Khaleda: Sea of people at Natore
(নয়া দিগন্ত) "এ যেন জনসমুদ্র! চার দিকে শুধু মানুষ আর মানুষ। এ যেন জনসমুদ্র। গোটা শহর লোকে লোকারণ্য। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। জনসভার পূর্বনির্ধারিত স্থান নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলাহ সরকারি কলেজের মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ তো বটেই, শহরের কোনো রাস্তায়ও দাঁড়ানোর জায়গা নেই। এক সাথে এত মানুষ নাটোরবাসী অতীতে কখনো দেখেননি।"
বর্তমান সরকারকে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক আখ্যায়িত করে খালেদা বলেন, "শেখ হাসিনা নব্য হিটলার। হিটলারি কায়দায় দেশ চালাচ্ছেন।
"এই অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না।এই শয়তান ও নব্য হিটলারকে বিদায় করতে পারলে দেশে আবার সুশাসন ও শান্তি ফিরে আসবে।"
(Please click to read Amar Desh report 2 November 2014)
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2014/11/02/260552#.VFUxDzSsVpo
The report is as follows:
আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ পরিচালনা করছে , তাদের হটাতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: খালেদা জিয়া
বিডিনিউজ
শনিবার নাটোরে ২০ দলের জনসভায় বক্তব্যে তিনি সরকার পতনের 'সময়মতো' আন্দোলনের ডাক দেবেন জানিয়ে তখন মাঠে নামতে নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বানও জানান।
বর্তমান সরকারকে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক আখ্যায়িত করে খালেদা বলেন, "শেখ হাসিনা নব্য হিটলার। হিটলারি কায়দায় দেশ চালাচ্ছেন।
"এই অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না।এই শয়তান ও নব্য হিটলারকে বিদায় করতে পারলে দেশে আবার সুশাসন ও শান্তি ফিরে আসবে।"
আন্দোলনের ডাক দিলে রাজপথে নামবেন কি না- তা জানতে জনসভায় উপস্থিত নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, "আপনারা আমার সাথে থাকবেন কি? জোরে বলুন। "
সবার মুখে 'হ্যাঁ' ধ্বনি শুনে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, "যখন সময় হবে, ডাক দেব। যে কর্মসূচি দেব, প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে তা পালন করতে হবে।"
নির্দলীয় সরকারের দাবিতে জনমত গঠনের লক্ষ্যে নাটোরে এই জনসভা করেন খালেদা। বিভিন্ন জেলায় জনসভার পর তার আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার কথা। তবে বিএনপির এই দাবিতে সরকারের কোনও সাড়া নেই।
"এই সরকার একঘরে হয়ে গেছে। তারা শুধু জনগণ থেকেই নয়, পৃথিবীর সব দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে," সরকারের সমালোচনা করে আন্দোলনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে খালেদা বলেন, "আমি জীবন সায়াহ্নে এসেছি। আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার শখ নেই। আমাদের এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা।"
নবাব সিরাজদ্দৌলা কলেজ মাঠের এই কর্মসূচি ছিল ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর ঢাকার বাইরে বিএনপি চেয়ারপারসনের ষষ্ঠ জনসভা। সর্বশেষ গত ২৩ অক্টোবর নীলফামারীতে জনসভা করেন তিনি।
ছয় বছর পর খালেদার নাটোরে এই জনসভায় সাতটি উপজেলা থেকে হাজার হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী-সমর্থক যোগ দেন।পাশের জেলা বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা থেকেও আসেন অনেকে।
নেতা-কর্মীদের অনেকের হাতে ধানের শীষ প্রতীক, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রতিকৃতিও ছিল। অনেক মিছিলের সঙ্গে ছিল বাদক দল।
নাটোরের প্রবেশ পথ গুরুদাসপুরের কাফিকাটা টোলপ্লাজা থেকে জনসভাস্থল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটারের পথ শতাধিক ডিজিটাল ব্যানার-ফেস্টুনে সাজায় স্থানীয় বিএনপি।
বিকাল সাড়ে ৩টায় সার্কিট হাউজ থেকে খালেদা জিয়া মঞ্চে আসেন। এরপর নেতাদের বক্তব্য সংক্ষিপ্ত করে বিকাল ৪টার দিকে তিনি বক্তৃতা দিতে ওঠেন।
ঘণ্টাব্যাপী বক্তব্যে সরকারের সমালোচনার পাশাপাশি আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কী করবে, তাও তুলে ধরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা।
বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে গুলি না চালাতে সরকারকে আহ্বান জানানোর পাশাপাশি জনগণকেও রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "জনগণকে বলব, আর কত নির্যাতন সহ্য করবেন? আর কত চোখের পানি ফেলবেন?"
