নুর হোসেনের রাজনৈতিক ব্যাক গ্রাউন্ড:
১৯৮৫ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ পুল এলাকায় ইকবাল গ্রুপের ট্রাকের হেলপার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এই নূর হোসেন। ১৯৮৮ সালের দিকে শিমরাইলে আন্তঃজেলা ট্রাকচালক শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যক্রম চালু করেন দাইমুদ্দিন নামের এক ট্রাক ড্রাইভার। তার হাত ধরেই নূর হোসেন হেলপার হিসেবে যোগ দিয়েছিল ইকবাল গ্রুপে। পরে ড্রাইভিং শিখে একই গ্রুপে ড্রাইভারের চাকরি করেছেন।
১৯৮৯ সালের দিকে ওস্তাদ দাইমুদ্দিনকে বের করে দিয়ে শ্রমিক ইউনিয়নের দখল নেন নূর হোসেন। নূর হোসেন যোগ দেন জাতীয় পার্টিতে।
১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে হয়ে যান বিএনপির নেতা। বিএনপি এমপি গিয়াসউদ্দিনের হাত ধরে যোগদেন বিএনপিতে, গঠন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। ১৯৯১ থেকে ধীরে ধীরে সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন নূর হোসেন।
১৯৯২ সালের সিদ্ধিরগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন নূর হোসেনসহ ১৩ জন। শক্তিশালী প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সহিদুল ইসলামকে পরাজিত করতে মাঠে নামেন বিএনপি এমপি গিয়াসউদ্দিন। বিএনপি এমপি দলবল নিয়ে পক্ষ নেন এই নূর হোসেনের। দুই-আড়াইশ ভোটের ব্যবধানে নূর হোসেন জয়ী হন।
১৯৯২ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদে জেতার পর তার পরিচয় হয় 'হোসেন চেয়ারম্যান' হিসেবে। এরপর নিজেই সিদ্ধিরগঞ্জের 'গডফাদার' হিসেবে পরিচিতি পান।
নুর হোসেন প্রভাব বিস্তার করেন পুরো সিদ্ধিরগঞ্জে।
১৯৯২ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদে জেতার পর তার পরিচয় হয় 'হোসেন চেয়ারম্যান' হিসেবে। এরপর নিজেই সিদ্ধিরগঞ্জের 'গডফাদার' হিসেবে পরিচিতি পান।
নুর হোসেন প্রভাব বিস্তার করেন পুরো সিদ্ধিরগঞ্জে।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি প্রার্থী হিসেবে পরবর্তী ইউপি নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন নূর হোসেন। তখনকার আওয়ামী লীগের এম পি শামীম ওসমান প্রার্থী হিসেবে সমর্থন দেন তার বিরুদ্ধে দাড়ানো ছাত্র লীগের নজরুলকে।
'তখনকার রানিং এমপি খোদ শামীম ওসমানের প্রতিপক্ষ, বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন জোরে সোরে মাঠে নামেন এই নূর হোসেনের পক্ষে। কয়েক শ ভোটের ব্যবধানে নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন।
'তখনকার রানিং এমপি খোদ শামীম ওসমানের প্রতিপক্ষ, বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন জোরে সোরে মাঠে নামেন এই নূর হোসেনের পক্ষে। কয়েক শ ভোটের ব্যবধানে নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন।
নূর হোসেন এর পর থেকে স্থানীয় দুর্ধর্ষ ক্যাডার মাকসুদ ও সারোয়ারকে নিয়ে গঠন করেন সন্ত্রাসী বাহিনী। এর পর থেকে বিভিন্ন সময় নজরুলকে হত্যা করতে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনীকে ব্যবহার করেও সফল হননি নূর হোসেন। তার ভয়ে এলাকাছাড়া হন নজরুল ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা।
'৯৭ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নূর হোসেনের সঙ্গে প্রার্থী হন তৎকালীন জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। ওই নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন।
এ সময়ও তিনি বিএনপি করতেন
'৯৭ সালে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে নূর হোসেনের সঙ্গে প্রার্থী হন তৎকালীন জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। ওই নির্বাচনে নূর হোসেন জয়লাভ করেন।
এ সময়ও তিনি বিএনপি করতেন
__._,_.___