Banner Advertise

Friday, April 25, 2014

[chottala.com] আহাম্মকের (!) ইতিহাস বিকৃতি ও আওয়ামী পরিবারের সত্যকথন



আহাম্মকের (!) ইতিহাস বিকৃতি ও আওয়ামী পরিবারের সত্যকথন : অলিউল্লাহ নোমান

মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দিন আহমদ। ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত ঘনিষ্ঠ। তারই কন্যা যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী শারমিন আহমদ। পিতার স্মৃতি নিয়ে বই লিখেছেন বই। 'তাজউদ্দিন আহমদ নেতা ও পিতা' শিরোনামে বইয়ে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট। বলা হয়েছে ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য। মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে শেখ মুজিবুর রহমানের কিছু উক্তি পিতার মুখে বর্ণনা করেছেন শারমিন আহমদ। অর্থাত্ পিতা তাজউদ্দিন আহমদ যেভাবে বলেছেন, তা-ই লিখেছেন বইটিতে। আওয়ামী পরিবারের সদস্য শারমিন আহমদের এই লেখার পর তোফায়েল আহমেদরা কী বলবেন, সেটা শোনার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। কে কাকে স্যার বলতেন জানি না তবে তাজউদ্দিন আহমদ তোফায়েল আহমেদদের নেতা ছিলেন এটুকু স্পষ্ট।
তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তার পিতা ছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তারেক রহমান দুটি আলোচনা সভায় অংশ নিয়েছিলেন লন্ডনে। তার আলোচনায় ইতিহাসের কিছু বাস্তব সত্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তুলে ধরা হয়। রাজনৈতিক বক্তব্যের বাইরে ইতিহাসের তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করেছিলেন তিনি। তার জবাব দেয়া হয় নানা কটু বাক্যে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিনিয়র নেতারা তারেক রহমানের নামে নানা কুত্সা বর্ণনা করে যাচ্ছেন। তবে তারেক রহমানের উপস্থাপিত তথ্যগুলোর জবাব দিতে পারেননি। পল্টনি বক্তব্যে কেউ বলেছেন 'অর্বাচীন', কেউ বলেছেন অশিক্ষিত, কেউ আখ্যায়িত করেছেন আহাম্মক হিসেবে। যে যা-ই বলুক না কেন, আমরা কিন্তু তারেক রহমানের উপস্থাপিত তথ্যের কোনো জবাব বা পাল্টা তথ্য পাইনি। শুনেছি শুধু ইতিহাস 'বিকৃতি' বলে চিত্কার ও চেঁচামেচি। এটাই হলো বাস্তবতা।
তারেক রহমান একটি আলোচনা সভায় বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত দিয়েছিলেন পত্রিকা থেকে। ২৫ মার্চ থেকে ২৮ মার্চ (১৯৭১ সাল)-এর পত্রপত্রিকাগুলোর রাজনৈতিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছিলেন তারেক রহমান। এতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। শেখ মুজিবুর রহমান আদৌ স্বাধীনতা চাইতেন কিনা, সেটা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। গত ২৪ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) লন্ডন সময় বিকালে দৈনিক মানবজমিনে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। 'তাজউদ্দীনকে হত্যার চেষ্টা করেছিল মুজিব বাহিনী' শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে চোখ আটকে যায়। প্রতিবেদনটি পড়ে মনে নানা প্রশ্ন জাগে। তাজউদ্দিন আহমদের মেয়ের লেখা বইয়ের কিছু উল্লেখযোগ্য উক্তি প্রতিবেদনটিতে তুলে ধরা হয়। এই প্রতিবেদন পড়ার পর মনে হয়েছে, এখনো কি আওয়ামী লীগ বলবে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন? এখনো কি আওয়ামী লীগ বলবে তারেক রহমান ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছেন?
