Banner Advertise

Sunday, December 1, 2013

[chottala.com] পুড়িয়ে গণহত্যা



পুড়িয়ে গণহত্যা
০ প্রধানমন্ত্রী ঢাকা মেডিক্যালে বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে যান
০ কঠোর হাতে দমন করা হবে, হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রীর 
০ 'বেগম জিয়া এই সহিংসতা রাজনীতির নেতা' 
০ যারা বোমা মারে তাদের গ্রেফতার করতে টিভি সাংবাদিকদের সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ মানুষগুলোর ভয়াল ও বীভৎসতা দেখে স্তম্ভিত, হতভম্ভ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে দগ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যৃর সন্ধিক্ষণে থাকা নিরীহ মানুষগুলোর তীব্র কষ্ট-যন্ত্রণা দেখে আর পৈশাচিক কায়দায় হামলার বর্ণনা শুনে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, দগ্ধ রোগী ও তাঁদের স্বজনদের মুখে বিএনপি-জামায়াতের নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমা হামলায় সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া বীভৎসতার বর্ণনা শুনে তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালের বেডে তীব্র আর্তনাদ যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকা দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের সান্ত¡না দেয়ার ভাষাও যেন হারিয়ে ফেলেন তিনি। তাঁদের চোখের জল আর আর্তনাদে নিজের অশ্রুও সংবরণ করতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ-হরতালের নামে বোমা ও আগুনের সহিংসতায় মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয় শেখ হাসিনার কণ্ঠে। 
হরতাল-অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের এমন নারকীয় তা-ব ও পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বিএনপি নেত্রী (খালেদা জিয়া) গণহত্যায় নেমেছেন। তিনি এসি রুমে বসে থাকেন, আরামে খাওয়া-দাওয়া করেন আর ওখান থেকে হুকুম দেন মানুষ হত্যার! হুকুম দিয়ে মানুষ মারবে আর আমাদের সহ্য করতে হবে? তিনি বলেন, এ ধরনের সহিংসতা ও গণহত্যা বন্ধ না হলে সরকার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় যতটুকু কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার ততটুকুই কঠোর হবে। যারা এভাবে মানুষ পুড়িয়ে মারছে, তাদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেয়া হবে। আর যাদের ইন্ধনে এ সব হচ্ছে তাদেরও হুকুমের আসামি করা হবে।
আগুন, পেট্রোল বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণে সর্বাঙ্গ পুড়ে গিয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা অর্ধশতাধিক মানুষ এখন ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। যাদের মধ্যে ৩১ জনের অবস্থাই এখন আশঙ্কাজনক। ১৮ দলীয় জোটের কয়েক দফা হরতাল-অবরোধের নামে তাদের সহিংসতায় ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন ৫০ জন নিরীহ নাগরিক। প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। যাদের বেশিরভাগই নিতান্তই পেটের দায়ে নেমেছিলেন রাস্তায় বা উঠেছিলেন বাসে। এ অপরাধেই আগুন দিয়ে তাদের পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হয়। 
রবিবার বিকেলে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের নামে বোমাবাজি ও বাসে আগুন দেয়ার ঘটনায় দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীদের দেখতে গেলে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। সর্বাঙ্গ পুড়ে যাওয়া রোগীদের দেখতে গেলে দগ্ধ রোগী ও তাদের স্বজনদের মুখে আন্দোলনের এমন নারকীয় বীভৎস হামলার ঘটনার বর্ণনা শুনে হতবাক হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। দগ্ধ রোগী ও স্বজনদের বুকফাটা কান্না, আর্তনাদ ও তীব্র যন্ত্রণা দেখে বার বারই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি। 
