Banner Advertise

Friday, January 13, 2012

[chottala.com] আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন বিশ্বজনীনভাবে স্বীকৃত মানের সঙ্গে মানানসই



Aslam:
I am sure you did not read the article yourself. Mr. Rahman tried to decieve the readers in general but not readers of the Janakontha , because Janakantha readers are mostly one sided. Mr. Rahman testifying only for the International Tribunal Act of 1973 that was approved during Sheikh Mujib's time. He did not testify on the new version of  the International Tribunal Act of 1973 which has been ratified in such a way that it remained no more International in character except the word 'International" in it.
Let me remind you that when the  the International Tribunal Act of 1973 had passed at the Parliament of Bangladesh nobody at home or abroad said a word against it because that was compatable with international laws.
Just one example will suffies my statement and argument. The convicts ( I said convicts, because the people in the tribuna,l that is the judges, had already convicted them at Ghatok Dalala Nirmul Committee) will not be able to appeal to nobody per new amendment. Also articles by reporters (biased or not biased and the paper cuttings or clips will be acceptable as evidence without any doubt wich was not part of the act then. These types of things were not there in the original law of the tribunal act. In one word I can say that the act has been made upside down by force just to get easy conviction. That's not called rules of law.
Per that enactment of 1973, there were 160 thousands complain and cases filed against razakars and atrociy makers of 1971 but you know out of those 160 thousand cases there were none against the people who are in custody and are being tried by the party cadres now. Does it make a question mark in your open mind?
 
Shahadat Suhrawardy
 

To: khabor@yahoogroups.com; notun_bangladesh@yahoogroups.com; chottala@yahoogroups.com
From: Syed.Aslam3@gmail.com
Date: Fri, 13 Jan 2012 09:49:53 -0500
Subject: [KHABOR] আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন বিশ্বজনীনভাবে স্বীকৃত মানের সঙ্গে মানানসই

 
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন বিশ্বজনীনভাবে স্বীকৃত মানের সঙ্গে মানানসই
 
