Banner Advertise

Sunday, December 1, 2013

[chottala.com] মৃত্যুর জন্য আবেদনপত্র [2 Attachments]

[Attachment(s) from Neyamath ullah Sikdar included below]

  • Though ,you are already aware of our beloved country Bangladesh's present political turmoil..
    We bangladeshi's are caught up in between the two great leader's differences of opinion ...which resulted in suffering of simple people.Their burnt bodies and tearful eyes telling us the silence of the victim's painful and torturous phase as a "scapegoat"in the midst of differences of opinions.
    UN Secretary-General Ban Ki-moon has encouraged Bangladesh's two major political parties – Awami League and BNP – to reach a mutually agreed consensus through 'constructive dialogue' to hold a 'non-violent' election in Bangladesh with the participation of all parties.
    However,the two great leader's are still rigid into their own positions.Without any reasons people are losing their lives. For this I really feel both of then are completely responsible.
    I feel actually 16 crore people maybe feeling same as me..that The two great leader u both are talking about citizen's right and views do u really care for us??if yes why don't u come up with a solution??
    I will highly appreciate & be kind , If you publish my attaching Picture in your page, In your NewsPaper and Plz share this messege by posting on ur timeline and let the world know...
    Picture 1 => In Bangla Language Picture 2 => In English Language

Here you can see that, Some Facebook events also created in this matter.


__._,_.___

Attachment(s) from Neyamath ullah Sikdar

2 of 2 Photo(s)



