Banner Advertise

Monday, February 24, 2014

[chottala.com] ফ্রেণ্ডস এন্ড ফ্যামিলীর বৈশাখী মেলা আগামি ১৯ শে এপ্রিল শনিবার [1 Attachment]

[Attachment(s) from Abu Rumi included below]

ফ্রেণ্ডস এন্ড ফ্যামিলীর বৈশাখী মেলা আগামি ১৯ শে এপ্রিল শনিবার সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৬ টা । দেখা হবে বৈশাখীর মাঠে ।


__._,_.___

Attachment(s) from Abu Rumi | View attachments on the web

1 of 1 Photo(s)



[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] জেএমবির উত্থান ঘটে ॥ তারেক ও কয়েক শীর্ষ মন্ত্রীর প্রত্যক্ষ মদদে




মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০
জেএমবির উত্থান ঘটে ॥ তারেক ও কয়েক শীর্ষ মন্ত্রীর প্রত্যক্ষ মদদে
০ বাংলাভাই তারেককে মামা বলে ডাকতেন 
০ তারেক রহমানের মদদের কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান মুখ্য সচিব কামাল সিদ্দিকী
০ খালেদা জিয়ার পূর্ণ সমর্থন ছিল
বিভাষ বাড়ৈ ॥ আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত জামায়াতুল মুজাহিদুল বাংলাদেশের (জেএমবি) উত্থান ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার পেছনে ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শীর্ষনেতাদের সরাসরি সম্পৃক্ততা। তারেক রহমান এবং চারদলীয় জোট সরকারের প্রভাবশালী কয়েক মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের প্রত্যক্ষ মদদেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিলেন কুখ্যাত জেএমবি নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাই। জেএমবির এ উত্থানের পেছনে তারেক ও সরকারের মন্ত্রী এমপিদের পৃষ্ঠপোষকতার পুরো ঘটনা ঘটেছে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পূর্ণ সমর্থন নিয়েই। প্রধানমন্ত্রী ও তার ছেলেসহ সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করায় অনেক ক্ষেত্রেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রকাশ্যে কাজ করেছে জঙ্গী উত্থানের পক্ষে। কুখ্যাত বাংলা ভাই ও শায়ক আবদুর রহমান নিজেদের অফিসে নিরাপদে বৈঠক করতে খালেদা জিয়ার ছবি টাঙিয়ে। স্বঘোষিত আঞ্চলিক শাসন জারি করে জেএমপি রাজশাহীর বাগমারা ও নওগাঁর আত্রাই-রাণীনগরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে সন্ত্রাসের রামরাজত্ব কায়েম করেছিলেন। জিয়া পরিবারের সঙ্গে বাংলা ভাইয়ের সম্পর্কের গভীরতা এতটাই বেশি ছিল যে, প্রকাশ্যেই তারেক রহমানকে মোবাইল ফোনে সম্বোধন করতেন 'মামা' বলে।
এখানেই শেষ নয়, ২০০৫ সালে জেএমবি নেতা বাংলা ভাইয়ের সহযোগী খামারুকে আটক হওয়ার পর তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান। তাঁর হস্তক্ষেপে খামারুকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিরা। উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন দূতাবাসের এক বার্তাও আছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গিদের জন্য তারেক রহমানের মদদের কথা। উইকিলিকসের ফাঁস করা বার্তায় দেখা যায়, ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের তখনকার চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স জুডিথ চামাসকে একথা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল সিদ্দিকী। কুখ্যাত বাংলাভাই ও শায়খ রহমানসহ শীর্ষ ৬ জঙ্গীর ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পরও জঙ্গী মদদদাতারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছে। জঙ্গীবাদে মদদদানের অভিযোগে জোট সরকারের সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, আলমগীর কবীর, রাজশাহীর মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক সাংসদ নাদিম মোস্তফা ও রাজশাহী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শীশ মোহাম্মদের বিরুদ্ধে রাজশাহীর বাগমারা ও নাটোরের নলডাঙ্গা থানায় পৃথক পৃথক তিনটি মামলা দায়ের ছাড়া আজ পর্যন্ত কিছুই হয়নি। এদের মধ্যে কেবল সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ত্রাণের টিন আত্মসাতের মামলায় জেল খেয়েছেন। আর বাংলা ভাইয়ের মামা বলে যিনি জঙ্গী উত্থানে মদদ জুগিয়েছেন সেই তারেক রহমানও লন্ডনে রাজকীয় জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালে জেএমবি নিয়ে পুলিশের অনেক শীর্ষ কর্মকর্তাই বিভিন্ন সময়ে গণাধ্যমকে জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া জেএমবির কার্যক্রমে সম্মতি ছিল। তার ছেলে তারেক রহমান জঙ্গীদের কোনও নজরদারি সমর্থন করতেন না। এক সময় সাবেক পুলিশ প্রধান নূর মোহাম্মদ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, কিছু মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) নেতারাই জঙ্গীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন। 