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন বিশ্বজনীনভাবে স্বীকৃত মানের সঙ্গে মানানসই
ওয়ালিউর রহমান
১৯৭১ সাল আমাদের কাছে যেমন গৌরবের, তেমনি কষ্টের। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সহায়তায় এ দেশের আপামর লাখ লাখ মানুষের মূল্যবান প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতার বিজয় সূচিত হয়। স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি হয়েছে। দেশের তৎকালীন কিছু জঘন্য চরিত্রের স্বার্থান্বেষী মানুষ আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। এরা পাকহানাদার বাহিনীর পক্ষ নিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অসহযোগিতা করে এবং মুক্তিবাহিনী ও সাধারণ মানুষের ওপর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন চালায়। ফলে লাখ লাখ নিরীহ মানুষ পাকহানাদার বাহিনীর হাতে মারা যায়। এসব ঘৃণ্য স্বার্থান্বেষী মানুষ সে সময় যদি মুক্তিযুদ্ধে অসহযোগিতা না করত তাহলে হয়ত আমাদের স্বাধীনতার বিজয় অর্জনে এত বেশি মূল্যবান প্রাণ বিসর্জন দিতে হতো না। জাতিসংঘের প্রণীত রিপোর্টে বলা হয়, বিশ্ব ইতিহাসে স্বল্পতম সময়ে সর্বাধিক মানুষ নিহত হয় ১৯৭১ সালের গণহত্যায়। তাই স্বাধীনতাবিরোধী সে সব ব্যক্তিকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো এ দেশের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি। যুদ্ধের সময় নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করা অনৈতিক। সে হত্যা যখন গণহত্যায় পর্যবসিত হয়, তখন তা অপরাধ আনত্মর্জাতিক আইন অনুযায়ী শাসত্মিযোগ্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এবং সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হওয়ার পর থেকে বর্তমান সময় পর্যনত্ম এ দেশের আপামর জনগোষ্ঠীর একটি দাবি সেটা হলো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং এ ব্যাপারে যথাযথ এবং পূর্ণ এখতিয়ার সম্পন্ন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক বিচার এবং এটা বর্তমান সরকারেরও নির্বাচনী অঙ্গীকার। ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধের বিচারে আদালত গঠন করা হয়েছে এবং বিচারের প্রক্রিয়াও চলছে। কিন্তু যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে তোলা হচ্ছে নানা রকম প্রশ্ন।
সিমলা চুক্তি হওয়ার পরই বঙ্গবন্ধু অনুধাবন করেছিলেন যে, যুদ্ধাপরাধীরা হয়ত আইনের ফাঁক দিয়ে বের হয়ে যেতে পারে। সে কারণে তিনি তদানীনত্মন পররাষ্ট্র এবং আইনমন্ত্রীকে আইনের খসড়া তৈরি করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন, যা একটি (আনত্মর্জাতিক) অপরাধ ট্রাইবু্যনাল গঠনে সহায়তা করবে এবং যা হবে যুগোপযোগী আনত্মর্জাতিক মানসম্পন্ন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, নুরেমবার্গ ট্রায়ালের পর এটাই হবে প্রথম ট্রাইবু্যনাল। যুদ্ধাপরাধের তদনত্মের কাজে তৎকালীন পুলিশের ডিআইজি মরহুম নূরম্নল ইসলামকে ছিলেন চীফ ইনভেস্টিগেটর হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল ১৯৭২ সালে। এ আইন প্রণয়নের সময় ঢাকায় আমাদের আমন্ত্রণে কলকাতার দু'জন প্রখ্যাত ব্যারিস্টার প্রবীণ সুব্রত রায় চৌধুরী এবং দীপঙ্কর ঘোষ ছিলেন। এঁদের মধ্যে ব্যারিস্টার প্রবীণ সুব্রত রায় চৌধুরী আনত্মর্জাতিক মানবাধিকার আইনের একজন স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ ছিলেন। ঢাকা থেকে প্রত্যেকটি খসড়া পাওয়ার পর আমি আয়ারল্যান্ডের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পরে জেনেভায় আনত্মর্জাতিক বিচার কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়াল ম্যাকডোমের্টের সঙ্গে সাৰাত করেছিলাম। আইসিজে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি নিয়ে কাজ করেন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা বিরাজমান আদর্শকে পুনর্গঠিত করেন। প্রতিটি সেশনে আমি নিয়াল ম্যাকডোমের্টের সঙ্গে পরামর্শ করেছিলাম। যুদ্ধাপরাধী আইনের প্রথম খসড়াটি প্রস্তুত করার পর এটিকে ঢাকায় বিশেষ বাহকের মাধ্যমে তৎকালীন আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়েছিল। পরীৰা-নিরীৰা করার পর এটিকে পুনরায় জেনেভা পাঠানো হয়েছিল। যদিও ওই সময় আনত্মর্জাতিক চাপসহ অন্যান্য পারিপাশ্বর্িক অবস্থার প্রেৰিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সংক্রানত্ম বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার আর বেশিদূর অগ্রসর হতে পারেনি। ১৯৭৩ সালের ১৯ জুলাই সংসদে এটিকে একটি আইন আকারে সংবিধানে অনত্মভর্ুক্ত করার সিদ্ধানত্ম হয়। আমেরিকার প্রধান প্রধান আইনজ্ঞর মতে, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী আইন ট্রাইবু্যনাল গঠনের জন্য পরীৰিত ও নিরীৰিত। এ আইনটি ম্যাঙ্পস্নাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিন্যাল ল-এর দু'জন আইনজীবী প্রফেসর ইয়েসেক ও প্রফেসর অটো ভ্রন ট্রিফটারার যিনি নুরেমবার্গ ট্রায়ালের প্রধান প্রসিকিউটর বিচারপতি জ্যাকসনকে সাহায্য করেছিল, তাদের দ্বারা পর্যবেৰিত এবং বিশেস্নষিত। প্রফেসর অটো ভ্রন ছিলেন আনত্মর্জাতিক যুদ্ধাপরাধী আইনে বিশেষভাবে সুদৰ। প্রফেসর ইয়েসেক এবং প্রফেসর অটো ভ্রণ ট্রিফটারার উভয়ই গভীরভাবে বিশ্বাস করেন যে, এই আইনটি সময়োচিত ও পরীৰিত, কারণ ওই সময় নুরেমবার্গেও এ ধরনের আইনি বিচার হয়নি। তাঁদের মতে, বাংলাদেশে মানবতার বিরম্নদ্ধে যুদ্ধ এবং মানবতার বিরম্নদ্ধে অপরাধ আইনটি প্রথম গ্রন্থভুক্ত করা হয়েছিল। আনত্মর্জাতিক চাপসহ অন্যান্য পারিপাশ্বর্িক অবস্থার কারণে বিচার প্রক্রিয়া পিছিয়ে যায়। দীর্ঘ ৪০ বছর পর সময় এসেছে সিদ্ধানত্ম নেয়ায় যে, যারা মানবতার বিরম্নদ্ধে অপরাধ, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, গণহত্যার মতো জঘন্য অপরাধ করেছিল তাদের বিচার করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধের পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