[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] পুড়িয়ে গণহত্যা



পুড়িয়ে গণহত্যা
০ প্রধানমন্ত্রী ঢাকা মেডিক্যালে বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে যান
০ কঠোর হাতে দমন করা হবে, হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রীর 
০ 'বেগম জিয়া এই সহিংসতা রাজনীতির নেতা' 
০ যারা বোমা মারে তাদের গ্রেফতার করতে টিভি সাংবাদিকদের সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ মানুষগুলোর ভয়াল ও বীভৎসতা দেখে স্তম্ভিত, হতভম্ভ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে দগ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যৃর সন্ধিক্ষণে থাকা নিরীহ মানুষগুলোর তীব্র কষ্ট-যন্ত্রণা দেখে আর পৈশাচিক কায়দায় হামলার বর্ণনা শুনে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, দগ্ধ রোগী ও তাঁদের স্বজনদের মুখে বিএনপি-জামায়াতের নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমা হামলায় সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া বীভৎসতার বর্ণনা শুনে তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালের বেডে তীব্র আর্তনাদ যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকা দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের সান্ত¡না দেয়ার ভাষাও যেন হারিয়ে ফেলেন তিনি। তাঁদের চোখের জল আর আর্তনাদে নিজের অশ্রুও সংবরণ করতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ-হরতালের নামে বোমা ও আগুনের সহিংসতায় মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয় শেখ হাসিনার কণ্ঠে। 
হরতাল-অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের এমন নারকীয় তা-ব ও পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বিএনপি নেত্রী (খালেদা জিয়া) গণহত্যায় নেমেছেন। তিনি এসি রুমে বসে থাকেন, আরামে খাওয়া-দাওয়া করেন আর ওখান থেকে হুকুম দেন মানুষ হত্যার! হুকুম দিয়ে মানুষ মারবে আর আমাদের সহ্য করতে হবে? তিনি বলেন, এ ধরনের সহিংসতা ও গণহত্যা বন্ধ না হলে সরকার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় যতটুকু কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার ততটুকুই কঠোর হবে। যারা এভাবে মানুষ পুড়িয়ে মারছে, তাদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেয়া হবে। আর যাদের ইন্ধনে এ সব হচ্ছে তাদেরও হুকুমের আসামি করা হবে।
আগুন, পেট্রোল বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণে সর্বাঙ্গ পুড়ে গিয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা অর্ধশতাধিক মানুষ এখন ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। যাদের মধ্যে ৩১ জনের অবস্থাই এখন আশঙ্কাজনক। ১৮ দলীয় জোটের কয়েক দফা হরতাল-অবরোধের নামে তাদের সহিংসতায় ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন ৫০ জন নিরীহ নাগরিক। প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। যাদের বেশিরভাগই নিতান্তই পেটের দায়ে নেমেছিলেন রাস্তায় বা উঠেছিলেন বাসে। এ অপরাধেই আগুন দিয়ে তাদের পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হয়। 
রবিবার বিকেলে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের নামে বোমাবাজি ও বাসে আগুন দেয়ার ঘটনায় দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীদের দেখতে গেলে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া রোগীদের দেখতে গেলে দগ্ধ রোগী ও তাদের স্বজনদের মুখে আন্দোলনের এমন নারকীয় বীভৎস হামলার ঘটনার বর্ণনা শুনে হতবাক হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের বুকফাটা কান্না, আর্তনাদ ও তীব্র যন্ত্রণা দেখে বার বারই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। 
শাহবাগে বিহঙ্গ নামের একটি বাসে নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমায় মারাত্মকভাবে দগ্ধদের একজন ইটিভির সাংবাদিক সুস্মিতা সেনের মা গীতা সেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওই দিনের ভয়াল হামলা ও নারকীয় অবস্থার বর্ণনা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। দগ্ধ নারী সাংবাদিকের মাথায় হাত বুলিয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী সান্ত¡না দিচ্ছিলেন, তখন হাসপাতালের বেডে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায় থাকা সুম্মিতার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়া জল যেন থামছিলই না। বার্ন ইউনিটের প্রকল্প পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন যখন রোগীদের আশঙ্কাজনক অবস্থার কথা বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন মারাত্মক দগ্ধ রোগীদের স্বজনের বুকফাটা কান্না পুরো হাসপাতালের পরিবেশকেই ভারি করে তোলে। বার্ন ইউনিটে এখনও মানুষের পোড়া গন্ধ।
রবিবার বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী বার্ন ইউনিটে যান এবং চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাদের খোঁজখবর নেন এবং সান্ত¡না দেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন ও দগ্ধ রোগীদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান। বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন সবার জন্য ১০ হাজার টাকা করে প্রধানমন্ত্রী অনুদান দেন এবং দগ্ধ রোগীদের জন্য যেসব বিদেশী ওষুধ সরকারীভাবে সরবরাহ করা হয় না, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সেসব ওষুধের খরচ মেটানো হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জুলফিকার আলী।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এটা সহিংসতা এবং সহিংসতার মাধ্যমে গণহত্যা। যেভাবে বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো হয় এটা গণহত্যা ছাড়া আর কী? বিএনপি নেত্রী গণহত্যায় নেমেছেন। এই সন্ত্রাস বন্ধে যতটা কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার তা হবে।
যানবাহনে অগ্নিসংযোগের এ সব ঘটনাকে 'জঘন্য অপরাধ' হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। আর যারা ইন্ধন দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, আমরাও অনেক আন্দোলন করেছি, অনেক সংগ্রাম করেছি। তার মানে এই নয় যে, এভাবে নিরীহ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা বা মারার চেষ্টা করতে হবে।
