Banner Advertise

Sunday, March 17, 2013

[chottala.com] বেগম খালেদা জিয়া : একটি বক্তৃতা ॥ মিথ্যাচার আর হুমকি



সোমবার, ১৮ মার্চ ২০১৩, ৪ চৈত্র ১৪১৯

একটি বক্তৃতা ॥ মিথ্যাচার আর হুমকি

মুহম্মদ শফিকুর রহমান

বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট (যদিও দু'টি ছাড়া বাকি ১৬টিই ওয়ান-ম্যান ওয়ান-প্যাড পার্টি) নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বুধবার তাঁর নয়া পল্টন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে ১৩ মিনিটের একটি বক্তৃতা দেন, যার পুরোটাই মিথ্যাচারে ভরা এবং রয়েছে বেশকিছু হুমকি। তিনি তাঁর স্বভাবজাত অভ্যাস থেকে বেরোতে পারেননি। টিভি চ্যানেলে তাঁর সরাসরি কণ্ঠ এবং পরদিন বৃহস্পতিবারের দৈনিক পত্রিকা থেকে উদ্ধার করা মিথ্যাচার আর হুমকিগুলো হলো : মিথ্যাচার-১) আওয়ামী লীগ হিন্দুদের বাড়ি-ঘরে হামলা করেছে। ২) আমরা হিন্দুদের পাশে আছি। থাকব, ৩) সাম্প্রতিক সহিংসতা 'গণহত্যা' ৪) গণহত্যার জন্য প্রধানমন্ত্রী দায়ী এবং ৫) আমরাও যুদ্ধাপরাধের বিচার চাই। হুমকিগুলো হলো ১) 'মঞ্চ-ফঞ্চ' বানানো বন্ধ করুন ২) মঞ্চ-ফঞ্চ বানিয়ে বাঁচতে পারবেন না। ৩) ক্ষমতা থেকে টেনে নামানো হবে, ৪) 'গণহত্যার' বিচারে ট্রাইব্যুনাল করা হবে এবং ৫) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে সবার বিচার করা হবে।
সবচেয়ে জঘন্য কথাটি বলেছেন- সরকার একদিকে আমাদের সভা ভাঙছেন বোমা- গুলি ছুড়ে, অপরদিকে 'নাস্তিকদের' লালন করছেন (?) এ কথার প্রথম অংশ মিথ্যাচার, দ্বিতীয় অংশ সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক। প্রথম অংশটি স্বভাবজাত এবং প্রতিনিয়তই তা করে চলেছেন। দ্বিতীয় অংশটি রীতিমতো ভীতিকর একজন মানুষের সাংস্কৃতিক দৈন্যের স্তর কত নিচে নামলে কাউকে 'নাস্তিক' বলে তার জীবন হুমকির মুখে ঠেলে দিতে পারেন সম্ভবত বেগম জিয়াই এর প্রকৃত উদাহরণ। তবে তার দলটি মূলত সাম্প্রদায়িক এবং চরম সাম্প্রদায়িক দল জামায়াত-শিবিরকে নিয়ে জোট বেঁধে নিজেরাও আরও সাম্প্রদায়িক হয়ে উঠেছেন। বেগম জিয়া ও তাঁর দল এবং জোট যেহেতু স্বাভাবিক পথে ক্ষমতায় যাওয়ার রাস্তাই খঁজে পাচ্ছে না তখন তৃতীয় অরাজনৈতিক-অনৈতিক-অগণতান্ত্রিক শক্তিকে ক্ষমতায় আসার পথ দেখানোর জন্যই সহিংস পথ বেছে নিয়েছেন। চরম সহিংস জামায়াত শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকা-কে সমর্থন-সহযোগিতা দিচ্ছেন। তৃতীয় শক্তি এলে আর যাই হোক, আওয়ামী লীগ তো ক্ষমতাচ্যুত হবে এবং তখন লাইনের তৃতীয় ভাইজানরা এলে এমনও হতে পারে যে ক্ষমতার উদ্দিষ্টও দিতে পারে এবং যুদ্ধাপরাধীদেরও কারাগার থেকে ছাড়িয়ে এনে কোলে বসিয়ে দিতে পারে। কিন্তু এসবই এক অবান্তর চিন্তা। তৃতীয় শক্তি বলে যাদের প্রতি ইঙ্গিত করা হয় সেই সেনাবাহিনী ক্ষমতার রাজনীতির ব্যাপারে নিরপেক্ষ বলে আমার বিশ্বাস এবং তারাও জাতির সচেতন অংশ হিসেবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক শাস্তি হোক শাস্তি কার্যকর হোক তা চায়। কেনইবা তারা আসবে? অতীত অভিজ্ঞতা বলে এ ধরনের এ্যাকশনে কতিপয় জেনারেল বা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ক্ষমতার সাধ পায়, সাধারণ সৈনিকরা তো কেবল ব্যবহৃত হয়েছে অতীতের প্রতিটি মিলিটারি এ্যাকশনে, ক্ষমতার সাধ কি তারা তা জানে না। ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগ হয়ে, প্রথমে পাকিস্তান হবার অল্পদিনের মাথায় তৃতীয় শক্তির বন্ধুরা ক্ষমতা দখল করে দেশটাকে তছনছ করে দেয় এবং ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মাথায় বাঙালীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর এবং সর্বশেষ মাত্র ৪ বছর আগেও সাধারণ সৈনিকরা দেখেছে। কেনইবা তারা জামায়াত-শিবিরের মতো ঘৃণিত শক্তি ও তাদের শরিকদের কথায় পড়বে? নিজের ভালটা শিশুও বোঝে, সৈনিকরা বুঝবে না তা কি হয়?
এবার আসছি তার মিথ্যা কথাগুলো আলোচনায়। 'আওয়ামী লীগে অনেক রাজাকার'Ñ তাঁর বক্তব্য নির্জলা মিথ্যা। ঐতিহাসিক জ্ঞান থাকলে তিনি জানতেন বা মোটামুটি একটা লেভেল পড়াশোনা থাকলে দেখতে পেতেন আওয়ামী লীগের সমালোচনার অনেক কিছু আছে। কিন্তু এ দলে রাজাকার আছে বা ছিল এমনটি কেউ বলতে পারবে না। রাজাকারী ভাবনা এবং সাম্প্রদায়িকতা একই কথা। আওয়ামী লীগের জন্মই হয়েছিল (১৯৪৯ সালের ২৩ জুন) সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াই-এর লক্ষ্য নিয়ে এবং সেই থেকে দলটি সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছে, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধেও পাকি এবং তাদের দোসর সাম্প্রদায়িক জামায়াত শিবির ও তাদের ঘাতক বাহিনী রাজাকার আলবদর আল শামসদের পরাভূত করেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ স্বাধীন করেছে, বাঙালীর জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার হাজার বছরের স্বপ্নসাধ বাস্তবে রূপ দিয়েছিল। খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগে রাজাকার হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের নামোচ্চারণ করেছেন গত মঙ্গলবারের বক্তৃতায়। এর জবাব মহীউদ্দীন খান আলমগীর দেবেন। ইতোমধ্যে