Shororipu, shororitu, shorojontro shobdo guli ke jodi expalin kora hoy tahole "Shorojontro" orthat chhoyta jontro. Ami ki bolte pari shei guli ki ki?
Logey, boittha, chapati, ramda, latthi, ebong pistol.
Ajkal amara to eiguli "gai" Hasinar bolodera use korchhey beshi ebong takhonik bhabe result o pachchhe.
Shahadat Suhrawardy
Date: Sat, 15 Dec 2012 00:03:14 -0500
Subject: সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি
From: mgani69@gmail.com
To: bangladeshiamericans@googlegroups.com
14DEC2012
Forwarded by:
Mohammad Gani
Baltimore/Cambridge
*****************
My comment:
No compromise with the enemies of our Freedom!
'খালেদা দেশকে আরেকটা গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন' I খালেদা-নিজামীর কোনো তফাৎ নেই। এসব তথ্য দিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বাঁধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র করবেন না.... হৃদয়ে Lady হাসিনা !
*****************************************************************************************************************************************************
দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। বিরোধী দলগুলোর প্রধান দাবি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তীব্র আন্দোলন শুরুর প্রোপটেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সংবিধান সংশোধনের জন্য ইতোমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি পঞ্চদশ সংশোধনী এবং বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় বিশ্লেষণ করছেন। তবে এই কমিটির কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে সম্পূর্ণ গোপনীয়তা রা করে। কমিটির কোনো কার্যক্রমই এ মুহূর্তে প্রকাশ করা হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সরকারের অন্যতম প্রভাবশালী মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল বলেছেন, আগামী নির্বাচন সবার অংশগ্রহণের ভিত্তিতেই অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বৃহস্পতিবার এক সমাবেশে বলেন, নির্বাচনে সব ক'টি দল অংশ নেবে বলে আমি আশাবাদী। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে এক সমাবেশেও একই রকম বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, বিরোধী দল রাজি হলে অন্তর্বর্তী সরকার বিষয়ে যেকোনো সময় আলোচনার জন্য তারা প্রস্তুত আছেন। সরকারের প্রভাবশালী দুই নেতার এ মন্তব্যকে তত্ত্বাবধায়ক প্রসঙ্গে তাদের আগের অবস্থান থেকে কিছুটা সরে আসা বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ এখনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে না যাওয়ার ব্যাপারে অনড়। কিন্তু দেশী-বিদেশী চাপ রয়েছে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপে করার ব্যাপারে। সব দল যাতে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে জন্য পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বান জানানো হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প থেকে। গত সপ্তাহে দণি এশিয়া-বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট ও'ব্লেক বাংলাদেশ সফরে এসেও সব পরে অংশগ্রহণের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছেন। তারই পোপটে সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আগের ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তনের পরিবর্তে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ওপর জোর দিচ্ছে। সরকারের বাইরের একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠীও এ ল্েয তৎপরতা চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, দেশে বর্তমানে যে সাংবিধানিক বিতর্ক চলছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য ষোড়শ সংশোধনীর প্রস্তুতি চলছে। আগামী বাজেট অধিবেশন বা তার পরের অধিবেশনে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হতে পারে। এই সংশোধনীর একটি খসড়া প্রণয়নের জন্য আইন বিশেষজ্ঞ এবং আইনপ্রণেতাদের সমন্বয়ে একটি টিম গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ টিমের সদস্যরা কয়েক দফা বৈঠকও করেছেন বলে জানা যায়। সূত্র জানায়, এসব বৈঠকে সরকারি দলের একাধিক সিনিয়র নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানায়, সংবিধান সংশোধন করা হলেও তা এমনভাবে করা হবে যাতে আওয়ামী লীগ নির্বাচনের মাধ্যমে ফের মতায় আসতে না পারলেও ভবিষ্যতে তাদের কঠিন কোনো পরিস্থিতির মুখোমুখি যেন না হতে হয়। সে েেত্র বর্তমান রাষ্ট্রপতিব্যবস্থায়ও কিছু পরিবর্তন আনা হবে। সঙ্কটকালীন রাষ্ট্রপতি পদে স্পিকারকে আসীন করার যে বিধান রয়েছে, সেটিকে সংশোধন করে তাকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধান করা হতে পারে। এ ছাড়া স্পিকারকে রাষ্ট্রপতির পদে বসিয়ে তার মতা বৃদ্ধি করা হতে পারে। বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর বাইরে মতাসীন দলের সিনিয়র এবং অপোকৃত গ্রহণযোগ্য কাউকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করা হতে পারে। এরপর প্রধান দুই দলের মধ্য থেকে সমানসংখ্যক সদস্য নিয়ে গঠন করা হবে অন্তর্বর্তী সরকার। রাষ্ট্রপতির মতা বাড়িয়ে তার অধীনে সশস্ত্রবাহিনীর দায়িত্ব হস্তান্তর করার চিন্তাভাবনা রয়েছে আলোচিত সংশোধনীতে। এ ছাড়া নির্বাচনকালে ছয়টি মন্ত্রণালয়ের সম্পূর্ণ মতা নির্বাচন কমিশনের হাতে দেয়া হতে পারে এই সংশোধনীর মাধ্যমে।
সূত্র জানায়, নতুন করে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হলে সাংবিধানিক উপায়ে পাঁচ বছরের আগে সেখানে পরিবর্তন আনা যাবে না। একই সাথে রাষ্ট্রপতির হাতে সশস্ত্রবাহিনীর মতা হস্তান্তর করা হলে মতার একটি ভারসাম্য সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও দলটিকে তেমন কোনো কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না। একই সাথে আশাবাদ পোষণ করছে যে, আগামী নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা কোনো দল না-ও পেতে পারে। সে ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ যদি এখন কোনো রাষ্ট্রপতিকে নতুন করে নির্বাচিত করে, তাহলে তাকে পাঁচ বছরের আগে সরানো ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে সম্ভব হবে না।
সূত্র জানায়, সংবিধান সংশোধনের জন্য যে কমিটি কাজ করছে, তার সদস্যরা অন্তর্বর্তী সরকারের রূপরেখা নিয়েও ভাবনাচিন্তা করছেন। সরকার ও বিরোধী দলের সমানসংখ্যক সদস্য নিয়ে এমন সরকার গঠনের সুযোগ রাখা হতে পারে বলে সূত্রটি উল্লেখ করে। তবে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দেয়া রায়ে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীতে অনির্বাচিতদের নিয়ে সরকার গঠন করার বিষয়ে যে বিধিনিষেধ আছে তারও সংশোধন হতে পারে নতুন সংশোধনীতে। সরকার ও বিরোধী দলের ভালো ইমেজধারী নেতাদের সম্পৃক্ত করতেই এমন ধারা সংযুক্ত হতে পারে। তবে সরকারপক্ষের ইচ্ছা, ১১ সদস্যবিশিষ্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হবেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেউ। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে স্বচ্ছ ইমেজধারী যে-কেউ হতে পারেন সেই ব্যক্তি। এমন অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ হতে পারে সর্বোচ্চ ছয় মাস।
তবে সূত্র জানায়, সরকারপক্ষ চাচ্ছে বিরোধী জোট বিশেষ করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির কাছ থেকে আগে কোনো রূপরেখা আসুক। তাহলে তারা ওই কাঠামোকে সামনে নিয়ে এগোতে পারবে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, আগে রূপরেখা প্রণয়ন করা হোক এবং প্রস্তাব আসুক, তারপরই কেবল এ সম্পর্কে মন্তব্য করা যাবে। তবে তিনি বলেন, সরকার সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে রূপরেখা ছিল, তা ফিরিয়ে আনলেই বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে।
Source Link: http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=65157
****************************************************************************************************************************************************************
--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
Logey, boittha, chapati, ramda, latthi, ebong pistol.
