনকে ধাক্কা মেরে ফেলে দৌড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পেছন থেকে হেফাজত কর্মীরা বার বার তাকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় ফেলে মারধর করে। এ সময় তারা নাদিয়াকে বলছিলো, "আমাদের ১৩ দফা পড়নি? সেখানে নারী নীতিতে মেয়েদের অবাধ চলাফেরা নিষেধ করা হয়েছে।" একথা বারবার বলতে থাকে আর মারধর করতে থাকে।

এ সময় নাদিয়া ছয় থেকে সাত বার মাটিতে লুটিয়ে পড়ে উঠে দাঁড়ানোর পর সহকর্মীরা ও দিগন্ত টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন খলিলের সহযোগিতায় তার অন্য সহকর্মীরা তাকে একটি মাইক্রোবাসে তোলেন। এরপর হেফাজতের কর্মীরা গাড়িটি লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এসময় নাদিয়া মাথায়, বাম পা, বাম পাঁজর, বাম বাহুতে আঘাত পান।

আহত অবস্থায় নাদিয়াকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়।

নাদিয়ার বড় বোন অ্যাডভোকেট সাদিয়া আফরিন অভিযোগ করে বলেন, "নাদিয়া একুশে টেলিভিশনে অপরাধ বিষয়ক রিপোর্ট করে। শাহবাগ জাগরণ মঞ্চ হওয়ার পর থেকে নাদিয়া মঞ্চের সংবাদ সংগ্রহ করতো।" তিনি জানান, হামলার সময় হামলাকারীরা নাদিয়াকে বলতে থাকে, তোরা প্রজন্ম চত্বরের দালাল, আজ তোকে মেরে ফেলা হবে।

তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় সেখানে কয়েকশ পুলিশ থাকলেও তারা নাদিয়াকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেননি। উল্টো তার সহকর্মীরা যখন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিল তখন পুলিশ সদস্যরা নাদিরাকে উদ্দেশ্য করে বলছিল "মাথায় কাপড় দিয়ে যান"।
  
অ্যাডভোকেট সাদিয়া আফরিন জানান, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা নাদিয়ার মাথায় সিটিস্ক্যান এবং এক্স-রে করেছেন। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত বলে তারা জানিয়েছেন। তবে তাকে আরো ১০ দিন বিশ্রামে থাকতে হবে।

বাংলানিউজের চিফ ল করেসপন্ডেন্ট জাকিয়া আহমেদ জানান, শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় কর্ণফুলী গার্ডেন সিটির কাছে দায়িত্ব পালন করছিলেন। কর্ণফুলী গার্ডেন সিটির সামনের রাস্তার সড়ক বিভাজনের উল্টো পাশ দিয়ে মারকাজুল ফিকরিল ইসলামী বাংলাদেশের ব্যানারে একটি মিছিল আসছিল। জাকিয়া মিছিলের ব্যানারের স্লোগানগুলো টুকে নিচ্ছিলেন সড়ক বিভাজনের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় মিছিলের মাঝখান থেকে একজন তর্জনী তুলে রুদ্রমূর্তি ধারণ করে জাকিয়ার দিকে তাকিয়ে বলেন, 'ওই মাইয়্যা, মাথায় কাপড় নাই ক্যান?'

জাকিয়া বলেন, "আমি এ ধরনের বক্তব্য শোনার জন্য একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। তাদের আচরণ এতটাই ভয়ঙ্কর ছিল যে রীতিমতো আমি ভয় পেয়েছি। সেই সময় কথা বলতে গেলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে বলে আর কথা বলিনি।" জাকিয়া জানান, এ সময় মিছিলের অন্যরা খুব মজা পাচ্ছিল। নারী সাংবাদিকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করছিল অন্যরা।

এছাড়া ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস-এর স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত আরা অফিসে যাওয়ার জন্য বিজয়নগর থেকে হেঁটে আসছিলেন। পল্টন মোড়ের কাছাকাছি গেলে প্যান্ট-শার্ট পরা একজন 'কথা আছে' বলে তাঁর পথ রোধ করেন। পরে টুপি পরা আরও তিন-চারজন আসেন। তিনি কোথায় যাচ্ছেন তা জানতে চান। আরাফাত জানান, তিনি অফিসে যাচ্ছেন। এ সময় একজন আরাফাতকে মাথায় কাপড় দিয়ে তারপর যেতে বলেন।

আরাফাত আরা বলেন, "আমি তাঁদের বলি, দেশটা তো আমার। আমি কীভাবে চলব, তা কি আপনারা বলে দেবেন?" আরাফাত বলেন, "তখন সেই লোকগুলো বলেন, দেশের পরিস্থিতি খারাপ। আমার নিরাপত্তার জন্যই নাকি তারা এ পরামর্শ দিয়েছেন।"

নাদিয়াকে দেখতে প্রজন্ম চত্বরের নেতারা
শনিবার রাতে গণজাগরণের মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার হেফাজতে ইসলাম কর্মীদের হামলায় আহত নাদিয়া শারমিনকে দেখতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে যান। এ সময় তিনি তার চিকিৎসার খবর নেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, "যারা একজন মহিলাকে হেফাজত করতে পারে না, তারা ইসলামের কি হেফাজত করবে?"

নারী সাংবাদিক নিগ্রহের প্রতিবাদ জানিয়েছেন অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচী। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, "নারী সাংবাদিকদের কর্মক্ষেত্রে স্বাধীনতা নিশ্চিত করা ও হামলার প্রতিবাদে রোববার ৩টার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নারীদের প্রতিবাদ সমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে।"
 
বাংলাদেশ সময়: ১২২৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০১৩
জেএস/আরআর

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=11ec302aa0da18be3fe87f447644e0e7&nttl=07042013187227

নাদিয়া শারমিনের উপর হামলার ঘটনায় মামলা


সিনিয়র ও স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=a127bdbf215a390d782ecd4526068047&nttl=12042013188482





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [chottala.com] for all the critics of Sheikh Kamal, Jamal & Sheikh Mujib..



May may have heard of stories that inspired and motivated many to coup against Sheikh Mujibur Rahaman. That is...they where involved in Miss behaving with females and etc..well lets look at that some of the Coup Ring leaders that is this much touted Col Rashid..(Receipt bengali translation) if he is who he is..well my friends famous last name indeed...Mamun ur Rashid..city Bank Honcho..well in have to say lets look into some of these accusers back ground  ..I am convinced you will find female related issues and complains against them too...I know Major Noor Mohammad did for sure..thus birds of feather flocks together...My mother used to read us TAGORE..well it is an ironical story with Salauddin Kadr did not like Rabindra  Sangeet to be National Anthem ..look at it  no on gave more regards to Tagore then Sheikh Mujib thus his Royalty Income..

I have to to say.well RASHID and the others are the LOMPOTS..that desired to give CHOMPPOT..only thing is Saluddin Kader and his Co horts are not held accountable..

I have to put up with all this pinching from my friend Fazle Akbar and others over my mother reading us Tagore, among many guess who knew St Placids Brother Jallath..that is my recitation of Tagore poem in school contest...so does my moms brother only surviving one..he was among the audience that day at SPS and i think went home with us..

 


From: Dr. Em Pannah <epannah@yahoo.com>
To: Em Pannah <epannah@yahoo.com>
Sent: Tuesday, April 9, 2013 12:15 PM
Subject: [chottala.com] নারীদের মহা-সম্মেলন চাই (Re: [Bangladesh-Zindabad] নারী জাগরণ" ব্যনারে নারীদের মহা-সম্মেলন চাই !!)

 
Dear Readers,

The women of Bangladesh need to consider a "নারীদের মহা-সম্মেলন" in a safe way for their survival with due respect.

A. Bangladesh belongs to men and women equally;
B. The free-will of women must be honored and protected by the people and the government; and
B. None should be allowed to dictate women's life-style as-long-as women break any law-of-the-land.
 
