Banner Advertise

Tuesday, July 30, 2019

[chottala.com] September 21st, Prio Bangla Street Festival [2 Attachments]

<*>[Attachment(s) from Prio_Bangla prio_bangla@yahoo.com [chottala] included below]

প্রিয় বাংলা পথমেলা Prio Bangla Multicultural Street Festival, Sept 21, 2019, 880 S. Walter Reed Drive, Arlington, VA 22204


<*>Attachment(s) from Prio_Bangla prio_bangla@yahoo.com [chottala]:

<*> 2 of 2 Photo(s) https://groups.yahoo.com/neo/groups/chottala/attachments/731218587;_ylc=X3oDMTJyZ3Y1dTNlBF9TAzk3MzU5NzE0BGdycElkAzE0ODQ0NzUyBGdycHNwSWQDMTcwNTA0MzQ4OQRzZWMDYXR0YWNobWVudARzbGsDdmlld09uV2ViBHN0aW1lAzE1NjYwMDU0Mjc-
<*> image1.jpeg
<*> image2.jpeg

------------------------------------
Posted by: Prio_Bangla <prio_bangla@yahoo.com>
------------------------------------

[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]

------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/chottala/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/chottala/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
chottala-digest@yahoogroups.com
chottala-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
chottala-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

Thursday, July 25, 2019

[chottala.com] Please see the article



সামাজিক সম্প্রীতি ও উদারতার প্রতীক শেখ হাসিনা

প্রকাশিত : ২৬ জুলাই ২০১৯
 Print  New  0  0 Google +0  0
  • ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী

শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত নেতৃত্বগুণ আজ সর্বজনবিদিত। তাঁর নেতৃত্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও উদারতার একটি জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ। তাঁর আমলে হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীসহ বাঙালী ও ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী মর্যাদায় দেশে বসবাস করছেন। এ দেশে তিনি জঙ্গীবাদ দমনে কঠোর রয়েছেন এবং জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছেন। রোহিঙ্গারা যখন মিয়ানমার কর্তৃক নির্মম ও পৈশাচিকভাবে অত্যাচারিত হচ্ছিলেন এবং এদেশে তারা পালিয়ে আসেন তখন তাদের আশ্রয় নিয়ে মানবতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি দেশের অর্থনীতিতে বিহেভিয়ারিয়াল ইকোনমিক্স (ইবযধারড়ঁৎরধষ ঊপড়হড়সরপং) অর্থাৎ আচরণগত অর্থনীতি নিয়ে সাড়ে দশ বছরের অধিককাল কাজ করে চলেছেন। শেখ হাসিনা তাঁর অর্থনৈতিক দর্শনে যুক্ত করেছেন এক অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ পদ্ধতি, যাতে মানুষের অন্তর্নিহিত আচরণগত ব্যবহার কাজ করে- যা অর্থনীতির ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে কাজ করে। তিনি সমতাভিত্তিক উন্নয়নে বিশ্বাসী বিধায় সকল সময়ে নারী-পুরুষের সমতা বিধানের ক্ষেত্রে গুরুত্বারোপ করে থাকেন এবং সত্যিকার অর্থে মানুষের ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। সরল সিধে কথায় অর্থনীতির দর্শন হচ্ছে পেটে ভাতের রাজনীতির অর্থনীতি। মানুষের কল্যাণ, আকাক্সক্ষা, দেশকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে তার সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়ার অসাধারণ গুণে এক বিশাল ব্যক্তিত্ব বিশ্ব রাজনৈতিক পরিবেশে নিজেকে মেলে ধরেছেন। দেশে-বিদেশে শেখ হাসিনা এক অনন্য নেতৃত্বগুণে উচ্চাসনে আসীন রয়েছেন। এ কারণেই শেখ হাসিনা সম্প্রতি লন্ডনে বাংলাদেশের ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত ১৫ জন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠককালে অনুশাসন দেন যাতে ইউরোপের দেশসমূহে বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধি পায়, বাণিজ্য বৃদ্ধি পায় এবং এদেশে যাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় তার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে। আসলে তাঁর এ অনুশাসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যাতে করে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় রাষ্ট্রদূতরা নিজের দেশের প্রতি আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেন। ২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবর্ষে এবং স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে ২০২১ সালের দেশে মান-সম্মান বৃদ্ধিকল্পে সমন্বিত পদ্ধতিতে কাজ করার কথা বলেছেন। ব্রেক্সিট পরবর্তী সময়ে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাণিজ্য এবং ইউরোপের অন্যান্য শিল্প-উন্নত রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিকভাবে উন্নত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বারোপ করেন। বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দক্ষ বাণিজ্য নীতি বিভিন্ন দেশসমূহের ওপর নির্ভর করে থাকে। আসলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পাঁচটি উপাদানের ওপর নির্ভর করে থাকে।

সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, ভূ-খন্ডের মধ্যে ইন্টিগ্রেটি থাকা, একে অন্যের প্রতি আগ্রাসী না হওয়া, অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা এবং সমতা, পারস্পরিক সুবিধা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান। বৈশ্বিক পরিবেশে শেখ হাসিনা সমতাভিত্তিক সহাবস্থান নীতিতে ও উদারতার পদ্ধতিতে বিশ্বাসী। তাঁর আচরণ মানুষ-দেশ ও সমাজ ব্যবস্থাকে সম্মান প্রদর্শন করা এবং দেশের এগিয়ে যাওয়াকে নিশ্চিত করা। আশা করা যায়, তারা প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন মেনে দেশ ও জাতির উন্নয়নে অর্থনৈতিক কূটনীতিকে গতিশীল করবে।

এদিকে শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য সদাতৎপর প্রধানমন্ত্রী দেশের ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ কলেজসমূহের মান উন্নতকরণে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে কলেজগুলোর সম্মিলিত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ২.৫ লাখ। এদের কেউ কেউ প্রথমে আন্দোলন শুরু করে। এক্ষণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রী এই অধিভুক্ত কলেজসমূহকে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতামুক্ত করার জন্য পাল্টা আন্দোলন করছেন। এ ব্যাপারে অবশ্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথাযথভাবে কাজ করছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পর্যায়ক্রমে এ ৭টি কলেজের মধ্যে যেগুলোকে উপযুক্ত বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন মনে করবে সেগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের পদক্ষেপ নিতে পারে। কেননা পাল্টাপাল্টি অবস্থানের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমনি ওই কলেজসমূহের ছাত্রছাত্রীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রয়োজন ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজকে মার্জার করে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর করা যায় কি-না তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য একটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করছি। মূল সড়ক বন্ধ করে বিক্ষোভ সাধারণ জনমানুষের হয়রানি বাড়ায়। ঢাকার ভেতরে যে কলেজগুলোর তিন একর জমি আছে এবং যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন সেগুলোকে পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের ব্যাপারে ওই কমিটি পরীক্ষা করে দেখতে পারে। কেননা ক'দিন পর পর এ ধরনের কার্যক্রম মোটেই গ্রহণীয় নয়। বিষয়টির ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে গুরুত্বের সঙ্গে ভেবে দেখতে হবে। কেননা শেখ হাসিনা কখনও নিম্নমানের শিক্ষাকে গ্রহণ করেন না এবং শিক্ষার মান উন্নতকরণে সর্বদা সচেষ্ট। শিক্ষা হচ্ছে মানুষের মৌলিক অধিকার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থার উদ্যোগ যথাযথভাবে নিয়েছিলেন। বর্তমানে কর্মমুখী ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক মান হচ্ছে ৪৩% কিন্তু আমাদের দেশে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষার হার হচ্ছে ১৬%। শিক্ষা যেমন মানুষের মৌলিক অধিকার তেমনি মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া এ শিক্ষা হয়ে থাকে অসম্পূর্ণ। আর প্রবৃদ্ধিভিত্তিকসহ সাম্যভিত্তিক উন্নয়নে বাজার উপযোগী মানবিক গুণাবলীসম্পন্ন মানুষ দরকার। দেশে ইদানীং শিশু ও নারী নির্যাতন বেড়েছে। এটি একটি সামাজিক ও আচরণগত ব্যাধি। মানুষের মধ্যে অমানুষত্ব ভর করেছে। এ ধরনের অন্যায় কাজের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের দ্রুত আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া প্রয়োজন। কেননা এ ধরনের এর পৈশাচিক অপরাধের ক্ষমা নেই। আসলে সমাজ ব্যবস্থায় ভাঙ্গনের সুর শোনা যায় বিলাসবহুল জীবন মাত্রাতিরিক্ত অর্থ আবার কোন কর্ম না থাকায় আচরণগত সমস্যার কারণে এ ধরনের ঘটনার সৃষ্টি হচ্ছে কি-না, তা সমাজবিজ্ঞানী এবং সাইকিয়াট্রিস্টরা বলতে পারবেন। এদিকে যারা আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে, ভুয়া গুজব রটিয়ে সাধারণ মানুষকে ছেলেধরার মিথ্যা সন্দেহে হত্যা করছে তাদের পৈশাচিকতা ও নৃশংসতা একটি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এ ব্যাপারে পেছন থেকে কোন ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি-না তা ভেবে দেখা দরকার এবং যত দ্রুত সম্ভব আইন অমান্যকারীদের আইনের আওতায় আনা দরকার। যেহেতু দেশ আজ শান্তি, প্রগতির দিকে এগিয়ে চলেছে ষড়যন্ত্রকারীরা পেছন থেকে বিচারিণী বা স্বৈরানীর মতো আচরণ করে দেশে নিত্যনতুন ঝামেলা সৃষ্টি করতে তৎপর। এই অপতৎপরতা রুখতে কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নয় বরং সামাজিক প্রতিরোধও দরকার। মিথ্যা তত্ত্ব দেশে-বিদেশে দিলেই হবে না এটি যারা স্বীয় স্বার্থে করবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা দরকার।

