Banner Advertise

Sunday, November 30, 2014

[chottala.com] পিঠা উৎসবের সাথে সাথে, মঞ্চে চলে নন স্টপ অনুষ্ঠান‏





__._,_.___

Posted by: Abu Rumi <abu_rumi@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] Fw: “একটা থিওরিই বুঝি- বাংলাদেশের মানুষকে পেট ভরে ভাত খাওয়াতে হবে !!!!!!





On Sunday, November 30, 2014 12:10 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


· 
"একটা থিওরিই বুঝি- বাংলাদেশের মানুষকে পেট ভরে ভাত খাওয়াতে হবে, গৃহহারা মানুষের গৃহের ব্যবস্থা করতে হবে, বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, রোগে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে, মানুষের উন্নত জীবন নিশ্চিত করতে হবে। আমরা ওইটুকু থিওরি নিয়েই চলি। আমরা ওইটুকু থিওরিই কার্যকর করতে চাই।"
-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা





__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Saturday, November 29, 2014

[chottala.com] Fw: Fwd: Awami League is in service for the betterment of common people !!!!





On Saturday, November 29, 2014 10:33 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:




On Saturday, November 29, 2014 10:31 AM, Muhammad Ali <eastsidepc71@gmail.com> wrote:



---------- Forwarded message ----------
From: Muhammad Ali <eastsidepc71@gmail.com>
Date: 2014-11-29 10:30 GMT-05:00
Subject: Awami League is in service for the betterment of common people !!!!
To: mziauddin1 <mziauddin1@yahoo.com>


Awami League is in service for the people .
পাঁচ লাখ নারীর স্বাস্থ্যসেবায় ২০০০ কোটি টাকাদেশের সাত জেলার ৪২ উপজেলার পাঁচ লাখ অতি দরিদ্র নারীকে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেবার আওতায় আনছে সরকার। এসব নারী গর্ভকালীন স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নগদ টাকা পাবেন। এ ছাড়া ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত প্রতি মাসে শিশুর পুষ্টি সেবা ও শারীরিক পরীক্ষার জন্যও টাকা দেবে সরকার।  সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এমডিজি) দারিদ্র্য বিমোচন, সর্বজনীন শিক্ষাসহ অনেক সূচকে বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করলেও মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুহারে এখনো বেশ পিছিয়ে। এমডিজির সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, আর্থিক সংকট ও অসচেতনতার কারণে এখনো অনেক গর্ভবতী মা কমিউনিটি হাসপাতালে যান না। এ জন্য মাতৃমৃত্যু হার আশানুরূপ হারে কমছে না। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, স্বাস্থ্য খাতে এখনো অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ। গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার আশানুরূপ বিস্তার ঘটেনি। শতভাগ গর্ভবতী মহিলাকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়ার যে অঙ্গীকার, সেটি থেকেও অনেক দূরে সরকার। কারণ এখন পর্যন্ত ৬৮ শতাংশ গর্ভবতী নারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যান। বাকি ৩২ শতাংশ নারী ক্লিনিকে যান না। অতিদরিদ্র নারীরা গর্ভকালীন স্বাস্থ্যসেবার জন্য সরকারের কাছ থেকে নগদ সহায়তা পেলে মাতৃমৃত্যু হার কমে আসবে বলে আশা করছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তারা। পাশাপাশি শূন্য থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের পুষ্টি সেবার জন্য অর্থ সহায়তা দিলে শিশু মৃত্যুহারও কমে যাবে।বিস্তারিতঃ http://bit.ly/1py0YDx
পাঁচ লাখ নারীর স্বাস্থ্যসেবায় ২০০০ কোটি টাকা
দেশের সাত জেলার ৪২ উপজেলার পাঁচ লাখ অতি দরিদ্র নারীকে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেবার আওতায় আনছে সরকার। এসব নারী গর্ভকালীন স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নগদ টাকা পাবেন। এ ছাড়া ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত প্রতি মাসে শিশুর পুষ্টি সেবা ও শারীরিক পরীক্ষার জন্যও টাকা দেবে সরকার।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এমডিজি) দারিদ্র্য বিমোচন, সর্বজনীন শিক্ষাসহ অনেক সূচকে বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করলেও মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুহারে এখনো বেশ পিছিয়ে। এমডিজির সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, আর্থিক সংকট ও অসচেতনতার কারণে এখনো অনেক গর্ভবতী মা কমিউনিটি হাসপাতালে যান না। এ জন্য মাতৃমৃত্যু হার আশানুরূপ হারে কমছে না। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, স্বাস্থ্য খাতে এখনো অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ। গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার আশানুরূপ বিস্তার ঘটেনি। শতভাগ গর্ভবতী মহিলাকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়ার যে অঙ্গীকার, সেটি থেকেও অনেক দূরে সরকার। কারণ এখন পর্যন্ত ৬৮ শতাংশ গর্ভবতী নারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যান। বাকি ৩২ শতাংশ নারী ক্লিনিকে যান না। অতিদরিদ্র নারীরা গর্ভকালীন স্বাস্থ্যসেবার জন্য সরকারের কাছ থেকে নগদ সহায়তা পেলে মাতৃমৃত্যু হার কমে আসবে বলে আশা করছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের কর্মকর্তারা। পাশাপাশি শূন্য থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের পুষ্টি সেবার জন্য অর্থ সহায়তা দিলে শিশু মৃত্যুহারও কমে যাবে।
বিস্তারিতঃ http://bit.ly/1py0YDx