With best regards,
Muktijodha Emarat Hossain Pannah

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Dr. Em Pannah
Doctor of Management (Cybersecurity, Privacy, and Identity Theft), MS, MSc., CISSP, CAP, CISM, NSA-IAM, NSA-IEM, Foundations of Cybersecurity
Cybersecurity Professional, Textbook Writer/Publisher, and Adjunct Assistant Professor in USA
Primary email: epannah@yahoo.com | Secondary email: em.pannah@faculty.umuc.edu
Primary phone: (443) 690-3955 | Secondary phone: (301) 358-9232
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------



From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Tuesday, April 9, 2013 12:44 PM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] নারী জাগরণ" ব্যনারে নারীদের মহা-সম্মেলন চাই !!

 
নারী জাগরণ" ব্যনারে নারীদের মহা-সম্মেলন চাই !!

তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনের নামে নারীদের ঘরবন্দী করে বাংলাদেশকে একটি তালেবানি রাষ্ট্রে পরিনত করার যে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে সে ব্যপারে কোনো সন্দেহ নাই ! অল্প শিক্ষিত মোল্লারা দেশকে মধ্যযুগের অন্ধকারে নিয়ে যাওয়ার পায়তারা করছে ! সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উত্স হলো গার্মেন্টস শিল্প আর এই শিল্পের মূল চালিকা শক্তি হলো নারী শ্রমিক ! জামাত-বিএনপির ছত্রছায়ায় হেফাজতের মহাসম্মেলনে কওমী মাদ্রাসার লোকজনই ছিলো সিংহভাগ আর মাদ্রাসাগুলো চলে সরকারী অনুদানে , আর এই অনুদানের বিরাট অংশ আসে গার্মেন্টস শিল্প থেকে ! অর্থাত নারীদের "হাড় -খাটুনির" পয়সা দিয়ে যেই মোল্লারা মাদ্রাসা চালায় আর তারাই কিনা নারীদের ঘর-বন্দী করে রাখতে চায় ? খালেদা জিয়ার পাশে বসতে তাদের কোনো আপত্তি নেই , বরং পাশে বসতে আরাম বোধ করেন ! জামাতের তাত্ত্বিক নেতা মওদুদী যখন নবী করিম (স : ) কে কটুক্তি করে তখন তিনি নাস্তিক হন না , খালেদা যখন পর পুরুষের সাথে বছরের পর বছর উমরাহ করে তখন সেটা হেফাজতের চোখে আর "গোমরাহ" হয় না ! আসলে '৭১ এর যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতেই জামাতিদের টাকা খেয়ে হেফাজতিরা আজ মাঠে নেমেছে , মনে করেছে লক্ষাধিক লোকের সমাগম করে সব কিছু উল্টিয়ে দিবে ! এ দেশের নারীদের আজ সময় হয়েছে কাঠ-মোল্লাদের উচিত শিক্ষা দেওয়া ৷ "নারী জাগরণ" নামে শাপলা চত্তরে ওদের চেয়ে দিগুন সংখ্যার নারী সমাবেশ করে ওদের উচিত শিক্ষা দিতে হবে ! তা হলেই বিএনপি-জামাত-হেফাজতিরা বুঝবে "কত ধানে কত চাল" !

আর সরকারের উচিত "মৌলবাদী উত্পাদনের কারখানা" কওমী মাদ্রাসার জন্য অনুদান কমিয়ে মাদ্রাসাগুলোর সংখ্যা কমিয়ে আনা হোক , সেই সাথে মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিক শিক্ষায় উন্নত করা হোক ৷







__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Is Pakistan sinking? [ The Dawn -Karachi, Pakistan]



Is Pakistan sinking?

From the Newspaper |  | 23 hours ago

THE question of Pakistan's viability as a state is at least as old as the country itself. Recently a sobering article written by a former American ambassador to Pakistan has reignited the question and left many wondering whether Pakistan's "long-term trajectory is toward failure".

The ambassador belongs to the camp that sees Pakistan as moving inexorably towards failure, and urges the world community and regional neighbours to start "thinking about the political and strategic implications of an accelerated decline toward state failure" in the nuclear-armed country.

The next day, on the same pages of the same newspaper, there appeared another article on the same theme. This one written by Michael Krepon, cofounder of the Stimson Centre, focused more specifically on Pakistan's growing nuclear arsenal.

"A nuclear arsenal built on very weak economic foundations is inherently unstable," wrote Mr Krepon, arguing that strengthening Pakistan's economy is inherently in India's interest, and the best way to accomplish this is through increasing bilateral trade and investment between the two neighbours.

The concerns expressed by both authors are old, but not outdated. If anything, both articles are reminders that amidst the chaos and flux of a rapidly evolving moment, amidst the heady excitement of the first truly democratic transfer of power that Pakistan is undergoing, old concerns regarding the eventual viability of the state not only continue to linger, but are growing in urgency.

Connected to the question of long-term viability is the matter of Pakistan's enduring resilience. Another way of asking the same question, therefore, is not "how will Pakistan survive?" but rather "how has Pakistan survived?" The two questions are intimately linked.

Pakistan has survived due to its rich natural endowments. These include water and gas. Allow me to explain.

Pakistan is built around a river system, a hydraulic society so to speak. The rich water endowment means a flourishing agriculture forms the base not just of the economy, but the entire system of livelihoods that holds the country together.

Contrary to what the ambassador says in a small parenthetical comment in his piece, Pakistan is not "glued by the army" but it is held together by its agriculture.

Having seen Pakistan's economy up close for many years now, I'm struck by how large a role agriculture plays. Every year, the land throws up its rich harvest on two occasions: the cotton crop which starts coming in during August, and the wheat crop which is harvested from April onwards.

Both these crops are big enough to make the country a player in global markets. Both employ a labour force so massive that during their harvesting, industry leaders complain that the cities get emptied out and labour becomes a scarcity.

Both crops have large and significant industries built upon them, whether transport and storage, or processing. In the case of cotton, Pakistan's largest employer — the textile industry — grows atop the bountiful harvest.

Both crops are huge players in the country's credit markets, whether formal or informal. The size of the commodity operations that support the wheat procurement drive compares favourably with other enormous heads in the government's budget, like power subsidies. And the textile sector, which is an extension of the cotton crop, is the country's largest private sector consumer of bank credit.

The size of the commodity chains that are built around each crop, from the upstream fertiliser and pesticides sector to tractors and tube wells, to the marketing and distribution infrastructure and the labour force requirements in not only the harvest itself but the transport and marketing and distribution, are so huge that they form the backbone of the country and its economy.

The scale of the activity that gets under way every year when the harvest comes in is large enough to employ a labour force estimated to be more than 55 million people.

Couple this with the natural gas reserves that have fuelled our industry, and fired our stoves and ovens and geysers and served as feedstock in our fertiliser industry.

Today Pakistan is shielded from the full impact of hundred dollar oil because domestic gas accounts for almost half of the country's primary energy consumption. The only sector that has had to largely absorb the costs of hundred dollar oil is the power sector, and the circular debt is testament to the enormous destruction that high oil prices have brought with them.

Pakistan is built on nature's bounties, far more than anything else. Here lies the secret of the country's 'resilience', its capacity to bounce back, to muddle through.

No matter what the provocation — earthquake, floods, war, sanctions, recession — the arrival of the harvest twice a year gets the wheels moving, money starts to circulate, and an army of farmers and day labourers and brokers and stockists and middlemen and moneylenders and truck drivers begins to articulate itself, imperfectly mediated by another army of petty officialdom, and often gorged upon by large landowners and their connections in high levels of government.

Having seen all this with my own eyes, I must confess I'm not as troubled by the growth of the militancy and the bombings as I am by watching this natural endowment begin to erode away.

Pakistan's natural gas is running out, and our food security — the backbone of the country's resilience — is now in question, driven by growing water scarcities and deep dysfunctions in the agrarian economy.

The militancy and the extremism can be swept aside once their lifeline of support from within the state itself is cut off, and once the forces of mainstream economy
and politics begin to assert themselves.

Without under the table support from certain sections of the state itself, militancy and extremism will suffocate in this environment, and the ballot box will assign them their true place in our society, like it always has.

But getting the forces of mainstream economy and politics to articulate themselves properly, especially in the face of the growing scarcities that are coming our way, is the real challenge.