দেশে বন্যা চলছে। সরকারী ব্যবস্থাপনায় বানভাসিদের জন্য সরকার যথেষ্ট তৎপর রয়েছে। তবে আগের মতো স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা কিন্তু বানভাসিদের পাশে দাঁড়াচ্ছে না। এটি আসলে উচিত নয়। কেননা শিক্ষার অংশই হচ্ছে কমিউনিটি সার্ভিস। সমাজের উন্নয়নে অংশগ্রহণ করা প্রতি ছাত্রছাত্রীর কর্তব্য বিশেষত আর্তমানবতার পাশে থাকা। এ জন্য চাই, উপযুক্ত অভিভাবক যারা তাদের ছাত্রছাত্রীদের এ উদ্দেশ্য উৎসাহিত করতে পারবেন এবং নিজেরাও সম্পৃক্ত হবেন। আছে যে সুন্দর রাষ্ট্র বিনির্মিত হচ্ছে সেখানে মানুষের অধিকার, সেবা প্রদান সর্বাগ্রে দরকার। ছাত্র সমাজ যেন জনবিচ্ছিন্ন না হয় মানিসেন্ট্রিক সোসাইটিতে সেটি দেখভাল করার দায়িত্ব স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের কর্তব্যরতদের। কেবল সবকিছু সরকারের মুখাপেক্ষী থাকা মোটেই যুক্তিগ্রাহ্য নয়। স্থানীয় পর্যায়ে যারা তৃণমূলে রয়েছেন তাদেরও নিজস্ব এলাকার উন্নয়নে সপ্রতিভ হতে হবে। নচেৎ বাইরের থেকে স্থানীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সম্পদের পরিমাণ হচ্ছে অপ্রতুল। অথচ এ অপ্রতুল সম্পদের ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে বঙ্গবন্ধুর আমল, '৯৬-এর পাঁচ বছর শেখ হাসিনার আমল এবং ২০০৯ থেকে আবার শেখ হাসিনার আমলে সর্বদা মানব উন্নয়নকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে জাতি ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গভিত্তিক সমতা অর্জনের পাশাপাশি ধনী-গরিব নির্বিশেষে মানুষকে একটি উদার ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। মানবতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে তিনি যেভাবে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছেন দুঃখ লাগে আউং সান সুচি একজন নোবেল বিজয়ী হয়েও নারীর প্রতি অবমাননাকে হজম করে যান। বেবি বুম রোহিঙ্গা শিবিরে ঘটেছে। এটি তাদের দেশ থেকে প্রেরিত ও উৎপাদিত নারীদের প্রতি সহিংসতার দুঃখজনক ঘটনার ফল। আউং সান সুচি এখনও মিয়ানমারের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছেন। কি দুর্ভাগ্য! মানুষের