Banner Advertise

Thursday, January 5, 2012

[chottala.com] সাতক্ষীরায় সংগীতশিল্প ;ীকে ধর্ষণ ছ 94;ত্রলীগ সাধ 494;রণ সম্পাদক & #2455;্রেপ্তার



 
 
Please read the story of Golden Boy of Hasina.
No punishment for the culprits expected.
 
 
 
সাতক্ষীরায় সংগীতশিল্পীকে ধর্ষণ ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার
শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারী ২০১২
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নৃত্যশিল্পী হিসাবে খুলনা থেকে সাতক্ষীরায় এসেছিলেন তিনি। বুধবার গভীর রাতে অনুষ্ঠানে নেচে-গেয়ে সবাইকে আনন্দ দেয় বিবিএ’র ছাত্রী ওই শিল্পী।
তাকে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান পলাশের মধ্যকাটিয়াস্থ বাসা থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে। এ সময় দুই ধর্ষককে আটকের পর পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ধর্ষিতা ও তার স্বামী। এ ঘটনায় শহরময় তোলপাড় শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা হয়েছে। অবশ্য পুলিশ গত রাত ৯টায় ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক পলাশকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, সাতক্ষীরায় জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নৃত্য ও গান পরিবেশন করতে খুলনা আযম খান কমার্স কলেজের বিবিএ’র ছাত্রী ও নৃত্যশিল্পী তার স্বামীকে নিয়ে বুধবার সন্ধ্যায় খুলনা থেকে সাতক্ষীরায় আসেন। স্থানীয় শিল্পী সোহাগ ও সন্তোষের মাধ্যমে তাদের সঙ্গে ৩ হাজার টাকার চুক্তি হয়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে অনুষ্ঠান শেষে শিল্পীদের সাতক্ষীরা জেলা শিল্পকলা একাডেমীর অনুষ্ঠান থেকে হোটেলে পৌঁছে দেয়ার নাম করে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল হাসান তার মোটরসাইকেলে ওঠায়। ওই নৃত্যশিল্পীকে নিয়ে যাওয়া হয় ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক পলাশের বাড়িতে। তার স্বামীকে বাড়িতে একটি ঘরে আটকে রাখা হয়। সেখানেই পলাশ ও জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল হাসান মদ পান করে। এরপর ওই শিল্পীকে ধর্ষণ করে। কৌশলে তার স্বামী পালিয়ে এসে টহল পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সদর থানার ইন্সপেক্টর শেখ রতন ও এসআই সুরেশ হালদারের নেতৃত্বে পুলিশ পলাশের বাড়ি থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি আসলাম খান ও ইন্সপেক্টর (তদন্ত) রতন শেখ জানান, পুলিশ শহরের কাটিয়া এলাকায় টহল দেয়ার সময় খবর পেয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশের বাসা থেকে খুলনার ওই মেয়েকে উদ্ধার করে। এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল হাসান ও পলাশ পালিয়ে যায়। পরে তাদের সদর থানায় নিয়ে আসা হয়। ধর্ষণের শিকার নৃত্যশিল্পী বাদী হয়ে ধর্ষকদের নাম উল্লেখ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দেয়ার পর সেটি রেকর্ড করা হয়েছে। ওদিকে এ ঘটনার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগ কমিটি বাতিল ঘোষণা করে। বাদী অভিযোগ করেছেন, ধর্ষণের মামলা করতে গেলেও পুলিশ ধর্ষণের চেষ্টা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা নেয়।

দায় প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে: ছাত্রদল
স্টাফ রিপোর্টার জানান, সাতক্ষীরায় জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গান গাইতে আসা সংগীত শিল্পীকে ছাত্রলীগ নেতাদের ধর্ষণের ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে ছাত্রদল। গতকাল বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এমপি, সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান এক যৌথ বিবৃতিতে এ নিন্দা জানান। বিবৃতিতে বলা হয়, বুধবার জেলা ছাত্রলীগ আয়োজিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গান পরিবেশন করতে আসা সংগীত শিল্পীকে অনুষ্ঠান শেষে স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি জুয়েল ও সাধারণ সম্পাদক পলাশের নেতৃত্বে ধর্ষণ করা হয়। বর্তমানে ওই সংগীত শিল্পী পুলিশের হেফাজতে রয়েছে ও তার ফরেনসিক টেস্ট চলছে। তবে ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হলেও পুলিশ তাদের গ্রেপ্তারে গড়িমসি করছে। ছাত্রদল নেতারা বলেন- খুন, ধর্ষণ ছাত্রলীগের পুরনো সাংস্কৃতির অংশ। এটা তাদের পূর্বসূরিদের জঘন্য অপকর্মের ধারাবাহিক অংশ। ’৭২-৭৫ সালেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রীদের ধরে নিয়ে নির্যাতন করা হতো। আওয়ামী লীগ আমলেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসব পালন করেছ। টিএসসিতে বাঁধনের বস্ত্র হরণ, ঢাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রীদের মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা, ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে আওয়ামী লীগ এমপিদের উপস্থিতিতে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা শতাধিক ছাত্রীকে নির্যাতন করেছে। গত ১৪ই এপ্রিল ঢাবিতে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ছাত্রীদের ওপর ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তরা ঝাঁপিয়ে পড়ে, একুশে ফেব্রুয়ারিতে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে স্বয়ং ভিসির বাড়ির সামনে অভিভাবকের সামনে ছাত্রীর সম্ভ্রমহানি করা করেছিল। ইডেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রীলীগ নেত্রীদের অনৈতিক কাজ ও সাধারণ ছাত্রীদের অনৈতিক কাজে বাধ্য করা জাতি অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করছে এটা ছাত্র রাজনীতির জন্য কলঙ্কজনক ও লজ্জাজনক তা কেবল ছাত্রলীগের চরিত্রের সঙ্গেই সঙ্গতিপূর্ণ। নেতারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী নারী হয়েও নারী সমাজের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। সাতক্ষীরা ছাত্রলীগের কর্তৃক সংগীত শিল্পীকে ধর্ষণের লজ্জার দায়ভার নিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে তার পদত্যাগ করা উচিত।


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___