Indian HR for justice in Felani Killing
In spite of national and international shock, horror and indignation, and call for justice and human rights at the Bangladesh border, the Indian Govt. has continued to brutally kill, torture and abduct poor villagers at the border, by callously defying Geneva convention, though in every flag meeting, India assures of stopping atrocities.The Bangladesh human rights organisation, Odhikar, in a statement, rightly and emphatically "said, 'No independent and sovereign country can passively watch its citizens being indiscriminately killed, tortured and abducted by another state.' According to Odhikar statistics, the BSF had killed at least 20 Bangladeshis and injured 29 until May 31 in 2015 along the borders while 1,055 were killed and 948 were injured between January 1, 2000 and May 31, 2015." (Please see the New Age report:
The Indian HR organisation, "Masum (BANGLAR MANABADHIKAR SURAKSHA MANCHA (MASUM). is an organisation to aware, the populace of this vast country and diverse identities, about their basic human rights and its violation and with their active participation try to eradicate the same" (http://www.masum.org.in/). Masum is to fight for justice in Felani killing.
Forwarding to you the following report:
(Please click to read the Amar Desh report, 4 July 2015)
The report is as follows:
ফেলানী হত্যা : রায়ের বিরুদ্ধে লড়বে ভারতের মানবাধিকার সংগঠন
ফেলানি খাতুনের হত্যা মামলায় বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে নির্দোষ ঘোষণার রায়কে ভারতের আদালতে চ্যালেঞ্জ করবে সেদেশেরই একটি মানবাধিকার সংগঠন।
ওই মানবাধিকার সংগঠন - মাসুম, বলছে বিএসএফের নিজস্ব আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে তারা বেশ কিছু আইনী পয়েন্ট খুঁজে বের করেছে, যেগুলো ভারতের সংবিধান আর ন্যায় বিচারের পরিপন্থী।
ফেলানিকে হত্যার অভিযোগ থেকে অমিয় ঘোষকে মুক্তি দেয়ার আগের রায়ই পুনর্বিবেচনার পরে বৃহস্পতিবার বহাল রাখে বি এস এফ।
সেনাবাহিনীর কোর্ট মার্শালের সমতূল্য বি এস এফের জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সের কোর্ট বা জি এস এফ সির রায়কে চ্যালেঞ্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ভারতের মানবাধিকার সংগঠন মাসুমের প্রধান কিরীটি রায় বিবিসিকে জানান, ''আমাদের দেশের সুপ্রিম কোর্ট নির্দিষ্ট করে বলেছে কোথাও কোনো অন্যায় অবিচার হলে যে কেউ প্রতিবাদ করে আদালতে আসতে পারে। আগেকার ধারণা পাল্টে দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। ফেলানির পরিবারের সঙ্গেও আমাদের কথা হয়েছে।''
তবে মাসুম বলছে, এর আগেও তারা একবার ভারতীয় আদালতে ফেলানি হত্যা নিয়ে মামলা করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তখন ফেলানির পরিবারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নথি আর সহযোগিতা তারা পান নি।
নতুন করে বি এস এফের রায়কে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বেশ কিছু আইনী পয়েন্টও তাঁরা খুঁজে বার করেছেন বলে জানান মি. কিরীটি রায়।
তাঁদের প্রশ্ন, ''এটা কে ঠিক করল যে শুধুমাত্র অমিয় ঘোষই অভিযুক্ত? যেখানে ফেলানি মারা যায়, সেখান দিয়ে ওর আগে আরও চল্লিশজন বেড়া পেরিয়েছে – বি এস এফ – বি জি বি টাকা নিয়েছে সবার কাছ থেকে। এটা ওয়েল রেকর্ডেড। তাই যারা সেই বে আইনী কাজের অনুমতি দিল – মি. ঘোষের সহকর্মী বা সিনিয়র অফিসারেররা – তারা কেন দোষী হবেন না?''