The writer is a Karachi-based journalist covering business and economic policy.

khurram.husain@gmail.com

Twitter: @khurramhusain


Bangla

অব্যাহত রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা আর হানাহানিতে রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের টিকে থাকার প্রশ্ন আবার দেখা দিলেও এটি নতুন নয়। দেশটি যতটা পুরোনো, এই প্রশ্নও অন্তত ততটা পুরোনো। পাকিস্তানে নিযুক্ত সাবেক একজন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সম্প্রতি লেখা এক নিবন্ধে প্রশ্নটি ঘুরেফিরে এসেছে। দীর্ঘকাল ধরে পাকিস্তানের সর্পিল গতিতে চলার পথ শেষ পর্যন্ত কোথাও আটকে যায় কি না, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
নিবন্ধে ওই রাষ্ট্রদূত আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, পাকিস্তান অনিবার্যভাবেই ব্যর্থতার দিকে এগোচ্ছে। এ জন্য তিনি বিশ্বসম্প্রদায় এবং আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী দেশটির সম্ভাব্য ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার রাজনৈতিক ও কৌশলগত প্রভাব বিবেচনার অনুরোধ জানান।
ওই নিবন্ধ প্রকাশের পরদিনই একই বিষয়ের ওপর একই পত্রিকায় প্রকাশিত হয় আরেকটি নিবন্ধ। এটি লেখেন স্টিমসন সেন্টারের সহপ্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ক্রেপন। নিবন্ধে তিনি পাকিস্তানের বিশেষত পারমাণবিক উচ্চাভিলাষের দিকটিতে মনোযোগ দেন। নিবন্ধে তিনি বলেন, যে নড়বড়ে অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর পাকিস্তান পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণ করেছে, সেটি স্বভাবত স্থিতিশীল নয়। ভারতের সঙ্গে দেশটির অর্থনৈতিক সবলতা অনেকটাই জড়িয়ে রয়েছে। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি—পাকিস্তানের এই ভিত মজবুত করার সর্বোত্তম উপায়।
বিশ্লেষকদের মতে, পাকিস্তান নিয়ে দুই লেখকের এমন আশঙ্কার বিষয়টি পুরোনো হলেও একেবারে সেকেলে নয়। যা-ই হোক না কেন, দেশটিতে চলমান বিশৃঙ্খলা, অস্থিরতা এবং প্রথমবারের মতো পূর্ণ গণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতার পালাবদলের প্রক্রিয়ার মধ্যে নিবন্ধ দুটিতে ফুটে ওঠা ওই আশঙ্কা নিশ্চিতভাবে গুরুত্বের দাবি রাখে।
বিশ্লেষকেরা বলেন, দীর্ঘমেয়াদে পাকিস্তানের টিকে থাকা বা না থাকার বিষয় মূলত দেশটির ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। এই সম্ভাবনা প্রসঙ্গে 'পাকিস্তান কীভাবে টিকে থাকতে পারে' বা 'পাকিস্তান কীভাবে টিকে রয়েছে' প্রশ্ন দুটি ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
তাঁদের মতে, পাকিস্তান টিকে রয়েছে তার সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর। কৃষিকাজের জন্য অতিপ্রয়োজনীয় পানিসম্পদ এবং শিল্পসহায়ক গ্যাসের সহজলভ্যতা রয়েছে দেশটির। একটি সুশৃঙ্খল নদীব্যবস্থাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে পুরো দেশটি। পানিসম্পদের সহজলভ্যতা মানেই কৃষিখাতের উজ্জ্বল সম্ভাবনা। বিকাশমান কৃষিব্যবস্থার ওপর দেশটির অর্থনীতিই কেবল দাঁড়িয়ে আছে তা-ই নয়, বরং এটি এমন এক জীবনজীবিকা, যা গোটা পাকিস্তানকে একসুতায় গেঁথে রেখেছে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলেন, পাকিস্তানে প্রতিবছর যে পরিমাণ শস্য উৎপাদিত হয়, তা দিয়ে নিজ দেশের জনগণের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেও দেশটি বিশ্ববাজারে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবকের ভূমিকা রাখতে পারে।

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-04-12/news/344226




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] 'জামায়াতের গঠনতন্ত্র মদিনা সনদ ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক'



নিবন্ধন-সংক্রান্ত রিটের শুনানি শুরু'জামায়াতের গঠনতন্ত্র মদিনা সনদ ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক' নিজস্ব প্রতিবেদক
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দাখিল করা রিট আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টের তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার শুনানিতে রিট আবেদনকারীর আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেন, জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র 'ইসলামের প্রথম সংবিধান' মদিনা সনদ, বাংলাদেশের সংবিধান ও জনগণের মৌলিক অধিকারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তারা কাদিয়ানিদের মুসলমান মনে করে না। বিভিন্ন সুফি-সাধককে মুসলিম বলে মনে করে না। ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, মদিনা সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো কিছু ইসলামিক হতে পারে না।
বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রিট আবেদনকারীর আইনজীবীর বক্তব্য শোনার পর আগামী ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন। গতকাল এ শুনানি শুরুর আগে 'ইসির পক্ষ থেকে লিখিত জবাব আদালতে দাখিল করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারির পক্ষ থেকে একটি আবেদন করা হয়। এ আবেদনে সেক্রেটারির ছেলেকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দেওয়া হয়েছে। আদালত বলেছেন, এটা রাজনৈতিক দলের বিষয়। এখানে তো ছেলেকে অ্যাটর্নি দিতে পারেন না। আদালত আবেদনটি সংশোধন করতে বলেন।' শুনানির সময় জামায়াতের পক্ষে অ্যাডভোকেট আশিকুর রহমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
তানিয়া আমীর গতকাল রিট আবেদন পাঠ করেন। এ সময় তিনি বলেন, অনেকে মদিনা সনদকে পৃথিবীর প্রথম লিখিত সংবিধান বলে মনে করেন। এই সনদের মাধ্যমে নবী মুহাম্মদ (সা.) অন্যদের সঙ্গে সমঝোতা করেছিলেন। এ সনদে মুসলমানদের সঙ্গে অপর পক্ষে যারা চুক্তি স্বাক্ষর করেন তাদের মধ্যে বিভিন্ন অমুসলিম গোত্রপ্রধান, এমনকি নাস্তিকরাও ছিলেন। তিনি আরো বলেন, মদিনার সব জনগণ মিলে এই সনদের ভিত্তিতে রাষ্ট্র কাঠামো নির্ধারণ করে। সে সময় ইসলামী বা কোনো ধর্মগ্রন্থ আরোপ করা হয়নি। ওখানে ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার- এর ভিত্তিতে রাষ্ট্র গড়ে ওঠে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ইসলামের ধর্মগ্রন্থ সবার ওপর আরোপ করে দিতে চায়। তিনি বলেন, 'জামায়াত বলছে, তারা এ দেশে ইসলাম কায়েম করবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো- তারা কখন, কোথায় ও কিভাবে ইসলাম কায়েমের এই দায়িত্ব পেয়েছে। স্বয়ং রাসুল (সা.)-কেও এই দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। তিনি কেবল ম্যাসেঞ্জার ছিলেন। জামায়াতে ইসলামী এ দেশীয় রাজনৈতিক দল নয়। এটা আন্তদেশীয় রাজনৈতিক দল। এর শাখা বিভিন্ন দেশে রয়েছে।
ব্যারিস্টার তানিয়া বলেন, চার কারণে জামায়াত রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেতে পারে না। জামায়াত নীতিগতভাবে জনগণকে সকল ক্ষমতা উৎস বলে মনে করে না। সেই সঙ্গে আইন প্রণয়নে জনপ্রতিনিধিদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতাকেও স্বীকার করে না। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ অনুসারে কোনো সামপ্রদায়িক দল নিবন্ধন পেতে পারে না। অথচ কাজে-কর্মে ও বিশ্বাসে জামায়াত একটি সামপ্রদায়িক দল। তিনি বলেন, নিবন্ধন পাওয়া রাজনৈতিক দল ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের কোনো বৈষম্য করতে পারবে না। কিন্তু জামায়াতের শীর্ষপদে কখনো কোনো নারী বা অমুসলিম যেতে পারবে না। এ ছাড়া কোনো দলের বিদেশে কোনো শাখা থাকতে পারবে না। অথচ জামায়াত বিদেশের একটি সংগঠনের শাখা। তারা স্বীকারই করে তাদের জন্ম ভারতে। বিশ্বজুড়ে তাদের শাখা রয়েছে। কিন্তু আমাদের সংবিধান ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী কোনো রাজনৈতিক দলের বিদেশে কোনো শাখা থাকতে পারবে না। এ দলটি ইসলামের সোল এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে বলে বেড়ায়।
বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের সভাপতি হুমায়ূন কবির, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন ২০০৯ সালে রিট আবেদনটি করেন। হাইকোর্ট ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রুল জারি করেন। ৬ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। রুলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০বি(১)(বি)(২) ও ৯০(সি) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়। জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মো. মুজাহিদ এবং নির্বাচন কমিশন সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1210&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=1
Also Read:
শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৯ চৈত্র ১৪১৯