রক্তের হোলিতে তিনি সিক্ত হচ্ছেন অথচ নেই নিজ দেশবাসীর রোহিঙ্গাদের প্রতি বিন্দুমাত্র মানবতাবোধ। এ ধরনের অত্যাচার পার্শ্ববর্তী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনস্তাত্ত্বিক ভিত্তিকে দুর্বল করেÑ সমাজে অপরাধবোধ জটিল থেকে জটিলতর হয়। তবে কিছু বড় ধরনের এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থা দুস্থ মানবদের নিয়ে তাদের ব্যবসা বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে চায়।

সামাজিক দ্বন্দ্ব আর চাহিদার প্রাবল্য কখনও কখনও যোগানের চেয়ে অধিক হওয়ায় তখন অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে থাকে। আজকাল বড়-ছোটর প্রভেদ কেউ করে না। এটি অবশ্য বাম গোষ্ঠী দেশ স্বাধীনতার পর থেকেই শুরু করেছিল। সামাজিক নিয়মে প্রতিটি কর্ম পরিবেশ অবশ্যই ডেকোরাম থাকে। কিন্তু বামেরা সেই ডেকোরাম ভেঙ্গে দিয়েছে। আবার পারিবারিক ক্ষেত্রে যৌথ পরিবার থেকে একক পরিবার-আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওযার প্রয়াস ভাল-মন্দের মিশেল ও প্রভেদ বোঝাতে অক্ষম। ফলে কাউকে যে মান্য করতে হয়- আবার যাকে মান্য করতে হয়, সে যেন একজন ব্যক্তি হোন যিনি অন্যের কল্যাণের কথা ভাবেন সেটি যেমন তৃণমূল পর্যায়ে সত্য, মহল্লা, পাড়া, গ্রাম, উপজেলা, থানা, জেলা এবং রাজধানীর ক্ষেত্রেও এটি বাস্তবতা। কিন্তু মুক্তবাজার অর্থনীতির খারাপ দিকটি নিয়ে আজ যে তেলেসমাতি কারবার শুরু হয়েছে তাতে ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থা ভাঙছে। অবশ্য এটি একটি সাময়িক ব্যবস্থা। দুর্নীতি আর জরাগ্রস্ত মানুষেরা সৎ ও ভাল মানুষকে বিপদে ফেলতে হেন অপকর্ম নেই যে তা করেন না। এমনকি আগে জমিজমা দখল হতো আর এখন রাজউকের নক্সা বদলিয়ে গায়ের জোরে ঢাকা শহরে ফ্ল্যাটবাড়িগুলোর সমিতি অবৈধভাবে গ্যারেজ দখল করে নেয়। ভাড়া দেয়। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা দরকার। ব্যবসা করতে গেলে প্রায় চল্লিশটি স্তরে অনুমোদনের জন্য যেতে হয় নবীন ব্যবসায়ী হলে তখন আর সামাজিক ইনোভেশনের সুযোগ থাকে না। কেবল ক্ষমতাশালীরা এবং অর্থবিত্তের মালিকরা সে সুযোগ আদায় করতে সক্ষম হয়।

