Banner Advertise

Thursday, April 30, 2015

[chottala.com] RE: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়



ফরিদা, আর কত ও অসগ্লগ্ন কথা বলবে? তুমি কি বুঝাইতে চাইছ যে আপনার বাপ/দাদা আমার বাপ/দাদা কে মেরেছিল (এখাবে যদিও প্রশ্নবোধক ছিন্ন আছে) তাই আমি অসভ্যতা করে আপনাকে এখন অবশ্যই মারব?
অর্থাত, "আপনি যেহেতু অধম ছিলেন, আমি আমার জীবনের অধমত্ত ছেড়ে এখনো উত্তম হতে পারবনা"

 
Shahadat Suhrawardy

 

From: farida_majid@hotmail.com
To: pfc-friends@googlegroups.com
Subject: RE: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়
Date: Wed, 29 Apr 2015 17:03:33 -0400

1977 সনে চয়েস ভোট হাঁ/না ঃ প্রায় ৪ কোটি ভোটার ৮৮.১%উপস্থিতি। ৫.৩০ মি সময় প্রথম রেজাল্ট আসা আরম্ভ করে। ৮ টার ভিতর সমপন্ন। কেউ হিসেব মিলিযে দিতে পারবেন?
33,400,870: yes votes 98.9%
378,898 : No Votes 1.1%
Invalid/blank votes 0 –
Total 33,779,768: 100 %
Registered voters/turnout 38,363,858 88.1
(Source: Nohlen et al.)



Date: Wed, 29 Apr 2015 20:56:58 +0600
Subject: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়
From: bdmailer@gmail.com
To:

তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়




















তিন সিটি নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। গতকাল ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার আগেই বিভিন্ন মহল থেকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আসা শুরু হয়। ভোট কেন্দ্রগুলোর ভেতরে-বাইরে প্রতিবাদ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই দেশের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক জোটের শীর্ষ নেতারা সীমাহীন অনিয়ম ও ভোটলুটের অভিযোগ এনে বর্জনের  সিদ্ধান্ত নেয়। যার আনুষ্ঠানিকতা করতে আরও দুই ঘণ্টা সময় লাগে।

২৮ এপ্রিল ভোটগ্রহণ পরিদর্শন করতে আসা সুইডেনের রাষ্ট্রদূত ইয়োহান ফ্রিসেল নিজেই আটকা পড়েন সংঘর্ষের মধ্যে। তার সামনেই পুরান ঢাকায় কবি নজরুল সরকারি কলেজ কেন্দ্রে সংঘর্ষ হয়। প্রকাশ্যে সিল মারার ঘটনাও ঘটে। দীর্ঘ সংঘর্ষে, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত হলে বেরিয়ে পড়েন ইয়োহান ফ্রিসেল। ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার ৩৮ মিনিট পর প্রতিক্রিয়া জানান মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট। ২৮ এপ্রিল বিকেল (বাংলাদেশ সময়) ৪টা ৩৮ মিনিটে তিনি টুইটার বার্তায় বলেন, যেকোনো মূল্যে জেতা প্রকৃতপক্ষে কোনো জয় নয়। এরপর থেকে জাতিসংঘসহ দেশ-বিদেশি প্রভাবশালী দেশ ও সংস্থাগুলো নির্বাচনের অনিয়ম নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করে।

যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস গতকাল রাতেই স্পষ্ট করে বলেছে 'বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোট জালিয়াতি, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার  বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রয়েছে। পাশাপাশি বিএনপির বর্জনে দেশটি হতাশাও প্রকাশ করেছে।

বিএনপি'র ভোট বর্জনের ঘোষণায় হতাশা প্রকাশ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন। তিনি এক বিবৃতিতে নির্বাচনে অনিয়মের সব অভিযোগের দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্ত জরুরি বলেও উল্লেখ করেন।

ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটিতে ভোট কারচুপির তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দফতরে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে আয়োজিত নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান সংস্থাটির মহাসচিব বান কি মুনের ডেপুটি মুখপাত্র ফারহান হক। তিনি বলেন, 'ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও জালিয়াতির অভিযোগে বিএনপির ভোট বয়কটের বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিব অবগত। সিটি নির্বাচন নিয়ে সব অভিযোগের দ্রুত তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সংস্থাটির মহাসচিব বান কি মুন।

ফারহান হক বলেন, 'বাংলাদেশের সিটি নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট না হওয়ায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। তাই বিষয়টি দ্রুত তদন্ত প্রয়োজন। আর এ জন্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অনুসরণ করা জরুরি। শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যা সমাধানের পথে অগ্রসর হতে বাংলাদেশের সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।'

গতকাল ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে নজিরবিহীন কারচুপি, বিভিন্ন কেন্দ্রে গোলযোগ, সহিংসতা, ভোট প্রদানে বাধা প্রদান, দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে অনৈতিক প্রতিবন্ধকতা প্রতিহত করে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রনির্ভর নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা-বাহিনীর ব্যর্থতায় গভীর হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবি'র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান  বলেন, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ও পেশী-শক্তির প্রয়োগে ব্যাপক অনিয়ম সংঘটিত হওয়ায় সদ্য-সমাপ্ত তিনটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

আমরা নির্বাচন কমিশনের মত সাংবিধানিক একটি প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনী আইন-প্রয়োগসহ স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনে ব্যর্থতায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ব্যাপক কারচুপির নির্ভরযোগ্য তথ্য আর প্রমাণ থাকার পরেও কমিশন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে নিজেকে বিব্রত করেছে। যথাযথ দায়িত্ব পালনে নির্বাচন কমিশন শুধু যে ব্যর্থ হয়েছে তাই নয়, বরং কমিশন ব্যাপকভাবে রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করায় সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ও জন-আস্থা ধুলিসাৎ হয়েছে।

