Banner Advertise

Wednesday, February 15, 2012

[chottala.com] ‘বাংলাদেশে ÷ 9;ুদ্ধাপরাধú 3;রবিচারেপ্ø 0;হসনচলছে’



বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধেরবিচারেপ্রহসনচলছে’

Wed 15 Feb 2012 9:28 PM BdST

rtnnপ্রবাস ডেস্ক, ১৫ ফেব্রুয়ারি (আরটিএনএন ডটনেট)-- বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের নামে বিচারের প্রহসন চলছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রবাসী বক্তারা। বৃটেনে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন, আইনজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা গত সোমবার এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে এর নিন্দা জানান।

লন্ডন মুসলিম সেন্টারে আয়োজিত এ সেমিনারে বক্তারা বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এবং বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর দমন নিপীড়নে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় থাকলেও তার কার্যকলাপ স্বৈরশাসকদের মতো। যা কখনোই মেনে নেয়া যায়না।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বাংলাদেশ এই সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে মূল বক্তব্য পাঠ করেন ব্যারিস্টার নাজির আহমদ। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশে চলমান যুদ্ধাপরাধ বিচার প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কোন আইন মেনে চলছেনা।

প্রাবন্ধিক আরো বলেন, ১৯৫ জন বিদেশি যুদ্ধাপরাধীর বিচার করার জন্য আইন প্রনয়ন করা হলেও বিচারের সময় দেশি নাগরিকদের যে অধিকার রয়েছে সেদিকে নজর দেয়া হয়নি। এছাড়া এ বিচারে অনেক ত্রুটি রয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

এ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বরাত দিয়ে সেমিনারে বলা হয়, বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘন এখন নিত্যনৈমিত্তিক হয়ে পড়েছে।

বক্তারা আরো বলেন, সরকার আন্তর্জাতিক মহলের আপত্তি উপেক্ষা করে সম্পূর্ণ দলীয় লোকদেরকে দিয়ে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার করতে চাইছে। এ বিচার বিরোধীদল দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হলে তা আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা পাবে না।

সেমিনারে বক্তব্য রাখেন, সিয়েরালিয়ন যুদ্ধাপরাধক বিষয়ক ট্রাইবুন্যালের সদস্য জন ক্যামেঘ, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিন্যাল ল ব্যুরোর সদস্য টবি ক্যাডমান, মেন্টাল হেলথ ট্রাইবুন্যালের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নজরুল খান।

সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আবুবকর মোল্লা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বাংলাদেশের সদস্য ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।

টোবি ক্যাডম্যান তার বক্তব্যে বলেন, আইনের কাজ হলো জনগণকে রক্ষা করা। নির্যাতন করা নয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার কখনো কথিত ট্রাইবুন্যালকে বলছে ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইবুন্যাল, কখনো বলছে ‘ইট ডমেস্টিক ট্রাইবুন্যাল’। যদি আন্তর্জাতিক হয় তাহলে তাদের আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলতে হবে। আর যদি আন্তর্জাতিক আইন মেনে না চলেন ততে অবশ্যই দেশীয় আইনে যে রক্ষাকবচ আছে তা অভিযুক্তদের পেতে হবে।

ব্যারিস্টার নজরুল খান বলেন, যুদ্ধাপরাধ বিচারে যারা আটক আছেন তাদের বিরুদ্ধে কোন অপরাধ প্রমাণ হয়নি।

জন ক্যামেগ বলেন, বিচারের নামে বিরোধী নেতাদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করলে একদিন এ ধরনের নির্যাতনের চাকা আমাদের দিকেও ঘুরতে পারে।

আরটিএনএন ডটনে/প্রতিনিধি/এমএম/আরআই_ ২১১৯ ঘ.


 


__._,_.___


[* Moderator's Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___