Now That Awami Armed cadres joined the brutal Polie/RAB force, is it necessary for the people to resist the brtual regime with all available means ?
The brutal Hasina regime killing opposition activists with all state power.
How long opposition activists can resist the brutal government forces (actively joined by ruling party's armed cadres) peacefully ?
RAW agents may have infiltrated the government forces.
How much blood Hasina needs to stay in power ?
সিলেটের বিশ্বনাথে গুলিতে নিহত ২
সাব্বির আহমদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম |
বিশ্বনাথ (সিলেট) থেকে: পুলিশ-জনতা সংঘর্ষের পর ইলিয়াস আলীর জন্মস্থান সিলেটের বিশ্বনাথ বাজারের কয়েক বর্গ কিলোমিটার এলাকায় এখন কেবল যত্রতত্র ছড়ানো ইট-পাটকেল, রাস্তায় আগুনের চিহ্ন। জনমানবশূন্য হয়ে পড়া পুরো এলাকাতেই থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
সোয়া দু’ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মনোয়ার হোসেন (৩৩) নামে এক বিএনপি সমর্থকসহ দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত মনোয়ার বিশ্বনাথের লাটনগর গ্রামের আব্বাস আলীর ছেলে। অপরজনের নাম ওসমান আলী।
তবে গুলি চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিক্ষুব্ধ জনতাকে গুলি করার কোন নির্দেশ ছিলো না জেলা পুলিশের। পুলিশ কেবল জনতাকে সামলাতে টিয়ারশেল ও ফাঁকা গুলি ছুঁড়েছে মাত্র।
পুলিশের এ বক্তব্যের পর দেশি অস্ত্র হাতে পুলিশের সঙ্গে অ্যাকশনে নামা ছাত্রলীগ ও যুবলীগ ক্যাডারদের গুলিতেই তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আমজাদ আলী নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা বিশ্বনাথ বাজার ব্রিজের কাছে পুলিশ পরিবেষ্টিত হয়ে পিটিয়ে ও চাকু দিয়ে খুঁচিয়ে একজনকে হত্যা করে।
এদিকে জনতার হামলায় গুরুতর আহত হয়ে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন বিশ্বনাথ থানার ওসি (তদন্ত) চান মিয়া, কনস্টেবল জালাল, সাধন বর্মন ও আব্বাস, যুবদল কর্মী আব্দুল হানিফ, বিএনপি সমর্থক শাহেন ও জাকির এবং যুবলীগ কর্মী আজির হোসেন। এদের মধ্যে চান মিয়া ও জাকিরের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র। এছাড়া সাধন বর্মনকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়েছে।
সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মকবুল হোসেন ভূঁইয়া ও সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া হাসপাতালে আহতদের দেখতে আসেন।
সিলেটের পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেনও বাংলানিউজকে ২ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এছাড়া সংঘর্ষ চলাকালে মোট চারটি মোটরসাইকেল পোড়ানোর খবর পাওয়া যায়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ভাঙচুর চালানো হয় তার বাসভবন ‘বনশ্রী’তে। আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয় বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা তার জিপটিও।
এদিকে বিক্ষুব্ধ জনতাকে সামলাতে এক পর্যায়ে ১৫ গাড়ি র্যাব যোগ দেয় পুলিশের সঙ্গে। শেষের দিকে বিজিবি ব্যাটালিয়ান যোগ হওয়ার পর বিক্ষোভকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়।
বাংলাদেশ সময় ১৭২৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১২
সম্পাদনা: জাকারিয়া মন্ডল, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর
বাংলাদেশ সময় ১৭২৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১২
সম্পাদনা: জাকারিয়া মন্ডল, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর
- সিলেটের বিশ্বনাথে গুলিতে নিহত ১ -- থানা তছনছ
- বিশ্বনাথ রণক্ষেত্র: উপজেলা পরিষদে আগুন, ওসির অবস্থা আশঙ্কাজনক
- টিয়ারশেল-গুলিতে দমছে না বিক্ষুব্ধ জনতা, পুলিশসহ আহত ৩০
- বিশ্বনাথ রণক্ষেত্র: টিয়ারশেল-গুলিতেও দমছে না বিক্ষুব্ধ জনতা
�
�
__._,_.___