জামায়াতের গঠনতন্ত্রের সঙ্গে মদিনা সনদও সাংঘর্ষিক
শুনানিতে ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর
স্টাফ রিপোর্টার ॥ জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেয়া নিবন্ধন সংক্রান্ত রিট আবেদনে হাইকোর্টের জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানিতে রিট দায়েরকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেন, 'জামায়াতের গঠনতন্ত্রের সঙ্গে মদিনা সনদও সাংঘর্ষিক। মদিনার সকল জনগণ মিলে এর মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো নির্ধারণ করেছেন। এতে ইসলামী বা কোন ধর্মগ্রন্থ আরোপিত করা হয়নি। ওখানে ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার।' পরে আগামী ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত শুনানি মূলতবি করেছে হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম . . 





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] মানি পানি বিরিয়ানি ও হেফাজতে জামায়াত ইসলামের রাজনীতি ॥ তিন ॥




শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৯ চৈত্র ১৪১৯
মানি পানি বিরিয়ানি ও হেফাজতে জামায়াত ইসলামের রাজনীতি
মুনতাসীর মামুন
॥ তিন ॥
হেফাজত হঠাৎ করে ১৩ দফা দাবি তুলেছে। এ দাবিগুলোর কিছু বিভিন্ন সময় জামায়াতী নেতারা তুলেছেন। দেশে এখন এই ১৩ দফা নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে।
দাবিগুলো হচ্ছেÑ
১. সংবিধানে 'আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল।
২. আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ-ের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
৩. শাহবাগ আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর নামে কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘেœ নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
৯. রেডিও. টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামী কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক সিনেমার নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিচয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকা-ে জড়িত এনজিও এবং খ্রিস্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তরকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১২. সারাদেশের কওমী মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
১৩. অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। [কালের কণ্ঠ.৭-৪-১৩]
দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে এগুলোতে সারবস্তু তেমন নেই। যারা এ দাবি তৈরি করেছেন তারা যে এদেশে ও তার মানুষজন সম্বন্ধে খুব কম জানেন এটি তারই উদাহরণ। এখানে লক্ষণীয়, তাদের ভাষায় শাহবাগের যে 'নাস্তিক'দের বিরুদ্ধে আন্দোলন সেটি নেমে এসেছে তিন নম্বরে। ১ নং দাবির বিরুদ্ধে সংবিধানে কিছু নেই। ২ নং দাবি সম্পর্কে বলা যায় ধর্ম অবমাননাকারীর জন্য শাস্তির বিধান রেখে আইন আছে। ৩ নং দাবি মানা হয়েছে। অর্থাৎ সরকার যাদের মনে করে 'কুৎসা রটনাকারী তাদের ধরা হয়েছে। ৫ নং দাবির আংশিক ইতোমধ্যে মানা হয়েছে। আপনারা জানেন কিনাÑ কওমীদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য যে কারিকুলাম করা হয়েছে তাতে ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা সব পর্যায়ে বাধ্যতামূলক। অথচ, কারিকুলামের প্রস্তাবনায় আছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত করতে হবে। এই কারিকুলাম থেকে ইচ্ছা করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাদ দেয়া হয়েছে। আমরা সবসময় দাবি করে এসেছিলাম বাংলাদেশের (১৯৪৭-১৯৭০) ইতিহাস যেন সব পর্যায়ে সব শাখায় বাধ্যতামূলক করা হয়। আমি খুব আশ্চর্য হয়েছি, এই কারিকুলাম কমিটিতে আমাদের প্রিয় তিনজন সেক্যুলার ব্যক্তিত্ব আছেনÑ ড. খলীকুজ্জমান, ড. জাফর ইকবাল ও সচিব ড. কামাল চৌধুরী। যেদিন এটি অনুমোদিত হয় সেদিন তারা ছিলেন কিনা জানি না। না থাকলেও পরে তারা এর প্রতিবাদ করেননি। আপনারা কার বিরুদ্ধে আন্দোলন করবেন? নিজের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা ছাড়া তো উপায় দেখছি না। ধর্ম শিক্ষা দেয়া হোক তাতে আপত্তি নেই, কিন্তু জাতীয় ইতিহাস কেন পড়ানো হবে না? সরকারের শিক্ষামন্ত্রীর হয়তো ইচ্ছা দেশে হেফাজতির সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাক।
৬নং দাবিটি প্রতিবছর জামায়াতীরা একবার করে। ৭নং দাবির ক্ষেত্রেও এ কথা প্রযোজ্য। হেফাজতের একজন নেতা সিলেটের উল্লিখিত সেই জঙ্গী মওলানা হাবিবুর রহমান এ আন্দোলন করেছেন এবং করবেনও। ৮নং দাবির বিরুদ্ধে সরকার কিছু করেনি। বরং জামায়াত মসজিদে আগুন দিচ্ছে, মসজিদকে রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করছে। হেফাজত আগামী শুক্রবার যে কর্মসূচী দিয়েছে তাও জামায়াতের অনুরূপ।
৯ নং ও ১০ নং দাবি প্রায়ই উত্থাপন করা হয়। ৯ থেকে ১৩ নং দাবির কোন সারবত্তা নেই। সরকার এখন অনায়াসে বলতে পারে হেফাজতের দাবি মেনে নেয়া হচ্ছে, বাকিগুলোও বিবেচনা করা হবে।
হেফাজতের যে দাবি নিয়ে বিতর্ক চলছে তা হলো নারী সংক্রান্ত ও ব্লাসফেমি আইনের প্রবর্তন। প্রথমে বলে নেয়া ভাল এদের ২, ৪, ৫, ৬, ৭ দাবি মানতে গেলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। বর্তমান সরকারের পক্ষে তা সম্ভব হবে না। বিএনপি-জামায়াত জাতীয়পার্টি যদি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠ নিয়ে ক্ষমতায় আসে তা হলে হয়ত সংবিধান সংশোধন করে এ দাবিগুলো মেনে নেয়া হতে পারে।
হেফাজতের নারীনীতি আফগান তালেবানী সরকারের নীতির অনুরূপ। এ নীতি গ্রহণ করলে গ্রামীণ ব্যাংক, বাংলাদেশের সমস্ত গার্মেন্টস সেক্টর, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেক্টর, প্রাথমিক শিক্ষা, বিভিন্ন পেশা বন্ধ করে দিতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনীতির সমস্ত প্রবৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যাবে। এই দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি। লক্ষণীয়, এই দাবি মানলে বাংলাদেশের দরিদ্র পরিবারগুলো সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এতে বিএনপির নেতৃত্বের কিছু আসে যায় না। তারা যথেষ্ট সম্পদ পাচার করেছে, ছেলেমেয়েরা তাদের বিদেশে থাকে। এরশাদ তো নারী ছাড়া থাকতে পারেন না; এটি তার প্রাক্তন স্ত্রী বিদিশাই তার স্মৃতিকথায় লিখেছেন। সেই এরশাদও এখন এই দাবি সমর্থন করেন। কারণ, টাকা দিয়েও এখন আর নারী- বেষ্টিত থাকা যাচ্ছে না। টাকার জন্য আজকাল লোলচর্ম বৃদ্ধ কেউ আর পছন্দ করে না। জামায়াতের নেতৃবৃন্দের ছেলেমেয়েরাও নাছারাদের দেশে থাকে। তারা চাচ্ছে ধর্মীয় উম্মাদনা জাগিয়ে তুলে সরকার পতন ও ক্ষমতা দখল। দেশে নারীদের, গরিবদের কী হলো তাতে কিছু আসে যায় না। দেশের সম্পদ লুট করার সুযোগ পাবে এবং তা পাচার করে চলে যাবে। দেশ তাদের কাছে বড় ব্যাপার নয়, নিজে এবং নিজের পরিবার বড় ব্যাপার। আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য, হেফাজতের দাবি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মৌলিক চরিত্রের বিরোধী।
হেফাজত ঘোষণা করেছে তাদের ১৩ দফা না মানলে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারবে না। থাকতেও পারবে না। ইতোমধ্যে হেফাজতের মধ্যে ক্ষমতার মদমত্ততা চলে এসেছে। এর একটি উদাহরণ দিই। একটি টেলিভিশন চ্যানেলে আলোচনাসভায় হেফাজতের এক নেতা-বাচ্চা এক মৌলানা সদম্ভে শোলাকিয়ার ইমাম প্রবীণ মুহাদ্দেস আল্লামা ফরিদউদ্দিন মাসউদকে বললেন, মৌলানা মসউদ হচ্ছেন তসলিমা নাসরিনের মতো, বিতর্কিত।
নারী নেতৃত্ব নিয়ে বিতর্কে প্রশ্ন তোলা হয়েছিলÑ খালেদা জিয়ার স্থান কী হবে? হেফাজতের দাবি মানা হলে খালেদা কি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন? সেই বাচ্চা মৌলভী টেলিভিশনে বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন যে, খালেদার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম করা হবে। তবে, বিএনপি জামায়াত ও আওয়ামীবিরোধী মহিলাদের ক্ষেত্রে কোন ছাড় দেয়া হবে না। ফ্যাশন প্যারেড করে ঘোরাফেরা বন্ধ। সিনেমা-ফ্যাশন তো বন্ধ হবেই। কিন্তু মূল কথা হলো, ক্ষমতায় যেতে হলে যদি ধর্মের ক্ষেত্রে খানিকটা ছাড় দিতে হয়, তা হলে দেয়া যাবে। জামায়াতও তাই মনে করে। তারা এও মনে করে, প্রয়োজনে মিথ্যা বলা জায়েজ।
ব্যতিক্রম আরো করা হচ্ছে। স্বঘোষিত নাস্তিক কবি ফরহাদ মাজহার যেহেতু জামায়াত-বিএনপি চিন্তা- আধারের [থিংক ট্যাংক] প্রধান সেহেতু জামায়াত-হেফাজত তার বিরুদ্ধে নিশ্চুপ। শুধু তাই নয় ইসলামের স্বঘোষিত ঠিকাদার মাহমুদুর রহমানের দৈনিক আমার দেশ ও যুদ্ধাপরাধী আলবদর মীর কাশেম আলীর নয়া দিগন্তে নিয়ত তার সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে। হেফাজত ও জামায়াতে ইসলামী কি ফন্দিবাজ ইসলাম মনে হচ্ছে না? কারণ, জামায়াত বিএনপি প্রতিদিন শাহবাগের তরুণদের নাস্তিক বলে উল্লেখ করছে। হেফাজত তাদের সভায় 'শেখ হাসিনার গালে জুতা মার' সেøাগান দিয়ে তাকে নাস্তিক ঘোষণা করছে, কিন্তু স্বঘোষিত নাস্তিক, লম্পট, চোর-ছ্যাচ্চড়দের বিরুদ্ধে তারা আশ্চর্যজনকভাবে নিশ্চুপ। না, এখানেই শেষ নয়। আল্লামা শফি সমকালের সেই সাক্ষাতকারে যা বলেছেন তা আরও বিভ্রান্তিকর, অনেকাংশে পুরো সত্য নয়। আমি খানিকটা উদ্ধৃত করছিÑ
আল্লামা শফি : হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠাকাল থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন পদক্ষেপের জোরালো প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। সংবিধান থেকে আল্লাহ্র ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের নীতি তুলে দেয়া, নতুন প্রবর্তিত ধর্মহীন শিক্ষানীতি, হিজাব পালনে নারীদের বাধ্য করা যাবে না বলে হাইকোর্টের রায়, রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ নীতি প্রতিষ্ঠা, ফতোয়াবিরোধী হাইকোর্টের রায়, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বাদ দেয়ার চেষ্টা, ঢালাওভাবে আলেম-ওলামা ও কওমী মাদ্রাসার সঙ্গে জঙ্গীবাদের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে অপপ্রচার, হাইকোর্টে কোরান সংশোধনের জন্য মামলা এবং ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধের চেষ্টার বিরুদ্ধে আগেও আন্দোলন করেছি আমরা। এখন আন্দোলন করছি আল্লাহ ও তার রাসূলের (সা) অবমাননাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে। খেয়াল করলে দেখবেন, হেফাজতের কোন আন্দোলনেই নেই রাজনীতির বীজ। হেফাজতে ইসলাম তার এই অরাজনৈতিক ভূমিকা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখবে। [ঐ]

