What you have written Mr. Shafique can be written only by an antistate element.
From: Engr. Shafiq Bhuiyan <srbanunz@gmail.com> To: Khobor <khabor@yahoogroups.com> Sent: Wednesday, August 22, 2012 2:42 PM Subject: [KHABOR] পাকিস্তানের পর এই জাতির আরেক শকুন ড. ইউনুস [1 Attachment] পাকিস্তানের পর এই জাতির আরেক শকুন ড. ইউনুস মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেন মজিনা কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের কদর কমবে কারণ বাংলাদেশ শ্রমিক বান্ধব নয়। এ কথা সবাই জানেন। শ্রীমতি হিলারিও বাংলাদেশে আইসা এইকথা বলে গেছিল। সেই মজিনার সাথে সম্প্রতি আমাদের সবচাইতে মার্কিন ঘেষা অর্থমন্ত্রীর এক সফল বৈঠক হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংকের বেপারে। সেই বৈঠককে বলা হচ্ছে ফলপ্রসু বৈঠক। সেই বৈঠকে পর ধুরন্ধর মজিনাকে খুব উৎফুল্ল দেখাচ্ছে। সোমবার অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেড় ঘণ্টা বৈঠকের পর তিনি বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের ক্ষমতা এর সদস্যদের থাকবে বলে আশ্বাস পেয়েছেন তিনি। তিনি আর্শিবাদের সুরে কথাবার্তা কওয়া শুরু করেছেন। তিনি বলেন, 'আমরা একমত হয়েছি যে, গ্রামীণ ব্যাংকে একজন শক্তিশালী এমডি নিয়োগ দেওয়া হবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করা হবে। বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য গ্রামীণ ব্যাংক খুব গুরুত্বপূর্ণ বলেও আমরা একমত হয়েছি।' 'আমরা আরো একমত হয়েছি, প্রতিষ্ঠানটিতে এমন একটি স্বতন্ত্র পর্ষদ থাকা দরকার, যাতে ঋণগ্রহীতাদেরই এমডি নিয়োগের ক্ষমতা থাকে। গ্রামীণ ব্যাংকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো থাকা দরকার' বলেন তিনি। মজিনা জানান, গ্রামীণ ব্যাংক একটি শক্তিশালী ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে থাকবে- এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীও একমত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের দূত জানান, মুহিতের সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংক ছাড়াও বৈঠকে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যত, পদ্মা সেতুতে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়ন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্ভাব্য বাণিজ্য ও বিনিয়োগ রূপরেখা (টিকফা) চুক্তি নিয়েও কথা হয়েছে। মজিনা আশা প্রকাশ করেন, পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন নিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের সঙ্গে জটিলতার সমাধান পাওয়া যাবে। বাংলাদেশকে এশিয়ার আগামী দিনের 'বাঘ' আখ্যায়িত করে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অবস্থান মজবুত করার পরামর্শ দেন তিনি। মজিনা বলেন, 'আমরা চাই, তৈরি পোশাকের পাশাপাশি তথ্য প্রযুক্তি, চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ, হিমায়িত মৎস্য ইত্যাদি রপ্তানিতে বাংলাদেশ দিন দিন আরো ভালো করুক।' প্রিয় পাঠক দেখেন এই সেই মজিনা। আগের মজিনা আর পরের মজিনার কথার মধ্যে কত দূরত্ব। আর খেয়াল করুন, গ্রামীণ ব্যাংকের কারণে কি কি আটকে ছিল। আমেরিকায় বাংলাদেশের পণ্যের বাজার, পদ্মাসেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন, টিকফা চুক্তি ইত্যাদি। তাইলে কী এমন মধু আছে গ্রামীণ ব্যাংকে? যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র পাগল হয়ে যাচ্ছে (উদ্বিগ্ন)? বাংলাদেশকে এখন যুক্তরাষ্ট্রের দরকার। দরকার বঙ্গোপসাগর। আর এই সেই ইউনুস যিনি নোবেল পুরষ্কার হাতে নিয়াই বন্দর.. বন্দর.. বন্দর.. বলে চিৎকার জুড়ে দিয়েছিলেন। এই সেই রক্তচোষা ইউনুস যিনি ক্ষুদ্র্ঋণের জালে আটকে রেখেছেন বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশ। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলা কোটিপতিদের কাছ থেকেও সুদ নেয় ১৮ পার্সেন্ট অথচ ইউনুস গরীব মহিলাগুলার কাছে সুদ নেয় ২০ পার্সেন্ট। গ্রামীণ ব্যাংক একদিকে তাদের দারিদ্র্যতা দূরীকরণ ভুলিয়ে রাখার ভাওতা অন্যদিকে শোষণের যন্ত্র। আর কর্পোরেটোক্রেসির মিডিয়ায় তৈরি করা ইউনুসের ইমেজ দিয়ে আমেরিকা অবাধে ঢুকবে বাংলাদেশে। এই জন্য ইউনুসকে এত দরকার সাম্রাজ্যবাদের। বাংলাদেশের মানুষ ৭১'রে পাকিস্তানি সামরিক জান্তাদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল অজস্র মানুষের রত্তের উপর। সেই স্বাধীনতাও তারা রক্ষা করতে পারলো না। আবার আরেক হানাদার এসে দাঁড়ালো তাদের সামনে। এই হানাদারের মুখে হাসি, আশ্বাস। কিন্তু অচিরেই দেখা দেবে এর পরের যুদ্ধ ইউনুসের হাত থেকে বাঁচার যুদ্ধ। ইউনুস মানেই মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ। এই বিষয় বাংলাদেশে সবচাইতে আন্তরিক, দায়িত্বের সাথে আলোচনা করে আসছেন কমরেড বদরুদ্দীন উমর। তিনি বিস্তারিত বিষয়টা নিয়া আস্ত একটা বইও লিখেছেন। বইটির নাম 'ডক্টর ইউনুসের দারিদ্র্য বাণিজ্য'। বইটি প্রকাশিত হয়েছে শ্রাবণ প্রকাশনী থেকে। সম্প্রতি আজিজের মার্কেটের ঈদ উপলক্ষে বইমেলায় বইটি ৪০ পার্সেন্ট পাওয়া যাচ্ছে।পড়ে নিন। -- "Sustha thakon, nirapade thakon ebong valo thakon" Shuvechhante, Engr. Shafiqur Rahman Anu Now in USA N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list. |
__._,_.___