Banner Advertise

Friday, April 25, 2014

[chottala.com] আহাম্মকের (!) ইতিহাস বিকৃতি ও আওয়ামী পরিবারের সত্যকথন



আহাম্মকের (!) ইতিহাস বিকৃতি ও আওয়ামী পরিবারের সত্যকথন : অলিউল্লাহ নোমান

মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দিন আহমদ। ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত ঘনিষ্ঠ। তারই কন্যা যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী শারমিন আহমদ। পিতার স্মৃতি নিয়ে বই লিখেছেন বই। 'তাজউদ্দিন আহমদ নেতা ও পিতা' শিরোনামে বইয়ে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট। বলা হয়েছে ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য। মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে শেখ মুজিবুর রহমানের কিছু উক্তি পিতার মুখে বর্ণনা করেছেন শারমিন আহমদ। অর্থাত্ পিতা তাজউদ্দিন আহমদ যেভাবে বলেছেন, তা-ই লিখেছেন বইটিতে। আওয়ামী পরিবারের সদস্য শারমিন আহমদের এই লেখার পর তোফায়েল আহমেদরা কী বলবেন, সেটা শোনার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। কে কাকে স্যার বলতেন জানি না তবে তাজউদ্দিন আহমদ তোফায়েল আহমেদদের নেতা ছিলেন এটুকু স্পষ্ট।
তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তার পিতা ছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তারেক রহমান দুটি আলোচনা সভায় অংশ নিয়েছিলেন লন্ডনে। তার আলোচনায় ইতিহাসের কিছু বাস্তব সত্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তুলে ধরা হয়। রাজনৈতিক বক্তব্যের বাইরে ইতিহাসের তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করেছিলেন তিনি। তার জবাব দেয়া হয় নানা কটু বাক্যে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিনিয়র নেতারা তারেক রহমানের নামে নানা কুত্সা বর্ণনা করে যাচ্ছেন। তবে তারেক রহমানের উপস্থাপিত তথ্যগুলোর জবাব দিতে পারেননি। পল্টনি বক্তব্যে কেউ বলেছেন 'অর্বাচীন', কেউ বলেছেন অশিক্ষিত, কেউ আখ্যায়িত করেছেন আহাম্মক হিসেবে। যে যা-ই বলুক না কেন, আমরা কিন্তু তারেক রহমানের উপস্থাপিত তথ্যের কোনো জবাব বা পাল্টা তথ্য পাইনি। শুনেছি শুধু ইতিহাস 'বিকৃতি' বলে চিত্কার ও চেঁচামেচি। এটাই হলো বাস্তবতা।
তারেক রহমান একটি আলোচনা সভায় বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত দিয়েছিলেন পত্রিকা থেকে। ২৫ মার্চ থেকে ২৮ মার্চ (১৯৭১ সাল)-এর পত্রপত্রিকাগুলোর রাজনৈতিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছিলেন তারেক রহমান। এতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। শেখ মুজিবুর রহমান আদৌ স্বাধীনতা চাইতেন কিনা, সেটা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। গত ২৪ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) লন্ডন সময় বিকালে দৈনিক মানবজমিনে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। 'তাজউদ্দীনকে হত্যার চেষ্টা করেছিল মুজিব বাহিনী' শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে চোখ আটকে যায়। প্রতিবেদনটি পড়ে মনে নানা প্রশ্ন জাগে। তাজউদ্দিন আহমদের মেয়ের লেখা বইয়ের কিছু উল্লেখযোগ্য উক্তি প্রতিবেদনটিতে তুলে ধরা হয়। এই প্রতিবেদন পড়ার পর মনে হয়েছে, এখনো কি আওয়ামী লীগ বলবে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন? এখনো কি আওয়ামী লীগ বলবে তারেক রহমান ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছেন?