এবার বিশ্লেষণ করা যাক-

১. 'সংবিধান থেকে আল্লাহর...'-এটি ঠিক নয়, বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম এখনও আছে।
২. 'নতুন প্রবর্তিত ধর্মহীন শিক্ষানীতি'-এটি ঠিক নয়। নতুন শিক্ষানীতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে ধর্মকে।
৩. 'হিজাব পালনে'... এই রায় সম্পর্কে জানা নেই। যদি রায় আদালতের হয় তা হলে সরকারের কিছু করার নেই।
৪. 'রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ নীতি'... এটি আংশিক সত্য। তবে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকায় এই নীতি কার্যকর নয়।
৫ 'ফতোয়াবিরোধী হাইকোর্টের...' এখানে সরকারের করার কিছু নেই। তাছাড়া মাদ্রাসায় যারা পড়বে তারাই ফতোয়া দিতে পারবেÑ এমন ইসলামী আইন কোথাও নেই।
৬. 'রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বাদ দেয়া'Ñ এটি ঠিক নয়।
৭. 'ঢালাওভাবে কওমী...' এটি অস্বীকার করা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে কথাটা অসত্য নয়।
৮. 'হাইকোর্টে কোরান সংশোধন...' এটি সঠিক নয়।
৯. 'ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ...' এটি ঠিক নয়। জামায়াত নিষিদ্ধ মানেই ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধÑ এটি ভেবে নিলে অন্য কথা।
১০. 'আন্দোলন করছি আল্লাহ...' এটি বিভ্রান্তিকর উক্তি। এটি ঠিক হলে ব্যভিচারি, স্বঘোষিত কমিউনিস্ট, চোর হিসাবে খ্যাতদের মঞ্চে নিয়ে উল্লাস প্রকাশ করা হতো না এবং ইসলামী চিন্তা ট্যাংকির প্রধান হিসাবে স্বঘোষিত নাস্তিকদের মেনে নেয়া হতো না। আগে ফরহাদ মজহার বা শফিক রেহমানকে নাস্তিক ঘোষণা করে যদি অন্যদের ঢালাওভাবে নাস্তিক বলা হয়, তা হলে তার না হয় একটা যৌক্তিকতা খোঁজার চেষ্টা করা যেতে পারে।
১১. 'হেফাজতের কোন আন্দোলনেই নেই রাজনীতির...' এটি ঠিক নয়। আল্লামা শফির সমস্ত বক্তব্যই রাজনৈতিক এবং জামায়াতধর্মী। লক্ষ্য করুন, মওলানা শফির সাক্ষাতকারে উল্লিখিত ১১টি পয়েন্টের মধ্যে ৮টি ঠিক নয়। বাকি তিনটি আংশিক সত্য। জামায়াত এসব 'দাবি' প্রায়ই তোলে। এই হচ্ছে জামায়াত। এই হচ্ছে হেফাজত। এরপরও যদি কেউ বলে বা বিশ্বাস করে জামায়াতের সঙ্গে হেফাজতের কোন সম্পর্ক নেই তাহলে সেই পুরনো প্রবচনটিই আবার উদ্ধৃত করতে হবে 'হায়রে কপাল মন্দ, চোখ থাকিতে অন্ধ।' (চলবে)
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2013-04-12&ni=131948



Also Read:


