Banner Advertise

Friday, September 7, 2012

[chottala.com] গ্রামীণ ব্যাংক: বিপজ্জনক অপপ্রচারের বলি (?) !Remove misconcepton about GB



Hope this article will miscopetion about Grameen Bank. People who do not
have common sense may disagree with the following article.

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-08/news/287374

সময়চিত্র

গ্রামীণ ব্যাংক: বিপজ্জনক অপপ্রচারের বলি (?)

আসিফ নজরুল | তারিখ: ০৮-০৯-২০১২

undefined

মো. অলি উল্লাহ্ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তিনি আমাকে ই-মেইল করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পর্কে সরকারের ঘনিষ্ঠ একজন ব্যাংকারের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে। ওই ব্যাংকার ২৬ আগস্ট একটি টিভি অনুষ্ঠানে বলেছেন, 'ড. ইউনূস খাঁটি বাঙালি নন'। ক্ষুব্ধ অলি আমাকে অনুরোধ করেছেন এই মন্তব্য সম্পর্কে লিখতে। সমস্যা হচ্ছে, খাঁটি বাঙালিত্ব কীভাবে পরিমাপ করা যায়, সে সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। আমি শুধু এটুকু জানি, বঙ্গবন্ধু-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশকে পৃথিবীর কাছে সবচেয়ে সম্মানিত করেছেন ড. ইউনূস। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের দারিদ্র্যমোচনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন তিনিই।
অথচ এমন একজন মানুষ সম্পর্কে চরম অসত্য প্রচারণা চলছে দেশে। তিনি শহীদ মিনারে বা স্মৃতিসৌধে কখনো যাননি এমন কথাও বলেছেন এই সমাজের কিছু পরিচিত মানুষ। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে গ্রামীণ ব্যাংকের নূরজাহান বেগম অবশেষে অসহায়ভাবে চ্যানেল আইয়ের আজকের সংবাদপত্র অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে যাওয়ার ছবি দেখিয়ে এই অপপ্রচার বন্ধের অনুরোধ করেছেন। ড. ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সরানোর সময় সরকার-সমর্থক একজন সাংবাদিক জোর দিয়ে বলেছিলেন, আগামী এক বছরে গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ নিয়ে দেউলিয়া হওয়া ১০ লাখ কৃষক আত্মহত্যা করবেন! বাস্তবতা হচ্ছে, গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে কেউ এখনো আত্মহত্যা করেনি, আগেও করেনি।
এসব অপপ্রচারের মুখ্য উদ্দেশ্য শুধু ড. ইউনূসকে খাটো করা নয়। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশে পরিবর্তন এনে যেভাবে এর ৯৭ শতাংশ গরিব মালিকের ওপর ৩ শতাংশ সরকারি মালিকানার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে তাতে সন্দেহ হয়, অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মতো এখানেও লুটপাটের চিন্তায় মগ্ন আছে সরকারের কোনো মহল। সোনালী ব্যাংকসহ অন্য কিছু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে সরকার-নিয়োজিত পরিচালনা পর্ষদের যোগসাজশে যেভাবে সাধারণ মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে, তাতে এই আশঙ্কা পোষণ করা অমূলক হবে না।

