Banner Advertise

Sunday, December 4, 2011

[chottala.com] BNP PRIMARY , JAMAT SECONDARY !!!!!!!



Dear All,

Moudud is talking like Moududi !! His recent press conference defending the self- proclaimed war criminals was unprecedented. Jamate Islam and Muslim League were banned immediately post independence for their active documented role in the liberation war. Zia gave unlawful permission to those notorious blacklisted war criminals to enter Bangladesh and to participate in politics. We don't see any political vindictiveness here. Now, BNP is the main spokesperson for the WAR CRIMINALS , JAMAT-E- ISLAM is the secondary. Shame on Moudud , the so called freedom fighter !

Respectfully,
Dr. Muhammad Ali Manik

যুদ্ধাপরাধীদের মূল দল বিএনপি জামায়াত সহশক্তি

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৫-১২-২০১১
বিএনপি প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধে সরাসরি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বন্ধের দাবি করেছে। এত দিন পর তারা ঘোমটা থেকে বেরিয়ে এসেছে। এতে প্রমাণিত হচ্ছে, বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের মূল দল। জামায়াতে ইসলামী তাদের সহায়ক শক্তি।
গতকাল রোববার ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এ কথা বলেন। গত শনিবার বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে ট্রাইব্যুনাল বন্ধের দাবি তোলে।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী দাবি করেন, ঢাকা সিটি করপোরেশন ভাগের সঙ্গে তাদের হরতালের কোনো সম্পর্ক নেই। এখন বিএনপির মূল রাজনৈতিক কর্মসূচি হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা। কিন্তু খালেদা জিয়ার আঁচলের নিচে লুকিয়ে থাকলেও যুদ্ধাপরাধীরা রেহাই পাবে না। কেউ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার রুখতে পারবে না। এ বিচার মানুষের সর্বজনীন দাবি। 
সৈয়দ আশরাফ বলেন, 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে আওয়ামী লীগ ছাড়াও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, তরুণ প্রজন্মসহ দেশের বিবেকবান অধিকাংশ মানুষ অবস্থান নিয়েছে। আর মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যাকারী, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হরণকারী, বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষের শক্তি বিএনপি ও জামায়াত। দেশবাসীকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা কোন পক্ষে থাকবেন?' তিনি বলেন, আইন পছন্দ-অপছন্দ হতে পারে, কিন্তু আইন মানতে হবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন ভাগের পক্ষ-বিপক্ষ থাকতে পারে। কিন্তু একজন খুনি, একজন ধর্ষকের পক্ষে থাকার কোনো সুযোগ নেই। এটা আইন ও সংবিধান সমর্থন করে না। 
সৈয়দ আশরাফ অভিযোগ করেন, 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার-প্রক্রিয়া বানচাল করতে দেশে-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করা হয়েছে। তবে আমরা আতঙ্কিত নই। কেবল বাংলাদেশেই নয়, হেগের আন্তর্জাতিক আদালতেও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের বিচার হচ্ছে।' এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ক্ষেত্রে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া তিন দাবিতে অনড়। একটি হচ্ছে বাড়ি ফেরত পাওয়া, তাঁর দুর্নীতিবাজ দুই পুত্রকে রক্ষা করা ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, যারা আন্তর্জাতিকভাবে মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত, এফবিআইয়ের একজন কর্মকর্তা যেখানে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন, আদালতে তারা দোষী সাব্যস্ত হলে সাজা হবেই।
সৈয়দ আশরাফ দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন, একজন অর্থ পাচারকারী ও সন্ত্রাসীকে নেতা মানবেন, নাকি অন্য কিছু? মানুষ আর তারেক-কোকো, লাল্টু-বল্টু-পিন্টুদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না। নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন নির্বাচনে দেশের মানুষ তা দেখিয়ে দিচ্ছে। দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী বা বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের পরিবর্তে মানুষ এখন সৎ, আদর্শবান ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দেখতে চায়।
সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দ আশরাফ খালেদা জিয়ার অভিযোগকে হাস্যকর মন্তব্য করে বলেন, অর্থনীতি নিয়ে তিনি কোনো তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরতে পারেননি। বিশ্বমন্দার কারণে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বড় বড় দেশ হুমকির মুখোমুখি হলেও বর্তমান সরকার দক্ষতার সঙ্গে তা মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭ ভাগ। এ বছরে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স (প্রবাসী-আয়) এসেছে, মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২৮ মার্কিন ডলারে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বোচ্চ, রপ্তানি বেড়েছে শতকরা ৪২ ভাগ। বিশ্বমন্দার মধ্যেও জনশক্তি রপ্তানি বেড়েছে ১০ ভাগ। এত কিছুর পরও উনি (খালেদা) অর্থনীতি ভঙ্গুর দেখেন কীভাবে?
বিএনপির গণভোটের দাবি নাকচ করে দিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, কোন বিষয়ে গণভোট প্রয়োজন, তা সংবিধানেই স্পষ্ট উল্লেখ আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, বিএনপি আজ প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে মাঠে নেমেছে। কিন্তু এর আগে কি তারা গণভোট করে দেখেছে, দেশের মানুষ কী চায়?
এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে জনগণই সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব উল আলম হানিফ, আব্দুল মান্নান খান, আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মিজবাহ উদ্দিন সিরাজ, বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমু


