Banner Advertise

Thursday, April 30, 2015

[chottala.com] RE: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়



ফরিদা, আর কত ও অসগ্লগ্ন কথা বলবে? তুমি কি বুঝাইতে চাইছ যে আপনার বাপ/দাদা আমার বাপ/দাদা কে মেরেছিল (এখাবে যদিও প্রশ্নবোধক ছিন্ন আছে) তাই আমি অসভ্যতা করে আপনাকে এখন অবশ্যই মারব?
অর্থাত, "আপনি যেহেতু অধম ছিলেন, আমি আমার জীবনের অধমত্ত ছেড়ে এখনো উত্তম হতে পারবনা"

 
Shahadat Suhrawardy

 

From: farida_majid@hotmail.com
To: pfc-friends@googlegroups.com
Subject: RE: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়
Date: Wed, 29 Apr 2015 17:03:33 -0400

1977 সনে চয়েস ভোট হাঁ/না ঃ প্রায় ৪ কোটি ভোটার ৮৮.১%উপস্থিতি। ৫.৩০ মি সময় প্রথম রেজাল্ট আসা আরম্ভ করে। ৮ টার ভিতর সমপন্ন। কেউ হিসেব মিলিযে দিতে পারবেন?
33,400,870: yes votes 98.9%
378,898 : No Votes 1.1%
Invalid/blank votes 0 –
Total 33,779,768: 100 %
Registered voters/turnout 38,363,858 88.1
(Source: Nohlen et al.)



Date: Wed, 29 Apr 2015 20:56:58 +0600
Subject: {PFC-Friends} digit-AL election: তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়
From: bdmailer@gmail.com
To:

তিন সিটি নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড়




















তিন সিটি নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। গতকাল ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার আগেই বিভিন্ন মহল থেকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আসা শুরু হয়। ভোট কেন্দ্রগুলোর ভেতরে-বাইরে প্রতিবাদ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই দেশের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক জোটের শীর্ষ নেতারা সীমাহীন অনিয়ম ও ভোটলুটের অভিযোগ এনে বর্জনের  সিদ্ধান্ত নেয়। যার আনুষ্ঠানিকতা করতে আরও দুই ঘণ্টা সময় লাগে।

২৮ এপ্রিল ভোটগ্রহণ পরিদর্শন করতে আসা সুইডেনের রাষ্ট্রদূত ইয়োহান ফ্রিসেল নিজেই আটকা পড়েন সংঘর্ষের মধ্যে। তার সামনেই পুরান ঢাকায় কবি নজরুল সরকারি কলেজ কেন্দ্রে সংঘর্ষ হয়। প্রকাশ্যে সিল মারার ঘটনাও ঘটে। দীর্ঘ সংঘর্ষে, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত হলে বেরিয়ে পড়েন ইয়োহান ফ্রিসেল। ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার ৩৮ মিনিট পর প্রতিক্রিয়া জানান মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট। ২৮ এপ্রিল বিকেল (বাংলাদেশ সময়) ৪টা ৩৮ মিনিটে তিনি টুইটার বার্তায় বলেন, যেকোনো মূল্যে জেতা প্রকৃতপক্ষে কোনো জয় নয়। এরপর থেকে জাতিসংঘসহ দেশ-বিদেশি প্রভাবশালী দেশ ও সংস্থাগুলো নির্বাচনের অনিয়ম নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করে।

যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস গতকাল রাতেই স্পষ্ট করে বলেছে 'বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোট জালিয়াতি, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার  বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রয়েছে। পাশাপাশি বিএনপির বর্জনে দেশটি হতাশাও প্রকাশ করেছে।

বিএনপি'র ভোট বর্জনের ঘোষণায় হতাশা প্রকাশ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন। তিনি এক বিবৃতিতে নির্বাচনে অনিয়মের সব অভিযোগের দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্ত জরুরি বলেও উল্লেখ করেন।

ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটিতে ভোট কারচুপির তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দফতরে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে আয়োজিত নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান সংস্থাটির মহাসচিব বান কি মুনের ডেপুটি মুখপাত্র ফারহান হক। তিনি বলেন, 'ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও জালিয়াতির অভিযোগে বিএনপির ভোট বয়কটের বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিব অবগত। সিটি নির্বাচন নিয়ে সব অভিযোগের দ্রুত তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সংস্থাটির মহাসচিব বান কি মুন।

ফারহান হক বলেন, 'বাংলাদেশের সিটি নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট না হওয়ায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। তাই বিষয়টি দ্রুত তদন্ত প্রয়োজন। আর এ জন্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অনুসরণ করা জরুরি। শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যা সমাধানের পথে অগ্রসর হতে বাংলাদেশের সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।'

গতকাল ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে নজিরবিহীন কারচুপি, বিভিন্ন কেন্দ্রে গোলযোগ, সহিংসতা, ভোট প্রদানে বাধা প্রদান, দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে অনৈতিক প্রতিবন্ধকতা প্রতিহত করে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রনির্ভর নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা-বাহিনীর ব্যর্থতায় গভীর হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবি'র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান  বলেন, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ও পেশী-শক্তির প্রয়োগে ব্যাপক অনিয়ম সংঘটিত হওয়ায় সদ্য-সমাপ্ত তিনটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