তাজউদ্দিন আহমদের মেয়ের লেখা পড়ার পর একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে আর ধূম্রজাল সৃষ্টির সুযোগ নেই। তারেক রহমান ইতিহাসের অন্ধকার থেকে পেন্ডোরার বাক্স ওপেন করেছিলেন। আর সেই বাক্স থেকে আওয়ামী পরিবারের সদস্য শারমিন আহমদ ইতিহাসকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার পিতা তাজউদ্দিন আহমদ প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শুধু ছিলেন না, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন রাজনৈতিক নেতৃত্ব দিয়েছেন। সংগঠিত করেছেন রাজনৈতিক নেতৃত্বকে।
শুধু শারমিন আহমদ নয়, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এইচ টি ইমামও একটি তথ্য প্রকাশ করেছেন। এতদিন আওয়ামী নেতাদের মুখে শুনেছি ৭ মার্চ (১৯৭১) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যদিও ১৬ মার্চ থেকে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রীর পদ নিয়ে দরকষাকষি করেছেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে থাকলে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে দরকষাকষির সুযোগ থাকার কথা নয়। তারেক রহমান এই প্রশ্নটিও তুলেছিলেন। ২৩ এপ্রিলের পত্রিকাগুলোতে এইচ টি ইমামের একটি বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। 'ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস' উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ আয়োজিত এক আলোচনায় সভায় একটি উক্তি করেছেন এইচ টি ইমাম। এতে তিনি বলেছেন, '৭ মার্চ যখন ভাষণ চলছিল (শেখ মুজিবুর রহমানের) তখন পাক আর্মির হেলিকপ্টার সমাবেশের উপর দিয়ে টহল দিচ্ছিল। চারপাশে ছিল পাক আর্মিরা। তাই এত লোকের সমাবেশে রক্তপাতের আশঙ্কায় তিনি ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি।' অবশ্য ওই বক্তব্যে এইচ টি ইমাম দাবি করেছেন, ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
তাহলে আমরা দেখে নিই মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের জবানিতে তার মেয়ে শারমিন আহমদ কী বলেছেন। শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, নাকি অন্যকিছু চেয়েছিলেন। সেটা তাজউদ্দিন আহমদের কন্যার লেখা থেকে আমরা জেনে নিতে পারি। বৃহস্পতিবার মানবজমিনে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, শারমিন আহমদ তার বইয়ে লিখেছেন : '২৭ মার্চ সকালে কারফিউ তুলে নেয়া হয় দেড় ঘণ্টার জন্য। এ সময় আব্বু দ্রুত সিদ্ধান্ত নিলেন যে, সাতমসজিদ রোড পার হয়ে রায়ের বাজারের পথ দিয়ে শহর ত্যাগ করবেন। লুঙ্গি, পাঞ্জাবি, মাথায় সাদা টুপি পরিহিত ও হাতে লোকদেখানো বাজারের থলির আড়ালে কোমরে গোঁজা পিস্তল আড়াল করে আব্বু চললেন গ্রামের উদ্দেশে।'
