Banner Advertise

Monday, December 19, 2011

[chottala.com] Re: [Dahuk]: Khaleda Zia calls to freedom fighter to save the country from present rulers




Yes,  time is  right now to face the democracy killers and save the country from India lover and national betrayer.
Sooner confrontation  starts better for the nation. Freedom fighters like Col. Oli Bir Biikrom, Kader Siddiky should lead the nation one more time to eliminate Indian agents forever for good. 3 living Khalifas like ASM Abdur Rab and Shajahan Shiraj, Nur E Alom Siddiky  should also come to rescue the nation from Awami  Jahels.
All pro-Bangladeshis should unite to eliminate pro-Indians like they did during 1975.
 

---------- Original Message ----------
From: e h <eh3k@yahoo.com>
To: undisclosed recipients: ;
Subject: [Dahuk]: Khaleda Zia calls to freedom fighter to save the country from present rulers
Date: Mon, 19 Dec 2011 04:24:14 -0800 (PST)

 

 

http://www.dailynayadiganta.com/details/17371



মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া

স্বাধীনতা রক্ষায় মুক্তিযোদ্ধাদের রাজপথে নেমে আসতে হবে

দেশ রক্ষায় মুুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং কাজে লাগাতে হবে; এ সরকার দুর্নীতিবাজ, তাদের দেশপ্রেম নেই; ব্যর্থতা ঢাকতে সরকার গুম খুনের রাজনীতি শুরু করেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, বর্তমান তাঁবেদার সরকার দেশকে অন্যদের হাতে তুলে দিতে চায়। আওয়ামী লীগ নেতা (শেখ মুজিব) স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। স্বাধীনতার পর তারা ২৫ সালা গোলামী চুক্তি করেছিল। এখন আবারো ভারতের সাথে অনেক গোপন চুক্তি করেছে, যা জনগণকে জানায়নি। দেশ এখন মহাসঙ্কটে আছে। নামমাত্র স্বাধীনতা আছে, দেশের সার্বভৌমত্ব বলে কিছুই নেই। এ মুহূর্তে মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং কাজে লাগাতে হবে। মুক্তিযোদ্ধারা দেশ রক্ষায় নেমে এলে জনগণ তাদের সব কিছু দিয়ে সহযোগিতা করবে। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে মুক্তিযোদ্ধাদের আর রিকশা চালিয়ে কিংবা ভিক্ষা করে খেতে হবে না। তাদের পুনর্বাসন করা হবে।
গতকাল বিএনপির উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন চত্বরে সারা দেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। বেগম খালেদা জিয়া বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু করে প্রায় এক ঘণ্টা বক্তব্য দেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংবর্ধনা কমিটির আহ্বায়ক ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর বীরউত্তম।
বেগম খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকার দুর্নীতিবাজ। তাদের দেশপ্রেম বলে কিছু নেই। ফারাক্কা বাঁধের অনুমতি দিয়ে আওয়ামী লীগ একবার দেশের সর্বনাশ করেছে। এখন আবার টিপাইমুখ বাঁধ দিতে ভারতকে সহযোগিতা করে আরো সর্বনাশ করতে চাইছে। টিপাইমুখ বাঁধ হলে আমাদের সংশ্লিষ্ট এলাকার নদীগুলো শুকিয়ে যাবে। ভূমিকম্পপ্রবণ ওই এলাকায় একবার ভূমিকম্প হলে বাঁধ ধসে সিলেটসহ বৃহত্তর এলাকা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। আমরা ভারতের কাছে টিপাইমুখ বাঁধের উদ্যোগের প্রতিবাদ জানিয়েছি। চিঠি পাঠিয়েছি। কিন' সরকার কোনো প্রতিবাদ তো করছেই না উল্টো বলছে টিপাইমুখে বাঁধ হলে দেশের কোনো ক্ষতি হবে না।
এ সময় খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, এ কথা যারা বলতে পারে তাদের কি দেশপ্রেম আছে? মুক্তিযোদ্ধারা সমস্বরে ‘না’ বলে জবাব দেন।
খালেদা জিয়া বলেন, ভারতের বড় কর্মকর্তারা উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বলেছেন, শেখ হাসিনা আর একবার ক্ষমতায় এলে তাদের চাওয়া পূরণ হবে।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, এ সরকার তো সব কিছু দিয়েই দিয়েছে তারপর আরো কি চাওয়ার আছে ভারতের? তিনি বলেন, ভারত গত নির্বাচনে বস্তা বস্তা টাকা দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। কিন' এবার যত টাকাই তারা ঢালুক তাদের নীলনকশা বাস্তবায়ন হতে দেয়া হবে না। দেশের জনগণ তাদের এ অপচেষ্টা রুখে দেবে। আমরা সরকারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসব। মুক্তিযোদ্ধাদেরও পাশে পাবো।
তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা বলে থাকেন, ‘অস্ত্র জমা দিয়েছি কিন' ট্রেনিং জমা দেইনি’ ঠিক কি না? জবাবে মুক্তিযোদ্ধারা চার দিক থেকে উচ্চস্বরে ‘হ্যা’ বলে সাড়া দেন।
