বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৩, ১৫ ফাল্গুন ১৪১৯
গণস্বাক্ষর অভিযান চলবে ৭ মার্চ পর্যন্ত
মহিউদ্দিন আহমেদ ॥ 'সব ধর্মের সকল মানুষ সমান অধিকার নিয়ে স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতে পারলে আমার বাবার রক্ত বৃথা যাবে না।' 'যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেখে গেলে মরেও শান্তি পাব।' শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের পাশে মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির গণমন্তব্য খাতায় প্রথম মন্তব্যটি করেন ঈশ্বরদীর জিআরপি থানার শহীদ মহিউদ্দিন আহমেদের কন্যা মোরশেদা খাতুন। অপর মন্তব্যটি করেন ৬০ বছরের সিদ্দিক। গত ২১ দিনে নানা বয়সের হাজার হাজার মানুষ নিজের মনের কথাটি নিজের ভাষায় লিখে যান। তবে যে যেভাবে বলুক সবার দাবি একটাই যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি। এদিকে গণস্বাক্ষর অভিযানেও অংশ নিয়েছে লাখ লাখ মানুষ। শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের মতো সারাদেশে এ অভিযানে কয়েক লাখ স্বাক্ষর ইতোমধ্যে সংগ্রহ করা হয়েছে। বরিশাল থেকে প্রথম দফায় আজ লাখখানেক স্বাক্ষর ঢাকা প্রেরণ করার কথা রয়েছে। অন্যান্য জেলা থেকে স্বাক্ষর প্রেরণের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগামী ৭ মার্চ পর্যন্ত এই কর্মসূচী চলবে বলে জানান প্রজন্মযোদ্ধারা। টার্গেট পূরণ হলেও গণমন্তব্য রাখা হবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে। আর গণস্বাক্ষর পেশ করা হবে জাতীয় সংসদের স্পীকারের কাছে।
সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধসহ ছয় দফা দাবিতে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের পাশেই মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে নেয়া হয় গণমন্তব্য সংগ্রহের অভিযান। প্রথমে দুটি বই নিয়ে কর্মসূচী শুরু করলেও ইতোমধ্যে ১০টি বই মন্তব্যে ভরে গেছে। ৭টি খাতা সাধারণ মানুষের জন্য, ২টিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা আর একটিতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মন্তব্য নেয়া হয়। কয়েক হাজার মন্তব্য লেখা হয়েছে এসব খাতায়। ফরায়েজি হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধার কন্যা সুবর্ণা, ফারজানা এ্যানি ও জেসমিন আক্তার নিরা এই গণমন্তব্য সংগ্রহ করছেন। গণমন্তব্য বইতে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের বাসিন্দা লেখেন- রাজাকার বিতাড়িত করে দেশ মুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে জামায়াতকে চিরদিনের জন্য বিতাড়িত করা হোক এবং যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেয়া হোক। দাবিটি চিরদিনের জন্য বইতে উল্লেখ করেন মোজাফফর আলী। সব ধর্মের সব শ্রেণীর লোক সমান অধিকার নিয়ে স্বাধীনভাবে দেশে বসবাস করতে পারলে আমার বাবার রক্ত বৃথা যাবে না। ঈশ্বরদীর জিআরপি থানার শহীদ মহিউদ্দিন আহমেদের কন্যা মোরশেদা খাতুন মনের কথা এভাবে তুলে ধরেন গণমন্তব্য খাতায়। সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি দেখে মরেও শান্তি পাব। ৬০ বছর বয়সী মোঃ সিদ্দিক এ আকাক্সক্ষাটি লিখে গেলেন। ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে তাদের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন তিনি।
গণমন্তব্য সংগ্রহকারী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন চৌধুরী জনকণ্ঠকে বলেন, বড় আকারের ৭টি বই ইতোমধ্যে মন্তব্যে ভরে গেছে। আর মুক্তিযোদ্ধারা ২টি বইতে নিজেদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা মন্তব্য করে একটি বইয়ের পাতা শেষ করেছেন।