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[FutureOfBangladesh] DHAKA RESIDENTS REJECTED HARTAL !!!!



Dear All,

Conscious residents of CITY OF DHAKA showed cold shoulder to the unpopular HARTAL called by UNPOPULAR BNP ! Rejection of hartal has proved the acceptance of division of the Dhaka City Corporation into North ana South. Please read the hartal report below.

Respectfully,
Dr. Muhammad Ali Manik
Member, Advisory Council,
US Awami League.
ঢিলা হরতাল
০ আকর্ষণ শুধু 'খোকা নাটক'_ 'আটক' এবং 'এক ঘণ্টা পরে' মুক্ত
০ কয়েকটি গাড়িতে আগুন ও ভাংচুর
০ দুয়েকটি ঝটিকা মিছিল
০ দূরপাল্লার বাস ট্রেন লঞ্চ বিমান চলাচল ও অফিস আদালত স্বাভাবিক
স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিৰিপ্ত কিছু সংঘর্ষ, গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ছাড়া রাজধানীতে বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ঢিলেঢালাভাবে পালিত হয়েছে। এই হরতালে বিচ্ছিন্নভাবে দু'একটি জায়গায় স্বল্প সময়ের জন্য ছোট ছোট ঝটিকা মিছিল ছাড়া কোথাও পিকেটারদের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়নি। এর ফলে হরতালের কোন আমেজ লক্ষ্য করা যায়নি ঢাকা মহানগরীর কোন এলাকায়। রাজধানীজুড়ে ছিল পুলিশ ও র্যাবের কড়া নিরাপত্তা প্রহরা। হরতাল চলাকালে রাস্তায় পিকেটিংকালে কিছু বিএনপি নেতাকর্মীকে সাজা দিয়েছে মোবাইল কোর্ট। তবে ঢিলেঢালা হরতালে স্বল্প সময়ের জন্য পুরনো ঢাকায় উত্তাপ ছড়িয়েছিল ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সদ্যবিদায়ী মেয়র বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক খোকাকে আটকের ঘটনার মধ্য দিয়ে। দুপুর সোয়া ১২টায় আদালত চত্বর থেকে আটকের পর সোয়া ১টায় তাঁকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। এরপর খোকা ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার সমর্থকরা খোকাকে ছুরিকাঘাত করেছে।
ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দু'ভাগ করার প্রতিবাদে রবিবার রাজধানীতে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে বিএনপি। গত মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বিল পাসের মধ্য দিয়ে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দু'ভাগ করার পরদিন বুধবার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক করে এর প্রতিবাদে রাজধানীতে হরতাল করার ঘোষণা দেয়া হয়। বৃহস্পতি ও শুক্রবার লিফলেট বিতরণসহ হরতালের পৰে ব্যাপক প্রচার চালায় বিএনপি। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল এ সরকারের আমলে আগে যে ক'টি হরতাল পালন করেছে বিএনপি সে তুলনায় অনেক কঠোর হরতাল পালিত হবে এবার। কিন্তু কার্যত দেখা গেল তার উল্টো চিত্র। কারণ অতীতের হরতালগুলোর চেয়ে রবিবারের হরতাল ছিল আরও ঢিলেঢালা। শনিবার রাতে হরতালের সমর্থনে রাজধানীর মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। এছাড়া হরতালকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ৩২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় ৩০ বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
রবিবারের হরতালে মূল ফোকাস পয়েন্ট ছিল পুরনো ঢাকার ধোলাইখাল ও জজকোর্ট এলাকা। সকাল ১০টার দিকে প্রথম পুরনো ঢাকার ধোলাইখালে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সদ্য বিদায় নেয়া মেয়র খোকার নেতৃত্বে মিছিল বের হয়। দুপুর পৌনে ১২টায় আবার এ এলাকায় হরতালের সমর্থনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে সাদেক হোসেন খোকা মিছিল করার চেষ্টা চালালে তাঁদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এরপর খোকা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে জজকোর্ট এলাকায় গিয়ে দফায় দফায় মিছিল করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। এক পর্যায়ে খোকার সঙ্গে থাকা বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকলে পুলিশ এ্যাকশনে যায়। এ সময় হরতালকারীদের ওপর লাঠিচার্জ ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়। এর ফলে পরিস্থিতি হঠাৎই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় খোকাসহ ৯জনকে আটক করে পুলিশ। আইনজীবী সমিতি কার্যালয় থেকে খোকাকে পুলিশ ভ্যানে তুলে নেয়া হলে বিএনপির নেতাকর্মীরা আদালত এলাকায় একটি পুলিশের পিকআপ ও কয়েকটি মোটরসাইকেল প্রথমে ভাংচুর ও পরে অগি্নসংযোগ করে জ্বালিয়ে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের সংঘর্ষে এক পুলিশের মাথা ফেটে যায়। আহত হয় উভয় পৰের বেশ ক'জন। দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে আড়াই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সমর্থ হয়।
খোকাকে পুলিশ ভ্যানে তুলে নেয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই দুপুর সোয়া ১টায় তাঁকে গুলশানে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেয়া হয়। এরপর খোকা রাজধানীর গুলশানে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হন। পুলিশের পৰ থেকে বলা হয়েছে, খোকাকে আটক করা হয়নি। তাঁকে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে পুলিশ যাতে খোকাকে আটক করে সে জন্যই তিনি তাঁর কর্মীদের নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা চালিয়েছেন। এ ব্যাপারে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র (ডিসি ডিবি, দৰিণ) মনিরুল ইসলাম গোলযোগের মধ্যে বিএনপি নেতা খোকার নিরাপত্তার স্বার্থেই পুলিশ তাঁকে হেফাজতে নিয়েছিল। এরপর তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেয়া হয়।
সাদেক হোসেন খোকা আটকের খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে খোকাকে আটক করে ঢাকাকে এক করার আন্দোলন দমানো যাবে না। বরং তা আরও বেগবান হবে। বিরোধী দলের ওপর অত্যাচার নির্যাতন বন্ধ করা না হলে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা হবে।
হরতাল চলাকালে সকালের দিকে রাজধানীর কয়েকটি স্পটে বিচ্ছিন্নভাবে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কিছু নেতাকে স্বল্প সময়ের জন্য মিছিল করতে দেখা যায়। এছাড়া কোথাও হরতালকারীদের পিকেটিং করতে দেখা যায়নি। তবে বিভিন্ন স্থানে সরকার সমর্থকদের হরতালবিরোধী মিছিল দেখা গেছে। পুরো রাজপথ ছিল পুলিশ ও র্যাবের দখলে। তাদের কঠোর অবস্থানের কারণে বিভিন্ন গলিপথে বিৰিপ্তভাবে মাঝেমধ্যে পিকেটিং হলেও প্রধান প্রধান সড়কে নামতে পারেনি বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। রাসত্মায় দেখা যায়নি তাদের সমমনা অন্য দলের নেতাকর্মীদেরও। নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও নেতাকর্মীর সংখ্যা ছিল কম। তবে তাঁরা রাস্তায় নামার চেষ্টা করেননি। দলের তৃতীয় তলায় অবস্থান করে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ১০ থেকে ১৫ নেতা ও তাঁদের কিছু কর্মী টিভি দেখে ও খোশগল্প করে সময় কাটান। তবে তাঁরা মাঝেমধ্যে নিচে নেমে ফুটপাথে কিছুৰণ দাঁড়িয়ে থেকে আটক হওয়ার ভয়ে আবার উপরে উঠে যান। দুপুরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করতে গিয়ে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও টাঙ্গাইল থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী পুলিশের হাতে আটক হন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন পুলিশ-র্যাব নেতাকর্মীদের অবরুদ্ধ করে রাখার কারণে তাঁরা মাঠে নামতে পারেননি। তবে পিকেটিং ছাড়াই হরতাল সফল হয়েছে। সর্বসত্মরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই হরতাল পালন করেছে।
উলেস্নখ্য, মহাজোট সরকারের আমলে এটি হচ্ছে বিএনপির ডাকা অষ্টম হরতাল। ২০১০ সালের ২৭ জুন সর্বপ্রথম সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে বিএনপি। এরপর সে বছর ১৪ নবেম্বর ও ৩০ নবেম্বর, এ বছর ৭ ফেব্রম্নয়ারি, ৫ ও ৬ জুন টানা ৩০ ঘণ্টা, গত ৬ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৮ জুলাই সকাল ৬টা পর্যনত্ম সারাদেশে টানা ৪৮ ঘণ্টার এবং সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যনত্ম হরতাল কর্মসূচী পালন করে বিএনপি।
