Banner Advertise

Monday, December 9, 2013

[chottala.com] এ জন্যই কি বাংলাদেশের সন্তানরা প্রাণ দিয়েছিল?




Dear Readers,

1. No - the "Bangladesh Liberation War" did not happen to see its current unacceptable and painful state.
2. Only you - the conscious citizens of Bangladesh - jointly - can save our motherland from its ongoing crisis.
3. Please STOP these power hungry politicians and killers from destroying Bangladesh and her innocent citizens' lives.


With best regards,
Muktijoddha Dr. Emarat Hossain Pannah (USA)
================================================================================
Dr. Em Pannah, CISSP, CISM, CAP, NSA-IAM, NSA-IEM, Graduate Certificate in Cybersecurity, M.Sc., BS/MS, DM
Cybersecurity/Privacy/Information Assurance/IT Risk Management Professional and
Assistant Professor
Email: epannah@yahoo.com | Alternate Email: em.pannah@faculty.umuc.edu
Phones: 301.358.9232 (Office) | 301.358.1912 (Fax) | 443.690.3955 (Cell)
================================================================================


From: Nazrul Islam <nazrulislam2361@yahoo.com>
To: notun_bangladesh@yahoogroups.com
Cc: chottala@yahoogroups.com; "dahuk@yahoogroups.com" alapon@yahoogroups.com" <dahuk@yahoogroups.com>; "dhossain@citech.net" <dhossain@citech.net>; "editor@dailystar.net" <editor@dailystar.net>; khabor <khabor@yahoogroups.com>; "letters@dhakatribune.com" <letters@dhakatribune.com>; "ourdemocracy@rtvbd.tv" <ourdemocracy@rtvbd.tv>; "sangbaddesk@gmail.com" <sangbaddesk@gmail.com>; "shossain@khossain.com" <shossain@khossain.com>
Sent: Monday, December 9, 2013 3:03 PM
Subject: [notun_bangladesh] ড. কামালের চ্যালেঞ্জ

 

PLEASE READ

আমাদের সামনে খোঁড়া অজুহাত দাঁড় করাবেন না। সংবিধানের বাইরে নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই, এটি একটি অজুহাত। এই সংশোধনীর কোথাও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যাবে না- এমন উল্লেখ নেই। উচ্চ আদালতের আদেশে আরও দুটি টার্ম নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা দেয়া আছে। এ বিষয়ে খোলামেলা বিতর্ক করতে চাই। ---Dr. Kamal Hossain

