Banner Advertise

Wednesday, February 8, 2012

[chottala.com] গণ-আকাঙ্ক্ষ ;ার বিপরীতে  38;ওয়ামী লীগ?



যুক্তি তর্ক গল্প

গণ-আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে আওয়ামী লীগ?

আবুল মোমেন | তারিখ: ০৯-০২-২০১২
 
 
 
মনে আছে নিশ্চয় অনেকের গতবার অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ প্রথম সাড়ে তিন বছর বেশ ভালোই চালিয়েছিল। কিন্তু পরের দেড় বছরে টেন্ডারবাজিসহ লুণ্ঠনবৃত্তির বাড়াবাড়ির ফলে ভোটাররা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। এর ফলে ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে শোচনীয়ভাবে হারতে হয় আওয়ামী লীগকে। বিএনপি-জামায়াত জোট অবশ্য শুরু থেকেই সাম্প্রদায়িক নির্যাতন, যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি তোষণ এবং লুটপাটের ধারা শুরু করে দেয়। এই সরকারের মেয়াদ শেষে পরবর্তী নির্বাচনের আগেকার ভয়ংকর রাজনৈতিক সংঘাত এবং ফখরুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রসঙ্গ এখানে টানছি না। আজকের আলোচনার মূল বিষয় অন্য।
২০০৮-এর ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিশাল বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এবারও প্রথম তিন বছর ভালোভাবে চালানোর পর আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ বা সেই নামধারীদের দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। একে নিত্যব্যবহার্য পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষকে জীবন ধারণ নিয়েই বেশ চাপের মধ্যে পড়তে হয়েছে, তার ওপর যদি ক্ষমতাসীনদের চোটপাট ও লুটপাট বাড়তে থাকে তাতে তাদের মন তো বিরূপ হবেই। মানুষের মনের খবর ক্ষমতাসীন মহল রাখে কি না আমরা জানি না, তবে সমাজ জীবনের নানা স্তরে মানুষের আলাপ, মন্তব্য, কথাবার্তা শুনলে যে বারতা মেলে তাতে ক্ষোভ, উষ্মা ও বিরূপতার ভাবটা বাড়ছে বলে মনে হয়। প্রথম আলোর জরিপে এই আলামত অনেকটাই উঠে এসেছে, আর সম্প্রতি যুগান্তর পত্রিকা সরাসরি আগামী নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে যে জরিপ চালিয়েছে তাতেও কেবল পূর্ববর্তী নির্বাচনসমূহের ধারাবাহিকতায় সরকার পরিবর্তনের রায় এসেছে তা নয়, বিএনপির বিরাট বিজয় ও আওয়ামী লীগের বিশাল পরাজয়ের ইঙ্গিতই এসেছে।
নির্বাচনের আরও দুই বছর বাকি আছে। শেষ পর্যন্ত ফলাফল কী হবে তা আমরা জানি না। কিন্তু এই সূত্রে কয়েকটি কথা বলা প্রয়োজন মনে করছি।
ক্ষমতায় বসে চোটপাট ও লুটপাট চালানোর ক্ষমতা ও প্রবণতা দুই বড় দলেরই প্রায় সমান। এ নিয়ে সচেতন মানুষের মনে আফসোস, উদ্বেগ, হতাশা এবং ক্ষোভের কোনো শেষ নেই। অসংখ্য গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে বিপুল ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশের মানুষ বারবার অপশক্তিকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে জনগণের শক্তি তথা প্রকৃত গণতান্ত্রিক বিকাশের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। কিন্তু চোটপাট ও লুটপাটের রাজনীতি বারবার এই সম্ভাবনাকে বিনষ্ট করেছে। ফলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপরিচালনায় দক্ষতা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গণমুখিতার মানের উন্নতি হয়নি, সেই সঙ্গে দুর্নীতি-অব্যবস্থাপনাও একইভাবে চলছে। সংসদ অকার্যকর হয়ে থাকল, সংঘাতময় রাজনীতির ধারা অব্যাহত রইল। তবে সমাজ জীবনে নানা পরিবর্তন ও উন্নতি হয়েছে, উৎপাদন ও অর্থনীতিতেও কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন আছে। কিন্তু রাষ্ট্র ও রাজনীতি সংঘাত ও দুর্নীতি-অব্যবস্থাপনার পুরোনো খাতে প্রবাহিত হতে থাকায় দেশের আশানুরূপ অগ্রগতি হচ্ছে না।