খালেদা জিয়া বলেন, স্বাধীনতা লাভ করেই আপনাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়নি। এবার দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং কাজে লাগাতে হবে। অস্ত্র প্রয়োজন নেই। শুধু মুক্তিযুদ্ধের সেই ট্রেনিং নিয়ে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নেমে পড়লেই জনগণ আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
খালেদা জিয়া বলেন, স্বাধীনতার পর তারা ভারতের সাথে ২৫ সালা গোলামী চুক্তি করেছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে তিনি জানতে চান- আপনারা কি পাকিস্তানের কাছ থেকে দেশ স্বাধীন করে অন্য দেশের গোলামীর জন্য যুদ্ধ করেছিলেন? জবাবে মুক্তিযোদ্ধারা, চিৎকার করে বলেন ‘না’। খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ এবারো ক্ষমতায় এসে ভারতের সাথে গোপন অনেক চুক্তি করেছে। এসব চুক্তিতে কি আছে তা জনগণকে জানানো হয়নি। দেশ এখন মহাসঙ্কটে আছে। মহাবিপদে আছে। ভারতীয়রা আমাদের বোন ফালানীকে হত্যা করে কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে রাখার পরও সরকার কোনো প্রতিবাদ করেনি। প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে গুলি করে বাংলাদেশীদের হত্যা করছে ভারতীয়রা। তা হলে মুক্তিযোদ্ধারা কী শুধু একটি পতাকার জন্যই যুদ্ধ করেছিল? মুক্তিযোদ্ধারা এবারো ‘না’ বলে সমস্বরে জবাব দেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের ভেতর থেকে কেউ কেউ বলে ওঠেন শেখ হাসিনা মুখ্যমন্ত্রী। এ সময় খালেদা জিয়া বলেন, যেভাবেই ক্ষমতায় যান না কেন তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী। কিন' ভারতে গেলে তাকে যখন মুখ্যমন্ত্রী বলা হয় তিনি এর কোনো প্রতিবাদ করেন না। এটা একটি স্বাধীন দেশের জনগণের জন্য অত্যন্ত অবমাননাকর।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, এ সরকার বড় মুখে বলেছিল ভারতের সাথে তিস্তার পানি চুক্তি করবে। কিন' এখন ভারত বলছে শুধু বর্ষাকালেই তারা পানি দেবে। অথচ ওই পানি আমাদের ন্যায্য প্রাপ্য। কিন' সরকার এ ব্যাপারে কিছু বলতে পর্যন্ত পারছে না।
অন্য দিকে তারা ভারতকে করিডোর দিয়েছে। আমাদের রাস্তায় নিজেদের গাড়ি চলতে পারবে না কিন' ভারতের এক অংশ থেকে গাড়ি তাদের আরেক অংশে যাবে আমাদের সড়ক দিয়ে। সীমান্তে নো ম্যান্স ল্যান্ডে ভারত রাস্তা নির্মাণ করছে। এটা আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তারা করতে পারে না। কিন' সরকার এ ব্যাপারেও চুপ রয়েছে। তাদের দেশপ্রেম বলে কিছুই নেই।
খালেদা জিয়া বলেন, আমরাও যুদ্ধাপরাধের বিচার চাই। কিন' তারা স্বাধীনতার পর ১৯৫ জন প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীকে গোপন চুক্তি করে ছেড়ে দিয়েছে। ওই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হলে তারাই বলতে পারত কারা এ দেশে তাদের পক্ষে যুদ্ধ করেছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে বড় পদ নিয়ে বসে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের আগে ধরতে হবে। তা হলে বোঝা যাবে সরকার আসলেই এ বিচার চায়। তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী বিচার হতে হবে স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক মানের। এর বিচারককে হতে হবে নিরপেক্ষ।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দাবি করে কিন' স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ ৩০ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে? সিরাজ সিকদারকে হত্যার পর তারা সংসদে দাঁড়িয়ে দম্ভ করে বলেছে কোথায় সিরাজ সিকদার? এটা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। এবার তিন বছরে তারা ১৫ হাজার মানুষ হত্যা করেছে। এগুলোও মানবতাবিরোধী অপরাধ। তারা একের পর এক মানবতাবিরোধী অপরাধ করে যাচ্ছে। এক দিন তাদের এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ’৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামীকে সাথে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করেছে। এখন আবার ওই ব্যবস'া বাতিল করেছে। তারা সংবিধানে কিছু ধারা দিয়ে বলেছে তা কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
বিএনপি নেত্রী বলেন, সরকার দেশ পরিচালনায় সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থতা ঢাকতে তারা গুম খুন হত্যার রাজনীতি শুরু করেছে। তাদের ওপর মানুষের কোনো আস'া নেই। তারা শুধু পুলিশের ওপর ভর করে জুলুম নির্যাতন করে টিকে আছে। কিন' তারা যদি মনে করে এভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে তা হলে ভুল করবে।
খালেদা জিয়া বলেন, এখন দেশে দুই রকম বিচার চালু রয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতারা খুন করলেও তাদের খালাস দেয়া হচ্ছে। কিন' বিএনপি বা অন্য দলের অথবা সাধারণ মানুষ কোনো অপরাধের সাথে জড়িত না থাকলেও তাদের ধরে এনে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে।
খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকারকে কেউ বিশ্বাস করে না। তারা দুর্নীতিবাজ। এ কারণে মধ্যপ্রাচ্য ও মালয়েশিয়ায় দেশের শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে গেছে।
তিনি বলেন- দেশ, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে জয়ী হওয়ার পর বিএনপি সরকার গঠন করলে দ্রব্যমূল্য কমানো হবে। তরুণদের জন্য কর্মসংস'ানের ব্যবস'া করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানো হবে। তাদের সম্মানজনক পুনর্বাসনের ব্যবস'া করা হবে।
খালেদা জিয়া এ সময় শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। তিনি এ দেশের স্বাধীনতা চাননি। এটাই হচ্ছে সত্য কথা। এ কারণেই তিনি শেষ পর্যন্ত আলোচনা চালিয়ে গেছেন। কিন' পাকবাহিনী যখন এ দেশের নিরীহ জনগণের ওপর হামলা চালিয়েছিল তখন আওয়ামী লীগ নেতারা কোনো দিকনির্দেশনা না দিয়ে পালিয়ে যান। কিন' মেজর জিয়াউর রহমান দেশের মানুষকে বাঁচাতে বিদ্রোহ করেন এবং স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তার ঘোষণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সারা দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। সমবেত মুক্তিযোদ্ধারা এতে ‘হ্যাঁ’ সূচক সাড়া দেন।
বিএনপি নেত্রী বলেন, বড় বড় আওয়ামী লীগ নেতারা মুক্তিযুদ্ধ না করে ভারতে পাড়ি জমান। স্বাধীনতার পর তারা ক্ষমতায় বসে লুটপাট চালান। সমাজতন্ত্রের নামে দেশের সম্পদ ভাগবাটোয়ারা করে নেন। ফলে দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে আসে। সে সময় মানুষ কুকুরের সাথে ডাস্টবিনের খাবার নিয়ে লড়াই করেছে। তারা গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করে। দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করে।
কিন' শহীদ জিয়াউর রহমানকে জনগণ ক্ষমতায় বসালে তিনি দেশকে স্বনির্ভর করে তোলেন। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেন। মিশ্র অর্থনীতি চালু করেন। ছোট কলকারখানা স'াপনে উদ্বুদ্ধ করেন। এভাবে তলাবিহীন ঝুড়ির অপবাদ মুছে ফেলে তিনি আত্মনির্ভরশীল সমৃদ্ধ জাতি গঠনে সফল হন। তিনি সংবিধানে মহান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস'া ও বিশ্বাস স'াপন করেন। সমৃদ্ধ জাতি গঠনে অগ্রসর হওয়ার কারণেই দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা জনতার ওপর হামলা চালিয়ে দু’জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বললেও আসলে তাদের কর্মকাণ্ডে তার প্রমাণ দেয় না। তিনি বলেন, সারা দেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের অভিনন্দন জানাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অবস'ান নেয়া বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর বিনা কারণে পুলিশ হামলা চালায়। এতে দু’জন নিহত হয়েছেন। তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
স্বাধীনতার ৪০ বছর উপলক্ষে এ মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনায় আরো অংশ নেন এলডিপি সভাপতি ড. কর্নেল অব: অলি আহমদ, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স'ায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, হাফিজউদ্দিন আহমেদ, শমসের মবিন চৌধুরী, জয়নুল আবদিন ফারুক, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইব্রাহিম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান, ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, মুজিবুর রহমান সারোয়ার, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি অধ্যক্ষ সোহরাবউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক শফিউজ্জামান খোকন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের শামা ওবায়েদ, দেশের বিভিন্ন স'ান থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা শাহ মো: আবু জাফর, সিরাজুল ইসলাম, জয়নাল আবেদিন, রেজাউল করিম, অধ্যাপক মো: শাজাহান প্রমুখ।
কর্নেল অব: অলি বলেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়ে রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেন। আওয়ামী লীগের নেতারা বেশির ভাগই ভারতের থিয়েটার রোড আর রিফিউজি ক্যাম্পের মুক্তিযোদ্ধা।
মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের চাকরি দেয়ার কথা বললেও তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা না দিলে তাদের চাকরি হয় না।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা অংশ নেন। এ উপলক্ষে বর্ণিল ব্যানার-ফেস্টুনে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন চত্বর সুসজ্জিত করা হয়। জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রতিকৃতি টানানো হয় চার দিকে। মুক্তিযোদ্ধারা লাল-সবুজ ক্যাপ পরে এতে অংশ নেন।

 



__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___