শাহবাগে বিহঙ্গ নামের একটি বাসে নিক্ষিপ্ত পেট্রোল বোমায় মারাত্মকভাবে দগ্ধদের একজন ইটিভির সাংবাদিক সুস্মিতা সেনের মা গীতা সেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওই দিনের ভয়াল হামলা ও নারকীয় অবস্থার বর্ণনা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। দগ্ধ নারী সাংবাদিকের মাথায় হাত বুলিয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী সান্ত¡না দিচ্ছিলেন, তখন হাসপাতালের বেডে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায় থাকা সুম্মিতার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়া জল যেন থামছিলই না। বার্ন ইউনিটের প্রকল্প পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন যখন রোগীদের আশঙ্কাজনক অবস্থার কথা বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন মারাত্মক দগ্ধ রোগীদের স্বজনের বুকফাটা কান্না পুরো হাসপাতালের পরিবেশকেই ভারি করে তোলে। বার্ন ইউনিটে এখনও মানুষের পোড়া গন্ধ।
রবিবার বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী বার্ন ইউনিটে যান এবং চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাদের খোঁজখবর নেন এবং সান্ত¡না দেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন ও দগ্ধ রোগীদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান। বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন সবার জন্য ১০ হাজার টাকা করে প্রধানমন্ত্রী অনুদান দেন এবং দগ্ধ রোগীদের জন্য যেসব বিদেশী ওষুধ সরকারীভাবে সরবরাহ করা হয় না, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সেসব ওষুধের খরচ মেটানো হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জুলফিকার আলী।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এটা সহিংসতা এবং সহিংসতার মাধ্যমে গণহত্যা। যেভাবে বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো হয় এটা গণহত্যা ছাড়া আর কী? বিএনপি নেত্রী গণহত্যায় নেমেছেন। এই সন্ত্রাস বন্ধে যতটা কঠোর হওয়া প্রয়োজন, সরকার তা হবে।
যানবাহনে অগ্নিসংযোগের এ সব ঘটনাকে 'জঘন্য অপরাধ' হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। আর যারা ইন্ধন দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, আমরাও অনেক আন্দোলন করেছি, অনেক সংগ্রাম করেছি। তার মানে এই নয় যে, এভাবে নিরীহ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা বা মারার চেষ্টা করতে হবে।
তিনি বলেন, বিরোধী দল মানুষের জীবন নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছে। সারাদেশে সহিংসতা সৃষ্টি করে তারা গণহত্যায় মেতেছে। একাত্তরের দোসরদের দিয়ে এরা গণহত্যা চালাচ্ছে। ঠিক যেমন একাত্তরে বাঙালী জাতির ওপর করা হয়েছিল। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এভাবে মানুষ হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত কী অর্জন করবে? এই আন্দোলন বা এই রাজনীতি আমি দেখিনি। এটা কোন রাজনীতি নয়, কোন আন্দোলন নয়। এটা সম্পূর্ণ সন্ত্রাসী কর্মকা-। 
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সব নাশকতার ঘটনায় মারাত্মক আহতদের চিকিৎসার জন্য সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। তাঁর কার্যালয়ের একজন পরিচালককে অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সবাই মিলে জানপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করছি এদের বাঁচানোর। তিনি বলেন, এখানে এসে দেখলাম একেকটি পরিবারের কী অবস্থা! এই যে সুমি (আগুনে পোড়া রোগী), সে আমাকে বলছে, যারা আমাকে পুড়িয়েছে তাদের হাত পুড়িয়ে দিন। কিন্তু আমরা তো বিএনপি-জামায়াতের মতো অমানবিক ও বর্বর হতে পারি না। 
সংলাপের জন্য খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তাঁকে টেলিফোন করেছি। সংলাপে বসার জন্য অনুরোধ ও দাওয়াত দিয়েছি। আমি আর কত নমনীয় হব? কত নমনীয় হওয়া যায়? কত নমনীয়? আমি তো সবই করেছি, যা বলার বলেছি। তার পরও তারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে। গত কয়েক দিনে রেলসহ গণপরিবহনে হামলা-অগ্নিসংযোগের ঘটনা তুলে ধরে তিনি বলেন, এরা সন্ত্রাসের পথে চলে গেছে, সন্ত্রাসী কর্মকা- ঘটাচ্ছে। 
উপস্থিত বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিভি চ্যানেলগুলোতে বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর ছবি দেখানো হয়, অগ্নিদগ্ধদের ছবি দেখায়Ñ এতে দুষ্কৃতকারীরা উৎসাহিত হয়। কিন্তু আপনাদের প্রতি অনুরোধ, যারা বোমা মারে তাদের ছবি দেখান। যেটা জ্বলছে সেটা না, যারা আগুন লাগাচ্ছে বা যারা নাশকতা চালাচ্ছে তাদের ছবিটা পারলে দেখান। আপনারা আমাদের সাহায্য করেন, এদের ধরতে আমরা যা করার তাই করব। 
