Banner Advertise

Saturday, May 28, 2011

[chottala.com] BSF's new strategy - slaughtering and throwing corpses into river



So no more Felani!
 
Manabzamin, 29th May, 2011
 
বিএসএফ-এর নতুন কৌশল
রবিবার, ২৯ মে ২০১১
ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা সীমান্তের বিপরীতে বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশীদের আটকের পর হত্যা করার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। গুলির পরিবর্তে তারা নির্যাতন ও গলা কেটে হত্যা করে নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিএসএফ চার বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ সদস্যরা গলা কেটে হত্যা করেছে। গুলি করে হত্যা করেছে দুই বাংলাদেশীকে। সীমান্তের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সাতক্ষীরা জেলার স্থল ও নদীপথে ২৪৭ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সাতক্ষীরা সীমান্তে ৪১ ও ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করছে। এ সীমান্তের বিপরীতে ভারতের পাশে বিএএসএফ-এর ১৮, ২৬, ৪৭ ও ১৮ এ চারটি ব্যাটালিয়নের ৫৩টি বিএসএফ ক্যাম্প রয়েছে। এ বিশাল সীমান্তপথে কোন সময় বৈধ ও কোন সময় অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াত করেন বাংলাদেশীরা। আবার অনেক সময় চিকিৎসা নিতে যান তারা। যাতায়াতের সময় বিএসএফ সদস্যদের হাতে অনেক বাংলাদেশী আটক হন। নিয়ম অনুযায়ী আটকের পর তাদের সে দেশের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার কথা। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তা না করে বাংলাদেশীদের গুলি করে হত্যা করে। সমপ্রতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে হত্যা করার পর বিএসএফ সদস্যরা ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। তারা বর্তমানে গুলির পরিবর্তে নির্যাতন ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার পর নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে রেখে যাচ্ছে। গত ১৫ই মে ভোরে ভারতের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বশিরহাট থানার গোবরদা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশী যুবক মিলন হোসেন দেশে ফিরছিল। এ সময় গোবরদা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে। এ সময় তার ওপর চালানো হয় নৃশংস নির্যাতন। পরে তাকে গলা কেটে হত্যা করে তার লাশ সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্তে ফেলে দিয়ে যায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিকড়ি গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে। ২৬শে মে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের রুহুল আমিন নামের এক যুবককে ভারতের সোলাদানা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা সীমান্ত নদী ইছামতিতে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। সদর থানার পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের জন্য গেলেও জোয়ারের কারণে লাশটি উদ্ধার করতে পারেনি। গতকাল ভারতের বশিরহাট থানার পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে নিয়ে গেছে। বিএসএফ ঝামেলা এড়াতে গুলির পরিবর্তে গলা কেটে হত্যা করছে। এসব ঘটনায় বিজিবি'র পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয় শান্তিপূর্ণভাবে। বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে বাংলাদেশীদের হত্যা করবে না- এমন নিশ্চয়তা দিলেও তা ভুলে গিয়ে আবারও হত্যা মিশনে নামে।
বিএসএফ-এর নতুন কৌশল
রবিবার, ২৯ মে ২০১১
ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা সীমান্তের বিপরীতে বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশীদের আটকের পর হত্যা করার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। গুলির পরিবর্তে তারা নির্যাতন ও গলা কেটে হত্যা করে নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিএসএফ চার বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ সদস্যরা গলা কেটে হত্যা করেছে। গুলি করে হত্যা করেছে দুই বাংলাদেশীকে। সীমান্তের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সাতক্ষীরা জেলার স্থল ও নদীপথে ২৪৭ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সাতক্ষীরা সীমান্তে ৪১ ও ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করছে। এ সীমান্তের বিপরীতে ভারতের পাশে বিএএসএফ-এর ১৮, ২৬, ৪৭ ও ১৮ এ চারটি ব্যাটালিয়নের ৫৩টি বিএসএফ ক্যাম্প রয়েছে। এ বিশাল সীমান্তপথে কোন সময় বৈধ ও কোন সময় অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াত করেন বাংলাদেশীরা। আবার অনেক সময় চিকিৎসা নিতে যান তারা। যাতায়াতের সময় বিএসএফ সদস্যদের হাতে অনেক বাংলাদেশী আটক হন। নিয়ম অনুযায়ী আটকের পর তাদের সে দেশের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার কথা। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তা না করে বাংলাদেশীদের গুলি করে হত্যা করে। সমপ্রতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে হত্যা করার পর বিএসএফ সদস্যরা ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। তারা বর্তমানে গুলির পরিবর্তে নির্যাতন ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার পর নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে রেখে যাচ্ছে। গত ১৫ই মে ভোরে ভারতের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বশিরহাট থানার গোবরদা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশী যুবক মিলন হোসেন দেশে ফিরছিল। এ সময় গোবরদা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে। এ সময় তার ওপর চালানো হয় নৃশংস নির্যাতন। পরে তাকে গলা কেটে হত্যা করে তার লাশ সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্তে ফেলে দিয়ে যায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিকড়ি গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে। ২৬শে মে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের রুহুল আমিন নামের এক যুবককে ভারতের সোলাদানা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা সীমান্ত নদী ইছামতিতে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। সদর থানার পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের জন্য গেলেও জোয়ারের কারণে লাশটি উদ্ধার করতে পারেনি। গতকাল ভারতের বশিরহাট থানার পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে নিয়ে গেছে। বিএসএফ ঝামেলা এড়াতে গুলির পরিবর্তে গলা কেটে হত্যা করছে। এসব ঘটনায় বিজিবি'র পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয় শান্তিপূর্ণভাবে। বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে বাংলাদেশীদের হত্যা করবে না- এমন নিশ্চয়তা দিলেও তা ভুলে গিয়ে আবারও হত্যা মিশনে নামে।