দিয়েছেনও আমি বলব ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর সাম্প্রতিক জামায়াতী সহিংসতার মুখে যা যা করেছেন কিংবা মঙ্গলবার বিএনপি কার্যালয়ে যেভাবে তল্লাশি করিয়েছেন, তা নিয়ে রাজাকার এবং তাদের সহযোগীরা সোচ্চার হবেন, স্বাভাবিক কিন্তু তাঁর দলের কারও কারও কিছু মন্তব্য দুঃখজনক বটে। তাছাড়া যারা তাঁকে রাজাকার বলেন তাদের এটুকু বলব একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সব মানুষ ভারতে যেতে বা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেনিÑ কেউ ভীতির কারণে কেউবা সুযোগ করে নিতে পারেনি তা-ই দেশাভ্যন্তরে চাকরি-বাকরি করেছে তাদের সবাইকে রাজাকার বলা ঠিক নয়। তাদের সংখ্যা মুক্তিযোদ্ধাদের চেয়ে বেশি। তাছাড়া নিজের দিকেও তাকানো উচিত। আর যিনি বলছেন আওয়ামী লীগে রাজাকার আছে প্রথমত কথাটা মিথ্যা দ্বিতীয়ত বরং তার দল বিএনপিই গঠিত হয়েছে ভাসানী ন্যাপের রাজাকার-হাফ রাজাকার, মুসলিম লীগের রাজাকার এবং মুসলিম লীগ-জামায়াত-নেজামে ইসলাম পার্টির রাজাকারদের বাগিয়ে তাদের দিয়ে। 'আওয়ামী লীগ হিন্দুদের বাড়ি-ঘরে হামলা করেছে'Ñ এটিও চরম মিথ্যাচার। রবং জন্মলগ্ন থেকে আওয়ামী লীগের অসাম্প্রদায়িক- ধর্মনিরপেক্ষ নীতিই চর্চা হয়ে এসেছে। ১৯৪৯ থেকে এ পর্যন্ত যতবার এদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা হয়েছে প্রত্যেকবারই আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোই ভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, ভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষরাও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও সমমনাদের পাশাপাশি যুদ্ধ করেছে। এমনকি ১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় বঙ্গবন্ধুই প্রথম 'পূর্ব বাংলা রুখিয়া দাঁড়াও' ব্যানার নিয়ে ঢাকার রাজপথে মিছিল নিয়ে দাঙ্গা প্রতিরোধ করেন পরদিন দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক অবজারভার ও দৈনিক সংবাদসহ বিভিন্ন কাগজে 'পূর্ববাংলা রুখিয়া দাঁড়াও' এই শিরোনামে অভিন্ন সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছিল, দাঙ্গা বন্ধ হয়েছিল। নিকট অতীত ১৯৯৩ সালে ভারতের উগ্র হিন্দুদের দ্বারা 'বাবরী মসজিদ ভাঙ্গা' হলে বিএনপির সুহৃদ সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরী ভয়েস অব আমেরিকা রেডিওতে খবর পাঠান 'বাবরী মসজিদ ভাঙ্গায় বাংলাদেশের হিন্দুরা ঢাকায় মিষ্টি খেয়ে উল্লাস করেছে,' ব্যস আর যায় কোথায় ভারতের উগ্র হিন্দুদের মতই ঢাকায় উগ্র মুসলমানরা হিন্দু মন্দির ভাঙ্গা শুরু করে। সেদিনও আওয়ামী লীগই প্রথম রাজপথে নামে এবং ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি মিছিল বের করে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো রাতের প্রথম প্রহর ৪টার দিকে লেখক গবেষক- ইতিহাসবিদ প্রফেসর ড. মুনতাসীর মামুন আমাকে টেলিফোনে ঘুম থেকে জাগিয়ে সকাল ৭টার দিকে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে যাওয়ার জন্য বলেন। গিয়ে দেখলাম আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের পাশাপাশি জননী সাহসিকা বেগম সুফিয়া কামাল প্রফেসর কবীর চৌধুরী, প্রফেসর খান সরোয়ার মুরশিদ, সৈয়দ শামসুল হক, ফয়েজ আহমেদ, মুনতাসীর মামুন, শাহরিয়ার কবির এবং আরও অনেকে উপস্থিত হয়েছেন। আমরা পুরনো ঢাকায় মিছিল করে প্রেসক্লাবে এসে তৎকালীন গেস্ট রুম বর্তমান নিচতলার খাবার ঘর। যৌথ বিবৃতি দিয়েছিলাম যে কারণে তৎকালীন বিএনপি জামায়াতপন্থী ক্লাব কর্তৃপক্ষ ঐ কক্ষের প্রধান দরজা বন্ধ করে ছিটকিরি লাগিয়ে দেয় Guests are not allowed এঁবংঃং ধৎব হড়ঃ ধষষড়বিফ সারাদেশে ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এমনি মিছিল হয়েছিল সেদিন বিএনপির কাউকে দাঙ্গা প্রতিরোধে দেখা যায়নি। বরং তারা মনে মনে হাসছিল। এর অর্থ দাঁড়ায় বিএনপিপন্থীরা দাঙ্গা লাগায় আর আওয়ামী লীগ ও সমমনারা দাঙ্গা প্রতিরোধ করে। বিএনপি নেত্রী বলেছেন, তারা হিন্দুদের পাশে আছেন এবং থাকবেন। এ আরেকটি মিথ্যা কথা। ২০০১-এর নির্র্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াত জোট বেঁধে ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন নির্যাতন চালায় আওয়ামী লীগ, হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিস্টান জনগোষ্ঠীর ওপর। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়ার এবং নৌকার পক্ষে কাজ করার কর্মী সমর্থকদের হত্যা, হাত কেটে দেয়া, বাড়ি-ঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুট। দখল এবং নারী -নির্যাতনের ঘটনা ঘটায়, এমন কি হিন্দু বিধবা মহিলারাও বিএনপি-জামায়াতী সন্ত্রাসী এবং সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের নির্যাতনের শিকার হন- মাত্র তো ১১ বছর আগের ঘটনা, এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলেন ম্যাডাম? তিনি বলেছেন, তারাও যুদ্ধাপরাধের বিচার চান, তবে তা হতে হবে স্বচ্ছ এবং আন্তর্জাতিক মানের। ফ্রান্স, টকিও, কম্বোডিয়া, বসনিয়ার যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইন ও কার্যক্রম কত স্বচ্ছ এবং সকল পক্ষের অধিকার রক্ষা করে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন, শুধু এইটুকুই বলব এখানে যুদ্ধাপরাধীরা আইনজীবী নিয়োগ, সাক্ষী নিয়োগ। প্রতিপক্ষের সাক্ষীকে সওয়াল-জওয়াবে করা যুক্তিতর্ক উপস্থাপন এমনকি উচ্চ আদালতে আপীল করার সুযোগ পর্যন্ত পাচ্ছেন, যা পৃথিবীর কোথাও নেই। তিনি সাম্প্রতিক জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা, মানুষ হত্যা, পুলিশ হত্যা, মানুষের গাড়ি-বাড়ি ভাঙচুর, এ সবকে 'গণহত্যা' বলছেন। গত শনিবারের লেখায় আমি বলেছি 'গণহত্যা' বা ইংরেজী genocide শব্দের অর্থ কি? অর্থ হলোÑ "ব্যাপক হত্যা দ্বারা বা জীবন ধারণের পক্ষে সম্পূর্ণ প্রতিকূল অবস্থার সৃষ্টি করে কোন জাতি বা সম্প্রদায়ের বিলোপ সাধন (deliberate extraimnation of a race or community by mass murder or by imposing conditions that make survival impossible.) এর মানে গণহত্যা বা মবহড়পরফব হয়েছে ১৯৭১ সালে এবং তা করেছে পাকি হানাদার মিলিটারি জান্তা এবং তাদের সহযোগী জামায়াত ছাত্রসংঘ (ছাত্র শিবির), মুসলিম লীগ ও অন্যান্য সাম্প্রদায়িক শক্তি, যাদের নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া এখন ঘর করছেন। তাঁর তো বোঝার কথা নয়। রাজাকাররা তাঁকে বুঝিয়েছে এটাকে 'গণহত্যা' বলে চালানো গেলে ১৯৭১ সালের 'গণহত্যাকে' ভুলিয়ে দেয়া যাবে। অতএব, তিনি বলে দিয়েছেন? মনে হয় মানুষ সব অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত বা বোকার স্বর্গে বাস করে (?) বিএনপির বুদ্ধিজীবী মাহফুজ উল্লাহ ফরহাদ মাযহার আসিফ নজরুল, নুরুল কবির, পিয়াস করিম, আমেনা মহসিন এবং হালের কিছু সাবেক ছাত্রলীগ নামধারী টিভি আঁতেল এ প্রশ্নে কি বলেন জানা দরকার।
বেগম জিয়া অন্যায়ভাবে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর তথা শাহবাগসহ দেশব্যাপী গণজাগরণ মঞ্চকে তুচ্ছ- তাচ্ছিল্য ভরে কথা বলেছেন। শব্দ ব্যবহার করেছেন 'মঞ্চ-ফঞ্চ'। এর মানে তার রাজনীতির অন্তরাত্মায় তরুণ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা এমন আঘাত হেনেছেন। যে রাগে-দুঃখে যা মুখে আসছে বলে দিচ্ছেন। বাচ্চাগুলো এমন দুষ্ট যে, 'জয় বাংলা' সেøাগান বাংলার গ্রাম-গঞ্জ শহর-বন্দর সর্বত্র ছড়িয়ে দিয়ে এমন এক আবহ সৃষ্টি করেছে এখন আর 'জয় বাংলা'র বাইরে গিয়ে রাজনীতি করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেগম জিয়ার প্রয়াত স্বামী ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মিলিটারি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দম্ভভরে বলে ছিলেন I will make politics difficult for the politicians (রাজনীতিকদের জন্য রাজনীতি করা কঠিন করে তুলব আমি)" আর গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা যা করেছে তা- হলো," Joy BANGLA has made politics difficult for begum Khaleda Zia and her friends'' তিনি গণজাগরণ মঞ্চের ছেলেদের 'নাস্তিক' বলেছেন। এমন ফতোয়া তিনি দিতে পারেন কি-না বা আমাদের পবিত্র ধর্ম ইসলাম তাকে এই ক্ষমতা দিয়েছে কি-না, আমি সেদিকে যাব না, এ ব্যাপারে ফাইনাল কথা বলার মতো ধর্মীয় জ্ঞান আমার নেই ও বলে আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু একটা ব্যাপার জানি তা হলো 'আপনি আচরি ধর্ম অপরে শেখাও'। যে মানুষ ধর্ম কর্ম করে না, যে মানুষ ধর্মের সত্যিকার বাণী জনসমক্ষে তুলে ধরার জ্ঞান অধিকার রাখেন না , এ অবস্থায় তিনি যখন ফতোয়া দেন তখন তা ধর্মপ্রাণ ইসলামে বিশ্বাসী মানুষকে আঘাত করে, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। না-জেনে বা খোঁজ খবর না-নিয়ে প্রজন্ম চত্বরের ছেলে-মেয়েদের 'নাস্তিক' বলা তা-ই খালেদা জিয়ার একটি গর্হিত কাজ হয়েছে। একাত্তরে পাকি হানাদার মিলিটারি জান্তা রণাঙ্গনে আমাদের বলত 'দুষ্কৃতকারী' এবং আমরা না-কি 'হিন্দু' হয়ে গেছি। খালেদা জিয়াও আজ নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধাদের নাস্তিক বলে জনরোষের শিকার বানাতে চাচ্ছেন- এটা তার দুরভিসন্ধি ছাড়া আর কিছুই নয়। খালেদা জিয়া প্রজন্ম চত্বরের সদস্যদের নাস্তিক বলছেন অথচ ওরা বারবার বলেছে ওদের লড়াই যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে- পবিত্র ইসলাম বা ধর্মের বিরুদ্ধে তাদের কোন অবস্থান নেই। তবু তিনি বলছেন।
তবে হ্যাঁ, কোন একটা স্পর্শকাতর গুজব সমাজে ছড়িয়ে দিতে পারলে কিছু সময়ের জন্য হলেও মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায় (তবে সবসময় নয়)। এই যেমন ফাঁসির দ-প্রাপ্ত দেইল্লা রাজাকার ওরফে মাওলানা সাঈদীর ছবি নাকি চাঁদে দেখা গেছে? এই গুজবকে কেন্দ্র করে বগুড়াসহ দেশের কয়েকটি স্থানে কি আত্মঘাতী কা-টাই না ঘটে গেল। টিভি চ্যানেলে দেখলাম বগুড়ায় বোরখাপরা মহিলারা বিশাল বিশাল সব দা, বাঁশ, দা তলোয়ার উঁচিয়ে বিক্ষোভ করছে 'দেইল্লা রাজাকারের মুক্তি' দিতে হবে। থানা আক্রান্ত হয়েছে পুলিশের প্রাণহানি ঘটেছে আবার পুলিশের গুলিতে গ্রামের সহজ সরল ধর্মপ্রাণ অথচ বিভ্রান্ত মানুষেরও জীবনহানি ঘটেছে। অথচ বিষয়টি যে কত বড় জ্বালিয়াতি, ওলামাদের মতে সরাসরি 'বেদাআত।'