রবিবার হরতাল চলাকালে রাজধানীতে বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল ছিল একেবারেই স্বাভাবিক। হরতাল চলাকালে বিভিন্ন জেলা অভিমুখে দূরপালস্নার বাসও ছেড়ে যেতে দেখা গেছে। এছাড়া ট্রেন, লঞ্চ ও বিমান চলাচল ছিল স্বাভাবিক। সচিবালয়সহ বিভিন্ন অফিস-আদালত, ব্যাংক, বীমা ও শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে। হরতাল চলাকালে গাড়ি চলাচল অব্যাহত রাখায় ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতি মালিক-শ্রমিকদের অভিনন্দন জানিয়েছে।
দুপুর ১২টা পর্যনত্ম হরতালকে কেন্দ্র করে ঢাকায় কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। কয়েকটি জায়গায় বিএনপি নেতারা মাঠে নামার চেষ্টা করলে পুলিশী বাধায় তারা বেশিদূর আগোতে পারেনি। এমনকি সংসদ ভবন এলাকায় মিছিল করতে গিয়ে পিছু হটেছেন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরাও।
সকাল ৬টা থেকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় কার্যত অবরম্নদ্ধ করে রাখে পুলিশ। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে দিয়ে অন্যদিনের মতোই যানবাহন ও লোকজনের হাঁটাচলা ছিল স্বাভাবিক। হরতাল শুরম্নর আগে সকাল সাড়ে ৫টায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে যুগ্ম মহাসচিব রম্নহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের করার পর পুলিশ তাতে বাধা দেয়। এর পর তারা সকাল ৬টায় আবারও মিছিল বের করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিএনপি কার্যালয়ে প্রবেশের সময় ৩ জনকে আটক করে পুলিশ। দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশের সময় দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীকে আটক করে পুলিশ। বেলা পৌনে ১০টার দিকে খিলগাঁও থানা বিএনপির নেতারা একত্রিত হয়ে একটি মিছিল বের করতে গেলে পুলিশী বাধায় তা আর বেশিদূর আগাতে পারেনি। সকালে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে থেকে মহিলা দল মিছিল বের করলে তাতে বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের লাঠিচার্জে সামান্য আহত হন সংগঠনের সভাপতি নূরে আরা সাফা। হরতালের সমর্থনে বেলা ১১টায় সুপ্রীমকোর্টে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেনের নেতৃত্বে বার ভবনের মূল ফটক থেকে মিছিল শুরম্ন হয়। মিছিলটি প্রধান ফটকে এলে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। এরপর সেখানেই সমাবেশ করেন আইনজীবী ফোরামের নেতারা।
অবরম্নদ্ধ বিএনপি অফিস সকাল সন্ধ্যা হরতাল চলাকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ছিল কার্যত অবরম্নদ্ধ। সকাল ৬টা থেকে হরতাল শুরম্ন হওয়ার ১ ঘণ্টা আগেই ভোর ৫টায় প্রায় ২০ পস্নাটুন পুলিশ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও এর আশপাশে অবস্থান নেয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মেইন গেটে চার সত্মরবিশিষ্ট নিরাপত্তা প্রাচীর নির্মাণ করে পুলিশ। তবে হরতাল শুরম্নর আগে বিএনপির মহাসচিবসহ কিছু নেতাকর্মীকে দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করতে দেয়। অবশ্য কিছু নেতাকর্মী আগের দিন থেকেই দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করছিলেন। সকাল ৬টার পর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের যুগ্ম-মহাসচিব আমান উলস্নাহ আমান, রম্নহুল কবীর রিজভী, আনত্মর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোসত্মাফিজুর রহমানসহ কিছু নেতা বসে থাকেন। তবে পুলিশের চার সত্মরবিশিষ্ট প্রাচীর ভেদ করে মিছিল বা পিকেটিংয়ের জন্য বের হতে পারেননি এসব নেতাকর্মী। এমনকি বাইরে থেকে কেউ ঢুকতেও পারেনি বিএনপি কার্যালয়ে। সাংবাদিকরা ভেতরে প্রবেশ করতে গেলেও পুলিশ কর্মকর্তাদের অনুমতি নিতে হয়েছে। বিএনপি অফিস অবরম্নদ্ধ রাখার কারণ জানতে চাইলে সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিশনাল ডেপুটি কমিশনার মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, এখান থেকে মিছিল বের হলেই রাসত্মায় গাড়ি ভাংচুর হবে। সে কারণেই আমরা তাদের বের হতে দিচ্ছি না। এ ব্যাপারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরম্নল ইসলাম আলমগীর বলেন, পুলিশ আমাদের রাসত্মায় নামতে দিচ্ছে না। তারপরও ঢাকাবাসী স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করছে।
