Banner Advertise

Tuesday, December 20, 2011

Re: [chottala.com] গণতন্ত্&# 2480; অবরুদ্ধ: Fakhrul;



According to all repressive regime: Anti government agitation is terrorist act, Hasina government is no difference. They will punish opposition activities with all available means like  brute force of Police, RAB, party armed acadr's, loyal Judges, loyal administrators and if necessary military  force might be used to suppress anti-government protests. But the  main question is how long this repressiion can protect the  repressive regime ?
Peoples anger is spreading like rapid fire and will be out ofr control sooner that they think.


 
 
গণতন্ত্র অবরুদ্ধ: ফখরুল
 
 
Mon, Dec 19th, 2011 6:14 pm BdST
 
ঢাকা, ডিসেম্বর ১৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- মিছিলে পুলিশের বাধা দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে।

সোমবার নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশি বেষ্টনীতে সমাবেশে তিনি বলেন, “দমন নির্যাতনের মাধ্যমে তারা (সরকার) আমাদের মৌলিক অধিকার খর্ব করছে। আমাদের বক্তব্য যাতে কেউ শুনতে না পারে, সেজন্য পুলিশ মাইক ব্যবহার করতে দেয়নি। এখানে পুলিশ কিছুক্ষণ পর পর সাইরেন বাজাচ্ছে, যাতে আমাদের বক্তব্য কেউ শুনতে না পারে। এ হচ্ছে আওয়ামী লীগের গণতন্ত্রের নমুনা।”

সরকারকে হুঁশিয়ার করে ফখরুল বলেন, “নির্যাতনের পথ বন্ধ করুন। গণতন্ত্রের স্বাভাাবিক কার্যক্রম চালু রাখুন। গণতন্ত্রকে অন্ধকারের পথে ঠেলে দেবেন না। নইলে যে কোনো পরিস্থিতির দায় সরকারকেই নিতে হবে।”

পুলিশি ‘নির্যাতনের’ প্রতিবাদে সোমবার বিকালে নয়া পল্টনে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি ছিলো। কিন্তু কর্মসূচির দেড় ঘণ্টা আগে দুপুর ২টার দিকে পুলিশ কার্যালয় ঘিরে ফেলে। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা কার্যালয়ের ভেতরে থাকলেও কোনো কর্মীকে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।

এর মধ্যেই বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কার্যালয়ের সামনে হ্যান্ডমাইক নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা সমাবেশ করেন। এর আগে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপি কর্মীরা কার্যালয়ের সমানে মাইক লাগাতে গেলে পুলিশ তা খুলে নিয়ে যায়। মিছিলও করতে দেয়নি পুলিশ।

পুলিশের র্কর্তব্যরত কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ আছে, মিছিল করতে দেওয়া হবে না।

ফখরুল বলেন, “তারা পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে আমাদের কার্যালয় ঘেরাও করে রেখেছে। নেতা-কর্মী কাউকে ঢুককে দেওয়া হয়নি। এভাবে গণতন্ত্রকে অবরুদ্ধ করে রাখা যাবে না।”

সারাদেমে বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, “গত রাতেও পুলিশ বিভিন্ন স্থানে আমাদের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাসি চালিয়েছে।”

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রফিকুল ইসলাম মিয়া, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমানউল্লাহ আমান, বরকতউল্লাহ বুুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, রুহুল কবির রিজভী, নাজিম উদ্দিন আলম, জয়নুল আবদিন ফারুক প্রমুখ।

সেলিমা রহমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ওসমান ফারুক, ফজলুর রহমান পটল, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, হায়দার আলী, মাহবুবউদ্দিন খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি সমাবেশে ছিলেন।
রোববার ঢাকায় বিএনপির মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আগে বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি ও গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ঢাকায় এক জন এবং সিলেট এক জন নিহত হয়।

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দাবি, বিরোধীদলীয় কর্মীরা নাশকতার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছিলো।

____________________________________________________________
Get Free Email with Video Mail Video Chat!
 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___