আজ ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল ইলেকশন ওয়ার্কিং (ইডব্লিউজি) গ্রুপ সিটি নির্বাচনের অনিয়মের কিছু তথ্য তুলে ধরে। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর সংগঠনটি বলেছে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় অনিয়ম ও সহিংসতার ঘটনায় ভরপুর ছিল। তাই নির্বাচনের দিন সংগঠিত অপকর্ম এবং অনিয়মের কারণে ইডব্লিউজি এ নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না।

ঢাকার উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটিতে গতকালের নির্বাচনকে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচন হিসেবে উল্লেখ করেছে এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন। হংকংভিত্তিক এ মানবাধিকার সংগঠনটির পক্ষ থেকে বুধবার দেয়া এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করা হয়।

সংস্থাটি বলে, ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ আরেকটি জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচন দেখল। এ দিনে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন ছিল প্রতারণায় ভরা। ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক, পোলিং অফিসার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মিলে ব্যালটে সিল মেরেছে। হিউম্যান রাইটস কমিশনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, দিনের শুরু থেকেই ভোটকেন্দ্রে লোকদের আসা থেকে বিরত রাখতে সরকার সমর্থকরা সহিংসতার ঘটনা ঘটায়। এরপর দুপুরের দিকে লোকজন ভোট দিতে আসলে পুলিশ ও পোলিং অফিসাররা ভোটারদের জানান, আপনাদের ভোট দেয়া হয়ে গেছে। অনেক প্রার্থীও এ দিন ভোট দিতে পারেননি। এমনকি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর এজেন্ট ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেননি। কারও ওপর হামলা এবং কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ভোটকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও অনিয়মের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করা হলেও তারা এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এমন অবস্থার কারণে বিরোধী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অনেকেই নির্বাচন ভোট বর্জন করে।নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা হিমালয় চুম্বি ও ক্ষমার অযোগ্য মন্তব্য করে জাতীয় স্বার্থে এই তামাশার সিটি নির্বাচন বাতিল ও নির্বাচন কমিশনের সকল কমিশনারদের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে আদর্শ ঢাকা আন্দোলন। বুধবার ঢাকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ দাবি জানানো হয়।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে 'প্রহসন' উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ঢাকা উত্তর সিটিতে মেয়র প্রার্থী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এ নির্বাচনে দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি মানুষের অনাস্থা আরও বাড়বে। নির্বাচন কমিশন, সরকার দলীয় মাস্তান ও পুলিশের আঁতাতে প্রহসনের নির্বাচন মঞ্চায়িত হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। বুধবার রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।তিনি দাবি করেন, ভোটারদের ভোট দিতে দেয়া হয়নি, যাঁরা দিয়েছেন, তাঁদেরটাও গণনা করা হয়নি। সরকারের সাজানো পরিকল্পনা অনুযায়ী ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার বদল ছাড়া মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন সাকি।

এদিকে সিটি নির্বাচন নিয়ে তৈরি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের শিরোমানেও ফুটে উঠেছে অনিয়মের কিছু চিত্র।

বিবিসি'র অনলাইন ভার্সন শিরোনাম করেছে 'বাংলাদেশকে কোন পথে নেবে সিটি করপোরেশন নির্বাচন', দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার লীড নিউজের শিরোনাম ছিলো 'জিতল আওয়ামী লীগ, হারল গণতন্ত্র', সমকাল লিখেছে 'প্রশ্নবিদ্ধ ভোট, বিএনপির বর্জন', নয়া দিগন্তের শিরোনাম 'ভোট জালিয়াতির মহোৎসব: বিএনপির বর্জন', যুগান্তর লিখেছে 'ভোট জালিয়াতির মহোৎসব', মানবজমিন লিখেছে 'ডিজিটাল জমানায় এনালগ কারচুপি', আমাদের সময় লিখেছে 'দখলে বর্জনে প্রশ্নবিদ্ধ', মানবকণ্ঠ লিখেছে, অনিময় দখল সিল আর বর্জনে শেষ হলো ভোট', বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে দখল বর্জন অভিযোগের ভোট' আর বণিক বার্তার শিরোনাম ছিলো বর্জন ও দখলে ম্লান সিটি নির্বাচন।

 

http://www.sylheteralap.com/category/cityelection/52828/


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Monday, April 27, 2015

[chottala.com] 13 June 2015 - Folk Life Festival BANGLADESH featuring MOHUA



 নকশী কাঁথার মাঠ, সোনাই মাধব, হাসন রাজা,  আলিবাবা ও চল্লিশ চোর, এবং মহাজনের নাও এর সফল মঞ্চায়নের পর
 একতারা presents
 

"Folk Life Festival BANGLADESH featuring মহুয়া"

Featuring the most anticipated Geeti Nattyo of BANGLADESH

"MOHUA" Based on the true story of Mymensingh region of Bangladesh, MOHUA is a lyrical Musical Play where a collection of traditional marriage songs, ghetu gaan, pala gaan and other folk-ballades weaves a tale of MOHUA'S life..

 June 13, 2015 (Saturday)
Time: 7:00 pm sharp 

 
EDISON HIGH SCHOOL
5801 Franconia Rd, Alexandria, VA

                                     


Video clips & photos from rehearsals and promotions..
 

Please view the Facebook event for latest updates

 

GRAND SPONSOR:
DATANTECH
www.datantech.com
703-999-7463

MEDIA PARTNER/SPONSOR:
Radiant IPTV
www.radiantiptv.com
718-362-8235 x 19

Event SPONSOR:
Fairway Independent Mortgage Corp.
www.dilalahmed.com
703-623-6943

Event SPONSOR:
Mohammed Huq (Rajib)
Realtor with Partners Real Estate
703-409-5806

Warmest regards, 
 



__._,_.___

Posted by: EKTARA <ektaraproductions@gmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] Free Computer Training by DataGroup



     Greetings,    

We are glad to inform you all that Data Group is starting a FREE computer training on every Sunday from 2 PM to 3 PM.

