Banner Advertise

Thursday, November 17, 2011

[chottala.com] Sipahi Biplob and Solidarity Day: কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-



 
ফেসবুকে তাহের মেলা Click This Link

কর্নেল তাহেরকে নিয়ে এক পুরনো ব্লগ নিচে তুলে দিলাম -

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নিমিত্তে প্রয়োজনীয় সামরিক বুৎপত্তি অর্জনের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি পাকিস্তান থেকে ছুটিতে এসে এদেশকে স্বাধীন করতে লড়াকুদের ট্রেনিং দিতেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি সর্ববৃহৎ ১১ নং সেক্টর এর অধিনায়কত্ত্ব করেছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি কামালপুর সম্মুখযুদ্ধে তার বাম পা হারিয়েছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি সেনা অফিসারদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্ছার হয়েছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি সেনাবাহিনীকে উৎপাদনমুখী করার পরকল্পনা করেছিলেন ।

হ্যা
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি জাসদ'র বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও গণবাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি সিপাহি জনতার বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ,
মুক্ত করেছিলেন জিয়াকে ।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি-
যাকে জিয়া বলেছিলেন 'ইউ আর মাই ব্রাদার ,ইউ আর মাই সেভার '।

হ্যাঁ
আমি কর্ণেল তাহের এর কথাই বলছি -
যিনি ছিলেন প্রথম মুক্তিযোদ্ধা সেনা অফিসার যাকে ফাঁসি দেয়া হয়েছিল ।

তারিখ ২১ শে জুলাই ১৯৭৬ , ভোর ৪টা ।

জীবন মৃত্যুর মুখে একেছো মোহর
পোষ্টম্যান ফেরী করে এখন তোমাকে;
তুমি আর ব্যক্তি নও , তুমি যে খবর
আমাদের প্রতিপক্ষ সে খবর রাখে ?

অলক্ষ্যে নিজের মৃত্যু যে পায়নি টের
সে জানে না বিপ্লবের পতাকা তাহের

-মুহম্মদ নূরুল হুদা

হ্যাঁ, বিপ্লবের পতাকাই যদি হোন স্বয়ং তাহের তবে, তাকে হত্যা করতে পারে কোন শালা ! নিঃসঙ্ক চিত্তের তাহের কি মরতে পারে ? নাকি কেউ পারে তাকে মারতে ? তাহের নিজেও এটা জানতেন আর তাই "সকালে দাড়ি কেটে, পছন্দের নীল শার্ট পরে, আম কেটে খেয়ে, নিজের রচিত বিপ্লবের কবিতা আবৃত্তি করে ফাঁসির মঞ্চে ওঠেন আর ফাঁসির রশি নিজ হাতে গলায় পরেন " ।

আর এভাবেই কাপুরুষেরা যখন নিজ গৃহকেই পৃথিবী ভেবে আত্মপ্রসাদ লাভ করেছিল তখন তাহের সারা পৃথিবীকেই তার আপন ঘর করে নিয়েছিলেন ।

আর এভাবেই বাঙালীর সংগ্রামী প্রেরণায় তিতুমির, ক্ষুদিরাম, সুর্যসেন, আসাদ, লে. ক. মোয়াজ্জেম , সিরাজ শিকদার প্রমুখের নামের পাশে কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম এর নামও যুক্ত হলো ।

হ্যাঁ যা বলছিলাম , এই সব বিপ্লবীদের শারীরিক হত্যাকান্ডে যারা উল্লাসিত হয়েছিল তাদের মত হাদারামরা বোঝেনি তাতে আসলে বেড়ে গেছে বিপ্লবেরই স্পর্ধা ।

একটু খেয়াল করে দেখুন তো, তিতুমির, ক্ষুদিরাম, সুর্যসেন, আসাদ, লে. ক. মোয়াজ্জেম , সিরাজ শিকদার , তাহের - আজও তাদের উপস্থিতি টের পান কিনা ? স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে-কানসাটে -ফুলবাড়ীতে-ভবদহে ।

