Banner Advertise

Tuesday, November 29, 2011

[chottala.com] SHAMELESS SAKA INDISCIPLINE IN COURT !!!!!!!!



SHAMELESS SAKA CHOW.
INDISCIPLINE IN COURT !!
সাকাকে অসদাচরণের দায়ে বার বার সতর্ক করল ট্রাইব্যুনাল
যুদ্ধাপরাধীর বিচার
মামলা স্থগিতের আবেদনের শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
স্টাফ রিপোর্টার ॥ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করার আবেদনের শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। স্বভাবসুলভ অসদাচরণের দায়ে সাকাকে বার বার সতর্ক করে দিয়ে একপর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, মিস্টার চৌধুরী, এটা আদালত। ঠাট্টা তামাশার জায়গা নয়। যেহেতু নিজেই শুনানি করছেন, এখন আপনি যেসব আইনজীবীর নাম দিয়েছেন তা প্রত্যাহার করে নিন। মঙ্গলবার চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেয়।
ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী শুনানিতে অংশ নিয়ে বলেন, ট্রাইব্যুনালের ভয় দেখানোয় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা পালিয়ে গেছেন। সে কারণে নিজেই মামলা স্থগিতের আবেদনের শুনানি শুরু করেছি। সাকা চৌধুরী ট্রাইবু্যনালের কাছে জানতে চান, ট্রাইব্যুনালের দুজন বিচারক বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের বিচারপতি এবং তাঁরা সংবিধানের রক্ষক। সংবিধানের রক্ষক হিসেবে তাঁরা একটি সংবিধান পরিপন্থী আইনের আওতায় ট্রাইবু্যনালের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন কি-না?
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, আপনার চুলও পেকে গেছে, আর আমার চুল পড়ে গেছে। আমাকে আজরাইলের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। মঙ্গলবার ট্রাইবু্যনালের শুনানিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন-১৯৭৩ অনুসারে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক ব্যক্তিদের মৌলিক অধিকার স্থগিত রাখা হয়েছে। সংবিধানের তৃতীয় ভাগে উলিস্নখিত মৌলিক অধিকার স্থগিত রাখায় এ আইন সংবিধান পরিপন্থী। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্তের উদ্দেশ্যে বলেন, দাশগুপ্ত বাবু আমার বিরুদ্ধে ১৫০ হিন্দু সাৰী সংগ্রহ করেছেন। আমরা যদি ১৫ হাজার সাৰী নিয়ে আসি তখন কী হবে?
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তাঁর শুনানিতে আরও বলেন, মাননীয় চেয়ারম্যান, এটা আদালত। এখানে কথা হবে আইনের ভাষায়, যুক্তিতর্ক দিয়ে। লক্ষ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে এই বাংলাদেশ পাওয়া.... এ কথা বলার জায়গা এটা না। লক্ষ শহীদরা আমাদের এই দিয়েছে বলে তিনি একটি সংবিধানের কপি তুলে ধরেন। এসব কথা বলতে হবে বায়তুল মোকাররমের সামনে গিয়ে। তিনি আরও বলেন, 'শেখ মুজিবুর রহমানের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফজলুল কাদের চৌধুরী আইনজীবী ছিলেন, আর আমি সেই ফজলুল কাদের চৌধুরীর ছেলে।'
সাকার মামলা স্থগিতের আবেদনে বলা হয়, এ ট্রাইবু্যনাল গঠন করা হয়েছে সংবিধান লঙ্ঘন করে। এখানে কারও বিরুদ্ধে মামলা চলতে পারে না। তাছাড়া ট্রাইব্যুনাল নিজেও আইন মানছে না। গত ২৪ নবেম্বর এ বিষয়ে শুনানি শুরম্নর জন্য মঙ্গলবার দিন রাখে ট্রাইবু্যনাল। একই সঙ্গে সাকা চৌধুরীকে তাঁর পক্ষে মামলা লড়ার জন্য ১০ আইনজীবীর নাম জমা দিতে বলা হয়।
এ বিএনপি নেতা এতদিন নিজেই নিজের মামলা চালিয়ে আসছিলেন। মঙ্গলবারও তাঁর পক্ষে কোন আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। আদালত এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী হাত দুলিয়ে বলেন, 'ওরা পালিয়ে গেছে। আপনি এমন ভয় দেখিয়েছেন যে ওরা আর এদিকে আসবে না। একজনের বিরম্নদ্ধে তো মামলাই করে দিয়েছেন। এখন বেচারা জামিনের জন্য ছুটে বেড়াচ্ছে।' ট্রাইবু্যনাল তখন বলে, আইনজীবীরা ইচ্ছাকৃতভাবে আসেননি। সাকা বলেন, 'আমি কবে থেকেই বলে আসছি আমি আইনজীবী চাই না। কিন্তু উকিল ছাড়া আমার একটা আবেদন পর্যনত্ম গ্রহণ করেননি। তাই আমি বাধ্য হয়েছি উকিল নিয়োগ দিতে। আমি তো উকিল চাই না।' এ পর্যায়ে বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, আপনি ৫০ জন আইনজীবী নিয়োগ দেয়ার কথা বললেও তাদের আদালতে দেখা যাচ্ছে না কেন? জবাবে সাকা চৌধুরী অভিযোগ করেন, তার ৩৫ আইনজীবী আদালতে ঢুকতে চাইলেও তাদের বাধা দেয়া হয়েছে।
সাকা আদালতকে বলেন, হাত-পা বেঁধে তো সাঁতার কাটানো যায় না স্যার! এ পর্যায়ে ট্রাইবু্যনাল বলে, 'মিস্টার চৌধুরী, এটা আদালত; ঠাট্টা তামাশার জায়গা নয়। আমরা কীভাবে তাদের ঠেকালাম?' তাঁর মামলা স্থগিতের আবেদনের পক্ষে সালাউদ্দিন কাদেরের বক্তব্য উপস্থাপনের একপর্যায়ে আদালত জানতে চায়, মঙ্গলবার তাঁর বক্তব্য শেষ হবে কি-না? সাকা চৌধুরী আরও ঘণ্টাতিনেক সময় প্রয়োজন বলে জানালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যনত্ম মুলতবি করা হয়।
ট্রাইবু্যনালের প্রসিকিউশন গত ৪ অক্টোবর সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। ৫৫ পৃষ্ঠার আনুষ্ঠানিক অভিযোগের সঙ্গে এক হাজার ২৭৫ পৃষ্ঠার আনুষঙ্গিক নথিপত্র এবং ১৮টি সিডি ট্রাইবু্যনালে জমা দেয়া হয়। এরপর ১৪ নবেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উত্থাপনের আবেদন করা হয়। ২০১০ সালের ২৬ জুলাই সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবু্যনালে মামলা হয়। তাঁকে গ্রেফতারের জন্য গত ১৫ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে তদন্ত সংস্থা। এর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাড়ি পুড়িয়ে যাত্রী হত্যার মামলায় এ সংসদ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯ ডিসেম্বর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগেও তাঁকে গ্রেফতার দেখানো হয়।


__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___