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের কার্যক্রম আরও সক্রিয় করার জন্য সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল আল কায়েদা ও পাকিস্তান জামায়াতের। আইম্যান আল জাওয়াহিরি। গত বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট আমলে ২০০২ সালের মার্চ মাসের প্রথমদিকে বাংলাদেশে আল-কায়েদার তৎকালীন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা আয়মান আল জাওয়াহিরি নিরাপদেই সফর করেছেন বলে আন্তর্জাতিক প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলোতেও সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। আলকায়েদা নেতা সফরকালে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের আশীর্বাদ নিয়েই বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনের বৈঠক ছাড়াও অবস্থান করেছেন কয়েক মাস। এসব বিষয় নিয়ে বহুবার প্রশ্ন উঠলেও আজ পর্যন্ত জামায়াত ও বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিবাদ করা হয়নি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সেই আমলেই আফগানিস্তান থেকে ফিরে আসা দুই নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম (বাংলাভাই) এবং শায়খ রহমান দল গঠন করে জঙ্গীবাদী তৎরতা শুরু করে। তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় আফগান-ফেরত শত শত জঙ্গি। আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের আর্থিক সহায়তায় তারা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাংগঠনিক ভিত্তি তৈরি করে, বিভিন্ন সময় যার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই দুই জঙ্গী নেতার মৃত্যুদন্ডের আগে দেয়া জবানবন্দীতে বলেছেন, তাদের সঙ্গে জামায়াত ও বিএনপির নেতাদের সম্পৃক্ততার কথা। জানা গেছে, জঙ্গী নেতাকর্মীরা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ছত্রছায়ায় চরমপন্থী সদস্যদের উৎখাতের নামে রাজশাহী অঞ্চলে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাদের এই কর্মকা- নিয়ে মিডিয়া সরব হলেও সরকার ছিল পুরোপুরি নীরব। সরকারের রহস্যজনক নীরবতা নিয়েও গণমাধ্যমে প্রশ্ন তোলা হয়। তখরকার বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার রাজশাহী অঞ্চলে জঙ্গী নেতা বাংলা ভাইয়ের বর্বরতার কথা তুলে ধরে নজর কারেন দেশী বিদেশী গণমাধ্যমের। 
তখন অনেক গণমাধ্যমও শেখ হাসিনার কথায় শুরুতে কান দেননি। এক পর্যায়ে ২০০৪ সালে জঙ্গী তৎপরতা নিয়ে একের পর এক রিপোর্ট বের হয় গণমাধ্যমে। সাংবাদিকদের কাছে দেয়া এক সাক্ষাতকারে সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই স্বীকার করেন, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের সহায়তায় রাজশাহী অঞ্চলে সে তার কর্মকা- পরিচালনা করছে। এখান থেকেই তাদের কর্মকা- বিস্তৃত হতে থাকে সারাদেশে। বাংলাভাই নিজে সাংবাদিকদের সাক্ষাতকার দিয়ে তার কর্মকা- সম্পর্কে জানান দিলেও তখন সরকার জঙ্গী তৎপরতার উপস্থিতি পুরোপুরি অস্বীকার করে। তখন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নিজেই বলেছেন, 'বাংলাভাই মিডিয়ার সৃষ্টি। বাস্তবে এর কোন অস্তিত্ব নেই।' এ সময় জঙ্গী নেতারা সরকারের সহায়তায় রাজনৈতিক নেতাদের মতো চলাফেরাতেই কেবল সীমাবদ্ধ ছিলেন না। জঙ্গীদের পেছনে সরকারের শীর্ষ নেতাদের সমর্থন থাকায় এক পর্যায়ে বাংলা ভাইয়ের মিছিল করতে সরকারি ও বেসরকারী জীপ, কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল পাঠানোর জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে ওঠে। পুলিশকে দিতে হয়েছে বাংলা ভাইয়ের কর্মসূচীতে নিরাপত্তাও। জঙ্গী নেতা সরকারের মন্ত্রী এমপিদের মতো ডিসি, এসপিদের সঙ্গে বৈঠক করার সুযোগ পেয়েছেন সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের বদৌলতে। তবে বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি বলে জঙ্গীদের আড়াল করার খালেদা জিয়ার চেষ্টার কিছুদিন পরই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৪টি জেলায় একযোগে বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে জেএমজেবি ও জেএমবি তাদের সরব উপস্থিতির জানান দেয়। এ ঘটনাটি জাতিকে স্তম্ভিত ও বিস্মিত করে। 
জেএমজেবির মতো জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে। তারপর সারাদেশে তাদের কর্মকা- বিস্তৃত করে। জেএমবির নেতৃত্ব দেন শায়খ রহমান। এক পর্যায়ে দুটি দল অভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। এ দুই দলকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে বিএনপি-জামায়াত জোট। জোট সরকারের তৎকালীন মন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতায় অভিযুক্ত। এ ছাড়া স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন জেএমবি ও জেএমজেবির কর্মকা- পরিচালনায় সার্বিক সহায়তা দিয়েছে। বাংলাভাই ১৯৮০ সালে আফগানিস্তানে যুদ্ধ করেছিল। তার আগে সে সেখানে জঙ্গী প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। শায়খ রহমানও সেখানে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। এরাই বাংলাদেশে জঙ্গীগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে। তাদের সহায়তা করে জোট সরকারের কিছু লোক। জোট নেতাদের সঙ্গে বাংলা ভাইয়ের সম্পর্কের গভীরতা এতটাই বেশি ছিল যে, জনসমক্ষে তারেক রহমানকে মোবাইল ফোনে তিনি 'মামা' বলে সম্বোধন করতেন। সরকারী অফিসের কর্মকর্তার মতো কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙিয়ে বাংলা ভাই, শায়ক আবদুর রহমান বৈঠক করেছেন এমন ছবিও পাওয়া গেছে। 