সংসদ সদস্যদের বিৰোভ সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যনত্ম সংসদ ভবন এলাকায় এক ঘণ্টাব্যাপী মিছিল সমাবেশ করেছে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরা। সকাল ন'টার মধ্যেই দক্ষিণ পস্নাজায় সমবেত হয়ে মিছিল নিয়ে মানিক মিয়া এভিনিউর দিকে যেতে থাকলে পুলিশ তাদের ঘিরে ফেলে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধসত্মাধসত্মি হয়। এতে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ও আশিফা আশরাফী পাপিয়া মাটিতে পড়ে যান। এরপর পুলিশ ঘেরাওয়ের মধ্যেই সাংসদরা সেখানে সমাবেশ করেন। এ সময় তাঁদের হাতে ব্যানার শোভা পায়। তাতে লেখা ছিল 'স্বৈরাচারী কায়দায় পাস করা গণবিরোধী বিল ২০১১ অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।' এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য বরকত উলস্নাহ বুলু, শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, শাম্মী আক্তার, রেহানা আক্তার রানু, আশিফা আশরাফি পাপিয়া, নীলুফার চৌধুরী মনি, রাশেদা বেগম হীরা, মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে সাংসদরা দু'ভাগে ভাগ হয়ে পড়েন। এক দল যান আসাদ গেটের দিকে। অপর দল সংসদ ভবনের মিডিয়া সেন্টারের দিকে যেতে থাকে। পরে উভয় দল আবার মিলিত হলে সংসদ ভবনের মূল প্রবেশপথের কাছে তাদের আবার আটকে ফেলে পুলিশ। এ পরিস্থিতিতে পুলিশ তাদের সংসদ ভবনের ভেতরে চলে যেতে বাধ্য করে।
পুরনো ঢাকা চিত্র বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের মূল উত্তাপ ছিল পুুরনো ঢাকাকেন্দ্রিক। সকাল থেকেই সাদেক হোসেন খোকা বিপুল কর্মী-সমর্থক নিয়ে পুরনো ঢাকা জজকোর্ট এলাকায় অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে কর্মী-সমর্থক নিয়ে খোকা মিছিল করতে চাইলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। এর পর পরই খোকার সমর্থকরা একজোট হয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। ইট পাটকেল নিৰেপ করে। এর পর পরই এ্যাকশনে নামে পুলিশ। শুরম্ন হয় দু'পৰের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া, সংঘর্ষ। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ টিয়ার শেল ছোড়ে। এক পর্যায়ে খোকাসহ আট জনকে আটক করে পুলিশ। এর পরিপ্রেৰিতে বিৰুব্ধ সমর্থকরা ১৫টির বেশি গাড়ি ভাংচুরসহ অগি্নসংযোগ করে। আগুনের হাত থেকে বাদ যায়নি পুলিশের ভ্যান।
হরতালের সমর্থনে সকালে ধোলাইখাল এলাকায় মিছিল নিয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন খোকা। এরপর বিভিন্ন গলিতে মিছিল নিয়ে আদালতপাড়ায় যান তিনি। আদালত এলাকা থেকে খোকা মিছিল নিয়ে বের হতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এর পরপরই সংঘর্ষ বেধে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আদালতে বাদানুবাদের এক পর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায় খোকার সমর্থকরা। ইটের আঘাতে এক পুলিশ সদস্য আহত হলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পুলিশী এ্যাকশন শুরম্নর পর পরই বিএনপিকর্মীরা আদালত চত্বরে থাকা ডজনখানেক গাড়ি ভাংচুর করে। তারা আগুন দেয় পুলিশের একটি ভ্যানে এবং দুটি মোটরসাইকেলে। পুরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। শুরম্ন হয় ধাওয়া পাল্টাধাওয়া, ইট পাটকেল নিৰেপ। পুরো এলাকা রণৰেত্রে পরিণত হয়। এ সময় খোকা আশ্রয় নেন আদালতে বিএনপি সমর্থক এক আইনজীবীর চেম্বারে। সেখান থেকে সোয়া ১২টার দিকে পুলিশ তাঁকে নিয়ে ভ্যানে তোলে। এদিকে পুলিশ ব্যাপক লাঠিপেটা শুরম্নর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও কবি নজরম্নল কলেজের ছাত্রলীগ কর্মীরাও আদালত চত্বরে ঢুকে বিএনপি কর্মীদের মারধর করে। খোকাকে প্রিজন ভ্যানে তোলার পর ছাত্রলীগ কর্মীরা ভ্যানে লাঠি নিয়ে হামলা চালায় ও ইট পাটকেল নিৰেপ করে। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। অন্যদিকে আদালতে হরতালবিরোধী মিছিল বের করে আওয়ামী লীগসমর্থিত আইনজীবীরা।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে পুরনো ঢাকার ধোলাইখালে খোকার নেতৃত্বে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের হয়। পুলিশ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দেয়। কিছুৰণ পর কিছু কর্মীকে জড়ো করে বিভিন্ন গলিতে মিছিল করেন খোকা। ওই মিছিল নিয়ে ঢাকার আদালত পাড়ায় যান তিনি। বিএনপি সূত্রগুলো বলছে, পুলিশ আটক করার সময় ছাত্রলীগ খোকার উরম্নতে ছুরিকাঘাত করেছে। আঘাতের কারণে তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁর উরম্নতে ৬টি সেলাই দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে হরতালে নগর ভবন ছিল উত্তাল। সাদেক হোসেন খোকা গ্রেফতারের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিএনপি সমর্থকরা মিছিল করার চেষ্টা করে। এতে সরকার সমর্থকরা তাদের ধাওয়া দেয়। এরপর হরতালের বিপৰে দফায় দফায় মিছিল বের করা হয় নগর ভবনে। এদিকে হরতালের পৰে মিছিল করেছে সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতি। হরতালের বিপৰে বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউসহ পল্টন এলাকায় দফায় দফায় মিছিল করেছে মহানগর ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন।
আইনজীবীদের পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন ঢাকা আইনজীবী সমিতি চত্বরে পুলিশের গাড়ি পোড়ানো ও সমিতি কার্যালয় থেকে খোকাকে আটকের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলনে পরস্পরকে দায়ী করেছেন বিএনপি ও আওয়ামী লীগসমর্থক আইনজীবীরা। রবিবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবনে পৃথক এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীদের ডাকা সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন বলেন, 'হরতালের সমর্থনে আইনজীবীরা সকাল থেকে শানত্মিপূর্ণ কর্মসূচী পালন করছিল। এক পর্যায়ে পুলিশের ছত্রছায়ায় ছাত্রলীগ ঢাকা বারে ঢুকে আইনজীবীদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা সবাই বহিরাগত সন্ত্রাসী। তিনি অভিযোগ করে বলেন, 'আইনজীবী সমিতি ভবনে আইনজীবীরা দাফতরিক কাজকর্ম করার সময় পুলিশ বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে আইনজীবীদের লাঠিপেটা করে। সাদেক হোসেন খোকা তাঁর কার্যালয়ে যাবার ব্যাপারে তিনি বলেন, সাবেক সিটি মেয়র আমার চেম্বারে মামলার ব্যাপারে এসেছিলেন। এ সময় পুলিশ অতর্কিত আমার চেম্বারে হামলা করে খোকাকে টেনেহেঁচড়ে নিয়ে যেতে থাকে। আমি এর প্রতিবাদ করলে পুলিশ আমাকেও নিয়ে যাবার চেষ্টা করে। অপরদিকে বার ভবনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের ডাকা সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বারের সহ-সাধারণ সম্পাদক একেএম মানিকউদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, হরতালের নামে বিএনপির সন্ত্রাসীরা ঢাকা বারের ভেতরে পুলিশের গাড়ি পোড়ানোসহ অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তাদের এ ঘটনায় নেতৃত্ব দিয়েছেন সাদেক হোসেন খোকা। তিনি বলেন, আমরা তাদের এ সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতিবাদ করেছি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, রাজধানীকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে খোকা পূর্বপরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ঢাকা বারে হামলা চালিয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে তা কঠোরভাবে দমন করা হবে।