This FREE training includes:

1. Microsoft Word
2. Microsoft Excel
3. Microsoft Powerpoint
4. Email/outlook
5. Introduction to computer
6. Introduction to networking
7. Others Tools and Techology

We invite you all and your friends to take this advantage of FREE training

Thank you.
Regards,

Zakir Hossain
CEO/President, Data Group
Phone: 703-310-4949, ext: 101/105, 703-203-2325


Email: zhossain@DataGroupUSA.com    


__._,_.___

Posted by: "DataGroupUSA.com/training" <sybase_sql@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Sunday, April 26, 2015

[chottala.com] যারা অমানুষ



বাহ  বাহ।  প্রধান মাতারির পদ তাঁর জন্য পাকাপোক্ত হয়ে গেল।  আর কোনো রাজনৈতিক এটি ছিনিয়ে নিতে পারবেন না।  পুরো দেশবাসীকে 'অমানুষ' বলে আখ্যা দিয়ে ফেললেন। 

Shahadat Suhrawardy

যারা অমানুষ, তারা ছাড়া কেউ বিএনপিকে ভোট দেবে না : শেখ হাসিনা



__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Saturday, April 25, 2015

[chottala.com] কামারুজ্জামানের লেখা সেই চিঠি, জামায়াতে তোলপাড় !!!!!!






__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Friday, April 24, 2015

[chottala.com] ২০০৮ সালের ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পুনরাবৃত্তি বন্ধ হোক



২০০৮ সালের মঈন উদ্দীন-ফখরুদ্দীন-আওয়ামী লীগ মার্কা ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পুনরাবৃত্তি বন্ধ হোক

মগবাজার টি এন্ড টি মসজিদের গলিতে আমার বাসা হওয়ায় আমার ভোটকেন্দ্র টি এন্ড টি হাই স্কুলে। সবাই জানেন যে, ওয়্যারলেস মোড় থেকে নয়াটোলা হয়ে মধুবাগ, মিরবাগ অঞ্চল জামায়াতে ইসলামী অধ্যুষিত এলাকা। তাই টি এন্ড টি ভোটকেন্দ্রে বিএনপি-জামায়াত জোট শতকরা ৮০ ভাগ ভোট পাবে। ভোটের দিনেও দেখা গেল সারাদিন আনন্দে হই চই করে ধানের শীষ মার্কায় ভোট দিলাম। কিন্তু রাতে রেজাল্ট শুনে আক্কেল গুড়ুম। নৌকা মার্কা জিতে গেছে। অথচ ভোটকেন্দ্রে কেউ জোর করে জাল ভোট দিয়ে ব্যালট বাক্স ভরেছে সেরকম ঘটনাও ঘটতে দেখিনি। তাহলে কোথায় এই শভঙ্করের ফাঁক!
আমার বাসা থেকে ২০০/২৫০ গজের মধ্যেই তো আমাদের ভোটকেন্দ্র টি এন্ড টি স্কুল। তাই সকাল সকাল নাস্তা সেরেই হেঁটে চলে এলাম কেন্দ্রের পরিবেশ দেখতে। দেখলাম নীচতলায় ৫টি এবং দোতলায় ৬টি বুথ করা হয়েছে। কিন্তুু তখনও বুথের সামনে ভোটারদের লাইন ধরে দাঁড়ানো শরু হয়নি। স্কুল মাঠের মধ্যে ২০/৩০ জন লোক ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং আড্ডা দিচ্ছে। সবাই আমার পরিচিত এবং ধানের শীষ মার্কার লোকজন।
সকাল সাড়ে সাতটার দিকে একটি জীপ এবং একটি ট্রাক এসে স্কুল-মাঠের পূর্ব-দক্ষিণে অবস্থিত বড় ঘরটির সামনে দাঁড়ালো। সবাই বলাবলি করতে লাগলো যে, প্রিজাইডিং অফিসার এসেছেন। উনি জীপ থেকে নেমে সরাসরি বড় ঘরটিতে গিয়ে ঢুকলেন। পুলিশ ও আনসাররা ট্রাক থেকে ভোটের সরঞ্জামাদি অর্থাৎ ব্যালট বাক্স (অন্তত ৩০/৩৫টি হবে), ব্যালট পেপার, সীলমোহর, স্ট্যাম্প প্যাড ইত্যাদি অতি দ্রুত প্রিজাইডিং অফিসারের রুমে নিয়ে গেল। দরজায় দাঁড়ানো দু'জন পুলিশ। কেউ ভিতরে ঢুকতে না পারে সেজন্য।
বুথগুলো আগে থেকেই প্রস্তুত করা ছিল। পোলিং অফিসাররা তাদের নিজ নিজ বুথে ঢুকে বসলেন।  পুলিশ ও আনসাররা বুথের প্রয়োনীয় সরঞ্জামাদি প্রিজাইডিং অফিসারের রুম থেকে নিয়ে প্রতিটি বুথে পৌঁছে দিল। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভোটগ্রহণ শুরু হবে। ভোটারদের মধ্যে যাদের অন্য কোন কাজ আছে তারা বুথের সামনে লাইন ধরে দাঁড়াতে লাগলো। মাঠের মধ্যে ততক্ষণে শতখানিক লোকের সমাগম হয়ে গেছে। অনেকের বুকে ধানের শীষ মার্কা পিন দিয়ে আটকানো দেখা গেল কিন্তু নৌকা মার্কা কাউকে তখনো দেখা গেল না। ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে গেল।
আমি দুপুরের খাওয়া-দাওয়ার পর ভোট দিব। তাই এর ওর সাথে আড্ডা দিতে লাগলাম। ইতোমধ্যে স্কুল বাউন্ডারির বাইরে বাদামওয়ালা, ঝালমুড়িওয়ালা, চিপস ও চা-বিস্কুটওয়ালারা তাদের পসার সাজিয়ে বসেছে বা ফেরি করতে শুরু করছে। আমরাও ২/৩ জন মিলে কখনো বাদাম, কখনো বিস্কুট, কলা, চা ইত্যাদি খেলাম। আস্তে আস্তে ভোটারদের লাইন লম্বা হতে লাগলো। একটা বুথের ভোটবাক্স ভরে গেলে সেই ভোটবাক্স প্রিজাইডিং অফিসারের রুমে পোঁছানো হচ্ছে, নতুন আর একটি সেই বুথে দিয়ে আসা হচ্ছে। দুপুরের দিকে বাসায় গিয়ে খাওয়া-দাওয়া সেরে পুনরায় ভোট দিতে আসলাম। এবারও ঐ রকম দৃশ্যই চোখে পড়লো। নিজের বুথে যেয়ে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ভোট দিলাম। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা শুনতে পেলাম না।
আসল ঘটনা হলো- প্রথমে যে ৩০/৩৫টি ভোটবাক্স প্রিজাইডিং অফিসারের রুমে রাখা ছিল, পরে প্রতিটি বুথের ব্যালটবাক্স ভোট দেয়ার পর ঐ অফিসের মধ্যে রাখা হচ্ছিল। এখানেই শুভঙ্করের ফাঁক! প্রিজাইডিং অফিসার প্রথমে যে ৩০/৩৫টি ব্যালট বাক্স নিয়ে রুমে ঢুকেছিলেন তার মধ্যে ৬/৭টি বাক্স নৌকা মার্কা ব্যালটে ভর্তি করাই ছিল। তখন ১৫/২০টা ভোট দেয়া ভোটবাক্স অন্যান্য ভোট নেয়া বাক্সের মধ্যে মিলিয়ে ফেলা হলো। ভোটাররা কেউ জানতেও পারলেন না যে কি সর্বনাশ হয়ে গেল। রাতে ভোটগ্রহণ শেষ হলে উভয় পার্টির এজেন্টদের সামনে ভোটবাক্স খুলে স্তূপ করা হলো। আবার আর একটি কা- করা হলো- ব্যাটের স্তূপকে ২/৩ জন লোক উছলিয়ে, উছলিয়ে একাকার করে ফেললো। যাতে নৌকামার্কা ব্যালট পেপার একের পর এক না হয়ে যায়। সে জন্যই পরে শোনো গিয়েছিল যে, এখানে ওখানে অনেক ব্যালট পেপার জনগণ কুড়িয়ে পেয়েছিলন। তখন কোনো কোনো কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যার চেয়েও বেশি ভোট কাস্ট হয়েছিল যার পরিমাণ শতকরা ১০৫ ভাগ। এভাবেই ২০০৮ সালের ভোট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চিচিং ফাঁক হয়েছিল।
আনোয়ার হোসেন, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭



__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] বাংলা স্কুলের বাংলা বর্ষ বরণে হাজারো বাংগালী



বাংলা স্কুলের বর্নাঢ্য বাংলা বর্ষবরণ-১৪২২প্রিন্ট কর
নিউজ-বাংলা ডট কম   
মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল ২০১৫
  
নতুন বছরকে বরণ করে নিতে ওয়াশিংটন প্রবাসী  হাজারো বাংগালী গত ১৮ই এপ্রিল  সমবেত হয়েছিল   ভার্জিনিয়ার ম্যানাসাসস্থ নোভা কলেজ পরিসরে।  বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ইঙ্ক(বিসিসিডিআই)/বাংলা স্কুলের আয়োজনে বাংলা বর্ষ বরণের প্রথম এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে  নোভার ম্যানাসাস ক্যাম্পাসে  সহসাই  জেগে  উঠল  অজস্র বাংগালী। আবহাওয়ার পূর্বাভাস ছিল বৃষ্টি হবার। কিন্তু সম্ভাবনার এই কালো মেঘের ছায়া নয় দিগন্ত জূড়ে ছিল আলো ঝলমল দিনের আভাস।  
 

বর্ণিল সাজ আর রুপ এবং লাবন্যময় রমনীয় মোহনীয় পরিবেশে সহসাই নোভার ম্যানাসাস ক্যাম্পাস জেগে উঠে বাংগালীর মনমাতানো  উচ্ছ্বাস আর উৎসবের রংগের ছটায়। দলে দলে লোকজন আসছে। কারো পরনে ঢাকাই লংগী, মাথায় গামছা। কারো গায়ে ফতুয়া, কেহ পরেছে টোপর। আর মেয়েরা এসেছে দলে দলে রংগীন শাড়ীতে, কপালে লাল টিপ আর ঘোপায়, বেনীতে  সুশোভিত ফুলের অপরুপ সজ্জায়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব জিয়া উদ্দিন, রাষ্ট্রদূত পত্নী , মিশনের উপ প্রধান এম মুহিত, মিনিষ্টার কালচারাল তৌফিক হাসানসহ  ও বাংলাদেশ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
 
দুপুরে বৈশাখী ভোজের আয়োজন । পান্তা ইলিশ, রকমারী ভর্তা, ডালের চর্চরী আরো কত কি। বৈশাখী আনন্দ ভোজের পর আনন্দ মুখর পরিবেশে  বিকেল চারটার দিকে শুরু হল বৈশাখী বর্ষ বরণের সাংষ্কৃতিক পর্ব।

বিসিসিডিআই/বাংলা স্কুলের এই আনন্দ বৈশাখী মেলার অনুষ্ঠানের গ্র্যান্ড স্পসর ছিল ডাটা এন টেক। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিরিন আক্তারের নেতৃত্বে ডাটা এন টেকের কর্মী এবং শিক্ষার্থীরা মঞ্চে গিয়ে তাঁদের সাফল্য গাঁথা তুলে ধরেন। 
 
গ্রেটার ওয়াশিংটনের প্রানবন্ত উপস্থাপিকা শতরূপা বড়ুয়ার উপস্থাপনায় শুরুতেই ছিল বাংলাদেশ এবং আমেরিকার জাতীয় সংগীত। এরপর বিসিসিডিআই এর সভাপতি শামীম চৌধুরীর শুভেচ্ছা বক্তব্য।  সার্বজনীন বাংগালীর প্রানের উৎসবের গ্রাম বাংলা আর নাগরিক চেতনার সাথে প্রবাসের নানা সীমাবদ্ধাতার মাঝেও দেখতে দেখতে লোকে লোকারন্য হয়ে  উঠল পুরো উৎসব স্থল।
 