শারমিন আহমদ আরো লিখেছেন : 'যাওয়ার পথে পদ্মার তীরবর্তী গ্রাম আগারগাঁয়ে শুকুর মিয়া নামে আওয়ামী লীগের এক কর্মীর বাড়িতে তারা আশ্রয় নেন। এই বাড়ির সকলেই তাঁতের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিল। সেখানে তারা শুনতে পান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা। ২৭ মার্চ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে সম্প্রচারিত এই ঘোষণাটি আব্বুসহ সামরিক ও বেসামরিক সকল বাঙালিকে অনুপ্রাণিত করে। পরদিন ভোরেই তারা সেই স্থান ত্যাগ করেন।'
মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রেক্ষাপট সম্পর্কে তাজউদ্দিনকন্যা আরো লিখেছেন : 'পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ২৫শে মার্চের ভয়াল কালোরাতে আব্বু গেলেন মুজিব কাকুকে নিতে। মুজিব কাকু আব্বুর সঙ্গে আন্ডারগ্রাউন্ডে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করবেন সেই ব্যাপারে আব্বু মুজিব কাকুর সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। মুজিব কাকু সে ব্যাপারে সম্মতিও দিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী আত্মগোপনের জন্য পুরান ঢাকায় একটি বাসাও ঠিক করে রাখা হয়েছিল। বড় কোনও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আব্বুর উপদেশ গ্রহণে মুজিব কাকু এর আগে দ্বিধা করেননি। আব্বুর সে কারণে বিশ্বাস ছিল যে, ইতিহাসের এই যুগসন্ধিক্ষণে মুজিব কাকু কথা রাখবেন। মুজিব কাকু আব্বুর সাথেই যাবেন। অথচ শেষমুহূর্তে মুজিব কাকু অনড় রয়ে গেলেন। তিনি আব্বুকে বললেন, বাড়ি গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকো, পরশুদিন (২৭ মার্চ) হরতাল ডেকেছি। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আব্বু স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে নিয়ে এসেছিলেন এবং টেপ রেকর্ডারও নিয়ে এসেছিলেন। টেপে বিবৃতি দিতে বা স্বাধীনতার ঘোষণায় স্বাক্ষর প্রদানে মুজিব কাকু অস্বীকৃতি জানান। কথা ছিল যে, মুজিব কাকুর স্বাক্ষরকৃত স্বাধীনতার ঘোষণা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে (পরবর্তীতে ঢাকা শেরাটন, বর্তমানে রূপসী বাংলা) অবস্থিত বিদেশী সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে এবং তারা গিয়ে স্বাধীনতার যুদ্ধ পরিচালনা করবেন।' 'মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর' নামে বইয়ে তাজউদ্দিন আহমদের ব্যক্তিগত সহকারীও একই বর্ণনা দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে শারমিন আহমদ আরো লিখেছেন : 'মুজিব কাকুর তাত্ক্ষণিক এই উক্তিতে (বাড়ি গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকা প্রসঙ্গে) আব্বু বিস্ময় ও বেদনায় বিমূঢ় হয়ে পড়লেন। এদিকে বেগম মুজিব ওই শোবার ঘরেই স্যুটকেসে মুজিব কাকুর জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখতে শুরু করলেন। পাকিস্তানি সেনার হাতে মুজিব কাকুর স্বেচ্ছাবন্দি হওয়ার এইসব প্রস্তুতি দেখার পরও আব্বু হাল না ছেড়ে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন ঐতিহাসিক উদাহরণ টেনে মুজিব কাকুকে বোঝানোর চেষ্টা করলেন। তিনি কিংবদন্তি সমতুল্য বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদাহরণ তুলে ধরলেন, যারা আত্মগোপন করে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলেন। কিন্তু মুজিব কাকু তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় হয়ে রইলেন।'