২.
সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট তৈরির জন্য প্রথমে গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে মানুষের মন বিষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় বিভিন্ন অপপ্রচারণা চালিয়ে। সম্প্রতি ইউনূস সেন্টারের দেওয়া কিছু বক্তব্য বিশ্লেষণ করে দেখলে এই অপপ্রচারের মাত্রা অনুধাবন করা যাবে।
গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে সবচেয়ে বহুল উচ্চারিত অপপ্রচার হচ্ছে এর ঋণের হার বেশি। অথচ সত্য হচ্ছে, বাংলাদেশে সরকারিসহ সব ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের মধ্যে গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার সর্বনিম্ন। গ্রামীণ ব্যাংকের সর্বোচ্চ সুদের হার ২০ শতাংশ এবং এটিও ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে ১০ শতাংশে দাঁড়ায়। কিছু ক্ষেত্রে এই ঋণের হার আরও কম: যেমন গ্রামীণ ব্যাংকের গৃহনির্মাণ ঋণের বার্ষিক সুদের হার ৮ শতাংশ, উচ্চশিক্ষা ঋণের সুদের হার শিক্ষাজীবনে শূন্য শতাংশ ও শিক্ষা সমাপ্তির পর ৫ শতাংশ! ড. আকবর আলি খান ব্যাখ্যা করে দেখিয়েছেন, কৃষি ব্যাংকের মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিয়ে ঋণ নিতে হয় বলে এসব ব্যাংকের প্রকৃত সুদের হার গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ে অনেক বেশি।
সরকার-সমর্থকেরা বলে থাকেন, গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের কিস্তি দিতে না পেরে অনেক মহিলা ভিটেবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন! বাস্তবতা হচ্ছে, গ্রামীণ ব্যাংক কোনো পুলিশি প্রতিষ্ঠান নয়, এর কোনো লাঠিয়াল বাহিনীও নেই। খেলাপি ঋণ আদায়ে গ্রামীণ ব্যাংকের একমাত্র উপায় হচ্ছে আদালতে মামলা করা, অথচ গ্রামীণ ব্যাংক আজ পর্যন্ত কারও বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলাই করেনি।
গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে আরেকটি বড় অপপ্রচার হচ্ছে, এর ৮৪ লাখ মালিক আসলে নামেমাত্র মালিক, তাঁরা কোনো লভ্যাংশ পান না, সবকিছু ভোগ করেন ড. ইউনূস নিজে। প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, এই ৮৪ লাখ সদস্যের মধ্যে এরই মধ্যে ব্যাংকের শেয়ার কিনেছেন ৫৫ লাখ সদস্য, এই সদস্যরা ৫৫ কোটি টাকার শেয়ারের বিনিময়ে এ পর্যন্ত লভ্যাংশ পেয়েছেন ৭৭ কোটি টাকা। স্টক মার্কেটে সরকারের প্রচারণায় বিভ্রান্ত হয়ে বিনিয়োগ করে অধিকাংশ মানুষ ফতুর হয়ে গেছেন, তুলনায় গ্রামীণ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার গরিব মহিলারা লভ্যাংশ পেয়েছেন অধিকাংশ সুপ্রতিষ্ঠিত কোম্পানির চেয়েও বেশি। কিন্তু ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার নন বলে তিনি নিজে কোনো লভ্যাংশ পাননি কখনো।
সরকার সম্প্রতি প্রশ্ন তুলেছে, 'অতিরিক্ত' ১১ বছর চাকরি করে মোট কত টাকা প্রফেসর ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক থেকে নিয়ে গেছেন। ইউনূস সেন্টারের দেওয়া তথ্যে আমরা জেনেছি, এই ১১ বছরে বাড়িভাড়া কেটে নেওয়ার পর তিনি নগদ পেয়েছেন ৩৮ লাখ ৮২ হাজার টাকা, অর্থাৎ তাঁর মাসিক গড় নগদ বেতনের পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৯০০ টাকা। গ্রামীণ ব্যাংক বা গ্রামীণ নামের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে তাঁর কোনো শেয়ার নেই বলে এর বাইরে এক টাকাও তিনি পাননি। বিচিত্র বিষয় হচ্ছে, সরকার বিশ্ববরেণ্য একজন ব্যক্তির ১১ বছরে ৩৮ লাখ টাকা বেতন নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের সভা করে প্রশ্ন তুলছে, আর সেই সরকারেরই অর্থমন্ত্রী সোনালী ব্যাংক থেকে চার হাজার কোটি টাকা লোপাটের পক্ষে বলেছেন যে এ নিয়ে মিডিয়ার হইচই করার কিছু নেই!
গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে আরও বহু অপপ্রচার আছে। বলা হয়, গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা নামেমাত্র নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আসেন এবং তাঁরা ড. ইউনূসের পুতুল হিসেবে কাজ করেন। অথচ এই সদস্যরা আসলে তিন স্তরের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আসেন, যেখানে ৫৫ লাখ শেয়ারহোল্ডারই কোনো না কোনো পর্যায়ে ভোট দানের সুযোগ পান। ফলে যোগ্যতম ও নিবেদিতপ্রাণ নারী সদস্যরা ছাড়া অন্য কারও নির্বাচিত হয়ে আসার সুযোগ থাকে না এখানে। আর তাঁরা যে পুতুল হিসেবে কাজ করেননি, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হচ্ছে, তাঁদের সঙ্গে কখনো সরকার মনোনীত পরিচালনা পর্ষদের চারজন সদস্য ভিন্নমত পোষণ করে আলাদা কোনো সিদ্ধান্ত নেননি।