বিয়ষটি হাস্যকরও বটে। এবং এ নিয়ে অনেক মুখরোচক গল্পও শোনা গেছে, যা ছাপার অক্ষরে পরিবেশন করা যায় না। তাই করলাম না। তবে যে সব সহজ সরল ধর্মপ্রাণ নারী-পুরুষ বিভ্রান্ত হয়ে রাস্তায় নেমে লঙ্কাকা- ঘটালেন তাদের ব্যাপারে একটা কথা বলতে চাইÑ কোনদিকে দৌড় দেয়ার আগে জানা দরকার কোথায় দৌড়াচ্ছেন, কেন দৌড়াচ্ছেন ইত্যাদি ইত্যাদি। চিলে কান নিয়ে গেছে বলে দৌড়ের আগে কানে হাত দিয়ে দেখা দরকার কানটা আছে না গ্যাছে? একটি সেল- ফোনের বিজ্ঞাপন খুব মজার- (কথা পরিষ্কারভাবে শোনা সংক্রান্ত) এক লোক ভাজা-সিমের বিচিতে কামড় দিলে দাঁতে ব্যথা পান, ভদ্রলোক ব্যথায় উচ্চারণ করেন 'দাঁত ভেঙ্গে গেছেরে...।' লোকজন শুনলেন ' বাঁধ ভেঙ্গে গেছে।' আর থামায় কে? সবাই বাঁধের দিকে ছুটছে তো ছুটছে। এই ইমেজের আরেকটি বিজ্ঞাপন হলো এক গৃহিণী তার কর্তাকে বললেন বাজার থেকে বড় দেখে একটা 'হাঁস' আনতে, ভদ্রলোক বাজার থেকে বড় মোটা দেখে একটা 'বাঁশ' নিয়ে এলেন, দেখে গৃহিণী আগুন। এগুলো হলো শ্রবণ -বিভ্রান্তি? আর 'দেইল্লা রাজাকারের মুখ চাঁদে দেখা গেছে' এটা হলো পরিকল্পিতভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে মানুষকে রাজপথে নামিয়ে যদি দেইল্লা রাজকারের ফাঁসির হুকুমটা বাতিল করা যায়, এই প্রচেষ্টা। প্রচেষ্টা না বলে ষড়যন্ত্র বলাই ভাল, 'কারণ' এর স্রষ্টা ষড়যন্ত্রের হোতা জামায়াত-শিবির।
ম্যাডাম খালেদা জিয়া যখন অভিযোগ করছেন প্রজন্ম চত্বরের ছেলেমেয়েরা 'নাস্তিক' তখন মাগরিবের আজান হচ্ছিল এবং তিনি তার বক্তৃতা বন্ধ বা স্থগিত না করে বক্তৃতা শেষ করেন আজানের মধ্যেই। আজানও শেষ তাঁর বক্তৃতাও শেষ হলো। বেগম খালেদা জিয়া বললেনÑ পুলিশ বোমা-গুলি ছুড়ে ১৮ দলীয় জোটের মঙ্গলবারের নয়াপল্টনের জনসমাবেশ প- করে দেয়। এটি এখটি অসত্য তথ্য। মানুষ যা নিজ চোখে দেখেছে তাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন মিথ্যা তো বটেই, বরং যিনি বলছেন তাঁর ব্যক্তিগত সততা নিয়েই প্রশ্ন উঠতে পারে। জনগণ টিভি চ্যানেলের সুবাদে দেখেছে ঐদিন পুলিশ জনসমাবেশস্থলে বা বিএনপি কার্যালয়ের আশপাশে কোথাও আসেনি বা অবস্থান নেয়নি। পুলিশের অবস্থান ছিল পূর্বে ফকিরাপুল মোড় ও পশ্চিমে নাইটেঙ্গেল মোড়। তা-ও সিকিউরিটি রিজনে। সমাবেশ চলছে, অনেক নেতা বক্তৃতা করলেন সর্বশেষ বক্তা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব) তাঁরও বক্তৃতা প্রায় শেষ এমন সময় নাইটেঙ্গেল মোড়ে পুলিশের সামনে প্রথম বোমাটির বিস্ফোরণের শব্দের সাথে সাথেই মিজা ফখরুল পরদিন বুধবার হরতাল ডেকে দিলেন। এরপর অবশ্য বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। তবে মির্জা ফখরুলের হরতাল ডাকার গ্রাউন্ডটি এতো শিশুসুলভ ছিল যে, টিভি দর্শকদের বোঝার বাকি রইল না সব কিছু পূর্বপরিকল্পিত ছিল। অর্থাৎ বোমা ফাটিয়ে হরতালের ঘোষণা হবে।
বেগম জিয়া পুলিশের প্রতি হুমকি দিয়েছেনÑ জনগণের ট্যাক্সের পয়সায় আপনাদের বেতন-ভাতা হয় (কথাটি মূলত এরশাদবিরোধী অন্দোলনে শেখ হাসিনা বলতেন) অথচ সেই জনগণের বিরুদ্ধে যাচ্ছেন অপনারা। ভবিষ্যতে ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরও কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। এটা শুনে আমার এক ভাগ্নি সরকারী কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর রোকেয়া মন্তব্য করলেন পুলিশের মতো এমপি- বিরোধী দলীয় নেতাও জনগণের ট্যাক্সের পয়সায় বেতন-ভাতা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। বিরোধীদলীয় নেতা-তো পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় বা ছায়া সরকারপ্রধানের মর্যাদায় সব পান, তবুও সংসদে যান না কেন? রবং তিনি হরতাল ডাকেন আর জামায়াত- শিবিরসহ তাঁর জোটের কর্মীরা সেই জনগণেরই গাড়ি- বাড়ি দোকানপাঠ ভাঙচুর করে, আগুন দিয়ে জ্বালায়, জনগণের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা, বোমা, হত্যার ঘটনা ঘটায় আবার পুলিশের প্রতিরোধে নিরীহ জনগণের প্রাণ যায়? এসব প্রশ্নতো বিরোধীদলীয় নেতাকে করা যায়?
বস্তুত খালেদা জিয়া যখন অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন তখন নিজের দিকে তাকান না বা সচেতনভাবেই ভুলে যান। তিনি ভুলে গেছেন ২০০৪ সালের ১ মার্চ তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বকালে তৎকালীন পুলিশ আওয়ামী লীগ অফিসে কি করেছিল? টিয়ার গ্যাস ছুড়তে ছুড়তে আওয়ামী লীগ অফিসে বেধড়ক লাঠি পেটা করেছিল, গ্রেফতার করেছিল। ভাঙচুর করেছিল। সেদিনও দেড় শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, গত মঙ্গলবার বিএনপি অফিস থেকেও দেড় শতাধিক গ্রফতার করা হয়। তবে একটু পার্থক্য আছে ২০০৪-এর আওয়ামী লীগ অফিসের মতো বিএনপি অফিসে নেতাকর্মীদের পেটানো হয়নি। কক্ষ ভেঙ্গে তাদের বের করা হয়েছিল মাত্র। আরেকটি কথা পাপিয়া বা নিলুফার মনির তৃতীয় শ্রেণীর নারীদের এমপি বানিয়ে ভুল করেছেন বলে মনে করি। এরাও তার ইমেজ নষ্ট করছে।
সর্বশেষ একটা কথা বলতে চাই, খালেদা জিয়া বলেছেন ক্ষমতায় গেলে প্রধানমন্ত্রীসহ সবাইকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন। বিচার করবেন। কিন্তু ক্ষমতায় গেলো তো?...

