Banner Advertise

Tuesday, May 31, 2011

[chottala.com] Al-bodor, Razakars,non- Razakars, war criminals etc ........




Golam Azam is the Adolf Otto Eichmann of Bangladesh .... The Jamaat's armed
gestapo death squad Al-Bodor Bahini was formed with the full consent and initiative
of Golam Azam and his associates Nizami, Mujahid gong ......
khaleda_nijami.jpg
 
janwar.gif
mannan04.jpg
 
 

1971-G ixZDk kpiwd xdRwiyk KiêKw«

1971-G ixZDk kpiwd xdRwiyk KiêKw« RwdËZ GLwËd xKõK KkØd

KÚZšZw ÈyKwk : owBbÖŒwiwd kImd (1971 NwZK-bwlwlËbk g£ßÚZw I xggÙxZ), Awly AwKgk Uwgy (iÖx£ßjÖ˦ ÑbxdK ovMÞwËik hÔxiKw), dÔkØl Bolwi (71-Gk NwZK bwlwl: jw gËlËQ jw KËkËQ), iÖ£ßcwkw, Shahriyar Kabir (Pictorial History of Nirmul Committee), Seyeed Vali Reza Nasr (The Vangard of Islamic Revolution), Sayyid Mutaqqu'l Rahman and Salim Khalid (Jvnat)

ovMÞËp : Ëiwpwiôb iwpgÖgÖk kpiwd (Rwlwl), Wwlwo, AwËixkKw

 

1971-G Awly Awpowd Ìiwpwiôb iÖRwxpËbk KiêKw«

GK dRËk kwRwKwk Awly Awpowd Ìiwpwiôb iÖRwxpËbk xKQÖ KiêKw«

ovMÞËp : Ëiwpwiôb iwpgÖgÖk kpiwd (Rwlwl), Wwlwo, AwËixkKw

2011/5/31 Isha Khan <bdmailer@gmail.com>
 

গোলাম আযম-নিজামী কি তখন যুদ্ধাপরাধী ছিল?







জামায়াতের জন্ম প্রায় ৭০ বছর। এ অঞ্চলের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াত ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার আগে-পরে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াত-আওয়ামী লীগ সবসময় একসাথে কাজ করেছে। আইয়ুবের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সম্মিলিত বিরোধী দল (Combined opposition party) ও গণতান্ত্রিক সংগ্রাম কমিটির (Democratic Action Committee) ব্যানারে আওয়ামী লীগ-জামায়াত যৌথ আন্দোলন করেছে। গোলাম আযম-শেখ মুজিব অসংখ্যবার বৈঠক করেছিল আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পরও গোলাম আযম-শেখ মুজিব অনেকবার বৈঠক করেছে ইয়াহিয়ার কাছে শেখ মুজিবের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী জানাতে।

স্বাধীনতার পর ১৯৮৩ সাল থেকে ১৯৯০ সাল জামায়াত-আওয়ামী লীগ কখনো একমঞ্চে কখনো যুগপৎভাবে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এরশাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শরিক হয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে আওয়ামী লীগের সাথে জামায়াতের অসংখ্য বৈঠক হয়েছে। এই সব বৈঠকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনা, মরহুম আব্দুস সামাদ আজাদ, আবদুল জলিল, তোফায়েল আহমদ, সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, আমীর হোসেন আমু, মোহাম্মদ নাসিম এবং জামায়াতের পক্ষ থেকে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, আবদুল কাদের মোল্লা এবং এটিএম আজহারুল ইসলাম উপস্থিত থাকতেন।

এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কোন দলই একক শক্তিতে ক্ষমতায় যাবার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়নি। ওই সময় জামায়াত ১৮টি আসন পেয়েছিল। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমীর হোসেন আমু এ মর্মে সরকার গঠনে জামায়াতের সাহায্য চেয়েছিল যে, জামায়াতের ১৮ জন এমপি আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে তাহলে তারা সংরক্ষিত মহিলা আসনের কয়েকটি এমপি পদ ছাড়াও জামায়াতকে ২/৩টি মন্ত্রীত্বের পদ দিতে রাজি আছেন। জামায়াতের কাছে প্রস্তাবটি গ্রহণযোগ্য বিবেচিত হয়নি। তারা বিনাশর্তে বিনা মন্ত্রীত্বে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহযোগিতা করে। বিএনপির সরকার গঠনের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থী বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরীকে গোলাম আযমের কাছে পাঠান সমর্থন ও দোয়া লাভের আশায়।