একজন অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে মনে করি, এতকিছুর পরও বাংলাদেশের যে উন্নয়ন সেখানে স্ববিরোধিতার কোন সুযোগ নেই। আসলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বগুণ প্রতিটি মানুষের স্বীয় উত্থান পর্যায়কে শক্তিশালী করেছে। তাই তো তিনি ব্যক্তি স্বার্থের উর্ধে উঠে মানবীয় গুণাবলীতে ভাস্বর ও আচরণগত অর্থনীতির প্রায়োগিক কৌশলকে কাজে লাগাচ্ছেন। যারা মিথ্যার ওপর ভর করেন, তারা তেমনি হারিয়ে যাবেন। শেখ হাসিনার আদর্শের সত্যিকার বাস্তবায়ন তাকে ঘিরে যারা ক্ষমতার বিভিন্ন কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন- তাদের নমনীয় হওয়ার মধ্যে দরকার।

লেখক : শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ

pipulbd@gmail.com

প্রকাশিত : ২৬ জুলাই ২০১৯
- See more at: http://www.dailyjanakantha.com/details/article/437092/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%95#sthash.toXmaPt6.dpuf  

Virus-free. www.avast.com


__._,_.___

Posted by: "pipulbd ." <pipulbd@gmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

Tuesday, July 23, 2019

[chottala.com] Jamal Khan released Season 2 (5 Episodes) of American Opioid Podcast (www.americanopioid.org)



Dear Friends,

Jamal Khan just released Season 2  (5 Episodes)  of the American Opioid Podcast, (www.americanopioid.org) which is now available on the following platforms:

(1)  Anchor: https://anchor.fm/americanopioid






If you prefer to read rather than listen, the script for Season 2  (5 Episodes)  is available here: https://medium.com/@jamalkhan1/american-opioid-podcast-season-2-script-3d690eb23da1

The script for Season 1 (6 Episodes) is available here: https://medium.com/@jamalkhan1/american-opioid-podcast-season-one-transcript-b2ecac4e4edf?source=friends_link&sk=69a02b371ee234ad3e53a0d61ff07430

Jamal would love to know what you think of Season 2. Drop him a note anytime at 
Jamal Khan:  408-834-6991  jamalkhan1@gmail.comjkhan@jd13.law..harvard.edu

Also, spread the word to your friends and on social media!



From: mahbubkhan@ieee.org
Sent: Saturday, September 22, 2018 1:21 PM
Subject:  Jamal Khan released Season-1 on American Opioid Podcast (www.americanopioid.org)
 

Dear Friends,

 

Jamal Khan has posted Season-1 (6 Episodes) online at  (www.americanopioid.org)  his PODCAST on "American Opioid" on a National crisis item of Addiction to Opioid that has affected over 2 million Americans, sometimes through Overdose and some loss of lives, which can get worse if not prevented through awareness, control and treatment. The purpose of this Podcast is to bring awareness to the National audience of USA about this National crisis on addiction and to save lives through a research-backed popular Podcast format as creative and literary-rich Fictional Narrative that starts as follows:

 

"They met when she could not speak and he could not hear. They met in the most affordable day care center in the City of Ragle, one of the nation's many flashpoints of the opioid crisis. He was two. She was three. They relied on each other for survival."