তিনি বলেন, বিরোধী দল মানুষের জীবন নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা সৃষ্টি করে তারা গণহত্যায় মেতেছে। একাত্তরের দোসরদের দিয়ে এরা গণহত্যা চালাচ্ছে। ঠিক যেমন একাত্তরে বাঙালী জাতির ওপর করা হয়েছিল। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এভাবে মানুষ হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত কী অর্জন করবে? এই আন্দোলন বা এই রাজনীতি আমি দেখিনি। এটা কোন রাজনীতি নয়, কোন আন্দোলন নয়। এটা সম্পূর্ণ সন্ত্রাসী কর্মকা-। 
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সব নাশকতার ঘটনায় মারাত্মক আহতদের চিকিৎসার জন্য সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। তাঁর কার্যালয়ের একজন পরিচালককে অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সবাই মিলে জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করছি এদের বাঁচানোর। তিনি বলেন, এখানে এসে দেখলাম একেকটি পরিবারের কী অবস্থা! এই যে সুমি (আগুনে পোড়া রোগী), সে আমাকে বলছে, যারা আমাকে পুড়িয়েছে তাদের হাত পুড়িয়ে দিন। কিন্তু আমরা তো বিএনপি-জামায়াতের মতো অমানবিক ও বর্বর হতে পারি না। 
সংলাপের জন্য খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তাঁকে টেলিফোন করেছি। সংলাপে বসার জন্য অনুরোধ ও দাওয়াত দিয়েছি। আমি আর কত নমনীয় হব? কত নমনীয় হওয়া যায়? কত নমনীয়? আমি তো সবই করেছি, যা বলার বলেছি। তার পরও তারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে। গত কয়েক দিনে রেলসহ গণপরিবহনে হামলা-অগ্নিসংযোগের ঘটনা তুলে ধরে তিনি বলেন, এরা সন্ত্রাসের পথে চলে গেছে, সন্ত্রাসী কর্মকা- ঘটাচ্ছে। 
উপস্থিত বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিভি চ্যানেলগুলোতে বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর ছবি দেখানো হয়, অগ্নিদগ্ধদের ছবি দেখায়Ñ এতে দুষ্কৃতকারীরা উৎসাহিত হয়। কিন্তু আপনাদের প্রতি অনুরোধ, যারা বোমা মারে তাদের ছবি দেখান। যেটা জ্বলছে সেটা না, যারা আগুন লাগাচ্ছে বা যারা নাশকতা চালাচ্ছে তাদের ছবিটা পারলে দেখান। আপনারা আমাদের সাহায্য করেন, এদের ধরতে আমরা যা করার তাই করব। 
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, নিরীহ সিএনজিচালক, বাস-ট্রাকচালক ও সাধারণ মানুষের কী অপরাধ? তাদের এমনভাবে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে কেন? যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে তাদের অবশ্যই খুঁজে বের করা হবে। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বিএনপি নেত্রীকে বলব, এগুলো একটু বন্ধ করেন। মানুষের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করেন। এসি রুমে থেকে মানুষ মারার হুকুম দেবেন আর আমাদের সব সহ্য করতে হবে, এটা হবে না। এ সব সন্ত্রাসী কর্মকা- আর সহ্য করা হবে না। 
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ -ওবায়দুল কাদের ॥ এর আগে আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে গিয়ে বলেন, দেশের খেটে খাওয়া মানুষ ও পরীক্ষার্থীদের ভাগ্য আজ আগুনে পুড়ছে। গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ। ১৬ কোটি মানুষকে জিম্মি করার রাজনীতি কেউই সমর্থন করে না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসের আন্দোলনে ৪০ জন ড্রাইভার মৃত্যুবরণ করেছেন। পরিবহন ব্যবসায়ীরা বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন। লাখ লাখ পরিবহন শ্রমিক আজ বেকার। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিষ্ঠুর রাজনীতির এ কৌশল থেকে সবারই বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। 
যোগাযোগমন্ত্রী রোগীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নৌপরিবহন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী শাজাহান খান, বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ধরনের কর্মকা- বন্ধ করুন -রওশন এরশাদ ॥ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে এসে এ ধরনের নাশকতা বন্ধ করতে বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানান। সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বাস-ট্রেনে তো সাধারণ মানুষ চলে। তাদের ওপর এমন নাশকতা কেন? এমন কর্মকা- দুঃখজনক। এর নিন্দা জানান তিনি। 
খালেদা তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন -মেনন ॥ বার্ন ইউনিটে আগুনে পোড়া রোগীদের দেখতে এসে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, অগ্নিদগ্ধ মানুষদের দেখে একাত্তরের সেই ভয়াল দৃশ্যের কথাই মনে পড়ছে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এটি একটি বর্বর অধ্যায়। রাজাকাররা যেমন গ্রামের পর গ্রাম ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে, বিরোধী দল ক্ষমতায় যাওয়ার স্বার্থে তাই করছে।
সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন। বিরোধীদলীয় নেতাদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যারা সহিংসতা চালায় এবং যাদের নির্দেশে সহিংসতা চালানো হয়, তারা সমান অপরাধী। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে বিরোধী দলকে আলোচনায় বসাতে সরকারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। দুই দিন আগেও বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আলোচনার দরজা এখনও খোলা আছে। বিরোধী দল চাইলেই আলোচনা হতে পারে। 
তিনি বলেন, সরকার বিরোধী দলকে সর্বদলীয় সরকারে আনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিতে চেয়ে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চেয়েছে। তার পরও তাঁরা আসছেন না। বিরোধী দলের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আর কী করণীয় আছে? পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর পদ ছাড়বেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীই সর্বদলীয় সরকারের প্রধান থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। তা আর এখন সম্ভব নয়।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] FW: অপরাজেয় বাংলাদেশ: মাটি নরম জায়গা কঠিন : এ পোলাইট নোট টু ইনডিয়ানস