এখন একটি দেশের সার্বিক অগ্রগতির জন্য কেবল অর্থনীতি বা সামাজিক ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন হলে হবে না। তার রাজনৈতিক দর্শন ও চিন্তাভাবনায় অগ্রগতি হতে হবে। নয়তো যেকোনো ব্যবস্থাই যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। সম্প্রতি আরব বিশ্বে যেসব ঘটনা ঘটেছে তাতে আমরা দেখি শক্ত স্বৈরাচার, সফল শাসক, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মতো বাস্তবতাও যথাযথ রাজনৈতিক দর্শন বা লক্ষ্যাদর্শের শূন্যতার ফলে সৃষ্ট দুর্বলতা ঠেকাতে পারেনি। পশ্চিমারা কলকাঠি নেড়েছে অবশ্যই। কিন্তু তা নাড়ানোর সুযোগটা পায় রাজনৈতিক দুর্বলতার কারণে। ইরানে বা কিউবায় হাত দিতে সাম্রাজ্যবাদ ভয় পায়, কারণ সেসব দেশে সরকারের রয়েছে শক্ত দুটি ভিত্তি—রাজনৈতিক দর্শন এবং তার ভিত্তিতে জনগণের ঐক্য। ঐক্যবদ্ধ ভিয়েতনাম বা বাংলাদেশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রুখতে পারেনি। এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।
বাংলাদেশের অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্ব বা বিএনপি-পন্থীদের অভিযোগ হলো এঁরা আওয়ামী পন্থী। আবার যাঁরা এই সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছেন তাঁরা এ ব্যাপারে নিরপেক্ষ হতে পারেন না যখন দেখেন বিএনপি কেবল ক্ষমতা নয় আদর্শিকভাবেও ধর্মভিত্তিক মুসলিম জাতীয়তাবাদের রাজনীতিকেই সামনে নিয়ে আসছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়া আওয়ামী লীগ ও প্রগতিশীল রাজনীতিকে কোণঠাসা করার জন্য কাজে লাগাতে চাইলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে। জামায়াতকে পুনর্বাসিত করলেন, চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমতার অংশীদার করলেন। এরই ধারাবাহিকতায় বেগম জিয়ার সরকার ইসলামি জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে।
দেশের রাজনীতিকে এই জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া বা ফেরানোর যে রাজনীতি তা কোনোভাবেই দেশ ও মানুষের জন্য কল্যাণকর হতে পারে না। এ দেশের সব আন্দোলনের মূল লক্ষ্য কিন্তু বরাবর একই। ভাষা আন্দোলন থেকে সাম্প্রতিক গণ-আন্দোলনগুলোর লক্ষ্য ছিল স্বৈরাচার এবং ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও উদার মানবতার ধারাকে বিজয়ী করা, এগিয়ে নেওয়া। সেটা বায়ান্ন বলুন, একাত্তর বলুন, নব্বই বলুন বারবারই অর্জিত হয়েছে। কিন্তু আন্দোলন বা সংগ্রামের বিজয়কে জনগণের জীবনে সফল করে তুলতে চাই এই রাজনীতিকে ধারণ করে দায়িত্বশীল গণতান্ত্রিক সরকার গঠন।
কিন্তু বিষয়টা ভুললেও চলবে না, রাজনীতি ও সরকারের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মানুষ অগ্রাধিকার নির্ণয়ে তারতম্য করে থাকে। রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যুদ্ধাপরাধীর বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, বঙ্গবন্ধুর মূল্যায়ন ইত্যাদি যত গুরুত্ব পায় সরকারের পারফরমেন্সের বিচারে তা পায় না। সেখানে দ্রব্যমূল্য, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, শেয়ারবাজার পরিস্থিতি এবং দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা, স্বজনতোষণ ইত্যাদি বেশি গুরুত্ব পায়। অর্থাৎ রাজনীতি তখন মূল বিবেচ্য থাকে না, থাকে বাস্তবে কী পেলাম কী পাইনি তার হিসাব।
