যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দায়িত্ব তো শেখ হাসিনার একার নয়। কিন্তু তার উপর দায় দিয়েই অন্যরা সরে গেল। তাকে একা মাঠে নামিয়ে দিয়ে সবাই হাওয়া হয়ে গেছে। মীর জাফরের ঐ দৃশ্যটা মনে পড়ছে।
-এটা কিন্তু খুব ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। আপনারা যা-ই বলেন না কেন।
-এখন কিন্তু বিচারটা অনেক প্রথাগতভাবে হচ্ছে। অনেক কিছু দেখে হচ্ছে।
হলিফ্যামিলি মেডিক্যাল কলেজ এন্ড হাসপাতালের ক্যান্টিনে কথায় মশগুল ছাত্র, শিক্ষক, চিকিত্সক।
-এই বিচারের আগে একুশে আগস্ট, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার যদি করতো তবে এদের ডাল-পালা কাটা পড়তো। তাহলে এখন আর এমন উগ্র আচরণ করতে পারতো না।
-যে প্রস্তুতি নিয়ে বিচার শুরু করেছে ওদের শিকড় তারচেয়েও যে গভীরে, ইকোনোমিক্যালি, সোস্যালি, সব জায়গাতে তা কি বোঝা গিয়েছিল?
-খালেদা জিয়া জামায়াতের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। জামায়াতের কোন চিহ্ন ছিল না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়ার পরে নস্যাত্ হয়ে যেত প্রায়। কিন্তু তাদের নতুন শক্তিকে উত্সাহিত করা হচ্ছে। এরপরও খালেদা জিয়াকে গণতান্ত্রিকতার জন্য আলাদা করে দেখা হচ্ছে। তার সাথে সমঝোতার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সেক্যুলার তুরস্কে যে অসুবিধা দেখা দিয়েছে, তার চেয়ে এখানে আরো কঠিন সমস্যা।
-আউট অব ফ্যাশন সবাই বলেছে 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই'। এই তরুণরাই...। এদের কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের তত্ত্ব জ্ঞান নেই। আমরা জামায়াতের সহনশীলতা দেখেছি। তাদের আসল রূপও দেখেছি। তার সাথে বিএনপি, আওয়ামী লীগের কম্পেয়ার করা চলে না। জামায়াত কতটা ক্ষতিকর হতে পারে তা আমাদের জানা আছে।
-বজ্রপাত আজ মাঠের মধ্যে পড়বে বলে যারা ঘরে আছে, কিম্বা এরপর প্রতিবেশী আছে বলে দূরে আছে তাদের ভাবার অবকাশ নেই যে, তাদের ঘরেও বজ্রপাত হতে পারে।
-স্বাধীনতার পক্ষের সকল শক্তিকে এক করে তারপর এই কাজে নামা উচিত ছিল।
-খালেদা জিয়া তো তখন বিরোধিতা করেননি। যদি করতেন তাহলে বোঝা যেত।
-শেখ হাসিনার যেন একটাই দোষ। সে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ শুরু করেছে। তাকে মাঠে নামিয়ে দিয়ে তার সেনাপতিরা এখন পিছুটান দিয়েছে। পলাশীর মাঠে মীর জাফরদের দেখতে পাচ্ছি। আপস তো হতে পারে না। কার সাথে কে আপস করবে? বিএনপির সাথে আপস করা মানে তো জামায়াতের সাথে আপস করা।
-এটা কিন্তু খুব ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। আপনারা যা-ই বলেন না কেন।
-এখন কিন্তু বিচারটা অনেক প্রথাগতভাবে হচ্ছে। অনেক কিছু দেখে হচ্ছে।
হলিফ্যামিলি মেডিক্যাল কলেজ এন্ড হাসপাতালের ক্যান্টিনে কথায় মশগুল ছাত্র, শিক্ষক, চিকিত্সক।
-এই বিচারের আগে একুশে আগস্ট, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার যদি করতো তবে এদের ডাল-পালা কাটা পড়তো। তাহলে এখন আর এমন উগ্র আচরণ করতে পারতো না।
-যে প্রস্তুতি নিয়ে বিচার শুরু করেছে ওদের শিকড় তারচেয়েও যে গভীরে, ইকোনোমিক্যালি, সোস্যালি, সব জায়গাতে তা কি বোঝা গিয়েছিল?
-খালেদা জিয়া জামায়াতের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। জামায়াতের কোন চিহ্ন ছিল না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়ার পরে নস্যাত্ হয়ে যেত প্রায়। কিন্তু তাদের নতুন শক্তিকে উত্সাহিত করা হচ্ছে। এরপরও খালেদা জিয়াকে গণতান্ত্রিকতার জন্য আলাদা করে দেখা হচ্ছে। তার সাথে সমঝোতার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সেক্যুলার তুরস্কে যে অসুবিধা দেখা দিয়েছে, তার চেয়ে এখানে আরো কঠিন সমস্যা।
-আউট অব ফ্যাশন সবাই বলেছে 'যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই'। এই তরুণরাই...। এদের কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের তত্ত্ব জ্ঞান নেই। আমরা জামায়াতের সহনশীলতা দেখেছি। তাদের আসল রূপও দেখেছি। তার সাথে বিএনপি, আওয়ামী লীগের কম্পেয়ার করা চলে না। জামায়াত কতটা ক্ষতিকর হতে পারে তা আমাদের জানা আছে।
-বজ্রপাত আজ মাঠের মধ্যে পড়বে বলে যারা ঘরে আছে, কিম্বা এরপর প্রতিবেশী আছে বলে দূরে আছে তাদের ভাবার অবকাশ নেই যে, তাদের ঘরেও বজ্রপাত হতে পারে।
-স্বাধীনতার পক্ষের সকল শক্তিকে এক করে তারপর এই কাজে নামা উচিত ছিল।
-খালেদা জিয়া তো তখন বিরোধিতা করেননি। যদি করতেন তাহলে বোঝা যেত।
-শেখ হাসিনার যেন একটাই দোষ। সে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ শুরু করেছে। তাকে মাঠে নামিয়ে দিয়ে তার সেনাপতিরা এখন পিছুটান দিয়েছে। পলাশীর মাঠে মীর জাফরদের দেখতে পাচ্ছি। আপস তো হতে পারে না। কার সাথে কে আপস করবে? বিএনপির সাথে আপস করা মানে তো জামায়াতের সাথে আপস করা।
__._,_.___