অবশ্য, পরবর্তীতে তাহেরের সহযাত্রীদের -
কেউ হয়েছেন জিয়ার জাতীয়তাবাদী থিসিস প্রণেতা
কেউ জাসদ থেকে ইস্থফা দিয়ে বর্তমানে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রধান সওদাগর
কেউ হয়েছেন এরশাদের সংসদের গৃহপালিত নেতা
কেউ হয়েছেন খালেদা সরকারের থিফ অফ বাগদাদ
আর অধিকাংশই পুজির নষ্ট সংগমের বেশ্যা ।

এখানেই জন্ম নেয় নি
রাশার বীজ
কিন্তু তারপরও আমি আশাবাদী কারণ
বিপ্লবের পতাকা তাহের ।

তাহের মরেনি
তাহেররা কখনো মরে না ।
আমার সাথে তাহেরের দেখা হয় কানসাটে -ফুলবাড়িতে- ভবদহে- নারায়ণগঞ্জে-সাভারে-শাহবাগে-পরিবাগে কিংবা অন্য কোথাও ।

(প্রথম প্রকাশ , স্বাধীনতা যুদ্ধের অপর নায়কেরা // নুরুজ্জামান মানিক ,শুদ্ধস্বর ,একুশে বইমেলা ২০০৯ )
 
 
 
 

 তাহের মেলায় আমন্ত্রণ

১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৪

শেয়ারঃ
090

আগামীকাল (১৮ই নভেম্বর ২০১১, শুক্রবার) প্রথমবারের মত 'তাহের মেলা' অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চলে আসুন টিএসসি'র সড়ক দ্বীপে সকাল ১০টায়। দেখুন কর্নেল আবু তাহের (বীর উত্তম) এর ব্যবহৃত স্মৃতিবিজড়িত সামগ্রি, ছবি, জীবনপঞ্জী এবং বিভিন্ন সময়ে তাহেরের উপর লেখা। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন ১১ নং সেক্টরের তিনজন বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা। তাদের মুখেই শুনুন যুদ্ধের ইতিহাস। সকাল ১১ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে তাহের মেলার অংশ হিসেবেই হবে ঘুড়ি উৎসব। এবং বিকেল টিএসসি'র সড়ক দ্বিপে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বক্তব্য রাখবেন জাস্টিস গোলাম রাব্বানি, ড. শাহদীন মালিক, অধ্যাপক সিরাজুল ঈসলাম চৌধুরী, ড. আনোয়ার হোসেন এবং আরো অনেকেই। গান গাইবেন মাহমুদুজ্জামান বাবু। আপনাদের প্রতি আমন্ত্রণ রইল। 



2011/11/17 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
Shahid Zia the declarer of our liberation war released by Sipahi Jonota on 7th November from the captivity of pro-Indian RAW paid
Deshadrohi  Khaled Musharraf to protect the nation. Angry Sipahi's eliminated all leaders of pro-Indian coup without any delay. That is a historical truth we can't change.
Our  future generation should remember the heroism of the Sipahi's who sided with the anti-Indians on 7th November. If needed Sipahi Jonota will rise again  for the greater interest of the people. We salute our brave soldiers/People of 7th November on this days.
Although pro-Indian control  Bangladesh now, that is not permanent anti-Indian nationalist force will be reinstalled to rule Bangladesh  by the people in coming days Inshallah, make no doubt it.



____________________________________________________________
53 Year Old Mom Looks 33
The Stunning Results of Her Wrinkle Trick Has Botox Doctors Worried
http://thirdpartyoffers.netzero.net/TGL3241/4ec4ff64b9ce0176ea9st02duc

---------- Forwarded message ----------
Subject: [notun_bangladesh] Sipahi Biplob and Solidarity Day:Zia the villain .....!
 