Date: Sun, 1 Dec 2013 10:22:35 +0600
Subject: অপরাজেয় বাংলাদেশ: মাটি নরম জায়গা কঠিন : এ পোলাইট নোট টু ইনডিয়ানস
From: bdmailer@gmail.com
To:

অপরাজেয় বাংলাদেশ: মাটি নরম জায়গা কঠিন : এ পোলাইট নোট টু ইনডিয়ানস

শফিক রেহমান



Full Text:

http://www.natunbarta.com/opinion/2013/12/01/57145
http://www.dailynayadiganta.com/welcome/post/34573


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] পুড়িয়ে গণহত্যা



পুড়িয়ে গণহত্যা
০ প্রধানমন্ত্রী ঢাকা মেডিক্যালে বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে যান
০ কঠোর হাতে দমন করা হবে, হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রীর 
০ 'বেগম জিয়া এই সহিংসতা রাজনীতির নেতা' 
০ যারা বোমা মারে তাদের গ্রেফতার করতে টিভি সাংবাদিকদের সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ মানুষগুলোর ভয়াল ও বীভৎসতা দেখে স্তম্ভিত, হতভম্ভ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে দগ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যৃর সন্ধিক্ষণে থাকা নিরীহ মানুষগুলোর তীব্র কষ্ট-যন্ত্রণা দেখে আর পৈশাচিক কায়দায় হামলার বর্ণনা শুনে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, দগ্ধ রোগী ও তাঁদের স্বজনদের মুখে বিএনপি-জামায়াতের নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমা হামলায় সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া বীভৎসতার বর্ণনা শুনে তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালের বেডে তীব্র আর্তনাদ যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকা দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের সান্ত¡না দেয়ার ভাষাও যেন হারিয়ে ফেলেন তিনি। তাঁদের চোখের জল আর আর্তনাদে নিজের অশ্রুও সংবরণ করতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ-হরতালের নামে বোমা ও আগুনের সহিংসতায় মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয় শেখ হাসিনার কণ্ঠে। 
হরতাল-অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের এমন নারকীয় তা-ব ও পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বিএনপি নেত্রী (খালেদা জিয়া) গণহত্যায় নেমেছেন। তিনি এসি রুমে বসে থাকেন, আরামে খাওয়া-দাওয়া করেন আর ওখান থেকে হুকুম দেন মানুষ হত্যার! হুকুম দিয়ে মানুষ মারবে আর আমাদের সহ্য করতে হবে? তিনি বলেন, এ ধরনের সহিংসতা ও গণহত্যা বন্ধ না হলে সরকার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় যতটুকু কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার ততটুকুই কঠোর হবে। যারা এভাবে মানুষ পুড়িয়ে মারছে, তাদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেয়া হবে। আর যাদের ইন্ধনে এ সব হচ্ছে তাদেরও হুকুমের আসামি করা হবে।
আগুন, পেট্রোল বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণে সর্বাঙ্গ পুড়ে গিয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা অর্ধশতাধিক মানুষ এখন ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। যাদের মধ্যে ৩১ জনের অবস্থাই এখন আশঙ্কাজনক। ১৮ দলীয় জোটের কয়েক দফা হরতাল-অবরোধের নামে তাদের সহিংসতায় ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন ৫০ জন নিরীহ নাগরিক। প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। যাদের বেশিরভাগই নিতান্তই পেটের দায়ে নেমেছিলেন রাস্তায় বা উঠেছিলেন বাসে। এ অপরাধেই আগুন দিয়ে তাদের পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হয়। 
রবিবার বিকেলে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের নামে বোমাবাজি ও বাসে আগুন দেয়ার ঘটনায় দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীদের দেখতে গেলে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া রোগীদের দেখতে গেলে দগ্ধ রোগী ও তাদের স্বজনদের মুখে আন্দোলনের এমন নারকীয় বীভৎস হামলার ঘটনার বর্ণনা শুনে হতবাক হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের বুকফাটা কান্না, আর্তনাদ ও তীব্র যন্ত্রণা দেখে বার বারই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। 
শাহবাগে বিহঙ্গ নামের একটি বাসে নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমায় মারাত্মকভাবে দগ্ধদের একজন ইটিভির সাংবাদিক সুস্মিতা সেনের মা গীতা সেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওই দিনের ভয়াল হামলা ও নারকীয় অবস্থার বর্ণনা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। দগ্ধ নারী সাংবাদিকের মাথায় হাত বুলিয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী সান্ত¡না দিচ্ছিলেন, তখন হাসপাতালের বেডে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায় থাকা সুম্মিতার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়া জল যেন থামছিলই না। বার্ন ইউনিটের প্রকল্প পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন যখন রোগীদের আশঙ্কাজনক অবস্থার কথা বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন মারাত্মক দগ্ধ রোগীদের স্বজনের বুকফাটা কান্না পুরো হাসপাতালের পরিবেশকেই ভারি করে তোলে। বার্ন ইউনিটে এখনও মানুষের পোড়া গন্ধ।
রবিবার বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী বার্ন ইউনিটে যান এবং চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাদের খোঁজখবর নেন এবং সান্ত¡না দেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন ও দগ্ধ রোগীদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান। বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন সবার জন্য ১০ হাজার টাকা করে প্রধানমন্ত্রী অনুদান দেন এবং দগ্ধ রোগীদের জন্য যেসব বিদেশী ওষুধ সরকারীভাবে সরবরাহ করা হয় না, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সেসব ওষুধের খরচ মেটানো হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জুলফিকার আলী।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এটা সহিংসতা এবং সহিংসতার মাধ্যমে গণহত্যা। যেভাবে বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো হয় এটা গণহত্যা ছাড়া আর কী? বিএনপি নেত্রী গণহত্যায় নেমেছেন। এই সন্ত্রাস বন্ধে যতটা কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার তা হবে।