__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Friday, November 28, 2014

[chottala.com] নেতাদের ওপর আস্থা নেই খালেদার ॥ বেকায়দায় বিএনপি



নেতাদের ওপর আস্থা নেই খালেদার ॥ বেকায়দায় বিএনপি
০ আন্দোলনের ইস্যু নেই 
০ মামলা নিয়ে সঙ্কট 
০ বিদেশী সমর্থন মিলছে না 
০ জোটের অবস্থাও নাজুক
 দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে চরম বেকায়দায় পড়েছে বিএনপি। না পারছে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে, না পারছে কোন্দল নিরসন করে দল গোছাতে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সর্বত্র নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। বেহাল দশা কাটিয়ে উঠতে দলের সিনিয়র নেতারা চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছেন না। খালেদা জিয়াও দলের নেতাদের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। এ ছাড়া দলে চেন অব কমান্ড না থাকায় কেউ কারও নির্দেশ মানছেন না। এসব কারণে বিএনপিতে যে সাংগঠনিক স্থবিরতা চলছে তা কাটাতে হিমশিম খাচ্ছে দলের হাইকমান্ড।
এদিকে দলের সঙ্কট নিরসন বা সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করার কোন লক্ষণ না থাকায় আপাতত জেলায় জেলায় জনসভা কর্মসূচী পালন করে পরে সুবিধাজনক সময়ে কোন্দল নিরসন করে দল গোছানোর কাজ শুরু করাসহ বিভিন্ন কর্মসূচী পালনের কৌশল নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। তবে এ কৌশলে সফলতা অর্জনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা পুরোদমে সক্রিয় থাকবেন এমন আস্থা রাখতে পারছেন না তিনি। কারণ, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের আন্দোলনে সারাদেশের তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা সফলতা এনে দিলেও কেন্দ্রীয় নেতারা খালেদা জিয়াকে পাশকাটিয়ে দূরে সরে গেছেন। নির্বাচনের পরও দলের অনেক সিনিয়র নেতা খালেদা জিয়াকে এড়িয়ে চলছেন। এ কারণে খালেদা জিয়াও তাঁদের প্রতি ক্ষুব্ধ।
দলের অবস্থা নাজুক থাকার পরও বিএনপিতে কেন্দ্র থেকে শুরু করে সর্বস্তরের দলীয় নেতাকর্মীরা গ্রুপিং-কোন্দলে জড়িয়ে পড়েছে। ঢাকা মহানগরসহ সর্বস্তরেই দলের বেহাল দশা। কেন্দ্রীয় নেতাদের কোন্দলের প্রভাব সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে ৫ বছর পরও জাতীয় কাউন্সিল করতে পারছে না বিএনপি। এদিকে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া শুধু দলে নয়, পরিবারেও একাকী হয়ে পড়েছেন। বিদেশে অবস্থান করা ২ ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোকেও স্পর্শকাতর মামলার আসামি হওয়ায় দেশে ফিরিয়ে আনতে পারছেন না। 
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপির এখন কি করা উচিত সেব্যাপারে দিশা খুঁজে পাচ্ছে না দলীয় হাইকমান্ড। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর দল গঠনের পর আর কখনও এ দলটিকে এমন দুঃসময় অতিক্রম করতে হয়নি বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করছে। তবে দলের একটি অংশ মনে করছে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগ যেভাবে আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিএনপিকেও সে পথেই যেতে হবে। 
জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করায় বিভিন্ন দেশ বিএনপির ওপর নাখোশ। তাদের মতে, সাংবিধানিক বাধ্যবাদকতার কারণে বিএনপির এ নির্বাচনে অংশ নেয়া উচিত ছিল। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আর সে নির্বাচনে বড় ধরনের কোন কারচুপি হলে ফলাফল বর্জন করে তারা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারত। তা না করে আগেই নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে রাজপথে নাশকতার পথ বেছে নেয়ার বিষয়টি বিদেশীরা নেতিবাচক হিসেবে নিয়েছে। আর এ কারণেই নির্বাচনের পর বিভিন্ন দেশ একে একে আওয়ামী লীগ সরকারকে সমর্থন দেয়। বিশেষ করে জাপানের মতো উন্নত দেশ বর্তমান সরকারকে যে বিশাল অঙ্কের আর্থিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তাতে সারা বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো এ সরকারের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হয়েছে বলে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
আন্দোলনের ইস্যু না পাওয়ায় হতাশ ॥ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে সরকার পতনের হুঙ্কার দিলেও ভাল ইস্যু না পাওয়ায় কোনভাবেই আন্দোলনের পথ খোঁজে পাচ্ছে না বিএনপি। নেতাকর্মীদের হতাশা কাটাতে বিএনপি হাইকমান্ড নানামুখী তৎপরতা চালালেও কিছুতেই সফলতা আসছে না। 
যেখানে কমিটি সেখানেই কোন্দল ॥ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দল গোছাতে গিয়ে বার বার হোঁচট খাচ্ছে বিএনপি। যেখানে কমিটি সেখানেই কোন্দল মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এ নিয়ে দলের হাইকমান্ড চরম অস্বস্তিতে রয়েছে। নির্বাচনের পর প্রথমেই শ্রমিক দলের কমিটি করতে গিয়ে হোঁচট খায় বিএনপি। খালেদা জিয়া ঘোষিত কমিটিকে চ্যালেঞ্জ করে পাল্টা কমিটি করেছে শ্রমিক দল নেতারা। এখনও দু'টি কমিটি প্যারালালভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এর পর ঢাকা মহানগর বিএনপির কমিটি করতে গিয়ে চরম বেকায়দায় পড়েন খালেদা জিয়া। বর্তমানে মির্জা আব্বাস ও হাবিব-উন-নবী সোহেলের দ্বন্দ্বের কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা মহানগর বিএনপি। আর ১৪ অক্টোবর ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনের পর থেকে পদবঞ্চিতরা এ কমিটি বাতিলের দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। অছাত্র, আদুভাই, খুনী ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে গঠিত নতুন কমিটি বাতিল না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রদলের পদবঞ্চিতরা। পদবঞ্চিতরা প্রায়শই বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বোমা বিস্ফোরণ ও ছাত্রদল কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে। তাদের ভয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটির নেতারা বিএনপি কার্যালয়ে প্রবেশের সাহস পাচ্ছে না। এই অবস্থা দেখে আপাতত আর কোন কমিটি গঠন না করার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। 