ফলে আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব যদি মনে করে যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাদের রাজনৈতিক দর্শন ও লক্ষ্যাদর্শ ঠিক আছে, অতএব সচেতন দেশপ্রেমিক জনগণ ভোট দিয়ে তাদেরই জয়যুক্ত করবে, তাহলে সেটা হবে মস্ত বড় ভুল। অতীত থেকে এই শিক্ষা তাদের নেওয়া উচিত।
এদিকে যেসব বুদ্ধিজীবী ও সচেতন মানুষ দেশ, গণতন্ত্র ও ভবিষ্যতের কথা ভেবে রাজনৈতিক আদর্শিক পট পরিবর্তনের বিপদটাকে মানতে পারেন না তাঁরা ক্ষোভ, রাগ, অভিমান সত্ত্বেও আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়ে যান। তাতে তাঁরা দেশের বড় একটি অংশের মানুষের কাছে আওয়ামী বুদ্ধিজীবী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে পড়েন ও সমাজ জীবনে কার্যকারিতা হারাতে থাকেন। এটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনীতি এবং আখেরে আওয়ামী লীগের জন্যই ক্ষতিকর।
নব্বইয়ের পর থেকে সূচিত গণতান্ত্রিক পর্বে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুবার ক্ষমতায় গেল। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য যা দরকার তা ঠিকঠাকমতো করছে না। ক্ষমতায় বসে চোটপাট ও লুটপাটের ধারা জাঁকিয়ে বসছে এখন। সরকারের মূল্যায়নে মানুষ আগের মতো আচরণই করছে বলে মনে হয় সাম্প্রতিক জরিপগুলোর ফলাফলে।
আওয়ামী লীগ যদি মানুষের রাজনৈতিক চেতনা ও শুভবোধ এবং সরকারের জঙ্গিবিরোধী ভূমিকার জন্য প্রতিবেশী দেশ ও বৃহৎ শক্তির বাড়তি সহায়তায় নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকে তাহলেও ভুল করবে। কারণ দেখা যাচ্ছে যে পদ্ধতিতেই নির্বাচন হোক না কেন আজকাল আর জনগণের রায় ওলটপালট করে দেওয়া সম্ভব নয়।
ইতিহাস এবং এ দেশের জনগণ ২০০৮ সালের নির্বাচনী ফলাফলের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে এ দুঃখী বঞ্চিত বারবার প্রতারিত দেশ ও দেশবাসীকে উন্নতির সঠিক পথে এগিয়ে নেওয়ার এক মহান দায়িত্ব দিয়েছিল। সব সংকীর্ণ দলীয় চিন্তা, সব রকম স্বার্থচিন্তাকে বাদ দিয়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা ছিল মূল কাজ। তারপর সেই ঐক্যবদ্ধ উদ্বুদ্ধ জাতি যেন সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মনোভাব নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশাল কর্মযজ্ঞে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে, সেই পরিবেশ ও কর্মসূচি সৃষ্টি ছিল তাঁদের দ্বিতীয় কাজ। এভাবে একদিন রাজনীতি এগিয়েছিল বলে গণবিরোধী পশ্চাৎপদ রাজনৈতিক চিন্তার দল মুসলিম লীগ নিশ্চিহ্ন হয়েছে, প্রতিক্রিয়াশীল ধর্মান্ধ রাষ্ট্র পাকিস্তান ভেঙে পড়েছিল। প্রতিক্রিয়া ও পশ্চাৎপদতার শক্তিকে দুর্বল ও নিষ্ক্রিয় করে আনার এটাই প্রক্রিয়া।
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব এ বিষয়গুলো না বুঝলে এবং এ দায়িত্ব পালনে সক্ষম না হলে দেশের ও মানুষের দুর্গতি সহজে ঘুচবে না। জাতিকে অপেক্ষা করতে হবে আওয়ামী লীগের রূপান্তর কিংবা নতুন রাজনৈতিক শুভশক্তির উত্থানের জন্য। আপাতত সে রকম কোনো আলামত দেশে তো দেখা যাচ্ছে না।
আবুল মোমেন: কবি, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক।
 