যানবাহনে অগ্নিসংযোগের এ সব ঘটনাকে 'জঘন্য অপরাধ' হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। আর যারা ইন্ধন দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, আমরাও অনেক আন্দোলন করেছি, অনেক সংগ্রাম করেছি। তার মানে এই নয় যে, এভাবে নিরীহ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা বা মারার চেষ্টা করতে হবে।
তিনি বলেন, বিরোধী দল মানুষের জীবন নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা সৃষ্টি করে তারা গণহত্যায় মেতেছে। একাত্তরের দোসরদের দিয়ে এরা গণহত্যা চালাচ্ছে। ঠিক যেমন একাত্তরে বাঙালী জাতির ওপর করা হয়েছিল। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এভাবে মানুষ হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত কী অর্জন করবে? এই আন্দোলন বা এই রাজনীতি আমি দেখিনি। এটা কোন রাজনীতি নয়, কোন আন্দোলন নয়। এটা সম্পূর্ণ সন্ত্রাসী কর্মকা-। 
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সব নাশকতার ঘটনায় মারাত্মক আহতদের চিকিৎসার জন্য সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। তাঁর কার্যালয়ের একজন পরিচালককে অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সবাই মিলে জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করছি এদের বাঁচানোর। তিনি বলেন, এখানে এসে দেখলাম একেকটি পরিবারের কী অবস্থা! এই যে সুমি (আগুনে পোড়া রোগী), সে আমাকে বলছে, যারা আমাকে পুড়িয়েছে তাদের হাত পুড়িয়ে দিন। কিন্তু আমরা তো বিএনপি-জামায়াতের মতো অমানবিক ও বর্বর হতে পারি না। 
সংলাপের জন্য খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তাঁকে টেলিফোন করেছি। সংলাপে বসার জন্য অনুরোধ ও দাওয়াত দিয়েছি। আমি আর কত নমনীয় হব? কত নমনীয় হওয়া যায়? কত নমনীয়? আমি তো সবই করেছি, যা বলার বলেছি। তার পরও তারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে। গত কয়েক দিনে রেলসহ গণপরিবহনে হামলা-অগ্নিসংযোগের ঘটনা তুলে ধরে তিনি বলেন, এরা সন্ত্রাসের পথে চলে গেছে, সন্ত্রাসী কর্মকা- ঘটাচ্ছে। 
উপস্থিত বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিভি চ্যানেলগুলোতে বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর ছবি দেখানো হয়, অগ্নিদগ্ধদের ছবি দেখায়Ñ এতে দুষ্কৃতকারীরা উৎসাহিত হয়। কিন্তু আপনাদের প্রতি অনুরোধ, যারা বোমা মারে তাদের ছবি দেখান। যেটা জ্বলছে সেটা না, যারা আগুন লাগাচ্ছে বা যারা নাশকতা চালাচ্ছে তাদের ছবিটা পারলে দেখান। আপনারা আমাদের সাহায্য করেন, এদের ধরতে আমরা যা করার তাই করব। 
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, নিরীহ সিএনজিচালক, বাস-ট্রাকচালক ও সাধারণ মানুষের কী অপরাধ? তাদের এমনভাবে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে কেন? যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে তাদের অবশ্যই খুঁজে বের করা হবে। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বিএনপি নেত্রীকে বলব, এগুলো একটু বন্ধ করেন। মানুষের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করেন। এসি রুমে থেকে মানুষ মারার হুকুম দেবেন আর আমাদের সব সহ্য করতে হবে, এটা হবে না। এ সব সন্ত্রাসী কর্মকা- আর সহ্য করা হবে না। 
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ -ওবায়দুল কাদের ॥ এর আগে আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে গিয়ে বলেন, দেশের খেটে খাওয়া মানুষ ও পরীক্ষার্থীদের ভাগ্য আজ আগুনে পুড়ছে। গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ। ১৬ কোটি মানুষকে জিম্মি করার রাজনীতি কেউই সমর্থন করে না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসের আন্দোলনে ৪০ জন ড্রাইভার মৃত্যুবরণ করেছেন। পরিবহন ব্যবসায়ীরা বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন। লাখ লাখ পরিবহন শ্রমিক আজ বেকার। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিষ্ঠুর রাজনীতির এ কৌশল থেকে সবারই বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। 
যোগাযোগমন্ত্রী রোগীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নৌপরিবহন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী শাজাহান খান, বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ধরনের কর্মকা- বন্ধ করুন -রওশন এরশাদ ॥ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে এসে এ ধরনের নাশকতা বন্ধ করতে বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানান। সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বাস-ট্রেনে তো সাধারণ মানুষ চলে। তাদের ওপর এমন নাশকতা কেন? এমন কর্মকা- দুঃখজনক। এর নিন্দা জানান তিনি। 
খালেদা তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন -মেনন ॥ বার্ন ইউনিটে আগুনে পোড়া রোগীদের দেখতে এসে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, অগ্নিদগ্ধ মানুষদের দেখে একাত্তরের সেই ভয়াল দৃশ্যের কথাই মনে পড়ছে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এটি একটি বর্বর অধ্যায়। রাজাকাররা যেমন গ্রামের পর গ্রাম ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে, বিরোধী দল ক্ষমতায় যাওয়ার স্বার্থে তাই করছে।
সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন। বিরোধীদলীয় নেতাদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যারা সহিংসতা চালায় এবং যাদের নির্দেশে সহিংসতা চালানো হয়, তারা সমান অপরাধী। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে বিরোধী দলকে আলোচনায় বসাতে সরকারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। দুই দিন আগেও বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আলোচনার দরজা এখনও খোলা আছে। বিরোধী দল চাইলেই আলোচনা হতে পারে। 
তিনি বলেন, সরকার বিরোধী দলকে সর্বদলীয় সরকারে আনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিতে চেয়ে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চেয়েছে। তার পরও তাঁরা আসছেন না। বিরোধী দলের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আর কী করণীয় আছে? পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর পদ ছাড়বেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীই সর্বদলীয় সরকারের প্রধান থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। তা আর এখন সম্ভব নয়।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] সহিংসতার ছবিসহ ই-মেল বার্তায় জামায়াতের স্বীকারোক্তি আগুনে পোড়ানো, গাছ কাটা, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ানো, পুলিশের ওপর হামলাসহ ৫৯০টি ঘটনা ঘটিয়েছে তারা