বিএনপির আন্দোলনের সামর্থ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের বক্তব্যের জবাবে খালেদা বলেন, "উনারা বলেন, বিএনপির পায়ের নিচে না কি মাটি নেই। আমি বিভিন্ন জেলায় জনসভা করছি। আমাদের জনসভায় মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে বিএনপির পায়ের নিচে মাটি শক্ত।"
দেশজুড়ে শনিবারের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কথা তুলে ধরে এজন্য সরকারকে দায়ী করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। প্রশাসন, বিচার বিভাগে দলীয়করণের অভিযোগও করেন তিনি।
দুর্নীতি দমন কমিশনের সমালোচনা করে তিনি বলেন, "এই কমিশনটির নাম এখন দুর্নীতি কমিশন রাখা উচিৎ। এই কমিশনে ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতিবাজরা দায়মুক্তি পাচ্ছে। "
আমার দেশে অগ্নিকা-ের পেছনে সরকারি ষড়যন্ত্র রয়েছে দাবি করে খালেদা বলেন, "আমরা দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আমার দেশ পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এরপর আমার দেশ অনলাইন চলত, তাও গতকাল (শুক্রবার) পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।"
জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা করে সরকার গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধ করেছে বলেও দাবি করেন খালেদা।
নাটোর বিএনপির সভাপতি রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর সভাপতিত্বে জনসভায় দলীয় নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমিনুল হক, ফজলুর রহমান পটল, আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, সাইফুল ইসলাম নিরব, মীর সরফত আলী সপু, ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, শিরিন সুলতানা, নুরুল ইসলাম খান নাসিম, রাজিব আহসান, শামা ওবায়েদ, স্থানীয় নেতা সাবিনা ইয়াসমীন ছবি, আমিনুল হক, কাজী গোলাম মোর্শেদ, কাজী শাহ আলম, ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহিন, নিহত উপজেলা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নূর বাবুর স্ত্রী মহুয়া নূর প্রমুখ।
জোট নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর মুজিবুর রহমান, রেদওয়ান উল্লাহ শাহিদী, ইসলামী ঐক্যজোটের আবদুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিশের মুহাম্মদ ইসহাক, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) টি আই এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী, জাগপার শফিউল আলম প্রধান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনডিপির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, পিপলস লীগের গরীবে নেওয়াজ, ন্যাপ ভাসানীর আজহারুল ইসলাম, ন্যাপের গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, কল্যাণ পার্টির এম এম আমিনুর রহমান, বিজেপির সালাহউদ্দিন মতিন প্রকাশ প্রমুখ।
(নয়া দিগন্ত) "এ যেন জনসমুদ্র! চার দিকে শুধু মানুষ আর মানুষ। এ যেন জনসমুদ্র। গোটা শহর লোকে লোকারণ্য। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। জনসভার পূর্বনির্ধারিত স্থান নাটোর নবাব সিরাজউদ্দৌলাহ সরকারি কলেজের মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ তো বটেই, শহরের কোনো রাস্তায়ও দাঁড়ানোর জায়গা নেই। এক সাথে এত মানুষ নাটোরবাসী অতীতে কখনো দেখেননি।"
বর্তমান সরকারকে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক আখ্যায়িত করে খালেদা বলেন, "শেখ হাসিনা নব্য হিটলার। হিটলারি কায়দায় দেশ চালাচ্ছেন।
"এই অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না।এই শয়তান ও নব্য হিটলারকে বিদায় করতে পারলে দেশে আবার সুশাসন ও শান্তি ফিরে আসবে।"
(Please click to read Amar Desh report 2 November 2014)
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2014/11/02/260552#.VFUxDzSsVpo
The report is as follows:
আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ পরিচালনা করছে , তাদের হটাতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: খালেদা জিয়া
বিডিনিউজ
আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ পরিচালনা করছে উল্লেখ করে তাদের হটাতে ঐক্যবদ্ধ হতে জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
শনিবার নাটোরে ২০ দলের জনসভায় বক্তব্যে তিনি সরকার পতনের 'সময়মতো' আন্দোলনের ডাক দেবেন জানিয়ে তখন মাঠে নামতে নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বানও জানান।
বর্তমান সরকারকে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক আখ্যায়িত করে খালেদা বলেন, "শেখ হাসিনা নব্য হিটলার। হিটলারি কায়দায় দেশ চালাচ্ছেন।
"এই অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না।এই শয়তান ও নব্য হিটলারকে বিদায় করতে পারলে দেশে আবার সুশাসন ও শান্তি ফিরে আসবে।"
আন্দোলনের ডাক দিলে রাজপথে নামবেন কি না- তা জানতে জনসভায় উপস্থিত নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, "আপনারা আমার সাথে থাকবেন কি? জোরে বলুন। "
সবার মুখে 'হ্যাঁ' ধ্বনি শুনে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, "যখন সময় হবে, ডাক দেব। যে কর্মসূচি দেব, প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে তা পালন করতে হবে।"