যুদ্ধাপরাধের দায় এড়াতে পারছে না ॥ দল এবং জোটে যুদ্ধাপরাধী থাকায় দেশে-বিদেশে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে বিএনপি। নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল দাবি করলেও বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল ও জোটের নেতারা বিচারের সম্মুখীন হওয়ায় যুদ্ধারাধের দায় এড়াতে পারছে না বিএনপি। যুদ্ধারাধের মামলায় ট্রাইব্যুনালের রায়ে ফাঁসির আসামি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও দলের নেতা আবদুল আলীম আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হিসেবে বর্তমানে কারাবন্দী রয়েছে। আর যুদ্ধাপরাধের মামলায় ২০ দলীয় জোটে বিএনপির শরিক জামায়াত নেতা গোলাম আযম আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় মাথায় নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আর জামায়াত নেতা কাদের মোল্লাকে আগেই ফাঁসি দেয়া হয়েছে। আরেক আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী এখন কারাগারে। আর ফাঁসির অপেক্ষায় রয়েছেন একই দলের নেতা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদ, কামারুজ্জামান ও আবদুস সোবহান।
বৈদেশিক সমর্থন মিলছে না ॥ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির প্রতি বেশ ক'টি দেশ প্রকাশ্যে সহানুভূতি প্রকাশ করলেও দৃশ্যপট পাল্টে যায় নির্বাচনের পর। এখন সৌদি আরব ও পাকিস্তানসহ ক'টি মুসলিম দেশ ছাড়া সকল দেশই ক্ষমতাসীন দলের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে এবং সরকারকে পুরোদমে সহযোগিতা করছে। দশম জাতীয় সংসদ প্রতিহত করতে আন্দোলন বিফল হওয়ার পর থেকে নানামুখী কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করেও দলের জন্য সুফল বয়ে আনতে ব্যর্থ হয় বিএনপি। 
এদিকে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর বিএনপি মনে করেছিল ভারতের নির্বাচনে যদি কংগ্রেসকে পরাজিত করে বিজেপি বিজয়ী হয় তাহলে নতুন সরকারের সমর্থন নিয়ে বিএনপি লাভবান হবে। তাই নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই বিএনপি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করে। কিন্তু ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজসহ বিভিন্ন মন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর ভারত সফরের পর বিএনপির সে ধারণা পাল্টে যেতে থাকে। 
মামলা নিয়ে বেকায়দায় ॥ মামলা নিয়ে বেকায়দায় রয়েছে বিএনপি। চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে রয়েছে কয়েক হাজার মামলা। বিশেষ করে জিয়া চ্যারিটেবল ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় জড়িয়ে বিএনপিকে বড় ধরনের সঙ্কটের মুখে ফেলেছেন চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। ইতোমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ এ দলের সিনিয়র নেতারা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে ভাল হবে না। 
এদিকে দলের যে সকল নেতাকর্মী নির্বাচনের আগে আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকা-ে জড়িত ছিল তারা এখন মামলা, হামলা ও গ্রেফতারের ভয়ে ঘরে থাকতে পারছে না। নিজ এলাকা ছেড়ে বিভিন্ন এলাকায় পালিয়ে বেড়াচ্ছে তারা। কেউ কেউ দেশে ছেড়ে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে। এসব নেতাকর্মীদের দলের উচ্চ পর্যায় থেকে তেমন কোন সহযোগিতাও দেয়া হচ্ছে না। তাই এ সকল বিএনপি নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা এখন চরম অস্থিরতার মধ্যে দিনাতিপাত করছে। তবে এই অস্থিরতা কাটাতে কোন কোন তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মী এখন আওয়ামী লাগে যোগ দিয়ে নিজেদের নিরাপদ রাখার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।
দলের নেতাদের ওপর ভরসা রাখতে পারছেন না খালেদা জিয়া ॥ বর্তমান প্রেক্ষাপটে দলের কোন নেতার উপরই পুরোপুরি ভরসা রাখতে পারছেন না বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। এ কারণে দলীয় কর্মকা- পরিচালনার ক্ষেত্রে মাঝেমধ্যেই হোঁচট খেতে হয় তাঁকে। এ পরিস্থিতিতে খালেদা জিয়া এখন নিয়মিত দলের বাইরের কিছু লোকের পরামর্শ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। 
২০১১ সালের ৬ এপ্রিল দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব দিয়ে তার উপর ভরসা রাখতে শুরু করেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর খালেদা জিয়ার নির্দেশ মতো রাজপথের আন্দোলন চাঙ্গা করতে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেননি। এ কারণে মির্জা আব্বাসসহ দলের কিছু সিনিয়র নেতা আন্দোলনে ব্যর্থতার জন্য মির্জা ফখরুলের ওপর দোষারোপ করেছেন। একসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের উপর ভরসা রাখতেন চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। কিন্তু ২০১০ সালে মওদুদের পরামর্শে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে বাড়ি ছাড়া হওয়ার পর খালেদা জিয়া ব্যারিস্টার মওদুদের উপর চরম ক্ষুব্ধ হন। এরপর থেকে ব্যারিস্টার মওদুদও কৌশলে খালেদা জিয়ার কাছ থেকে দূরে সরে থাকেন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি যখন সরকারবিরোধী লাগাতার আন্দোলনের ছক করে তখনই ব্যারিস্টার মওদুদ বিদেশে চলে যান। বিদেশে গিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগও রাখেননি তিনি। 