সহিংসতার ছবিসহ ই-মেল বার্তায় জামায়াতের স্বীকারোক্তি
আগুনে পোড়ানো, গাছ কাটা, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ানো, পুলিশের ওপর হামলাসহ ৫৯০টি ঘটনা ঘটিয়েছে তারা
বিভাষ বাড়ৈ ॥ দেশজুড়ে অবরোধের নামে জঙ্গী সংগঠনের ন্যায় অতর্কিতে বোমা হামলা, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যাসহ বর্বরতা চালিয়ে জনরোষ এড়াতে বিএনপি অস্বীকার করলেও দায় স্বীকার করে চলেছে তাদের মিত্র জামায়াত-শিবির। বিএনপির শীর্ষ নেতারা কর্মীদের গাড়ি ভাংচুরসহ আক্রমণ চালানোর নির্দেশ প্রকাশ্যে দিয়েও বর্বরতার পরে পিঠ বাঁচাতে দায় চাপাচ্ছেন সরকার কিংবা গোয়েন্দা সংস্থার ওপর। গাড়িতে আগুন দিয়ে একের পর এক নেতাকর্মী বা ভাড়া করা সন্ত্রাসী ধরা পড়লেও বেমালুম তা অস্বীকার করছে বিএনপি, কিন্তু প্রতিদিনই গণমাধ্যমে বক্তব্য বিকৃতি মেইল বার্তা পাঠিয়ে তা-বের পরিসংখ্যান দিয়ে যাচ্ছে শিবির। পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাংচুর, গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে রাস্তা অবরোধের খবর ই-মেইল বার্তায় ছবিসহ সংবাদমাধ্যমগুলোকে পাঠিয়েছে শিবির। প্রতিদিন দেশের কতটি স্থানে উগ্রবাদী এ সংগঠনটি পুলিশকে প্রতিরোধ করে পাল্টা আক্রমণ, গাছ কেটে রাজপথ ও রেলপথ অবরোধ করেছে, তার ছবিসহ প্রমাণ পাঠিয়েছে। অবরোধের দ্বিতীয় দিন রবিবারও আদালতে ক্রিমিনাল সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত জামায়াত-শিবির পাঠিয়েছে ছবিসহ কর্মকা-ের প্রমাণ।
এর আগে গত ২০ নবেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে তারেক রহমানের জন্মদিন পালনকালে ছাত্রদলের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রকাশ্যেই বলেছিলেন, কেবল দুয়েকটি 'গাড়ি ভাঙলে' আন্দোলন হবে না। ছাত্রদলের কর্মীদের রাস্তায় নেমে আসতে হবে। জানা গেছে, ১৮ দলীয় জোটের কয়েক দফা হরতাল-অবরোধে ককটেল, পেট্রোলবোমা, আগুনসহ নানাভাবে আক্রান্ত হয়ে গত ১ মাসে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭ জন সাধারণ নাগরিক। এদের অধিকাংশই খেটে খাওয়া মানুষ। রাজনীতির সঙ্গে ছিল না তাঁদের প্রত্যক্ষ সংযোগ। অধিকাংশই নিতান্তই পেটের দায়ে নামতেন রাস্তায়। গত ২৭ অক্টোবর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের চার দফা হরতাল অবরোধে কমপক্ষে ৫৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। শুধু ২৭ অক্টোবর থেকে ১৫ নবেম্বর পর্যন্ত তিন দফা হরতালের হামলা, ককটেল, পেট্রোলবোমা, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের গুলিতে ৩০ জনের মতো প্রাণহানি ঘটেছে। প্রথম দফায় ২৭ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবরের হরতালে নিহত হয়েছে ১৩ জন। দ্বিতীয় দফায় ৪ নবেম্বর থেকে ৬ নবেম্বরের হরতালে ৪ জন। ১০ থেকে ১৩ নবেম্বর পর্যন্ত চার দিনের হরতালে নিহত হয় চারজন। ২৬ নবেম্বর থেকে শুরু হওয়া ১৮ দলের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শেষ হওয়ার কথা ছিল বৃহস্পতিবার সকালে। পরে একে দুই দফা বাড়িয়ে নেয় হয় শুক্রবার সকাল পর্যন্ত। এ সময়ের টানা ৭১ ঘণ্টার অবরোধের প্রথম দিন ৭ জন, দ্বিতীয় দিন ১০ জন এবং তৃতীয় দিন ৩ জন নিহত হয়। সর্বশেষ শনিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া ৭২ ঘণ্টার অবরোধের প্রথম দু'দিনে মারা গেছে ৭ জন। এর মাঝে হরতাল অবরোধ ছাড়াই আগুন দিয়ে হত্যা করা হয়েছে কয়েকজনকে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন অসংখ্য মানুষ। গত এক মাসে ১৮ দলের চার দফা হরতাল-অবরোধে দগ্ধ মানুষকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন এ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। রাজনীতির আগুনে পুড়ে যাওয়া এসব মানুষের আর্তচিৎকার ও স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠেছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিট। এদের অনেকের পুরো শরীর আগুনে ঝলসে গেছে। ককটেল ও বোমার স্পিøন্টার বিদ্ধ হয়ে পঙ্গু হয়েছেন কেউ কেউ। ফলে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তাঁদের জীবন। ভেঙ্গে গেছে সাজানো স্বপ্ন। বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন পার্থ শঙ্কর পাল বললেন, গত এক মাসের সহিংস ঘটনায় দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল, পেট্রোলবোমা ও অগ্নিসংযোগে ৯ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন শতাধিক। এখনও আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন অনেকে। 
