Banner Advertise

Tuesday, April 17, 2012

[chottala.com] Wastage of public money by Hasina Government, please read the story.



 

সোহেল তাজের চিঠি পেয়েছে সরকার

মন্ত্রিত্ব ছাড়ার ৩৩ মাস পরও বেতন কেন?


মান্নান মারুফ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: মন্ত্রিত্ব ছাড়ার ৩৩ মাস পরও বেতন-ভাতা যাচ্ছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজীম আহমেদ সোহেল তাজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। বিষয়টি নিয়ে বিব্রত গাজীপুর-৪ আসনের এ সাংসদ ১৬ ও ১৭ এপ্রিল ইস্যু করা পৃথক দুই চিঠিও দিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে।

মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে সোহেল তাজের ব্যক্তিগত সহকারী আবু কাওসার চিঠি দু’টি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র।
সূত্রমতে, ওই দুই চিঠির একটিতে প্রতিমন্ত্রীর বেতন-ভাতা বন্ধ না হওয়ায় বিস্ময় ও উষ্মা প্রকাশ করেছেন সোহেল তাজ। অপরটিতে পদত্যাগপত্র কেন কার্যকর করা হয়নি তা জানতে চেয়েছেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদতনয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের কাছে দেওয়া ১৬ এপ্রিলের চিঠিতে সোহেল তাজ বলেন, ``২০০৯ সালের ৩১ মে বাংলাদেশ সংবিধানের ৫৮(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর হাতে আমার পদত্যাগপত্র দেই। ১ জুন আবারো সেই পদত্যাগপত্র প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে পাঠাই। এরপর থেকে অদ্যাবধি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি কোথাও কোনো কিছুতে স্বাক্ষর করিনি। যা এরই মধ্যে চিঠি দিয়ে আপনাকে অবহিত করা হয়েছে।``

ওই চিঠিতে আরো বলা হয়, ``এরপর ২০০৯ এর আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আমার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে এক সঙ্গে পাঠানো প্রতিমন্ত্রীর মাসিক পারিতোষিক ও ভাতাদি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য বা কাম্য হতে পারে না। কারণ, প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে আমার নামে মাসিক বেতন ভাতার চেক আমি নিজ স্বাক্ষরে গ্রহণ করেছি। যা আপনার জানা আছে।``

চিঠিতে সোহেল তাজ আরো বলেন, ``যেহেতু আমি পদত্যাগ করেছি, সেজন্য উল্লেখিত সময়ে আমার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাঠানো সব অর্থ ফেরত নেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি।``

পদত্যাগপত্র গ্রহণ না করা প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে দেওয়া দেওয়া অপর চিঠিতে সোহেল তাজ বলেন, ``২০০৯ সালের ৩১ মে পদত্যাগ করার পরও এখন পর্যন্ত তা গেজেট নোটিফিকেশন করা হয়নি। যা সরকার, প্রধানমন্ত্রী ও আমার ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা ছাড়াও এক বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে।``

তিনি বলেন, ``আমার পাঠানো পদত্যাগপত্র গেজেট নোটিফিকেশন না করে উল্টো আমার অজান্তে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে ২০০৯ এর আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিমন্ত্রীর মাসিক বেতন ভাতার চেক জমা দেওয়া হয়েছে। অথচ ২০০৯ সালের জুন মাস থেকে কোনো কিছুতেই প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমার স্বাক্ষর নেই।``

বিষয়টি লিখিতভাবে জানানোরও অনুরোধ জানিয়েছেন সোহেল তাজ।

উল্লেখ্য, সোহেল তাজ বর্তমানে ওয়াশিংটনের উপকণ্ঠে ম্যারিল্যান্ডে অবস্থান করছেন।
রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএসের গাড়িতে ৭০ লাখ টাকা পাওয়ার ঘটনা এবং এর জের ধরে মন্ত্রীর পদত্যাগের পটভূমিতে সোহেল তাজের এই চিঠি পাঠানোকে তাৎপর্যময় মনে করা হচ্ছে।
চিঠি পেয়েছে সরকার
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজের চিঠিটি মন্ত্রী পরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞার হাতে পৌঁছায়। তিনি সাংবাদিকদের জানান, বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরেই এ ব্যাপারে সরকারের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৭, ২০১২

----------


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___