আগে পরে নানা ঘটনা ঘটলেও মূলত ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি নেতা দুলু ও নাদিম মোস্তফার ক্যাডারবাহিনী রাজশাহীর পুঠিয়া, দুর্গাপুর ও নাটোরের নলডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। নাদিম-দুলু বাহিনীর হাতে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ নির্যাতিত হতে থাকে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের নির্যাতনের হাত থেকে সাধারণ মানুষদের রক্ষা করেনি, উল্টো নাদিম-দুলু বাহিনীকে প্রকাশ্যে সহযোগিতা দিয়ে গেছে, পুলিশের নির্লিপ্ত ভূমিকায় সাধারণ মানুষ অসহায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নাদিম-দুলু বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বহারা ক্যাডাররা ঘোষণা দিয়ে এ্যাকশনে নামে। ৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় নাটোরের নলডাঙ্গা এলাকায় সর্বহারা ক্যাডাররা সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর ভাতিজা সন্ত্রাসী গামাকে গুলি ও জবাই করে হত্যা করে। এরপর তারা পুঠিয়ার সাধনপুরে নাদিম মোস্তফার ঘনিষ্ঠ সহযোগী যুবদলের সন্ত্রাসী পাখি ও দুর্গাপুর বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে যুবদলের সন্ত্রাসী ওয়ার্ড কমিশনার আনোয়ারকে খুন করে। এসব সন্ত্রাসী খুন হওয়ার পর এলাকাবাসী স্বস্তি প্রকাশ করে এবং অনেক স্থানেই তারা মিষ্টি বিতরণ করে। এসব সন্ত্রাসীকে খুন করার কারণে সর্বহারাদের প্রতি জনসমর্থন বেড়ে যায়। কারণ নাদিম-দুলুর পোষা এসব দুর্ধর্ষের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মানুষ দিনের পর দিন থানায় ধর্না দিয়েও কোন ফল পায়নি। 
সর্বহারা ক্যাডাররা জনসমর্থনকে পুঁজি করে এসব এলাকায় ব্যাপকহারে সংগঠিত হওয়ার এক পর্যায়ে ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে সন্ত্রাসীদের গডফাদার দুলু ও নাদিমকে হত্যার হুমকি দেয়। এ হুমকিতে দুলু এবং নাদিম বিচলিত হয়ে পড়েন। তাঁরা প্রথমে সর্বহারাদের সঙ্গে সমঝোতায় আসার চেষ্টা চালান। এর অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের মার্চ মাসে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে সর্বহারাদের সঙ্গে সিরিজ বৈঠক হয়। মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে সমঝোতা প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়ে যাওয়ার পরও এক পর্যায়ে ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সর্বহারাদের শায়েস্তা করার জন্য কুখ্যাত বাংলাভাই ও তার বাহিনীকে নাদিম ও দুলু মাঠে নামিয়ে দেন। এর ফলে সমঝোতা ভেঙ্গে যায়। এর জন্য নাদিম-দুলু ও সর্বহারারা একে অপরকে দায়ী করেন। সে সময় সর্বহারাদের কবল থেকে জীবনরক্ষার কথা বলা হলেও সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েই এদের মাঠে নামানো হয়েছিল বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে। সূত্রমতে, জাতীয় নির্বাচনকে টার্গেট করেই তাদের মাঠে নামনো হয়। নির্বাচনের আগেই পুলিশ বাহিনীকে অকার্যকর রেখে বাংলাভাই ও তার জঙ্গী বাহিনীকে দিয়ে মাঠ দখলে রাখতে চেয়েছিল হাওয়া ভবনের কর্ণধাররা। তাদের পরিকল্পনা ছিল, দুই একজন কথিত সর্বহারাকে নির্যাতনের পাশাপাশি ব্যাপকহারে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করা যাতে তারা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় । অপারেশনের প্রথমদিকে বাংলাভাইর বাহিনী সর্বহারাদের বিরুদ্ধে লোক দেখানো অভিযান শুরু করে জনসমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালায়। অপারেশন শুরুর প্রথম দিনই তারা বাগমারার পলাশী গ্রামে ওসমান বাবু নামের এক যুবককে শত শত মানুষের সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর ধীরে ধীরে তারা বাগমারা, আত্রাই, রাণীনগর ও নলডাঙ্গা এলাকায় নির্যাতন ক্যাম্প স্থাপন করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ এলাকার সাধারণ মানুষদের ওপর চরম নির্যাতন চালায়। তারা মাত্র পৌনে ২ মাসে অন্তত ২২ জনকে খুন করে এবং শত শত মানুষকে নির্যাতন করে পঙ্গু করে দেয়। এর পাশাপাশি তারা এলাকায় ব্যাপক লুটপাট চালাতে থাকে। 
রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকরা নেপথ্যে থাকায় পুলিশ প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা নিয়েই বাংলাভাই ও তার ক্যাডার বাহিনী এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। নাটোর, নওগাঁ ও রাজশাহীর তৎকালীন পুলিশ সুপাররা সরকারের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশে বাংলা বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেন। সাবেক উপমন্ত্রী দুলু ও সাবেক সাংসদ নাদিম মোস্তফা হাওয়া ভবনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকায় হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বাংলা বাহিনী প্রশাসনিক ও আর্থিকসহ সকল প্রকার সহযোগিতা পায়। রাজশাহী রেঞ্জের তৎকালীন ডিআইজি (বর্তমান আইজি) নূর মোহাম্মদ বাংলাভাইকে গ্রেফতারের উদ্যোগ নিলে নাদিম, দুলু ও হাওয়া ভবনের চাপে তাকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়।
প্রকাশ:  মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] ‘বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’



'বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার তাদের জরিপের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

তাদের জরিপ অনুযায়ী, এধরনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের বারিসান রেভোলুসি নাসিওনাল এবং দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তালিবান। এরপরেই রয়েছে বাংলাদেশের ইসলামী ছাত্রশিবির।

চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী), পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ইরাকের আল-কায়েদা। ষষ্ঠ অবস্থানে সোমালিয়ার আল শাবাব, সপ্তম অবস্থানে কলম্বিয়ার ফার্ক, অষ্টম অবস্থানে ফিলিপাইনের নিউ পিপলস আর্মি রয়েছে।

নবম ও দশম অবস্থানে আছে যথাক্রমে সিরিয়ার জাবাত আল-নুসরা এবং নেপালের মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টি।

আইএইচএস'র ওয়েবসাইটে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন দেশের উন্মুক্ত সূত্র থেকে প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে প্রতিবছর আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার সূচক অনুযায়ী এ তালিকা প্রস্তুত করা হয় প্রতিষ্ঠানটির ভোক্তাদের জন্য।

১৯৯৭ সাল থেকে আইএইচএস জেইন এ ধরনের উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে আসছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে।

স্বাধীনতার আগে জামায়াতের এই ছাত্রসংগঠনটির নাম ছিলো ইসলামী ছাত্রসংঘ। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি 'ইসলামী ছাত্রশিবির' নাম নিয়ে পুনরায় আত্নপ্রকাশ ঘটে সংগঠনটির।