বুধবার, ১০ এপ্রিল ২০১৩, ২৭ চৈত্র ১৪১৯
মানি পানি বিরিয়ানি ও হেফাজতে জামায়াত ইসলামের রাজনীতি - 
মুনতাসীর মামুন

বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০১৩, ২৮ চৈত্র ১৪১৯
মানি পানি বিরিয়ানি ও হেফাজতে জামায়াত ইসলামের রাজনীতি ॥ দুই ॥
মুনতাসীর মামুন
॥ দুই ॥
জামায়াতের টাকা খেয়ে যখন আন্দোলন শুরু করছে হেফাজত এরকম অভিযোগ ওঠার পরই হেফাজত নেতারা বলতে শুরু করেন জামায়াতের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নেই। 
বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০১৩, ২৮ চৈত্র ১৪১







__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Amardesh : Under the guise of Journalism



 mvsevw`KZvi bv‡g Avgvi †`k-G hv Qvcv nq



তথ্য বিকৃতি, উসকানি সাংবাদিকতার নামে নিজস্ব প্রতিবেদক

পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ পরিবর্তনের ছবি ব্যবহার করে মিথ্যা খবর ছাপা থেকে শুরু করে স্কাইপ সংলাপসহ নানা কারণে মাহমুদুর রহমান এবং দৈনিক আমার দেশ বহুল আলোচিত-সমালোচিত দুটি নাম। সর্বশেষ শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে উসকানিমূলক, বিকৃত, কখনোবা মিথ্যা খবর ছেপে পত্রিকাটি সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়ায়- রয়েছে এমন জোরালো অভিযোগও।

গত বছরের শেষ দিকে ব্রাসেলসভিত্তিক আইন বিশেষজ্ঞ আহমেদ জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রধান নিজামুল হকের কথিত স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশ করে ব্যাপক আলোচনায় আসে দৈনিক আমার দেশ ও মাহমুদুর রহমান। ব্যক্তিগত কথোপকথনের এ ঘটনা প্রকাশের কারণে গত ১৪ ডিসেম্বর যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর শাহীনুর রহমান তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করেন। এ মামলার আসামি হিসেবেই গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেপ্তার করা হয় মাহমুদুর রহমানকে। এর আগেও ২০১০ সালে একটি প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মাহমুদুর রহমান।
বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে ধর্মীয় উসকানি দিয়ে উন্মাদনা সৃষ্টির অভিযোগে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে আসছিল। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শাহবাগে আন্দোলন শুরুর পর থেকেই 'উসকানিমূলক' নানা প্রতিবেদন প্রকাশ শুরু করে আমার দেশ। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি টাইমস অব ইন্ডিয়া একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। খবরের সূচনাতে ভারতের অবস্থান সম্পর্কে 'স্ট্রংগেস্ট সাপোর্ট' শব্দ ব্যবহার করা হয়, যার আভিধানিক অর্থ হয় 'জোরালো সমর্থন'। এ সংবাদটিকেই বিকৃত করে দৈনিক আমার দেশ সংবাদ প্রকাশ করে 'ভারতের মদদে শাহবাগের আন্দোলন'।
আমার দেশ শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে প্রথম দিকে কিছুটা নীরব থাকলেও ৯ ফেব্রুয়ারি প্রধান শিরোনাম করে 'শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : গৃহযুদ্ধের উসকানি, বক্তাদের গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে বিষোদগার : আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের রণহুঙ্কার।' একই দিনের আরেকটি শিরোনাম ছিল 'ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় এসেছে।' এরপর থেকেই একের পর এক গণজাগরণ মঞ্চকে আক্রমণ করে প্রকাশ করে আসছে দৈনিকটি। দেখা গেছে, আমার দেশের একেকটি বিভ্রান্তিকর খবরের লিংক জামায়াত-শিবিরের কর্মী-সমর্থকরা ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সাইটে শেয়ার করে। এরপর সেই মিথ্যা খবরটি ছড়িয়ে পড়ে লাখো মানুষের পিসি, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইলের পর্দায়। 
শাহবাগ আন্দোলন চলাকালে ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার নিহত হওয়ার পর ঢালাওভাবে আন্দোলনকারীদের 'নাস্তিক' আখ্যায়িত করে প্রতিবেদন প্রকাশ শুরু করে। ১৮ ফেব্রুয়ারি প্রধান শিরোনাম করে, 'ভয়ংকর ইসলামবিদ্বেষী ব্লগারচক্র'। প্রতিবেদনে বলা হয়, 'ধর্মদ্রোহী ও নাস্তিক যুবগোষ্ঠী মহান আল্লাহ, পবিত্র গ্রন্থ কোরআন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.), ঈদ, নামাজ, রোজা ও হজ সম্পর্কে জঘন্য ভাষায় বিষোদগার করে মুসলমানদের ইমান-আকীদায় আঘাত হানছে। তাদের কুৎসিত ও অশ্লীল লেখা পড়লে যেকোনো মুসলমানের স্থির থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। ...ধর্মদ্রোহী ব্লগারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শুক্রবার রাতে মিরপুরে খুন হওয়া শাহবাগ আন্দোলনের অন্যতম উদ্যোক্তা আহমেদ রাজীব হায়দার ওরফে থাবা বাবা।' রাজীব হায়দার খুনের ঘটনাকে পরোক্ষভাবে সমর্থন করে এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রতিবেদন ছাপে পত্রিকাটি।
'ব্লগারদের ইসলামবিদ্বেষী প্রচারণায় আলেমদের ক্ষোভ : নাস্তিকদের প্রতিরোধে সর্বাত্মক আন্দোলনের ঘোষণা'; 'ব্লগে নাস্তিকতার নামে কুৎসিত অসভ্যতা'; 'শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তির জন্য শাস্তি : রাসুল (সা.) অবমাননাকারীদের বাহবা!'; 'ধর্ম ও আদালত অবমাননা করছে ব্লগারচক্র'; 'রাসুল (সা.) অবমাননার প্রতিবাদে গণবিস্ফোরণ : পুলিশের নির্বিচারে আলেম হত্যা : স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল', 'শাহবাগী ইসলামবিদ্বেষী ব্লগারবন্দনা : কথিত আন্দোলনের পেছনে ভারতীয় মদদের আরো এক নজির' প্রভৃতি শিরোনামে একের পর এক উসকানিমূলক সংবাদ প্রকাশ করতে থাকে। এ নিয়ে সরকারের মধ্যেও অস্বস্তি তৈরি হয়। বিভিন্ন ঘটনায় তাঁর নামে হওয়া মামলায় যেকোনো সময় আটক হওয়ার শঙ্কায় তিনি পত্রিকা অফিস থেকে বের হতেন না। গত কয়েক মাস ধরে তিনি অফিসেই থাকতেন। তাঁকে নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হলেও তিনি তা পরোয়াই করছিলেন না। বারবার পত্রিকার শিরোনামও হতে থাকেন। 
সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা না থাকা মাহমুদুর রহমান ২০০৮ সালে আমার দেশের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে পত্রিকাটির প্রথম পাতায় বিভিন্ন মন্তব্য প্রতিবেদন (কমেন্ট্রি) লিখে সমালোচিত হয়েছেন। সেসব লেখায় তাঁর বিভিন্ন বক্তব্য পত্রিকাটির সাংবাদিকতার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এসব লেখায় সূক্ষ্মভাবে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়ানো হয়।
বিএনপি সরকারের শেষ দিকে জ্বালানি উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকালেও বিভিন্ন বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য বহুবার সংবাদপত্রের শিরোনাম হন মাহমুদুর রহমান। ২০০৬ সালের ২৪ নভেম্বর রাতে পুলিশসহ জনপ্রশাসনের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে বৈঠকে বসেন তিনি। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা সেখানে গেলে বৈঠকে যোগ দেওয়া কর্মকর্তারা মুখ ঢেকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। অভিযোগ ওঠে, নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত জোটকে আবারও ক্ষমতায় বসাতেই ওই গোপন বৈঠকের ব্যবস্থা করেন মাহমুদুর রহমান। ঘটনাটি সে সময় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।
গত ৬ জানুয়ারি দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সপ্তম পৃষ্ঠায় 'আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন' শিরোনামে একটি সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ছবিতে কাবার খতিব কারী শাইখ আবদুর রহমান আল সুদাইসিসহ আরো বেশ কয়েকজন আলেমকে পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। কাবা শরিফের গিলাফ পরিবর্তন অনুষ্ঠানে তোলা হয়েছিল ছবিটি। অথচ রিপোর্টে ওই ছবি সম্পর্কে বলা হয়েছে, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ বাংলাদেশের আলেমদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তার প্রতিবাদে বাদ জুমা কাবার খতিবসহ বিখ্যাত আলেমরা মানববন্ধন করছেন। কেবল তাই নয়, মানববন্ধনের বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে খতিবের বক্তব্যও ছাপানো হয় রিপোর্টে। রিপোর্টের সঙ্গে প্রকাশিত রঙিন ছবিটি আরবি একটি সাইটে ২০১২ সালের ১৭ অক্টোবর আপলোড করা হয়। কিন্তু আমার দেশের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1210&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=1


Related:

তথা কথিত সাংবাদিক নামধারী এই জঘন্য মাহমুদুর রহমানকে আরো আগেই গ্রেফতার করা উচিৎ ছিল  !!!!!!


