Banner Advertise

Wednesday, January 4, 2012

[chottala.com] AWAMI LEAGUE STILL MOST POPULAR PARTY !!!!!!!



Dear All,
 
If election held today , AL will get 66% vote , reported by foreign observers . Read the posted article for details .
 
Regards,
Dr. Manik
 
বিদেশী সংস্থার জনমত জরিপ ॥ ৬৬% আস্থাশীল সরকারে
০ সমর্থন বাড়েনি বিএনপির
০ কমেছে আওয়ামী লীগের
০ বেড়েছে জাতীয় পার্টির
উত্তম চক্রবর্তী ॥ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রতি এখনও দেশের শতকরা ৬৬ ভাগ মানুষ আস্থাশীল। জনপ্রিয়তায় এখনও শীর্ষে ৰমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। তবে গত বছরের তুলনায় সামান্য কমেছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির জনপ্রিয়তা হ্রাস-বৃদ্ধি না পেলেও বেড়েছে এইচএম এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির জনপ্রিয়তা। দেশের ৫২ ভাগ মানুষ মনে করে বর্তমান সরকার সঠিক পথেই এগুচ্ছে। আর এখনই নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগকে দেশের ৩৫ ভাগ, বিএনপিকে ২৭ ভাগ, জাতীয় পার্টিকে ৬ ভাগ এবং জামায়াতকে ৩ ভাগ মানুষ ভোট দেবে।
বর্তমান মহাজোট সরকারের শাসনামলের তিন বছর পূর্তির প্রাক্কালে বাংলাদেশের একটি প্রভাবশালী উন্নয়ন সহযোগী দেশ সম্প্রতি সারাদেশে পরিচালিত এক জরিপে এসব তথ্য পেয়েছে। জরিপে অংশ নেয়া দেশের শতকরা ৮০ ভাগ উত্তরদাতা শিক্ষা, কৃষি, জঙ্গীবাদ দমন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কোন্নয়নে সরকারের সফলতায় তাঁদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন। তবে জরিপে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতিতে দেশের অধিকাংশ মানুষের হতাশার চিত্র ফুটে উঠেছে স্পষ্টভাবেই।
জরিপে দেখা গেছে, জনপ্রিয়তার বিচারে খালেদা জিয়ার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগিয়ে রয়েছেন। জনপ্রিয়তার দৌড়ে খালেদা জিয়া পিছিয়ে থাকলেও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ অনেক এগিয়ে গেছেন। গত বছরের তুলনায় বিএনপিপ্রধান খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা সামান্য বৃদ্ধির তথ্য উঠে এসেছে সারাদেশে পরিচালিত আনত্মর্জাতিক মানের এ জরিপে।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত ওই জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী, শিক্ষা ও কৃষিতে সরকারের পদক্ষেপে গত বছরের চেয়ে আরও বেশি খুশি দেশের মানুষ। দেশের রাজনীতি নিয়ে কিছু হতাশা থাকলেও এখনও দেশের বেশিরভাগ মানুষই সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাস-জঙ্গীবাদ দমন, দুর্নীতি হ্রাস, দারিদ্র্য বিমোচন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নসহ সামগ্রিক রাষ্ট্র পরিচালনায় বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগকেই দৰ মনে করে। জরিপে দেশের মানুষ শিৰা খাত ছাড়াও সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা, মূল্যস্ফীতি হ্রাসে সরকারের আনত্মরিক প্রচেষ্টা, দুনর্ীতি ও জঙ্গীবাদ দমনে বর্তমান সরকারকে সর্বোচ্চ মার্ক দিয়েছে।
ৰমতাধর ওই উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি সারাদেশের দুই হাজার প্রাপ্ত বয়স্ক বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের ওপর এ জরিপ চালায়। পূর্ণ আনত্মর্জাতিক মান অৰুণ্ন রেখে পরিচালিত এ নিরপেৰ জরিপে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে বর্তমান সরকারের কর্মকা-, বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা কি, বিভিন্ন খাতে দেশ পরিচালনায় বড় দলগুলোর দৰতার পরিমাপ, সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকা-ে