ওয়ান ইলেভেনের সময় খালেদা জিয়ার সঙ্গে বেঈমানী করে তাকে মাইনাস করে দল পরিবর্তনের চেষ্টা করলেও নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সবকিছু ভুলে গিয়ে আবার ঢাকা মহানগর বিএনপির সভাপতি সাদেক হোসেন খোকাকে কাছে টেনে নেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে কিছুদিন পালিয়ে থাকার পর গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দি হন সাদেক হোসেন খোকা। রাজধানীতে আন্দোলন চাঙ্গা করার চেষ্টা না করে খোকার পালিয়ে থাকা ও গ্রেফতারকে ভালভাবে নেননি বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। তাই সাদেক হোসেন খোকাকে ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতৃত্ব থেকে বিদায় নিতে হয়। তবে মির্জা আব্বাসকে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক করার পর তার কার্যক্রমেও সন্তুষ্ট নন খালেদা জিয়া। এভাবে দলের সিনিয়র নেতা এমকে আনোয়ার, হান্নান শাহ, ড. আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ কোন নেতার ওপরই পুরোপুরি ভরসা রাখতে পারছেন না খালেদা জিয়া। 
২০ দলীয় জোটের অবস্থা নাজুক ॥ বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে এখন নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। কোন শরিক দল জোট ত্যাগ করার পর ডামি নেতা দিয়ে পাল্টা কমিটি গঠন করার কৌশলে নিয়েও জোটের ঐক্য ধরে রাখতে পারছেন না বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। বরং বিএনপি জোটের বিভিন্ন শরিক দলের মধ্যে চলছে একে অপরকে বহিষ্কার-পাল্টা বহিষ্কার। সহসা বিএনপি জোট ক্ষমতায় যেতে পারবে না ভেবেই ক্ষমতালোভী শরিক দলগুলো জোট ছেড়ে চলে যাচ্ছে। বিএনপির জন্য এটা খারাপ ইংগিত বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। 
অধিকাংশ জেলা কমিটি অকার্যকর ॥ নেতাদের কোন্দলের কারণে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেও বিএনপির ৭৫টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে এখনও অন্তত ৫০টি জেলার কমিটি গঠন করতে পারেনি দলের হাইকমান্ড। আর যেসব জেলার কমিটি করা হয়েছে তার মধ্যে বেশিরভাগ জেলাতেই পাল্টা কমিটি করেছে দলের বিদ্রোহী নেতারা। তাই বিএনপির অধিকাংশ জেলা কমিটিই অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এর ফলে তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতে পারছে না বিএনপি। 
কোন্দল সামাল দিতে পারছেন না দলীয় হাইকমান্ড ॥ দলের নেতাকর্মীদের কোন্দল সামাল দিতে পারছেন না বিএনপি দলীয় হাইকমান্ড। কোন্দলের কারণে বিভিন্ন স্তরে কমিটিও করতে পারছে না দলটি। যেখানেই কমিটি গঠনের কাজে হাত দেয়া হচ্ছে সেখানেই কোন্দল মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। ঢাকা মহানগর বিএনপি, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলসহ বিএনপির বিভিন্ন স্তরে নেতাকর্মীদের মধ্যে কোন্দলের কারণে এখন চরম দুরাবস্থা বিরাজ করছে। কোন্দলের কারণে দল গোছানোর কাজ এখন থেমে যাওয়ায় সিনিয়র নেতাদের প্রতি খালেদা জিয়া চরম ক্ষুব্ধ। তবে পরিস্থিতি প্রতিকূলে থাকায় কাউকেই এখন কিছু বলছেন না। 
সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটাতে পারছে না ॥ নির্বাচন বর্জনের পর দীর্ঘদিনের জন্য আবারও ক্ষমতার বাইরে চলে আসায় বিএনপির সর্বস্তরে নতুন করে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি দলে যে সাংগঠনিক স্থবিরতা বিরাজ করছে তা কাটাতে পারছে না বিএনপি। সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটাতে নির্বাচনের পর পরই তৃণমূল পর্যায়ে কমিটি পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেয় বিএনপি হাইকমান্ড। এ জন্য সারাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার জন্য সিনিয়র নেতাদের নিয়ে ৫৬টি সাংগঠনিক টিম গঠন করা হয়। ফেব্রুয়ারির প্রথম দিক থেকে এসব কমিটি সারাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা সফর করে কমিটি পুনর্গঠনের কাজ করতে গিয়ে তৃণমূল নেতাকর্মীদের বাধার মুখে পড়ে। তৃণমূল নেতাকর্মীরা বিএনপি হাইকমান্ডের কাছে অভিযোগ পাঠান যে নেতারা দশম জাতীয় নির্বাচনের আগে তাদের বিপদের মুখে ফেলে দিয়ে আত্মরক্ষার্থে পালিয়ে যান তারা নিজেদের ভুল স্বীকার না করে তৃণমূল পর্যায়ের কমিটি পুনর্গঠনের অধিকার রাখেন না। এ পরিস্থিতিতে তৃণমূল পর্যায়ে দল গোছানোর কাজ স্থগিত করতে বাধ্য হন খালেদা জিয়া। 
বর্তমানে বিএনপির নির্বাহী কমিটিসহ সারাদেশের অধিকাংশ ইউনিট কমিটিই মেয়াদ উত্তীর্ণ। এ ছাড়া বিএনপির ১১টি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কমিটিও মেয়াদ উত্তীর্ণ। এগুলো পুনর্গঠনের জন্য বার বার উদ্যোগ নিয়েও বাস্তবায়ন করতে পারছে না দলীয় হাইকমান্ড। এ পরিস্থিতিতে বিএনপির সর্বস্তরে হ-য-ব-র-ল অবস্থা বিরাজ করছে। 
দুর্বল হয়ে পড়েছে দলের থিঙ্ক ট্যাংক টিম ॥ বিএনপির থিঙ্ক ট্যাংক হিসেবে পরিচিত ক'জন বুদ্ধিজীবী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে থেকেই কাজ করে আসছে। কিন্তু দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তাদের মধ্যে হতাশা ভর করায় এ টিমের অনেকেই এখন নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি মারা গেছেন এ টিমের সদস্য ড. পিয়াস করিম। তবে এখনও সক্রিয় আছেন অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ, ড. ফরহাদ মাযহার, ডা. জাফরউল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ কয়েকজন। 