পাঠকদের মন্তব্য:

ইঞ্জিনিয়ার ডি , এম , মাহবুব-উল-মান্নাফ ( শুভ )

ইঞ্জিনিয়ার ডি , এম , মাহবুব-উল-মান্নাফ ( শুভ )

২০১৩.০৪.১১ ১১:২৭
এই প্রথম ধর্মীয় উম্মাদনাকারী একজনকে সরকার গ্রেফতার করল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।

২০১৩.০৪.১১ ১১:৩২
ইসলাম ও মহানবী (সঃ ) কে কটাক্ষ ও উস্কানিমূলক লেখা প্রকাশ করায় মাহমুদুরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরো আগে গ্রেফতার করলে দেশ অনেক সহিংসতা থেকে রক্ষা পেত।

Prodip

২০১৩.০৪.১১ ১১:৫১

ধর্ম অবমাননার সাংবিধানিক অাইন মাহমুদুরের প্রতি যর্থাথ ভাবেই প্রয়োগ করা যায় । কেননা ব্লগের একটা সংকীর্ন গন্ডি থেকে ,প্রিন্ট মিডিয়ার বিশাল এলাকায় ধর্মের অবমাননা সূচক প্রসংগকে নিয়ে এনেছেন এই লোক ,পুনমুদ্রনের মাধ্যমে । প্রতিটি ধর্মপ্রান মানুষের মনে তা বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টী করেছে ।

shawkat Ali

shawkat Ali

২০১৩.০৪.১১ ১২:২২
এই নষ্ট মানুষটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতার উষ্কানির প্রধান নায়ক। পবিত্র ইসলামকে দলীয় স্বার্থে মিথ্যা ও বিকৃত করে প্রচার করেছে। একে ৬ ফেবুয়ারিতেই গ্রেফতার করা উচিত ছিল। তাহলে দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হতো না। সরকারকে অভিনন্দন জানাই।


Sabuj

Sabuj

২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৩
এই বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী, ধর্মের অবমাননাকারী, সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা, উত্তরা ষড়যন্ত্রকারী এবং বাংলাদেশের নব্য রাজাকার, সাম্প্রতিককালের সহিংস ঘটনার অন্যতম মদদদাতা ও উস্কানিদাতাই কেবল নয় !! এই মাহমুদুর রহমান বাংলাদেশের সমস্ত সংবাদকর্মী ও সম্পাদকের কলঙ্ক। একে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হোক।

Md.Rashed Alam

Md.Rashed Alam

২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৫
দেরিতে হলেও হয়েছে বলে সরকারকে ধন্যবাদ । মাহামুদুর রহমানকে কমকরে হলেও ১০০ দিন রিমান্ডে নিয়ে উচিৎ । ভুয়া ভুয়া সংবাদ দিয়ে দেশের সহজ-সরল মানুষদের উস্কে দিচ্ছিল ।

D M Arafat Munna

D M Arafat Munna

২০১৩.০৪.১১ ১২:৫১
এডিটর মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করায় সরকারকে অভিনন্দন...
ওনাকে গ্রেফতার করায় সাংবাদিক সমাজ থেকে একজন হলুদ সাংবাদিক দুর হলো...........

Orronno Alo

Orronno Alo

২০১৩.০৪.১১ ১১:৪৭
মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার বিষয়ে যারা কষ্ট পাচ্ছেন তাদের জন্য বলছি, আপনারা বাংলাদেশে না জন্মে পাকিস্তান বা অন্য কোন দেশে জন্ম নিলে ভাল করতেন। দেশের প্রতি বিন্দুমাত্র ভালবাসা থাকলে এই, প্রতারক, মিথ্যাবাদী, বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী, ধর্মের অবমাননাকারী, সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা, ষড়যন্ত্রকারী এবং বাংলাদেশের নব্য রাজাকার, সাম্প্রতিককালের সহিংস ঘটনার অন্যতম মদদদাতা (আরও খারাপ কিছু বলা উচিত, কিন্তু প্রথম আলো ছাপবে না তাই বললাম না) কে সরকারের উচিত ছিলো আরো আগেই খাঁচায় ভরে চিরিয়াখানায় বানরের খাঁচার পাশে রাখা উচিত ছিলো।

ANM Habib

ANM Habib

২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৬
এই প্রথম ধর্মীয় উম্মাদনাকারী একজনকে সরকার গ্রেফতার করল। সরকারকে সাধুবাদ জানাই। এই মানুষটাকে একমাস আগে গ্রেফতার করলে ধর্ম নিয়ে এত বাড়াবাড়ি বাংলাদেশে তৈরি হত না। সাংবাদিকতার স্বাধীনতার নামে এই মানুষটা ভেদাভেদ তৈরির চেষ্টা করে গেছে সারাটা সময়। আশা করি, নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে সরকার ধর্মীয় উসকানিদাতা হিসেবে এই মানুষটার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে পারবে।

সভ্য সমাজের জয় হোক। জয় হোক অসাম্প্রদায়িকতার। আলোর পথে আমাদের যাত্রা, এ যাত্রায় কোন সাম্প্রদায়িকতার ছোঁয়া আমরা রাখতে চাই না। জয়তু মানবজাতি।

SHAH AZHARUL ISLAM

SHAH AZHARUL ISLAM

২০১৩.০৪.১১ ০৯:৫৬
যেমন কর্ম তেমন ফল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন। আজ দেশে কত জন ব্লগ পড়েন? কিন্তু পত্রিকা অনেকেই পড়েন। আর তিনি সেই পত্রিকাই আমাদের নবী নিয়ে আপত্তিকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। যদি এই তথ্যগুলো প্রকাশ না হত তবে অনেকেই এই লেখা গুলো পড়ত না। তিনি এই আপত্তিকর তথ্যগুলো প্রচার করেছেন। তাই তাকে আগে শাস্তি দেওয়া দরকার। আমি মানি যারা এই ধরনের লেখা লিখছে তারা অনেক বড় অন্যায় করেছে। কিন্তু তাদেরকে তু অন্যভাবে প্রকাশ করা যেত। তিনি কেন তাদের লেখাগুলো প্রকাশ করলেন। তিনি তাদের নাম প্রকাশ করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেন নি। তাই আমরা তার শাস্তি দাবী করছি।

Mohiuddin Maswood

Mohiuddin Maswood

২০১৩.০৪.১১ ১০:০১
অনেক আগেই তাকে গ্রেফতার করা প্রয়োজ ছিলো। এই একটি মানুষের কারণে অনেক জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।
২০১৩.০৪.১১ ১০:০১
ইসলাম বিরোধী লেখা সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য হেফাজতকারীরা এর শাস্তি দাবী করবেনা?

