Banner Advertise

Thursday, February 28, 2013

[chottala.com] SAYDEE WITNESS: ‘এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব’



'এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব'

নিজস্ব প্রতিবেদক ও পিরোজপুর প্রতিনিধি | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩


'এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব।' জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের পর এই প্রতিক্রিয়া জানান মিজানুর রহমান তালুকদার। তিনি এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের তৃতীয় সাক্ষী।
রায় শুনতে গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসেছিলেন পিরোজপুরের বাসিন্দা মিজানুর রহমান তালুকদার। সাঈদীর বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণার পর আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, 'জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ মামলায় সাক্ষী হয়েছিলাম। রায়ে খুশি হলেও পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারিনি। এ রায় যখন কার্যকর হবে, তখন সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব। এর জন্য আমরা অপেক্ষায় আছি।'
মিজানুর রহমান বলেন, 'স্বাধীনতার ৪২ বছর পর কুখ্যাত এই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় হওয়ার পর মনে হয়েছে, আমাদের কষ্ট বৃথা যায়নি।' তিনি অন্য যুদ্ধাপরাধীদেরও বিচার কার্যকর করার ওপর জোর দিতে সরকারকে অনুরোধ করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আরেক সাক্ষী (৮৪) রায় শুনে বলেন, 'আদালতের কাছে বিচার চেয়েছি। সাঈদীর ফাঁসি হওয়ায় আমি খুশি।' এই সাক্ষীর বাড়ি পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার পারেরহাট ইউনিয়নের হোগলাবুনিয়ায়। মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর স্ত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় তাঁর নাম গোপন রাখা হলো।
দুপুরে এই সাক্ষীর বাড়ি গেলে রোগ-শোকে কাতর এই বৃদ্ধ বলেন, 'একাত্তরে পারেরহাট বন্দরে কেষ্ট সাহার কাপড়ের দোকানে কাজ করতাম। একদিন কেষ্ট আমাকেসহ কয়েকজনকে বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আমাদের মুসলমান হতে বলেছে। আমরা মুসলমান হলে তাঁর (কেষ্ট) অর্থ-সম্পদ রক্ষা পাবে, আমরাও রাজাকারদের নির্যাতন থেকে রক্ষা পাব। ওই কথায় আমরা মুসলমান হই।' তিনি বলেন, 'এরপর একদিন সাঈদীসহ রাজাকাররা আমাকে খুঁজতে বাড়িতে আসে, না পেয়ে আমার স্ত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে। লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সইতে না পেরে স্ত্রী বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। সে জীবিত না মৃত, জানি না। একমাত্র মেয়ে ভারতে থাকে।'
এই সাক্ষী বলেন, 'একদিন সাঈদীসহ অন্য রাজাকাররা কেষ্ট সাহাকে হত্যা করে চার কেজি স্বর্ণসহ তাঁর দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। পরে একদিন তারা হোগলাবুনিয়া গ্রামে আমার আত্মীয় প্রকাশ শিকদার, নির্মল শিকদার, তরণী শিকদার, বাণীকান্ত, নির্মল ও হরলালকে হত্যা করে।'
রায়ে খুশি বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের ষষ্ঠ সাক্ষী মানিক পশারী। গতকাল পিরোজপুর সদর উপজেলার শংকরপাশা ইউনিয়নের চিথলিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে গেলে তিনি এ প্রতিক্রিয়া জানান। ওই এলাকার ব্যবসায়ী আবুল হোসেন (৬৭) বলেন, এ রায়ে এই এলাকার সব মানুষ খুশি। একাত্তরে সাঈদী ও তাঁর সঙ্গীরা ব্যবসায়ী রইজউদ্দিন পশারীসহ অনেক পরিবারের মালামাল লুট করে।
জিয়ানগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মাহাবুবুল আলম বলেন, 'একাত্তরে সাঈদীসহ অন্য রাজাকাররা উমেদপুর গ্রামে আমার বাড়িতে লুটপাট ও ভাঙচুর করে। তারা এ গ্রামের বিশা বালীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে হত্যা করে।' তিনি বলেন, সাঈদীর ফাঁসি হওয়ায় পিরোজপুর আজ কলঙ্কমুক্ত হলো।
এদিকে রায়ের পর দুপুরে পিরোজপুর শহরে আওয়ামী লীগ, এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেন।

- See more at: http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-01/news/333026#sthash.Osy6DI9H.dpuf



2013/2/28 Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>
 

SAYDEE WITNESS

https://www.facebook.com/photo.php?v=413830515377597&set=vb.381996038561045&type=2&theater

টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ চান মিয়া পসারি
আমার ভাই মানিক পসারি টাকার জন্য মামলার বাদী হইছেঃ রাষ্ট্র পক্ষের সাক্ষী চান মিয়া পসারি।

চান মিয়া পসারি রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী। সাঈদীর বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ ১৯৭১ এর ৮ মে বেলা তিনটার দিকে সাঈদী ও তার দলের সদস্যরা চিথলিয়া গ্রামের মানিক পসারির বাড়ি লুট করেন। এখানে পাঁচটি ঘরে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। মানিক পসারির ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিমকে ধরে সেনাক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার সময় সাঈদীর প্ররোচনায় পাকিস্তানী সেনারা ইব্রাহিমকে গুলী করে হত্যা করে। মফিজকে সেনাক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।

এই অভিযোগের বাদী মানিক পসারির ভাই চান মিয়া পসারিকে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী করা হয়। কিন্তু মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় লিখিত জবানবন্দী লিখে তার নামে জমা দেয় তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন।
অথচ চানমিয়া পসারি বললেন যে তার ভাই মানিক ৫ লক্ষ টাকা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার জন্য স্থানীয় এমপি আউয়ালের কথায় মিথ্যা বাদী হয়েছে।
তিনি বলেন তার ভাই মফিজুদ্দিন ও ইব্রাহিম ওরফে কুট্টিকে দানেশ মোল্লা, সেকেন্দার হাজী, মোসলেহ মাওলানা এবং মোমিন ধরে নিয়ে যায়, হত্যা, নির্যাতন ও আগুন দেয়। এর সাথে সাঈদীর কোন সম্পর্ক নেই।
এর মধ্যে মোসলেহ মাওলানা ও মোমিন বেঁচে থাকলেও তাদের বিচারের আওতায় না এনে সাইদীর প্রতি জুলুম করা হচ্ছে।



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___