ঢাকা-১৪ মার্চ ২০১৩
লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2013-03-18&ni=129106

Also Read:

Lv‡j`v wRqvi K‡É ÿgZvwjáyi AvZ©bv`

http://www.amaderorthoneeti.com/content/2013/03/18/news0376.htm


কী চান খালেদা

http://www.samakal.com.bd/details.php?news=13&action=main&option=single&news_id=334563&pub_no=1351


মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে বিএনপির জনসভায় খালেদা জিয়া

আন্দোলন করলে আরও কিছু প্রাণহানি হবে

তানভীর সোহেল ও আব্দুল মমিন, মানিকগঞ্জ থেকে | তারিখ: ১৭-০৩-২০১৩

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-17/news/337258




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Re: বিএনপির ডা&# 2453;া হরতালের আ গেই রাজধানী ;তে চারটি গা 65;়িতে আগুন ন&# 2495;জস্ব প্রতি& #2476;েদক | তারিখ:  535;৭-০৩-২০১৩



What Awami Police / Awami RAB /Armed Chatro League cadres and Shahbagis were doing when all buses were burned by opposition activists ?
Were they sleeping ?
 

Please note: message attached

From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>,  notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>, chottala@yahoogroups.com
Subject: বিএনপির ডাকা হরতালের আগেই রাজধানীতে চারটি গাড়িতে আগুন নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৭-০৩-২০১৩
Date: Sun, 17 Mar 2013 06:17:08 -0400



__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Anamolgy of a Secular Bangladesh



Yeah, all countries of world have advanced and become rich because of Religion.

* Science and Technology has advanced in world because of Religion otherwise, we would still be living in Bull Cart days and Kerosene Lamp nights like 1800 A.D..
* All countries of world are religious country and its a lie that 3/th of countries in world are Secular. 
* All Moslim Countries are Islamic States.
.
And this is why we want Shriya Law and Bangladesh become an Islamic Country, right sir?
-------------------

Sun Mar 17, 2013 11:39 am (PDT) . Posted by:

"Isha Khan" bd_mailer

The anomaly of a secular Bangladesh

Sunanda K Datta-Ray

Sheikh Hasina should draw a veil over the nation's blood-soaked past,
moderate her quest for justice and resolve the dilemma of the Bengali and
Muslim identities

Begum Khaleda Zia's snub to Pranab Mukherjee sadly confirmed that
Bangladeshis are still fighting yesterday' s battles. They still suffer from
the dilemma Zulfikar Ali Bhutto tried to exploit by arguing mischievously
during the liberation war that if "Muslim Bangla" was primarily Bengali, it
should merge with West Bengal. If it was Islamic, it should remain in
Pakistan.

The politics of that illogical and unnecessary conflict between religion
and language explains why Sheikh Hasina Wazed, whose ruling Awami League is
identified with secular linguistic nationalism, baulks at repealing the
constitutional amendment, making Islam the state religion. Nearly 91 per
cent of Bangladeshis being Muslim, both the Jamaat-i-Islami and Begum Zia's
Bangladesh Nationalist Party would exploit any diminution of the role of
Islam.

Though not fundamentalists, Ziaur Rahman and General H M Ershad made
inroads into Sheikh Mujibur Rahman's secular constitution for populist
reasons. Mujib himself rightly blamed the perpetrators of Operations Blitz
and Searchlight for the "biggest human disaster in the world" and passed
the Collaborators (Special Tribunals) Order only 10 days after returning to
Dhaka. Over 37,000 suspected war criminals were rounded up.