সংলাপের আশা ছাড়ছে না ॥ আন্দোলন করার কোন সুযোগ না পেলেও নির্দলীয় সরকারের অধীনে পরবর্তী নির্বাচনের দাবিতে বর্তমান সরকারের সঙ্গে সংলাপের আশা ছাড়ছে না বিএনপি। তবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে যতবারই তারা সংলাপের আহ্বান জানিয়েছে ততবারই সরকারী দলের পক্ষ থেকে সংলাপের আহ্বান নাকচ করা হয়।
ঝিমিয়ে পড়েছে ঢাকা মহানগর বিএনপি ॥ সাদেক হোসেন খোকাকে মাইনাস করে আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ঢাকা মহানগরে বিএনপির দায়িত্ব মির্জা আব্বাসকে দিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারেনি দলটি। বরং নেতাকর্মীরা কোন্দলে জড়িয়ে পড়ায় ঝিমিয়ে পড়েছে ঢাকা মহানগর বিএনপি। এ বছর ১৮ জুলাই নতুন কমিটি গঠনের পর আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস ও সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বিভিন্নভাবে হাকডাক দিলেও রাজধানীতে এখন বিএনপির কার্যক্রম নেই বললেই চলে। আর এ কারণেই বিএনপি এখন সরকারবিরোধী আন্দোলনে যাবার সাহস পাচ্ছে না। এমনকি দলীয় নেতাদের কোন্দলের কারণে ঢাকা মহনগরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড কমিটিগুলোও করা যাচ্ছে না বলে জানা গেছে। 
জামায়াত-হেফাজতের সঙ্গ ত্যাগের জন্য চাপ বাড়ছে ॥ জামায়াত-হেফাজতের সঙ্গ ত্যাগ করতে বিএনপির ওপর ঘরে-বাইরে চাপ বাড়ছে। একদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিদেশী কূটনীতিকদের ও অপরদিকে খোদ দলের একটি অংশের প্রবল চাপ থাকার পরও বিএনপি হাইকমান্ড জামায়াত-হেফাজতের সঙ্গ ত্যাগ করতে নারাজ। তবে পরবর্তীতে ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্যে প্রয়োজনে জামায়াত-হেফাজতকে না ক্ষেপিয়ে কৌশলে দূরে রাখা যায় কি না এ রকম একটি চিন্তাও দলের শীর্ষমহলে আছে বলে জানা গেছে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই ভারত ও ব্রিটেনের পক্ষ থেকেও জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগের ব্যাপারে বিএনপির ওপর চাপ আসে। পরে আরও কিছু দেশ থেকে এ চাপ আসে। কিন্তু বিএনপি তখন বিষয়টি আমলে নেয়নি। বরং জামায়াতের পাশাপাশি হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করে আন্দোলন চাঙ্গা করার কৌশল গ্রহণ করে। 
এদিকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের আপ্রাণ চেষ্টা করেও কোন পথ খুঁজে পাচ্ছে না বিএনপি। এ জন্য নানা কৌশল প্রয়োগ করলেও কোন কৌশলই কাজে আসছে না। অতীতের ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটাতে ১৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া সে দেশে সফরে গিয়ে নতুন সরকার ও বিভিন্ন প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অপর পক্ষ থেকে সাড়া না পেয়ে তিনি হতাশ হয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। 
কোন্দল চাঙ্গার আশঙ্কায় জাতীয় কাউন্সিল হচ্ছে না ॥ গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুসারে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনপ্রাপ্ত রাজনৈতিক দলের ৩ বছর পর পর জাতীয় কাউন্সিল করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বিএনপির সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলের পর ৫ বছর হয়ে গেছে। কিন্তু জাতীয় কাউন্সিল করলে দলীয় কোন্দল চাঙ্গার আশঙ্কা থাকায় তা করা থেকে বিরত রয়েছে দলটি। তবে জাতীয় কাউন্সিল না হওয়ায় দলের নিষ্ক্রিয় নেতাদের বাদ দিয়ে সক্রিয় নেতাদের প্রাধান্য দিয়ে নতুন নির্বাহী কমিটি গঠন করতে পারছে না বিএনপি। 
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব দিয়ে ৫ বছর ॥ ২০১১ সালের ১৬ মার্চ বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মারা যাওয়ার পর ৬ এপ্রিল দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব করা হয়। কিন্তু প্রায় ৫ বছরেও দলের নেতাককর্মীরা একজন ভারমুক্ত মহাসচিব পাননি। আর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হওয়ায় মির্জা ফখরুলও দলীয় কর্মকাণ্ড জোরালো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। কারণ দলের কোন কোন সিনিয়র নেতা তাঁকে মেনে নিচ্ছেন না। আর মির্জা ফখরুলকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে মহাসচিব করবেন এমনটিও আপাতত ভাবতে পারছেন না খালেদা জিয়া। তাই মন্দের ভাল ভেবে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব দিয়েই দল চালাচ্ছেন তিনি। 
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জনকণ্ঠকে বলেন, স্বৈরাচারী সরকার আমাদের ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে। মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে আন্দোলন থামাতে চাচ্ছে। কিন্তু এভাবে আন্দোলন ক্ষতিগ্রস্ত করা যায় না। আমরা সরকারকে সময় দিয়েছি। সরকার নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা না করলে অবশ্যই আন্দোলন হবে। তিনি বলেন, দল গোছানোর কাজ চলছে। তবে সরকার আমাদের ওপর ডিক্টেটরশিপ চালাচ্ছে। তবে এভাবে ডিক্টেটরশিপ চালিয়ে অতীতেও কোন সরকার টিকতে পারেনি, এ সরকারও পারবে না। 
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের কারণে বিএনপি নানামুখী সঙ্কটে পড়েছে। এ সরকার দলের নেতাকর্মীদের নামে মামলা, খুন. গুমসহ অত্যাচার-নির্যাতন চালাচ্ছে। তবে আমরা সঙ্কট কাটিয়ে একদিকে দল গোছানো ও অন্যদিকে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। কিন্তু সরকার মামলায় ফাঁসিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছে। আমরা অনির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেই সঙ্কট নিরসন করে দেশে গণতন্ত্র ফিরেয়ে আনব। এ লক্ষ্য অর্জনে খালেদা জিয়া নির্দেশিত আন্দোলন কর্মসূচী সফল করতে হবে।


