I am 100 % agree with you.
খালেদ -হায়দার -হুদা হত্যার বিচার চাই ।
খুনি যে হোন না কেন -
বিনা বিচারে এই হত্যাকান্ড সমর্থন করা যায় না
তাই এর বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই"
খুনি যে হোন না কেন -
বিনা বিচারে এই হত্যাকান্ড সমর্থন করা যায় না
তাই এর বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই"
--
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.
"Sustha thakon, nirapade thakon ebong valo thakon"
Shuvechhante,
Shuvechhante,
Shafiqur Rahman Anu
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.
2011/2/22 Facebook <notification+p6zrozz@facebookmail.com>
Nuruzzaman Manik also commented on his photo.
Nuruzzaman wrote:
"@Sohel Kazi
'৭৫ সালের ৭ নভেম্বর রাত ১২ টায় বঙ্গভবনে সিপাহী বিপ্লবের খবর পেয়ে জেনারেল খালেদ কর্নেল হুদা ও হায়দারকে সঙ্গে নিয়ে প্রথমে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানের বাসায় যান । সেখান থেকে শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত ১০ম বেঙ্গল রেজিমেন্টে যেতে সিদ্ধান্ত নেন । উল্লেখ্য ১০ ম বেঙ্গলকে বগুরা থেকে খালেদই আনিয়েছিলেন তার নিরাপত্তার জন্য । পথে ফাতেমা নার্সিং হোমের কাচে তার গাড়ি খারাপ হয়ে গেলে তিনি হুদা ও হায়দারসহ পায়ে হেটেই ১০ম বেঙ্গলে গিয়ে পৌছেন । উক্ত ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার ছিলেন কর্নেল নওয়াজিস । খালেদের আগমনের খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ তিনি টেলিফোনে টু ফিলডে সদ্যমুক্ত জেনারেল জিয়াউর রহমান কে তার ইউনিটে খালেদের উপস্থিতির কথা জানান । তখন ভোর প্রায় চারটা । জিয়ার সাথে ফোনে তার কিছু কথা হয় । এরপর তিনি মেজর জলিলকে ফোন দিতে বলেন । জিয়ার সাথে মেজর জলিলের কথা হয় ।
ভোরবেলা দেখতে দেখতে সিপাহী বিদ্রোহের প্রবল ঢেউ ১০ম বেঙ্গলে এসে পড়ে । পরিস্থিতি কর্নেল নওয়াজিসের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় ।
অফিসার মেসে বসে খালেদ-হায়দার -হুদা সকালের নাস্তা করছিলেন । হুদা ভীত হয়ে পড়লেও খালেদ ছিলেন ধীর , স্থির , শান্ত । হায়দার নির্ভীক নির্বিকারভাবে পরটা মাংস খাচ্ছিলেন । এমন সময় মেজর জলিল কয়েকজন উত্তেজিত সৈনিক নিয়ে মেসের ভিতর প্রবেশ করে । তার সাথে একজন বিপ্লবী হাবিলদারও ছিল ।
সে চিৎকার দিয়ে জেনারেল খালেদকে বলল-"আমরা তোমার বিচার চাই "!
খালেদ শান্তকণ্ঠে জবাব দিলেন ," ঠিক আছে , তোমরা আমার বিচার করো । আমাকে জিয়ার কাছে নিয়ে চলো ।"
স্বয়ংক্রিয় রাইফেল বাগিয়ে হাবিলদার চিৎকার করে বললো-"আমরা এখানেই তোমার বিচার করবো ।"
খালেদ ধীর স্থির । বললেন, "ঠিক আছে , তোমরা আমার বিচার করো ।" খালেদ দু'হাত দিয়ে তার মুখ ঢাকলেন । ট্যারর-র-র-র ! একটি ব্রাস ফায়ার । মেঝেতে লুটিয়ে পড়লেন সেনাবাহিনীর চৌকস অফিসার জেনারেল খালেদ মোশাররফ যার ললাটে ছিল বীরযোদ্ধার জয়টিকা , মাথায় ছিল মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তমের শিরোপা আর মাথার বাম পাশে ছিলো পাকিস্তানী গোলন্দাজ বাহিনীর কামানের গোলার গভীর ক্ষতচিহ¡ ।
কামরার ভেতরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণত্যাগ করলেন আগরতলা ষড়যন্ত্রমামলার অন্যতম আসামী মুক্তিযুদ্ধে ৮নং সেক্টরের সাবসেক্টর কমান্ডার বীর বিক্রম কর্নেল নাজমুল হুদা ।
কর্নেল হায়দার ছুটে বেরিয়ে যান কিন্তু সৈনিকদের হাতে বারান্দায় ধরা পড়েন । উত্তেজিত সৈনিকদের হাতে তিনি নির্দয়ভাবে লাঞ্চিত হন । তাকে সেপাহীরা কিল ঘুষি লাথি মারতে মারতে দোতলা থেকে নিচে নামিয়ে এনে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা করা হয় ।
কি মর্মান্তিক ! আজ পর্যন্ত এই হত্যার বিচারের কোন উদ্যোগই নেয়া হয়নি । সরকারের নিকট দাবী-
খালেদ -হায়দার -হুদা হত্যার বিচার চাই ।
খুনি যে হোন না কেন -
বিনা বিচারে এই হত্যাকান্ড সমর্থন করা যায় না
তাই এর বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই
বিচার চাই"
To see the comment thread, follow the link below:
http://www.facebook.com/n/?photo.php&fbid=10150150178304954&set=a.140945919953.136093.627004953&mid=3cd4f61G1f5ebffdG6086638G10&bcode=T_hHR&n_m=srbanunz%40gmail.com
Thanks,
The Facebook Team
___
Reply to this email to comment on this photo.
The message was sent to srbanunz@gmail.com. If you don't want to receive these emails from Facebook in the future, please follow the link below to unsubscribe.
http://www.facebook.com/o.php?k=01cc35&u=526303229&mid=3cd4f61G1f5ebffdG6086638G10
Facebook, Inc. P.O. Box 10005, Palo Alto, CA 94303
__._,_.___