৩.
গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের পাশাপাশি ড. ইউনূস সম্পর্কেও চরম মিথ্যে প্রচারণা চলছে। বলা হয়, গ্রামীণ নামের ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের মালিক আসলে ড. ইউনূস নিজে, গ্রামীণ ব্যাংকের টাকা ব্যবহার করে তিনি এগুলো নিজের লাভের জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, এসব কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূসের মালিকানা নেই, তিনি কোথাও একটি শেয়ারেরও মালিক নন। এসব প্রতিষ্ঠানের অর্থের সূত্র কী, সেই টাকা কোন সব জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে, তার আর্থিক প্রতিবেদন প্রতিবছর সরকারের কাছে জমা দেওয়া হয়।
বলা হয়, ড. ইউনূসের এত আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থাকা সত্ত্বেও তাঁর কিছুই তিনি দেশের কাজে লাগান না। এ প্রসঙ্গে ইউনূস সেন্টারের ব্যাখ্যা হচ্ছে, একজন নাগরিকের প্রভাব থাকলে তা খাটানোর কাজে সরকারের একটা ভূমিকা দরকার হয়, সরকারের পক্ষ থেকে সেই নাগরিককে এই দায়িত্ব অনানুষ্ঠানিকভাবে হলেও দিতে হয়। বর্তমান সরকার এটি তো করেইনি, বরং আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে এই বার্তা দিয়েছে যে তিনি সরকারের কাছে অবাঞ্ছিত একজন ব্যক্তি। এটি প্রমাণের জন্য সরকার এমন পদক্ষেপও নিয়েছে, যা সাধারণ মানুষের স্বার্থকে বিঘ্নিত করেছে। যেমন—ড. ইউনূস তিন বছর আগে গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন দেশে জনশক্তি রপ্তানি করা। ড. ইউনূসের কারণেই বিভিন্ন দেশের কোম্পানি সরাসরি এর মাধ্যমে জনশক্তি আমদানির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, কয়েকটি কোম্পানি অগ্রিম চাহিদা দিয়ে রেখেছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার এ কাজ শুরু করার অনুমোদন দেয়নি বলে তা করা সম্ভব হয়নি।
বলা হয়, ড. ইউনূস তাঁর প্রভাব খাটিয়ে পদ্মা সেতুর জন্য বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছেন। অথচ সুপ্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্বব্যাংকের কর্মপদ্ধতি এমনি ড. ইউনূসের কথায় (তিনি যতই দাপুটে ব্যক্তি হন না কেন) তারা খেয়ালখুশিমতো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না; বরং সরকারেরই কোনো কোনো মহলের দুর্নীতির কারণে এই অর্থায়ন বন্ধ রয়েছে, তার বড় ইঙ্গিত হচ্ছে অভিযুক্ত মন্ত্রীসহ কিছু আমলার পদত্যাগ। আমি তো মনে করি, সরকার পদ্মা সেতুর অর্থসংস্থানের দায়িত্ব প্রকাশ্যে ড. ইউনূসকেই প্রদান করে বরং তাঁর প্রভাবকে ইতিবাচকভাবে কাজে লাগাতে পারে।