Ajkal amara to eiguli "gai" Hasinar bolodera use korchhey beshi ebong takhonik bhabe result o pachchhe.
Shahadat Suhrawardy
Date: Sat, 15 Dec 2012 00:03:14 -0500
Subject: সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি
From: mgani69@gmail.com
To: bangladeshiamericans@googlegroups.com
14DEC2012
Forwarded by:
Mohammad Gani
Baltimore/Cambridge
*****************
My comment:
No compromise with the enemies of our Freedom!
'খালেদা দেশকে আরেকটা গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন' I খালেদা-নিজামীর কোনো তফাৎ নেই। এসব তথ্য দিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বাঁধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র করবেন না.... হৃদয়ে Lady হাসিনা !
*****************************************************************************************************************************************************
ঢাকা, শনিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০১২ খ্রিষ্টাব্দ
১ পৌষ ১৪১৯ বঙ্গাব্দ | ১ সফর ১৪৩৪ হিজরী
সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি
১ পৌষ ১৪১৯ বঙ্গাব্দ | ১ সফর ১৪৩৪ হিজরী
সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি
দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। বিরোধী দলগুলোর প্রধান দাবি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তীব্র আন্দোলন শুরুর প্রোপটেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সংবিধান সংশোধনের জন্য ইতোমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি পঞ্চদশ সংশোধনী এবং বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় বিশ্লেষণ করছেন। তবে এই কমিটির কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে সম্পূর্ণ গোপনীয়তা রা করে। কমিটির কোনো কার্যক্রমই এ মুহূর্তে প্রকাশ করা হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সরকারের অন্যতম প্রভাবশালী মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল বলেছেন, আগামী নির্বাচন সবার অংশগ্রহণের ভিত্তিতেই অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বৃহস্পতিবার এক সমাবেশে বলেন, নির্বাচনে সব ক'টি দল অংশ নেবে বলে আমি আশাবাদী। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে এক সমাবেশেও একই রকম বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, বিরোধী দল রাজি হলে অন্তর্বর্তী সরকার বিষয়ে যেকোনো সময় আলোচনার জন্য তারা প্রস্তুত আছেন। সরকারের প্রভাবশালী দুই নেতার এ মন্তব্যকে তত্ত্বাবধায়ক প্রসঙ্গে তাদের আগের অবস্থান থেকে কিছুটা সরে আসা বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আওয়ামী লীগ এখনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে না যাওয়ার ব্যাপারে অনড়। কিন্তু দেশী-বিদেশী চাপ রয়েছে আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপে করার ব্যাপারে। সব দল যাতে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে জন্য পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বান জানানো হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প থেকে। গত সপ্তাহে দণি এশিয়া-বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট ও'ব্লেক বাংলাদেশ সফরে এসেও সব পরে অংশগ্রহণের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছেন। তারই পোপটে সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আগের ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তনের পরিবর্তে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ওপর জোর দিচ্ছে। সরকারের বাইরের একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠীও এ ল্েয তৎপরতা চালাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, দেশে বর্তমানে যে সাংবিধানিক বিতর্ক চলছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য ষোড়শ সংশোধনীর প্রস্তুতি চলছে। আগামী বাজেট অধিবেশন বা তার পরের অধিবেশনে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব উপস্থাপন করা হতে পারে। এই সংশোধনীর একটি খসড়া