Golam Azam was tried before once. The verdict was given by famous and former Chief Justices, Habibur Rahman, Latifur Rahman, ATM Afzal, Mustafa Kamal. Again he was arrested for the almost same reasons, same allegations in nature.
Do you think the way current ICT is moving (Sayedi's trial is a best example), he or any Jamat leaders will get justice?
Here is an interesting writing in blog:
একজন মানুষের কয়বার বিচার হয়? ট্রাইব্যুনালের বিচার নিয়ে আমার বিশ্লেষণ।
লিখেছেন আলপনা ১২ জানুয়ারী ২০১২, সকাল ১০:৪৬
জামাতের রাজনীতির সাথে আমি জীবনেও জড়িত ছিলাম না। কিন্তু একটা জিনিস আমি কিছুতেই মেলাতে পারছি না, যে কোন মানুষের বিচার একবার হয়ে গেল তার আবার কিভাবে বিচার হয় সেই একই অপরাধে?
১৯৯৪ সালের ২২ জুন দেয়া ৫৪ পৃষ্ঠার রায়ে গোলাম আযম সম্পর্কে ১৯৭১ সালের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বিচারপতিদের করা মন্তব্য ছিল এ রকম : There is nothing to directly implicate the petitioner (Golam Azam) in any of the atrocities alleged to have been perpetrated by the Pakistani Army or their associates the Rajakars, AL Badrs or the AL Shams. Except that the petitioner was hobnobbing with the Military Junta during the war of liberation, we do not find anything that the petitioner was in any way directly involved in perpetuating the alleged atrocities during the war of independence.
'১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তা সংঘটনের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযম কোনোভাবে সরাসরি জড়িত ছিলেন, এমন কোনো কিছু আমরা পাইনি।'
১৯৯৪ সালে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়ে দেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে এ কথা উল্লেখ রয়েছে।
রায়ে আরো উল্লেখ করা হয়, 'পাকিস্তানি আর্মি ও তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর কিংবা আলশামসের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তার একটির সাথেও অধ্যাপক গোলাম আযমের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।'
আপিল বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি হাবিবুর রহমান, বিচারপতি এ টি এম আফজাল, বিচারপতি মুস্তাফা কামাল ও বিচারপতি লতিফুর রহমান এ ঐতিহাসিক রায় দেন। এই চার খ্যাতিমান বিচারপতির সবাই পরে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসন অলঙ্কৃত করেন এবং তাদের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান ও বিচারপতি লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
"যুদ্ধাপরাধ মামলা : ১৯৯৪ সালে নাগরিকত্ব মামলার রায়
গোলাম আযম একাত্তরের বর্বরতার সাথে জড়িত নন" - রিপোর্টটি পড়ুন
অথচ কারাগারে গোলাম আযমকে পাঠানো হল ওই একই অভিযোগে!
যেখানে বাঘা বাঘা বিচারপতিরা পর্যন্ত উনার সাথে মানবতাবিরোধী অপরাধের যোগসূত্র খুঁজে পাননি, সেখানে এই চুনোপুঁটিরা কি করবে? সেখানে কি কোন ন্যায়বিচার হবে? আসামীর ন্যায়বিচার রক্ষা করতে না পারলে তো সেদেশে আইন বলে কিছু থাকতে পারে না। আর আইন না থাকা মানে দেশ ধ্বংস হওয়া। আসামী মানেই তো অপরাধী না যতক্ষণ পর্যন্ত না তা প্রমাণিত হয়।
১৯৯৪ সালের ২২ জুন দেয়া ৫৪ পৃষ্ঠার রায়ে গোলাম আযম সম্পর্কে ১৯৭১ সালের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বিচারপতিদের করা মন্তব্য ছিল এ রকম : There is nothing to directly implicate the petitioner (Golam Azam) in any of the atrocities alleged to have been perpetrated by the Pakistani Army or their associates the Rajakars, AL Badrs or the AL Shams. Except that the petitioner was hobnobbing with the Military Junta during the war of liberation, we do not find anything that the petitioner was in any way directly involved in perpetuating the alleged atrocities during the war of independence.
'১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তা সংঘটনের সাথে অধ্যাপক গোলাম আযম কোনোভাবে সরাসরি জড়িত ছিলেন, এমন কোনো কিছু আমরা পাইনি।'
১৯৯৪ সালে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়ে দেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে এ কথা উল্লেখ রয়েছে।
রায়ে আরো উল্লেখ করা হয়, 'পাকিস্তানি আর্মি ও তাদের সহযোগী বাহিনী রাজাকার, আলবদর কিংবা আলশামসের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে যেসব বর্বরতার অভিযোগ রয়েছে, তার একটির সাথেও অধ্যাপক গোলাম আযমের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।'
আপিল বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি হাবিবুর রহমান, বিচারপতি এ টি এম আফজাল, বিচারপতি মুস্তাফা কামাল ও বিচারপতি লতিফুর রহমান এ ঐতিহাসিক রায় দেন। এই চার খ্যাতিমান বিচারপতির সবাই পরে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আসন অলঙ্কৃত করেন এবং তাদের মধ্যে বিচারপতি হাবিবুর রহমান ও বিচারপতি লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
"যুদ্ধাপরাধ মামলা : ১৯৯৪ সালে নাগরিকত্ব মামলার রায়
গোলাম আযম একাত্তরের বর্বরতার সাথে জড়িত নন" - রিপোর্টটি পড়ুন
অথচ কারাগারে গোলাম আযমকে পাঠানো হল ওই একই অভিযোগে!