 
 
৭ই নভেম্বর নায়ক কর্ণেল তাহের আর খল নায়ক জিয়া
৭ই নভেম্বর নায়ক কর্ণেল তাহের আর খল নায়ক জিয়া প্রিন্ট কর
বাপ্‌স নিউজ , নিউইয়র্ক থেকে   
সোমবার, ১৪ নভেম্বর ২০১১

৭ ই নভেম্বর সিপাহী জনতার অভ্যূত্থান দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র জাসদ জ্যাকসন হাইটসে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক ও সেনাবাহনীর মধ্যে যে অস্থিরতা, বিশৃঙ্খলা, গণহত্যা চলছিল তা থেকে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে উঠা সেনাবাহিনী ও দেশকে রক্ষার জন্য এগিয়ে আসেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল আবু তাহের।

 তার নেতৃত্বে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ৭ই নভেম্বর বিপ্লবের মাধ্যমে সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে আস্থা তৈরী করে হানাহানি, হত্যা বন্ধ করে সেনাবাহিনীর মধ্যে চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে এনে দেশে শান্তি শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাহের যখন বিপ্লবের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন তখন বন্দি জিয়া খালেদা জিয়ার মাধ্যমে তাহেরের কাছে চিরকুট পাঠিয়ে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিলেন। 


দেশপ্রেমিক তাহের মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে জিয়াকে মুক্ত করে তাকে সেনাবাহিনীতে পূর্ণবহাল করেন। ক্ষমতা পেয়েই বিশ্বাস ঘাতক, পাকিস্তানীদের এজেন্ট জিয়া প্রথমেই মুক্তিদাতা তাহেরকে গ্রেফতার করেন। ক্ষমতালোভী বিবেকহীন  স্বদেশ বিরোধী কুকুর বহুরুপী জিয়া তার ক্ষমতা চিরস্থায়ী ও রাজাকারদের পুর্নবাসনের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যার নীল নক্সা হাতে নেন। ৭ই নভেম্বরের চেতনার সাথে বেঈমানী করে জিয়া শুধু তাহের কে হত্যা করেই থেমে থাকেন নি। পাকিস্তানের দালাল খুনি জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে উঠা সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা হাজার হাজার সেনা অফিসার ও সদস্যকে বিনা বিচারে হত্যা করেন। হিটলারের অনুসারী জেনারেল জিয়া সেনা অফিসার ও সদস্যদের হত্যা করে তাদের লাশও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে নি। এমনকি হত্যার নথি পর্যন্ত নষ্ট করে ফেলে যাতে ভবিষ্যতে তার এই কুকর্মের কোন স্বাক্ষী না থাকে। এ সমস্ত নৃসংশ ঘটনার কিছু তথ্য পাওয়া যায় তৎকালীন এ্যমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে। যদিও এ সব প্রতিবেদন ঐ সমস্ত ঘটনার আংশিক চিত্র মাত্র। ১৯৭৭ সালের ডিসেম্বরে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব মার্টিন ইনালম বিশেষ সফরে ঢাকা আসেন এবং১৯৭৮ সালের ১৯ জানুয়ারী এক তারবার্তায় অ্যামনেস্টির মহাসচিব গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অভিযোগ করেন যে, ২ অক্টোবরের পর থেকে শত শত সেনা সদস্যদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে। এবং এখনো মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা অব্যাহত আছে।