__._,_.___


....we must use caution and restraint in our language.  No personal attacks, address the issues, avoid inflammatory rhetoric, do not suggest or infer violence and be able to back up any statements or facts with a credible web site link....



Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[chottala.com] Proof that Awame League people are real razakar



Farakkah and Tipaimukh Dam Hidden agenda behind helping in 1971
Finally Indian prime minister declared that they will form Tipaimukh dam and it will not harm Bangladesh and environment.
Indian Prime Nehru told the same thing in 1961 during the construction of Farakkha barrage. See the impact of Farrakah barrage.
Many rivers of Bangladesh is dead due to Farakkah and many are dying. Bangladesh could have produced more crops if Farakkah barrage were not there. Environmentalists of both India and Bangladesh are protesting the construction of Tipaimukh dam because it will be responsible for the death of many rivers as it happened due to of Farakkah barrage. It helped some corporates more than Indian people. In fact these dams are one of the main reasons of poverty of Bangladesh. It is crystal clear from the speech of Awame League leaders and its supporters that they
are ready to harm Bangladesh and not India. Is there any doubt left that they are actually anti-independent force (razakar).
In 1971 we did not remove one razakar to establish another razakr (which India and AL wanted). AL made the war crime tribunal
controversial by raising false allegation against some people who took side for united Pakistan in 1971. In fact AL killed many
non-AL freedom fighters during and after independence. This AL is giving chance to Jammat to talk for reunification of Bangladesh and Pakistan.
AL people are real razakr. They wanted to divide Pakistan so that India can make such dams and rule us. We the people fought against ruthless Pakistani army to save the people of Bangladesh. When Maulana Bhashani started long march against Farakkah barrage in 1976 AL protested. From my heart I consider Moulana Bhashani as the father of the nation. Bhashani also waged movement in 1969 to free Sheik Mujib from jail and I was also involved to free Sheik Mujib but after coming out from the jail he said "Bhasha nir onek bosh hoyeche unar rajniti chere dewa uhcit." Still I have some respect for him because he was not hired Indian agent like many other Awame League leaders (I have no respect for these Awame razakars, they simply cheated the nation).

Akash


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___