অরিত্র

অরিত্র

২০১৩.০৪.১১ ১০:১৮
বাংলাদেশের মানুষের রক্ত ঘাম করা জনগণের পয়সায় পরিচালিত বুয়েট থেকে পাস করা অথচ একজন কুলাঙ্গার । সাবেক সরকারের জ্বালানী খাতের সীমাহীন দুর্নীতির অন্যতম দুর্নীতিবাজ, সকল অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য একটি পত্রিকার সম্পাদক সাজা, ধর্মের নামে সাধারণ ধর্মভীরু মানুষকে উত্তেজিত করে একবিংশ শতাব্দীর অন্যতম দাঙ্গা বাঁধানোর অন্যতম নায়ক, ভণ্ড রাজনীতিবিদ, যুদ্ধাপরাধিদের বিচার নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রকারী, রাজাকারদের হালাল করার জন্য নব্য রাজাকার মাহমুদুর রহমানকে দেরিতে হলেও গ্রেফতার করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে ধন্যবাদ।

Nahid Waliul

Nahid Waliul

২০১৩.০৪.১১ ১০:৪৩
সীমা লংঘন কারীকে আল্লাহ্ পছন্দ করেন না । আর মাহ্মুদুর রহমান চুরান্ত সীমাও লংঘন করেছেন । তার কারনেই অসংখ্য প্রানহানী ঘটেছে । আল্লাহ্ র ইচ্ছাতেই সে গ্রেফতার হয়েছে , আল্লার ঘর কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচার যে করেছে আল্লাহই তাকে শাস্তি দিবেন - জনগন ও সরকার তো অসিলা মাত্র ।

Fahim

Fahim

২০১৩.০৪.১১ ১০:৪৪
মাহমুদুরকে গ্রেফতারের জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। তবে কেবল গ্রেফতার করে কাজ শেষ ভাবলে হবে না। লাখো মানুষকে নাস্তিক বলে মানহানি করার সাথে সাথে, মক্কার ঈমামদের নিয়ে মিথ্যাচার, সমাজে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লাগিয়ে মাউলানাদের উসকে দেয়া, ১৫০ জন গ্রামবাসীকে পুলিশের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে যুদ্ধাপরাধিদের বিচার বানচালে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অপরাধে তার কঠো্র শাস্তি দাবী করছি।

২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৬
পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফ নিয়ে মিথ্যা রটনা কারী মাহামুদুর রহমান গেরেফতার!

imam

imam

২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৭
এই কাজটা আরো আগে করার দরকার ছিল
২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৮
কেন মাহমুদুরের গ্রেফতার সাপোর্ট করবো?
১.ধারাবাহিকভাবে ভুয়া সংবাদ প্রচার
২.সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দেয়া
৩.উস্কে দেয়া সাম্প্রদায়কতায় শত শত মানুষের প্রানহানি
৪.উস্কে দেয়া সাম্প্রদায়িকতায় হরতালসহ নানান দুর্ভোগ
৫.গণতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র(thanks to Bangla-leaks)
৬.ধর্ম সম্পর্কে অসত্য-অর্ধসত্য বক্তব্য দিয়ে ও অন্যের নামে লেখা ধর্মবিদ্বেষী ভুয়া কথাবার্তা(নুরানিচাপা) তার নামে চালিয়ে দিয়ে ধর্মের অবমাননা করা
৭.ব্যক্তিগত স্কাইপের তথ্য পেপারে ফ্লাশ করে ব্যক্তির প্রাইভেসি লঙ্ঘন করা
কেন মাহমুদুরের গ্রেফতার সাপোর্ট করবো না?
১.এই দেশ গণতান্ত্রিক দেশ।
২.এর মানে যা ইচ্ছা তাই বলা যাবে,এতে যদি পুরো দেশ জাহান্নামে যায়ও তাহলেও বলা যাবে।

Ashraful Alam

Ashraful Alam

২০১৩.০৪.১১ ১০:৫৮
আমি খুশি হয়েছি। এ ধরনের অপেশাদার লোক যেন ভবিষ্যতে পত্রিকার সম্পাদক হতে না পারেন। এরা দেশের জন্য ক্ষতিকর। উনি অনেক ক্ষতি করেছেন। সরকার সঠিক তদন্ত করে তার উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করবেন এমন প্রত্যাশা করছি।

Prodip

Prodip

২০১৩.০৪.১১ ১১:০৭
ভালই হয়েছে, অনেক অাগেই গ্রেপ্তার করা উচিত ছিলো । রাষ্ট্রের সংহতি , শান্তি এবং মানুষের পরস্পরিক সৌহার্দ্য বিনষ্ট কারীর জন্য কোন গনতন্ত্র নয় । তার পত্রিকাটাও নিষিদ্ধ করা হোক ।

Fahim

Fahim

২০১৩.০৪.১১ ১১:০৭
১৯৭১ এর পর বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দেশদ্রোহী এবং সর্বোচ্চ সংখ্যক বার ইসলামের অবমাননাকারী মাহমুদুরকে গ্রেফতারের জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানাই। আলহামদুলিল্লাহ! তবে কেবল গ্রেফতার করে কাজ শেষ ভাবলে হবে না। লাখো মানুষকে নাস্তিক বলে মানহানি করার সাথে সাথে, মক্কার ঈমামদের নিয়ে মিথ্যাচার, সমাজে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লাগিয়ে মাউলানাদের উসকে দেয়া থেকে শুরু করে যুদ্ধাপরাধিদের বিচার বানচালে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অপরাধে তার কঠো্র শাস্তি দাবী করছি।

Aminul Ahesan

Aminul Ahesan

২০১৩.০৪.১১ ১১:১৫
Better late than never.

projonmoekattur

projonmoekattur

২০১৩.০৪.১১ ১১:১৫
সরকারকে ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমানকে দেরিতে হলেও গ্রেফতার করার জন্য; আমাদের দাবি থাকবে তাকে এমন শাস্তি দেয়া হোক যাতে ভবিষ্যতে কেউ দেশে সাম্প্রদায়িক দাংগা বাধাঁনোর উস্কানি দিতে সাহস না পায়; তার প্রতিটি অপকর্মের দৃস্টান্তমূলক বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

moazzem hossen

moazzem hossen

২০১৩.০৪.১১ ১১:১৬
যারা সংবাদ পত্রের মিথ্যাচার কত খানি মারাত্মক সেটা জানেনা তারা ব্যতীত আর কেউ মাহামুদুর রহমান কে সাধুবাদ দেবেনা। একটা সংবাদ পত্রের মিথ্যাচার একটা জাতিকে কত খানি ডুবাতে পারে তা আমরা দেখে ফেলেছি। এই মাহামুদুর রহমানের পত্রিকায় ধর্মকে নিয়ে উম্মাদনা সৃষ্টির সব ছেয়ে বেশী প্রয়াস চালানো হয়েছে। অনেক টা সে সফল ও হয়েছে রাষ্ট্রের ক্ষতি সাধন করে। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্র দ্রোহ মামলা দিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হোক অথবা সে স্বেচ্ছায় নির্বাসিত হতে চাইলে তাকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হোক। ৭১ এর পর এযাবৎ কালে রাজনৈতিক কারণে দেশের যে ক্ষতি সাধন হয়েছে সেটা ৭৫% মাহামুদুর রহমানের অপপ্রচারের কারণে। আমি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে দাবী করব তার সমস্ত শিক্ষা সনদ বাতিল করে তাকে অশিক্ষিত ঘোষণা করা হোক।

Shaheen_Raozan_Chittagong

Shaheen_Raozan_Chittagong

২০১৩.০৪.১১ ১১:২৫
যেমন কর্ম তেমন ফল। এই মাহমুদুর রহমান দেশকে একটা দাঙ্গার দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। তাকে আরও আগে গ্রেফতার করা দরকার ছিল। তিনি মুসলমানদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা অরাজকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।

Aminul Ahesan

Aminul Ahesan

২০১৩.০৪.১১ ১১:৩২
বাংলাদেশে সাপ্রদায়িক সম্প্রীতি বিনস্টের অন্যতম হোতা। ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় অবমাননাকারী।উত্তরা ষড়যন্ত্রের খলনায়ক, জাগতিক দলীয় স্বার্থে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে । দেশের অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পরস্পরের প্রতি বিষোদগারে লিপ্ত করে সারা দেশময় অশান্তির বিষ বাষ্প ছড়িয়েছে। আমি তার জাগতিক শাস্তির পাশাপাশি তওবা নসীব হওয়ার জন্য দোয়া করছি।
Ref:

মাহমুদুর রহমান ১৩ দিনের রিমান্ডে (ভিডিও)

নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১১-০৪-২০১৩







__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___