কিরীটি রায় আরও জানান, ভারতের সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের জীবনের অধিকার রয়েছে। শুধু ভারতের নাগরিক নয়, দেশের মাটিতে থাকা প্রত্যেক ব্যক্তির। এক্ষেত্রে সেটাও লঙ্ঘিত হয়েছে।
তবে ভারতের সংবিধান আর আইন এ ব্যাপারে অতন্ত কড়া।
এদিকে বিএসএফের কর্মকর্তারা বলছেন তাদের নিজস্ব আদালত যে রায় দিয়ে অভিযুক্ত অমিয় ঘোষকে নির্দোষ আখ্যা দিয়েছে, বাহিনীর মহাপরিচালক চাইলে তা খারিজ করে দিতে পারেন। সেই ক্ষমতা তার আছে। তবে তৃতীয়বার এই মামলার বিচারের আর কোন সুযোগ নেই, কারণ দুবারের বেশী তিনবার জি এস এফ সি বা কোর্ট মার্শাল হয় না।
২০১১ সালের জানুয়ারী মাসে বাবার সাথে সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে নিজের দেশে ফিরছিল বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানি খাতুন। তার বিয়ে ঠিক হয়েছিল দেশে। দালালদের সাহায্যে বেড়ার গায়ে তিনটি মই লাগিয়ে ফেলানি যখন সীমানা পেরচ্ছিল, সেই সময়ে প্রহরারত অমিয় ঘোষ তাঁর সার্ভিস রাইফেল থেকে গুলি চালান। বি এস এফ নিজেই তার বাহিনীর সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যার মামলা করে। আইন অনুযায়ী বি এস এফ তাদের নিজের আদালতেই বিচার করে ২০১৩ সালে মি. ঘোষকে নির্দোষ বলে রায় দেয়।
বাহিনীর মহাপরিচালক সেই রায়ের পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে পুনর্বিবেচনার পরেও আগের রায়ই বহাল রাখা হয়। বিবিসি বাংলা।
ওই মানবাধিকার সংগঠন - মাসুম, বলছে বিএসএফের নিজস্ব আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে তারা বেশ কিছু আইনী পয়েন্ট খুঁজে বের করেছে, যেগুলো ভারতের সংবিধান আর ন্যায় বিচারের পরিপন্থী।
ফেলানিকে হত্যার অভিযোগ থেকে অমিয় ঘোষকে মুক্তি দেয়ার আগের রায়ই পুনর্বিবেচনার পরে বৃহস্পতিবার বহাল রাখে বি এস এফ।
সেনাবাহিনীর কোর্ট মার্শালের সমতূল্য বি এস এফের জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সের কোর্ট বা জি এস এফ সির রায়কে চ্যালেঞ্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ভারতের মানবাধিকার সংগঠন মাসুমের প্রধান কিরীটি রায় বিবিসিকে জানান, ''আমাদের দেশের সুপ্রিম কোর্ট নির্দিষ্ট করে বলেছে কোথাও কোনো অন্যায় অবিচার হলে যে কেউ প্রতিবাদ করে আদালতে আসতে পারে। আগেকার ধারণা পাল্টে দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। ফেলানির পরিবারের সঙ্গেও আমাদের কথা হয়েছে।''
তবে মাসুম বলছে, এর আগেও তারা একবার ভারতীয় আদালতে ফেলানি হত্যা নিয়ে মামলা করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তখন ফেলানির পরিবারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নথি আর সহযোগিতা তারা পান নি।
নতুন করে বি এস এফের রায়কে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বেশ কিছু আইনী পয়েন্টও তাঁরা খুঁজে বার করেছেন বলে জানান মি. কিরীটি রায়।
তাঁদের প্রশ্ন, ''এটা কে ঠিক করল যে শুধুমাত্র অমিয় ঘোষই অভিযুক্ত? যেখানে ফেলানি মারা যায়, সেখান দিয়ে ওর আগে আরও চল্লিশজন বেড়া পেরিয়েছে – বি এস এফ – বি জি বি টাকা নিয়েছে সবার কাছ থেকে। এটা ওয়েল রেকর্ডেড। তাই যারা সেই বে আইনী কাজের অনুমতি দিল – মি. ঘোষের সহকর্মী বা সিনিয়র অফিসারেররা – তারা কেন দোষী হবেন না?''
কিরীটি রায় আরও জানান, ভারতের সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের জীবনের অধিকার রয়েছে। শুধু ভারতের নাগরিক নয়, দেশের মাটিতে থাকা প্রত্যেক ব্যক্তির। এক্ষেত্রে সেটাও লঙ্ঘিত হয়েছে।
তবে ভারতের সংবিধান আর আইন এ ব্যাপারে অতন্ত কড়া।
এদিকে বিএসএফের কর্মকর্তারা বলছেন তাদের নিজস্ব আদালত যে রায় দিয়ে অভিযুক্ত অমিয় ঘোষকে নির্দোষ আখ্যা দিয়েছে, বাহিনীর মহাপরিচালক চাইলে তা খারিজ করে দিতে পারেন। সেই ক্ষমতা তার আছে। তবে তৃতীয়বার এই মামলার বিচারের আর কোন সুযোগ নেই, কারণ দুবারের বেশী তিনবার জি এস এফ সি বা কোর্ট মার্শাল হয় না।
২০১১ সালের জানুয়ারী মাসে বাবার সাথে সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে নিজের দেশে ফিরছিল বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানি খাতুন। তার বিয়ে ঠিক হয়েছিল দেশে। দালালদের সাহায্যে বেড়ার গায়ে তিনটি মই লাগিয়ে ফেলানি যখন সীমানা পেরচ্ছিল, সেই সময়ে প্রহরারত অমিয় ঘোষ তাঁর সার্ভিস রাইফেল থেকে গুলি চালান। বি এস এফ নিজেই তার বাহিনীর সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যার মামলা করে। আইন অনুযায়ী বি এস এফ তাদের নিজের আদালতেই বিচার করে ২০১৩ সালে মি. ঘোষকে নির্দোষ বলে রায় দেয়।
বাহিনীর মহাপরিচালক সেই রায়ের পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে পুনর্বিবেচনার পরেও আগের রায়ই বহাল রাখা হয়। বিবিসি বাংলা।
__._,_.___