Banner Advertise

Friday, February 6, 2015

[chottala.com] ‘কোকোকে এ দেশে আনা প্রয়োজন ছিল না। তাঁর সর্বশেষ অবস্থান হওয়া উচিত ছিল পাকিস্তানে।’



বাঁচতে চাইলে মানুষ পোড়ানো থামাতে হবে বলে বিএনপি–জামায়াতকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়
বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, 'এতদিন আমাদের সরকার চেষ্টা করছে তাদের গ্রেপ্তার করতে, থামাতে। অনেক হয়েছে। ৫০ জনের ওপরে মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। ২০০ জনের ওপরে আহত হয়েছে। আমরা আর সন্ত্রাস সহ্য করতে রাজি না। এখন থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেবে। সন্ত্রাসীদের, এই বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে বলতে চাই যে, তোমরা থামো। না হলে পুলিশ তোমাদের আক্রমণ করবে। তোমরা যদি বেঁচে থাকতে চাও, তাহলে মানুষ পোড়ানো থামাও। না হলে আমরা তোমাদের ধরবই। সেটা জ্যন্ত হোক বা যেভাবেই হোক। বাংলার মানুষকে আমরা নিরাপদ রাখব। আর যারা মানুষকে আইএসের মতো পুড়িয়ে মারে, তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না।'
জয় বলেন, 'পুলিশ ও সরকারের দায়িত্ব দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখা। কেউ যদি নিরীহ মানুষ মারতে যায়, কেউ যদি পেট্রলবোমা দিয়ে মানুষকে হত্যা করতে যায়, তাহলে পুলিশের দায়িত্ব যেভাবেই হোক সেটা থামানো। পুলিশের ওপর কেউ আক্রমণ করে তাহলে এটা তার অধিকার তার ওপর পাল্টা আক্রমণ করা। মানুষের জানমাল রক্ষা অধিকার নয়, এটা তাদের দায়িত্ব। এর জন্য যে পরিমাণ শক্তি দেওয়া দরকার পুলিশ সেটা করবে।'
সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের উদ্দেশ করে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, 'আমাদের প্রধানমন্ত্রী সংলাপের জন্য ফোন করার পরও তারা রাস্তায় নেমেছিল। সংলাপ করলে কী এই সংঘর্ষ থেমে যাবে? এটা তো এক বছর আগে থামেনি। তাহলে আমাদের সুশীল সমাজ আমাকে বুঝাক এখন সংলাপ করলে কী লাভ?' তিনি বলেন, 'বিভিন্ন জরিপে বলা হচ্ছে, এখন মানুষ শান্তিতে আছে, নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জিতবে। তো আমার প্রশ্ন, এখন যদি আবারও নির্বাচন হয় তাহলে তো আওয়ামী লীগ জিতবে। এতে কি বিএনপি চুপ হয়ে যাবে? না মেনে নেবে? না অগ্নিসংযোগ থেমে যাবে? যদি তা নয় হয়, তাহলে সংলাপ করে কী লাভ?'
জয় বলেন, 'অনেকে বলছেন সংলাপ করলে সংঘর্ষ থেমে যাবে। তবে আমি মনে করি, এটা করলে তারা আরও বেশি সন্ত্রাস করবে। তখন দাবি না মানা হলে তারা আরও এনকারেজড (উৎসাহী) হবে। তখন তারা ভাববে, মানুষ মেরে তো কাজ হচ্ছে। তখন তারা এটা আরও বেশি করবে। এটা হবে তাদের লাভ। দেশের কোনো লাভ হবে না। ফলে এ সংঘর্ষ কখনো থামবে না। বাস্তব কথা, কোনো যুক্তি দিয়ে বলা যায় না যে সংলাপ করলে এ সংঘর্ষ থেমে যাবে।'
জয় বলেন, 'যারা সংলাপের কথা বলছেন। কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে যান শোক প্রকাশ করতে। সংলাপ তো দূরের কথা, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে তারা ভেতরে ঢুকতেই দেয়নি। খালেদা জিয়া ঘরে বসে ছিলেন। তাহলে কীভাবে হবে? তাহলে একজন পাগল ছাড়া কীভাবে বলতে পারে, খালেদা জিয়ার সঙ্গে সংলাপ হতে পারে? এখন বুঝতে পারছি যারা এটা বলে, তারা পাগল ছাড়া কিছু না।'
আলোচনা সভায় সাংবাদিক আবেদ খান বলেন, 'কোকোকে এ দেশে আনা প্রয়োজন ছিল না। তাঁর সর্বশেষ অবস্থান হওয়া উচিত ছিল পাকিস্তানে।'
সূত্রঃ সময়ের কণ্ঠস্বর ।