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, নিরীহ সিএনজিচালক, বাস-ট্রাকচালক ও সাধারণ মানুষের কী অপরাধ? তাদের এমনভাবে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে কেন? যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে তাদের অবশ্যই খুঁজে বের করা হবে। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বিএনপি নেত্রীকে বলব, এগুলো একটু বন্ধ করেন। মানুষের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করেন। এসি রুমে থেকে মানুষ মারার হুকুম দেবেন আর আমাদের সব সহ্য করতে হবে, এটা হবে না। এ সব সন্ত্রাসী কর্মকা- আর সহ্য করা হবে না। 
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ -ওবায়দুল কাদের ॥ এর আগে আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে গিয়ে বলেন, দেশের খেটে খাওয়া মানুষ ও পরীক্ষার্থীদের ভাগ্য আজ আগুনে পুড়ছে। গণতন্ত্র আজ অগ্নিদগ্ধ। ১৬ কোটি মানুষকে জিম্মি করার রাজনীতি কেউই সমর্থন করে না। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসের আন্দোলনে ৪০ জন ড্রাইভার মৃত্যুবরণ করেছেন। পরিবহন ব্যবসায়ীরা বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন। লাখ লাখ পরিবহন শ্রমিক আজ বেকার। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিষ্ঠুর রাজনীতির এ কৌশল থেকে সবারই বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। 
যোগাযোগমন্ত্রী রোগীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নৌপরিবহন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী শাজাহান খান, বার্ন ইউনিটের পরিচালক ডা. সামন্ত লাল সেন, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ধরনের কর্মকা- বন্ধ করুন -রওশন এরশাদ ॥ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ বার্ন ইউনিটে আগুনে দগ্ধ রোগীদের দেখতে এসে এ ধরনের নাশকতা বন্ধ করতে বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানান। সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বাস-ট্রেনে তো সাধারণ মানুষ চলে। তাদের ওপর এমন নাশকতা কেন? এমন কর্মকা- দুঃখজনক। এর নিন্দা জানান তিনি। 
খালেদা তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন -মেনন ॥ বার্ন ইউনিটে আগুনে পোড়া রোগীদের দেখতে এসে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, অগ্নিদগ্ধ মানুষদের দেখে একাত্তরের সেই ভয়াল দৃশ্যের কথাই মনে পড়ছে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এটি একটি বর্বর অধ্যায়। রাজাকাররা যেমন গ্রামের পর গ্রাম ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে, বিরোধী দল ক্ষমতায় যাওয়ার স্বার্থে তাই করছে।
সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া তাঁর মনের আগুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়েছেন। বিরোধীদলীয় নেতাদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যারা সহিংসতা চালায় এবং যাদের নির্দেশে সহিংসতা চালানো হয়, তারা সমান অপরাধী। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে বিরোধী দলকে আলোচনায় বসাতে সরকারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। দুই দিন আগেও বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আলোচনার দরজা এখনও খোলা আছে। বিরোধী দল চাইলেই আলোচনা হতে পারে। 
তিনি বলেন, সরকার বিরোধী দলকে সর্বদলীয় সরকারে আনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিতে চেয়ে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চেয়েছে। তার পরও তাঁরা আসছেন না। বিরোধী দলের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আর কী করণীয় আছে? পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর পদ ছাড়বেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীই সর্বদলীয় সরকারের প্রধান থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। তা আর এখন সম্ভব নয়।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___