 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] বিবিসিকে বি ;এসএফ প্রধা÷ 2;: সীমান্তে গ&# 2497;লি বন্ধ হবে না(BSF's killing will continue)



বিবিসিকে বিএসএফ প্রধান: সীমান্তে গুলি বন্ধ হবে না
বৃহস্পতিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০১২
মানবজমিন ডেস্ক: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গুলি চালানো পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর (বিএসএফ) প্রধান ইউ কে বনশাল। মঙ্গলবার বিবিসি বাংলায় প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ইউ কে বনশাল বলেছেন, গুলি চালনা পুরোপুরি বন্ধ করা কখনোই সম্ভব না, যতক্ষণ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অপরাধমূলক কাজ হতে থাকবে, ততক্ষণ সেই অপরাধ আটকাতেই হবে বিএসএফকে। সেটাই বাহিনীর দায়িত্ব। বিএসএফের গুলি করার পক্ষে সাফাই গেয়ে তিনি বলেন, সীমান্তে যখন কোন অপরাধ সংঘটিত হয়, তখন তাদের ব্যবস্থা নিতেই হয়। বিএসএফ প্রধান জানিয়েছেন, চোরাচালানসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজ বন্ধের জন্য বিএসএফ বারবার বাংলাদেশী সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সাহায্য চেয়ে আসছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশী বাহিনী যদি তাদের নিজেদের দিকে পাহারা কড়া করে, বিশেষত রাতে সীমান্তে চলাচলের ওপরে নিষেধাজ্ঞার বলবৎ করতে পারে, তাহলে অপরাধীরা আর ভারতের দিকে আসতেই পারবে না আর বিএসএফকেও গুলি চালাতে হবে না। এদিকে পাচারকারীদের হামলায় আহত ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর এক সদস্য মঙ্গলবার মারা যান। বিএসএফ দাবি করেছে, ৪ঠা জানুয়ারি রাতে পশ্চিমবঙ্গের স্বরূপনগর এলাকায় সীমান্ত পাহারা  দেয়ার সময়ে প্রায় ১০০ জন গরু পাচারকারীর দল বিএসএফ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। পাচারকারীরা নিহত বিএসএফ কনস্টেবল সরতাজ সিংয়ের মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এ ঘটনায় আরও একজন সীমান্তরক্ষী আহত হন। বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের মহাপরিদর্শক রভি পোনোঠ বিবিসিকে জানিয়েছেন, ওই হামলার পরে বেশির ভাগ পাচারকারীই বাংলাদেশে পালিয়ে গেছেন। তবে তিনজন বাংলাদেশী নাগরিককে তারা আটক করে পুলিশ হেফাজতে রেখেছেন। বিএসএফ দাবি করছে, গত এক বছরে গরু পাচারকারীসহ বিভিন্ন অবৈধ কারবারিরা দক্ষিণবঙ্গ সীমান্ত এলাকাতে বিএসএফের ওপরে ৫২ বার আক্রমণ চালিয়েছে। রভি  পোনোঠ দাবি করেন, তাদের বাহিনী কিছুদিন ধরে এমন বন্দুক ব্যবহার করছে, যার গুলি দূর থেকে লাগলে মৃত্যু হবে না। আর এই সুযোগটাই নিচ্ছে পাচারকারী বা সীমান্তের দুষ্কৃতকারীরা। তারা ভাবছে, বিএসএফ এখন আর গুলি চালাতে পারবে না তাই তাদের আক্রমণ করা সহজ।



__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Student Politics in BD - Why it shouldn't be banned!



Asslamualaikum.
 
I usually refrain from initiating political discussion in any of the forums I'm associating with. I merely response when I see severe injustice is done by any of our forum writers on their writings. But i will make this one as exception. As an ex Chittagong University (CU) student, I was saddened by the death of two CU students yesterday.
 
The other day i mentioned to our ex CU VC Mannan sir about the student politics in Bangladesh. Yesterday's demise students belong to Chattro Shibir. Tomorrow may be someone else will die in campus fighting. He might belong to Chattro League or Chattro Dal or Chattro Union or Chattro Front or Chattro Moitri or an independent student who has nothing to do with politics.
 
Today Shibir will bring out procession for their martyr comrades, tomorrow some other party will. 
 
The bottom line is, no matter what party they belongs to, they are the precious SON/BROTHER of a family. He/She might be the only hope that family has. He/She might have the life changing potentiality. Not to mention, what those dead students family going through right now. God forbid, if you and I had to go through the same pain as theirs.
 
I would like to ask our respected readers and writers of these forums, how long we should wait to stop this unnecessary killing, how long we should be allowing our students to be killed in the name of so called student politics. Isn't it time to start a peaceful and civic movement to ban student politics in Bangladesh!
 
Thanks for your time to read my posting. May Allah grant all the deceased students the highest place in Zannah and may Allah save the current students in Bangladesh from political killing.
 
Helal
 
PS: Dear reader, before responding my posting, pls read the message I'm trying to convey. We should come up with strong discussions why student politics should be completely banned in Bangladesh. If we can't achieve anything good from all these readings and writings, then we all are simply wasting time. Let aside our political differences and let start saving life wherever way we can. I know we can't stop all the killings in Bangladesh. But we can certainly eliminate some, by banning our vicious so called student politics.