তবে কোন অপকর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা নেই বিএনপির। বরং বর্বরতা চালিয়েই নেতারা বলে দিচ্ছেন সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা করে এসব। হাতেনাতে নেতাকর্মী ধরা পড়ার কথা সাংবাদিকরা জানতে চাইলে উত্তর না দিয়ে বিএনপি নেতারা এড়িয়ে যাচ্ছেন। যে নেতা গাড়িতে হামলা ভাংচুরের কথা ২০ নবেম্বর স্বীকার করে কথা বলছিলেন সেই ফখরুল ইসলামই কেউ হামলায় মারা গেলেই বলছেন তা নাকি বিএনপি করেনি। সর্বশেষ ২৮ নবেম্বর ১৯ জন সাধারণ মানুষকে বাসে আগুন দিয়ে অগ্নিদগ্ধ করার পরও বিএনপি নেতারা একাই পথে হাঁটলেন। ঘটনায় দেশজুড়ে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ায় পিঠ বাঁচাতে শাহবাগে বাসে পেট্রোলবোমা ছুড়ে আগুন ধরানোর উল্টো নিন্দা জানিয়ে এতে বিরোধী দলের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপির মির্জা ফখরুল। অবরোধ আহ্বানকারী ১৮ দলের মুখপাত্র দাবি করেছেন, বিরোধী দলের আন্দোলন সম্পর্কে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে সরকারের 'এজেন্টরা' গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে। ১৮ দলের অবরোধের মধ্যে গেল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগে মৎস্য ভবনের সামনে যাত্রীবাহী একটি গাড়িতে পেট্রোলবোমা ছোড়া হলে ১৯ জন অগ্নিদগ্ধ হন। যাঁদের মধ্যে তিনজন ইতোমধ্যেই হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। তবে অনেকটা আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের মতোই হামলা, ভাংচুরের দায় স্বীকার করে চলেছে তাদের মিত্র জামায়াত-শিবির। সরাসরি হত্যার কথা না বলে প্রতিদিনই গণমাধ্যমে বক্তব্য বিকৃতি মেইল বার্তায় পাঠিয়ে তা-বের পরিসংখ্যান দিয়ে যাচ্ছে শিবির। সর্বশেষ রবিবারও পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাংচুর, গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে রাস্তা অবরোধের খবর ই-মেইল বার্তায় ছবিসহ সংবাদমাধ্যমগুলোকে পাঠিয়েছে শিবির। গত কয়েক দিনও দেশের কতটি স্থানে উগ্রবাদী এ সংগঠনটি পুলিশকে প্রতিরোধ করে পাল্টা আক্রমণ, গাছ কেটে রাজপথ ও রেলপথ অবরোধ করেছে তার ছবিসহ প্রমাণ পাঠিয়েছে। অবরোধের দ্বিতীয় দিন রবিবার ছবিসহ কর্মকা-ের প্রমাণ দিয়েছে। গেল অবরোধের শেষ দিন শিবিরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, রাজধানীর ৩৫টি স্থানসহ গোটা দেশের ৫৯০টি জায়গায় অবরোধ কর্মসূচী সফল করতে শিবিরের কর্মীরা রাস্তায় নামেন। সংগঠনটি এক ডজনেরও বেশি ছবি পাঠিয়েছিল। বলা হয়, রাজধানীর বাড্ডায় ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা রাজপথ অবরোধ করে। পুলিশ প্রতিহত করলে 'উত্তেজিত ছাত্র-জনতা' পুলিশের গাড়ি ভাংচুর করে ও 'গণধোলাই' দেয়। বিমানবন্দর এলাকায় তারা তিন ছাত্রলীগের কর্মীর ওপর নির্যাতন চালায়। এ ছাড়া কুমিল্লা জেলা দক্ষিণের শিবিরের কর্মীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ করেন। শিবিরের কর্মীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জে রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে ও ইট-পাটকেল ফেলে অবরোধ করেন, দিনাজপুরের রানীবন্দর থেকে ২৮ মাইল পর্যন্ত ১২টি স্থানে গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে অবরোধ করেন। এতে নেতৃত্ব দেন শিবিরের কেন্দ্রীয় মাদ্রাসা কার্যক্রম সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দীন ও জেলা সভাপতি মোঃ জাকিরুল ইসলাম। এবার অবরোধের প্রথম দিন শনিবারও ছবিসহ তথ্য প্রমাণ পাঠায় শিবির। সর্বশেষ রবিবার সংগঠনটি বলেছে, ৭২ ঘণ্টার অবরোধের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর খিলক্ষেতে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও স্থানীয় জামায়াত রাজপথ ও রেলপথ অবরোধ করে, পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া, ব্যাপক গুলি, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ হয়। শিবিরের পাল্টা প্রতিরোধ হয় সেখানে। সরকারের তলায় মাটি নেইÑ মন্তব্য করে শিবির নেতারা পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে, রাজধানীর ৩২টি স্পটসহ সারাদেশের মহানগর, শহর ও জেলা শাখায় মোট ৪৯৫টি স্থানে মিছিল ও অবরোধ করা হয়। রবিবারও হামলা পাল্টাহামলা, গাড়ি ভাংচুর ও আগুন দেয়া, গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি ফেলে রাস্তা অবরোধের খবর ই-মেইল বার্তায় ছবিসহ পাঠিয়েছে শিবির।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] ‘সংঘাত থামান, এখনি’ - জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রধান নাভি পিল্লাই .