ড. কামালের চ্যালেঞ্জ

স্টাফ রিপোর্টার | ৭ ডিসেম্বর ২০১৩, শনিবার, ১০:২৭ | মতামত: ৭ টি
undefined গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেন বলেছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন না হলে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এ ক্ষেত্রে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কোন বাধা নয়। জনগণের জন্য, জনগণের শান্তির জন্য পঞ্চদশ সংশোধনীকে বাদ দিয়েই নির্বাচন করতে হবে। তিনি সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, কথায় কথায় পঞ্চদশ সংশোধনীর কথা বলেন। আমাদের সামনে খোঁড়া অজুহাত দাঁড় করাবেন না। সংবিধানের বাইরে নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই, এটি একটি অজুহাত। এই সংশোধনীর কোথাও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যাবে না- এমন উল্লেখ নেই। উচ্চ আদালতের আদেশে আরও দুটি টার্ম নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা দেয়া আছে। এ বিষয়ে খোলামেলা বিতর্ক করতে চাই। কে অংশ নেবেন, আমাদের সামনে আসুন। গতকাল ৬ই ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণফোরাম আয়োজিত এক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ড. কামাল বলেন, আমরা কোন বিরোধী পক্ষে নই। দেশের শান্তি ও নীতির প্রশ্নে আজ আমরা ঐক্যবদ্ধ। এই দেশ কোন গোষ্ঠীর, দলের বা মানুষের নয়। দেশের ১৬ কোটি মানুষ শান্তি চায়। জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য জনগণের ঐক্যবদ্ধ জয় প্রয়োজন। এ জন্য দরকার নিরপেক্ষ নির্বাচন। চলমান রাজনীতি গভীরভাবে রোগাক্রান্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিবেককে জাগ্রত করতে হবে। নির্বাচনের নামে জ্বালাও-পোড়াও শুরু হয়েছে। আমরা দেশের ভেতরে আর কোন যুদ্ধ চাই না একটি স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য আগুন নয়। বুকের আগুনই যথেষ্ট। দুদলকে দেশের মানুষ, আইনের শাসন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ইঙ্গিত করে গণফোরাম সভাপতি বলেন ২০০৮-এ নির্বাচন করিয়ে দিলাম। কৃতজ্ঞতা চাইনি। ১৪ দলে আমরাও ছিলাম। সেই ১৪ দলের নামে নিরপেক্ষ নির্বাচনকে বিতর্কিত করা হচ্ছে। দেশ ধ্বংস হোক আর আপনি আপসহীন থাকবেন এটা হতে পারে না। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ওপর নির্ভর করে, এটি বড় লজ্জার। তিনি বলেন, ৬ই ডিসেম্বর নিয়ে আমরা এখন গর্ব করতে পারি না। ওই পতিত স্বৈরাচার দাঁত বের করে হাসছেন আর বলছেন 'দেখো আমাকে কত দরকার'। মান্না বলেন, এরা লোভী। আর এদের লোভ দেখান প্রধানমন্ত্রী। যে পাপ এরশাদ করছেন সেই পাপ করার জন্য সহযোগিতা করছেন প্রধানমন্ত্রী। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে গুলিতে নিহত শহীদ ডা. মিলনের মা সেলিনা আক্তার বলেন, স্বৈরাচারকে নিয়ে যে অসুস্থ রাজনীতি শুরু হয়েছে, তা বন্ধ হওয়া দরকার। দুই নেত্রী তাকে ক্ষমতায় যাওয়ার মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করতে চান। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, এ জন্যই কি আমাদের সন্তানরা প্রাণ দিয়েছিল? সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ। 




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] জামায়াত ‘বাংলাদেশের নাৎসি’ ॥ বান কি মুনকে গণজাগরণ মঞ্চ



            মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৬ অগ্রহায়ন ১৪২
জামায়াত 'বাংলাদেশের নাৎসি' ॥ বান কি মুনকে গণজাগরণ মঞ্চ   
তারানকোর বৈঠকের নিন্দা জানিয়ে মহাসচিবকে চিঠি
স্টাফ রিপোর্টার ॥ যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াতের সঙ্গে জাতিসংঘের দূত তারানকোর বৈঠকের নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বরাবর চিঠি দিয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ। সোমবার বিকেলে এ চিঠি পাঠানো হয়। জামায়াতের হরতালের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। আজ সকাল ১১টায় হরতালবিরোধী মিছিলের ডাক দেয়া হয়েছে মঞ্চের পক্ষ থেকে। 
জাতিসংঘ মহাসচিব বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, জামায়াতে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি আমাদের গোচরে এসেছে। আপনি অবগত আছেন যে, বাংলাদেশের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের লক্ষ্যে অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো আপনার বিশেষ দূত হিসেবে বর্তমানে বাংলাদেশ সফর করছেন। প্রচার মাধ্যমগুলো ইতোমধ্যেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতর একটি সমঝোতা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে তার কর্মতৎপরতা তুলে ধরেছে। 
আমরা এই চিঠির মাধ্যমে তারানকোর জামায়াত নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে সদিচ্ছা জ্ঞাপন এবং পরবর্তীতে বৈঠকে অংশগ্রহণ করায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা বিনয়ের সঙ্গে আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ও হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে। যে হত্যাযজ্ঞের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হিটলার ও তার নাৎসি বাহিনী। জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার অন্যতম লক্ষ্য ছিল, মানব ইতিহাসে এরূপ জঘন্য হত্যাযজ্ঞ যেন আর কখনই সংঘটিত না হয় তা নিশ্চিত করে পৃথিবীব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করা।
আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন, জামায়াত হচ্ছে বাংলাদেশে নাৎসি পার্টিরই প্রতিরূপ মাত্র। দলটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান সামরিকবাহিনীর অপারেশন সার্চলাইটে নির্মম হত্যাযজ্ঞে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল এবং এর নেতারা সরাসরি সহযোগিতা করেছিল। দলগতভাবে এবং নেতৃবৃন্দ সরাসরি বাঙালীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করেছিল। যে কারণে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পরই রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে ১৯৭৫-পরবর্তী সামরিক শাসনকালে জামায়াতের ওপর আরোপিত এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়। মাত্র কিছুদিন আগে, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিচারিক আদালত সুপ্রীমকোর্ট, রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করেছে। এর ফলে জামায়াত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অধিকার হারিয়েছে। উপরন্তু, এই দলের কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ের নেতা ইতোমধ্যেই যুদ্ধাপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের সুস্পষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। 
জামায়াত সদস্যরা আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের অধিকার হারিয়েছে। সেই মুহূর্তে তারানকোর জামায়াত নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আমরা আমাদের গভীর উদ্বেগ ও তীব্র আপত্তি জানাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয়, দেশপ্রেমিক ও বিবেকসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে কোনভাবেই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে তারানকোর এ বৈঠককে সমর্থন করতে পারি না।
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৬ অগ্রহায়ন ১৪২




