http://www.somewhereinblog.net/blog/radachurablog/28774477
ভারত সফরে জেনারেল মইন প্রকৃতই যা অর্জন করতে পারেন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১০:১৬
জেনারেল মইনের ভারত সফরের উদ্দেশ্য বা লক্ষবস্তু কী তা আমরা কেউই জানিনা। তবে সত্যিকার অর্থে তিনি যা ভারতীয়দের কাছ থেকে অর্জন করতে পারেন বা শিখতে পারেন তা হলো কীভাবে একটি পেশাদার সেনাবাহিনী গড়ে তুলা যায়। এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই যে আমাদের প্রতি ভারতীয়দের আচরণ নিয়ে অনেকেরই মধ্যেই একটা তিক্ততা আছে। এতদ্সত্ত্বেও ভারতীয় সেনাবাহিনীর পেশাদারীত্ব এবং অন্তত নিজদেশ এবং নিজদেশের মানুষের প্রতি কমিটমেন্ট নিয়ে মনে হয় কোন সন্দেহ নেই। দীর্ঘ ষাট বৎসরের ভারতীয় সেনাবহিনীর ইতিহাস, কার্যারলী তাই প্রমাণ করে। এই দীর্ঘসময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী কোন প্রকার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে প্রবেশ করেনি কিংবা রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামায়নি। কোন সেনপ্রধান টিভিতে সাক্ষাৎকার দিয়ে দেশের সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলেননি। ভারতীয় সেনাবাহিনী বিসামরিক প্রশাসনেও নাক গলায়না। ।
ভারতের ষাট বৎসরের ইতিহাসে কোন সেনানায়ক ( অবসরপ্রাপ্তরাও) সরকার প্রধান কিংবা রাষ্টপ্রধান হননি কিংবা হওয়ার চেষ্টা করেননি। এমনকি বর্তমান ক্যাবিনেট কিংবা অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পদেও একজন সেনানায়ক খুঁজে পাওয়া কষ্টকর হবে। এক্ষেত্রে ১৯৭১ পরবর্তী একটা ঘটনাকে সুন্দর উদাহরণ হিসেবে প্রসঙ্গক্রমে বলা যেতে পারে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে ভারতের সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল স্যাম মানেকশ। যুদ্ধে জয়ের ফলশ্রুতিতে তিনি জেনারেল থেকে ফিল্ডমার্শাল উপাধি পান এবং সে সময়ে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এই জনপ্রিয়তার কারণে তিনি একবার গর্ব করে বলেছিলেন যে, আমি এতোটাই জনপ্রিয় যদি আমি দেশের সর্বময় ক্ষমতা নিয়েও নেই তবে জনগণ তা মেনে নেবে। এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেশের জনগণ ও তার সহকর্মী জেনারেলদের দ্বারা এতোটাই সমালোচিত হয়েছিলেন যে বছর তিনেক আগে মৃতু্র আগ পর্যন্ত তিনি কোনদিন উচ্চবাচ্য করেন নি। অনেকটা নীরবেই প্রথিবী থেকে চলে যেতে হয়েছিলো ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাসের অন্যতম সফল এ সমরনায়ককে। ভারতীয় সেনবাহিনী তাই প্রকৃতঅর্থেই একটি পেশাদার সেনাবাহিনীর রোল মডেল। সীমান্তে দেশের জন্য যুদ্ধ করে জীবনদান করাটাই তারা তাদের সার্ভিসের একমাত্র কাজ বলে মনে করে।
আমার মনে হয় আমাদের সন্মানীত সেনাপ্রধানের ভারত সফরের সবচেয়ে বড় অর্জন হতে পারে যদি তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন কিভাবে একজন পেশাদার সৈনিক হওয়া যায়। তিনি যদি ভারতীয় সেনাবহিনীর আদলে নিজে পেশাদার সৈনিক হয়ে তার সৈন্যবাহিনীকেও একটি যথাযথ পেশাদার বাহিনীতে পরিণত করতে পারেন তবে দেশের মানুষ তাকে সত্যিকারের সন্মান জানাবে এবংতার মৃতুর পরেও তাকে মনে রাখবে।