__._,_.___

Posted by: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] মামলা মোকাবেলা করে প্রমাণ করুন এতিমের টাকা মেরে খাননি আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় প্রধানমন্ত্রী



প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, যারা ক্ষমতায় থেকে দুর্নীতি, লুটপাট, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে, মানুষের রক্ত নিয়ে হোলি খেলেছে, এতিমের টাকা পর্যন্ত মেরে খেয়েছে- তাদের গলায় এখন বড় আওয়াজ শুনি! আর তার বিরুদ্ধে মামলা হলেই আমাদের দোষ। উনি যদি এতিমের টাকা মেরে না-ই খাবেন, তবে আদালত থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন কেন? সাহস থাকলে মামলা মোকাবেলা করে প্রমাণ করুন, আপনি এতিমের টাকা মেরে খাননি। কথিত কিছু সুশীল সমাজের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আকাশে-বাতাসে, পত্রিকার পাতায় দেশের উন্নয়নে অনেকের অনেক থিওরি (তত্ত্ব) শুনি। কিন্তু উনাদের দেয়া তত্ত্বাবধায়ক থিওরি ডুবে গেছে। আমি অত শত থিওরি বুঝি না। আমি একটাই থিওরি বুঝি যে, কিভাবে সব মানুষের মুখে অন্ন, চিকিৎসা, বাসস্থান ও উন্নত জীবন নিশ্চিত করব। এই থিওরি নিয়ে আমি দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। দেশ আজ সবদিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। কেউ এই অগ্রযাত্রা রূখতে পারবে না। 
শুক্রবার রাতে তাঁর সরকারী বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সূচনা বক্তব্যে রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে বিএনপি আমাদের দুর্নীতি তন্ন তন্ন করে খুঁজেছে। আমার বিরুদ্ধে ১০/১২টি মিথ্যা মামলা দিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসেও আমাদের দুর্নীতি খুঁজেছে, তারাও আমার বিরুদ্ধে ৪/৫টি মিথ্যা মামলা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও দুর্নীতির অজুহাত তুলে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে পরে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও দুর্নীতির অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি। বিএনপি, তত্ত্বাবধায়ক ও বিশ্বব্যাংক আমাদের দুর্নীতি খুঁজে পায়নি। কিন্তু যারা আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত ছিল, দুর্নীতি করে বিপুল অর্থ-সম্পদের মালিক হয়েছে, বিদেশে পাচার করেছে- সেই বিএনপির নেত্রী এখন আমাদের দুর্নীতি খুঁজে বেড়ান। 
শেখ হাসিনা বলেন, জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় এসে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে দেশকে ফেইল্ড (ব্যর্থ) রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। কারণ এরা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। তাই বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও কোনদিন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে না পারে, সারাজীবন ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে চলতে হয়- পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে বিএনপি-জামায়াত জোট সেই চেষ্টাই করে গেছে। কিন্তু আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা বীরের জাতি। আমরা চাই বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে চলবে, আত্মনির্ভরশীল হবে, বিশ্বের বুকে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত হবে। আমরা এই লক্ষ্য নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালন করছি। যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে একমাত্র আওয়ামী লীগই যে দেশকে সবদিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে- তা আমরা প্রমাণ করেছি। ইনশাল্লাহ এই অগ্রযাত্রা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। 
বিএনপি-জামায়াতের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরা ক্ষমতায় থেকে দেশের কোন উন্নয়ন করেনি। দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে মানুষের রক্ত নিয়ে হোলি খেলেছে। ধর্মের নামে রাজনীতি করলেও এরা জাতীয় মসজিদে আগুন দিয়েছে, শত শত কোরআন শরিফ পুড়িয়ে দিয়েছে। মসজিদে কোরআন শরিফ পড়া অবস্থায় আমাদের এক কৃষক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে তারা। তিনি প্রশ্ন করেন, যারা ধর্মের নাম নিয়ে কোরআন শরিফ পোড়াতে পারে, তারা কি আদৌ মুসলমান? 
খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে তাঁকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এতিমের টাকা মেরে খেয়ে এখন ধরা পড়ার ভয়ে আদালত থেকে উনি (খালেদা জিয়া) পালিয়ে বেড়ান। যদি তাঁর সৎসাহসই থাকত তবে এভাবে পালিয়ে বেড়াতেন না, আদালতে গিয়ে মামলা মোকাবেলা করতেন। আমার বিরুদ্ধেও বিএনপি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনেক মিথ্যা মামলা দিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাকে মামলা মোকাবেলা করতে যাতে না পারি, সেজন্য দেশে ঢুকতে বাঁধা দিয়েছে। আমি জোর করে দেশে ফিরে মামলা মোকাবেলা করেছি। উনারও যদি সাহস থাকে যে তিনি এতিমের টাকা মেরে খাননি, তবে আদালতে গিয়ে মামলা মোকাবেলা করুক। এতিমের টাকা মেরে খেয়ে এখন পালিয়ে বেড়ান, আবার আমাদের দুর্নীতি খোঁজেন! আসলে উনার (খালেদা জিয়া) অবস্থা হয়েছে 'চোরের মায়ের বড় গলা' প্রবাদের মতোই।
সারাদেশে কাউন্সিলের মাধ্যমে দলকে শক্তিশালী করে গড়ে তোলার কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, সারাদেশে ওয়ার্ড, থানা, উপজেলা ও জেলার সম্মেলন চলছে। অনেক জেলার সম্মেলন ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। সকল সহযোগী সংগঠনেরও সম্মেলনের কাজ শুরু হয়েছে। আর এই সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব গঠন প্রক্রিয়ায় মানুষ স্বতঃস্ফূর্ততায় অংশ নিচ্ছেন। 
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ওপর আস্থা-বিশ্বাস থেকেই দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হচ্ছেন। কারণ তাঁদের বিশ্বাস ও আস্থা আছে যে, একমাত্র আওয়ামী লীগই পারবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন করতে, দেশকে এগিয়ে নিতে। মাত্র ৫ বছরেই সারাদেশের অবিশ্বাস্য উন্নয়নে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। যার জন্য বিশ্বের প্রতিটি দেশ বাংলাদেশের প্রশংসা করছে, উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে দেখছে। তাই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা বিশ্বের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবই। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সূচনা বক্তব্যের পর শোক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। এরপর স্বাগত বক্তব্যে রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। বৈঠকে দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছাড়াও আগামী ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুদিবস, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর মহান বুদ্ধিজীবী দিবস এবং ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের দলীয় কর্মসূচী চূড়ান্ত করা হয়।
'সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব গড়ুন'॥ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব গঠনের ক্ষেত্রে মন্ত্রী-এমপিরা প্রভাব খাটিয়ে যাতে নিজেরা সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক হতে না পারেন সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সতর্ক করে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে তৃণমূল পর্যায়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে বিতর্কিত নেতাদের বাদ দিয়ে এলাকার ত্যাগী, আদর্শবান ও সৎ নেতাদের মূল্যায়ন করার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, কোনভাবেই দলের পুরনো ও ত্যাগী নেতাদের অবমূল্যায়ন করা চলবে না।
রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত দলের কার্যনির্বাহী সংসদের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এমন নির্দেশ দেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে বেশকিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন সময়ে দলের বিদ্রোহী প্রার্থিতার কারণে দল থেকে বহিষ্কৃত নেতাদের মধ্যে কেউ যোগ্য হলে ক্ষমার মাধ্যমে তাঁকে অবস্থান অনুযায়ী সম্মানজনক কোন পদ দিয়ে দলে ফিরিয়ে আনা যায় কিনা, তাও ভেবে দেখার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের নির্দেশ দেন। তবে দলের আদর্শ ত্যাগকারী বা দলের ক্ষতিকারকদের কাউকে কমিটির কোন পদে না নেয়ারও নির্দেশ দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে ১৪ ও ১৬ ডিসেম্বর এবং ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের বিভিন্ন কর্মসূচী চূড়ান্ত করা হয়। সিদ্ধান্ত হয়, ১০ জানুয়ারি ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশের মাধ্যমে বড় শোডাউন করবে আওয়ামী লীগ। বৈঠক সূত্র জানায়, সভাপতিম-লীর সদস্য ও মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রস্তাব দেন, জানুয়ারিতে সরকারের দ্বিতীয় বার্ষিকী উপলক্ষে এই এক বছরসহ টানা দুই মেয়াদে বর্তমান সরকারের অর্জিত সাফল্যগুলো মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে জনগণের সামনে তুলে ধরতে হবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর এ প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। 
সূত্র জানায়, বৈঠকে কারাগারে থাকা বহিষ্কৃত নেতা লতিফ সিদ্দিকী বা এইচটি ইমাম প্রসঙ্গে কোন কথা না উঠলেও উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত হওয়ার পরও পদত্যাগী তানভীর ইমামের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করতে সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফকে নির্দেশ দেন তিনি। বৈঠকে ডিসেম্বরে বিজয়ের মাসব্যাপী দলীয় কর্মসূচী পালনে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিলেও প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মধ্যে কর্মসূচী সীমাবদ্ধ না রেখে ইউনিয়ন পর্যন্ত বিজয়ের মাসের কর্মসূচী ছড়িয়ে দিতে হবে। 
বৈঠক সূত্র জানায়, সাত বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদকরা ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা কাউন্সিলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটির একটি সম্ভাব্য তালিকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেন। তালিকা গ্রহণ করে এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে পরবর্তী বৈঠকে তাঁর সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানান। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাড়াও বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, ওবায়দুল কাদের, সুভাষ ঘোষসহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।