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Fw: [Pro-Muslim] জাতির কলঙ্ক মোচনে প্রস্তুত ৫ জল্লাদ !!!!!!!





On Monday, December 9, 2013 2:25 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:
 

জাতির কলঙ্ক মোচনে প্রস্তুত ৫ জল্লাদ

Posted on 09 ডিসেম্বর 2013.
alt
জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করতে সর্দার শাহাজাহান ভূইয়াসহ পেশাদার ৫ জল্লাদ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে নতুন ৭ জন জল্লাদকে প্রাথমিকভাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে পাকাপোক্ত করা হয়েছে। জল্লাদের মধ্যে জল্লাদ সর্দার শাহজাহান ভূইয়াসহ ৫ জন জল্লাদকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া ৩ জন গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং আরো কয়েকজনকে রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, কুমিল্লা, খুলনা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছে।
জল্লাদদের গত আগস্ট মাস থেকে শুরু করে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ফাঁসি কার্যকরের মহড়া দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষিত করে তোলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট জল্লাদদের। নরসিংদীর শাহজাহান ভূঁইয়া, কক্সবাজারের বাবুল মিয়া (মুক্ত), সাভারের কালু মিয়া, গোপালগঞ্জের শেখ কামারুজ্জামান, ঢাকার ফারুক, মাসুম ও মনির হোসেনসহ আরো কয়েকজনকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের বিষয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সকল কর্মকর্তা গোপন করে যাচ্ছেন।
কারা সূত্র জানায়, গতকাল দুপুরে এক বিচারক আকস্মিক পরিদর্শনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে যান। সেখানে তিনি ৩টি ফাঁসির মঞ্চ এবং কনডেম সেল ঘুরে ঘুরে দেখেন। পাশাপাশি তিনি কারাগারের ঠিকাদারি কাজের বিষয়েও কথা বলেছেন। কারা সূত্র আরো জানায়, ফাঁসির মঞ্চ ও ফাঁসির রশি (ম্যানিলা রৌপ)সহ আনুষাঙ্গিক সকল বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন শুধু বাকি রয়েছে, দণ্ডিত আবদুল কাদের মোল্লাসহ সকল জামায়াতের নেতা এবং যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর করা।
এর আগে গতকাল দুপুরে কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের কপি কারা কর্তৃপক্ষ হাতে পেয়ে তাৎক্ষণিক কনডেম সেলে তার কাছে পৌঁছে দেয়। রায়ের কপি পাওয়ার পরই কাদের মোল্লা তার আইনজীবী ও স্বজনদের সঙ্গে সাক্ষাতের ইচ্ছাপোষণ করেন। এসময় কাদের মোল্লা কিছুটা বির্মষ হয়ে সেলের মেঝেতে বসে পড়েন। সব মিলিয়ে অস্থিরতার কারণে গতকাল দুপুরে খাবার খাননি কাদের মোল্লা।




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___