১৯৭৩ সালের ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার ক্রাইম ট্রাইবু্যনাল এ্যাক্ট আনত্মর্জাতিক মানের। ট্রাইবু্যনালের নিবন্ধক (রেজিস্ট্রার) স্বয়ং বলেছেন, ট্রাইবু্যনাল বিশ্বজনীনভাবে স্বীকৃত মানের সঙ্গে মানানসই। সঙ্গত কারণেই যে কোন অপরাধের বিচারের ৰেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন_ কেবল আনত্মর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবু্যনালে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্যই নয়, বরং ট্রাইবু্যনালের অভিযুক্ত বৈশিষ্ট্য যেখানে সহজেই সবার দৃষ্টি থাকবে। যথাযথ মান অর্জন মানে উপযুক্ত পদ্ধতিতে সাৰ্যপ্রমাণগুলোর ভিত্তিতে কোন ব্যক্তির ৪০ বছর আগে করা অপরাধের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারা। এখানে আনত্মর্জাতিক আইনের মানদ- অনুসৃত হচ্ছে কারণ ১২টি দেশে যে বিচার কাজ চলছে সেই ধারাবাহিকতায় আমরা অগ্রসর হচ্ছি, এমনকি আইসিসির চেয়ে ভাল করছি। সরকার ১৯৭৩ সালের ট্রাইবু্যনালে কিছু পরিবর্তন করেছে। বিচার চলাকালীন তারা তাদের জন্য উকিল নিয়োগ করতে পারে, অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজেকে রৰার জন্য ট্রায়ালে যে কোন সাৰ্যপ্রমাণ উপস্থাপনের অধিকার আছে এবং তাদের বিরম্নদ্ধে দ- ও শাসত্মির বিরম্নদ্ধে সুপ্রীমকোর্টের এ্যাপিলেট বিভাগে আপীল করতে পারবে। যুদ্ধাপরাধের জন্য যতগুলো আনত্মর্জাতিক আইন আছে সেগুলোতে এ রকম বিধান নেই, এমনকি কম্বোডিয়ায় চলমান বিচার প্রক্রিয়াতেও। পৃথিবীর কোন ট্রাইবু্যনালে নেই, এমনকি আইসিসিতেও নেই যে, কোন অভিযুক্ত ব্যক্তি তার বিরম্নদ্ধে আনীত অভিযোগের জন্য একজন আইনজ্ঞ নিয়োগ করতে পারেন। দ-িত ব্যক্তির উকিল নিয়োগ, সাৰ্যপ্রমাণ উপস্থাপন এবং আপীলের অধিকার দেয়া হয়েছে যে আইনে সেখানে বিচার পৰপাতমূলক হওয়ায় কোন সুযোগ নেই। সরকারের বিরম্নদ্ধাচরণকারী, যারা বলছে যে, এই ট্রাইবু্যনাল ব্যবহার করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করছে, তাদের বক্তব্য ভুল প্রমাণিত হবে। আত্মপৰ সমর্থনের স্পষ্ট সুরৰাসহ সঠিক পদ্ধতিতে কাঠামো অনুসরণ করা হলে তা দেশজুড়ে জনগণের মধ্যে এবং বিদেশেও আস্থা প্রতিষ্ঠা করবে যে, এই মামলা এবং মামলার বিচারটি নিরপেৰ। এই বিচার সুষ্ঠুভাবে হওয়া মানে তা আইনি দৃষ্টানত্ম হিসেবে যেমন, তেমনি যুদ্ধাপরাধের বিচারের অভিজ্ঞতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তাতে জাতিসংঘ সমর্থিত অতি ব্যয়বহুল প্রক্রিয়ার বদলে জাতীয় ট্রাইবু্যনাল প্রতিষ্ঠায় নতুন ধারা সূচিত হবে। ইউএস এ্যামবেসাডর ঝঃবঢ়যবহ ঔ জধঢ়ঢ় ট্রাইবু্যনাল সম্পর্কে মনত্মব্য করতে গিয়ে বলেন, প্রসিকিউটর এবং বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত সব কার্যক্রম সঠিক গতিতে অগ্রসর হচ্ছে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ করার জন্য আনত্মর্জাতিক কমিউনিটি হতে সুপারিশমালা গ্রহণ করা হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের দায়মুক্তির অবসান ঘটিয়ে জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার পথে অপরাধীদের বিচার এবং বেঁচে যাওয়া মানুষের বঞ্চনার প্রতিকারের জন্য যাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন, এসব কারণেই উচিত ট্রাইবু্যনালের উচ্চ মান দাবি করা। বিচার এবং মান নিশ্চিতের এই দুই অবস্থানের মধ্যে তাই কোন স্ববিরোধিতা নেই।
এক সাগর রক্ত আর অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা আজ কুলষিত। অত্যনত্ম লজ্জার বিষয় যে, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, যারা নির্বিচারে বাঙালীদের হত্যা করতে সাহায্য করেছে, সেসব নরপিশাচ রাজাকার আলবদর আলশামসদের সঙ্গে একটি মহল অাঁতাত করেছে। আর তাদের জন্যই পাকিসত্মানের দালাল পুরনো সেই শকুনেরা আজ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। যারা স্বজন হারিয়েছে, স্বজন হারানোর বেদনায় যাদের হৃদয় এখনও ব্যথিত, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে ট্রাইবু্যনাল যাতে সঠিক সময়ে ও স্বচ্ছভাবে কার্যকর হয় সেজন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করি এবং আমি আশা করি আর কোন দ্বিধাদ্বন্দ্বে না থাকে শত শহীদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে, শত লাঞ্ছিত মা-বোনের ইজ্জতের প্রতি সম্মান জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও লৰ্যকে প্রতিষ্ঠিত রেখে গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর মতো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে কেউ দ্বিমত পোষণ করবেন না।

লেখক : এই আইন প্রণয়নে সহযোগী, গবেষক, সাবেক সচিব- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

www.heritage@yahoo.com
 
 




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___