__._,_.___
Thursday, April 24, 2014
[chottala.com] BCCDI BANGLA SCHOOL BOISHAKHI MELA SAT APR 26,2014
BCCDI-Bangla School cordially invites you ,your family to join the celebration of ''BOISHAKHI MELA'' Welcoming Bangla new year 1421 on Saturday,April 26,2014 at Mason District Park 6621 Columbia Pike,Annandale ,VA-22003 11:00 A.M to 5:00 P.M
Please join us for this wonderful cultural even,with performances by local Washington star artist's and the talented Bangla School Students .
__._,_.___
[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.
* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]
__,_._,___
[chottala.com] পোশাক খাতে অনেক উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশে॥ যুক্তরাষ্ট্র
পোশাক খাতে অনেক উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশে॥ যুক্তরাষ্ট্র
রানা প্লাজা ভবন ধসের পরে পোশাক খাতে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে অনেক কাজ করার এখনও বাকি রয়েছে। রানা প্লাজা ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অপরদিকে মার্কিন মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন।
২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগ, বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ও শ্রম বিভাগ থেকে যৌথভাবে এক বিবৃতি দেয়া হয়। এই চারটি সংস্থাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আওতাধীন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, সাভারের রানা প্লাজায় ভবন ধসের পর গত এক বছরে ট্রেড ইউনিয়নের নিবন্ধন দেয়াসহ শ্রমিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই সময়ে প্রায় ১৪০টি শ্রমিক সংগঠনের নিবন্ধন দেয়া হয়েছে। তবে কারখানা পরিদর্শনের ফলাফল সংবলিত একটি ডাটাবেস উন্নয়ন এখনও অনেক কাজ করার বাকি আছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পালিত হচ্ছে। এই রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় এক হাজার এক শ' জন মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এতে আহত হন আরও কয়েক হাজার। পোশাক শিল্পের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ শিল্প দুর্ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক শ' বছর আগে ট্রায়াঙ্গেল শার্টওয়েস্টের বিপর্যয়ের মতোই রানা প্লাজা এবং ২০১২ সালের নবেম্বরে তাজরীন ফ্যাক্টরির আগুন, শ্রমিকদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার, পোশাক শিল্প মালিক ও পণ্যের ক্রেতাসহ বাংলাদেশে সব অংশীদারের নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব বহন করতে হবে। একই সঙ্গে পোশাক শিল্পের সকল শ্রমিকের নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য সোচ্চার হতে হবে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছর কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ করণীয় দিকের বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি অর্জন করেছে। উদাহরণস্বরূপ- এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ ১৪০টি ইউনিয়নকে নিবন্ধন দিয়েছে, ইতোপূর্বে নিবন্ধন বাতিল করা একটি প্রধান শ্রমিক অধিকার সংগঠনের নিবন্ধন পুনর্বহাল করেছে, পোশাক কারখানা পরিদর্শনের লক্ষ্যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং আইএলওকে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক পরিদর্শন ও মনিটরিং শুরু করেছে। এসবই ইতিবাচক অগ্রগতি।
অপরদিকে বিবৃতিতে বলা হয়, তবে পোশাক শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের মৌলিক শ্রম আইন ও রফতানি প্রক্রিয়াকরণ আইনের অধীনে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিয়ে উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিদর্শক নিয়োগ এবং পরিদর্শনের ফলাফল জনগণের সহজলভ্য একটি ডাটাবেসে প্রকাশ করতে হবে। শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার সময় ভয়ভীতি দূর করতে বাংলাদেশ সরকারকে ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব ইস্যুর নিষ্পত্তি হলে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, অপেক্ষাকৃত ভাল বেতন এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনার অনেক বেশি কাজে লাগানো নিশ্চিত হবে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস (এইচআরডাব্লিউ) এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন। সংস্থার পক্ষ থেকে 'বাংলাদেশ রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার এক বছর পার হলেও ক্ষতের যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন সাভারে রানা প্লাজা ধসে প্রাণে বেঁচে যাওয়া পোশাক শিল্পের শ্রমিকরা। তারা অনেকেই এখন আয়ের সুযোগ হারিয়েছে। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তার প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল ঘটে যাওয়া ইতিহাসের মর্মান্তিক সে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১১২৯ জন পোশাক শ্রমিক। প্রায় আড়াই হাজার পোশাক শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্তরা এখন দুর্গতি ও চরম দারিদ্র্যের ভয়াবহ ঝুঁকিতে রয়েছে।
এক বছর পরেও বহু আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতার হাত না বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের ডেপুটি পরিচালক ফিল রবার্টসন বলছেন, বিদেশী ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত আহত ও নিহত পোশাক শ্রমিক পরিবারগুলোকে সহযোগিতা করা। আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখনও আর্থিক সহযোগিতায় যথাযথ অবদান রাখেনি। আইএলওর তত্ত্বাবধানে গঠিত রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ডের লক্ষ্য হচ্ছে চার কোটি ডলার সংগ্রহ করা। কিন্তু এ পর্যন্ত মাত্র দেড় কোটি ডলারের তহবিল সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। এই সংগ্রহ আরও বাড়াতে উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, রানা প্লাজা ধসের পরে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার লক্ষ্যে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রাইমার্ক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। তারা ইতোমধ্যেই ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফান্ড গঠন করতে সক্ষম হয়েছে। তবে যেসব ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এখন রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্ত পোশাক কারখানার মালিকদের সঙ্গে এখন আর ব্যবসা করছে না, সেসব প্রতিষ্ঠানের এই তহবিল গঠনে সহায়তা দেয়া উচিত।
