Banner Advertise

Sunday, December 12, 2010

[chottala.com] Bangladshi Scientist Dr. Anis Rahman's Spectacular discovery



Bangladeshi Scientist Dr. Anis rahman's Spectacular discovery 

Read from the Link

http://www.amardeshonline.com/pages/details/2010/12/09/57283

 web: http://www.arphotonics.net/

 

 

বিমানবন্দরে বিস্ফোরক শনাক্তকরণ যন্ত্র আবিষ্কার : যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীকে নিয়ে আলোড়ন

নিউজ ওয়ার্ল্ড, নিউইয়র্ক থেকে
এক বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর সাম্প্রতিক আবিষ্কার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চলছে জল্পনাকল্পনা। তাকে নিয়েই ব্যস্ত বিভিন্ন মিডিয়া। এই সময়ের প্রত্যাশিত সর্বশেষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিস্ময় সৃষ্টি করেছেন তিনি। বিজ্ঞানীর নাম ড. আনিসুর রহমান। তিনি বর্তমানে পেনসিলভেনিয়ার হেরিসবার্গের বাসিন্দা। তার বাড়ি পাবনা জেলায়। বিশ্বের বিভিন্ন এয়ারপোর্টসহ নিরাপত্তা এলাকাগুলোতে যখন দেহতল্লাশি নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক চলছে, তখন তিনি আবিষ্কার করেছেন একটি বিস্ময়কর প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষের শরীরে বিস্ফোরক-জাতীয় কোনো উপাদান থাকলে সেটা এমনিতেই ধরা পড়ে যাবে। এজন্য বর্তমানের এক্সরে মেশিনের প্রয়োজন হবে না।
ড. আনিসুর রহমানের এ প্রযুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ এরই মধ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে। হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ আরও বিস্তারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য কিছু নমুনা দিয়েছে ড. আনিসের কাছে। তারা সেগুলো এখন বিচার-বিশ্লেষণ করছেন। এনবিসি টেলিভিশন ড. আনিসের উদ্ভাবন নিয়ে এরই মধ্যে গুরুত্ব দিয়ে খবর প্রচার করেছে।
এ বিষয়ে ড. আনিসুর রহমান বলেন, বর্তমান সময়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে সারা বিশ্বে বিলিয়ন্স অব ডলার খরচ করা হচ্ছে। মেটালিক কোনো বিস্ফোরক হলে সেটা যে কোনো জায়গাতেই ধরা পড়ে। কিন্তু এখন বিভিন্ন কেমিক্যাল পাউডারসহ রাসায়নিক বিস্ফোরকের ব্যবহার প্রতিদিনই বাড়ছে। গত মাসে ডেল্টা এয়ার লাইন্সে নাইজেরিয়ান এক সন্ত্রাসীর আন্ডারওয়্যারে পাউডারজাতীয় বিস্ফোরক পাওয়া গেছে। অল্পের জন্য ভয়াবহ বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে যান শত শত যাত্রী। তারপর ইউরোপের বিভিন্ন এয়ারপোর্টে বিশেষ করে প্যাকেটের মধ্যে বিস্ফোরক পাউডার পাঠানোর সাম্প্রতিক ঘটনা সবাই জানেন। এই অবস্থায় কী করা যায়, তা নিয়ে ব্যাপক গবেষণার পর আমরা একটি নতুন মেশিন আবিষ্কার করেছি। এই মেশিনে বিশেষ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের এই যন্ত্রের দাম হচ্ছে প্রায় আড়াই লাখ ডলার। ভবিষ্যতে হয়তো এর দাম আরও কমবে। এই মেশিন একটি টেবিলে বসানো সম্ভব। এর ফলে কেউ রসায়নিক বিস্ফোরক নিয়ে নিরাপত্তা এলাকায় প্রবেশ করতে পারবে না।
মেশিনটির নাম দেয়া হয়েছে স্পেকট্রোমিটার। এর আরও অনেক প্রয়োগ আছে। তিনি বলেন, বেশি বা খুবই অল্প বিস্ফোরক হলেও এর চোখ এড়ানো সম্ভব হবে না। এটা নিয়ে এখনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
ড. আনিস বলেন, এরই মধ্যে সৌদি আরব, ভারতসহ যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর কাছে এ প্রযুক্তি পাঠানো হয়েছে। এখন আরও বিভিন্ন দেশ এ নিয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে রাশিয়া, ইরানসহ যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধু তালিকায় নয়, এমন কোনো দেশের কাছে এই প্রযুক্তি বিক্রি করা যাবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ড. আনিসুর রহমানের বাড়ি বাংলাদেশের পাবনায়। দেশে অবস্থানকালে তিনি ছিলেন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া ও ড. শমসের আলীর অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহচর। বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনে তিনি ছিলেন সায়েন্টিফিক অফিসার।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউসকনসিনে অবস্থিত মার্কেট ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভের পর পেনসিলভেনিয়ার এপ্লায়েড রিসার্চ ফটোনিক্স কোম্পানির সিইও হিসেবে যোগদান করেন তিনি।
 
 
 
 
 




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___