প্রণয়নের জন্য আইন বিশেষজ্ঞ এবং আইনপ্রণেতাদের সমন্বয়ে একটি টিম গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ টিমের সদস্যরা কয়েক দফা বৈঠকও করেছেন বলে জানা যায়। সূত্র জানায়, এসব বৈঠকে সরকারি দলের একাধিক সিনিয়র নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানায়, সংবিধান সংশোধন করা হলেও তা এমনভাবে করা হবে যাতে আওয়ামী লীগ নির্বাচনের মাধ্যমে ফের মতায় আসতে না পারলেও ভবিষ্যতে তাদের কঠিন কোনো পরিস্থিতির মুখোমুখি যেন না হতে হয়। সে েেত্র বর্তমান রাষ্ট্রপতিব্যবস্থায়ও কিছু পরিবর্তন আনা হবে। সঙ্কটকালীন রাষ্ট্রপতি পদে স্পিকারকে আসীন করার যে বিধান রয়েছে, সেটিকে সংশোধন করে তাকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধান করা হতে পারে। এ ছাড়া স্পিকারকে রাষ্ট্রপতির পদে বসিয়ে তার মতা বৃদ্ধি করা হতে পারে। বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর বাইরে মতাসীন দলের সিনিয়র এবং অপোকৃত গ্রহণযোগ্য কাউকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করা হতে পারে। এরপর প্রধান দুই দলের মধ্য থেকে সমানসংখ্যক সদস্য নিয়ে গঠন করা হবে অন্তর্বর্তী সরকার। রাষ্ট্রপতির মতা বাড়িয়ে তার অধীনে সশস্ত্রবাহিনীর দায়িত্ব হস্তান্তর করার চিন্তাভাবনা রয়েছে আলোচিত সংশোধনীতে। এ ছাড়া নির্বাচনকালে ছয়টি মন্ত্রণালয়ের সম্পূর্ণ মতা নির্বাচন কমিশনের হাতে দেয়া হতে পারে এই সংশোধনীর মাধ্যমে।
সূত্র জানায়, নতুন করে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হলে সাংবিধানিক উপায়ে পাঁচ বছরের আগে সেখানে পরিবর্তন আনা যাবে না। একই সাথে রাষ্ট্রপতির হাতে সশস্ত্রবাহিনীর মতা হস্তান্তর করা হলে মতার একটি ভারসাম্য সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও দলটিকে তেমন কোনো কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না। একই সাথে আশাবাদ পোষণ করছে যে, আগামী নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা কোনো দল না-ও পেতে পারে। সে ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ যদি এখন কোনো রাষ্ট্রপতিকে নতুন করে নির্বাচিত করে, তাহলে তাকে পাঁচ বছরের আগে সরানো ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে সম্ভব হবে না।
সূত্র জানায়, সংবিধান সংশোধনের জন্য যে কমিটি কাজ করছে, তার সদস্যরা অন্তর্বর্তী সরকারের রূপরেখা নিয়েও ভাবনাচিন্তা করছেন। সরকার ও বিরোধী দলের সমানসংখ্যক সদস্য নিয়ে এমন সরকার গঠনের সুযোগ রাখা হতে পারে বলে সূত্রটি উল্লেখ করে। তবে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দেয়া রায়ে এবং পঞ্চদশ সংশোধনীতে অনির্বাচিতদের নিয়ে সরকার গঠন করার বিষয়ে যে বিধিনিষেধ আছে তারও সংশোধন হতে পারে নতুন সংশোধনীতে। সরকার ও বিরোধী দলের ভালো ইমেজধারী নেতাদের সম্পৃক্ত করতেই এমন ধারা সংযুক্ত হতে পারে। তবে সরকারপক্ষের ইচ্ছা, ১১ সদস্যবিশিষ্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হবেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেউ। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে স্বচ্ছ ইমেজধারী যে-কেউ হতে পারেন সেই ব্যক্তি। এমন অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ হতে পারে সর্বোচ্চ ছয় মাস।
তবে সূত্র জানায়, সরকারপক্ষ চাচ্ছে বিরোধী জোট বিশেষ করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির কাছ থেকে আগে কোনো রূপরেখা আসুক। তাহলে তারা ওই কাঠামোকে সামনে নিয়ে এগোতে পারবে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, আগে রূপরেখা প্রণয়ন করা হোক এবং প্রস্তাব আসুক, তারপরই কেবল এ সম্পর্কে মন্তব্য করা যাবে। তবে তিনি বলেন, সরকার সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে রূপরেখা ছিল, তা ফিরিয়ে আনলেই বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে।
Source Link: http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=65157
****************************************************************************************************************************************************************
--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
__._,_.___