বিসিসিডিআই এর এই জমজমাট বর্ষ বরণ অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিল নব বর্ষের আগমনী গান- বাংলা স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি বিসিসিডিআই এর কর্মকর্তা এবং অভিভাবকরা "এসো হে বৈশাখ এসো এসো" গানের সুরে সুরে বাংলা নব বর্ষ বরণ করে নিল আনন্দ হিল্লোলে। আর  চিরাচিত এই গানের মুগ্ধতা ছড়িয়ে পরে বর্ষ বরণের আনন্দ ধারায় দর্শক শ্রোতার অন্তরেও।   
 এর পর বনানী চৌধুরীর পরিচালনায় বাংলা স্কুলের ছাত্রী  প্রিয়াঙ্কা বোস ও আদৃতার "এদিন আজি কোন ঘরে গো খুলে দিল দ্বার" গানের সাথে দ্বৈত নাচ, মেরিল্যান্ডের সিনথিয়া,  মূর্ছনা বড়ুয়ার একক নৃত্য আর মেরিল্যান্ডের মঞ্জুরী নৃত্যাংগনের ক্ষুদে শিল্পী পরিবেশন  মনিশা এবং  পিটারের  "মধুকর গুঞ্জরি বাজে" গানের তালে নৃত্য পরিবেশনার মধ্য দিয়ে বৈশাখী অনুষ্ঠানের ঝাঁপি খোলে।

এরপর বাংলা স্কুলের গানের শিক্ষক নাসের চৌধুরীর পরিচালনায়  বাংলা স্কুল মিউজিক একাডেমীর ছাত্র-ছাত্রীরা একে একে পরিবেশন করে বেশ কিছু গান। শিশু-কিশোরদের এই পরিবেশনা উপস্থিত  দর্শক শ্রোতারা করতালি দিয়ে  উৎসাহিত করেন। 

পুরনি ও আনি বড়ুয়া বাউল গানের নৃত্য, এরপর বড়দের পরিবেশনায় ছিল গন সংগীতের আসর। কখনো কবিতার ছন্দে আবার কথার মালায়  ভয়েস অব আমেরিকার সাংবাদিক ফকির সেলিমের উপস্থাপনায়  সংগীত  পরিবেশন করেন মেরিনা রহমান,  নাসের চৌধুরী,  শারমিন জাহাঙ্গীর দিনার মনি  এবং  উৎপল বড়ুয়া।  

এরপর সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। শুরু হলো দিবা-রাত্রীর বৈশাখী বরণের রাতের পর্বের অনুষ্ঠানমালা। আলোর বর্ণিল ছটায় এই পর্বের শুরুতেই ছিল বাংলা স্কুলের ড্যান্স একাডেমীর নৃত্য শিল্পীদের মনমুগ্ধ পরিবেশনা।
 
একাডেমীর নৃত্য শিক্ষিকা বনানী চৌধুরীর পরিচালনায় নৃত্য  শিক্ষার্থীদের বর্নাঢ্য পরিবেশনা  উপস্থিত সকলকে মুগ্ধ করে।

এরপর ছিল গ্রেটার ওয়াশিংটনের জনপ্রিয় শিল্পী রুমা ভৌমিকের পরিচালনায় গানের প্রতিযোগিতা। ভিন্নধর্মী এই প্রয়াসটি দর্শক শ্রোতারা আগ্রহ নিয়ে উপভোগ করে। এরপর  মঞ্চে এলো তরুন প্রজন্মের তারকা  অন্তরা রহমান কাউরী।

বাংলা স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রী ও প্রাক্তন নাচের শিক্ষিকা কাউরীর ক্লাসিক্যাল নৃত্য অনুষ্ঠানে নতুন মাত্রা যোগ করে।   

 
সবশেষে মঞ্চে আসে গ্রেটার ওয়াশিংটনের জনপ্রিয় ব্যান্ড গ্রুপ- "আরিচা ঘাট" ।  গ্রুপের লীড সিংগার মিরো জঙ্গির ব্যান্ড সংগীতের তালে এবং দোলায় উপস্থিত দর্শকরাও নেচে গেয়ে এই আনন্দ সংগীতে সামিল হন।
 

 অনুষ্ঠানে লটারীতে "গো ঢাকা ডট কম" এর ঢাকা-ওয়াশিংটন টিকেট বিজয়ী হন ইনারা ইসলাম
অবশেষে রাত দশটারও কিছু পরে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানেন বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট (বিসিসিডিআই) এর সভাপতি শামিম চৌধুরী। আগামীতে বাংলাদেশের সাথে একই দিনে বাংলা নববর্ষ পালনের  ঘোষনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।   এবারের বাংলা স্কুলের বৈশাখী উৎসবের আয়োজন ছিল ব্যাপক এবং বর্নাঢ্য যা সংখ্যাগত এবং গুনগত বিচারে  পূর্বের সকল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। তা সত্ত্বেয় অনুষ্ঠাটি ছিল বেশ দৈর্ঘ্য। আগামীতে এই বিষয়টি একটু খেয়াল রাখার জন্য অনুরোধ করা যাতেই পারে।      



__._,_.___

Posted by: Sanjoy Barua <baruasanjoy@ymail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Thursday, April 23, 2015

[chottala.com] ক্ষমতার গদিতে কঙ্কাল পড়ে রইবে, ঘৃণার থুতুও জুটবেনা!