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] নাগরিক প্রö 8;িক্রিয়া : অ& #2480;্থমন্ত্রী& #2439; দায়ী....




 
 

নাগরিক প্রতিক্রিয়া : দেশের অর্থনীতির দুরবস্থার জন্য অর্থমন্ত্রীই দায়ী

ষহাফেজ আলাউদ্দিন, শিক্ষক, বাগেরহাট : বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রীসহ অন্য মন্ত্রীদের ছত্রছায়ায় শেয়ারবাজার থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কয়েক হাজার কোটি টাকা ডাকাতি হয়েছে। এ জন্য সরকারই দায়ী। সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আজ আত্মহত্যা করছে। আর অর্থমন্ত্রী শুধু পাগলের প্রলাপ বকছেন। আর কত—অর্থমন্ত্রীর উচিত ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে জনগণকে মুক্তি দেয়া।
ষমো. আরজু, ব্যাংকার, যশোর : বাংলাদেশের অর্থনীতির দুরবস্থার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অর্থমন্ত্রীই দায়ী। উনি শেয়ারবাজার বোঝেন না। তার যেসব বক্তব্য রয়েছে তাতে বোঝা যায় তিনি কিছুই বোঝেন না। তাই তার এই মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত। তাহলে দেশের অর্থনীতি কিছুটা হলেও রক্ষা পাবে। 
ষওবায়দুল্লা জেমী, শিক্ষক, চন্দ্ররপুর, গোলাপগঞ্জ, সিলেট : আমাদের দেশের অর্থমন্ত্রীর মাথা ঠিক নেই। কারণ একদিন আগে সংসদে দাঁড়িয়ে বললেন দেশের অর্থনীতি কালো ছায়ার মধ্যে রয়েছে। ঠিক তার একদিন পরই তিনি বললেন, দেশের অর্থনীতিতে কোনো সঙ্কট নেই। যেখানে শেয়ারবাজারে সব কিছু হারিয়ে একের পর এক বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করছেন, তারপরও অর্থমন্ত্রীর মুখে শোনা যায় ডিজিটাল বাণী। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে, দেশকে বাঁচাতে, হাজার হাজার বিনিয়োগকারীকে বাঁচাতে এখনই অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগ করা উচিত।
ষমো. অহিদুল ইসলাম, উল্লাখালী, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা : বাংলাদেশের রাজনৈতিক গোপালভাঁড় আমরা পেয়ে গেছি। অর্থমন্ত্রী একের পর এক হাস্যকর বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়ে অর্থনীতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন। তাই তিনি এখন স্ববিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আমি অর্থমন্ত্রীর দ্রুত পদত্যাগ দাবি করছি। 
ষএসএম তুহিন মাহমুদ, চাকরি, মুলাদী, বরিশাল : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল সরকারের ডিজিটাল অর্থমন্ত্রীর ডিজিটাল অর্থহীন কথাই ডিজিটাল তাচ্ছিল্যতার প্রাদুর্ভাব। এসবই হচ্ছে সরকার পতনের পূর্বে পাগল হওয়ার ডিজিটাল লক্ষণ। আমি অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই।
ষহাবিবুর রহমান ইয়াসিন, চাকরিজীবী, জয়পুর, ফুলগাজী, ফেনী : অর্থমন্ত্রী মুহিত তার অদ্ভুত কথাবার্তা দিয়ে অর্থনীতির বারোটা বাজিয়ে ছাড়ল। এ জন্য তাকে পদত্যাগ করা উচিত। 
ষমো. মিঠুন মিয়া, ব্যবসায়ী, সেগুনবাগান, পাহাড়তলী, খুলশি, চট্টগ্রাম : দুর্নীতি, লুটপাট, ব্যাংক লোন দেশের অর্থনীতিকে দেউলিয়া করেছে, ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য সব কিছুই আজ হুমকির মুখে। জনতার রোষানলে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন পাগলের মতো প্রলাপ বকছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আমি তার পদত্যাগ দাবি করছি। 