'সংঘাত থামান, এখনি' - জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রধান নাভি পিল্লাই 

নিজস্ব প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2013-12-02 01:41:19.0 BdST Updated: 2013-12-02 01:51:13.0 BdST

বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির জন্য দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের যুদ্ধংদেহি মনোভাবকে দায়ী করে সংঘাত থামানোর উদ্যোগ নিতে তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন। নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দুই প্রধান দলের মুখোমুখি অবস্থানে গত কয়েকদিনে সংঘাত-সহিংসতায় ২০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানিতে উদ্বেগ জানিয়ে রোববার দেয়া এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানানো হয়।

জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রধান নাভি পিল্লাই রাজনীতিকদের উদ্দেশে  বলেন, "সহিংসতা এখনি বন্ধে তাদের যার যা করার তা করতে হবে এবং সংলাপের মধ্যদিয়ে মতভেদের অবসান ঘটাতে হবে।"

গত কয়েকদিনে সংঘাত-সহিংসতায় মানুষের মৃত্যু দেখে উদ্বেগ জানিয়ে তিনি বলেন, একদিকে বাসে বোমা মেরে মানুষ হত্যার ঘটনা দেখা যাচ্ছে, যা থেকে শিশুরাও রক্ষা পাচ্ছে না। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে বিরোধী দলের নেতাদের আটক হতে দেখা যাচ্ছে, যা বিরোধকে উস্কে দিচ্ছে।

বাংলাদেশের মানুষ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চায়- এই মন্তব্য করে নাভি পিল্লাই বলেন, "রাজনৈতিক নেতৃ্বৃন্দকে নিজেদের অনড় অবস্থানে ছাড় দিতে হবে। নইলে বাংলাদেশ গভীর সঙ্কটে পড়বে।"

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article707944.bdnews

সহিংসতা বাংলাদেশকে খাদের
কিনারে নিয়ে যাচ্ছে
:

http://www.natunbarta.com/national/2013/12/01/57283/%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95+%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF+%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7+%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A8:+%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BF+%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87

'বিএনপি নেতা বিল্লাল ককটেল ফাটানোর জন্য আমারে ২০০ টাকা দিছে'  ধরা পড়ে ককটেল হামলাকারী যা বললেন

মাহবুব আলম | আপডেট: ১৫:৪৪, নভেম্বর ২৭, ২০১৩

Submitted by Shahriar.Asif on Wed, 27/11/2013 - 4:34pm





News Source: 
 BanglaNews24
RELATED CONTENTS

Opposition's 48-hour blockade underway: 7 dead

A Jubo Dal activist, A Swechhasebok League leader, A local Jubo League leader, a vegetable trader, a pedestrian, a rickshawpuller and A jawan of Border Guard Bangladesh were killed in Bogra, Satkhira, Barisal, Sirajganj and Comilla when opposition activists clashed with law enforcers to enforce a countrywide 48-hour road, rail and waterway blockade.

http://news.priyo.com/2013/11/27/opposition-s-48-hour-blockade-enters-day-2-amid-bl-92791.html


পিকেটারদের আগুনে দগ্ধ সিএনজি অটোরিকশা চালক

ইত্তেফাক রিপোর্ট










http://www.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMTFfMjdfMTNfMV8xXzFfODg4MjI=

People the victims again

Arif, 3, the son of auto rickshaw driver Sabed Ali, top, cries his heart out after seeing his father burnt and bandaged at the burn unit of Dhaka Medical College Hospital. Alleged opposition activists hurled a petrol bomb at Sabed's vehicle in front of Eastern Plaza during the opposition enforced nationwide blockade yesterday. Photo: Amran Hossain

Arif, 3, the son of auto rickshaw driver Sabed Ali, top, cries his heart out after seeing his father burnt and bandaged at the burn unit of Dhaka Medical College Hospital. Alleged opposition activists hurled a petrol bomb at Sabed's vehicle in front of Eastern Plaza during the opposition enforced nationwide blockade yesterday. Photo: Amran Hossain

burnt driver.






Seven-year-old Rakib at DMCH

Seven-year-old Rakib at DMCH


BGB Man Among 7 Killed

Districts delinked

BNP-led opposition activists torch, derail trains; burn election office on the first day of 48-hour blockade


বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৩, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪২০
এই সন্ত্রাস কত দিনের এবং কী জন্য?
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
লন্ডন, ২৬ নবেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৩ ॥
চতুরঙ্গ - বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৩, ১৩ অগ্রহায়ন ১৪২০


Not enough !!!!

Fakhrul wants more from JCD men:

At least 40 people were killed in street violence during the BNP-led opposition's shutdowns between October 27 and November 27 ......





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Youtube: The Dark Life Behind The Scene of Sajeeb Wazed Joy!



The Dark Life Behind The Scene: Sajeeb Wazed Joy:
 
The Secret Stories of Writ, Wine, Women and Weapon
 
Watch in YouTube: http://youtu.be/WX-ugZ2VSpo 
 
সময়ের সাক্ষী - ShomoyerShakkhi.com এবার উপস্থাপন করল প্রধানমন্ত্রীর প্রচারমুখী আইটি উপদেষ্টা ও তথাকথিত 'বিজ্ঞানী' সজীব ওয়াজেদ জয়ের পর্দার অন্তরালের অন্ধকার জীবন, যার মূল উপাদান অপরাধ, অপসংস্কৃতি, উচ্ছৃংখলতা ও উম্মত্ততা। উম্মোচিত হল অস্ত্রবহন, মদ্যপান সহ একের পর এক মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি বিনাশের গল্প।

এটি সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপর সময়ের সাক্ষীর অনুসন্ধানী ও তথ্যপ্রমাণ ভিত্তিক সিরিজ প্রকাশনার প্রথম পর্ব।
 
ইউটিউবে দেখুনঃ http://youtu.be/WX-ugZ2VSpo


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___