আমরা নির্বাচন কমিশনের মত সাংবিধানিক একটি প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনী আইন-প্রয়োগসহ স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনে ব্যর্থতায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ব্যাপক কারচুপির নির্ভরযোগ্য তথ্য আর প্রমাণ থাকার পরেও কমিশন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে নিজেকে বিব্রত করেছে। যথাযথ দায়িত্ব পালনে নির্বাচন কমিশন শুধু যে ব্যর্থ হয়েছে তাই নয়, বরং কমিশন ব্যাপকভাবে রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করায় সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ও জন-আস্থা ধুলিসাৎ হয়েছে।

আজ ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল ইলেকশন ওয়ার্কিং (ইডব্লিউজি) গ্রুপ সিটি নির্বাচনের অনিয়মের কিছু তথ্য তুলে ধরে। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর সংগঠনটি বলেছে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় অনিয়ম ও সহিংসতার ঘটনায় ভরপুর ছিল। তাই নির্বাচনের দিন সংগঠিত অপকর্ম এবং অনিয়মের কারণে ইডব্লিউজি এ নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না।

ঢাকার উত্তর, দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটিতে গতকালের নির্বাচনকে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচন হিসেবে উল্লেখ করেছে এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন। হংকংভিত্তিক এ মানবাধিকার সংগঠনটির পক্ষ থেকে বুধবার দেয়া এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করা হয়।

সংস্থাটি বলে, ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ আরেকটি জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচন দেখল। এ দিনে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন ছিল প্রতারণায় ভরা। ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক, পোলিং অফিসার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মিলে ব্যালটে সিল মেরেছে। হিউম্যান রাইটস কমিশনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, দিনের শুরু থেকেই ভোটকেন্দ্রে লোকদের আসা থেকে বিরত রাখতে সরকার সমর্থকরা সহিংসতার ঘটনা ঘটায়। এরপর দুপুরের দিকে লোকজন ভোট দিতে আসলে পুলিশ ও পোলিং অফিসাররা ভোটারদের জানান, আপনাদের ভোট দেয়া হয়ে গেছে। অনেক প্রার্থীও এ দিন ভোট দিতে পারেননি। এমনকি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর এজেন্ট ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেননি। কারও ওপর হামলা এবং কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ভোটকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও অনিয়মের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করা হলেও তারা এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এমন অবস্থার কারণে বিরোধী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অনেকেই নির্বাচন ভোট বর্জন করে।নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা হিমালয় চুম্বি ও ক্ষমার অযোগ্য মন্তব্য করে জাতীয় স্বার্থে এই তামাশার সিটি নির্বাচন বাতিল ও নির্বাচন কমিশনের সকল কমিশনারদের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে আদর্শ ঢাকা আন্দোলন। বুধবার ঢাকায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ দাবি জানানো হয়।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে 'প্রহসন' উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ঢাকা উত্তর সিটিতে মেয়র প্রার্থী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এ নির্বাচনে দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি মানুষের অনাস্থা আরও বাড়বে। নির্বাচন কমিশন, সরকার দলীয় মাস্তান ও পুলিশের আঁতাতে প্রহসনের নির্বাচন মঞ্চায়িত হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। বুধবার রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।তিনি দাবি করেন, ভোটারদের ভোট দিতে দেয়া হয়নি, যাঁরা দিয়েছেন, তাঁদেরটাও গণনা করা হয়নি। সরকারের সাজানো পরিকল্পনা অনুযায়ী ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার বদল ছাড়া মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন সাকি।

এদিকে সিটি নির্বাচন নিয়ে তৈরি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের শিরোমানেও ফুটে উঠেছে অনিয়মের কিছু চিত্র।

বিবিসি'র অনলাইন ভার্সন শিরোনাম করেছে 'বাংলাদেশকে কোন পথে নেবে সিটি করপোরেশন নির্বাচন', দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার লীড নিউজের শিরোনাম ছিলো 'জিতল আওয়ামী লীগ, হারল গণতন্ত্র', সমকাল লিখেছে 'প্রশ্নবিদ্ধ ভোট, বিএনপির বর্জন', নয়া দিগন্তের শিরোনাম 'ভোট জালিয়াতির মহোৎসব: বিএনপির বর্জন', যুগান্তর লিখেছে 'ভোট জালিয়াতির মহোৎসব', মানবজমিন লিখেছে 'ডিজিটাল জমানায় এনালগ কারচুপি', আমাদের সময় লিখেছে 'দখলে বর্জনে প্রশ্নবিদ্ধ', মানবকণ্ঠ লিখেছে, অনিময় দখল সিল আর বর্জনে শেষ হলো ভোট', বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে দখল বর্জন অভিযোগের ভোট' আর বণিক বার্তার শিরোনাম ছিলো বর্জন ও দখলে ম্লান সিটি নির্বাচন।

 

http://www.sylheteralap.com/category/cityelection/52828/


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___