বাঁচতে চাইলে মানুষ পোড়ানো থামাতে হবে বলে বিএনপি–জামায়াতকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, 'এতদিন আমাদের সরকার চেষ্টা করছে তাদের গ্রেপ্তার করতে, থামাতে। অনেক হয়েছে। ৫০ জনের ওপরে মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। ২০০ জনের ওপরে আহত হয়েছে। আমরা আর সন্ত্রাস সহ্য করতে রাজি না। এখন থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেবে। সন্ত্রাসীদের, এই বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে বলতে চাই যে, তোমরা থামো। না হলে পুলিশ তোমাদের আক্রমণ করবে। তোমরা যদি বেঁচে থাকতে চাও, তাহলে মানুষ পোড়ানো থামাও। না হলে আমরা তোমাদের ধরবই। সেটা জ্যন্ত হোক বা যেভাবেই হোক। বাংলার মানুষকে আমরা নিরাপদ রাখব। আর যারা মানুষকে আইএসের মতো পুড়িয়ে মারে, তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না।'জয় বলেন, 'পুলিশ ও সরকারের দায়িত্ব দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখা। কেউ যদি নিরীহ মানুষ মারতে যায়, কেউ যদি পেট্রলবোমা দিয়ে মানুষকে হত্যা করতে যায়, তাহলে পুলিশের দায়িত্ব যেভাবেই হোক সেটা থামানো। পুলিশের ওপর কেউ আক্রমণ করে তাহলে এটা তার অধিকার তার ওপর পাল্টা আক্রমণ করা। মানুষের জানমাল রক্ষা অধিকার নয়, এটা তাদের দায়িত্ব। এর জন্য যে পরিমাণ শক্তি দেওয়া দরকার পুলিশ সেটা করবে।'সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের উদ্দেশ করে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, 'আমাদের প্রধানমন্ত্রী সংলাপের জন্য ফোন করার পরও তারা রাস্তায় নেমেছিল। সংলাপ করলে কী এই সংঘর্ষ থেমে যাবে? এটা তো এক বছর আগে থামেনি। তাহলে আমাদের সুশীল সমাজ আমাকে বুঝাক এখন সংলাপ করলে কী লাভ?' তিনি বলেন, 'বিভিন্ন জরিপে বলা হচ্ছে, এখন মানুষ শান্তিতে আছে, নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জিতবে। তো আমার প্রশ্ন, এখন যদি আবারও নির্বাচন হয় তাহলে তো আওয়ামী লীগ জিতবে। এতে কি বিএনপি চুপ হয়ে যাবে? না মেনে নেবে? না অগ্নিসংযোগ থেমে যাবে? যদি তা নয় হয়, তাহলে সংলাপ করে কী লাভ?'জয় বলেন, 'অনেকে বলছেন সংলাপ করলে সংঘর্ষ থেমে যাবে। তবে আমি মনে করি, এটা করলে তারা আরও বেশি সন্ত্রাস করবে। তখন দাবি না মানা হলে তারা আরও এনকারেজড (উৎসাহী) হবে। তখন তারা ভাববে, মানুষ মেরে তো কাজ হচ্ছে। তখন তারা এটা আরও বেশি করবে। এটা হবে তাদের লাভ। দেশের কোনো লাভ হবে না। ফলে এ সংঘর্ষ কখনো থামবে না। বাস্তব কথা, কোনো যুক্তি দিয়ে বলা যায় না যে সংলাপ করলে এ সংঘর্ষ থেমে যাবে।'জয় বলেন, 'যারা সংলাপের কথা বলছেন। কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে যান শোক প্রকাশ করতে। সংলাপ তো দূরের কথা, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে তারা ভেতরে ঢুকতেই দেয়নি। খালেদা জিয়া ঘরে বসে ছিলেন। তাহলে কীভাবে হবে? তাহলে একজন পাগল ছাড়া কীভাবে বলতে পারে, খালেদা জিয়ার সঙ্গে সংলাপ হতে পারে? এখন বুঝতে পারছি যারা এটা বলে, তারা পাগল ছাড়া কিছু না।'আলোচনা সভায় সাংবাদিক আবেদ খান বলেন, 'কোকোকে এ দেশে আনা প্রয়োজন ছিল না। তাঁর সর্বশেষ অবস্থান হওয়া উচিত ছিল পাকিস্তানে।'সূত্রঃ সময়ের কণ্ঠস্বর ।



__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>


[* Moderator�s Note - CHOTTALA is a non-profit, non-religious, non-political and non-discriminatory organization.

* Disclaimer: Any posting to the CHOTTALA are the opinion of the author. Authors of the messages to the CHOTTALA are responsible for the accuracy of their information and the conformance of their material with applicable copyright and other laws. Many people will read your post, and it will be archived for a very long time. The act of posting to the CHOTTALA indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator]





__,_._,___