ক্ষমতার গদিতে কঙ্কাল পড়ে রইবে, ঘৃণার থুতুও জুটবেনা!
মোহাম্মদ মাইনূল ইসলাম
ক্ষমতার গদিতে কঙ্কাল পড়ে রইবে, ঘৃণার থুতুও জুটবেনা!২৮ তারিখ বাংলাদেশের রাজধানী  ঢাকা সিটি এবং বাংলাদেশের শিল্পাঞ্চল চট্টগ্রাম সিটির নির্বাচন। নিবার্চনী প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত দুই সিটির অলি-গলি। লড়াইয়ের মঞ্চে এবারও কোন ব্যতিক্রম নেই। লড়াই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির। কিন্তু  একেবারেই যে ভিন্নতা নেই তা নয়, অন্য যেকোন নিবার্চনের ধরণ-ধারণকে হার মানাবে এবারের নিবার্চনী কৌশল। ১৬কোটি জনসংখ্যার ছোট্ট এই বাংলাদেশে আজ যা হচ্ছে পৃথিবীর কোথাও এমন নজির নেই।

নিবার্চনের অর্থ হচ্ছে-জন প্রতিনিধিদের, জনগণের জনমত দ্বারা নির্ধারণ করার প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে জনগণের থাকবে মতের স্বাধীনতা। একইভাবে জন প্রতিনিধিদের থাকবে স্বাধীনভাবে জনগণের কাছে পৌঁছে যাওয়া এবং জনগণকে জানান দেওয়া সে যদি নিবার্চিত প্রতিনিধি হিসেবে জয়লাভ করে তো জনগণের কল্যাণে কী কী কাজ করবে। জনগণ প্রতিনিধিদের মাঝ থেকে তখন নির্ধারণ করে  নেবেন কাকে তার অঞ্চলের জন্য সে উত্তম মনে করে।

সাধারণ এই বিষয়গুলো সমস্ত বিশ্বে এক। কিন্তু এই সমস্ত বিশ্বের সাথে যায়না আমাদের দেশ বাংলাদেশ । এই দেশের নিয়ম-কানুন, কায়দা-ফায়দা সবকিছুই বড়ই আজব। অথচ দেশের সরকার অতিসম্প্রতি একটি প্রচলিত নিয়ম উঠিয়ে দেয় বিশ্বের নিয়ম-রীতির দোহাই দিয়ে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা এবং একই সাথে আরেকটি নিয়মের যাত্রা করেন দেশের রাজধানীকে দুভাগে বিভক্ত করে দিয়ে। দেশটার কিছু আজবীয় ব্যাপার লক্ষ্য করুন-প্রথম নিয়মটি উঠিয়ে দেয়া হয় বিশ্বের সাথে তাল  মেলানোর জন্য আর দ্বিতীয় নিয়মটি আনা হয় কিসের জন্য? ধরে নিলাম, দেশের জনগণের সুবিধার্থে। তাহলে প্রথম নিয়মটি কার সুবিধার্থে, যেখানে বাংলাদেশের অন্যান্য সকল দলের বক্তব্য ছিল তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার পক্ষে। এখন সরকারে আছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের একটি নির্দিষ্ট জনমতের প্রতিনিধিত্ব করেন। কোন সন্দেহ নেই যে সেই জনসংখ্যাটি বিশাল। তবে সমস্ত বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী  তারা নয় এই ব্যাপারে তারাও একমত। তবে কেন তারা অন্য সকল দলের এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ দলের এই একক দাবীকে দাবিয়ে রেখে জনগণকে নিয়ে মিথ্যাচার করছেন । তাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য পরিষ্কার । আর তা হল "যে কোন মূল্যেই তাদের ক্ষমতায় থাকা দরকার"। ক্ষমতার মোহাচ্ছনতায় আজ তাদের চোখ ধূলাচ্ছন্ন, কোটি বাঙালীর মনের গভীরে যে কি চাপা বেদনা, ক্ষমতা লোভীদের তা দেখার চোখ নষ্ট হয়ে গেছে, এই ক্ষমতার গদিতে লোভীদের কঙ্কাল পড়ে রইবে। ঘৃণার থুতুও তাদের কপালে জুটবেনা।

এই বিষয়টি আরো বেশি পরিষ্কার হয়ে ওঠে ২৮ তারিখের দুই বড় শহরের সিটি নিবাচর্নকে কেন্দ্র করে নিবার্চনী কৌশলের দ্বিমুখী নীতিতে। পৃথিবীর কোন দেশে নিবার্চনী প্রক্রিয়াকে এতটা কলুসিত করা হয়নি , এই দেশে যেভাবে করা হয়। নিবার্চনী প্রচার প্রচারণায় সরকার নির্ধারিত প্রতিনিধির জন্য এক নীতি এবং বিপক্ষ দলগুলোর প্রতিনিধিদের জন্য আরেক নীতি। সরকারি দল সম্পূর্ণ স্বাধীন তাদের নিবাচর্নী প্রতিনিধি নিধার্রণে, অপর দিকে বিরোধী দলকে রহস্যজনক মামলার জালে বন্দি করে রাখা হচ্ছে। নিবার্চনী মাঠে এককভাবে দৌঁড়-ঝাপ পরিলক্ষিত হচ্ছে সরকার প্রতিনিধির অপর দিকে বিরোধী দল মাঠে নামলেই করা হচ্ছে গ্রেফতার নয় নির্যাতন। এরুপ অদ্ভুত পরিবেশের ভেতর দিয়ে যখন নিবার্চনী দিন এগিয়ে আসছে , তখন একজন সাধারণ জনগন হিসেবে আমি কেমন করে আশা করতে পারি যে , নিবার্চন স্বচ্ছ হবে!  

