1977-78 Executions in Army
Probe disappearances, unresolved killings
Lifschultz spurs govt at Taher's death anniversary
The government should survey the disappearances during mass executions in Bangladesh military in 1977 and '78, said renowned US journalist Lawrence Lifschultz yesterday.
"The current government should conduct a survey among the families of the missing to determine who died and where their mortal remains are laid to rest," the journalist said.
While delivering his speech as the key speaker at a discussion marking the 35th death anniversary of Col Abu Taher in the Teacher-Student Centre auditorium of Dhaka University, Lifschultz said an independent commission should be established to investigate the disappearances of people during that period.
"Such a commission should be established and funded to investigate these disappearances and many unsolved killings that still have not been resolved," he said.
Lifschultz quoted different local and international newspapers which had reported about the killings of hundreds of army personnel by firing squads and by hanging in 1977 and '78.
About the High Court verdict on Col Taher murder case, he said it was a historic moment for Bangladesh and an emotional moment for Taher's family.
In a verdict on March 22 this year, the High Court said Col Taher's execution was a cold-blooded murder given the shape of the trial as per then military ruler Ziaur Rahman's plan.
In 1976, Lifschultz was in Bangladesh and tried to cover the secret trial of Taher in Dhaka Central Jail. He was in front of the jail entrance during the trial as he was not allowed to enter. Later, the then military ruler forced him to leave the country and imposed a ban on his further arrival in Bangladesh, said a source in Jatiya Samajtantrik Dal.
He came to Bangladesh once before in March this year and gave his deposition in Taher murder case before the HC.
He again came on July 19 on Col Taher Sangsad's invitation to commemorate Taher on his death anniversary.
The US journalist said the incident of Taher's murder was a part of Bangladesh's missing history, and the HC verdict established justice.
Addressing the discussion, JSD President Hasanul Haque Inu said the people involved in Taher's murder should be brought to book.
Presiding over the discussion, Justice Ghulam Rabbani said Taher was a symbol of the anti-communal force, and a democratic Bangladesh can be established through implementing Taher's ideologies.
Col Taher Sangsad organised the discussion.
http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195259
জিয়ার আমলে 'নিখোঁজের' সংখ্যা জানার তাগিদ
Thu, Jul 21st, 2011 10:02 pm BdST 
ঢাকা, জুলাই ২১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলের নির্দিষ্ট একটি সময়ে 'নিখোঁজ' সামরিক কর্মকর্তার সংখ্যা বের করতে জরিপ করা উচিত বলে মনে করেন লরেন্স লিফশুলৎজ। খ্যাতনামা এ সাংবাদিক বলেছেন, "১৯৭৭-৭৮ সালে হারিয়ে যাওয়া সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের মধ্যে বর্তমান সরকারের একটি জরিপ করা উচিত; যাতে কীভাবে তারা মৃত্যুবরণ করেছেন বা কোথায় তাদের সমাহিত করা
হয়েছে তা চিহ্নিত করা হয়।"
"এ জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন অনুদ্ঘাটিত মৃত্যুর ঘটনাগুলো বের করবে।"
কর্নেল আবু তাহেরের ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধে এ কথা বলেন লিফশুলৎজ। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট সেনাবাহিনীর একদল বিপথগামী সদস্য বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান-পাল্টা অভ্যুত্থান চলে। এরই এক পর্যায়ে জিয়াউর রহমান ক্ষমতা নেওয়ার পর কর্নেল তাহেরসহ ১৭ জনকে সামরিক আদালতে গোপন বিচারের মুখোমুখি করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৭ জুলাই রায়ের পর ২১ জুলাই ভোরে কর্নেল তাহেরের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ফাঁসির পর নেত্রকোনার কাজলায় পারিবারিক গোরস্তানে তাহেরকে দাফন করা হয়।
গত ২২ মার্চ রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট তাহের হত্যাকে অবৈধ বলে রায় দেয়। কথিত ওই বিচারের বৈধতা নিয়ে করা চারটি রিটের প্রেক্ষিতে এ রায় হয়।
তাহেরের গোপন বিচার চলাকালে লিফৎশুলজ ফার ইস্টার্ন ইকোনোমিক দক্ষিণ এশিয়া প্রতিনিধি হিসাবে তৎকালীন ঘটনা প্রবাহ নিয়ে প্রতিবেদন করতে বাংলাদেশে আসেন।
তাহেরের ওই বিচার চলাকালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত গোপন ট্রাইব্যুনাল নিয়ে প্রতিবেদন লেখার চেষ্টা করেন। ভেতরে ঢুকতে ব্যর্থ হয়ে তিনি কারাগারের বাইরে অবস্থান নেন। পরে সরকার তাকে ধরে নিয়ে দেশ থেকে বহিষ্কার করে।
ওই বিচার প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে পারেন- এই বিবেচনায় রিটের শুনানির সময় তাকে আদালতে বক্তব্য দিতে অনুরোধ করে হাইকোর্ট।