ষএমকে আলমগীর, শিক্ষক, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী : অর্থনীতি নিয়ে মন্ত্রী মুহিতের স্ববিরোধী বক্তব্য এটাই প্রমাণ করে যে, তিনি আসলেই কী বলেন তা জানেন না। সুতরাং আমি এই অজানা ব্যক্তির মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগের জোর দাবি জানাই। 
ষকবি গোলাম মোহাম্মদ, চাকরিজীবী, ডেমরা, ঢাকা : সুস্থ মগজের মানুষ কে না বোঝে ডলারের দাম বাড়লে টাকার মূল্যমান কমে, আমদানি ব্যয় বেড়ে যায়। এমনিতেই শেয়ারবাজারের একশ’ হাজার কোটি টাকা ডলার বানিয়ে বিদেশে পাচার করেছে। বিশেষ ব্যক্তির নামে এখনও ডলার পাচার হচ্ছে। অথচ অর্থমন্ত্রী বলছেন রাবিশ, ভোগাস, অর্থনীতির অবস্থা ভালো। মরহুম অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের সঙ্গে এখানেই পার্থক্য।
ষসাগর খান, অভিনেতা, ঢাকা : শেখ হাসিনা সরকারের অর্থমন্ত্রী নিজেই একজন স্ববিরোধী মানুষ। তার স্ববিরোধী বক্তব্য জনগণকে বিভ্রান্ত করেছে। অর্থমন্ত্রী মুহিতের পদত্যাগ দাবি করছি।
ষখন্দকার মাহবুব, ছাত্র, নগরকান্দা, দেলবাড়িয়া, ফরিদপুর : একটি দেশের ভালো-মন্দ নির্ভর করে ওই দেশের অর্থনীতির ওপর। কিন্তু আমাদের দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে যে অর্থমন্ত্রী তা বলাই বাহুল্য। আমি অর্থমন্ত্রীর স্ববিরোধী বক্তব্য দেয়ার জন্য তার পদত্যাগ দাবি করছি। 
ষজাহাঙ্গীর হোসন, চাকরিজীবী, ফেনী : অতীতের অর্থমন্ত্রীর চেয়ে বর্তমানের অর্থমন্ত্রী একেবারেই অযোগ্য। যার কারণে আজ অর্থনীতির এই অবস্থা। অর্থমন্ত্রী নিজেই জানেন না, অর্থনীতিকে কীভাবে রক্ষা করতে হয়। আর এ কারণেই তিনি একের পর এক স্ববিরোধী বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। আমি তার পদত্যাগ দাবি করছি। 
ষমো. আরিফুজ্জামান আরিফ, চাকরিজীবী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী, পূবালী আবসিক এলাকা, ঢাকা : বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে অর্থমন্ত্রী মুহিতের আরও সচেতনভাবে বক্তব্য দেয়া উচিত। একজন অর্থমন্ত্রীর কাছে আমরা স্ববিরোধী বক্তব্য কখনও আশা করিনি। 
ষমো. রাজিব, চাকরিজীবী, টাঙ্গুর, ফেনী : বাংলাদেশে এ ধরনের অর্থমন্ত্রীর জন্য আজ অর্থনীতির এই দুরবস্থা। এই মুহূর্তেই তার পদত্যাগ করা উচিত।
ষমো. নাসির উদ্দিন রিপন, ব্যবসায়ী, ছাগলনাইয়া, ফেনী : গত তিন বছরে দেশের অর্থনীতির যে দুরবস্থা হয়েছে পত্রিকার রিপোর্ট প্রকাশ করার কারণে অর্থমন্ত্রী শুধু গণমাধ্যমকে দায়ী করেছেন। এখন অর্থমন্ত্রী নিজে স্বীকার করেছেন যে, দেশ এখন অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এর জন্য অর্থমন্ত্রী রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করেছেন। ৭০ টাকার ডলার ৮৫ টাকার ওপরে উঠেছে। টাকার মান কমেছে ২১ শতাংশ। এই ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত।
ষমো. দেলোয়ার হোসেন দুলাল, ব্যবসায়ী, খিলগাঁও, ঢাকা : বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রীর মতো এত অযোগ্য অর্থমন্ত্রী আমি ৪০ বছরেও দেখিনি। তার অসংলগ্ন কর্তাবার্তা এবং সাংবাদিকদের প্রশ্নবাণে যখন আটকে যান তখন সাধারণ জনগণ যেন বুঝতে না পারে সে সময় তিনি ভেজাল ইংরেজিতে কথা বলে চতুরতা দেখান। শেয়ারবাজারের এ অবস্থার জন্য তার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বিচার হওয়া উচিত।
ষমোর্শেদ, ব্যবসায়ী, কক্সবাজার : আমাদের অর্থ নিয়ে অর্থমন্ত্রীর কোনো চিন্তা নেই। তার চিন্তাই হচ্ছে নিজের অর্থনীতি নিয়ে। যদি এদেশের অর্থ নিয়ে তিনি চিন্তা করতেন তাহলে শেয়ারবাজারের কেলেঙ্কারি ও পুঁজি হারিয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটত না। তাই এ সরকার ও সরকারের মন্ত্রিসভার পদত্যাগ চাই।