They were all freed, however, when Mujib found it expedient to declare a
general amnesty in November 1973. Among those released were East Pakistan' s
last civilian governor, Abdul Motaleb Malik, and an implacable opponent of
both liberation and Mujib personally, Shah Azizur Rahman. In a twist of
fate in 1979, Rahman became prime minister of the Bangladesh whose birth he
had vehemently opposed.

I won't go into Khondakar Mustaque Ahmed's revocation of the Collaborators
Order or passage of an Indemnity Act. He is one of the baddies. He promoted
Mujib's killers to high rank and sent them abroad as diplomats. But Mujib
himself revived the Islamic Academy, achieved a rapprochement with
Pakistan, and took Bangladesh into the Organisation of the Islamic
Conference and the Islamic Development Bank. Those who knew him towards the
end say "Khuda Hafiz" had replaced "Joy Bangla" as his favourite greeting.
He was a pragmatist. He was also a politician. Politics is the art of
compromise.

No purpose is served by Indians declaiming that the Talibanisation of
Bangladesh will imperil our security, or that the Shahbag Square
demonstrators have morality on their side. Sheikh Hasina's first priority
is survival. While every Bangladeshi leader craves the imprimatur of
India's acceptance, no Bangladeshi leader can afford to be seen as India's
prot€ ¦ég€ ¦é. Strident secularism would be denounced as not just betraying
Islam, but betraying Islam to India.

For precisely that reason, Sheikh Hasina would be well-advised to moderate
her quest for justice, which has followed a zigzag path in Bangladesh. As
coups and counter-coups succeeded each other, the courts took their cue
from the political authority. Even without the complaints of human rights'
activists who fault Sheikh Hasina's International Crimes Tribunal for not
respecting world standards of due process, whatever she does is likely to
be denounced as vengeance.

That is something Mujib's daughter can never afford to forget. Five of her
parents' murderers were executed 35 years after the crime. It's time now
for her to recall the indulgence Mujib showed to war collaborators and draw
a veil over the blood-soaked past. South Africa's Truth and Reconciliation
Commission offers a precedent in reaching out to yesterday' s enemies to
save the future.

Expressions of Indian support for the Shahbag Square demonstrators will
only complicate her task. India can help best by expediting the proposed
South Asian market and promoting the measures needed to draw Bangladesh
into a growth triangle that encompasses the northeastern states and the Bay
of Bengal region.

It wasn't fashionable to admit it, but the nine million refugees who fled
to India in 1971 were mostly Hindus, victims as much of Pakistani
repression as of local Muslim brutality. They didn't want to go back after
liberation but had to when Indian army bulldozers razed their camps and
Indian soldiers forced them into trucks at bayonet point. I asked a
returning Hindu peasant if he regarded himself a Bangladeshi. "No," he
replied. "You can call me an Indian living in Bangladesh!"

That may be an inescapable identification. But, otherwise, India must be
seen as the friend of all Bangladeshis, not just of a particular lobby.
Bangladeshis alone can resolve the dilemma - if one exists - of their
Bengali and Muslim identities.

As I have said before in this column, India's best friend would be a
Bangladesh that is not paying off old scores, but has come to terms with
the past and is at peace with itself.

http://www.business -standard. com/article/ opinion/the- anomaly-of- a-secular- bangladesh- 113030800582_ 1.html



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] হাওয়ায় লড়াই- কেউ দেখেননি ব্লগাররা কী লিখেছে