কে বেশি দৰ, জনপ্রিয়তা কার বেশি, সরকার ও বিরোধী দলের কর্মকা-ে সন্তুষ্ট নাকি সন্তুষ্ট নন_ এমন নানা প্রশ্ন তুলে ধরা হয়। চূড়ানত্ম জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের শতকরা ৫২ ভাগ মানুষ মনে করে বর্তমান মহাজোট সরকার সঠিক পথেই চলছে। আর ৪৮ ভাগ মানুষ মনে করে সরকার অনেক ৰেত্রেই চলছে ভুলপথে। এর প্রধান কারণ হিসাবে জনগণের মত হচ্ছে, দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি রোধে সরকার অনেকটাই ব্যর্থ। দেশের ৩৮ ভাগ মানুষ ৰমতাসীন দল আওয়ামী লীগের ওপর সর্বোচ্চ আস্থাশীল আর ২৮ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগকে ভাল মনে করে। দুটি মিলিয়ে সরকার ও আওয়ামী লীগের ওপর সর্বোচ্চ আস্থাশীল দেশের ৬৬ ভাগ মানুষ।
পৰানত্মরে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির প্রতি সর্বোচ্চ আস্থাশীল দেশের ২১ ভাগ মানুষ। বিএনপিকে ভাল মনে করে ৩০ ভাগ মানুষ। সব মিলিয়ে বিএনপির প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছেন দেশের ৫১ ভাগ মানুষ। এছাড়া মহাজোটের প্রধান শরিক জাতীয় পার্টির ওপর জোর আস্থাশীল দেশের ৯ ভাগ মানুষ। এ দলটিকে ভাল মনে করে ৪৭ ভাগ মানুষ। এছাড়া চারদলীয় জোটের শরিক জামায়াতকে ভাল মনে করে দেশের মাত্র ৬ ভাগ মানুষ।
প্রভাবশালী ওই দেশটি সরকার ও রাজনীতির বাইরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী র্যাব, দেশের আদালত এবং সিভিল সোসাইটির ওপরও জরিপ চালায়। এতে জরিপ রিপোর্টে উঠে এসেছে, দেশের ১৭ ভাগ মানুষ এখনও র্যাবের ওপর গভীর আস্থাশীল এবং ৩২ ভাগ মানুষ মনে করে র্যাব ভাল। আদালতের ওপর দেশের ৪৪ ভাগ মানুষের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। বাংলাদেশে এনজিও ও সিভিল সোসাইটির কার্যক্রমে আস্থাশালী দেশের মাত্র ৩ ভাগ মানুষ আর ভাল মনে করে ২৬ ভাগ মানুষ।
জরিপ অনুযায়ী সরকারের সামগ্রিক কর্মকা-ে দেশের অধিকাংশ মানুষ আস্থাশীল হলেও কিছু দুনর্ীতি, জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি এবং সন্ত্রাসী কর্মকা- বৃদ্ধিতে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। বিভিন্ন খাতে সরকার কেমন করছে_এমন প্রশ্নের জবাবে দেশের ৬৪ ভাগ মানুষ বলেছে ভাল আর ৩৬ ভাগ মানুষ বলেছে সরকার ভাল করছে না। বিভাজনের চিত্র অনুযায়ী সরকারের পৰে থাকা ৬৪ ভাগ মানুষের মধ্যে ১৬ ভাগ মানুষ বলেছে সরকার 'খুবই ভাল' করছে আর ৪৮ ভাগ মানুষ মনে করে 'অপেৰাকৃত ভাল' করছে। বিপৰে থাকা ৩৬ ভাগ মানুষের মধ্যে ২৯ ভাগ মানুষ করে 'ভাল করছে না' আর ৭ ভাগ মানুষ মনে করে 'একদমই ভাল করছে না।'
দেশের মানুষের সমস্যা সমাধানে কোন্ দল সবচেয়ে বেশি দৰ_ এমন প্রশ্নের জবাবে সব খাতেই যোগ্যতা ও দৰতার শীর্ষে রয়েছে ৰমতাসীন আওয়ামী লীগ। মানসম্মত শিৰা খাতের উন্নয়নে দেশের ৫৪ ভাগ মানুষ ৰমতাসীন আওয়ামী লীগকে সবচেয়ে বেশি দৰ ও যোগ্য বলে মনে করে। বিএনপিকে দৰ মনে করে দেশের ২৫ ভাগ মানুষ। সাধারণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় দেশের ৪৩ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগকে আর ৩১ ভাগ মানুষ বিএনপিকে দৰ মনে করে। কর্মসংস্থান সৃষ্টির দৰতায় দেশের ৪৫ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগকে আর ২৫ ভাগ মানুষ বিএনপির পৰে তাদের রায় দিয়েছেন।
এছাড়া দারিদ্র্য বিমোচনে দেশের ৩৮ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগকে আর ২৩ ভাগ মানুষ বিএনপিকে দৰ মনে করে। বিদু্যত উৎপাদন এবং এ খাতের সমস্যা সমাধানেও আওয়ামী লীগকে বেশি যোগ্য মনে করে। দেশের ৪০ ভাগ মানুষ মনে করে বিদু্যত সমস্যা সমাধানে আওয়ামী লীগ আর ২১ ভাগ মানুষ মনে করে বিএনপি বেশি যোগ্য। সন্ত্রাসের বিরম্নদ্ধে যুদ্ধে ৩৫ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগ যোগ্য আর ২৪ ভাগ মানুষ মনে করে এৰেত্রে যোগ্য বিএনপি।