স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে শেখ মুজিবুর রহমানের অস্বীকৃতি প্রসঙ্গে তাজউদ্দিনকন্যা আরো লিখেছেন : আব্বু বললেন যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মূল লক্ষ্য হলো, পূর্ববাংলাকে সম্পূর্ণরূপেই নেতৃত্বশূন্য করে দেয়া। এই অবস্থায় মুজিব কাকুর ধরা দেয়ার অর্থ হলো আত্মহত্যার শামিল। তিনি বললেন, মুজিব ভাই, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হলেন আপনি। আপনার নেতৃত্বের ওপরই তারা সম্পূর্ণ ভরসা করে রয়েছে। মুজিব কাকু বললেন, তোমরা যা করার কর। আমি কোথায়ও যাবো না। আব্বু বললেন, আপনার অবর্তমানে দ্বিতীয় কে নেতৃত্ব দেবে—এমন ঘোষণা তো আপনি দিয়ে যাননি। নেতার অনুপস্থিতিতে দ্বিতীয় ব্যক্তি কে হবে, দলকে তো তা জানানো হয়নি। ফলে দ্বিতীয় কারো নেতৃত্ব প্রদান দুরূহ হবে এবং মুক্তিযুদ্ধকে এক অনিশ্চিত ও জটিল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়া হবে।'
এরই ধারাবাহিকতায় তাজউদ্দিনকন্যা লিখেছেন : তাজউদ্দিন শেখ মুজিবুর রহমানকে একপর্যায়ে বলেছিলেন, 'মুজিব ভাই, এটা আপনাকে বলে যেতেই হবে। কারণ কালকে কী হবে, আমাদের সবাইকে যদি গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, তাহলে কেউ জানবে না কী তাদের করতে হবে। এই ঘোষণা কোনো না কোনো জায়গা থেকে কপি করে আমরা জানাবো। যদি বেতার মারফতে কিছু করা যায়, তাহলে সেটাই করা হবে। মুজিব কাকু তখন উত্তর দিয়েছিলেন, এটা আমার বিরুদ্ধে দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের বিচার করতে পারবে।'
তারেক রহমান গত ২৫ মার্চ লন্ডনে এক আলোচনা সভায় ইতিহাসের এই সত্যগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন। তারপর থেকেই শুরু হয় আওয়ামী নেতাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য। অভিযোগ ওঠে ইতিহাস বিকৃতির। কেউ কেউ দাবি করেন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার। শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে কেউ যাতে কিছু বলতে না পারে, সেজন্য আইন তৈরি করার দাবি তোলেন কেউ কেউ। আইন করে বা গায়ের জোরে ইতিহাসকে চাপা দেয়ার হুমকি আসে। সত্য একদিন বের হবেই। ইতিহাস একদিন আপন গতিতেই বের হয়ে আসবে।
শেখ মুজিব স্বাধীনতা চাননি—এই ঐতিহাসিক সত্য বের হয়ে আসতে শুরু করেছে। মিথ্যার বেসাতির মধ্যে চাপা পড়া এই সত্যটি তারেক রহমান বের করেছেন। এখন বিভিন্ন দিক থেকে সত্য উদ্ভাসিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য তাজউদ্দিনকন্যা শারমিন আহমদ এই চাপাপড়া ইতিহাস লিখেছেন। শারমিন আহমদের এক বোন বর্তমানে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। তার মা জহুরা তাজউদ্দিন মৃত্যু পর্যন্ত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। তাজউদ্দিন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। সুতরাং কেউ ইতিহাস চাপা দিয়ে রাখতে পারে না—এটাই প্রমাণিত হচ্ছে। তারেক রহমান পেন্ডোরার বাক্স ওপেন করেছেন। এবার সত্য ছড়িয়ে পড়ছে আওয়ামী পরিবার থেকে।
লেখক : দৈনিক আমার দেশ-এর বিশেষ প্রতিনিধি, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] মুজিব কাকু বললেন ‘তাজউদ্দীন, আমি কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হব’