১৯৭৮ সালের ৫ মার্চ লন্ডনের দ্য সানডে টাইমস এর প্রতিবেদনে বলাহয় গত অক্টোবরের ৬০০ সেনা সদস্যের মৃত্যুদুন্ড কার্যকর করা হয়েছে। বিমান বাহিনীর সাবেক এক জৈষ্ঠ কর্মকর্তা দ্যা সানডে টাইমসকে বলেছেন ৩০ সেপ্টেম্বর বগুড়ার সামরিক ট্রাইবুনালে অসংখ্য সেনা সদস্যকে মৃত্যুদন্ড দেয়া ও কার্যকর করা হয়। সেনা সদস্যদের হত্যার পদ্ধতিও ছিল অত্যন্ত নিষ্ঠুর। সেনা সদস্যদের বলা হতো তাদের মুক্তির নির্দেশ এসেছে। জেলগুলিতে তখন আনন্দের পরিবেশ তৈরী হয়। জোয়ানরা তাদের মালামাল জড়ো করে, তাদের নিয়ে যাওয়া হয় জেলের সামনের গেটে। জানা যায় সেখানে একজন সেনা কর্মকর্তা বিশেষ বাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধাদেন এবং হঠাৎ সেখানে তাদের মৃত্যুদন্ডের রায় পড়ে শুনানো হয়। রায় শুনে জোয়ানেরা পাগলের মতো কান্নায় ভেঁঙ্গে পড়ে কান্নার রোলের মধ্যে জোয়ানদের নিয়ে যাওয়া হয়ে থাকে আর একেক দফায় ১৭/১৮ জনকে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে। সংখ্যায় বেশী হলে ফায়ারিং স্কোয়াডের মাধ্যমে গুলি করে হত্যা করা হয়। ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করার নির্দেশ দেওয়ার পর গুলি না করায় কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিলো। এসবের কোন কিছুই এমন কোন সংবাদপত্র ছাপার সাহস করেনি। এই ছিলো দেশপ্রেমিক বহুদলীয় গণতন্ত্রও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ঠান্ডামাথার খুনি জিয়ার দেশ শাসনের নমুনা। কিন্তু ইতিহাসের নির্মম পরিহাস এ ঘটনায় ৩৫ বছর পর বাংলাদেশের সুপ্রিমকোর্টে ঘোষণা করেছে তাহের ও তার সহযোগিদের বিচার ছিল একটি ধাপপাবাজি, অবৈধ, স্বেচ্ছারি, জোচ্চুরি ও প্রহসন। এমন প্রহসনমূলক বিচার এ দেশে কখনোই ঘটেনি। আদালত তাহেরকে শহীদ ও দেশপ্রেমিক হিসেবে বণর্না করেছেন। আরও বলেছেন আজ যদি জেনারেল জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকতেন, তাহলে তাহেরের মৃত্যুর জন্য তাকে হত্যাকান্ডের বিচারের সম্মুখীন হতে। আদালত আরও ঘোষণা করেছেন কর্ণেল আবু তাহের তথাকথিত বিচারও মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ঘটনাটি ঠান্ডা মাথায় হত্যা এবং এর পরিকল্পনাকারী জেনারেল জিয়াউর রহমান। 


তাহেরের সহযোদ্ধা মেজর জলিল, আ স ম আব্দুর রব, হাসানুল হক ইনু, সিরাজুল আলম খান, মার্শাল মনি সহ জাসদ নেতাদেরও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয় তৎকালীন স্বৈরাচারী জিয়া সরকার। উচ্চ আদালত এসব মামলা বাতিলের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্থ ঐসব মামলার সকল ব্যাক্তি ও পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু বর্তমান সরকার আজ পর্যন্ত কোন ক্ষতিপূরণ দিয়েছে বলে জানা যায়নি। জাসদ নেতৃবৃন্দ এই সভা থেকে আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঐ মামলার সকলকে ক্ষতিপূরণ প্রদানের জন্য সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছে। জাসদ নেতা রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে ও জাসদ সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন লিটনের পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্র জাসদের সাবেক সভাপতি মাসুম মোঃ মোহসীন, প্রবীণ সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, তসলিম উদ্দিন, শামসুদ্দীন আহমেদ শামীম, লাবলু সরকার, শরীফ উদ্দিন শরীফ, হারুনের রশীদ, এম, এ মালেক কাজী আযম বাদল প্রমূখ।
 
 

On Wed, Nov 16, 2011 at 1:36 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:








____________________________________________________________
60-Year-Old Mom Looks 27
Mom Reveals Free Wrinkle Trick That Has Angered Doctors!
ConsumerLifestyles.org





__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___