Banner Advertise

Saturday, February 9, 2008

[chottala.com] Who is your master now Mr. inspector general of police,Noor Mohammad, ???????????

 
After whose instruction, you have arrested hannan shah just 25 second after his release from jail,mr. Noor Mohammad?
 
 

এখন কোন মাস্টারের হুকুমে হান্নান শাহকে মুক্তির ২৫ সেকেন্ডের মাথায় মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার কর আইজি নূর মোহাম্মদ?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:২০

                       
পলিটিকাল মাস্টার যা করতে বলেছেন পুলিশ সেটাকেই 'ইয়েস স্যার' বলতে বাধ্য হয়েছে মৌলভীবাজারে আইজিপি নূর মোহাম্মদ মৌলভীবাজার প্রতিনিধি




পুলিশের আইজি নূর মোহাম্মদ বলেছেন, বিগত দিনে পুলিশ স্বাভাবিক কাজও স্বাধীনভাবে করতে পারেনি। পলিটিকাল মাস্টার যা করতে বলেছেন পুলিশ সেটাকেই 'ইয়েস স্যার' বলতে বাধ্য হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের পর এখন পজিটিভ চিন্তা করার সুযোগ এসেছে। গতকাল বিকালে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্স মাঠে কমিউনিটি পুলিশের জেলা সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার এম খুরশীদ হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি আবদুস সালাম পিপিএম, মৌলভীবাজারের ডিসি মুহাম্মদ আলকামা সিদ্দিকী, মৌলভীবাজার জেলা কমিউনিটি পুলিশের আহ্বায়ক ও মৌলভীবাজার পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান। এছাড়া কমিউনিটি পুলিশের বিভিন্ন উপজেলা কমিটির সমন্বয়কদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শ্রীমঙ্গলের সাইয়্যাদ মুজিবুর রহমান, মৌলভীবাজারের অ্যাডভোকেট আশরাফুল ইসলাম, কমলগঞ্জের কাজী মোঃ গোলজার, কুলাউড়ার মঈনুল ইসলাম খান, বড়লেখার অ্যাডভোকেট গোপাল দত্ত বাবলু, রাজনগরের জামি আহমদ, জুড়ির প্রভাষিকা সেলিনা বেগম।
আইজিপি নূর মোহাম্মদ বলেন, ১৮৬১ সালে এ ভূখ-ে পুলিশের সৃষ্টি। বৃটিশ আমল, পাকিস্তান আমল এবং বাংলাদেশ আমলের ৩৬ বছর চলে গেছে। এতোদিনে পুলিশে যে পরিবর্তন হয়েছে সেটা ইউনিফর্ম, অস্ত্র ও গাড়ির। আসলে ভেতরে যে পরিবর্তন দরকার ছিল, সেটা কি হয়েছে? কেউ থানায় গেলে পুলিশ কি হেসে কথা বলে? গ্রামের নেংটি পরা লোক থানায় এসে কি সেবা পায়? আসলে এতোদিন থানায় কিছু মুখ চেনা লোকের যাতায়াত ছিল। কোনো ভদ্রলোক থানায় যেতেন না। এখন সময় এসেছে ভদ্রলোকদের থানার পুলিশের সেবা নিতে যাওয়ার। গ্রামের প্রান্তিক লোক, নারী-শিশুদের সেবা প্রদানে পুলিশ বাহিনীকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। কেউ যদি থানায় সেবা নিতে গিয়ে না পান, তবে চিৎকার দিয়ে প্রতিবাদ করতে হবে। পুলিশের দুষ্কর্মকে জোরে প্রতিবাদ করবেন। যতো জোরে প্রতিবাদ হবে, পুলিশ ততো ভালো কাজ করবে।
তিনি বলেন, আগে বলা হতো বাঘে ছুলে ১৮ ঘা, পুলিশে ছুলে ৩২ ঘা। এখন এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্য কাজ করা হচ্ছে। এ প্রচেষ্টা সফল করতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। জনগণের সহযোগিতা ছাড়া পুলিশ সফল হতে পারে না। প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোনো রায়টের সম্ভাবনা দেখলে যে কাউকে পুলিশে খবর দিতে হবে। পুলিশ ত্বরিত ব্যবস্থা নেবে। ব্যবস্থা না নিলে ওই পুলিশের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। যারা এ রায়টের পেছনে থাকবে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, কমিউনিটি পুলিশ ও রাষ্ট্রযন্ত্রের পুলিশ একসঙ্গে কাজ করলে সমাজের অনেক অনিয়ম, ক্রাইম কমে আসবে।
আইজিপি বলেন, পুলিশকে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার মধ্যেই কাজ করতে হবে। এর মধ্যেই প্রমাণ করতে হবে পুলিশ ভালো কিছু করছে। পুলিশের কোনো সদস্যের কোনো দুষ্কর্মের দায় পুলিশ বাহিনী নেবে না। যে কোনো অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হবে। অভিযোগ প্রমাণ হলে শাস্তি পেতে হবে।

 
 
 
 
 
 