One thing here needs to said. Mujib retured from pakistan with a Pakistani Passport as he did not have any documents (not temporary papers). He also did not know Bangladesh is independent then. He asked, "Tajuddin, I am going to be PM." as soon as he returned from Pakistan. His intention had always been the PM, that is also of Pakistan.
He did make himself PM of Bangladesh but he never surrendered the passport he carried from Pakistan. Does not that imply a legal question now? Let, people of Bngladesh decide.
 
Shahadat Suhrawardy
 

মুজিব কাকু বললেন 'তাজউদ্দীন, আমি কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হব'



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] 'স্কুলের বেতন দিতে না পারায় তিনবার বের করে দিয়েছিলো' : লোটাস কামাল



লোটাস কামাল বলেন, আমিও দরিদ্র পরিবারের সন্তান। মা-বাবা আমাকে কষ্ট করে লেখা-পড়া শিখিয়েছেন, না হলে আমি লোটাস কামাল আজ হয়তো বস্তিতে থাকতাম। রিকশা চালক বা দিন মজুর হতাম। লজিং থেকে লেখা-পড়া করেছি। স্কুলের বেতন দিতে না পারায় তিনবার বের করে দিয়েছিলো। তিনি বলেন বলেন, আপনাদের সন্তানরা হচ্ছেন হিরা, মনি-মুক্তা। কষ্ট করে হলেও আপনাদের সন্তানদের লেখা পড়া করাতে হবে তাদের মধ্য থেকে বেরিয়ে আসবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পরিকল্পনা মন্ত্রী লোটাস কামাল। -----Mr. লোটাস কামাল , people of Bangladesh does not want to produce শেখ হাসিনা and লোটাস কামাল type হিরা, মনি-মুক্তা any more. Because this type of হিরা, মনি-মুক্তা , only serves the purpose of India and betrays with their motherland. We know, both of you are highly educated in corruption and lies.Mr. লোটাস কামাল , you are saying , you are a দরিদ্র পরিবারের সন্তান but now you are a partial owner of Bangladesh? Are you sure you become a owner of BD by hard working? Or by hard stealing and special relationship with শেখ হাসিনা?
বস্তিতে থাকতাম।---Listen sir, Allah did not created people to live in বস্তি rather people are living in বস্তি because of people like you and your leader. রিকশা চালক বা দিন মজুর হতাম, are much better than you and your leader. Because their earnings are 100% halal.

 

'স্কুলের বেতন দিতে না পারায় তিনবার বের করে দিয়েছিলো' : লোটাস কামাল



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] ‘শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমারা কিনবে না’---সিনেটর রবার্ট মেনেন্দেজ।



'শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমারা কিনবে না'---সিনেটর রবার্ট মেনেন্দেজ।

শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমারা কিনবেনা বলে এক বিবৃতিতে সতর্ক বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব শালী সিনেটর রবার্ট মেনেন্দেজ। তিনি সিনেটের ফরেন রিলেশন কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, বিজিএমইএ সরকারকে বুঝতে হবে, বাংলাদেশি শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমা ক্রেতারা আর কিনবে না।

শুক্রবার রানা প্লাজা ট্রাজেডির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে দেয়া ওই বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভবন ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর পরও কারখানা গুলোতে শ্রমিকদের ইউনিয়ন করার অধিকার বাস্তবায়নে বিজিএমইএ সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ায় ঘাটতি রয়েছে। এক বছরে যুক্তরাষ্ট্র, আইএলও বিদেশি ক্রেতারা কারাখানার নিরাপত্তায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও 'দেশের ভেতরে পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্টরা গতানুগতিক ভাবেই সময় পার করেছেন। বাংলাদেশের অনেক কারখানার মালিক তাদের কারখানায় শ্রমিকদের ইউনিয়ন গঠনে বাধা দিচ্ছেন। তারা ইউনিয়ন নেতাদেরকে ছাঁটাই করছেন, এমনকি কারখানার ব্যবস্থাপকদের কেউ কেউ ইউনিয়ন সংগঠকদের ওপর ভয়াবহ হামলার সঙ্গে যুক্ত।

তিনি বলেন, নতুন ইউনিয়নের নিবন্ধনে বাংলাদেশ সরকার অগ্রগতি করলেও এখননও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরি শ্রমিকদের রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে।

তিনি বলেন, বিজিএমইএ সরকার যদি ইউনিয়ন গঠনে দমন-পীড়ন অবিলম্বে বন্ধে সমন্বিত পদক্ষেপনা নেয় তাহলে দেশের পোশাক খাতে রানা প্লাজার মতো আরেকটি দুর্ঘটনা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তখন 'মেইডইনবাংলাদেশ' ইমেজ নষ্ট হলে তা পুনরুদ্ধারের অবস্থার বাইরে চলে যাবে

http://mzamin.com/details.php?mzamin= MjA2MTM=&s=MQ==



__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___

[chottala.com] Re: [Bangladesh-Zindabad] পোশাক খাতে অনেক উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশে॥ যুক্তরাষ্ট্র



'শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমারা কিনবে না'---সিনেটর রবার্ট মেনেন্দেজ।

শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমারা কিনবেনা বলে এক বিবৃতিতে সতর্ক বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব শালী সিনেটর রবার্ট মেনেন্দেজ। তিনি সিনেটের ফরেন রিলেশন কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, বিজিএমইএ সরকারকে বুঝতে হবে, বাংলাদেশি শ্রমিকদের রক্তের দাগ লেগে থাকা পোশাক পশ্চিমা ক্রেতারা আর কিনবে না।

শুক্রবার রানা প্লাজা ট্রাজেডির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে দেয়া ওই বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভবন ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর পরও কারখানা গুলোতে শ্রমিকদের ইউনিয়ন করার অধিকার বাস্তবায়নে বিজিএমইএ সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ায় ঘাটতি রয়েছে। এক বছরে যুক্তরাষ্ট্র, আইএলও বিদেশি ক্রেতারা কারাখানার নিরাপত্তায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও 'দেশের ভেতরে পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্টরা গতানুগতিক ভাবেই সময় পার করেছেন। বাংলাদেশের অনেক কারখানার মালিক তাদের কারখানায় শ্রমিকদের ইউনিয়ন গঠনে বাধা দিচ্ছেন। তারা ইউনিয়ন নেতাদেরকে ছাঁটাই করছেন, এমনকি কারখানার ব্যবস্থাপকদের কেউ কেউ ইউনিয়ন সংগঠকদের ওপর ভয়াবহ হামলার সঙ্গে যুক্ত।

তিনি বলেন, নতুন ইউনিয়নের নিবন্ধনে বাংলাদেশ সরকার অগ্রগতি করলেও এখননও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরি শ্রমিকদের রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে।

তিনি বলেন, বিজিএমইএ সরকার যদি ইউনিয়ন গঠনে দমন-পীড়ন অবিলম্বে বন্ধে সমন্বিত পদক্ষেপনা নেয় তাহলে দেশের পোশাক খাতে রানা প্লাজার মতো আরেকটি দুর্ঘটনা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তখন 'মেইডইনবাংলাদেশ' ইমেজ নষ্ট হলে তা পুনরুদ্ধারের অবস্থার বাইরে চলে যাবে

http://mzamin.com/details.php?mzamin= MjA2MTM=&s=MQ==



2014-04-24 22:34 GMT-04:00 Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>:
 