এদিকে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে গণজাগরণ মঞ্চ ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে যে গণস্বাক্ষর অভিযান শুরু করেছে তাতে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। শাহবাগের পাশাপাশি গণজাগরণ মঞ্চের রায়েরবাজার বধ্যভূমি, মিরপুরের সমাবেশস্থলেও স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে শুধু শাহবাগেই দেড় লাখ স্বাক্ষর দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। এভাবে রাজধানীসহ দেশের ৬৪ জেলার প্রতিটি থানা, ইউনিয়ন, গ্রাম ও পাড়া-মহল্লায় চলছে গত দুই দিন ধরে একযোগে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচী। চলবে আগামী ২৬ মার্চ পর্যন্ত। শুধু সাদা কাগজ কিংবা গণজাগরণ মঞ্চ কর্তৃক সরবরাহকৃত স্পীকারের বরাবর লেখা আবেদনপত্রেই নয়, অনলাইনের মাধ্যমেও (ইন্টারনেট, ই-মেইল, ফেসবুক, টুইটারসহ ফ্যাক্সে) দেশে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাঙালীদের কাছ থেকে স্বাক্ষরযুক্ত কপি শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলে আসতে শুরু করেছে।
গণজাগরণ মঞ্চের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলে দায়িত্বরতরা জানিয়েছেন, গত দুই দিনে বিভিন্ন স্থান থেকে পাঠানো বার্তা অনুযায়ী এই কর্মসূচীতে জনতার অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। শুধু শাহবাগের মঞ্চই চারদিনে দেড় লাখ স্বাক্ষর জমা পড়েছে। দেশ, জাতি ও স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিপক্ষ অবস্থানকারী ওই দলটিতেও সমর্থন জানানোর মতো কোটি লোকের অভাব নেই। ইতোমধ্যে অনেকেই গণজাগরণ মঞ্চে এসে এবং পাড়া-মহল্লায় স্বাক্ষর সংগ্রহে দায়িত্বরতদের কাছে নিজের সমর্থনের কথা জানিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বাক্ষর করেছেন।
তাঁরা জানান, প্রত্যেক দিন সকাল ১০টা থেকে সমবেতদের উপস্থিতি ফাঁকা না হওয়া পর্যন্ত এই স্বাক্ষর কর্মসূচী চলবে। তবে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টাই যে যখন পারে, নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী নড়ধহ.নফ প্রবেশ করে নিজের স্বাক্ষর অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এর জন্য তিনি ব্লগার এ্যান্ড অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক ও গণজাগরণ মঞ্চ ঘোষিত এই কর্মসূচী সফল করতে দলমত নির্বিশেষে দেশের সব তরুণ প্রজন্ম, মুক্তিযোদ্ধা, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনীতিক, শিক্ষার্থী, যুবক, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, নারী সংগঠনের ব্যক্তিরা সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন।
গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাদিম জনকণ্ঠকে বলেন, গণজাগরণের ডাকে সাড়া দিয়ে দেশ-বিদেশের সর্বস্তরের মানুষ তারুণ্যের ছয় দফা দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে গণস্বাক্ষর কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, শাহবাগে যেমন বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার নানা বয়সী মানুষ নিজ ইচ্ছায় এসে স্বাক্ষর দিয়ে যাচ্ছেন, তেমনি ঢাকার বাইরেও একই অবস্থা। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে মঙ্গলবার বরিশাল থেকে প্রথম স্বাক্ষর প্রেরণ করা হয়েছে। বুধবার তা গণজাগরণ মঞ্চের নেতৃবৃন্দের কাছে এসে পৌঁছবে বলে জানান তিনি।
সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধসহ ছয় দফা দাবিতে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের পাশেই মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে নেয়া হয় গণমন্তব্য সংগ্রহের অভিযান। প্রথমে দুটি বই নিয়ে কর্মসূচী শুরু করলেও ইতোমধ্যে ১০টি বই মন্তব্যে ভরে গেছে। ৭টি খাতা সাধারণ মানুষের জন্য, ২টিতে শুধু মুক্তিযোদ্ধা আর একটিতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মন্তব্য নেয়া হয়। কয়েক হাজার মন্তব্য লেখা হয়েছে এসব খাতায়। ফরায়েজি হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধার কন্যা সুবর্ণা, ফারজানা এ্যানি ও জেসমিন আক্তার নিরা এই গণমন্তব্য সংগ্রহ করছেন। গণমন্তব্য বইতে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের বাসিন্দা লেখেন- রাজাকার বিতাড়িত করে দেশ মুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে জামায়াতকে চিরদিনের জন্য বিতাড়িত করা হোক এবং যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেয়া হোক। দাবিটি চিরদিনের জন্য বইতে উল্লেখ করেন মোজাফফর আলী। সব ধর্মের সব শ্রেণীর লোক সমান অধিকার নিয়ে স্বাধীনভাবে দেশে বসবাস করতে পারলে আমার বাবার রক্ত বৃথা যাবে না। ঈশ্বরদীর জিআরপি থানার শহীদ মহিউদ্দিন আহমেদের কন্যা মোরশেদা খাতুন মনের কথা এভাবে তুলে ধরেন গণমন্তব্য খাতায়। সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি দেখে মরেও শান্তি পাব। ৬০ বছর বয়সী মোঃ সিদ্দিক এ আকাক্সক্ষাটি লিখে গেলেন। ৪২ বছর পর যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে তাদের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন তিনি।