 
তত্ববধায়ক পুলিশের কান্ড-মানুষকে কি মনে করে তত্ববধায়করা

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:৩৮

                       
হান্নান শাহ জেলগেটে ফের গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) আসম হান্নান শাহকে মুক্তি পাওয়ার ২৫ সেকেন্ডের মাথায় গতকাল বিকালে ফের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জরুরি বিধামালা লঙ্ঘনের অভিযোগে ফতুল্লা থানা পুলিশ বিকাল পৌনে ৫টায় নারায়ণগঞ্জ জেলগেট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে সরাসরি নারায়ণগঞ্জ আদালতে নিয়ে যায়। আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ সময় হান্নান শাহ নিজেকে নির্দোষ দাবি করে জামিন প্রার্থনা করেন। গত ৭ই নভেম্বর ঢাকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে অপ্রীতিকর ঘটনায় জরুরি আইন ভঙ্গের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় হান্নান শাহের জামিন মঞ্জুর করে হাইকোর্ট। গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টায় নারায়ণগঞ্জ কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। পরে ফতুল্লা থানা পুলিশ জেলগেট থেকে হান্নান শাহকে গ্রেপ্তার করে। ফতুল্লা থানার ওসি ভূঁইয়া মাহবুব হাসান বাদী হয়ে জরুরি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগে জরুরি বিধিমালার ১৬ (২)-এর ৭ ধারায় মামলা করেন। মামলায় হান্নান শাহ ছাড়াও অজ্ঞাত ২-৩শ' লোককে আসামি করা হয়। বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে হান্নান শাহকে নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেয়া হয়। এরপর শুরু হয় জামিন আবেদনের শুনানি। এ সময় হান্নান শাহের জামিন আবেদন করে তার আইনজীবী নারায়ণগঞ্জ বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, হান্নান শাহ মুক্তি পেয়ে জেলগেটের বাইরে পুরোপুরি বেরিয়ে আসার আগেই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। তিনি নির্দোষ। তাকে জামিন দেয়া হোক। জামিন আবেদন শুনানিতে হান্নান শাহের পক্ষে ১৫-২০ জন আইনজীবী এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় হান্নান শাহ আদালতকে বলেন, আমার বয়স ৬৮ বছর। আমি বাংলাদেশের নাগরিক। গত ৭ই নভেম্বর রাতে ঢাকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে ফুল দিতে যাওয়ায় জরুরি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর আমি তিন মাস জেলে ছিলাম। পরে আমার আইনজীবী হাইকোর্টে এ মামলা চ্যালেঞ্জ করেন। এ মামলায় আমি জামিন পাই। এরপরও সরকার এক মাসের আটকাদেশ দিয়ে জেল হাজতে রাখে আমাকে। পরে এর বিরুদ্ধে আমার আইনজীবীবরা সুপ্রিমকোর্টে আপিল করেন। ২৫শে জানুয়ারি সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ আমার জামিন মঞ্জুর করেন। আজ মুক্তি পাওয়ার পর পরই ফের আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। আমি অন্যায় করলে পুলিশ আমাকে থানায় নিয়ে যেতো। আমাকে মুক্তি দেয়া হোক। এরপর রাষ্ট্রপক্ষে কোর্ট সিএসআই আনোয়ারুল ইসলাম আদালতকে বলেন, অনুমান বিকাল ৪টায় জামিনে বের হয়েই হান্নান শাহের নেতৃত্বে ২-৩শ' লোক নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা লিংক রোডে মিছিল করে। এ সময় ফতুল্লা শিল্প অঞ্চলে এর প্রভাব পড়ে এবং সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় ও যানজট সৃষ্টি হয়। তারপর লোকজন আদালতপাড়ায় এসে ঘেরাওয়ের করার চেষ্টা করে। তখন আদালতপাড়ার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে জরুরি বিধিমালা লঙ্ঘন হওয়ায় ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভূঁইয়া মাহবুব হাসান বাদী হয়ে ১৬(২)-এর ৭ ধারায় মামলা দায়ের করেন। তাই মামলা তদন্তের স্বার্থে তাকে জামিন দেয়ার বিরোধিতা করছি। এ সময় হান্নান শাহের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন ফের আদালতকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। হান্নান শাহ জেলগেটের বাইরে আসার আগেই বিপুল সংখ্যক পুলিশ সেখানে অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে বিকাল সাড়ে ৪টায় হান্নান শাহ জেলগেটের বাইরে আসার আগেই তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। একটি পুলিশ পিকআপভ্যানে সরাসরি আদালতে নিয়ে এসে কোর্টগারদে রাখা হয় তাকে। পুলিশ সাজানো মামলা করেছে। একটা প্রমাণ দেখাক হান্নান শাহ মিছিল করেছেন। পুলিশ নাটক সাজিয়ে হান্নান শাহকে গ্রেপ্তার করেছে। তাই এই কথিত মামলায় হান্নান শাহকে জামিন না দিলে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে। উভয়পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব ১৭ই ফেব্র"য়ারি পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য রেখে হান্নান শাহকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বিচারক আদেশে বলেন, মামলা প্রাথমিক, এ মামলায় তাকে জামিন দেয়া গেল না। হান্নান শাহ শারীরিকভাবে অসুস্থ, তাই তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য জেল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন তিনি। যেহেতু তিনি সামাজিকভাবে একজন সম্মানিত ব্যক্তি, তাই তাকে জেল কোড অনুযায়ী ডিভিশন দেয়ার আদেশ দেন বিচারক। ৩০ মিনিট আদালত চলে। সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে আদালত থেকে হান্নান শাহকে কড়া পুলিশ পাহারায় নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালতপাড়ায় হান্নান শাহের ছেলে রিয়াজুল শাহ হান্নান ছাড়াও কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ৭ই নভেম্বর রাতে ঢাকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে অপ্রীতিকর ঘটনায় জরুরি আইন ভঙ্গের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় হান্নান শাহকে তার ডিওএইচএসের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর পর তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এখানে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১লা ফেব্র"য়ারি আবার তাকে আনা হয় নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে।



Is this CTG better than Ershad  in case of political party reform and anti corruption drive and dealings with teachers and Students ?
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Sobhan Allah-  Only Allah flawless 
           Alhamdulillah - All praise to be of Allah 
                   Allah hu Akbar - Allah, the Greatest
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------Would Be Mahathir of BD
 


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now. __._,_.___

[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___