যেখানে বাঘা বাঘা বিচারপতিরা পর্যন্ত উনার সাথে মানবতাবিরোধী অপরাধের যোগসূত্র খুঁজে পাননি, সেখানে এই চুনোপুঁটিরা কি করবে? সেখানে কি কোন ন্যায়বিচার হবে? আসামীর ন্যায়বিচার রক্ষা করতে না পারলে তো সেদেশে আইন বলে কিছু থাকতে পারে না। আর আইন না থাকা মানে দেশ ধ্বংস হওয়া। আসামী মানেই তো অপরাধী না যতক্ষণ পর্যন্ত না তা প্রমাণিত হয়।
হয়তো এ কারনেই ৮৯ বছরের এই প্রবীন রাজনীতিক বারে বারে বলেছেন, শহীদী মৃত্যু সব মুমিনের বড় পাওয়া। হয়তো উনি জেনে গেছেন এই সরকার যেনতেনভাবে জামাত নেতাদের ফাঁসিতে চড়াবে। জীবনে উনি রাজনীতির অনেক টালমাটাল দেখেছেন, কিন্তু এত বেয়াদবের সরকার হয়তো জীবনে দেখেন নি। আর সেজন্যই বলছেন, বিছানায় শুয়ে শুয়ে মরার চেয়ে শহীদী মৃত্যু অনেক উত্তম। বাবারে গা শিউরে উঠে সাহস দেখে! অন্ততঃ গোলাম আযমের শত্রু আওয়ামী লীগের উচিত হবে না তার আকাংখিত শহীদী মৃত্যু আলিংগনের সুযোগ দেয়া!
সাঈদী সাহেবেরটাও তো ওদিকেই যাবে। চোর-বাটপারদের সাক্ষী-সাবুদ করা হলেও দেখা যাবে ফাঁসির রায় কেউই ঠেকাতে পারছে না। ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিরা ঠিকই সরকারের আইজিপির মত (সরকার যে উদ্দেশ্য নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে তা বাস্তবায়ন করবো: আইজিপি বিস্তারিত পড়ুন এখানে ) সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করেই ছাড়বে। কারণ সেজন্যই এসব অযোগ্যদের ধরে ধরে বিচারপতি নিয়োগ দেয়া হয়েছে আর প্রসিকিউটরও বানানো হয়েছে বাছুড়দেরকে যেটা কাদের সিদ্দিকী বলেছিলেন। জামাতের তূখোড় আইনজীবিদের কাছে এরা কিছুই না। শাহরিয়ার কবিরও সেটা স্বীকার করেছেন।
তারপরও দেখা যাবে সবাই ফাসিতে ঝুলছে। কিন্তু কারো রায়ের কপি আসামী পক্ষের আইনজীবিরা সারা দুনিয়া চিল্লাচিল্লি করেও পাচ্ছেন না। এমনটাই কিন্তু মাহমুদুর রহমানের কেসে হয়েছিল। বেচারা বছরখানেক জেল খাটলেন কিন্তু জানলেন না কোন ধারায় কিইবা কারণে তিনি এতদিন জেল খাটলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল বাতিল, সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষ যোগ, বিসমিল্লাহ বিয়োগ ইত্যাদি নিয়ে সংবিধান কাটা হেছড়ার রায়ের কপি কিন্তু আজো নাই। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলে দিতে পারি, এটা হাসিনার আমলে বেরুবে না। কারণ এসব অবৈধ রায়। কোন ভিত্তি নাই।
ঠিক এভাবেই জামাত নেতাদেরকে এভাবে ফাঁসি দেয়া হবে।
সাঈদী সাহেবেরটাও তো ওদিকেই যাবে। চোর-বাটপারদের সাক্ষী-সাবুদ করা হলেও দেখা যাবে ফাঁসির রায় কেউই ঠেকাতে পারছে না। ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিরা ঠিকই সরকারের আইজিপির মত (সরকার যে উদ্দেশ্য নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে তা বাস্তবায়ন করবো: আইজিপি বিস্তারিত পড়ুন এখানে ) সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করেই ছাড়বে। কারণ সেজন্যই এসব অযোগ্যদের ধরে ধরে বিচারপতি নিয়োগ দেয়া হয়েছে আর প্রসিকিউটরও বানানো হয়েছে বাছুড়দেরকে যেটা কাদের সিদ্দিকী বলেছিলেন। জামাতের তূখোড় আইনজীবিদের কাছে এরা কিছুই না। শাহরিয়ার কবিরও সেটা স্বীকার করেছেন।
তারপরও দেখা যাবে সবাই ফাসিতে ঝুলছে। কিন্তু কারো রায়ের কপি আসামী পক্ষের আইনজীবিরা সারা দুনিয়া চিল্লাচিল্লি করেও পাচ্ছেন না। এমনটাই কিন্তু মাহমুদুর রহমানের কেসে হয়েছিল। বেচারা বছরখানেক জেল খাটলেন কিন্তু জানলেন না কোন ধারায় কিইবা কারণে তিনি এতদিন জেল খাটলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল বাতিল, সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষ যোগ, বিসমিল্লাহ বিয়োগ ইত্যাদি নিয়ে সংবিধান কাটা হেছড়ার রায়ের কপি কিন্তু আজো নাই। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলে দিতে পারি, এটা হাসিনার আমলে বেরুবে না। কারণ এসব অবৈধ রায়। কোন ভিত্তি নাই।
ঠিক এভাবেই জামাত নেতাদেরকে এভাবে ফাঁসি দেয়া হবে।
Regards,
NK
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease of Bangladesh.
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease of Bangladesh.
__._,_.___