গণমন্তব্য সংগ্রহকারী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন চৌধুরী জনকণ্ঠকে বলেন, বড় আকারের ৭টি বই ইতোমধ্যে মন্তব্যে ভরে গেছে। আর মুক্তিযোদ্ধারা ২টি বইতে নিজেদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা মন্তব্য করে একটি বইয়ের পাতা শেষ করেছেন।
এদিকে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে গণজাগরণ মঞ্চ ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে যে গণস্বাক্ষর অভিযান শুরু করেছে তাতে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। শাহবাগের পাশাপাশি গণজাগরণ মঞ্চের রায়েরবাজার বধ্যভূমি, মিরপুরের সমাবেশস্থলেও স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে শুধু শাহবাগেই দেড় লাখ স্বাক্ষর দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। এভাবে রাজধানীসহ দেশের ৬৪ জেলার প্রতিটি থানা, ইউনিয়ন, গ্রাম ও পাড়া-মহল্লায় চলছে গত দুই দিন ধরে একযোগে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচী। চলবে আগামী ২৬ মার্চ পর্যন্ত। শুধু সাদা কাগজ কিংবা গণজাগরণ মঞ্চ কর্তৃক সরবরাহকৃত স্পীকারের বরাবর লেখা আবেদনপত্রেই নয়, অনলাইনের মাধ্যমেও (ইন্টারনেট, ই-মেইল, ফেসবুক, টুইটারসহ ফ্যাক্সে) দেশে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাঙালীদের কাছ থেকে স্বাক্ষরযুক্ত কপি শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলে আসতে শুরু করেছে।
গণজাগরণ মঞ্চের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলে দায়িত্বরতরা জানিয়েছেন, গত দুই দিনে বিভিন্ন স্থান থেকে পাঠানো বার্তা অনুযায়ী এই কর্মসূচীতে জনতার অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। শুধু শাহবাগের মঞ্চই চারদিনে দেড় লাখ স্বাক্ষর জমা পড়েছে। দেশ, জাতি ও স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিপক্ষ অবস্থানকারী ওই দলটিতেও সমর্থন জানানোর মতো কোটি লোকের অভাব নেই। ইতোমধ্যে অনেকেই গণজাগরণ মঞ্চে এসে এবং পাড়া-মহল্লায় স্বাক্ষর সংগ্রহে দায়িত্বরতদের কাছে নিজের সমর্থনের কথা জানিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বাক্ষর করেছেন।
তাঁরা জানান, প্রত্যেক দিন সকাল ১০টা থেকে সমবেতদের উপস্থিতি ফাঁকা না হওয়া পর্যন্ত এই স্বাক্ষর কর্মসূচী চলবে। তবে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টাই যে যখন পারে, নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী নড়ধহ.নফ প্রবেশ করে নিজের স্বাক্ষর অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এর জন্য তিনি ব্লগার এ্যান্ড অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক ও গণজাগরণ মঞ্চ ঘোষিত এই কর্মসূচী সফল করতে দলমত নির্বিশেষে দেশের সব তরুণ প্রজন্ম, মুক্তিযোদ্ধা, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনীতিক, শিক্ষার্থী, যুবক, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, নারী সংগঠনের ব্যক্তিরা সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন।
গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি নাদিম জনকণ্ঠকে বলেন, গণজাগরণের ডাকে সাড়া দিয়ে দেশ-বিদেশের সর্বস্তরের মানুষ তারুণ্যের ছয় দফা দাবির সঙ্গে একাত্ম হয়ে গণস্বাক্ষর কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, শাহবাগে যেমন বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার নানা বয়সী মানুষ নিজ ইচ্ছায় এসে স্বাক্ষর দিয়ে যাচ্ছেন, তেমনি ঢাকার বাইরেও একই অবস্থা। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে মঙ্গলবার বরিশাল থেকে প্রথম স্বাক্ষর প্রেরণ করা হয়েছে। বুধবার তা গণজাগরণ মঞ্চের নেতৃবৃন্দের কাছে এসে পৌঁছবে বলে জানান তিনি।
বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৩, ১৫ ফাল্গুন ১৪১৯
__._,_.___