বিষয়গুলো শুধু প্রচার নীতিতেই যদি সীমাবদ্ধ থাকত তাও কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে থাকত নিবার্চনী প্রক্রিয়াটি। নীতিগত পার্থক্য তৈরীর পরও থাকছে প্রচার প্রচারণায় বিরোধী মতকে দমন-নিপীড়ন এবং অত্যাচারের স্টীমরোলার! বিরোধীদলীয় মতকে দমন করতে দেশীয় পুলিশ বাহিনী সরকারে নিজস্ব কর্মী-ছাত্রবাহিনী, কোন কিছুকেই বাদ রাখা হচ্ছেনা। বিরোধী মতকে চিরতরে নিঃশেষ করে দেয়ার এই কাজে এরা এতটাই উন্মাদরুপ ধারণ করেছে যে, বাংলাদেশে নির্বাচিত তিনবারের প্রধানমন্ত্রী গাড়ি বহরে তাদের কর্মী বাহিনী দিয়ে হামলা করাতেও দ্বিধা করছে না।

জানার কথা একটি দেশের প্রথম সারির একজন মানুষ বেগম খালেদা জিয়া। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ গুলোতেও এইরুপ আমরা দেখিনা। যে দেশে এই মানুষ গুলোই আজ নিরাপত্তাহীন। সে দেশের সাধারণ মানুষগুলো কী পরিমাণ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে। সরকার জানেন যে , বেগম খালেদা জিয়ার মত একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিশ্ব মিডিয়ার চোখের আড়াল নয়। তা জেনেও আজ একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে কোন কিছুই তোয়াজ করছেন না।

গুম, গুপ্ত হত্যা এই বিষয় গুলো এখন বড় উজ্জ্বল বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিনই ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই হচ্ছে জান-মাল দুটোই। পত্রিকার পাতাগুলো একটি দিন নিস্তার পাচ্ছে না এই সকল নিউজ থেকে। প্রতিদিন রাখতে হচ্ছে , অমুক ব্যাংক থেকে বের হয়েই ছিনতাইয়ের কবলে ব্যবসায়ী, ছুরি দিয়ে আহত করে লাখ টাকা ছিনতাই, টাকা রক্ষা করতে গিয়ে ব্যবসায়ীর অকাল মৃত্যু! প্রতিদিনই ভেসে উঠছে  বুড়িগঙ্গায় কিংবা তুরাগ তীরে লাশ। প্রতিদিন হারাচ্ছে অসহায়-অবলা মা-বোনেরা তাদের সতীত্ব! কতটা অসহায় আমরা, বাঙালীর প্রাণের মেলা বৈশাখীর উন্মুক্ত পরিবেশে দিন দুপুরে লুন্ঠিত হল আমাদের মা-বোনদের সম্ভ্রম! কতটা নিরুপায় আমরা ঢাকার প্রাণকেন্দ্র সদরঘাট এলাকায় দিন-দুপুরে কুপিয়ে কুপিয়ে কেড়ে নেওয়া হল বিশ্বজিৎ-এর প্রাণ। নিরাপদ নয় সাগর-রুনিরা নিজ ঘরেও। মিডিয়ার মাধ্যমে এই নিউজ গুলো জানা সবারই। কিন্তু প্রতিদিন ঘটে যাচ্ছে শত অজানা ঘটনা। যেখানে শুধুই থাকে দুখের আর চাপা কান্নার জল! কোথায় বাস করি আমরা।

তবুও নির্বাচন আসে, নির্বাচন যায়। স্বাধীনতার অর্ধশত বছর এই বুঝি হয়ে এলো। পেয়েছি কী  ১৬ কোটি বাঙালী বাঙলার কোন পিতা! তবু বলি স্বপ্ন দেখতে তো দোষ নেই ,এখনও স্বপ্ন দেখি আমার সবুজ বাংলাদেশকে নিয়ে ,বাংলার সরল-সহজ মানুষগুলো নিয়ে , একদিন হয়ত উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে উঠে বসবে আমার সোনার বাংলাদেশ!


(প্রকাশিত মতামত একান্তই লেখকের নিজস্ব। শীর্ষ নিউজের সম্পাদকীয় নীতির অন্তর্ভুক্ত নয়।)
- See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/04/23/78029#sthash.c3kJdULm.dpuf


__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] হত্যা, নাটক, বর্ষবরণ, বস্ত্রহরণ ও অ্যালার্টের লাল রঙ



হত্যা, নাটক, বর্ষবরণ, বস্ত্রহরণ ও অ্যালার্টের লাল রঙ

23 April 2015, Thursday


__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Re: [chottala.com] Fw: ‘অবাক বিস্ময়ে নতুন বাংলাদেশকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব’ !!!!!!



Dear Readers,
 
We are, definitely, proud of our Bangladeshi "Tigers" Team.
 
-Muktijoddha Dr. Pannah (USA)
 
 
With best regards,
Em
********************************************************************************************
Dr. Em Pannah, CISSP, CISM, CAP, GCC, NSA-IAM, NSA-IEM, MSc, BS, MS, DM
Vice President, CIS/CISO/CPO, and University Professor
(443) 690-3955 (Mobile)|(800) 839-9832x103 (Office)




On Thursday, April 23, 2015 1:33 PM, "Muhammad Ali manik195709@yahoo.com [chottala]" <chottala@yahoogroups.com> wrote:


 


On Thursday, April 23, 2015 8:54 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


'অবাক বিস্ময়ে নতুন বাংলাদেশকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব'

print
বৃহস্পতিবার এপ্রিল ২৩, ২০১৫, ১১:৫৮ এএম.