দুনর্ীতি দমনে দেশের ৩৫ ভাগ মানুষ মনে করে অন্য দলগুলোর চেয়ে আওয়ামী লীগই বেশি দৰ ও যোগ্য। আর ২০ ভাগ মানুষ মনে করে এ খাতে বেশি যোগ্য বিএনপি। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ২৯ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগ বেশি দৰ আর ২৭ ভাগ মানুষ মনে করে যোগ্য বেশি বিএনপি। বিরোধী দলের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের ৰেত্রে দেশের ২২ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগই বেশি যোগ্য আর ১৬ ভাগ মানুষ মনে করে বিএনপিই বেশি যোগ্য। তবে জরিপে এ সম্পর্কোন্নয়নের ৰেত্রে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কাউকে দেশের ২৮ ভাগ মানুষ সমর্থন জানায়নি।
জরিপে প্রশ্ন ছিল_ এখনই যদি নির্বাচন হয় তবে কোন দলকে ভোট দেবেন? এ প্রশ্নোত্তরে উঠে এসেছে এ মুহূর্তে ভোট হলে আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে চায় দেশের ৩৫ ভাগ মানুষ। গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিল দেশের ৫১ ভাগ মানুষ। পৰানত্মরে গত নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দিয়েছিল দেশের ২৭ ভাগ মানুষ। জরিপে উঠে এসেছে, এখনই ভোট হলে বিএনপিকে ভোট দিতে চায় দেশের ২৭ ভাগ মানুষ। তবে জনসমর্থন বেড়েছে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির। জরিপের তথ্য অনুযায়ী এখনই নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টিকে ভোট দিতে চায় দেশের ৬ ভাগ মানুষ। গত নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ভোট দিয়েছিল দেশের ৪ ভাগ মানুষ। তবে জামায়াতের জনপ্রিয়তায় কোন হেরফের হয়নি। গত নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৩ ভাগ মানুষের ভোট, এখন নির্বাচন হলেও পাবে ওই ৩ ভাগ ভোট।
সরকারের তিন বছরে বিভিন্ন খাতে সাফল্যের হার নিরূপণে পরিচালিত জরিপের তথ্য অনুযায়ী শিৰা খাতের উন্নয়নে ৮০ ভাগ মানুষ সরকারের ওপর তাঁদের সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন। এর মধ্যে ৩৪ ভাগ মানুষ মনে করে শিৰা খাতে সরকার খুবই ভাল করছে আর ৪৬ ভাগ মানুষ মনে করে সরকার অপেৰাকৃত ভাল করছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় দেশের ৫৭ ভাগ মানুষ সরকারের ওপর আস্থাশীল। এর মধ্যে ১৭ ভাগ মনে করে সরকার এ খাতে খুবই ভাল করছে আর ৪০ ভাগ মানুষ মনে করে যথার্থ পথে চলছে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশের ৫০ ভাগ মানুষ মনে করে সরকার দৰ। দারিদ্র্য দূরীকরণে দেশের ৪৭ ভাগ মানুষ করে সরকার ভাল করছে। এছাড়া বিদ্যুত উৎপাদনে দেশের ৪৬ ভাগ মানুষ সরকারকে যোগ্য মনে করে। সন্ত্রাস দমনে ৪৩ ভাগ মানুষ ও দুর্নীতি দমনে ৪১ ভাগ মানুষ মনে করে বর্তমান সরকার ভাল করছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে দেশের মাত্র ২৪ ভাগ মানুষ মনে করে বর্তমান সরকার খুবই ভাল করছে।
জনমত জরিপ অনুযায়ী, গণমাধ্যমে এখনও শক্তিশালী সরকারী গণমাধ্যম বাংলাদেশ টেলিভিশন। দেশের সাম্প্রতিক বিষয়ে ৩৮ ভাগ মানুষ জানতে পারে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাধ্যমে। এরপরই স্থান দখল করে রয়েছে বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। দেশের ৩৫ ভাগ মানুষ বেসরকারী চ্যানেল থেকে দেশের সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো অবগত হন। আর সংবাদপত্রের মাধ্যমে দেশের ১২ ভাগ মানুষ, পরিবার ও বন্ধুদের মাধ্যমে ১০ ভাগ মানুষ, রেডিওর মাধ্যমে ৫ ভাগ আর অন্যান্য খাত থেকে একভাগ মানুষ জানতে পারে সম্প্রতি দেশে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___