This Podcast is structured in six seasons with several different corresponding Episodes in each Season as listed below. Season-3 and Season-6 will contain Interviews with a large number of Opioid related officials at City-County-State levels all across USA, who are working with this Opioid crisis in various different capacities, in addition to some patients, survivors and affected families with loss of lives in the family due to this National crisis on Addiction, illness and death. This Podcast deals with some challenging topics and is for Mature audiences. The Season-1 with all of its 6 Episodes has now been published in several different platforms at the following links: 

 

American Opioid Podcast

Jamal Khan


Structure of the Podcast

Season 1: Prescription (Published)

Season 2: Addiction
Season 3: Interlude (Interviews with Real-Life Individuals)
Season 4: Relapse
Season 5: Recovery
Season 6: Epilogue (Interviews with Real-Life Individuals)

Season One: Prescription with Six Episodes are now available on the following platforms:

 

(1)  SoundCloud: https://soundcloud.com/american-opioid-304417408

(2)  Apple iTunes: https://itunes.apple.com/…/pod…/american-opioid/id1436690361 

(3)  Google Play: https://play.google.com/music/m/Iquyzfj7y6nnmpijpfhqatxk4de…

(4)  YouTube: https://www.youtube.com/playlist…

(5)  Stitcher: https://www.stitcher.com/s?fid=235841&refid=stpr

 


ABOUT THE CREATOR OF THE PODCAST JAMAL KHAN


Jamal Khan:  408-834-6991  jamalkhan1@gmail.comjkhan@jd13.law.harvard.edu

 

Jamal Khan is the author writer of the original story of this Podcast and he is also the narrator of this American Opioid Podcast (www.americanopioid..org).  As a Presidential Management Fellow (PMF), he worked on the Opioid policy issues for the White House Office of Intergovernmental Affairs during the Obama Administration. A Berkeley and Harvard Law graduate, Jamal is a licensed attorney in the State of California. He has worked for US-Senator Kamala Harris (CA), US-Senator Catherine Cortez Masto (NV) and San Jose, CA Mayor Sam Liccardo in their recent election campaigns. Jamal also worked earlier for Nancy Pelosi when she was the Speaker of the US House of Representatives the first time.


 American Opioid Podcast Cover Page




Regards, 

Dr. Mahbub Khan

California, USA

408-859-3566

mahbubkhan@ieee.org




__._,_.___

Posted by: Mahbub Khan <mahbubkhan45@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] Fw: Priya's False Statement !!!











১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের পর তৎকালীন পূর্ববাংলার হিন্দুরা সহায় সম্পত্তি বিক্রি করে স্বেচ্ছায় পশ্চিম বাংলায় চলে যায় | তাদের কাছে পূর্ব পাকিস্তানের চেয়ে পশ্চিম বঙ্গই ছিল আত্মার আত্মীয় | তারা ধীরে ধীরে ভারতের পশ্চিম বঙ্গে পুনর্বাসিত হতে থাকে সুদূর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে | ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় | বেশির ভাগই হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচার করে সম্পত্তি গড়েছে ভারতে ! এই প্রবাসে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অনেকের ফ্লাট আছে কলকাতায় , অথচ নিজের মাতৃভূমি বাংলাদেশে তারা ইনভেস্ট করেন না !| তাদেরকে জোর করে ইন্ডিয়ায় পাঠানো হচ্ছেনা , তারা স্বেচ্ছায় তাদের প্রানপ্রিয় দেশে চলে যাচ্ছেন আর নিয়ে যাচ্ছেন সাথে করে বাংলাদেশে ব্যবসা করে উপার্জিত সম্পদ | তাই তাদের সংখ্যাতো কমবেই | এতে অবাক হওয়ার কি আছে ! তাই প্রিয়া সাহা আর আবুল বারাকাতদের বলছি এই সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমে যাওয়া নিয়ে এতো গবেষণা করার দরকার নেই |
তবে আমার একটা অনুরোধ গবেষকদের প্রতি আপনারা ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত পশ্চিম বঙ্গে বাঙালি হিন্দুদের সংখ্যা কতটা বেড়েছে সেই সংখ্যাটা জরিপ করুন | তা হলেই আপনাদের অঙ্কটা মিলে যাবে !!




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___