ক্ষমতায় যাবার সহযোগিতা না পেয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষুদ্ধ হয়ে ১৯৯২ সালে ঘাদানিকের মাধ্যমে জামায়াত বিরোধী প্রচারণা শুরু করে এবং তথাকথিত গণআদালতের নামে জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে ফাঁসি দেয়ার নাটক মঞ্চস্থ করে। কিন্তু সেই আওয়ামী লীগই আবার ১৯৯৪ সালে এসে জামায়াত প্রদত্ত তত্ববাধায়ক সরকার পদ্ধতি সংবিধানে যোগ করার জন্য জামায়াতের সাথে জোট বাঁধে। সেই আন্দোলনে আওয়ামী লীগ জামায়াতের সাথে এক মঞ্চে বৈঠক, সমাবেশ, জনসভা, হরতাল, সংবাদ সম্মেলন করেছে। সেই বৈঠক সমাবেশ গুলোতে তখন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তৎকালীন জামায়াত পার্লামেন্টারি পার্টির নেতা ও বর্তমান আমীর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী আওয়ামী লীগ নেত্রী বেগম সাজেদা চৌধুরী ও সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সহ অন্যান্যরা উপস্থিত থাকতেন।

এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে ৮ বছর এবং বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে ৩ বছর ধরে যখন আওয়ামী লীগ জামায়াতের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে আন্দোলন করেছে তখন শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের কেউই জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনেনি, যেমন আনেনি স্বাধীনতা পরবর্তী তাদের প্রথম সরকারের আমলে ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত কিংবা দ্বিতীয় সরকারের আমলে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে জামায়াতের শীর্ষ নেতারা যদি ১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধ করে থাকেন তাহলে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা তাদের সাথে ১২ বছর ধরে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন, সভা সমাবেশ, ঘরে-বাইরে, প্রকাশ্য-গোপনে অসংখ্য বৈঠক ও সাংবাদিক সম্মেলন করলো কিভাবে? আওয়ামী লীগ ১৯৯১ সালে জামায়াতের সাথে কোয়ালিশনে গিয়ে সরকার গঠনের প্রস্তাবই বা দিলো কিভাবে? জামায়াত সে প্রস্তাব গ্রহণ করলে মন্ত্রী হতো নিজামী-মুজাহিদ। এরপর কোন অপরাধীর কাছে আওয়ামী লীগ তাদের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে সমর্থন লাভের উদ্দেশ্য পাঠিয়েছিল? আবার কোন অপরাধীকে সাথে নিয়ে ১৯৯৪-৯৬ সাল পর্যন্ত কেয়ারটেকার আন্দোলন করেছে? তখন কি তারা অপরাধী ছিল? অপরাধী হয়ে থাকলে তারা শেখ হাসিনার সাথে যৌথ আন্দোলন করল কিভাবে? আবার শেখ হাসিনাও তাদেরকে মন্ত্রী করার অফার কিভাবে দেয়? তখন নিশ্চয় তারা অপরাধী ছিলনা। তখন অপরাধী না হয়ে থাকলে এখন এসে অপরাধী হয় কিভাবে? তাহলে কি আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনে সমর্থন না দেয়া, আওয়ামী লীগের মন্ত্রী সভায় যোগ না দেয়া অন্যদিকে বিএনপির সাথে যোগ দেয়ার কারণেই বর্তমানে অপরাধী হয়ে গেল?

উপরের ছবিতে আন্দোলন সংগ্রামে জামায়াতের সাথে আওয়ামী লীগ সহ অন্যন্য দলের একাত্মতার কিছু নিদর্শন আছে।

আগের পর্ব- যুদ্ধাপরাধঃ পর্ব-৫ (বিভিন্ন দলে থাকা কথিত যুদ্ধাপরাধীরা-আওয়ামী লীগ)

Comments: http://blog.bdnews24.com/Puspita/18292


 
 _,___




__._,_.___


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___