২০১২ সালের শেষদিকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পরপরই পুলিশের ওপর ঝটিকা মিছিল থেকে হামলা চালানো শুরু করে ইসলামী ছাত্র শিবির।
এরপর বিভিন্ন সময়ে নাশকতা ও চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা ও আহত করার জন্য সংগঠনটিকে দায়ী করে আসছে সরকার ও পুলিশ। 

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আইএইচএস বিশ্বের ১৬৫টি দেশের ভোক্তাদের জন্য বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা চালিয়ে থাকে। জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার মূলত যুক্তরাজ্যের একটি সামরিক জরিপ প্রতিষ্ঠান যা পরে যুক্তরাষ্ট্রের আইএইচএসে'র সঙ্গে যুক্ত হয়।
http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article749008.bdnews


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] Shibir world’s 3rd top armed group - বিশ্বের ‘তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’




Shibir world's 3rd top armed group: StudyBreaking

Star Online Report
This visual presentation shows an excerpt of the study titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index
This visual presentation shows an excerpt of the study titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index" by US-based research organisation IHS Inc.

Islami Chhatra Shibir, the student wing of Jamaat-e-Islami, has ranked among the top ten most active non-state armed groups across the world in 2013, according to a recent study.

The study, conducted by IHS Inc and titled "IHS Jane's 2013 Global Terrorism & Insurgency Attack Index", ranked Shibir 3rd in the list, right after Barisan Revolusi Nasional of Thailand and Taliban.

al-Qaeda in Iraq came fifth in the ranking published by the US-based research group on its website on February 13.

"The epicentre of 2013 activity was in the Middle East, with significant pockets of violence radiating out to neighbouring regions in Africa and South Asia," said Matthew Henman, manager of IHS Jane's Terrorism and Insurgency Centre (JTIC), in a statement.

"In 2009, a worldwide total of 7,217 attacks were recorded from open sources. In 2013, that number increased by more than 150% to 18,524," he added.

The study also focused on militant strikes in Syria, Iraq, Arab Spring countries as well as in Sub-Saharan African nations.

Published: 9:49 pm Monday, February 24, 2014

Last modified: 10:07 pm Monday, February 24, 2014

http://www.thedailystar.net/shibir-world-s-3rd-top-armed-group-study-12851

Top 10 most active non-state armed groups in 2013:

1. Barisan Revolusi Nasional (Thailand)

2. Taliban

3. Islami Chhatra Shibir (Bangladesh)

4. Communist Party of India – Maoist

5. Al-Qaeda in Iraq

6. Harakat al-Shabaab al-Mujahideen (Al-Shabaab)

7. FARC (Colombia)

8. New People's Army (Philippines)

9. Jabhat al-Nusra (Syria)

10. Unified Communist Party of Nepal – Maoist

http://www.marketwatch.com/story/global-terrorism-insurgency-attacks-rapidly-increase-in-five-years-according-to-ihs-janes-terrorism-and-insurgency-centre-2014-02-13

তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

'তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির'

নিজস্ব প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-02-24 21:18:09.0 BdST Updated: 2014-02-24 22:18:37.0 BdST

Also Read (Some background of Shibir):

আলবদর এখনও আছে : 

একাত্তরে গোলাম আযমের বিবৃতি

http://www.prothom-alo.com/detail/news/215745

থেমে থাকেনি গোলাম আযমের চক্রান্ত:
"... বাংলাদেশ রাষ্ট্র উচ্ছেদ করে আবারও পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত করতে গঠন করেন 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি'। জামায়াতে ইসলামীর এ সাবেক আমির ২০০২ সালে প্রকাশিত তার নিজ জীবনী 'জীবনে যা দেখলাম' বইয়েও তা অকপটে স্বীকার করেছেন । ......."
"...১৯৭২ সালের জানুয়ারি গোলাম আযম যুক্তরাজ্যের লন্ডনে গঠন করেন 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি'। ..."

রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযম:

১৯৭২ সালে গোলাম আযম লন্ডনে 'পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি' গঠন করেন এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র উচ্ছেদ করে আবার এই ভূখন্ডকে পাকিস্তানের অংশে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করেন।

থেমে থাকেনি গোলাম আযম:
http://www.news-bangla.com/index.php?option=com_content&task=view&id=8983&Itemid=53
দেশ স্বাধীনের পরও পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার কমিটি গঠন করে স্বাধীনতা বিপন্নের ষড়যন্ত্র করেছিল ঘাতক গুরু গো'আযম :
http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=4&textid=2812

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও গণহত্যার প্রতীক':




আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল
 ইসলামী ছাত্র সংঘ' নাম পাল্টিয়ে 'বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির' নামে যাত্রা শুরু করে:  



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___