ষআবদুল্লাহ ইয়াছিন, ছাত্র, বি-বাড়িয়া : অর্থমন্ত্রী যে ধরনের কথা বলছেন তা তাদের দলীয় কারসাজি এবং ডিজিটাল কারসাজির তিন নম্বর পদ্ধতি। তিনি যে ধরনের কথা বলছেন তাতে মনে হয়, পারিবারিক সূত্রে মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন।
ষসাইফুল ইসলাম তানভীর, চাকরিজীবী, গাজীপুর : টেলিভিশনে যখন মুহিত সাহেবের বক্তব্য শুনি তখন বুঝতেই সমস্যা হয় যে তিনি অর্থমন্ত্রী নাকি কৌতুক অভিনেতা। দেশের জনগণকে রাস্তায় নামিয়ে তিনি এভাবে তামাশার বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। যুক্তরাজ্যের ক্যালিফোর্নিয়ায় আরাম-আয়েশে থাকা বসন্তের কোকিল একদা এদেশের জনগণের কষ্ট অনুভব করতে পারবেন না। চাটুকারী করে অনেকে মন্ত্রী হয়েছেন নিজের ভোগবিলাসের জন্য। এসব ব্যক্তি দিয়ে দেশের ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই।
ষআবদুল হান্নান মামুন, মাদরাসা শিক্ষক, কমলনগর, লক্ষীপুর : অর্থমন্ত্রী ৩১ জানুয়ারি সংসদে বলেছিলেন আমরা বছরের শুরু থেকেই অর্থনৈতিক দিক থেকে কালো ছায়ার মধ্যে আছি। আবার ১ ফেব্রুয়ারি বলেন, অর্থনীতিতে কোনো সঙ্কট নেই। তার এই স্ববিরোধী বক্তব্যে অবাক হওয়ার কিছু নেই, কারণ এটাই হচ্ছে তার দলের ধর্ম। আর এই দলের ধর্মই হচ্ছে নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়ে পরে অস্বীকার করা। আমরা এ অর্থনীতি ধ্বংসকারী সরকারের অতিদ্রুত পতন কামনা করি।
ষমো. আবদুল আজিজ, চমক ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, মহেশখালী, কক্সবাজার : অর্থমন্ত্রীর ব্যর্থতার জন্যই দেশের অর্থনীতির দুরবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। আর এই দুরবস্থার কারণে বেসামাল হয়ে অর্থমন্ত্রী একেক সময় একেক ধরনের বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। তাই দেশের অর্থনীতি রক্ষায় এই অর্থমন্ত্রীর দ্রুত অপসারণ প্রয়োজন।
ষমো. মহিউদ্দিন, ব্যবসায়ী, মোহাম্মদপুর আবদুল হামিদ ভিলা, মৌলভীবাজার সদর : জাতীয় সংসদে ব্যর্থ অর্থমন্ত্রী মুহিতের বক্তব্যে দেশের অর্থনীতির সঙ্কটের দায় গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের ওপর চাপিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা ও অযোগ্যতার দায় উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। সংসদে স্বতন্ত্র এমপি ফজলুল আজিমের অর্থমন্ত্রী সম্পর্কে দেয়া বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত। দেশের অর্থনৈতিক সঙ্কটের প্রধান কারণ অর্থমন্ত্রীর অযোগ্যতা ও ব্যর্থতা। সরকারের উচিত হলো এই ব্যর্থ অর্থমন্ত্রীকে অপসারণ করা।
ষলিজা, চাকরিজীবী, ঢাকা : দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু ও জনগণকে পথে বসিয়ে বেসামাল হয়ে পড়েছেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জনরোষের ভয়ে কখন কী বলেন তা নিজেও জানেন না। এই অর্থমন্ত্রীর হাত থেকে দেশকে রক্ষায় অবিলম্বে তাকে অপসারণ করতে হবে।
ষমো. ঈমান আলী, চাকরিজীবী, জগবন্ধু, কমলনগর, লক্ষ্মীপুর : অর্থমন্ত্রী বিনিয়োগকারীদের উত্সাহিত করে কৌশলে হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেলেন। আর এখন বলেন, শেয়ারবাজার বুঝি না—এ যেন হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রী। এই অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত।