'অবাক বিস্ময়ে নতুন বাংলাদেশকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব'
ডা. মুহাম্মদ আলী মানিক: ফতুল্লায় প্রস্তুতি ম্যাচে বিসিবি একাদশের কাছে পাকিস্তান হেরে যাওয়ার পর ফেসবুক স্ট্যাটাসে 'বাংলাওয়াশ' এর ইঙ্গিত দেওয়াতে কিছু বন্ধু বলেছিল 'একটু বেশী হয়ে যাচ্ছে'! তবে সত্যি যখন 'ধবলধোলাই' হলো, তখন সেই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যি সত্যি ফলে যাওয়াতে আমার চেয়ে খুশি আর কেই বা আছে এই জগতে। জীবনে অনেক ক্রিকেট ম্যাচ দেখেছি, দেখেছি পাকিস্তানের অনেক খেলা। কিন্তু এমন অসহায়ের মতো হারতে দেখিনি পাকিস্তানকে কখনো। শক্তিধর অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত তাদের নিজেদের দেশে পাকিস্তানকে এমন শোচনীয়ভাবে হারাতে পারেনি।

ক্রিকেট জগতে পাকিস্তানকে বলা হয় সবচেয়ে 'আনপ্রেডিক্টটেবল' দল। প্রায় প্রতিটি সিরিজে দেখা গেছে 'খাদের কিনারা' থেকে বের হয়ে আসতে তাদের। এমনকি গত বিশ্বকাপে প্রথম রাউন্ড শেষে যখন দেশে ফিরে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত, ঠিক তখনই সাউথ আফ্রিকার মতো শক্তিশালী দলকে হারিয়ে ফিরে এসেছে শেষ আটে। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশ সফরে একদিনের সিরিজে ব্যাকফুটে গিয়ে এবার পাকিস্তান তার ঐতিহ্য অনুযায়ী আর ফিরে আসতে পারেনি। 

এমনিতেই পাকিস্তানের বোলিং লাইনআপ বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী। আর 'বাংলাওয়াশ' রোধে তাকে আরো ক্ষুরধার করা হয়েছিল উমর গুলকে দেশ থেকে এনে। একইসঙ্গে যোগ হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে হাফিজের স্পিন। কিন্তু কোনোটাই কাজে আসেনি। উল্টা নবাগত সৌম্য সরকারের উইলোবাজিতে বিশ্ববিখ্যাত বোলারদের মনে হয়েছে 'সাধারণ মহল্লার' বোলার! এগারো ওভার বাকি থাকতে মাত্র দুই উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের টার্গেট ২৫০ রান অতিক্রম করে তাই প্রমাণ করেছে টাইগার বাহিনী। শুধু ব্যাটসম্যানরা নয়, বোলাররাও চমৎকার খেলেছে এই ম্যাচে। পাকিস্তানের স্কোর এক সময় ছিল ৩৯ ওভারে দুই উইকেটে ২০৩। তিনশ রান টপকে যাওয়া কোনো ব্যাপারই ছিলনা। বোলারদের কৃতিত্বে পাকিস্তান ২৫০ রানে অল আউট হয়ে যায় অর্থাৎ মাত্র ৪৮ রানে পাকিস্তানের শেষ আট উইকেট এর পতন ঘটে। 

ক্রিকেট বিশ্ব এখন অবাক বিস্ময়ে দেখছে নতুন এক বাংলাদেশকে। গত বিশ্বকাপের পারফরম্যান্স যে কোনো 'ফ্লুক' ছিলনা, এখন সবাই তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। কোয়ার্টার ফাইনালে আম্পায়ারদের বিতর্কিত সিদ্ধান্তগুলো না হলে কিছু একটা হয়তো বাংলাদেশ করে ফেলত গত বিশ্বকাপেই! এই মুহূর্তে ক্রিকেট জগতে বাংলাদেশ 'সমীহ জাগা' এক নাম। হঠাৎ করে শক্তিশালী দেশগুলো বাংলাদেশে খেলতে আসার আগ্রহ দেখাচ্ছে। পরাক্রমশালী ভারত আর সাউথ আফ্রিকা সহসাই আসছে। অথচ এই সেদিনও এদেরকে হাতে-পায়ে ধরেও আনা যেতনা! 

বাংলাদেশের এই জয়ের ধারাকে ধরে রাখতে হবে। ক্রিকেট কাঠামোকে আরো ঢেলে সাজাতে হবে। সফল কোচ হাথুরো সিংহকে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে রাখতে হবে। আজ হাতুড়ি শিং ছিলেন বলেই সৌম্য সরকার দলে সুযোগ পেয়েছে। না হলে 'ক্রিকেট রাজনীতি'র জন্য এই প্রতিভাকে আমরা হয়ত অঙ্কুরেই হারিয়ে ফেলতাম। সৌম্য, সাব্বির, তাসকিনদের মতো অনেক খেলোয়ার পাইপলাইনে আছে। তাদেরকে সঠিক পরিচর্যা করে সময়মতো সুযোগ দিতে হবে। এখন বাংলাদেশ আর সাকিব-তামিম-মুশফিকের উপর নির্ভরশীল দল নয়। সাকিব তো এই সিরিজে ভালোভাবে ব্যাট করার সুযোগই পায়নি। অথচ কিছুদিন আগেও বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং সাকিবের উপর নির্ভরশীল ছিল। আগামী বিশ্বকাপে এলিট গ্রুপের আটটি দল সরাসরি খেলবে আর বাকি দুটি দলকে কোয়ালিফাই করে আসতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ যেভাবে খেলছে তাতে আগামী বিশ্বকাপে হেসেখেলে এলিট গ্রুপ থেকে সরাসরি বিশ্বকাপ খেলবে ইনশা আল্লাহ। 

একটি কথা না বললেই নয়। স্বাধীন না হয়ে আজও যদি আমরা পাকিস্তানের অংশ হিসাবে থাকতাম, তাহলে বুকে হাত দিয়ে বলুন তো কয়জন বাঙালি পাকিস্তান টিমে সুযোগ পেতো? সাকিব-মাশরাফি-মুশফিকদের সেই মফস্বলে বাস করে ক্রিকেটের বদলে "ডান্ডা গুলি" খেলতে হতো! আর যারাই সুযোগ পেতো, তাদের বেশীরভাগকে রকিবুল হাসানের মত 'পানি টেনেই' সাইড লাইনে বসে থাকতে হতো!

তাই হে প্রাণের স্বাধীনতা, তোমার মহানুভবতায় বাংলাদেশ আজ গৌরবের সঙ্গে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে 'ক্রিকেট মানচিত্রে'!

লেখক: সহ-সভাপতি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।







__._,_.___

Posted by: "Dr. Em Pannah" <epannah@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___
Newer Posts Older Posts Home