তাজউদ্দিন আহমদের মেয়ের লেখা পড়ার পর একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে আর ধূম্রজাল সৃষ্টির সুযোগ নেই। তারেক রহমান ইতিহাসের অন্ধকার থেকে পেন্ডোরার বাক্স ওপেন করেছিলেন। আর সেই বাক্স থেকে আওয়ামী পরিবারের সদস্য শারমিন আহমদ ইতিহাসকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার পিতা তাজউদ্দিন আহমদ প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শুধু ছিলেন না, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন রাজনৈতিক নেতৃত্ব দিয়েছেন। সংগঠিত করেছেন রাজনৈতিক নেতৃত্বকে।
শুধু শারমিন আহমদ নয়, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এইচ টি ইমামও একটি তথ্য প্রকাশ করেছেন। এতদিন আওয়ামী নেতাদের মুখে শুনেছি ৭ মার্চ (১৯৭১) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যদিও ১৬ মার্চ থেকে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রীর পদ নিয়ে দরকষাকষি করেছেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে থাকলে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে দরকষাকষির সুযোগ থাকার কথা নয়। তারেক রহমান এই প্রশ্নটিও তুলেছিলেন। ২৩ এপ্রিলের পত্রিকাগুলোতে এইচ টি ইমামের একটি বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। 'ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস' উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ আয়োজিত এক আলোচনায় সভায় একটি উক্তি করেছেন এইচ টি ইমাম। এতে তিনি বলেছেন, '৭ মার্চ যখন ভাষণ চলছিল (শেখ মুজিবুর রহমানের) তখন পাক আর্মির হেলিকপ্টার সমাবেশের উপর দিয়ে টহল দিচ্ছিল। চারপাশে ছিল পাক আর্মিরা। তাই এত লোকের সমাবেশে রক্তপাতের আশঙ্কায় তিনি ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি।' অবশ্য ওই বক্তব্যে এইচ টি ইমাম দাবি করেছেন, ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
তাহলে আমরা দেখে নিই মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের জবানিতে তার মেয়ে শারমিন আহমদ কী বলেছেন। শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, নাকি অন্যকিছু চেয়েছিলেন। সেটা তাজউদ্দিন আহমদের কন্যার লেখা থেকে আমরা জেনে নিতে পারি। বৃহস্পতিবার মানবজমিনে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, শারমিন আহমদ তার বইয়ে লিখেছেন : '২৭ মার্চ সকালে কারফিউ তুলে নেয়া হয় দেড় ঘণ্টার জন্য। এ সময় আব্বু দ্রুত সিদ্ধান্ত নিলেন যে, সাতমসজিদ রোড পার হয়ে রায়ের বাজারের পথ দিয়ে শহর ত্যাগ করবেন। লুঙ্গি, পাঞ্জাবি, মাথায় সাদা টুপি পরিহিত ও হাতে লোকদেখানো বাজারের থলির আড়ালে কোমরে গোঁজা পিস্তল আড়াল করে আব্বু চললেন গ্রামের উদ্দেশে।'
শারমিন আহমদ আরো লিখেছেন : 'যাওয়ার পথে পদ্মার তীরবর্তী গ্রাম আগারগাঁয়ে শুকুর মিয়া নামে আওয়ামী লীগের এক কর্মীর বাড়িতে তারা আশ্রয় নেন। এই বাড়ির সকলেই তাঁতের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিল। সেখানে তারা শুনতে পান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা। ২৭ মার্চ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে সম্প্রচারিত এই ঘোষণাটি আব্বুসহ সামরিক ও বেসামরিক সকল বাঙালিকে অনুপ্রাণিত করে। পরদিন ভোরেই তারা সেই স্থান ত্যাগ করেন।'
মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রেক্ষাপট সম্পর্কে তাজউদ্দিনকন্যা আরো লিখেছেন : 'পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ২৫শে মার্চের ভয়াল কালোরাতে আব্বু গেলেন মুজিব কাকুকে নিতে। মুজিব কাকু আব্বুর সঙ্গে আন্ডারগ্রাউন্ডে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করবেন সেই ব্যাপারে আব্বু মুজিব কাকুর সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। মুজিব কাকু সে ব্যাপারে সম্মতিও দিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী আত্মগোপনের জন্য পুরান ঢাকায় একটি বাসাও ঠিক করে রাখা হয়েছিল। বড় কোনও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আব্বুর উপদেশ গ্রহণে মুজিব কাকু এর আগে দ্বিধা করেননি। আব্বুর সে কারণে বিশ্বাস ছিল যে, ইতিহাসের এই যুগসন্ধিক্ষণে মুজিব কাকু কথা রাখবেন। মুজিব কাকু আব্বুর সাথেই যাবেন। অথচ শেষমুহূর্তে মুজিব কাকু অনড় রয়ে গেলেন। তিনি আব্বুকে বললেন, বাড়ি গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকো, পরশুদিন (২৭ মার্চ) হরতাল ডেকেছি। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আব্বু স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে নিয়ে এসেছিলেন এবং টেপ রেকর্ডারও নিয়ে এসেছিলেন। টেপে বিবৃতি দিতে বা স্বাধীনতার ঘোষণায় স্বাক্ষর প্রদানে মুজিব কাকু অস্বীকৃতি জানান। কথা ছিল যে, মুজিব কাকুর স্বাক্ষরকৃত স্বাধীনতার ঘোষণা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে (পরবর্তীতে ঢাকা শেরাটন, বর্তমানে রূপসী বাংলা) অবস্থিত বিদেশী সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে এবং তারা গিয়ে স্বাধীনতার যুদ্ধ পরিচালনা করবেন।' 'মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর' নামে বইয়ে তাজউদ্দিন আহমদের ব্যক্তিগত সহকারীও একই বর্ণনা দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে শারমিন আহমদ আরো লিখেছেন : 'মুজিব কাকুর তাত্ক্ষণিক এই উক্তিতে (বাড়ি গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকা প্রসঙ্গে) আব্বু বিস্ময় ও বেদনায় বিমূঢ় হয়ে পড়লেন। এদিকে বেগম মুজিব ওই শোবার ঘরেই স্যুটকেসে মুজিব কাকুর জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখতে শুরু করলেন। পাকিস্তানি সেনার হাতে মুজিব কাকুর স্বেচ্ছাবন্দি হওয়ার এইসব প্রস্তুতি দেখার পরও আব্বু হাল না ছেড়ে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন ঐতিহাসিক উদাহরণ টেনে মুজিব কাকুকে বোঝানোর চেষ্টা করলেন। তিনি কিংবদন্তি সমতুল্য বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদাহরণ তুলে ধরলেন, যারা আত্মগোপন করে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলেন। কিন্তু মুজিব কাকু তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় হয়ে রইলেন।'
স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে শেখ মুজিবুর রহমানের অস্বীকৃতি প্রসঙ্গে তাজউদ্দিনকন্যা আরো লিখেছেন : আব্বু বললেন যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মূল লক্ষ্য হলো, পূর্ববাংলাকে সম্পূর্ণরূপেই নেতৃত্বশূন্য করে দেয়া। এই অবস্থায় মুজিব কাকুর ধরা দেয়ার অর্থ হলো আত্মহত্যার শামিল। তিনি বললেন, মুজিব ভাই, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হলেন আপনি। আপনার নেতৃত্বের ওপরই তারা সম্পূর্ণ ভরসা করে রয়েছে। মুজিব কাকু বললেন, তোমরা যা করার কর। আমি কোথায়ও যাবো না। আব্বু বললেন, আপনার অবর্তমানে দ্বিতীয় কে নেতৃত্ব দেবে—এমন ঘোষণা তো আপনি দিয়ে যাননি। নেতার অনুপস্থিতিতে দ্বিতীয় ব্যক্তি কে হবে, দলকে তো তা জানানো হয়নি। ফলে দ্বিতীয় কারো নেতৃত্ব প্রদান দুরূহ হবে এবং মুক্তিযুদ্ধকে এক অনিশ্চিত ও জটিল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়া হবে।'
এরই ধারাবাহিকতায় তাজউদ্দিনকন্যা লিখেছেন : তাজউদ্দিন শেখ মুজিবুর রহমানকে একপর্যায়ে বলেছিলেন, 'মুজিব ভাই, এটা আপনাকে বলে যেতেই হবে। কারণ কালকে কী হবে, আমাদের সবাইকে যদি গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, তাহলে কেউ জানবে না কী তাদের করতে হবে। এই ঘোষণা কোনো না কোনো জায়গা থেকে কপি করে আমরা জানাবো। যদি বেতার মারফতে কিছু করা যায়, তাহলে সেটাই করা হবে। মুজিব কাকু তখন উত্তর দিয়েছিলেন, এটা আমার বিরুদ্ধে দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের বিচার করতে পারবে।'
তারেক রহমান গত ২৫ মার্চ লন্ডনে এক আলোচনা সভায় ইতিহাসের এই সত্যগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন। তারপর থেকেই শুরু হয় আওয়ামী নেতাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য। অভিযোগ ওঠে ইতিহাস বিকৃতির। কেউ কেউ দাবি করেন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার। শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে কেউ যাতে কিছু বলতে না পারে, সেজন্য আইন তৈরি করার দাবি তোলেন কেউ কেউ। আইন করে বা গায়ের জোরে ইতিহাসকে চাপা দেয়ার হুমকি আসে। সত্য একদিন বের হবেই। ইতিহাস একদিন আপন গতিতেই বের হয়ে আসবে।
শেখ মুজিব স্বাধীনতা চাননি—এই ঐতিহাসিক সত্য বের হয়ে আসতে শুরু করেছে। মিথ্যার বেসাতির মধ্যে চাপা পড়া এই সত্যটি তারেক রহমান বের করেছেন। এখন বিভিন্ন দিক থেকে সত্য উদ্ভাসিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য তাজউদ্দিনকন্যা শারমিন আহমদ এই চাপাপড়া ইতিহাস লিখেছেন। শারমিন আহমদের এক বোন বর্তমানে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। তার মা জহুরা তাজউদ্দিন মৃত্যু পর্যন্ত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। তাজউদ্দিন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। সুতরাং কেউ ইতিহাস চাপা দিয়ে রাখতে পারে না—এটাই প্রমাণিত হচ্ছে। তারেক রহমান পেন্ডোরার বাক্স ওপেন করেছেন। এবার সত্য ছড়িয়ে পড়ছে আওয়ামী পরিবার থেকে।
লেখক : দৈনিক আমার দেশ-এর বিশেষ প্রতিনিধি, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___