Banner Advertise

Monday, June 11, 2012

[chottala.com] Why Hasina can't trust a caretaker government while she was elected to form the government under unelected CTG ?




Now she realized that ,her party can only  win 175 seats ,but surely at the end of her misrule(after 18 more months) that number will be down to less than 100 seats.
That's a reality she understood. But if the next election can be conducted by ruling Awami League, they can easily manipulate the election so that she can captureat least  151 seats needed to form next government.
She understood her party's popular support reduced drastically in the past three and half years of misrule. Therefore she is delaying the Dhaka City's mayoral election and  selected District Counil Chairmans without any direct election.
If unelected Dhaka city  adminstrators and all district coulcil chairman's can be
entrusted,  why not  caretaker government can be entrusted  for a free and fair election ?
She forgot that s her party won election before three and half years under an unelected caretaker government not under and political government.
 
 

---------- Forwarded Message ----------
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: undisclosed recipients: ;
Subject: অসাংবিধানিক সরকারের হাতে আর ক্ষমতা নয় :প্রধানমন্ত্রী  !!!!!!
Date: Mon, 11 Jun 2012 12:38:39 -0700 (PDT)

অসাংবিধানিক সরকারের হাতে আর ক্ষমতা নয় :প্রধানমন্ত্রী
 
রেটিং :
0%
 
গড় রেটিং:
 
আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক :১৭৫ আসনে বিজয়ের আশাবাদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফাইল ছবি
সমকাল প্রতিবেদক
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, অসাংবিধানিক সরকারের হাতে আবারও ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেছেন, আগামী ২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবরের মধ্যে সিডিউল ঘোষণা এবং ২০১৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে।
প্রধানমন্ত্রী সোমবার সংসদে আওয়ামী লীগ সংসদীয় দলের পঞ্চদশ বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য সাংসদদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, নির্বাচিত হওয়ার মতো কাজ করুন। গণমুখী না হলে আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন না। আমার কাছে সবার খবর আছে। জরিপ রিপোর্টও রয়েছে। এ রিপোর্ট অনুযায়ী ২৫ জন সাংসদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এরই মধ্যে তাদের ডেকে সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জন সাংসদ ঝুঁকিমুক্ত নন। আগামী দেড় বছরে এ সংখ্যা কমতেও পারে, আবার বাড়তেও পারে।
অন্য সাংসদরা ঝুঁকিমুক্ত।
বর্তমান সংসদে আওয়ামী লীগের সদস্য সংখ্যা ২৩০। এর মধ্যে ২৫ জনের বিজয়ী না
হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বাদবাকি ২০৫ জন সম্ভাব্য বিজয়ের তালিকায় থাকবেন। এর মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন বিপদমুক্ত না হলে সম্ভাব্য বিজয়ীর তালিকায় থাকবেন ১৭৫ জন।
বৈঠকে সাংসদরা বিদ্যুৎ সমস্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তারা বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ছে; কিন্তু মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। এ অবস্থায় নির্বাচনের সময় বিদ্যুৎ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও তা পূরণ করা যাচ্ছে না। এমন অবস্থা অব্যাহত থাকলে আগামী নির্বাচনে মানুষের কাছে ভোটের জন্য যাওয়াটা প্রায় কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
এর জবারে বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে বিকল্প প্রস্তাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিআর-কাবিখার টাকা দিয়ে বাজারকেন্দ্রিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মসজিদে সোলার প্যানেল বসানো যেতে পারে। এতে বিদ্যুৎ ঘাটতি কমবে। এ জন্য তিনি প্রয়োজনে নীতিমালা সংশোধনেরও আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা থাকলেও এখন প্রায় ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। ২৫ লাখ গ্রাহক বেড়েছে। এ অবস্থায় উৎপাদনের সঙ্গে সামঞ্জস্য হচ্ছে না বলেই লোডশেডিং হচ্ছে। তবে আগামী বছর থেকে এ অবস্থার নিরসন হবে, বিদ্যুৎ ঘাটতি থাকবে না।
সাংসদদের আচরণ নিয়েও কথা হয় বৈঠকে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হবে। নেতাকর্মীদের খোঁজখবর নিতে হবে। জনগণের সঙ্গে বিনয়ী আচরণ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, কিছু সিনিয়র নেতা হতাশ হয়ে পড়েছেন; কিন্তু হতাশ হওয়ার কিছু নেই। গ্রামের অবস্থা ভালো। আর যারা হতাশ হয়ে আবারও ক্ষমতায় আসার বেলায় সন্দিহান হয়ে পড়েছেন তারা ইচ্ছা করলে বিকল্প চিন্তা করতে পারেন। মনোবল ভেঙে পড়ায় মনোনয়ন দিলেও তারা জয়ী হতে পারবেন না।
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সাংসদ জানান, অসাংবিধানিক সরকারের হাতে আবারও ক্ষমতা যাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিরোধী দল তাদের বাজেট ভাবনায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক বলেছে। তিনি সংবিধানের বর্তমান বিধানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন মাস আগেই অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবরের মধ্যে দশম সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। আর নির্বাচন হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের দেড় বছরেরও কম সময় রয়েছে। সে কারণে দলের মধ্যে কোনো সমস্যা থাকলে সেগুলো মিটিয়ে এখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। সব সাংসদকে নির্বাচনী এলাকার প্রতি আরও মনোযোগী হতে হবে। জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। কোথাও কোনো সমস্যা থাকলে তা এখনই মিটিয়ে ফেলতে হবে। নেতাকর্মীদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি থাকলে তা মিটিয়ে ফেলে তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। নেতাকর্মীরা ভোট সংগ্রহ করেন। তারাও নির্বাচনের সময় জনগণের কাছে নানা বিষয়ে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। নেতাকর্মীদের সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে হবে। তাদের প্রতি আচরণ ঠিক করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই ভোটারদের অবমূল্যায়ন করা যাবে না।
বৈঠকে কয়েকজন সাংসদ অভিযোগ করেন, প্রস্তাবিত বাজেটে এমপিওভুক্তির বিষয়ে কোনো বরাদ্দ নেই। প্রধানমন্ত্রী তাদের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেন, বাজেট বইটি ভালো করে পড়ে তারপর কথা বলতে হবে। বাজেট অধিবেশনে যারা বক্তৃতা করবেন, তারা এলাকার সমস্যা তুলে ধরবেন। বাজেট পড়ে জেনে-শুনে প্রাসঙ্গিক বিষয়ে কথা বলবেন। তিনি ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটেও এমপিওভুক্তির জন্য ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানান।
এ সময় সাংসদরা জানতে চান, সম্প্রতি এমপিওভুক্তির জন্য তিনটি করে প্রতিষ্ঠানের নাম নেওয়া হয়েছে। অথচ সে প্রতিষ্ঠানগুলো এমপিওভুক্ত করা হচ্ছে না। এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামীতে নতুন এমপিওভুক্তি হবে না। তিনি ওয়ার্ড থেকে জেলা পর্যায়ে সম্মেলন করার জন্য সাংসদদের তাগিদ দেন।
কয়েকজন সাংসদ প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, প্রতিটি এলাকার উন্নয়নের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার কথা থাকলেও গড়পড়তা দুই থেকে তিন কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তারপরও ফান্ডের অভাবে ঠিকাদারদের বিল পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।
বৈঠক শেষে শহীদুজ্জামান সরকার সমকালকে বলেন, বৈঠকে তিনি ধানের দাম বিষয়ে কৃষকের অসন্তোষের কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানান। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যের বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, উৎপাদন খরচ এবং দামের বিষয়টি কৃষককে বুঝিয়ে বলতে হবে।
সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভানেতৃত্বে বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরা, নাজমা আক্তার, আ স ম ফিরোজ, অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, ডা. সিরাজুল আকবর, আতিউর রহমান আতিক, আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, মজাহারুল হক প্রধান, ইঞ্জিনিয়ার মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, প্রকৌশলী এবিএম আনোয়ারুল হক, সাধন চন্দ্র মজুমদার, আবদুল্লাহ-আল-কায়সার হাসনাত প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
রেটিং দিন :
 
 
( এই লেখাটি পড়েছেন : ৪১ জন )
 
 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___