বিঃদ্রঃ- (আমার এই লেখাটিকে ভারততোষণ বলে মনে করে ভুল বুঝতে পারেন। তবে আমি মনে করি নিজের শত্রুরও যদি কোন ভাল গুন থাকে তা স্বীকার করতে কিংবা তাকে অনুসরণ করতে দোষের কিছু নেই। বরং তা প্রকৃতঅর্থেই বুদ্দিমানের কাজ এবং মহত্ত্বের পরিচায়ক)।
ভারতের ষাট বৎসরের ইতিহাসে কোন সেনানায়ক ( অবসরপ্রাপ্তরাও) সরকার প্রধান কিংবা রাষ্টপ্রধান হননি কিংবা হওয়ার চেষ্টা করেননি। এমনকি বর্তমান ক্যাবিনেট কিংবা অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পদেও একজন সেনানায়ক খুঁজে পাওয়া কষ্টকর হবে। এক্ষেত্রে ১৯৭১ পরবর্তী একটা ঘটনাকে সুন্দর উদাহরণ হিসেবে প্রসঙ্গক্রমে বলা যেতে পারে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে ভারতের সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল স্যাম মানেকশ। যুদ্ধে জয়ের ফলশ্রুতিতে তিনি জেনারেল থেকে ফিল্ডমার্শাল উপাধি পান এবং সে সময়ে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এই জনপ্রিয়তার কারণে তিনি একবার গর্ব করে বলেছিলেন যে, আমি এতোটাই জনপ্রিয় যদি আমি দেশের সর্বময় ক্ষমতা নিয়েও নেই তবে জনগণ তা মেনে নেবে। এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেশের জনগণ ও তার সহকর্মী জেনারেলদের দ্বারা এতোটাই সমালোচিত হয়েছিলেন যে বছর তিনেক আগে মৃতু্র আগ পর্যন্ত তিনি কোনদিন উচ্চবাচ্য করেন নি। অনেকটা নীরবেই প্রথিবী থেকে চলে যেতে হয়েছিলো ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাসের অন্যতম সফল এ সমরনায়ককে। ভারতীয় সেনবাহিনী তাই প্রকৃতঅর্থেই একটি পেশাদার সেনাবাহিনীর রোল মডেল। সীমান্তে দেশের জন্য যুদ্ধ করে জীবনদান করাটাই তারা তাদের সার্ভিসের একমাত্র কাজ বলে মনে করে।
আমার মনে হয় আমাদের সন্মানীত সেনাপ্রধানের ভারত সফরের সবচেয়ে বড় অর্জন হতে পারে যদি তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন কিভাবে একজন পেশাদার সৈনিক হওয়া যায়। তিনি যদি ভারতীয় সেনাবহিনীর আদলে নিজে পেশাদার সৈনিক হয়ে তার সৈন্যবাহিনীকেও একটি যথাযথ পেশাদার বাহিনীতে পরিণত করতে পারেন তবে দেশের মানুষ তাকে সত্যিকারের সন্মান জানাবে এবংতার মৃতুর পরেও তাকে মনে রাখবে।
বিঃদ্রঃ- (আমার এই লেখাটিকে ভারততোষণ বলে মনে করে ভুল বুঝতে পারেন। তবে আমি মনে করি নিজের শত্রুরও যদি কোন ভাল গুন থাকে তা স্বীকার করতে কিংবা তাকে অনুসরণ করতে দোষের কিছু নেই। বরং তা প্রকৃতঅর্থেই বুদ্দিমানের কাজ এবং মহত্ত্বের পরিচায়ক)।
Is this CTG better than Ershad in case of political party reform and anti corruption drive and dealings with teachers and Students ?
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Sobhan Allah- Only Allah flawless
Alhamdulillah - All praise to be of Allah
Allah hu Akbar - Allah, the Greatest
Alhamdulillah - All praise to be of Allah
Allah hu Akbar - Allah, the Greatest
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------Would Be Mahathir of BD
Never miss a thing. Make Yahoo your homepage. __._,_.___
[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.
* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]
Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
__,_._,___