পোশাক খাতে অনেক উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশে॥ যুক্তরাষ্ট্র
     রানা প্লাজা ভবন ধসের পরে পোশাক খাতে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে অনেক কাজ করার এখনও বাকি রয়েছে। রানা প্লাজা ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অপরদিকে মার্কিন মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন। 
২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগ, বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ও শ্রম বিভাগ থেকে যৌথভাবে এক বিবৃতি দেয়া হয়। এই চারটি সংস্থাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আওতাধীন। 
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, সাভারের রানা প্লাজায় ভবন ধসের পর গত এক বছরে ট্রেড ইউনিয়নের নিবন্ধন দেয়াসহ শ্রমিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই সময়ে প্রায় ১৪০টি শ্রমিক সংগঠনের নিবন্ধন দেয়া হয়েছে। তবে কারখানা পরিদর্শনের ফলাফল সংবলিত একটি ডাটাবেস উন্নয়ন এখনও অনেক কাজ করার বাকি আছে। 
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পালিত হচ্ছে। এই রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় এক হাজার এক শ' জন মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এতে আহত হন আরও কয়েক হাজার। পোশাক শিল্পের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ শিল্প দুর্ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক শ' বছর আগে ট্রায়াঙ্গেল শার্টওয়েস্টের বিপর্যয়ের মতোই রানা প্লাজা এবং ২০১২ সালের নবেম্বরে তাজরীন ফ্যাক্টরির আগুন, শ্রমিকদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার, পোশাক শিল্প মালিক ও পণ্যের ক্রেতাসহ বাংলাদেশে সব অংশীদারের নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব বহন করতে হবে। একই সঙ্গে পোশাক শিল্পের সকল শ্রমিকের নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য সোচ্চার হতে হবে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছর কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ করণীয় দিকের বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি অর্জন করেছে। উদাহরণস্বরূপ- এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ ১৪০টি ইউনিয়নকে নিবন্ধন দিয়েছে, ইতোপূর্বে নিবন্ধন বাতিল করা একটি প্রধান শ্রমিক অধিকার সংগঠনের নিবন্ধন পুনর্বহাল করেছে, পোশাক কারখানা পরিদর্শনের লক্ষ্যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং আইএলওকে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক পরিদর্শন ও মনিটরিং শুরু করেছে। এসবই ইতিবাচক অগ্রগতি।
অপরদিকে বিবৃতিতে বলা হয়, তবে পোশাক শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের মৌলিক শ্রম আইন ও রফতানি প্রক্রিয়াকরণ আইনের অধীনে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিয়ে উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিদর্শক নিয়োগ এবং পরিদর্শনের ফলাফল জনগণের সহজলভ্য একটি ডাটাবেসে প্রকাশ করতে হবে। শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার সময় ভয়ভীতি দূর করতে বাংলাদেশ সরকারকে ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব ইস্যুর নিষ্পত্তি হলে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, অপেক্ষাকৃত ভাল বেতন এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনার অনেক বেশি কাজে লাগানো নিশ্চিত হবে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস (এইচআরডাব্লিউ) এক প্রতিবেদনে বলেছে, রানা প্লাজা ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন। সংস্থার পক্ষ থেকে 'বাংলাদেশ রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তা প্রয়োজন' শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার এক বছর পার হলেও ক্ষতের যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন সাভারে রানা প্লাজা ধসে প্রাণে বেঁচে যাওয়া পোশাক শিল্পের শ্রমিকরা। তারা অনেকেই এখন আয়ের সুযোগ হারিয়েছে। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরী সহায়তার প্রয়োজন। 
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল ঘটে যাওয়া ইতিহাসের মর্মান্তিক সে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১১২৯ জন পোশাক শ্রমিক। প্রায় আড়াই হাজার পোশাক শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্তরা এখন দুর্গতি ও চরম দারিদ্র্যের ভয়াবহ ঝুঁকিতে রয়েছে।
এক বছর পরেও বহু আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতার হাত না বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের ডেপুটি পরিচালক ফিল রবার্টসন বলছেন, বিদেশী ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত আহত ও নিহত পোশাক শ্রমিক পরিবারগুলোকে সহযোগিতা করা। আন্তর্জাতিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখনও আর্থিক সহযোগিতায় যথাযথ অবদান রাখেনি। আইএলওর তত্ত্বাবধানে গঠিত রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ডের লক্ষ্য হচ্ছে চার কোটি ডলার সংগ্রহ করা। কিন্তু এ পর্যন্ত মাত্র দেড় কোটি ডলারের তহবিল সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। এই সংগ্রহ আরও বাড়াতে উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। 
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, রানা প্লাজা ধসের পরে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার লক্ষ্যে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রাইমার্ক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। তারা ইতোমধ্যেই ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফান্ড গঠন করতে সক্ষম হয়েছে। তবে যেসব ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এখন রানা প্লাজার ক্ষতিগ্রস্ত পোশাক কারখানার মালিকদের সঙ্গে এখন আর ব্যবসা করছে না, সেসব প্রতিষ্ঠানের এই তহবিল গঠনে সহায়তা দেয়া উচিত।




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___
Newer Posts Older Posts Home