'আশা করি মির্জা ফখরুল কথা বলবেন'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক মিলনকেন্দ্র টিএসসিতে কর্নেল তাহের সংসদ আয়োজিত বৃহস্পতিবারের আলোচনা সভায় লিফশুলৎজ বলেন, "তাহের হত্যা অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় ছিল আক্ষরিক অর্থেই ঐতিহাসিক। এটা আধুনিকতা ও সভ্যতার পথে বাংলাদেশের এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।" "তাহের ছিলেন একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব। তার জীবন কাহিনী বর্তমান প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। যাতে তারা এর থেকে অনুপ্রেরণা পেতে পারে।" মার্কিন এই সাংবাদিক বলেন, "তাহের হত্যার রায় দেওয়ার পর বিএনপি নেতা এমকে আনোয়ার বলেছিলেন, 'সরকার একজন বিদেশি সাংবাদিককে ভাড়া করে এনেছে।' তখন আমি তাকে ফোন করে কথা বলতে চেয়েছিলাম। তিনি কথা বলতে চাননি।" "পরে বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এক সমাবেশে এ কথা বলেছিলেন," জানিয়ে লিফশুলৎজ বলেন, "এবার বাংলাদেশে এসে আমি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছিলাম। আশা করছি, তিনি কথা বলবেন।" আলোচনায় জাসদ সভাপতি ও তাহেরের সঙ্গে অভিযুক্ত হাসানুল হক ইনু, হায়দার আকবর খান রনো ও গোলাম রব্বানী বক্তব্য দেন।
কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম ১৯৩৮ সালের ১৪ নভেম্বর আসামের বদরপুরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের গণহত্যার প্রতিবাদে স্টাফ কলেজ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭১ সালের ২০ জুলাই মেজর এম এ মঞ্জুর, মেজর জিয়াউদ্দিন এবং ক্যাপ্টেন পাটোয়ারিকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ থেকে পালিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারত যান তাহের।
মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন। ১৪ নভেম্বর (জন্মদিনে) ঢাকার প্রবেশদ্বার কামালপুরের শত্র" ঘাঁটিতে আক্রমণ চালানোর সময় আহত হন তাহের। তার বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
হয়েছে তা চিহ্নিত করা হয়।"
"এ জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন অনুদ্ঘাটিত মৃত্যুর ঘটনাগুলো বের করবে।"
কর্নেল আবু তাহেরের ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধে
গত ২২ মার্চ রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট তাহের হত্যাকে অবৈধ বলে রায় দেয়। কথিত ওই বিচারের বৈধতা
তাহেরের গোপন বিচার চলাকালে লিফৎশুলজ ফার ইস্টার্ন ইকোনোমিক দক্ষিণ এশিয়া প্রতিনিধি হিসাবে তৎকালীন
তাহেরের ওই বিচার চলাকালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত গোপন ট্রাইব্যুনাল নিয়ে প্রতিবেদন লেখার চেষ্টা করেন। ভেতরে ঢুকতে ব্যর্থ হয়ে তিনি কারাগারের বাইরে অবস্থান নেন। পরে সরকার তাকে ধরে নিয়ে দেশ
ওই বিচার প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে পারেন- এই বিবেচনায় রিটের শুনানির সময় তাকে আদালতে বক্তব্য দিতে
'আশা করি মির্জা ফখরুল কথা বলবেন'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক মিলনকেন্দ্র টিএসসিতে কর্নেল তাহের সংসদ আয়োজিত বৃহস্পতিবারের আলোচনা সভায় লিফশুলৎজ বলেন, "তাহের হত্যা অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় ছিল আক্ষরিক অর্থেই
কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম ১৯৩৮ সালের ১৪ নভেম্বর আসামের বদরপুরে জন্মগ্রহণ করেন।
মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন। ১৪ নভেম্বর (জন্মদিনে) ঢাকার প্রবেশদ্বার কামালপুরের শত্র" ঘাঁটিতে আক্রমণ চালানোর সময় আহত হন তাহের। তার বাম পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=165671&hb=top
Related:
=====================================================
Zia set Taher's fate before trial: Lifschultz
US journalist Lawrence Lifschultz has said Ziaur Rahman decided to execute Col Taher before formation of the military tribunal that held his trial later.
Then a former journalist of the Far Eastern Economic Review, Lifschultz made the statement in response to a High Court (HC) request for his version on the trial of Col Abu Taher in 1976, which he had covered.
Lifschultz sent the statement to the HC through the attorney general's office.
Taher was tried and executed violating the existing law, principle and fundamental rights, he said.
Additional Attorney General MK Rahman read out the statement before the HC bench of Justice AHM Shamsuddin Chowdhury Manik and Justice Sheikh Md Zakir Hossain.
The bench is hearing the writ petition that challenged the martial law regulation under which the military tribunal was formed and sentenced Taher to death.
The AG's office received the statement from Lifschultz through an e-mail on Wednesday.
Lifschultz also said he wanted to take an interview of Ziaur Rahman over the trial but Zia did not allow him to meet.
http://www.thedailystar.net/newDesign/latest_news.php?nid=28285
Taher trial illegal
The trial and execution of freedom fighter Col Abu Taher in 1976 was masterminded by the then-chief martial law administrator, Gen Ziaur Rahman, the High Court said yesterday declaring the military tribunal and the trial illegal and unconstitutional.
Read Full StoryFamily for posthumous trial of Zia
Family members of Col Abu Taher have demanded posthumous trial of Ziaur Rahman for killing him in the name of trial.
Read Full StoryMoudud's contempt move rejected
The High Court yesterday rejected senior BNP leader Moudud Ahmed's verbal request to issue a suo moto contempt of court rule against The Daily Star, for publishing a report on his recent statement before the court about the trial and execution of Col
Read Full StoryZia executed Taher 'under pressure'
A tremendous pressure from some repatriated army officers had forced Ziaur Rahman to try and execute Colonel Abu Taher through a military tribunal in 1976, senior BNP leader Moudud Ahmed told the High Court yesterday.
Read Full Story |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
 |
__._,_.___
