I guess you can move to Pakistan..and give all your family business to Pakistanis even if they are not..just because they were the ruling class a cunning Military relative of mine found ways to file Bankruptcy that involves most of these Business.Hassinas 173 is less tale then Begums !73. If Begum Zia has her choice she will give everything back to Pakistan..
at an issue is Industrail Revenue Bond issued by BANK OF GHANA, in that Indutsrial Revenue bond is everything and many business that grows out of Chittagong..even the Mosques where paid and built thru that..well that it is ISPAHANI, Most JUTE MILLS..AMIN JUTE MILL< ADAMJEE JUTE MILL..COCA COLA Factory.so is CALCUTTA CHEMICALS of .well guess what they named my ancestors Coco Cola Business, TABANI BEVERAGE..it is all because of Jamini Babu wrote off (Bankruptcy) Coca Cola bottle deposit amount that was supposedly refundable by his father whom he killed..their is a police report over this issue filed back then and investigated..it was considered Coca cola Bottle theft issue..
It is the issue of Sheikh Mujib i think it went like this 99 Pakistani Family ruled most West Controlled East Pakistanis wealth..that involved his, Mujib property in Faridpur..if you go thru this you will solve Queens Crown Jewel KOHINOOR mystery that was in Sirajdoullahs crown..
It Loops thru Shah of Iran and etc..to in addition to
From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
To: Bhibhu Ranjon <bibhu54@yahoo.com>
Sent: Tuesday, January 8, 2013 5:10 PM
Subject: [chottala.com] জোর-জুলুমের হরতাল আর হাতকড়া পরা লাশ
Sarkar sb:
Great write up. 'Hartal is being abused in Bangladesh; it was abused in pakistan times., But I have never seen you writib=ng a sentence against 'Hartal' when Sheikh Hasina did for 173 days in a year. can you explain?
H Shahadat Suhrawardy
Great write up. 'Hartal is being abused in Bangladesh; it was abused in pakistan times., But I have never seen you writib=ng a sentence against 'Hartal' when Sheikh Hasina did for 173 days in a year. can you explain?
H Shahadat Suhrawardy
জোর-জুলুমের হরতাল আর হাতকড়া পরা লাশ
বিভুরঞ্জন সরকার
নতুন ইংরেজি বছরের প্রথম মাসের দ্বিতীয় দিন নয়নাভিরাম হাতিরঝিল প্রকল্প উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, এটাই দেশবাসীর প্রতি তার সরকারের নববর্ষের উপহার। কিন্তু দুদিন যেতে না যেতেই এই উপহারের আনন্দ ম্লান হয়ে যায় জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোটাও দেশবাসীর জন্য উপহার কি না সেটা অবশ্য বলা হয়নি। হাতিরঝিল প্রকল্প চালু হওয়ায় যারা খুশি হয়েছেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় তারা হয়েছেন বিরক্ত ও অখুশি। কারণ এতে মানুষের কোনো উপকার হয়নি বরং তাদের ওপর নানা রকম চাপ বাড়বে। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে, বাড়বে যাতায়াত ব্যয়। এই সরকার ক্ষমতায় এসে কয়েক দফা জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে দেশে তেলের দাম বাড়ানোর কথা বলা হলেও এবার সরকারের এই যুক্তির সঙ্গে অর্থনীতিবিদরা একমত হতে পারছেন না। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এ মুহূর্তে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ঠিক হয়নি। নির্বাচনী বছরে এসেও সরকার কেন এমন অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো সেটা অনেকের কাছেই বোধগম্য হচ্ছে না। সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কি-না সে প্রশ্ন উঠছে। এমনিতেই সরকারের শেষ বছরে এসে মানুষ সাফল্য-ব্যর্থতার হিসাব-নিকাশ শুরু করেছে। সরকারের সাফল্যগুলো ম্লান করে দিচ্ছে যেসব ঘটনা সেসব বন্ধ করতে সরকারের কোনো আগ্রহ না দেখে সরকারের হিতাকাঙ্ক্ষীরাও স্বস্তি বোধ করছেন না। এই অবস্থায় জনস্বার্থের কথা বিবেচনা না করে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল বা আইএমএফের পরামর্শ বা চাপের কারণেই সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে উচিত কাজ করেননি বলেই মনে করা হচ্ছে।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ৬ জানুয়ারি সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করেছে বিএনপিসহ ১৮ দল। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। হরতাল আহ্বান করায় কি মানুষের দুর্ভোগ কোনোভাবে কমেছে, নাকি বেড়েছে? সরকারের গণবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অবশ্যই জানাতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, হরতাল ছাড়া প্রতিবাদ জানানোর আর কী কোনো উপায় নেই? হরতাল যেহেতু শান্তিপূর্ণভাবে পালন করা হয় না, সেহেতু হরতাল আহ্বান করলেই মানুষ আতঙ্ক বোধ করে, ভয় পায়। হরতাল কার্যকর করার জন্য যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করা হয়, গণপরিবহনে অগ্নিসংযোগ করা হয়, ভাংচুর করা হয়, সেটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। এসবে সরকারের কোনো ক্ষতি হয় না। ক্ষতিগ্রস্ত হয় গাড়ির মালিক, যার হয়তো সরকার বা সরকারি দলের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পর্কই নেই। হরতাল যারা আহ্বান করে তারা এখন জনগণকে সংগঠিত করে এর পক্ষে সমর্থন আদায়ের পরিবর্তে ভয়ভীতি দেখিয়ে হরতাল পালনে বাধ্য করতে চায়। ৬ জানুয়ারির হরতালেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আগের দিন বিকাল থেকেই ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
হরতাল কিংবা ধর্মঘট রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দাবি আদায়ের একটি স্বীকৃত গণতান্ত্রিক পদ্ধতি। আইন করে হরতাল কিংবা ধর্মঘট বন্ধ করার উদ্যোগ অগণতান্ত্রিক পদক্ষেপ বলেই বিবেচিত হবে। মানুষের অধিকার হরণ করা চলবে না, তবে অধিকার প্রয়োগ করতে গিয়ে যদি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেয়া হয়, তাহলে সেটাও সমর্থন করা যাবে না। আজকাল হরতাল ডেকে যেভাবে জ্বালাও-পোড়াও করা হয়, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও ভয়ভীতি ছড়ানো হয় তার বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। সরকারের কোনো নীতি বা কাজের প্রতিবাদ জানানোর জন্য হরতালের বিকল্প কিছু খুঁজে বের করতে হবে। দাবির পক্ষে জনগণের সমর্থন থাকলে শান্তিপূর্ণ পিকেটিংয়েই কি হরতাল সফল হওয়ার কথা নয়? গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার নামে জোরজুলুম করে হরতাল 'সফল' করার রীতি অবশ্যই পরিহার করতে হবে। না হলে এই গণতান্ত্রিক অধিকারটি হরণ করার সুযোগ ক্ষমতাসীনরা পেয়ে যাবে।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ৬ জানুয়ারি সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করেছে বিএনপিসহ ১৮ দল। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। হরতাল আহ্বান করায় কি মানুষের দুর্ভোগ কোনোভাবে কমেছে, নাকি বেড়েছে? সরকারের গণবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অবশ্যই জানাতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, হরতাল ছাড়া প্রতিবাদ জানানোর আর কী কোনো উপায় নেই? হরতাল যেহেতু শান্তিপূর্ণভাবে পালন করা হয় না, সেহেতু হরতাল আহ্বান করলেই মানুষ আতঙ্ক বোধ করে, ভয় পায়। হরতাল কার্যকর করার জন্য যেভাবে শক্তি প্রয়োগ করা হয়, গণপরিবহনে অগ্নিসংযোগ করা হয়, ভাংচুর করা হয়, সেটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। এসবে সরকারের কোনো ক্ষতি হয় না। ক্ষতিগ্রস্ত হয় গাড়ির মালিক, যার হয়তো সরকার বা সরকারি দলের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পর্কই নেই। হরতাল যারা আহ্বান করে তারা এখন জনগণকে সংগঠিত করে এর পক্ষে সমর্থন আদায়ের পরিবর্তে ভয়ভীতি দেখিয়ে হরতাল পালনে বাধ্য করতে চায়। ৬ জানুয়ারির হরতালেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আগের দিন বিকাল থেকেই ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
হরতাল কিংবা ধর্মঘট রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দাবি আদায়ের একটি স্বীকৃত গণতান্ত্রিক পদ্ধতি। আইন করে হরতাল কিংবা ধর্মঘট বন্ধ করার উদ্যোগ অগণতান্ত্রিক পদক্ষেপ বলেই বিবেচিত হবে। মানুষের অধিকার হরণ করা চলবে না, তবে অধিকার প্রয়োগ করতে গিয়ে যদি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেয়া হয়, তাহলে সেটাও সমর্থন করা যাবে না। আজকাল হরতাল ডেকে যেভাবে জ্বালাও-পোড়াও করা হয়, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও ভয়ভীতি ছড়ানো হয় তার বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। সরকারের কোনো নীতি বা কাজের প্রতিবাদ জানানোর জন্য হরতালের বিকল্প কিছু খুঁজে বের করতে হবে। দাবির পক্ষে জনগণের সমর্থন থাকলে শান্তিপূর্ণ পিকেটিংয়েই কি হরতাল সফল হওয়ার কথা নয়? গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার নামে জোরজুলুম করে হরতাল 'সফল' করার রীতি অবশ্যই পরিহার করতে হবে। না হলে এই গণতান্ত্রিক অধিকারটি হরণ করার সুযোগ ক্ষমতাসীনরা পেয়ে যাবে।
__._,_.___