বিএসএফ-এর নতুন কৌশল
রবিবার, ২৯ মে ২০১১
ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা সীমান্তের বিপরীতে বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশীদের আটকের পর হত্যা করার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। গুলির পরিবর্তে তারা নির্যাতন ও গলা কেটে হত্যা করে নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিএসএফ চার বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ সদস্যরা গলা কেটে হত্যা করেছে। গুলি করে হত্যা করেছে দুই বাংলাদেশীকে। সীমান্তের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সাতক্ষীরা জেলার স্থল ও নদীপথে ২৪৭ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সাতক্ষীরা সীমান্তে ৪১ ও ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করছে। এ সীমান্তের বিপরীতে ভারতের পাশে বিএএসএফ-এর ১৮, ২৬, ৪৭ ও ১৮ এ চারটি ব্যাটালিয়নের ৫৩টি বিএসএফ ক্যাম্প রয়েছে। এ বিশাল সীমান্তপথে কোন সময় বৈধ ও কোন সময় অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াত করেন বাংলাদেশীরা। আবার অনেক সময় চিকিৎসা নিতে যান তারা। যাতায়াতের সময় বিএসএফ সদস্যদের হাতে অনেক বাংলাদেশী আটক হন। নিয়ম অনুযায়ী আটকের পর তাদের সে দেশের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার কথা। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তা না করে বাংলাদেশীদের গুলি করে হত্যা করে। সমপ্রতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে হত্যা করার পর বিএসএফ সদস্যরা ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। তারা বর্তমানে গুলির পরিবর্তে নির্যাতন ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার পর নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে রেখে যাচ্ছে। গত ১৫ই মে ভোরে ভারতের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বশিরহাট থানার গোবরদা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশী যুবক মিলন হোসেন দেশে ফিরছিল। এ সময় গোবরদা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে। এ সময় তার ওপর চালানো হয় নৃশংস নির্যাতন। পরে তাকে গলা কেটে হত্যা করে তার লাশ সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্তে ফেলে দিয়ে যায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিকড়ি গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে। ২৬শে মে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের রুহুল আমিন নামের এক যুবককে ভারতের সোলাদানা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা সীমান্ত নদী ইছামতিতে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। সদর থানার পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের জন্য গেলেও জোয়ারের কারণে লাশটি উদ্ধার করতে পারেনি। গতকাল ভারতের বশিরহাট থানার পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে নিয়ে গেছে। বিএসএফ ঝামেলা এড়াতে গুলির পরিবর্তে গলা কেটে হত্যা করছে। এসব ঘটনায় বিজিবি'র পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয় শান্তিপূর্ণভাবে। বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে বাংলাদেশীদের হত্যা করবে না- এমন নিশ্চয়তা দিলেও তা ভুলে গিয়ে আবারও হত্যা মিশনে নামে।
বিএসএফ-এর নতুন কৌশল
রবিবার, ২৯ মে ২০১১
ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা সীমান্তের বিপরীতে বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশীদের আটকের পর হত্যা করার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। গুলির পরিবর্তে তারা নির্যাতন ও গলা কেটে হত্যা করে নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিএসএফ চার বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ সদস্যরা গলা কেটে হত্যা করেছে। গুলি করে হত্যা করেছে দুই বাংলাদেশীকে। সীমান্তের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সাতক্ষীরা জেলার স্থল ও নদীপথে ২৪৭ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সাতক্ষীরা সীমান্তে ৪১ ও ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করছে। এ সীমান্তের বিপরীতে ভারতের পাশে বিএএসএফ-এর ১৮, ২৬, ৪৭ ও ১৮ এ চারটি ব্যাটালিয়নের ৫৩টি বিএসএফ ক্যাম্প রয়েছে। এ বিশাল সীমান্তপথে কোন সময় বৈধ ও কোন সময় অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াত করেন বাংলাদেশীরা। আবার অনেক সময় চিকিৎসা নিতে যান তারা। যাতায়াতের সময় বিএসএফ সদস্যদের হাতে অনেক বাংলাদেশী আটক হন। নিয়ম অনুযায়ী আটকের পর তাদের সে দেশের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার কথা। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তা না করে বাংলাদেশীদের গুলি করে হত্যা করে। সমপ্রতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে হত্যা করার পর বিএসএফ সদস্যরা ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। তারা বর্তমানে গুলির পরিবর্তে নির্যাতন ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার পর নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে রেখে যাচ্ছে। গত ১৫ই মে ভোরে ভারতের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বশিরহাট থানার গোবরদা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশী যুবক মিলন হোসেন দেশে ফিরছিল। এ সময় গোবরদা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে। এ সময় তার ওপর চালানো হয় নৃশংস নির্যাতন। পরে তাকে গলা কেটে হত্যা করে তার লাশ সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্তে ফেলে দিয়ে যায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিকড়ি গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে। ২৬শে মে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের রুহুল আমিন নামের এক যুবককে ভারতের সোলাদানা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা সীমান্ত নদী ইছামতিতে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। সদর থানার পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের জন্য গেলেও জোয়ারের কারণে লাশটি উদ্ধার করতে পারেনি। গতকাল ভারতের বশিরহাট থানার পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে নিয়ে গেছে। বিএসএফ ঝামেলা এড়াতে গুলির পরিবর্তে গলা কেটে হত্যা করছে। এসব ঘটনায় বিজিবি'র পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয় শান্তিপূর্ণভাবে। বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে বাংলাদেশীদের হত্যা করবে না- এমন নিশ্চয়তা দিলেও তা ভুলে গিয়ে আবারও হত্যা মিশনে নামে।
বিএসএফ-এর নতুন কৌশল
রবিবার, ২৯ মে ২০১১
ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা সীমান্তের বিপরীতে বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশীদের আটকের পর হত্যা করার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। গুলির পরিবর্তে তারা নির্যাতন ও গলা কেটে হত্যা করে নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে দিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিএসএফ চার বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ সদস্যরা গলা কেটে হত্যা করেছে। গুলি করে হত্যা করেছে দুই বাংলাদেশীকে। সীমান্তের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে সাতক্ষীরা জেলার স্থল ও নদীপথে ২৪৭ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সাতক্ষীরা সীমান্তে ৪১ ও ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করছে। এ সীমান্তের বিপরীতে ভারতের পাশে বিএএসএফ-এর ১৮, ২৬, ৪৭ ও ১৮ এ চারটি ব্যাটালিয়নের ৫৩টি বিএসএফ ক্যাম্প রয়েছে। এ বিশাল সীমান্তপথে কোন সময় বৈধ ও কোন সময় অবৈধ পথে প্রতিবেশী দেশ ভারতে যাতায়াত করেন বাংলাদেশীরা। আবার অনেক সময় চিকিৎসা নিতে যান তারা। যাতায়াতের সময় বিএসএফ সদস্যদের হাতে অনেক বাংলাদেশী আটক হন। নিয়ম অনুযায়ী আটকের পর তাদের সে দেশের পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার কথা। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তা না করে বাংলাদেশীদের গুলি করে হত্যা করে। সমপ্রতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে হত্যা করার পর বিএসএফ সদস্যরা ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। তারা বর্তমানে গুলির পরিবর্তে নির্যাতন ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার পর নদীতে ও সীমান্তের ধারে ফেলে রেখে যাচ্ছে। গত ১৫ই মে ভোরে ভারতের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বশিরহাট থানার গোবরদা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশী যুবক মিলন হোসেন দেশে ফিরছিল।এ সময় গোবরদা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে। এ সময় তার ওপর চালানো হয় নৃশংস নির্যাতন। পরে তাকে গলা কেটে হত্যা করে তার লাশ সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্তে ফেলে দিয়ে যায়। সে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিকড়ি গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে। ২৬শে মে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের রুহুল আমিন নামের এক যুবককে ভারতের সোলাদানা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা সীমান্ত নদী ইছামতিতে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। সদর থানার পুলিশ তার লাশ উদ্ধারের জন্য গেলেও জোয়ারের কারণে লাশটি উদ্ধার করতে পারেনি। গতকাল ভারতের বশিরহাট থানার পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে নিয়ে গেছে। বিএসএফ ঝামেলা এড়াতে গুলির পরিবর্তে গলা কেটে হত্যা করছে। এসব ঘটনায় বিজিবি'র পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয় শান্তিপূর্ণভাবে। বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে বাংলাদেশীদের হত্যা করবে না- এমন নিশ্চয়তা দিলেও তা ভুলে গিয়ে আবারও হত্যা মিশনে নামে।
Regards,
NK

' ' ,
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease of Bangladesh.


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___