From: qar <qrahman@netscape.net>
To: alochona@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, 26 October 2011, 19:24
Subject: Re: [ALOCHONA] Be grateful to India and keep silent !!
Most Indians actually believe that, Bangladeshis are just dreaming to go and live in India. Anyone who spent some time in Bangladesh know that, India is not exactly very popular with Bangladeshis. Our own garment industries cannot even fill the empty seats with the labor supply we have. Maybe very few people who are living close to border area are entering India but that small number of people should NOT impact India in any significant ways. So this is just a discriminatory propaganda against our country.
It is unfortunate, we have allowed Indians to badmouth and falsify about our country. If India was as developed as Sweden or Norway, I would have believed that, Bangladeshis are marching to live in India. Well it is NOT. India often gives worse quality of life choices for most aspirant migrants.
It is really troubling to see Indian top management (BSF, Army) are willing to equate Pakistan and Bangladesh in same way. Bangladesh have peaceful relationship with India and we never fought any wars against India since we won freedom, so why this "Attitude" problem?
While trying find answer to this question, I keep coming up with more disturbing answers. Why this "Dark age" mentality in 21st century?
Amazing India!!
From: Desh Bondhu <desh_bondhu@ymail.com>
To: YG Khabor <khabor@yahoogroups.com>; YG Chottala <chottala@yahoogroups.com>; YG Sonar Bangladesh <sonarbangladesh@yahoogroups.com>; YG Notun_Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; YG Dahuk <dahuk@yahoogroups.com>; YG Ovimot <ovimot@yahoogroups.com>; YG Alochona <alochona@yahoogroups.com>; YG Alapon <alapon@yahoogroups.com>
Sent: Wed, Oct 26, 2011 8:48 pm
Subject: [ALOCHONA] Be grateful to India and keep silent !!
We will be grateful to India for centuries for the HELP during our liberation war.
সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে গুলিই চালাতে হবে : বিএসএফের সাবেক ডিজি
তিনি আরও বলেন, ভারত-পাক সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্য সীমান্তে মোতায়েন সীমান্তরক্ষীদের গুলি করার নির্দেশ দেয়া রয়েছে। অথচ পূর্বাঞ্চলের বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের জন্য এ ধরনের নির্দেশ সম্প্রতি প্রত্যাহার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার চায় পূর্বাঞ্চলে কোনো প্রাণহানি ছাড়াই অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করতে। বিএসএফের জন্য এটি একটি বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত।
প্রকাশ সিং দাবি করেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের ঘটনা ভারতের জন্য একটা বড় সমস্যা। যদিও কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কারণে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবু অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে।
বিএসএফের সাবেক মহাপরিচালক আরও দাবি করেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক নদীসীমানায় বিএসএফের নৌবিভাগের সদস্যদের মোতায়েন করাও বিশেষ প্রয়োজন।
রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের নির্যাতনে রাখালের মৃত্যু
দেরিতে পাওয়া খবরে জানা গেছে, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হামলায় নিহত স্বপন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে এবং আহত ওয়াজ ঘোষ রাজশাহীর পবা উপজেলার চরখিদিরপুর গ্রামের আবদুস সোবহান ঘোষের ছেলে। নিহত স্বপন ও আহত ওয়াজ ঘোষের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্বপন ও ওয়াজসহ ৬ জন রাখাল ভারতে গরু আনতে যাচ্ছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের ধাওয়া করে। সঙ্গীরা পালিয়ে গেলেও স্বপন ও ওয়াজ ঘোষ বিএসএফের হাতে ধরা পড়ে। এ সময় বিএসএফ জোয়ানেরা তাদের পিটিয়ে গুরুতর জখম করে বাংলাদেশী সীমান্তে ফেলে রেখে যায়। সেখানেই মারা যায় স্বপন। পরে তাদের সঙ্গের লোকজন স্বপনের লাশ ও গুরুতর আহত ওয়াজ ঘোষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরে রাত ১টা ৫ মিনিটে ওয়াজ ঘোষকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে স্বপনের লাশের ময়না তদন্ত করা হয়। স্বপন ও ওয়াজের সঙ্গী সহবুল নামের এক রাখাল জানান, তারা ভারতীয় সীমান্তে গরু আনতে গিয়েছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের উপর হামলা চালিয়ে বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়েছে। এতে স্বপন ঘটনাস্থলেই মারা যায়। কিছুদিন আগে গরু আনতে গিয়ে স্বপনের পা কেটে গিয়েছিল। সে কারণে সে দৌড়ে পালাতে পারেনি। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮নং ওয়ার্ডে কর্মরত নার্স জানান, ওয়াজ ঘোষকে গুরুতর অবস্থায় রাত ১টা ৫ মিনিটে ভর্তি করা হয়। ভোর চারটা পর্যন্ত তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাকে তিন ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। তার মাথায় ৪০টির মতো সেলাই দেয়া হয়। তার পা ভাঙার কারণে মঙ্গলবার সকালে তাকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে চিকিত্সাধীন ওয়াজ ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিএসএফ তাকে বন্দুকের বাট দিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। তার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করলে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে মৃত ভেবে বিএসএফ সদস্যার ফেলে চলে যায়। পরে তার সঙ্গের লোকজন ফিরে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। কয়েকশ' গজ দূরে একইভাবে স্বপনকেও পেটানো হয় বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে রাজশাহী ৩৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আরিফ বলেন, মঙ্গলবার সকালে প্রথম বিচ্ছিন্নভাবে এ খবর পেয়েছি। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কাউকে কিছু জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
ওই দুই ব্যক্তি হলেন, তেঁতুলিয়া উপজেলার কলোনিপাড়া এলাকার নজিবুল্লাহর ছেলে নুর ইসলাম (২০) ও তেলিপাড়া এলাকার তাজুর ছেলে জহির আলী (৩৫)। তাঁদের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম দিনাজপুর জেলার সোনাপুর থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে বলে ওই দুই ব্যক্তি মুঠোফোনে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জানিয়েছেন।
__._,_.___