ষআবু হানিফ, ছাত্র. কুমিল্লা, ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কেবল যে স্ববিরোধী বক্তব্য রাখেন শুধু তাই নয়, তিনি বরাবরই এদেশের মানুষকে মানুষ বলে মনে করেন না। এটা তার ব্যক্তির দোষ নয়, মূলত তার সুশিক্ষার অভাব বলেই মনে হয়। অন্যথায় তার মতো একজন দায়িত্বশীল মন্ত্রী ঢালাওভাবে ‘রাবিশ’ ‘ভোগাস’ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করতে পারতেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তিনি কখন যে কি কথা বলেন তা পরক্ষণেই ভুলে যান। তার এই পদটি ছেড়ে দেয়া উচিত বলে আমার মনে হয়। 
ষসোহেল পারভেজ সুমন, ব্যবসায়ী, পটিয়া, চট্টগ্রাম : অর্থমন্ত্রী বিগত কয়েক বছরে যেসব কথাবার্তা বলেছেন এতে তিনি মন্ত্রিত্ব না করে কোন যাত্রা দলের জোকারের পাঠ করলেই বেশি সফলতা পেতেন। অর্থমন্ত্রীর ব্যর্থতায় অর্থনীতির যে অবস্থা ইতিহাস এটা মনে রাখবে এবং একদিন এর বিচার হবে।
ষমাওলানা মো. আনোয়ার শাহ, ছাত্র, বি-বাড়িয়া সদর : শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে পুঁজি হারিয়ে অনেকেই দিশেহারা। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের দারপ্রান্তে। মানুষ না খেয়ে মরছে। এই অবস্থায় অর্থমন্ত্রী ও সরকারের বক্তব্যে জনগণ চরম ক্ষুব্ধ।
ষআবদুল মুকিত, লেখক, সিলেট : শয়ারবাজারের বারোটা বাজিয়ে অর্থনীতির লালবাতি জালিয়ে চরম হতাশাগ্রস্ত অর্থমন্ত্রী চোখে সর্ষের ফুল দেখছেন বলেই স্ববিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন।
ষএসএম জলিল সরকার, সরকারি কর্মকর্তা (অব.) বাগবাড়ী, কাশিমপুর, গাজীপুর : অর্থমন্ত্রী অর্থনীতি নিয়ে মাঝে মাঝে সত্য কথা বলেন, কিন্তু আমাদের জানা দরকার বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ শুধু ল্যাপটপে সীমাবদ্ধ। তারপরও অর্থমন্ত্রী যখন অর্থনীতির বেহাল অবস্থা তুলে ধরেন তখন আমাদের এতগুলো ডক্টরেট ডিগ্রিপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর ভালো না লাগার কারণে অর্থমন্ত্রীর স্ববিরোধী বক্তব্য।
ষমাওলানা হাসান মো. ইসহাক, শিক্ষক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ : অর্থনীতি নিয়ে অর্থমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, সরকার বা সরকারদলীয় প্রধানের হাতে যদি আমলনামা না থাকত তাহলে দলীয় অনেক রাজনীতিবিদ একইভাবে স্ব-দলের বিরুদ্ধে কথা বলতেন। অর্থমন্ত্রী সংসদে অর্থনীতির আসল চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য দেয়ায় তাকে ধন্যবাদ।
ষলায়ন মো. নাজিমুদ্দিন তাজ, চাকরিজীবী, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম : অর্থমন্ত্রী যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা ঠিকই। তিনি বিদেশ থেকে যেসব মোটা অংকের ঋণ নিচ্ছেন তা দেশের কাজে লাগছে না, লুটপাট হয়ে দলীয় লোকদের পকেটে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়বে পরবর্তী সরকারের ওপর।
ষশামসুল ইলসাম, ব্যবসায়ী, ইসলামাবাদ মার্কেট, চট্টগ্রাম : বাংলাদেশের অর্থনীতির যে অবস্থা এর জন্য অর্থমন্ত্রীর উচিত ছিল পদত্যাগ করা। কিন্তু তা না করে এই অর্থমন্ত্রী দেশের শেয়ারবাজারকে আরও ধ্বংস করেছে। অর্থমন্ত্রীর কারণেই শেয়ারবাজার থেকে হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। এই কলঙ্ক ঢাকতেই অর্থমন্ত্রী স্ববিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন।
 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___