রানা প্লাজা ভবন ধসের পরে পোশাক খাতে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে অনেক কাজ করার এখনও বাকি রয়েছে। রানা প্লাজা ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অপরদিকে মার্কিন মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন।
২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগ, বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ও শ্রম বিভাগ থেকে যৌথভাবে এক বিবৃতি দেয়া হয়। এই চারটি সংস্থাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আওতাধীন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, সাভারের রানা প্লাজায় ভবন ধসের পর গত এক বছরে ট্রেড ইউনিয়নের নিবন্ধন দেয়াসহ শ্রমিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই সময়ে প্রায় ১৪০টি শ্রমিক সংগঠনের নিবন্ধন দেয়া হয়েছে। তবে কারখানা পরিদর্শনের ফলাফল সংবলিত একটি ডাটাবেস উন্নয়ন এখনও অনেক কাজ করার বাকি আছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পালিত হচ্ছে। এই রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় এক হাজার এক শ' জন মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এতে আহত হন আরও কয়েক হাজার। পোশাক শিল্পের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ শিল্প দুর্ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক শ' বছর আগে ট্রায়াঙ্গেল শার্টওয়েস্টের বিপর্যয়ের মতোই রানা প্লাজা এবং ২০১২ সালের নবেম্বরে তাজরীন ফ্যাক্টরির আগুন, শ্রমিকদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার, পোশাক শিল্প মালিক ও পণ্যের ক্রেতাসহ বাংলাদেশে সব অংশীদারের নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব বহন করতে হবে। একই সঙ্গে পোশাক শিল্পের সকল শ্রমিকের নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য সোচ্চার হতে হবে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছর কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ করণীয় দিকের বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি অর্জন করেছে। উদাহরণস্বরূপ- এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ ১৪০টি ইউনিয়নকে নিবন্ধন দিয়েছে, ইতোপূর্বে নিবন্ধন বাতিল করা একটি প্রধান শ্রমিক অধিকার সংগঠনের নিবন্ধন পুনর্বহাল করেছে, পোশাক কারখানা পরিদর্শনের লক্ষ্যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং আইএলওকে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক পরিদর্শন ও মনিটরিং শুরু করেছে। এসবই ইতিবাচক অগ্রগতি।
অপরদিকে বিবৃতিতে বলা হয়, তবে পোশাক শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের মৌলিক শ্রম আইন ও রফতানি প্রক্রিয়াকরণ আইনের অধীনে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিয়ে উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিদর্শক নিয়োগ এবং পরিদর্শনের ফলাফল জনগণের সহজলভ্য একটি ডাটাবেসে প্রকাশ করতে হবে। শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার সময় ভয়ভীতি দূর করতে বাংলাদেশ সরকারকে ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব ইস্যুর নিষ্পত্তি হলে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, অপেক্ষাকৃত ভাল বেতন এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনার অনেক বেশি কাজে লাগানো নিশ্চিত হবে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস (এইচআরডাব্লিউ) এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন। সংস্থার পক্ষ থেকে 'বাংলাদেশ রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার এক বছর পার হলেও ক্ষতের যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন সাভারে রানা প্লাজা ধসে প্রাণে বেঁচে যাওয়া পোশাক শিল্পের শ্রমিকরা। তারা অনেকেই এখন আয়ের সুযোগ হারিয়েছে। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তার প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল ঘটে যাওয়া ইতিহাসের মর্মান্তিক সে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১১২৯ জন পোশাক শ্রমিক। প্রায় আড়াই হাজার পোশাক শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্তরা এখন দুর্গতি ও চরম দারিদ্র্যের ভয়াবহ ঝুঁকিতে রয়েছে।
এক বছর পরেও বহু আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতার হাত না বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের ডেপুটি পরিচালক ফিল রবার্টসন বলছেন, বিদেশী ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত আহত ও নিহত পোশাক শ্রমিক পরিবারগুলোকে সহযোগিতা করা। আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখনও আর্থিক সহযোগিতায় যথাযথ অবদান রাখেনি। আইএলওর তত্ত্বাবধানে গঠিত রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ডের লক্ষ্য হচ্ছে চার কোটি ডলার সংগ্রহ করা। কিন্তু এ পর্যন্ত মাত্র দেড় কোটি ডলারের তহবিল সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। এই সংগ্রহ আরও বাড়াতে উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, রানা প্লাজা ধসের পরে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার লক্ষ্যে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রাইমার্ক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। তারা ইতোমধ্যেই ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফান্ড গঠন করতে সক্ষম হয়েছে। তবে যেসব ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এখন রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্ত পোশাক কারখানার মালিকদের সঙ্গে এখন আর ব্যবসা করছে না, সেসব প্রতিষ্ঠানের এই তহবিল গঠনে সহায়তা দেয়া উচিত।
__._,_.___
[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.
* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]
__,_._,___