বিএসএফের হত্যার পক্ষে সরাসরি অবস্থান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
« আগের সংবাদ | পরের সংবাদ» |
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) গুলি করে বাংলাদেশী নাগরিকদের হত্যা করছে। এর পক্ষে আবারও সরাসরি অবস্থান নিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর। তিনি বলেছেন, বিএসফ সদস্যরা আত্মরক্ষার্থে সীমান্তে গুলি চালান। যেসব বাংলাদেশী নাগরিক গুলিতে নিহত হয়েছেন, তারা বাংলাদেশের সীমান্তে নয়, ভারতের অভ্যন্তরে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আমরা বিষয়টির তদন্ত করেছি। আর হত্যাকাণ্ড বন্ধের বিষয় নিয়ে ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কোনো পক্ষই গুলিবর্ষণ করবে না। আর গুলিবর্ষণ হলেও তা হবে একমাত্র আত্মরক্ষার্থে। তিনি গতকাল তার নির্বাচনী এলাকা চাঁদপুরের কচুয়ায় এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
প্রসঙ্গত, ভারতের বিএসএফ কিশোরী ফেলানীসহ বাংলাদেশের নিরীহ নাগরিকদের সীমান্তে গুলি করে হত্যা করায় এর বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো যখন সোচ্চার, তখন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বিএসএফের এ নৃশংস হত্যাযজ্ঞের পক্ষে অবস্থান নিয়ে নানা মন্তব্য করে চলেছেন।
ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর গতকাল কচুয়া উপজেলার ছয় গ্রামে বিদ্যুতায়নের উদ্বোধন করেন। এছাড়া তিনি বায়েক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, বাতা পুকুরিয়া মোড়ে রিকশাচালকদের মধ্যে কম্বল বিতরণ এবং কচুয়ায় অগ্রণী ব্যাংকের নতুন শাখার উদ্বোধন করেন। আগের হরতালের মতো বামপন্থীদের আজকের হরতালেও পুলিশ পিকেটিং করে দেবে কি না? প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ হরতালকে গণতান্ত্রিক অধিকার হিসেবে আমরা শিকার করি, এতে আমাদের বাধা দেয়ার কিছু নেই।
উল্লেখ্য, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে নামসর্বস্ব কয়েকটি বামপন্থী রাজনৈতিক দলের হরতালে পুলিশ পিকেটারের ভূমিকা পালন করে। হরতাল শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর হরতাল পালনকারীদের ধন্যবাদ জানান।
প্রসঙ্গত, ভারতের বিএসএফ কিশোরী ফেলানীসহ বাংলাদেশের নিরীহ নাগরিকদের সীমান্তে গুলি করে হত্যা করায় এর বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো যখন সোচ্চার, তখন বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বিএসএফের এ নৃশংস হত্যাযজ্ঞের পক্ষে অবস্থান নিয়ে নানা মন্তব্য করে চলেছেন।
ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর গতকাল কচুয়া উপজেলার ছয় গ্রামে বিদ্যুতায়নের উদ্বোধন করেন। এছাড়া তিনি বায়েক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, বাতা পুকুরিয়া মোড়ে রিকশাচালকদের মধ্যে কম্বল বিতরণ এবং কচুয়ায় অগ্রণী ব্যাংকের নতুন শাখার উদ্বোধন করেন। আগের হরতালের মতো বামপন্থীদের আজকের হরতালেও পুলিশ পিকেটিং করে দেবে কি না? প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ হরতালকে গণতান্ত্রিক অধিকার হিসেবে আমরা শিকার করি, এতে আমাদের বাধা দেয়ার কিছু নেই।
উল্লেখ্য, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে নামসর্বস্ব কয়েকটি বামপন্থী রাজনৈতিক দলের হরতালে পুলিশ পিকেটারের ভূমিকা পালন করে। হরতাল শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর হরতাল পালনকারীদের ধন্যবাদ জানান।
__._,_.___