__._,_.___

Posted by: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] ফ্রেণ্ডস এন্ড ফ্যামিলীর জমজমাট পিঠা উৎসব ।



 


__._,_.___

Posted by: Abu Rumi <abu_rumi@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Wednesday, November 26, 2014

[chottala.com] Eastside Pediatrics now in Two Locations !!!!!





Muhammad Ali Manik's photo.




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <eastsidepc71@gmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Tuesday, November 25, 2014

[chottala.com] Subramanian again!



Subramanian again!
Forwarding to you the relevant Inqilab report, below my following comment on it:

It is Indian BJP leader Subramanian Swamy again! In the past he wrote an article expressing his sinister plan to cut off one-third of Bangladesh, from Sylhet to Khulna, to create a Hindu state. Now he has issued a stark warning to Bangladesh that unless Bangladesh stops people emigrating to India, Bangladesh will have to face severe consequences!

But, what is the reality??  
"Bangladesh is now the fifth largest remittance earning source for India. A Bangalore based magazine has disclosed that expatriate Indians working in Bangladesh have successfully drained away US$ 3,716 million alone last year as half a million Indians are now working in Bangladesh; mostly in the readymade garment industry and in NGOs'."The New Nation, Bangladesh". Please see:
 
Bangladesh 5th remittance source of India
http://thedailynewnation.com/news/4633/bd-5th-remittance-source-of-india.html
(The figures, through uneven trade, smuggling and corruption, are very considerable. They use a fraction of their 'profits' or plunder to nurture their lackeys in Bangladesh for subjugation and increased plunder).
Please see also
Letter from America: Indian Expats in Bangladesh
(Please click to read the Asia Tribune article 23 February 2014)
http://www.asiantribune.com/node/71992 
 
ইনকিলাব
(Please click to read the Inqilab report 25 November 2014)
http://www.dailyinqilab.com/2014/11/25/221320.php
The report is as follows:

বাংলাদেশ নিয়ে বিজেপি নেতার ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য
 
ইনকিলাব ডেস্ক : বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বরাবর ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে আসা ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতা ও সাবেক বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী সুব্রামনিয়ান স্বামী এবার নতুন করে বিষোদগার করেছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ যদি অবৈধ অভিবাসী বন্ধ করতে ভারতকে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানায় তাহলে তাদের কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। তিনি বলেন, ভারতের ভেতরকার উত্তাপ বোঝা উচিত বাংলাদেশের। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নেয়াই অবৈধ অভিবাসন সংক্রান্ত সমস্যার একমাত্র সমাধান। গত রোববার এ খবর দিয়েছে অনলাইন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। এতে বলা হয়, গুয়াহাটি সার্কিট হাউজে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ বিষোদগার করেন। এ সময় তিনি বলেন, আসাম চুক্তি অনেক পুরনো হয়ে গেছে। এতে এমন কিছু যোগ করতে হবে যা হবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের নেয়া শাস্তিমূলক পদক্ষেপ। সুব্রামনিয়ান স্বামী বলেন, অবৈধ অভিবাসী বন্ধে আমি শক্তিশালী কিছু নীতি চাই। আমি চাই এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সহযোগিতা করুক। তাদের পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই, অবৈধ অভিবাসী ইস্যুতে তাদের পদক্ষেপ নিতে হবে। যদি তারা পদক্ষেপ না নেয় তাহলে তাদের পরিণতি ভোগ করতে হবে। বাংলাদেশকে বুঝতে হবে যে, এখনই সময় অবৈধ অভিবাসী বন্ধের। সুব্রামনিয়ান স্বামী যখন এসব কথা বলেন, তখন সেখান থেকে মাত্র কয়েকশ' মিটার দূরে অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন স্লোগান দিচ্ছিল। তারা আসামে জিহাদি কর্মকা- বৃদ্ধির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করে। এ সময় তারা বাংলাদেশি ও জিহাদি আন্দোলনে জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানায়। সুব্রামনিয়ান স্বামী তার বক্তব্যে ভারতের কংগ্রেস দলকেও আক্রমণ করেন। দেশে জিহাদি কর্মকা- অনুমোদনের জন্য কংগ্রেসকে অভিযুক্ত করে তিনি বলেন, ভারতে সব সময়ই জিহাদ অনুমোদন করেছে কংগ্রেস। তাদের কৌশল ছিল হিন্দুদের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে সংখ্যালঘুদের একত্রিত করা। এবারের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিশেষভাবে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী দিল্লির শাহি ইমামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য। একটা সময় ছিল যখন সরদার প্যাটেলের মতো ব্যক্তির জন্ম হয়েছিল কংগ্রেসে। কিন্তু এখন যারা এ দলকে পরিচালনা করছেন তারা পাকিস্তানমুখী। তারা সেইসব ব্যক্তি যারা দেশের বিরুদ্ধে জিহাদি কর্মকা-কে সমর্থন করেন।উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন স্বাক্ষর করে আসাম চুক্তি। সেই চুক্তি বাস্তবায়নের দাবি সব সময়ই জানাচ্ছে ইউনিয়ন। এর একটি ধারায় বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে সুব্রামনিয়ান স্বামী মনে করেন, সীমান্ত বন্ধ করে দিলেই অবৈধ অভিবাসীর সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে না। তিনি মনে করেন, এই চুক্তি এখন পুরনো। এটি সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা উচিত। একই সঙ্গে তিনি বলেন, যদি মুসলিম সব অবৈধ অভিবাসী ধর্মান্তরিত হয়ে হিন্দু হতে প্রস্তুত থাকে তাহলে তাদের ভারতে থাকার অনুমতি দেয়া হবে। লোকসভা নির্বাচনের আগে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী অবৈধ অভিবাসী, বিশেষ করে বাংলাদেশি ইস্যুতে কঠোর অবস্থান নেয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তার দল বিজেপি ক্ষমতায় এলে ১৭ মে'র পরে বাংলাদেশি অভিবাসীদের অবশ্যই ভারত ছাড়তে হবে। এ বিষয়ে সুব্রামনিয়ান স্বামীর মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোন সময়সীমা স্থির করেননি। তিনি কি করেছেন বা কি করেননি সেজন্য তাকে কমপক্ষে একটি বছর সময় দেয়া উচিত। তিনি আরও দাবি করেন, এ সব ইস্যুতে একমাত্র বর্তমানের এনডিএ সরকারই সমস্যার সমধান করতে পারে। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/25/221320.php#sthash.PXiM0Zun.pkMlZb04.dpuf
 