৪.
সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, গ্রামীণ ব্যাংককে এখন হঠাৎ করে সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাবি করা হচ্ছে। অথচ প্রকৃতপক্ষে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা আরও সঠিক অর্থে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওমেনের মতো একটি সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ। সারা বিশ্বে সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান তৈরির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, সরকারি বিধিবিধানের শৃঙ্খল থেকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মুক্ত রেখে স্বায়ত্তশাসিত ও সৃজনশীলভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানকে বেড়ে ওঠার সুযোগ দেওয়া। গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষেত্রে এই চিন্তা এতটাই প্রবল ছিল যে এর অধিকাংশ মালিকানা (প্রথমে ৭৫ শতাংশ, এখন ৯৭ শতাংশ), এর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব এবং প্রবিধান তৈরির ক্ষমতা সরকারের আইনেই গ্রামীণ ব্যাংকের গরিব মহিলা সদস্যদের হাতে দিয়ে দেওয়া হয়। এই অনন্য বৈশিষ্ট্যের জন্য গ্রামীণ ব্যাংক সারা বিশ্বে গরিবের ব্যাংক হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করে, এশিয়ার একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা এবং ব্যবস্থাপনা অধিকার এর সদস্যরা অর্জন করেছেন সরকারের তৈরি করা কয়েক দশকের পুরোনো আইনে এবং নিজের টাকা বিনিয়োগ করে। যে বিশ্বাস ও অধিকারবোধ থেকে গরিব মহিলারা এতে বিনিয়োগ করেছেন, গ্রামীণের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে কোনো পরিবর্তন আনা হলে সেই বিশ্বাস ভঙ্গ হবে, গ্রামীণের মূল চরিত্র, দর্শন ও বিকাশ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের ক্ষমতা গরিব মহিলাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাত থেকে সরকার-নিয়োজিত চেয়ারম্যানের কাছে অর্পণ করার যে আইনি পরিবর্তন অতিসম্প্রতি বর্তমান সরকার করছে, তা এ কারণে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ছাড়া এ ধরনের পরিবর্তন সংবিধানের সম্পত্তির অধিকারসংক্রান্ত ৪২ অধ্যাদেশেরও লঙ্ঘন।
হলমার্ক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে সোনালী, অগ্রণী ও জনতা ব্যাংকের মতো সরকারি কর্তৃত্বাধীন ব্যাংকে দুর্নীতি, লুটপাট ও অনিয়মের ভয়াবহ চিত্র বর্তমানে জনসম্মুখে প্রকাশিত হয়েছে। সরকারের অনুধাবন করা উচিত, এ পরিপ্রেক্ষিতে গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের কর্তৃত্ব বৃদ্ধির কোনো রকম পদক্ষেপ গ্রহণ আরও বেশি নিন্দনীয় হয়ে পড়ছে। এটি জায়েজ করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক এবং ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আর অপপ্রচার করে লাভ নেই। মানুষ এসব অপপ্রচার গ্রহণ করছে না।
 আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

পাঠকের মন্তব্য

পাঠকদের নির্বাচিত মন্তব্য প্রতি সোমবার প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে।


Sazzad

Sazzad

২০১২.০৯.০৮ ০২:৪৮
Our all literate people must save our country by helping people. Thanks you sir for your information.

Abdullah Al-Mamun. রংপুর ।

Abdullah Al-Mamun. রংপুর ।

২০১২.০৯.০৮ ০৩:০৭
ড. ইউনুস দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করেছেন নানা ভাবে ।
তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীন ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রামের অনেক দরিদ্র পরিবার গুলো বেচেঁ থাকার এবং দুবেলা দমুঠো খেয়ে পরে বাচঁবার সুযোগ পেয়েছে ।

ariful

ariful

২০১২.০৯.০৮ ০৩:১২
চমৎকার হয়েছে কিন্তু সরকার এর লোকজন এখন উলটা দিকে হাঁটছে । তারা বোঝে না বা চেষ্টা অ করে না কারন তারা এখন অন্ধ।

aziz

aziz

২০১২.০৯.০৮ ০৩:৩৩
Thank you sir. Hope that you will continue your authentic analysis.