সোমবার, ১৮ মার্চ ২০১৩, ৪ চৈত্র ১৪১৯
হাওয়ায় লড়াই- কেউ দেখেননি ব্লগাররা কী লিখেছে
জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ "গণজাগরণ মঞ্চের ব্লগাররা মহানবী (স) এবং ইসলাম নিয়ে অবমাননাকর লেখা লিখেছেন বলে শুনেছি। আমি দেখিনি। কর্মীরা দেখেছেন। ব্লগাররা কী লিখেছে তা না দেখলেও পরে 'আমার দেশ' পত্রিকায় তা পড়েছি। সেখানে পড়েই আমরা জেনেছি যে, ব্লগাররা তাদের ব্লগে মহানবীকে (স) নিয়ে খারাপ কথা বলেছে।"
ব্লগে গণজাগরণ মঞ্চের ব্লগারদের মহানবীর বিরুদ্ধে কোন লেখা আপনি নিজে পড়েছেন কিংবা দেখেছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তরুণ প্রজন্মকে নাস্তিক বলে আন্দোলনে নামা হেফাজতে ইসলামের প্রচার সম্পাদক আনম আহমদউল্লা এভাবেই বলছিলেন তাঁদের রাজপথে নামার কারণ। নিজে দেখেননি ব্লগারদের কোন লেখা, তবে আমার দেশে লিখেছে তা থেকেই আন্দোলন। তবে কেবল তিনিই নয়, এই সংগঠনসহ গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী ইসলামী দলগুলোর প্রতিটি নেতাকর্মীরই উত্তর একই। কেউ দেখেননি ব্লগাররা কী লিখেছে। প্রত্যেকেই বলছেন, আমি না অন্যরা দেখেছে। কে দেখেছে তাও বলতে পারছেন না তাঁরা। এভাবেই মিথ্যা প্রচারের ওপর ভর করে দেশ ও বিদেশে যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে চলছে নানা অপতৎপরতা। এদিকে অনুসন্ধানে জানা গেছে, পবিত্র ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে জেগে ওঠা তরুণ প্রজন্মসহ প্রগতিশীল আন্দোলন নিয়ে বিকৃত আর মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে বিশ্বব্যাপী। ধর্মের বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাফাই গেয়ে শান্তিপ্রিয় সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপকৌশল নিয়েছে জামায়াত-শিবির ও তার সহায়তাপুষ্ট দেশী-বিদেশী চক্র। স্বাধীনতাবিরোধী গণমাধ্যম, ফেসবুক, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ক্ষেপিয়ে তোলা হচ্ছে সাধারণ মুসল্লিদের। যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন ধর্ম, মত ও শ্রেণীপেশার লাখো কর্মী-সমর্থককে 'নাস্তিক' প্রমাণ করতে ব্যবহার করা হচ্ছে মিথ্যা তথ্য ও ছবি। ঘাতক সাঈদীকে চাঁদে দেখার অপপ্রচার চালিয়ে নৃশংসতাই শেষ নয়, করা হচ্ছে পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের ছবি জালিয়াতির মতো অপরাধ। ফেসবুকে জামায়াত-শিবিরের পক্ষে সক্রিয় পেজ ুড়ঁহমমবহবৎধঃরড়হ.নফ একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। 'পবিত্র কাবা শরীফে সাঈদী সাহেবের জন্য হাজীদের দোয়া' হিসেবে ভিডিওটিকে উপস্থাপন করা হয় । তবে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখা যায়, কাবা শরীফে মুসল্লিদের মোনাজাতের দৃশ্যের সঙ্গে বাংলায় মোনাজাতের অডিও পরে যুক্ত করা হয়েছে, এমনকি ডাবিং করা মোনাজাতের কোন অংশেই একবারের জন্যও সাঈদীর নাম উচ্চারিত হতে শোনা যায়নি। এছাড়া ভিডিওর এক অংশে দেখা যায়, স্পষ্টতই বিদেশী হাজীদের মুখে বাংলা ভাষা বসিয়ে দেয়া হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুতে পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের মানববন্ধন- এমন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের ঘটনা ঘটেছে আমার দেশ ও সংগ্রাম পত্রিকায়। পরে সোস্যাল মিডিয়ায় চাতুরীর বিষয়টি ধরা পড়ে গেলে সংবাদ দুটি অনলাইন থেকে প্রত্যাহার করে নেয় পত্রিকা দুটি। আমার দেশের সপ্তম পাতায় নিউজটির শিরোনাম ছিল- 'আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন।' পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণেও দেখা যায় সংবাদটি। এছাড়া জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অনলাইনেও এ বিষয়ে সংবাদ ছাপা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিতর্কিত ট্রাইব্যুনালের নামে বাংলাদেশের আলেমদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তার প্রতিবাদে বাদ জুমা কাবার খতিব বিখ্যাত ক্বারী শাইখ আবদুর রহমান আল সুদাইসির নেতৃত্বে মানববন্ধন করেছে ইমাম পরিষদ।' এই সংবাদের সঙ্গে আরবী ব্যানার হাতে একটি ছবিও ছাপা হয়। এরপর নাসিম রূপক নামে ব্লগার ও ফেসবুক এ্যাক্টিভিস্ট "যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে 'দৈনিক আমার দেশ' ও 'সংগ্রাম' পত্রিকার নির্লজ্জ মিথ্যাচার" শিরোনামে ফেসবুকে একটি নোট লেখেন। তিনি অনুবাদ করে দেখিয়ে দেন, যে পত্রিকা থেকে ছবিটি নেয়া হয়েছে তার নিচের ক্যাপশনে আরবীতে স্পষ্ট ভাষায় লেখা আছে ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে খতিব পবিত্র কাবা শরীফের গিলাফ পরিবর্তন করছেন। এরপর দৈনিক সংগ্রাম তাদের সংবাদটি প্রত্যাহার করে দুঃখ প্রকাশ করে। আমার দেশ তাদের লিংক থেকে সংবাদটি সরিয়ে ফেলে।
'মতিউর রহমান নিজামী সাহেব ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। প্রশিক্ষণ নিয়েই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন তিনি', 'দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মুক্তিযুদ্ধের সময় নাবালক ছিলেন, বয়স সবে বারো কী তেরো বছর। সেই বয়সে লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্ষণ কাকে বলে কিছুই তিনি বুঝতেন না।' শুধু তা-ই নয়, 'আলবদর-আলশামসরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেনি, আওয়াামী লীগ, কমিউনিস্টরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে বহির্বিশ্বে জামায়াতকে বিতর্কিত করছে'- এমন সব উদ্ভট, বিকৃত এমনকি ঔদ্ধত্যপূর্ণ তথ্য অনলাইনে ছড়িয়ে দেশ-বিদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াত-শিবির। জানা গেছে, রাজনৈতিক ও আইনগতভাবে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার মোকাবেলা করতে না পেরে এখন ইন্টারনেটকে আশ্রয় করে সাইবার জগত রীতিমতো দখলে নিয়েছে এরা। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, মূলত জামায়াত-শিবিরের অঙ্গ ও আর্থিক সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন সংগঠন এখন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিরামহীন মিথ্যা তথ্য প্রচার করে যাচ্ছে। কেবল তাই নয়, যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে উদ্ভট আর মিথ্যা তথ্য সংবলিত অসংখ্য বই ও বুকলেট ইংরেজীতে অনুবাদ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে অনলাইনে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তি ইস্যুতে গোপনে সংগঠিত হচ্ছে দেশের বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আছে জামায়াতের আর্থিক সহায়তাপুষ্ট দেশের কয়েকটি সরকারী ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও। অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে এসেছে, প্রকাশ্যে তৎপরতা না চালিয়ে এরা সংগঠিত হতে ব্যবহার করছে প্রযুক্তিকে। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে স্বাক্ষর সংগ্রহ, মেইল আদান-প্রদান ও মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে দেশে বিদেশে চলছে তৎপরতা। যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তির জন্য দেশে বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে তাদের পক্ষে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে নানা কৌশলে। গ্রেফতারকৃত জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লার জামাই বলে পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষকের নেতৃত্বে চলছে নানা অপকৌশল। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী জামায়াত-শিবিরের মিথ্যা প্রচারের চিত্র। সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তেও বেরিয়ে এসেছে এ ধরনের অপকর্ম। কিন্ত একে মোকাবেলার ক্ষেত্রে নেই সরকারী কোন উদ্যোগ। এই সুযোগে ইন্টারনেটকে আশ্রয় করে সাইবার জগত রীতিমতো ব্যবহার করছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধী গোষ্ঠী। মূলত জামায়াত-শিবিরের আজ্ঞাবহ বিভিন্ন সংগঠন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিরামহীন মিথ্যা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অসংখ্য বই ও বুকলেট ইংরেজীতে অনুবাদ করে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে অনলাইনে। এসব মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে সরকার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোন মহলেরই কোন ব্যবস্থা নেই কিংবা পাল্টা হিসেবে অনলাইনে সত্য তথ্য প্রচারের কোন উদ্যোগও কারো নেই। কিছু ব্যক্তি ও ছোট সংগঠন এর বিরুদ্ধে কাজ করে গেলেও জামায়াত-শিবির চক্রের তুলনায় তা খুবই নগণ্য। কারণ এই অপপ্রচারের কাজে ওরা বিপুল অঙ্কের টাকা ঢালছে। ইন্টারনেটে কনটেন্ট তৈরিসহ আপলোডের ক্ষেত্রে দেশের নামীদামী কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ এমনকি বুয়েটের শিক্ষার্থীদেরও শিবিরের সদস্যদের কাজে লাগানো হচ্ছে। জড়িত কিছু শিক্ষকও।
এদিকে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এমএ আউয়াল বলেন, ইসলামের অপব্যখ্যা দিয়ে এখন যে তা-ব, হত্যাকা- জামায়াত চালাচ্ছে এটাই জামায়াতের আসল রূপ। একাত্তরে পবিত্র ইসলামের নামে এই দল গণহত্যা করেছে। মা-বোনের সম্ভ্রমহানি ঘটিয়েছে। বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোটের সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান বলেন, জামায়াত সন্ত্রাসী দল। এটা কোন ইসলামী দল নয়। রাজনৈতিক দলও নয়। এরা যা করে এটা কোন গণতান্ত্রিক দলের কার্যক্রম হতে পারে না। তিনি আবারও দেশবাসীকে জামায়াত সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, জামায়াত কোন ইসলামী দল নয়, ইসলামের আসল শত্রু। ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে জামায়াত একাত্তরেও গণহত্যা চালিয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে আবার আঘাত হানার অপচেষ্টা করছে। ওলামা-মাশায়েখ ঐক্য পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল হালিম সিরাজ বলেন, ব্লগার রাজীব হায়দারকে ধর্মব্যবসায়ীরা খুন করেছে। এখন তারাই রাজীবকে নিয়ে কুৎসা রটাচ্ছে। মৃত্যুদ- ছাড়া কাদের মোল্লার কোন রায় হতে পারে না।
Reference:

যুদ্ধাপরাধীদের বাচাতে "দৈনিক আমারদেশ" পত্রিকার নির্লজ্জ মিথ্যাচার:

http://www.deshebideshe.com/details_news.php?n_id=11653&&n_category=72


Related:

ব্লগার রাজীব হত্যা

নর্থ সাউথের গ্রেপ্তার পাঁচজনের ছাত্রত্ব স্থগিত (ভিডিও)

বিশেষ প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ০২-০৩-২০১৩

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-02/news/333300#

Video URL:

http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=dTGf3w7LAsA

রাজীব হত্যা: মূল পরিকল্পনায় শিবিরের 'বড় ভাই':

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=9decacbe51594076b635e58ff5b5dadb&nttl=02032013178208




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] BNP Hortal: 19 vehicles torched in Dhaka ahead of strike



19 vehicles torched in Dhaka ahead of strike

1 / 2
At least 19 vehicles were set ablaze by opposition supporters on Sunday in capital Dhaka ahead of the BNP-sponsored two-day nationwide shutdown from Monday.


    Print Friendly and PDF
RELATED STORIES

Fire Service control room duty officer Brojen Sarker provided bdnews24.com with the figure at around 9:10pm.

The vehicles were torched at different areas including Kalyanpur, Farmgate, Malibagh, Kakrail, Khilgaon, Chankharpul, Naya Paltan, Kaptan Bazar, Baitul Mukarram National Mosque throughout the day, police and fire-fighters said.

Main opposition BNP along with its allies will enforce two days of daylong nationwide shutdowns starting Monday demanding release of its leaders and activists detained from the party's Naya Paltan headquarters.

Police on Sunday held the opposition supporters responsible for setting the vehicles on fire.

Apart from torching vehicles, several handmade bombs were also detonated at different places in Dhaka and Chittagong.

The arson incidents began at around 1pm when a 'New Vision Paribahan' bus was set ablaze at Paltan in front of Baitul Mukarram.

Fire Service and Civil Defence (Ramna Zone) Senior Station Officer Mostafa Mohsin said two of their units rushed to the spot and doused the flames.

A mini-truck was torched around 2pm in front of the City Bank near BNP office.

A second bus was burned near Ayesha Shopping Complex at Malibagh around 1:40pm, Ramna Police Station Inspector (patrol) Mohammad Shahid said.

Citing eyewitnesses, he said, "The bus was seen engulfed in flames soon after some boys were seen running away from the spot. Fire-fighters doused the fire immediately."

Another bus (Motijheel-Gulshan) was torched at Farmgate at around 2pm, Fire Service control room official Mohammad Alim said. "Two units were deployed to douse the flames."

Meanwhile, eyewitnesses said miscreants attempted to set fire to a covered van in New Eskaton in 'BIAM Bhaban' alley around 3pm, but flames were doused right away.

Unidentified miscreants torched the fourth bus in front of Khalek Petrol Pump at Kalyanpur around same time, witnesses said.

Fire Service control room's officer Ziaur Rahman had told bdnews24.com that at around 5:45pm they had primary information that at least three more buses were also torched at Khilgaon, Mirpur-12 intersection and Kakrail.

Another bus was seen engulfed in flames at Chankharpul at around 7pm in the evening.

It was, however, unclear exactly who were behind the arson. Generally, strike supporters launch such attacks to scare people ahead of any planned shutdowns.

Meanwhile, a mob beat up a 'strike supporter' and turned him in to police as he allegedly tried to set ablaze a CNG auto-ricklshaw in front of the Anti-Corruption Commission headquarters at the capital's Segunbagicha.

Another bus was set on fire at Banani's Kakali area around 9:45pm.

Police, however, said they have detained 15 people for their involvement in the vandalism and arson incidents in the capital.

Vehicles were also vandalised and torched in different districts outside Dhaka.

Communications Minister Obaidul Quader recently said that at least 97 vehicles were burned and 598 more were vandalised in recent times which caused the transport sector to lose over Tk 200 million.

http://bdnews24.com/bangladesh/2013/03/17/19-vehicles-torched-in-dhaka-ahead-of-strike

রাজধানীতে ১২টি গাড়িতে আগুন, আটক ১৫ (ভিডিও)

ফার্মগেটে ৬ নম্বর একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
Strike hits 'everyone' hard



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___