 
 
 


__._,_.___

Posted by: Zoglul Husain <zoglul@hotmail.co.uk>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Monday, November 24, 2014

[chottala.com] RE: Pink to op-ed in Daily Star.



Dear all,

 

Cam I make an appeal to all of you who received post editorial bleeding campus by Professor Abdul Mannan to forward to your respective countries MPs, Congressman, Senators and academics and Journalists.   

 

Best wishes

 

Professor Nurun Nabi, BCom (Hons), MCom, MBA, PhD, FInstLM

Principal

ICON College of Technology and Management

Units: 21-22, 1-13 Adler Street,
London, E1 1EG

www.iconcollege.com

Tel:  0044-2073772800

        0044-2072477300

Fax: 0044-2073770822


This e-mail transmission is strictly confidential and intended solely for the addressee. It may contain privileged and confidential information and if you are not the intended recipient, you must not copy or distribute it. If you have received this e-mail in error, please notify the sender and destroy the e-mail transmission immediately.

Although we have taken steps to ensure that this e-mail and attachments are free from any virus, we advise that in keeping with good computing practice the recipient should ensure they are actually virus free.

 

From: Abdul Mannan [mailto:abman1971@gmail.com]
Sent: 22 November 2014 19:30
To: Shahidul Alam; alapon@yahoogroups.com; Ajoy Dasgupta; Maleka Ahmed; Akhtar Ahmed; Moyeenul Alam; Mohammad Behroz Jalil; nantoo banerjee; Badrul Khan, Ph.D.; Bidesh Kumar; Shafiq Bhuiyan; biroy@uni-bremen.de; norbert mendes; Munim Barai; Bharati Guha; Mahfuzul Chowdhury; chottala@yahoogroups.com; TRAFINA CORPORATION; Duncan Chowdhury; Liton Chakraborty; Sayed Chowdhury; Nasir Uddin Ahmed Chowdhury; sultan chowdhury; Iftekhar Hussain; diagnose; Sultan Ahmad; DILIP DE; Dr.milton Bis; Farid Islam; Farhad Mansur; Farhana Rashid; Riaheen Farzana; Omar Giasbd; iqbal hasnu; Md Hashem; Haider Khan; Jahirul Haque; Shamsul Huda; Dr Syed Akhter Hossain; M. Nazrul Islam; Tamim I; Subehuddin Khan; khabor@yahoogroups.com; Milan Kumar Bhattacharjee; Prof. Lutfor Rahman; Shahid Mahmud; Moshahidur Rahman; Miro Jangi; Nuran Nabi; Quazi Rahman; Nurun Nabi; OFIUL HASNAT; MuhammadMahboob Ali; Prof. Nurun Nabi; Mazumder, Quamrul; Shafiqur Rahman; Rumana Subhan; Modak Sukomal; Alak Roy; zehadul karim
Cc: First Secretary(Political & Information); Lawrence Lifschultz; Lawrence Lifschultz; Geoffrey Macdonald; Sarosh Bana
Subject: Pink to op-ed in Daily Star.

 


Link to my post editorial published today in the daily Star. It is on the killing of Dr. Shafiul Islam of Rajshahi University. If you like it you may share it with your friends. 

 

Regards. 

 

--

_________________________________
Abdul Mannan
Educator-Researcher-Writer-Analyst
Dhaka
Bangladesh



__._,_.___

Posted by: "Dr. Nurun Nabi" <nabi@iconcollege.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Sunday, November 23, 2014

[chottala.com] Shristee Nrittyangon’s Jhonkar 2014 program



Dear Community: Please mark your calendar for this event "Jhonkar" by Shristee Nrittyangon.
Event Date: Saturday December 20, 2014
Time: 6:00 pm—9:00 pm
Venue: Thomas Jefferson Theatre (125 South Old Glebe Rd. Arlington, VA 22209)


 
Clifford Gonsalves
301-592-7681


__._,_.___

Posted by: Clifford Gonsalves <cliff_deba@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Saturday, November 22, 2014

[chottala.com] Fw: Our Hope , Our Leader !!!!





On Saturday, November 22, 2014 9:34 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


Future Leader , Our Hope .
"সারাদেশে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে সারাদেশের ১১ হাজার তরুণ-তরুণী কাজ করছে। ক্ষেত্র বিশেষে তারা মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকাও আয় করছে। এটা সম্ভব হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে।"- 'ডিজিটাল সেন্টার উদ্যোক্তা সম্মেলন'-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ জয়।
"সারাদেশে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে সারাদেশের ১১ হাজার তরুণ-তরুণী কাজ করছে। ক্ষেত্র বিশেষে তারা মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকাও আয় করছে। এটা সম্ভব হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে।"
- 'ডিজিটাল সেন্টার উদ্যোক্তা সম্মেলন'-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ জয়।





__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___
Newer Posts Older Posts Home