নির্দলীয় সরকারের দাবিতে জনমত গঠনের লক্ষ্যে নাটোরে এই জনসভা করেন খালেদা। বিভিন্ন জেলায় জনসভার পর তার আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার কথা। তবে বিএনপির এই দাবিতে সরকারের কোনও সাড়া নেই।
"এই সরকার একঘরে হয়ে গেছে। তারা শুধু জনগণ থেকেই নয়, পৃথিবীর সব দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে," সরকারের সমালোচনা করে আন্দোলনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে খালেদা বলেন, "আমি জীবন সায়াহ্নে এসেছি। আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার শখ নেই। আমাদের এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা।"
নবাব সিরাজদ্দৌলা কলেজ মাঠের এই কর্মসূচি ছিল ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর ঢাকার বাইরে বিএনপি চেয়ারপারসনের ষষ্ঠ জনসভা। সর্বশেষ গত ২৩ অক্টোবর নীলফামারীতে জনসভা করেন তিনি।
ছয় বছর পর খালেদার নাটোরে এই জনসভায় সাতটি উপজেলা থেকে হাজার হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী-সমর্থক যোগ দেন।পাশের জেলা বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা থেকেও আসেন অনেকে।
নেতা-কর্মীদের অনেকের হাতে ধানের শীষ প্রতীক, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রতিকৃতিও ছিল। অনেক মিছিলের সঙ্গে ছিল বাদক দল।
নাটোরের প্রবেশ পথ গুরুদাসপুরের কাফিকাটা টোলপ্লাজা থেকে জনসভাস্থল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটারের পথ শতাধিক ডিজিটাল ব্যানার-ফেস্টুনে সাজায় স্থানীয় বিএনপি।
বিকাল সাড়ে ৩টায় সার্কিট হাউজ থেকে খালেদা জিয়া মঞ্চে আসেন। এরপর নেতাদের বক্তব্য সংক্ষিপ্ত করে বিকাল ৪টার দিকে তিনি বক্তৃতা দিতে ওঠেন।
ঘণ্টাব্যাপী বক্তব্যে সরকারের সমালোচনার পাশাপাশি আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কী করবে, তাও তুলে ধরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা।
বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে গুলি না চালাতে সরকারকে আহ্বান জানানোর পাশাপাশি জনগণকেও রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "জনগণকে বলব, আর কত নির্যাতন সহ্য করবেন? আর কত চোখের পানি ফেলবেন?"
বিএনপির আন্দোলনের সামর্থ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের বক্তব্যের জবাবে খালেদা বলেন, "উনারা বলেন, বিএনপির পায়ের নিচে না কি মাটি নেই। আমি বিভিন্ন জেলায় জনসভা করছি। আমাদের জনসভায় মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে বিএনপির পায়ের নিচে মাটি শক্ত।"
দেশজুড়ে শনিবারের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কথা তুলে ধরে এজন্য সরকারকে দায়ী করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। প্রশাসন, বিচার বিভাগে দলীয়করণের অভিযোগও করেন তিনি।
দুর্নীতি দমন কমিশনের সমালোচনা করে তিনি বলেন, "এই কমিশনটির নাম এখন দুর্নীতি কমিশন রাখা উচিৎ। এই কমিশনে ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতিবাজরা দায়মুক্তি পাচ্ছে। "
আমার দেশে অগ্নিকা-ের পেছনে সরকারি ষড়যন্ত্র রয়েছে দাবি করে খালেদা বলেন, "আমরা দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আমার দেশ পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এরপর আমার দেশ অনলাইন চলত, তাও গতকাল (শুক্রবার) পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।"
জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা করে সরকার গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধ করেছে বলেও দাবি করেন খালেদা।
নাটোর বিএনপির সভাপতি রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর সভাপতিত্বে জনসভায় দলীয় নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমিনুল হক, ফজলুর রহমান পটল, আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, সাইফুল ইসলাম নিরব, মীর সরফত আলী সপু, ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, শিরিন সুলতানা, নুরুল ইসলাম খান নাসিম, রাজিব আহসান, শামা ওবায়েদ, স্থানীয় নেতা সাবিনা ইয়াসমীন ছবি, আমিনুল হক, কাজী গোলাম মোর্শেদ, কাজী শাহ আলম, ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহিন, নিহত উপজেলা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নূর বাবুর স্ত্রী মহুয়া নূর প্রমুখ।
জোট নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর মুজিবুর রহমান, রেদওয়ান উল্লাহ শাহিদী, ইসলামী ঐক্যজোটের আবদুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিশের মুহাম্মদ ইসহাক, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) টি আই এম ফজলে রাব্বী চৌধুরী, জাগপার শফিউল আলম প্রধান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনডিপির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, পিপলস লীগের গরীবে নেওয়াজ, ন্যাপ ভাসানীর আজহারুল ইসলাম, ন্যাপের গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, কল্যাণ পার্টির এম এম আমিনুর রহমান, বিজেপির সালাহউদ্দিন মতিন প্রকাশ প্রমুখ।
__._,_.___