Sayed Sharif

Sayed Sharif

২০১২.০৯.০৮ ০৩:৩৮
শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারী এবং ডেসটিনি কেলেঙ্কারীর কথা ভুললে চলবে না। সব কেলেঙ্কারীর সুষ্ঠু বিচার চাই।

Sagor Ahmmed

Sagor Ahmmed

২০১২.০৯.০৮ ০৩:৪৯
thanks sir for this kind of writing...

MD. REASHED ZAMIL

MD. REASHED ZAMIL

২০১২.০৯.০৮ ০৫:১৯
আসিফ নজরুল স্যার কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা বিষয়ে লিখার জন্য।

২০১২.০৯.০৮ ০৫:২৬
Professor Asif, being an educated person I expected you to know more about World Bank before praising WBs operation. Dont be like a biased politician. Talk to people who have worked for WB or read recent FORBES report.

Rosonara

Rosonara

২০১২.০৯.০৮ ০৬:০৭
ইউনুসের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে সবার উপরে আছেন বুদ্ধিজীবি জনাব বদরুদ্দীন উমর। 'গ্রামীন ব্যংকের মালিক কে' এই শিরনামে তার একটা লেখা পড়ে আমি দারুনভাবে হতাশ হয়ে পড়ি। সেই নিবন্ধে এমন কোন অভিযোগ নেই যা করা হয় নাই। সেই অভিযোগ প্রায় সবগুলো আপনি উল্লেখ করেছেন আপনার লেখায়। সেজন্য ধন্যবাদ। ওমর সাহেবের লেখা পড়ে আমার মনে হয়েছে, ভদ্রলোক আসলে কার পোষা!

২০১২.০৯.০৮ ০৭:১১
All are naked attack by the government to Dr. Younus. Very unfair and aggressive decision by the ruling party.

Ferdous Ali Molla

Ferdous Ali Molla

২০১২.০৯.০৮ ০৭:১৬
প্রতিটি বিষয়ে ঠিক এভাবে সঠিক ব্যাখ্যা না দিতে পারলে ক্ষমতাসীনরা যা ইচ্ছে তা-ই করে চলতে থাকবে। ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ মি: আসিফ নজরুলকে।

rana

rana

২০১২.০৯.০৮ ০৭:৩৩
Thank you Sir! for nice writing!

afsar mehtab

afsar mehtab

২০১২.০৯.০৮ ০৭:৪৭
i am pretty sure that sk hasina and her awami lig will not get a single vote from 870,000 women member of grameen bank.

M. Shawkat Ali

M. Shawkat Ali

২০১২.০৯.০৮ ০৮:১২
ড: ইউনুসের সবচেয়ে বড় 'অপরাধ' তিনি নোবেল পুরষ্কার পাবার ধৃষ্টতা (?) দেখিয়েছেন, যেখানে শেখ হাসিনারই সেটা পাবার 'জন্মগত অধিকার' ছিল। নোবেল পুরষ্কার কমিটির এই 'মারাত্মক' ভুলের জন্যই আজ ড: ইউনুসকে খেসারত দিতে হচ্ছে।

Sadeek

Sadeek

২০১২.০৯.০৮ ০৮:২৪
গ্রামীণ ব্যাংকের সর্বোচ্চ সুদের হার ২০ শতাংশ এবং এটিও ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে ১০ শতাংশে দাঁড়ায়। হাহাহাহাহাহাহা

Razu

Razu

২০১২.০৯.০৮ ০৮:৪৯
আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি একটা নোবেল পেতেন তাইলেই সব সমস্যা সমাধান হয়ে যেত।

Rabbani Chowdhury

Rabbani Chowdhury

২০১২.০৯.০৮ ০৯:৪২
অসত্য প্রচারণা শেষ পর্যন্ত আর টিকে থাকে না।

২০১২.০৯.০৮ ০৯:৪৬
Thank you so much.



Dr. M. Mahboob Hossain
Associate Professor
Microbiology Program
Department of Mathematics and Natural Sciences
BRAC University
66, Mohakhali, Dhaka-1212
BANGLADESH
Tel: 88-02-8824051 Ext. 4060 (Office)
88-02-8651017 (Residence)
Cell: 88-01715107660


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___